Anulekhon.blogspot.com
Saturday, 31 October 2020
করোনার নামে গরীব ছাত্র ছাত্রীদের লেখা পড়া বন্ধ করে দেওয়া হচ্ছে।
আজ প্রায় নয় মাস পশ্চিমবঙ্গের স্কল কলেজ বন্ধ আদৌ কবে খুলবে বা খুলবে কিনা কেউ জানে না। সরকারের পক্ষ নবম শ্রেণিথেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত অন লাইন পাঠ দান করতে বলেছেন। কিন্তু অনেক বিদ্যালয়ের শিক্ষক সেটা করলেও বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই হচ্ছে না। অভিভাবক পরে ফোন নম্বর হোয়াাট এ্যাপ গ্রুপে যোগ করতে বললেও বিদ্যালয়ে কোন কাজ করেনি অর্থাৎ করে নি। অপরাধ একটাই ফোন টা অনেক দিন পরে কিনেছেন বলে। আর প্রারাথমিক শিক্ষা সেতো তুলে দিতে পারলে বাঁচে এই সরকার হোয়াটস এ্যাপ গ্রুপ এদেরও আছে কিন্তু সরকারের কোন আদেশ নেই সেই গ্রুপে পড়ানোর তাই শিক্ষক কুল ও কোন কিছু করতে রাজি না। তাছাড়া সামনে বিধানসভা নির্বাচন তাই বর্তমান সরকার এদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিচ্ছে। কোন কাজ কর্ম নেই কেবল কয়েক কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে প্রতি মাসে বেতন দিতে। প্রাথমিক শিক্ষকরা এবং বেশ কিছু মাধ্যমিক উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক খুব আনন্দিত না পড়িয়ে বেতন এটাই তো চাই। আর সরকার চায় সরকারের শিক্ষা ব্যযবস্থা ধ্বংস হয়ে যাক যাতে গরীব খেটে খাওয়া মানুষ বা. বাড়ির ছেলে মেয়েরা লেখা পড়া না শেখে। অনেকে শিক্ষক পড়ানোর জন্য হোয়াটস এ্যাপ ব্যবহার করে পড়াচ্ছেন, বেশিরভাগ একটাই উত্তর সবার কি স্মার্টফোন আছে, সত্যিই গরীব খেটে খাওয়া মানুষ স্মার্ট ফোন কিনতে পারেন নি যদিও অনেক কষ্টে ফোন কিনতে পারেন তবে নেট নেওয়ার টাকা নেই। কত যে বিপদ, যে শিক্ষক পড়াচ্ছেন তাদের বলছেন এটা কি পড়ানো হচ্ছে। সব ছাত্র ছাত্রী নেই, সরকারি আদেশ নেই, সত্যি একদম ঠিক কথা বলেছেন, স্মার্টফোন নেই শত করা ২০ থেকে ২৫ জনের। এই শতকরা ২০ থেকে ২৫ জনকে সরকার ইচ্ছে করলেই একটি স্মার্টফোন দিতে পারে। কারণ পুজোর জন্যে টাকা, আরও নানা ধরনের বাজে খরচ করতে পারে আর এটা করতে পারে না। আরেকটা আদেশ দিতে পারে না যে যে ৪০ থেকে ৭৫ শতাংশ গ্রুপে আছে তাদের পড়ানোর জন্য সে প্রাথমিক থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত না সেটা করা যাবে না কারণ বসিয়ে বসিয়ে বেতন দেব আর ভোট এলে আমার ভোট বাড়বে। শিশু শিক্ষা উচ্ছন্নে যাক, আর নয় মাস হয়ে গেছে সব খুলে দেওয়া হচ্ছে কেবল বিদ্যালয় আর লোকাল ট্রেন চলাচল বন্ধ। বিদ্যালয় গুলো খুলতে পারে দুবেলা দুটি শ্রেণির পঠনপাঠন হবে প্রাথমিকের পাঁঁচটি শ্রেণির পঠন পাঠনের ব্যবস্থা করা যায় কারণ অনেক প্রাথমিকেই ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা একশর নীচে ।অনায়াসে দুবেলা বিদ্যালয়েে পঠন পাঠনের ব্যবস্থা করা যায়। গ্রামের গরিব খেটে খাওয়া মানুষের বাচ্চা গুলো অর্থাৎ যাদের ফোন নেই তারা, বিদ্যালয়ে এসে পড়াাশোনা করতে পারে। আর ঐ পড়াই হোয়াটস এ্যাপের মাধ্যমে বাকি ছাত্র ছাত্রী দের কাছে পৌঁছে দেওয়া যায়। যা তারা পড়ে বা কাজ টি করে শিক্ষকের কাছে পাঠাবে শিক্ষক দেখে ঠিক কি ভুল বলে দেবেন। আর ভুল হলে কিভাবে সঠিক হবে সেটাও বলে দেবেন। অর্থাৎ শিক্ষক দের একটু বেশি দায়িত্ব পালন করতে হবে। আসলে সরকারের ইচ্ছা নেই তাই এখন কোন পরিকল্পনা নেই বিদ্যালয় গুলো খোলার একটা পরিকল্পনা হীন সরকার চলছে। না জেনে বুঝে গরীব খেটে খাওয়া মানুষের ছেলে মেয়েদের শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। যাতে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বারে তার ব্যাবস্থা করা হচ্ছে। কারণ বেসরকারি সংস্থার বিদ্যালয় গুলো নার্সারি থেকে মাধ্যমিক সমস্ত স্তরে হোয়াটস এ্যাপ বা ফোন বা ল্যাপটপ ব্যবহার করে পড়াচ্ছেন। কেবল সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা ছাড়া কারণ সরকারি কোনও আদেশ নেই এই কারণে। জানি না আমার এই লেখা কোন সরকারী দলের লোকজন বা সরকারি আধিকারিক পড়ে কিনা! যদি পড়েন ভেবে দেখুন,, জানি সমালোচনা করে ফেললাম কিনা কারণ এ সরকারের সমালোচনা সহ্য হয় না। একটু বেশি সদয় কিনা, কখন আবার কেস করে না বসে দেখব রাতে পুলিশ এসে কড়া নাড়ছে এটা এই সরকার ভালো পারে আর টাকা দান করতে।
Friday, 30 October 2020
কী আজব (স্বাধীন)দেশ ব্যাঙ্কে জমালে টাকা কাটবে!
সত্যিই আমরা স্বাধীন হয়েছি তো! একটা স্বাধীন দেশের সরকার নাগরিকদের কীভাবে শোষণ করতে পারে এটা তার জ্বলন্ত উদাহরণ। নতুন আইন ব্যাঙ্কে মাসে তিন বারের বেশি টাকা জমা দিলে বা মাসে তিন বারের বেশি তুললে টাকা কেটে নেওয়া হবে। কত টাকা জমা জন্যে 40 টাকা আর তোলার জন্য 150 টাকা কাটা হবে ( কারেন্ট এ্যাকাউন্ট থেকে) এর থেকে ইংরেজ শাসক ভালো ছিল মনে হয়! ইংরেজ দের পা চাটারা যত রকম ভাবে পারে মানুষ কে নাজেহাল করে তুলেছে। এক জি এস টি আর নোট বন্দীর জন্য যে কোন জিনিসের ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীর নাভিশ্বাস উঠেছে। কেবল কি এই একটা দুটো বিষয়ে মানুষের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে এই সরকার। দ্বিতীয় দফায় ক্ষমতায় এসেই শুরু করে দিয়েছে সাধারণ মানুষের জীবন নিয়ে ছেলে খেলা। জনগণের ভোটে জয়ী হয়েছে আর জনগণ কেই বলছে প্রমাণ করতে হবে তুমি এ দেশের বৈধ নাগরিক। যেখানে নাগরিকতার প্রমাণ হিসেবে ভোটার কার্ড লাগল সেই ভোটার কার্ড আধার কার্ড নাগরিকের প্রমাণ নয়। আশ্চর্যের বিষয় যে পাসপোর্ট বিদেশে ভারতের নাগরিক হিসেবে গ্রহণ করে সেই পাসপোর্ট দেশে নাগরিক প্রমাণ নয়। বাদ যাক ওসব দেশের প্রতিটি মানুষ কে বোকা বানিয়ে কোটি কোটি টাকা ব্যবসায়ী দের কাছ থেকে নিয়ে বিজ্ঞাপন দিয়ে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে EVM কারচুপি করে ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। আর দেশের সম্পদ ঐ সব কর্পোরেট সংস্থা কে বিক্রি করে দিচ্ছে। কোন দিন দেখা যাবে ঐ সব সংস্থা ঠিক করে দিচ্ছে কে প্রধানমন্ত্রী হবে। হয়েছিল ও তাই কর্পোরেট সংস্থার বিজ্ঞাপন এর উপর নির্ভর করে মানুষ কে ভুল বুঝিয়ে ক্ষমতা দখল। আচ্ছা দিন আসবে প্রত্যেক মানুষের ব্যাঙ্কের খাতায় পনেরো লক্ষ টাকা করে কালো টাকা উদ্ধারের পর দেওয়া হবে। জনধন খাতা খুলতে হবে ব্যাঙ্ক গুলোতে প্রথম এই জনধন খাতা খোলা হবে শূন্য ব্যালান্সে কিন্তু ব্যাঙ্ক গুলো কি করল বলল সবচেয়ে কম একশ টাকাও জমা দিতে হবে। কেউ কেউ ঐ খাতায় একশর জায়গায় পাঁচ শ টাকা জমা দিলেন কারণ কালো টাকা উদ্ধারের পর ১৫ লক্ষ টাকা আসবে। কোটি কোটি টাকা জমা পড়ল ব্যাঙ্কে। পনেরো লক্ষ তো দূরের কথা ১৫০০ টাকা ও জমা পড়ে না উল্টো টা হলো নোট বন্দী পাঁচ শ হাজার টাকার নোট বাতালি করে দেওয়া হল। ব্যাঙ্কের সামনে লম্বা লাইন, কয়েক জন অসুস্থ হয়ে ঐ লাইনে মারা গেলেন। প্রথমে বললেন এই ভাবে কাল টাকা উদ্ধার করা হচ্ছে, শেষের দিকে যখন দেখলেন না যত টাকা সরকারের বাজারে ছাড়া ছিল সেই টাকার ৯৯.২৫ ভাগ টাকা ব্যাঙ্কে জমা পড়েছে, তখন বললেন জাল নোট ধরার জন্য এটা করা হয়েছে।কার লাভ হলো বড় বড় কর্পোরেট সংস্থার, এক মন্ত্রীর ছেলের ব্যাঙ্কের খাতা ফুলে ফেঁপে উঠল। আমি কেবল ভাবি এই সব মানুষ নিজেদের কে সন্ন্যাসী ফকির বলে মানুষ সত্যি কি এরা সন্ন্যাসী ফকির আসলে না মানুষ কে বিশেষ করে গরীব মানুষ কে ধ্বংস করে দিতে এরা ক্ষমতা দখল করে এবং সন্ন্যাসী বা ভেক ধারী ভণ্ড তপস্যী হয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে বসে। একবার ভাবুন এই করোনা কালে এক সন্ন্যাসী করোনীল নামে এক ওষুধ তৈরি করে বিক্রি করে ২৫০ কোটি টাকা আয় করেছে। এই করোনিল খেলে করোনা আর হবে না। আমার অবাক লাগে এরা নাকি সাধক গেরুয়া পরে থাকে আসলে কি তাই! দেশের মানুষ কে ঠকানোর জন্য ভেকধারী শয়তান। আমার একটা লেখা এর আগে লিখেছিলাম যে মিথ্যে কথায় যদি নোবেল পুরস্কার থাকত এরা আগে পেত। ধিক ধিক শত ধিক এই সব নির্লজ্জ মানুষ গুলো কে। এরা গরীব মানুষ কে মানুষ বলে মনে করেন না। গরীব মরুক আমি মুনাফার পাহাড়ে বসে আরাম করে দিন কাটাতে পারলেই হবে।
Tuesday, 20 October 2020
"হে মোর দুর্ভাগা দেশ" শিরোনাম টি কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি কবিতার নাম।
আমার এই ব্লগের যে অল্প বিস্তর পাঠক আছেন, তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ। আজ এই লেখাটি ঐ কবিতাটি লেখা থাকবে না। কেন ঐ কবিতাটির নাম টি শিরোনাম করেছি, সেটা লিখব। তার আগে বলি, "অনু কথন"/Anukathon একটি ইউ টিউব চ্যানেল। এখানে মূলত, কবিতা আবৃত্তি এবং এবং ছোট ছোট বক্তব্য আছে, বিভিন্ন বিষয়ে।
যাক আসল কথায় আসি, আজ কেবল বাংলা নয় গোটা ভারত জুুড়ে গরীব খেট খাওয়া মানুষ অত্যাচারিত নিপীড়িত শোষিত এই শোষণ নিপীড়ন আজ থেকে নয়, শুরু হয়েছে সেই সুদূর অতীতে যার কোন শেষ নেই, আগে আরও কঠিন ছিল প্রতি পদে পদে নিপীড়িত হতেে হত, গরীব মানুষ কে আর সে যদি নীচু জাতের হয় তাাহলে ভাবে অপমান সহ্য করতে হত। সেই জন্য কবি লিখেছেন " হে মোর দূর্ভাগা দেশ যাদের করিছ অপমান। অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান।" দেশ তো অপমান করে না, কারণ ভুমি জড় বস্তু অপমান করে তথাকথিত অর্থ বলে ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ কিছু মানুষ যাারা খেটে খাওয়া মানুষ কে মানুষ বলে মনে করে না। প্রতি নিয়ত শোষনের যাঁতাকলে ফেল পেষাই করে। একটি উদাহরণ দিই, বাড়ির কাজের. লোক রাখা নিজে যদি মাসে 50000 টাকা আয় করে কাজের মানুষ টি কে সারাদিন খাটানোর পর মাস গেলে বেতন কত বেশি দিলে 1000 টাকা। কারণ দুবেলা খেতে দিই যে, আর ও আছে সমাজের উচ্চ শ্রেণীর মানুষের অত্যাচার অনেকেই আছেন সামনে দেখা হলে কত ভালো মানুষ ভাল ভাল কথায় প্রাণ জুড়ান কথা কত ভাল মানুষ একবার চোখের আড়াল হলে হয়, সেই জায়গাটি ধুয়ে মুছে সাফ করে পঁঁচিশ বার থুতু ফেলে তবে তার শান্তি। ক্ষমতা টাকা আর একটু শিক্ষা এদের অন্ধ করে রাখেে। কবির লেখা এই কবিতাটা আজও কত প্রাসঙ্গিক না পড়লে বোঝা যাবে না। সারা দেশ জুড়ে যা চলছে, সত্যি অবর্ণনীয়। আমাদের রাজ্যও যেন ক্রমশ সেই দিকে এগিয়ে চলেছে, বিভিন্ন ভাবে মানুষ কে
যাক আসল কথায় আসি, আজ কেবল বাংলা নয় গোটা ভারত জুুড়ে গরীব খেট খাওয়া মানুষ অত্যাচারিত নিপীড়িত শোষিত এই শোষণ নিপীড়ন আজ থেকে নয়, শুরু হয়েছে সেই সুদূর অতীতে যার কোন শেষ নেই, আগে আরও কঠিন ছিল প্রতি পদে পদে নিপীড়িত হতেে হত, গরীব মানুষ কে আর সে যদি নীচু জাতের হয় তাাহলে ভাবে অপমান সহ্য করতে হত। সেই জন্য কবি লিখেছেন " হে মোর দূর্ভাগা দেশ যাদের করিছ অপমান। অপমানে হতে হবে তাহাদের সবার সমান।" দেশ তো অপমান করে না, কারণ ভুমি জড় বস্তু অপমান করে তথাকথিত অর্থ বলে ক্ষমতার দম্ভে অন্ধ কিছু মানুষ যাারা খেটে খাওয়া মানুষ কে মানুষ বলে মনে করে না। প্রতি নিয়ত শোষনের যাঁতাকলে ফেল পেষাই করে। একটি উদাহরণ দিই, বাড়ির কাজের. লোক রাখা নিজে যদি মাসে 50000 টাকা আয় করে কাজের মানুষ টি কে সারাদিন খাটানোর পর মাস গেলে বেতন কত বেশি দিলে 1000 টাকা। কারণ দুবেলা খেতে দিই যে, আর ও আছে সমাজের উচ্চ শ্রেণীর মানুষের অত্যাচার অনেকেই আছেন সামনে দেখা হলে কত ভালো মানুষ ভাল ভাল কথায় প্রাণ জুড়ান কথা কত ভাল মানুষ একবার চোখের আড়াল হলে হয়, সেই জায়গাটি ধুয়ে মুছে সাফ করে পঁঁচিশ বার থুতু ফেলে তবে তার শান্তি। ক্ষমতা টাকা আর একটু শিক্ষা এদের অন্ধ করে রাখেে। কবির লেখা এই কবিতাটা আজও কত প্রাসঙ্গিক না পড়লে বোঝা যাবে না। সারা দেশ জুড়ে যা চলছে, সত্যি অবর্ণনীয়। আমাদের রাজ্যও যেন ক্রমশ সেই দিকে এগিয়ে চলেছে, বিভিন্ন ভাবে মানুষ কে
বোকা বানিয়ে মিথ্যার ব্যসাতি করে মানুষ কে ঠকিয়ে নিজের ক্ষমতা দখল করতে হবে টাকা চাই, চুরি করে হলেও দুঃখ নেই। আর আছে ধর্মীয় শিক্ষা ধর্মের নামে কু শিক্ষা দেওয়া যে ধর্ম মানুষ খুন করতে বলে যে ধর্ম অপর ধর্মের মানুষ কে ঘৃনা করতে শেখায় সেটা কেমন ধর্ম। কবি বলেছেন "মানুষের অধিকারে, বঞ্চিত করেছ যারে। সম্মুখে দাঁড়ায়ে রেখে কোলে দাও নাই স্থান। অপমান হতে হবে তাহাদের সবার সমান।"
Monday, 19 October 2020
পুজো নিয়ে মহামান্য হাইকোর্টের রায় কে স্বাগত।
বাঙালির শ্রেষ্ঠ উৎসব দুর্গা পুজো নিয়ে মহামান্য হাইকোর্টের রায় কে সম্মান জানিয়ে কয়েকটি কথা না লিখে পারলাম না। কোর্ট সুন্দর রায় দিয়েছেন প্রতিটি পুজো মণ্ডপে নো এন্ট্রি মানুষের ঢোকা নিষেধ, কি জানি যিনি পুজো করবেন তিনি মানুষ হবেন তো! মানুষ ভির করে ঠাকুর দেখতে পারবে না, কেস হলো শুনলাম টাকা দেওয়া নিয়ে, আর রায় হোল ঠাকুর দেখা নিয়ে। আমি বলব একদম সঠিক কাজ কোন রকম কথা হবে না এই রায় নিয়ে এই বিশ্ব মহামারীর সময় যেখানে জমায়েত করলে করোনা বেড়ে যাবে। আমি আশ্চর্য হয়ে গেলাম যে তাহলে সরকারের কোষাগার থেকে জনগণের করের টাকা পুজো কমিটি গুলো কে বিতরণ করে পুজো করানো হচ্ছে। কারণ এ বছর অনেক পুজো কমিটির ইচ্ছা ছিল না মুর্তি এনে ঘটা করে পুজো করার, কোথাও কোথাও ছোট করে পুজো হবে বলে ঠিক ছিল, কিন্তু দিদি আমাদের কল্পতরু হয়ে পুজো করার জন্যে ৫০ হাজার টাকা করে দিলেন পুজো করতে, কেন সামনে বিধানসভা নির্বাচন, এইটা না করলে সাধারণ মানুষ আনন্দ পাবেন কি করে? মহামারী কাজ নেই সকালে উঠে কি খাবে তার দেখা নেই, রাজ্যযে খেটে খাওয়া মানুষের কাজ নেই, জিনিসপত্র দাম আকাশ ছোঁয়া মানুষের হাতে টাকা নেই, তাতে কি? কোর্টের রায় দারুণ রায় অনেকেই কি আনন্দ পেয়েছেন। একবার বুঝলেন না জনগণের করের টাকা নষ্ট করা হলো কারণ তারা ঠাকুর দেখতে পারবেন না। মণ্ডপে ঢোকা নিষেধ, কেউ তো বাস চলাচল নিষিদ্ধ করার মামলা করছে না। অটো টোটো ট্রেকার মটোর পরিবহণ সর্বত্র ভিরে ভিরাক্কার পা দিয়ে দাঁড়িয়ে যাবে তার উপায় নেই। আর বাজার গুলো একবার ঘুরে এলে দেখা যাবে কি অবস্থা। সমস্ত রকম অফিস সরকারি বেসরকারি সব খোলা দোকান বাজার খোলা, বন্ধ স্কুল কলেজ আর গন পরিবহনের প্রধান অঙ্গ লোকাল ট্রেন যেটা চালু করা হলে অন্তত বাসে ঝুলতে ঝুলতে কোলকাতা যেতে হবে না। রাজ্য দেয় রেলের দোষ আর রেল দোষ দেয় রেলের মাঝে পরে গরীব খেটে খাওয়া মানুষের একটু খরচ বাঁচত। যদি বা অনেক কষ্টে কিছু টাকা এনে সংসার চালাতে চেষ্টা করছে. প্রান্তিক মানুষ গুলো দ্বিগুণ ভাড়া দিয়ে তারা যাওয়া আসা করছে। তাদের রেহাই নেই, আবার কি পুজো করার জন্যে অস্থায়ী ইলেকট্রির মিটার নিলে পুজো কমিটির লোকদের জন্য অর্ধেক। অথচ খেটে খাওয়া মানুষের বিদ্যুৎ বিল আকাশ ছোঁয়া। খুব ভালো ব্যযবস্থা তাই না। ঐ যে হীরক রাজার দেশের সেই কথাটা, বাকি রাখা খাজনা /মোটে ভালো কাজ না। দুবেলা জোটে না ভাত তাতে কি তবুও রাজ কর দেওয়া চাই। এসব নিয়ে কেউ কেস ও করেনা আর কোর্ট ও রায় দেন না। গরীব মানুষের বেঁঁচে থাকাটা আজ বড়ো দায় হয়ে গেছে।
অনুলেখন ব্লগের পাঠকদের শারদীয় শুভেচ্ছা জানাই।
আজ তৃতীয়া অনেক জায়গাতেই শুরু হয়েছে মাতৃ আরাধনা। এবার সারা বিশ্ব জন জীবন বিপর্যযস্ত করে তুলেছে করোনা মহামারী। এর মধ্যে বাঙালির শ্রেরেষ্ঠ উৎসব শুরু, আর এই বাংলার আনাচে কানাচে পুজোর গন্ধ, কিন্তু এবারের মায়ের আরাধনায় আনন্দ নেই আম জনতার। এই মহামারী কারণে উপার্জন হারিয়ে অধিকাংশ এর দু বেলা খাবার জোটে না। তার উপর আছে জিনিসের আকাশ ছোঁয়া দাম। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ আজ দিশেহারা, আর হয়তো কিছু দিন পরেই আমরা শুনতে পাব " বাবু গো, একটু ভাতের ফ্যান হবে" তবুও পুজো বলে কথা পশ্চিমবঙ্গ সরকার উদার হাতে টাকা দান করে যাচ্ছেন, যে টাকায় অনেক গরীব মানুষকে সাহায্য করা যেত। কিন্তু না কে শোনে পুজো করতে হবে, মানুষের জীবন বিপর্যযস্ত তো কি হয়েছে? এই ক্ষুধার্ত অসহায় মানুষের জন্য মায়ের কাছে আমার. প্রার্থনা সকলের হাতে কাজ দাও মা সকল পেটে ভাত। আমি আর কিছু চাই না। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন অন্য কে ভালো থাকতে সাহায্য করবেন।
Wednesday, 14 October 2020
এই তো রেল নিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
দারুণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, ট্রেন চলাচল করলেই, করোনা আক্রান্ত হয়ে পরবে সব মানুষ, কলকাতার ঠাকুর দেখতে যাওয়ার হিড়িক পরে যাবে তাই না। সাধারণ গরীব খেটে খাওয়া শ্রমজীবী মানুষ, আর কিছু দিন না খেয়ে থাকতে পারবে কারণ পুজোর পর ভাবনা চিন্তা করে দেখা হবে ট্রেন চলবে কিনা! লোকাল ট্রেন চলাচল নিয়ে কীসের এত তাড়া, বেশ তো গাড়ি বাজার বেড়েেছ, খেয়ে না খেয়ে ধার দেনা করে, অবশ্যই যার ঐ ধার দেনা করার সামর্থ্য যাদের আছে তারা, সকলেই নয়, দু চাকা কিনেছে, বা কিনছে, জি এস টি কমানোর বদলে বাড়ানো হয়েছে, জ্বালানী তেল বিক্রি বেড়েছে, ট্যাক্স সেস আছে সরকারের ইনকাম কতটা বেড়েেছে, ওসব বাদ দিলাম এর উপরি পাওয়া না আছে রাস্তায় সিভিক পুলিশের গাড়ির কাগজ পরীক্ষা এখন যদিও কেন্দ্রীয় সরকার আইন করে দিয়েছে কাগজ পত্র গাড়ির সাথে না থাকলেও চলবে অন লাইনে দেখানো যাবে। ও দাদা এটা পশ্চিমবঙ্গ বাঙালি বাস করে যদিও আসল বাঙালির সংখ্যা ক্রমশ কমছে, হিন্দি ভাষি মানুষ বেশি এদের অনেকেই বাংলায় থাকতে থাকতে বাংলা ভাষায় কথা বলেন তাই বাঙালি। কলকাতায় বাঙালি নেই বললেই চলে, যাহোক বাদ দিন ওসব কথা, এটা পশ্চিমবঙ্গ বলছিলাম না, এখানে খেটে খাওয়া মানুষের কথা কেউ ভাবে না দেখলেন না লকডাউন ঘোষণার সময় থেকেই গরীব মানুষ গুলোর কষ্ট নিয়ে কোন সরকারের মাথা ব্যথা ছিল? মহারাষ্ট্র সরকার বোঝে সাধারণ মানুষের কষ্টের কথা, ওখানে পশ্চিমবঙ্গের থেকেও বেশি শহরতলির লোকাল ট্রেন চলাচল করে, ওখানের সরকার করোনা কালেই অল্প করে হলেও শহরতলির ট্রেন চলার অনুমতি দিয়েছিলেন, আগামী 15 ই অক্টোবর থেকে মানে আগামী কাল থেকেই আরো বেশি শহরতলির ট্রেন চলাচল করবে মহারাষ্ট্রে। আমি যতদূর জানি পশ্চিমবঙ্গে থেকে মহারাষ্ট্রে করোনা আক্রান্তএর সংখ্যা বেশি। আমার ভালো লাগছে মানুষ কে করোনা থেকে বাঁঁচাতে এই চেষ্টা কে, কিন্তু বাস গুলোতে গাদাগাদি, ভাড়া যে যেমন পারে নিচ্ছে ওতে কি হয়েছে? জিনিসের দাম বাড়ছে তাতে কি? খেটে খাওয়া মানুষ গুলো ভাতে মরুক তবুও তো করোনায় মরবে না, কারণ করোনা হলে চিকিৎসা সে তো গরীবের কাছে স্বপ্ন সঠিক পরীক্ষা করতে চার থেকে পাঁচ হাজার টাকা খরচ আর ওষুধ তার দাম আর নাইবা বললাম করোনার ওষুধ কিনতে হলে গরীবের ভিটে মাটি বিক্রির জোগাড়, যাক তবুও ভালো লাগলো ভালো সিন্ধান্ত, সামনে পুজো তার পরেই ভোটের দামামা বাজবে বেশ কিছু দান করতে হবে বড়ো বড়ো কাট আউট চাই কি জানি এবার ছবি মনে হয় লেখা থাকবে, করোনা অসুর বধের কথা। ধন্যবাদ রেল আর রাজ্য সরকার কে।
Tuesday, 13 October 2020
বাংলা শব্দ ও ভাষা নিয়ে কিছু কথা।
বাংলা ভাষা নিয়ে কিছু কথা লিখতে গিয়ে প্রথমেই যে মাহান বাঙালি মহাপুরুষের কথা আসে, তিনি বিদ্যাসাগর, অর্থাৎ ঈশ্বর চন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়। কারণ আধুনিক বাংলা ভাষার জনক বলা হয়, এই মহান মানুষ টিকে, বর্ণ পরিচয় অর্থাৎ বাংলা বর্ণ মালার জটিলতা কাটিয়ে আধুনিক ও সহজ সরল করে শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার প্রথম কাজটি করে ছিলেন এই মহান পুরুষ। ছোট বয়সে এনার লেখা বর্ণ পরিচয় প্রথম ভাগ ও দ্বিতীয় ভাগ পড়েন নি এরকম বাঙালি পাওয়া দুষ্কর। আর এই কারণেই উনি আমাদের লেখা পড়া র গুরুদেব । অনেকেই বলবেন, বললেন বাংলা ভাষা নিয়ে লিখেছেন আর কোথা থেকে বিদ্যাসাগরের কথা লিখছেন, ওনার কথা না বললে বাংলা ভাষা অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। উনি চেয়ে ছিলেন বাঙালি সহজ সরল ভাবে নিজের মতৃভাষায় লেখা পড়া শিখুক অন্তত নিজের মাতৃভাষা লিখতে ও বলতে পারুক সহজ ভাবে, কিন্তু না আমরা আজ সেই মিষ্টি মধুর ভষা ভুলে বাংরেজ হয়ে উঠেছি। এখন কার ছেলে মেয়ে দের বলুন কেদারা বা পেয়ালা, শিশি, থালা, থলি জানি না এগুলো বাংলার কোন টি কি কলম যে পেন সেটাও বলে দিতে হয়। তার কারন শিক্ষা ব্যবস্থা ইংরেজি, আরবি, হিন্দি এগুলো যে আলাদা একটা ভাষা। আমরা যা বাড়িতে বলি বা দেখি তার একটা বাংলা আছে সেটা না শিখিয়ে শেখাই ইংরেজি গুলো আর পড়ানোর সময় বলি cat মানে বিড়াল, cow মানে গরু আদৌ কি তাই, এগুলো একটি ভাষা থেকে আরেকটি ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে। বলি না cow এর বাংলা গরু, কিন্তু কখনোই উল্টটো ভেবে দেখি না, যে গরু মানে cow নয়, কিম্বা বিড়াল মানে cat নয়। বাদ দিলাম শেখার কথা, দেখবেন এখন কার ছেলে মেয়েরা একটি বাংলা বাক্য বললে তার মধ্যে দু থেকে তিন টি ইংরেজি শব্দ ব্যবহার করে। বাড়িতে বাবা মায়ের সাথে কথা বলতে হলেও সেখানে থাকে ঐ তথাকথিত ইংরেজি শব্দ বন্ধু বান্ধব হলে তো কথাই নেই। অনেক বাবা এখন বেশি করে চান তাদের ছেলে মেয়েরা ইংরেজি টা ভালো করে শিখুক, লিখতে এবং বলতে, একটু টাকা পয়সা হলেই ছেলে মেয়েকে ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা ইংলিশ মিডিয়ায় নামক বাংরেজি বিদ্যযালয়ে ভর্তি করা তাদের কাজ কারণ পারিবারিক ঐতিহ্য বা আভিজাত্য না হলে দেখানো যাবে না যে। এই কাণ্ড ঘটে ছিল ইংরেজ শাসক কুল বাঙালি কে কেরানি তে পরিনত করার জন্য মিশনারি দিয়ে ইংরেজি শিক্ষার ব্যাবস্থা করেছিল। পাশাপাশি তারাও ভারতীয় ভাষা শিখতে সংস্কৃত শিক্ষার ব্যযবস্থা করে ছিলেন। কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত এই রকম একটা কলেজে বিদ্যাসাগর অধ্যক্ষ হয়ে ছিলেন। সেখান ব্রাহ্মণ ক্ষত্রিয় ইংরেজ দের জন্য লেখা পড়ারব্যবস্থা ছিল শুদ্রদের কোন অধিকার ছিল না। বিদ্যাসাগর শুদ্রদের ওই কলেজে লেখাপড়ারসুযোগ করে দিলেন। উচ্চ বর্ণের মানুষ রে রে উঠল বিদ্যাসাগর একটি মাাত্র উত্তর দিয়ে ছিলেন, আপনাদের সাথে যদি ম্লেছ ইংরেজ সংস্কৃত পড়তে পারে তবে এরা বাদ কেন? তিনি বাংলাভাষার প্রসারের জন্য কি করে ছিলেন তা আগেই লিখেছি। নিজের মাতৃভাষায় শিক্ষা ও প্রসার এবং মেয়েদের শিক্ষার জন্য জন্য ৩৫ টি বালিকা বিদ্যালয় স্থাপন করে ছিলেন। সেই বাংলা ভাাষা আজ বিপন্ন কেন, ইংরেজ দুশো বছরের রাজত্বে কেরানি কুল তৈরি করতে নিজের মাতৃভাষা কে আমাদের শিক্ষতে বাধ্য করে ছিল যা আজও বহমান, ওদিকেে ইসলাম শাসন ছিল, ৬০০ থেকে ৭০০ বছর তাদের ভাষা ছিল আরবি কারও কারও উর্দুু যা তারা নিজেদের বলত, তাদের বেশ কিছু শব্দ বাংলা ভাষার সাথে মিলে মিশে গেছে, অর্থাৎ শব্দ ভাণ্ডার বেড়েছে যেমন, জল হয়ে গেছে পানী, এখন তো আবার চলভাষ এর কল্যাণে দেখাছি বাংলাদেশে বেশি করে বাঙালি যেন বাংলা ভাষার অপমৃত্যু ঘটিয়ে দিচ্ছে। অনাথ আশ্রম হয়ে গেছে এতিমখানা কারণ ওখানে তিন তালাকে বিচ্ছেদ আবার বিয়ে এবার ঐ শিশু গুলো যাবে কোথায় না অনাথ আশ্রমে
। যাহোক বাংলাদেশের কথা বাদ যাক, একই ভাবে ফরাসি, পারসিক, পাঠান সব ভাষা থেকে ভাষা সমৃৃদ্ধ হয়েছে ইংরেজি ভাষা থেকেও, কিন্তু ইংরেজি শেখা টা বাধ্যতামূল হয়ে গেছে। যাদের আরবি ভাষা শিখতে হয়, সেই ইসলাম ধর্মের মানুষ বাংলা ভাষার জন্য আন্দোলন করছে, এর অবশ্য একটা কারণ বাঙালি ইসলাম ধর্মের মানুষ সবটাই হিন্দু বা সনাতন ধর্মের মানুষ নিজেদের ধর্ম পাল্টেছেন কেউ স্বেচ্ছায় কাউকে ভয় দেখিয়ে জোর করে ধর্মের পরিবর্তন করতে বাধ্য হয়েছেন আবার অনেকেই সনাতন ধর্মের উচ্চ বর্ণের অত্যাচার থেকে বাঁঁচতে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে ছিলেন। এদের মাতৃভাষা বাংলা, একশ শতাংশ ইসলাম ধর্মের মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলেন, আরবি তারা শেখে কোরান হাদিস পড়ারজন্য বা পড়ানোর জন্য তবে এখন তাদের ধর্ম গ্রন্থের বাংলা অনুবাদ করা হয়ে গেছে। আর মাতৃভাষা বাংলা বলেই তারা অতবড় আন্দোলন শুরু করেতে পেরে ছিল উর্দু ভাষি পশ্চিম পাকিস্তানের বিরুদ্ধে পরবর্তীতে যা স্বাধীনতা আন্দোলনের রূপ নিয়ে ছিল, পরে ভারতের সহায়তায় স্বাধীন বাংলাদেশের জণ্ম হয়। তাছাড়া বাংলা ভাষা কিছু কাগজ তথা সংবাদ পত্রের খবর অনুযায়ী ভারতের দ্বিতীয়। অর্থাৎ সারা ভারতে হিন্দি ভাষার পরে বেশি মানুষ বাংলা ভাষায় কথা বলেন ।আর এখন কার দিল্লির শাসক সেই ভাষার কণ্ঠ রোধ করতে চাইছে হিন্দি ভাষা কে চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে শিক্ষা ব্যাবস্থা র মধ্যে দিয়ে আরো বিভিন্ন ধরনের উপায় অবলম্বন করে হিন্দি শিখতে বাধ্য করা হচ্ছে। বিভিন্ন বেসরকারি সংস্থার কর্মী যে গুলো অবাঙালি দ্বারা পরিচালিত তারা বিশেষ করে এই কাজ টি করে যাচ্ছে সন্তর্পনে, এমন অনেক সংস্থার ক্রেতাসুরক্ষা আধিকারিক ফোন ধরে বলছেন আপনি হিন্দি অথবা ইংরেজি তে বলুন সে নিজে বাঙালি হলেও সেই কর্মী ও বাংলা ভাষার বদলে উক্ত দুটি ভাষার মধ্যে একটা বেছে নিতে বলছেন। এভাবে আমার মাতৃভাষা কি শেষ হয়ে যাবে, হিন্দি ইংরেজি ও অন্যান্য ভাষার মধ্যে কারণ ভারতের অনেক ভাষা হারিয়ে গেছে এ ভাবে, আমরা যদি সতর্ক না হই তা হলে, " মোদের গরব, মোদের আশা আমরি বাংলা ভাাষা, কি যাদু বাংলা গানে গান গেয়ে দাঁড় মাঝি টানে।" যে ভাষায় লিখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্ব কবি হয়েছেন, নোবেল প্রাইজ এনেছেন। নজরুল, সুকান্ত, শরৎচন্দ্র, আরও অনেক কৃতি বাঙালি নিজের মাতৃভাষা বাংলা কে সমৃদ্ধ করে গেছেন আসুন আমরা সবাই মিলে একসাথে আমার আপনার প্রিয় মাতৃভাষা বাংলা কে ষঢ়যন্ত্র কে রুখে দিই। আমরা শপথ নিই বাংলা ভাষা কে কিছুতেই ধ্বংস করতে দেব না।
Monday, 12 October 2020
রেল নিয়ে বিভোক্ষ বাড়ছে, কেন? দায় কার!
পশ্চিমবঙ্গের গন পরিবহনের একটা প্রধান অঙ্গ রেল, বা লোকাল ট্রেন সেটি আজ প্রায় সাত মাস বন্ধ, অনেক খেটে খাওয়া মানুষ আজ রোজগার হীন চোট খাটো ব্যবসায়ী, রেলের মাধ্যমে তাদের অল্প সল্প পন্য নিয়ে ব্যবসা করত তারা আজ বিপন্ন, অন্য ভাবে তারা শুরু করতে চাইছে সকলে পারছে না। হকারদের অবস্থা আরও খারাপ, ছোট খাটো কল কারখানায় কাজ করতে যাওয়া মানুষ আজ যেতে পারছে না দীর্ঘ সাত মাস যাবৎ অনেকের বাড়ির বা জমানো টাকা শেষ, কারণ দু দিন আগে একটা খবর দেখলাম মেদিনীপুরে এক দম্পতি টাকার অভাবে আত্মহত্যা করেছেন, ট্রেরে বন্ধ কাজ নেই, জমানো টাকা শেষ তাই আত্মহত্যা। বিভোক্ষ হোক কিন্তু ভাঙচুর করে নয়। রেল জাতীয় সম্পপত্তি ওটা ঐ কতগুলো অভস্য ইতর, বিবেক হীন মনুষ্যত্ব হীন জানোয়ার অফিসারের সম্পপত্তি নয়। বিক্ষোভ দেখান ঐ সব অফিসে যে খানে ঐ সব অমানুষ জানোয়ার গুলো বাস করে তাদের বাড়িতে, কোয়ার্টারে। মানুষের মত দেখতে হলে মানুষ হওয়া যায় না। সাধারণ মানুষের করের বা ট্যাক্স এর টাকায় লাখ লাখ টাকা বেতন নিচ্ছে আর সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ গুলো কে মানুষ বলে মনে করছে না। বিভোক্ষ হোক ওদের বিরুদ্ধে, জাতীয় সম্পপত্তি ভাঙচুর করে নয়, আজ কয়েক দিন ধরেই দেখছি, সোনারপুর, হুগলির বিভিন্ন স্টেশনে এবং লিলুয়া স্টেশনে। দুটো জায়গায় ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে এটা ঠিক নয়। বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ুু ক ট্রেন চলাচল শুরু করতে হবে। আর রেল বিক্রি করা চলবে না। সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠুক এই আনলক পাঁচে যে সব এখনও লক করে রেখেছে করোনার দোহাই দিয়ে সেগুলো অবিলম্বে শুরু করতে হবে বা খুলে দিতে হবে।
Sunday, 11 October 2020
ভোট এখনও ছ' মাস বাকি এখনি যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা বোমাবাজি মানুষ খুন।
আশ্চর্য মিল দেখে নিনি, মুকুল রায় ছিলেন তৃণমূল এখন বিজেপির সর্ব ভারতীয় নেতা, আগে যে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, তবে এই রাজ্যযে নয় সর্ব ভারতীয় ক্ষেত্রে যখন লোকসভা নির্বাচন এসেছে মোদী মানে দাদা এই রাজ্যে এসে দড়ি পারবেন বলে ছিলেন, তখন সাংবাদিক সম্মেলন করে মোদীর বিরুদ্ধে বলেছেন। আর এখন বলবেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে, কেবল একা উনি নন তৃণমূলের অর্ধেধে নেতা এখন দাদার দলে যাদের জেলে ভরার কথা তারা এখন দলে কেমন আজব দেশ তাই না। যে যত বেশি মিথ্যযাবাদী, লুটেরা সে তত বড় নেতা। বাদ দিন ওসব অনেক বার লিখেছি অনেকেই পড়েছেন, আজকের বিষয়ে আসি, ভোট যত এগিয়ে আসছে রাজ্যযে মিটিং মিছিল বাড়ছে বামপন্থী কংগ্রেস মিলে এবং উভয় দলের মিছিল মিটিং এ লোক হচ্ছে ভালোই, সে গুলো বাংলার ঘুষ খোর মিডিয়া দেখতে পায় না। কেবল দাদা দিদির মিছিল দেখতে পায় আর দাদা দিদির লড়াই এ পরিনত করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গে এর আগামী বিধানসভা নির্বাচন কে, আর এখনই এই দু দলের মধ্যে লড়াই মিছিল হলেই বোমাবাজি হচ্ছে। মানুষ এখনই আতঙ্কিত ভোটের সময় কি হবে? কত গুলো জায়গায় দাদার দলের মিছিলে বোমাবাজি হলো, দাদার দলের লোক বলেছেন দিদির দলের কাজ। আবার দল বদলু এক নেতাকে গুলি করে খুন করে দেওয়া হয়েছে, ওদিকে প্রতি দিন দুই দলের মার পিট বাড়ছে, এখন প্রতিটি জায়গায় এই খবর শুনে যাচ্ছি কেবল বিজ্ঞাপন আর টাকার জন্য। এমনকি ইউ টিউব চ্যযানে গুলো পর্ল্যন্ত দাদা ও দিদির দলের ঘটনা দেখিয়ে যাচ্ছে। আমি বুঝতে পারি না চোর চিটিংবাজ আর মিথ্যে বাদীর দলের এত প্রচার, আসলে মিথ্যযাবাদী ফ্যাসিবাদ যারা মানুষের জন্য ভাবে না কেবল নিজের ক্ষমতা আর টাকার জন্য ক্ষমতা দখল করতে চায় তারা টাকা দিয়ে মিডিয়া কে কিনে নিয়ে প্রচার করে। মিথ্যযা কে সত্যি করে তোলে, তাদের চোখে পড়ে না বেকার ছেলে মেয়েরা চাকরি না পেয়ে অনশন করে, তাদের চোখে পড়ে না, পুলিশ গুণ্ডার ভয়ে টেবিলের নীচে লুকিয়ে পরে। তাদের চোখে পড়ে না কৃষক ফসলের দামের জন্য রাস্তা নেমে আন্দোলন করছে। আরেকটা বিষয় আমি লক্ষ্য করলাম এই সব চোর মিথ্যযাবাদী দের মিছিলে লোক ও হয়। কারণ একটাই চুরির টাকা ভাগ পায়, আর যদি কোন ভালো সৎ মানুষ ঐ দলে যান, তাহলে বলতে হবে তিনি মানুষের ভালো চান না অথচ নিজে কে সৎ বলে প্রচার করতে থাকেন আসলে তিনি অসৎ। আজ উদয়ন গুহ একটা কথা বলেছেন যে ছ'মাস খাওয়া বন্ধ রাখতে, তবে যদি তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসে। অথচ এই ক্ষমতা লোভী লোক টি এক সময় ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা এমনকি বিধায়ক ছিলেন, ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন সেখানেও তিনি বিধায়ক জানি না ভাগে কম পরেছে কিনা কারণ তিনি ও তো খেতেই গেছেন। নির্বাচনের আগে বাংংলা কে অশান্ত করার কারণ কি? দুই দল তো একে অপরের পরিপূরক। দুই দলের কর্মী সমর্থকদের বলছি ভোটের আগে বাংংলা কে অশান্ত করে তুলবেন না। বাংলার মানুষ কে শান্তিতে থাকতে দিন।
Saturday, 10 October 2020
আমরা শান্তি প্রিয় জাতি, শত অত্যাচারে শোনাই শান্তির ললিত বানী।
রাজা লক্ষ্ণণ সেনের পরাজয়ের পর থেকে বাঙালি পিছিয়ে পেরেছিল, এই সেন বংশ বাঙালি জাতির মেরুদন্ড ভেঙে দিয়ে ছিল কঠোর হিন্দুত বাদের মধ্যে দিয়ে। বল্লাল সেনের কৌলিন্য প্রথা, একটি কঠোর হিন্দুত্ব বাদের নমুনা,এই কারণেই তথাকথিত নিম্ন বর্ণের হিন্দুরা সহজ সরল জীবন যাপন করতে বৌদ্ধ ধর্ম বা পরবর্তীতে বৈষ্ণব ধর্মের স্মরণাপন্ন হয়ে ছিল। আর খলজির বাংলা দখল এর পর ধীরে ধীরে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে শুরু করে। হিন্দু ধর্মের কঠোরতা এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করতে বাধ্য করা বা জোর করে ধর্ম পরিবর্তন করতে বাধ্য করা বাংলায় একটা রেওয়াজ হয়ে গেছে, যা আজও চলছে, 1946 সালের বাংলায় হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা, সেই শুরু তারপর দেশভাগের মধ্যে দিয়ে যার শেষ হবে বলে অনেকে ভেবে ছিলেন কিন্তু না, অত সহজে ধর্মের আগুন নেভে, যতই বাংলাদেশের স্বাধীনতার আন্দোলনে হিন্দু মুসলিম এক হয়ে পাকিস্তানি সেনা বাহিনীর বিরুদ্ধে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই করুক, ধর্মের নামে যে বিষ ইংরেজ সরকার ঢুকিয়ে দিয়ে গেছে বাঙালি জাতির শরীরে সেই বিষে আজ সে জর্জরিত। ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য, রাজনৈতিক নেতারা তথাকথিত শান্তির ধর্মের মানুষ দিনের পর দিন অত্যাচার করে যাচ্ছে। ভাবতে অবাক লাগে, বাংলায় জণ্ম বাংলা ভাষার জন্য লড়াই তবুও তাদের বাংলায় থাকার অধিকার নেই। কারণ সরকারি মদতে তথাকথিত ধর্ম গুরুরা প্রতি নিয়ত অত্যাচার করে চলেছে। দেখে দেখে মনে হচ্ছে, এর মুক্তি পাবার উপায় নেই, ইসলাম কথার অর্থ নাকি শান্তি, এমন কোন শান্তি মানুষ কে মানুষ মনে না করে তার বেঁচে থাকার অধিকার কেড়ে নিয়ে তার সর্বস্ব লুঠ করে তাকে খুন করার অধিকার নাকি আল্লাহ দিয়েছেন।জানা নেই কোন ধর্ম প্রচারক একথা বলেছেন কিনা কারণ সেই সময়ের কেউ আজ আর বেঁচে নেই, আর কথা সে তো গুজব রটার মত একটি কথা একশ জনের মধ্যে বলা হয় তখন প্রথম জন কে যা বলা হয়েছে, একশ তম ব্যক্তির কাছে যখন পৌঁছ কথাটা তখন উল্টো হয়ে যায়। যাহোক ওসব ছাড়ুন কারণ শান্তির ধর্মের প্রচারক মক্কা থেকে মদিনা না মদিনা থেকে মক্কা গিয়েছিলেন যুদ্ধ করতে করতে, আমার কথা মানতে হবে না হলে গর্দান যাবে। শান্তি না থাকলে উন্নয়ন হয় না। শান্তি মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ধর্মের নামে রাজনীতি এবং ধর্ম নিয়ে ব্যবসা বন্ধ করতে হবে। করতে হবে তথাকথিত বাঙালি কে? কোথায় সে বাঙালি, যে বাঙালি একদিন গোটা ভারত বর্ষ কে শিক্ষা দিয়েছে জাতীয়তা বোধ, ভাষা ধর্ম যা হোক আমরা ভারতীয় ( we are Indian) কোথায় সে 1946 সালের পর থেকে হারিয়ে গেছে সেই বাঙালি, নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষার জন্য আজ আবার একবার উঠে দাঁড়াও, কেবল শান্তির বাণী শুনিয়ে লাভ হচ্ছে কি স্বাধীনতা সত্তর বছর হয়ে গেল, সেই যে বাঙালি জাতির মেরুদন্ড ভাঙতে ধর্মের ভিত্তিতে জাতের ভিত্তিতে, এপার ওপার বাংলা ভাগ তাদের ভাষা গত ভাগ, ওপার বাংলা থেকে ভিটে মাটি ছেড়ে নির্মম অত্যাচারের হাত থেকে রক্ষা পেতে এপার বাংলায় এসেছেন, কিন্তু আপনি একটা আলাদা জাত এদের কাছে বাঙাল জাত, এখানেও সেই ভাগ বাঙালি কোন দিন এক জাতি হিসেবে নিজেদের বিশ্ব মাঝে তুলে ধরতে পারবে না। কেবল শান্তির ললিত বানী, যে যে বানী বোঝে তাকে সেই বানীতে উত্তর দিতে হবে, এটা আমাদের বিপ্লবী তথা স্বাধীনতা সংগ্রামী মাষ্টারদা সূর্য সেন, রাসবিহারি বোস, সুভাষ চন্দ্র বোস আরও অনেক চরম পণ্থী বিপ্লবী নেতা কর্মীরা শিক্ষা দিয়ে গেছে, আমরা ভুলে গেছি সেই বিখ্যাত গান, " মা গো আমরা তোমার শান্তি প্রিয় শান্ত ছেলে" শত্রু শিয়রে তবুও আমাদের মধ্যে একতা নেই, যারা দেশের জন্য প্রাণ দিয়েছেন তারা থাকলে আজ লজ্জা পেতেন কি উত্তর সুরি তারা রেখে গেছে। শত অত্যাচারেও এদের মধ্যে একতা গড়ে ওঠে না, আর এটাই ব্রিটিশ এবং তথাকথিত ব্রিটিশদের দালালরা চেয়ে ছিল, কিছুতেই বাঙালি কে এক হতে দিলে হবে না, তাহলে গোটা দেশে তথা ভারত কে কব্জা করা এবং মানুষ কে শোষণ করা, এবং ভিক্ষুক বানান সহজ হবে না। আজ ভারত এবং এপার বাংলায় ব্রিটিশদের দালাল রা ক্ষমতায়, আর ওপার বাংলার বাঙালি সে তো কিসে পরিনত হয়েছে বলে বোঝানো যাবে না, ইংরেজ এবং ইংরেজের দালালরা জানত বিপ্লব সংগঠিত করে ওপার বাংলার মানুষ আর এবং সনাতন ধর্মের মানুষ জন বেশি করে, এদের মেরুদন্ড ভাঙতে হবে তাই দেশ ভাগ এবং ধর্মের নামে, ইনশাল্লাহ বলে যারা লাফালাফি করে হাতে গোনা কয়েকজন ব্রিটিশ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলনে অংশগ্রহণ করে ছিলেন। একজন বাঙালি ইসলাম ধর্মের লোকের নাম কেউ জানে না যাকে ফাঁসি দেওয়া হয়েছে। আমি জানি বলবে তিতুমীর, তার সেনাপতি, গোলাম মাসুম ওটা স্বাধীনতা সংগ্রামের জন্য নয় জমিদারের অত্যাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়েছিলেন এবং জমিদার ইংরেজের সাহায্য নিয়ে তাকে ধ্বংস করেন আসলে লড়াই ছিল ক্ষমতা দখল করার জন্য। ব্রিটিশ সরকার বুঝে ছিল এদের ক্ষমতা দিয়ে চুপ করিয়ে রাখা যাবে। আর এই কারণেই দুই বাংলার শাসক ছিলেন ইসলাম ধর্মের মানুষ কলকাতার শাসক নবাব সুরাবর্দী, এই সুরাবর্দী মুসলীগ এর নেতা দের সাথে হাত মিলিয়ে 1946 সালের দাঙ্গা লাগিয়ে ছিলেন, হিন্দু দের দিকে সাভারকরের দ্বি জাতি তত্ত্ব কে সমর্থন করে শ্যমাপ্রসাদ মুখার্জির মত কিছু মানুষ এই দাঙ্গায় নেমে পড়েন। সে সময় গোপাল মুখার্জি ( গোপাল পাঁঠা) নেতৃত্ব দেন হিন্দু দের, কয়েক শ নীরিহ মানুষ প্রাণ হারান ঐ ধর্মীয় দাঙ্গায়। একটা মৃত দেহে প্রান দিতে পারে না, কিন্তু জীবন বা প্রান কেড়ে নিতে ওস্তাদ। এর পর এই রাজ্যে যে দল ক্ষমতায় আসুক তাদের প্রথম কাজ হবে ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ( মাদ্রাসা) কে বন্ধ করা, ধর্মের নামে পঁচিশ টা বিয়ে একশো টা সন্তানের জন্ম দান বন্ধ করতে হবে। এসব যদি বন্ধ না করে তাহলে আর কয়েক বছরের মধ্যে বাংলায় খাদ্য সংকট দেখা যাবে কারন চাষের জমি সব মসজিদ আর বাসস্থান পরিবর্তন হয়ে যাচ্ছে। কিছু দিন পর বাংলাদেশের মত অবস্থা দেখা যাবে, এখানে, অনেকেই বলছেন বি জেপি ক্ষমতায় এলে এসব হবে, আমি বলছি হবে না, কারণ এই বিজেপি কী করবে ওরা কোরান পড়াচ্ছে আমরা বেদ পড়াব, ওরা আমাদের কাফের বলছে ওদের গদ্দার বলব। কারণ এই বিজেপির জণ্মদাতা দের জন্য বাঙালির জাতির আজ এই দূর্দশা, দেখছেন না এখনই গোর্খা দের জন্য দার্জিলিং কে ভাগ করে গোর্খাল্যাণ্ড করতে চাইছে, অর্থাৎ আবার বাংলা ভাগ, কোন দিন শুনবেন গোর্খাল্যাণ্ড হয়েছে, কোচবিহার কামতাপুর হয়েছে, পুরুলিয়া, বাঁকুড়া জঙ্গলমহল হয়ে গেছে, অর্থাৎ এদের লক্ষ্য বাংলা কে ভাগ করে দেওয়া জাতের নামে ধর্মের নামে যে ভাবে হোক বাঙালি কে এক হতে দেওয়া যাবে না। বিজেপির উপর তলার নেতারা বাংলা তথা বাঙালি বিদ্বেষী। আর বর্তমান সরকার সেতো পুরোহিত ভাতা, মোয়াজ্জেম ভাতা, মৌলবিভাতাা পুজো কমিটি কে টাকা, এর কাজ কর্ম দেখে মনে হচ্ছে আগে এই রাজ্যে ধর্ম পালন কেউ কোনো দিন করেনি। এদের বিরুদ্ধে গন প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে, বাংলার কোনে কোনে জোট বেঁধে এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে। ধর্মের নামে ক্ষমতা দখল করে রাজ্যের মানুষ কে যারা লুঠ করছে তাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে দিতে হবে।
আবার অনেকেই আছেন বলবেন তাহলে এত দিন হয়নি কেন? লাখ টাকার প্রশ্ন এটা আমারও প্রশ্ন, ধর্মের নামে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এবং সন্তান জন্ম দেওয়া আগের সরকার যারা পরিচালনা করেছেন তারা করেনি কেন? আমি একটা কথা বলি, এপার বাংলায় কংগ্রেস শাসন কোন দিন ধর্মের ব্যাপারে মাথা ঘামায় নি, বাম আমলের শেষের দিকে বলা হয়েছিল মাদ্রাসা শিক্ষা থাকবে সেখানে আরবীর পাশাপাশি আধুনিক শিক্ষার পঠন পাঠনের ব্যবস্থা করতে হবে তবে সরকার অনুমোদন দেবে। আর ওপার বাংলা সে তো ইসলাম কে রাাষ্ট্র ধর্মে পরিনত করেছে, ধর্ম গুরু দের, রব বা হুমকি দেওয়া ভাষণ বন্ধ করতে পারে না, কারণ ঐ গুলো ধর্ম প্রচারের নামে ব্যবসা টাকা আসে অনেক। আজ অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকা থেকে নেওয়া একটা ছবি এখানে দিলাম, আমি চাই দুই বাংলার এই ছবি বাঙালি মাথা উঁচু করে বাঁচুক। ছবি টি এখানে দিলাম।
এই ছবি দেখা যাক দুই বাংলার বুকে ধর্ম ধর্মের কাছে থাক, যে যার মত ধর্ম পালন করি, কিন্তু উগ্রতা বাদ দিয়ে, বাঙালি জাতির সেই শিক্ষা ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনি যা দিয়ে তারা গোটা বিশ্ব জয় করবে। বিদ্রোহী কবি সেই স্বপ্ন সত্যি করে তুলি, "আকাশ বাতাস চন্দ্র তারায় সাগর জলে পাহাড় চুড়ে, আমার সীমার বাঁধন টুটে, দশ দিকেতে তে পরব লুটে,
পাতাল ফেঁড়ে নামব আমি, উঠব আমি আকাশ ফুঁড়ে।
বিশ্ব জগৎ দেখব আমি আপন হাতের মুঠোয় পুরে।" বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠত্ব কে তুলে ধরতে ধর্মের গোঁড়ামি থেকে বেড়িয়ে আসব এই প্রতিজ্ঞা করি, আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে আমরা বিশ্ব শাসন করি।
Friday, 9 October 2020
সমস্ত সরকারি ব্যবস্থা, বেসরকারি হচ্ছে বা হবে তখন কর দেওয়ার দরকার কী?
সব বেসরকারি, টেলিভিশন, টেলিফোন, চিকিৎসা, শিক্ষা, পরিবহণ, রেল সহ ব্যাঙ্ক বীমা সব যখন বেসরকারি হবে বা বড়ো বড়ো শিল্পপতি বা ধনকুবেরের দল চালাবে তখন আমরা সাধারণ মানুষ জি এস টির নামে এত টাকা ট্যাক্স বা কর দিতে যাব কেন?সাধারণ মানুষ সমস্ত কিছু, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত যা ব্যাবহার করেন প্রতিটি ক্ষেত্রেই, রাজ্য সরকার ও কেন্দ্রীয় সরকার কে ট্যাক্স ও বর্তমান জি এস টি দিতে হয়। বেসরকারি ব্যাবস্থায় রাস্তা তৈরি করা হয়েছে, যেখানে টোলট্যাক্স দিতে হয় সাধারণ মানুষ কে, বেসরকারি সংস্থার পরিসেবা পেতে টাকা দিতে হয় মোটা অঙ্কের তার মধ্যেও কর ট্যাক্স বা জি এস টি ধরা থাকে। অনেকেই বলেন বেসরকারি হচ্ছে খুব ভালো কারণ সরকারি কর্মীরা কাজ করে না বসে বসে মোটা টাকা বেতন নেয়, আর বাড়ি যান আমি একদম একমত কারণ অধিকাংশ সরকারি কর্মীদের সাধারণ মানুষের সাথে ব্যাবহার করেন গরু ছাগলের মত, মানুষ কে মানুষ বলে মনে করেন না। অনেক অফিসার সাধারণ মানুষের জন্য নিয়োজিত কিন্তু অফিসের দরজার সামনে নোটিশ দিয়ে রেখেছেন বিনা অনুমতি তে সাধারণ মানুষের প্রবেশ নিষেধ, কারা আসছি বলে অনুমতির অপেক্ষা না করে চলে যান রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা। কাজও হয়, কেবল এই কারণেই অনেক সাধারণ মানুষ বলছেন ঠিক হচ্ছে সব বেসরকারি হচ্ছে। কারণ ঐ সব সরকারি আমলা এক বারও ভাবে না জনগণের করের বা ট্যাক্সেরটাকায় তাদের বেতন হচ্ছে, জনগণের জন তারা নিয়োজিত। বাদ দিন যা লিখতে চাইছিলাম, সব যখন বেসরকারি হবে, তাহলে সাধারণ মানুষ এত টাকা করে জি এস টী, জ্বালানি ট্যাক্স দিতে যাবে কেন??? কেবল মন্ত্রী প্লেন চাপবেন, ভালো মন্দ খাবেন, বিদেশ ভ্রমন করতে যাবেন এসবের জন্য। সবটাই বেসরকারি হয়ে গেলে এই সাংসদ মন্ত্রী প্রধানমন্ত্রী, বিধায়ক, মুখ্যমন্ত্রী এদের কি দরকার? কেবল কোটি কোটি টাকা বেতন এবং লাক্সারি করার জন্য তাহলে কেন এত এত টাকা জি এস টি আদায় কিসের জন্য, আবার বড় বড় কর্পোরেট সংস্থার কর বা ট্যাক্স ছাড় দেওয়া হচ্ছে মাঝে মাঝে ঋণ মুকুব করা হচ্ছে, আর সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে, অনেকেই ভাববেন আমি দিন মজুর দু শ কি তিন শ টাকা আয় আমি ওসব জি এস টি বা ট্যাক্স নিয়ে ভাবতে যাব কেন? আমাকে ওসব দিতে হয় না, ভাবনাটা ভুল আগেই বলেছি সকাল থেকে রাত পর্যন্ত যা যা ব্যাবহার করেন খাদ্য থেকে সাধারণ জিনিস পত্র সব কিছুতেই কর আদায় করা হয়। আমার মতে আর কোটি কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচন করে লাভ নেই, ওসব চোর ধাপ্পাবাজ মিথ্যাবাদী দের ক্ষমতায় এনে কি লাভ! সব বেসরকারি হলে ওসব মন্ত্রী, আমলা অর্থাৎ বড় বড় সরকারের কর্মী সব বেসরকারি সংস্থার হাতে দেওয়া হোক। ওরাই ঠিক করে দেবে কে প্রধানমন্ত্রী, কে কোন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হবে। ৫৫৪ জন সাংসদ, প্রতিটি রাজ্যে গড়ে১০০ জন করে বিধায়ক আছে মুখ্যমন্ত্রী আছে তাদের লাক্সারি জন্য জনগণের কাছ থেকে এত টাকা ট্যাক্স আদায় করতে হবে না। কয়েক কোটি টাকা এই সব আমলা, মন্ত্রী, সাংসদ বিধায়ক দের বেতন দিতে লাগে, তার পর আছে অন্য সব কিছু, জনগণের জন্য যখন কিছু সরকারের দায়িত্ব থাকবে না তখন জনগণ কেন তাদের ট্যাক্স বা করের টাকায় এদের বেতন লাক্সারি মেনে নেবে?
আর কি চাই আগামী ভোট পর্যন্ত বিনামূল্যে রেশন।
আর কি চাই, আগামী জুন 2021 পর্যন্ত রাজ্যের10কোটি মানুষ কে বিনামূল্যে রেশন দেওয়া হবে। খবর টি আমার নয় এই সংবাদ দাতার, রেশন কার্ড না থাকলেও কুপন নিয়ে ও এই রেশন পাওয়া যাবে। আমি জানি না এই সব সংবাদ অর্থাৎ অন লাইন সংবাদ পরিবেশন কারির শিক্ষা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে, কারণ এই রাজ্যের লোক সংখ্যা 10 কোটি সেটা ভুলে গেছে, তাহলে সকলে রেশন দোকান থেকে বিনামূল্যে রেশন পাবে, মানে নেতা মন্ত্রী আমলা সরকারি কর্মী কেউ বাদ থাকবে না। রাজা উজির জমিদার, উকিল বিচারক সবাই বিনামূল্যে রেশন পাবেন সেই জুন পর্যন্ত। ওরে ভাই গাঁজায় কতটা দম দিয়েছিস। একটু গাঁজা খাওয়া কম কর, আর এদের কি দোষ মাথা যদি খারাপ হয়ে যায় তাহলে হাত পা আর ঠিক মত চলে কি করে? এই রকমই একটা অন লাইন খবর দেখলাম, কি যেন নাম ieনা ig bengal বলে একটা অন লাইন সংবাদ পত্র লিখেছ " ক্ষুধার রাজ্যে - - - - - - - পূর্ণিমার চাঁদ যেন ঝলসানো রুটি লেখক জীবনানন্দ দাশ, এরা হচ্ছে চাটু কার কেবল নয় রীতিমত গাঁজাখোর। এই সব খবর অন লাইন যাচ্ছে, বাঙালি সম্পর্কে কি জানছে সকলে।
Thursday, 8 October 2020
এসব কী বলছেন দিদি? এটা কি সব জেলার জন্য?
এসব কী বলছেন দিদি এটা কি সব জেলার জন্য না আপনি ঝাড়গ্রামে বলছেন ওই জেলার জন্য শুধু, তবে আপনার কথা আপনার দলের লোক যদি না শোনে, এই নির্দেশ কেবল মাত্র সরকারি কর্মীদের জন্যে না আপনার দলের কর্মীদেরও বলছেন। আমি যতদূর জানি আপনি, দলের কর্মী দের জন্য অন্য নির্দেশ দিয়েছেন। সরকারি কর্মীরা নির্দেশ মানতে চাইলেও আপনার দলের কর্মীমী বাধা দিচ্ছে যে। আমার কাছে প্রমাণ আছে, এই দেখুন একটি সরকারি আদেশ যেটি গত আগষ্ট মাসে এসে ছিল ছাত্র ছাত্রীদের পোশাক দেবার জন্যে প্রতিটি SHG গ্রুপ বা সংঘের কাছে পৌঁছে গিয়েছে সেই আগষ্ট মাসে এবং ছাত্র ছাত্রীদের নামের তালিকা অভিভাবকের নাম ফোন নম্বর ঠিকানা সহ পৌঁছে গেছে ঐ সংঘের কাছে, তারা কী করছে ছাত্র ছাত্রীদের বাড়িতে যাবে না, ফোনে বলছেন একটা করে পোশাক MDM নেবার সময় নিয়ে আসতে ওখানে মাপ নেবে। অথচ আদেশ টি 5 নং কলমে পরিষ্কার করে বলা হয়েছে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাপ নেবে। ছাত্র ছাত্রীদের তালিকা পেল কবে আগষ্ট মাসে আর এটা অক্টোবর মাসে অভিভাবক দের ফোন করে বিদ্যযালয় এ আসতে বলছে পোশাক নিয়ে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তাতে সম্মতি দেন নি, তিনি অভিভাবক দের জানিয়েছেন সরকারের তথা উক্ত অফিসের নির্দেশের কথা যে বাড়ি বাড়ি গিয়ে পোশাকের মাপ নেবে। সংঘ অভিভাবক দের বলছেন বাড়িতে এ্যালাও করছে না সকলে। বাদ দিন ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সরকারি আদেশের কথা বলার পর আপনার দলের নির্ববাচি ত প্রতিনিধি পঞ্চায়েত সদস্য শিক্ষক কে বলছেন বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাপ নেবে এটা অভিভাবক দের বলে ঠিক করেন নি। জানা বা বোঝা যাচ্ছে না, এটা কেবল সরকারি কর্মীদের নির্দেশ, আর দলের কর্মী সমর্থকদের নির্দেশ হচ্ছে সরকারের আদেশ না মেনে চলার জন্য। দারুণ দিদি, সরকারি কর্মীদের নির্দেশ মানতে গিয়ে আপনার দলের মহা ক্ষমতা বান নেতা কর্মীদের রোষে পড়তে হচ্ছে যে। আসল কথাটা বললে আপনি রেগে যাবেন দিদি, আপনি ঘরে বসে বসে ইনকামের রাস্তা করে দিচ্ছেন যার জন্যে এই নেতা কর্মীরা এবং ঐ যে পোশাক দেবে সেও কোনো না কোন নেতা কর্মীরবাড়িরলোক, শুনে নিন সিঙ্গুর একনং পঞ্চায়েতেরদুটি বড়ো হাই স্কুল আছে সিঙ্গুর মহামায়া আর গোলাপ মোহিনী একটি ছেলেদের আর অন্য টি মেয়ে দের দুটি তেই সকালে প্রারাথমিক বিভাগ আছে, হাই বা উচ্চ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী ঐ দুই বিদ্যযালয়ে সিঙ্গুর ব্লকে সবথেকে বেশি। পঞ্চমথেকে অষ্টটম পর্যন্ত দুটি স্কুলে4000এরকাছেআর ঐ দুই বিদ্যযালয়ে এর প্রাথমিকবিভাগ এবং নন্দন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রী তা হবে 900 এবার আরও পাঁচ টি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। মোট ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা সব মিলিয়ে 5500জন।যারা বা যিনি প্রায়হুমকি সুরে বলছেন তিনি এক সময়ে এই পঞ্চায়েতেরপ্রধান ছিলেন। এবার আপনি টাকার কথা ভাবুন আপনি ভাবুন টাকার কথা আপনি তো গত দু বছর ধরে প্রতিটি ছাত্র ছাত্রীর পিছু 600 টাকা করে দিয়েছেন একবার টাকা হিসেবে করে দেখেছেন কত টাকা ঘরে বসে বসে ইনকাম। এই জন্যেআপনার দলে এখন প্রায় প্রতিটি ইঞ্চি তে নেতা, কারণ টাকা কীভাবে ঘরে বসে ইনকাম করতে হবে সেই পথ আপনি দেখিয়ে দিয়েছেন। আর যখন মিছিল মিটিং হচ্ছে ম- কার যুক্ত সব গুলো পাওয়া যাচ্ছে লোক কল্পনা করতে পারবেন না। চালিয়ে যান দিদি, তবে যাদের লোভ বেশি তারা সব লাফ মেরে দাদার দলে চলে যাচ্ছে ওখানে আবার ব্যাযাঙ্ক ডাকাতি করা যায়। ঐ যে ব্যবসার নাম করে কয়েক হাজার বা কোটি টাকা ঋণ নিয়ে শোধ না করে বিদেশে পালিয়ে যাওয়া যায় আর দাদা জনগনের জমানো টাকা দিয়ে ঐ ঋণ মুকুব করে দেয় ব্যাঙ্ক গুলো জনগণের জমানো টাকা কীভাবে কেটে নেবে তার ফন্দি খোঁজে। বাঙালি জাতি ভালো আছে, চুরি করা টাকা 75 %ভাগ নিয়ে নিশ্চিন্তে বসে বসে চলে যাচ্ছে। আপনি আর যাই করুন আর না করুন বাঙালি যে অলস বা কুড়েে জাতি সেই ধারা রেখেছেন, এর জন্যে ধন্যবাদ।
Wednesday, 7 October 2020
শিক্ষক কুল সত্যিই কি কুটনীতি বিদ ।
দয়া করে সবটা পড়বেন, শিক্ষক কুল নিজেরা ব্যক্তিগত ভাবে কোন না কোন রাজনৈতিক দলের সাথে যুুক্ত। সেই সূত্রে নিজেদের কে বিশাল কূটনিতীবিদ বা রাজনীতিবিদ ভাবে একে অপরের, একে অপরের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন উন্নত ধরনের কূটনৈতিক চাল যাকে আমার ভাষায় বলি পেছনে লাাগে, ভাবে আমি সবথেকে চালাক আমার চাল বা রাাাজনীতি কেউ বুঝতে পারছে না। এসব আসলে, অন্য কিছু নয় হামবড়িয়া ভাব আমার থেকে অন্য কেউ বড় হবে কেন? আমি বড় আসলে যে কাজে বড়ো হতে হবে সেটা নয়, বচনে বড় এবং জাহির করা অভ্যাস এদের মধ্যে দেখা যায়। আমি নিজে একজন শিক্ষক তবুও এসব লিখছি, এর আগেও আমি অনেক ঘটনা জানি যা আরেক একজন শিক্ষক বা সহকারী শিক্ষক কুল ঘটিয়েছে, পরিদর্শক দের ডেকে এনেছে, একে অপরের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগ জানিয়ে এসেছে, এমনকি এম ডি এম এর এক অস্থায়ী কর্মী কে দিয়ে পরিদর্শন করানো, তার পর ডেকে নিয়ে আসা আবার লিখিত অভিযোগ দায়ের করা সব কিছু করে এই সব তথাকথিত সুশীল শান্ত শিক্ষক আর যার বিরুদ্ধে করে আসছে এসে এমন ভাব করে ভাবে আমি চালাক আমি কিছু জানি না, এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করা হয়েছে এ সাথে এমন ব্যবহার কর যাতে বুঝতে না পারে আমি বা আমরা অভিযোগ করে এসেছি বা পরিদর্শক ডেকে এনেছি, তাদের দূর্ভাগ্য যার পিছনে লাগছ সে কিন্তু বুঝতে পারছে কারা এর পিছনে আছে কিন্তু মুখে সে বলছে না একদম ওদের মতই ভালো মানুষ। আজ এসব লিখছি সেই কারণ টা এবার লিখব, বর্তমানে কোভিড19 এর দৌলতে শিক্ষক কুল খুব ভালো আছেন এত ভালো আগে কোন দিন ছিল না। সত্যই এদের জন্য ঈশ্বর আছেন, আজ সাত আট মাস হল বিদ্যালয়ে যেতে হচ্ছে না, ঐ নামকাওয়াস্তে চাল দেওয়ার দিন একবার এক ঘন্টা দেখা দেওয়া, কোন রকম হাজিরা আর অভিভাবক দের দেখানো আমি কত কাজের। কয়েক জন এলেন, সময় সেই স্কুল শুরুর সময়ে আগে থেকে কেন আসবেন, আর সেই ফোন আমি জানি না এরা কাকে এত ফোন করে বিশেষ করে দিদিমনির দল ফোনের শেষ নেই, যতক্ষণ থাকলেন ফোন করে গেলেন, ঐ বিদ্যালয় চালু থাকলেও ক্লাস করতে করতেও এই ফোন কথা বলে যেত সেই অভ্যাস আমি জানি না কে বা কারা ফোনের অপর প্রান্তে কথা বলে তারা সত্যিই মানুষ না অমানুষ জানি না। এরা তো ভালো শিক্ষক শাসক দলের অনুগামী, বামেদের এবং এই সরকারের আমলে নিয়োগ প্রাপ্ত মেধাবী ছাত্র ছাত্রীর দল।
এত কথা লিখলাম আসল কথা হল, পোশাক নিয়ে এবং বর্তমান সরকারের দান খয়রাতি নিয়ে বর্তমানে যা কিছু হচ্ছে সেটা নিয়ে লেখা হলো না। প্রথমেই বলি কোভিড19 এর মধ্যে পোশাক দিতে হবে, কারণ সামনে ভোট আসছে অফিসিয়াল মিটিং হলো (ভার্চুয়াল) অর্ধেক প্রধান শিক্ষক যোগ দিতে পারল অর্ধেক পারল না, ও হ্যাঁ এই ভার্চুয়াল মিটিং নিয়েও রাজনীতি করল ঐ রকম এক ভালো শিক্ষক, মিটিং হবার কথা বা জানান হলো 1টা30 মিনিটে একটা URL আসবে তাতে ক্লিক করে মিটিং এ যোগ দিতে হবে এলেও তাই কিন্তু হঠাৎ এক ঐ মেধাবী শিক্ষক দেখলাম হোয়াটস এ্যাপ গ্রুপে ম্যাসেজ করল মিটিং 3 টে 30 মিনিট থেকে হওয়ার কথা ব্যস বন্ধ হয়ে গেল। এবার 3 টে 30 মিনিট সকলের কাছে আর URL পৌছল না। কেউ যোগ দিতে পারল কেউ পারল না। সেখানে আলোচনা হলো পোশাক নিয়ে, সকলে শুনলেন পোশাক এবারেও দেওয়া হবে SHG বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাপ নিয়ে আসবে ছাত্র ছাত্রীদের নামের তালিকা দিতে হবে সাথে থাকবে অভিভাবকের নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর। এই তালিকা তৈরি করা হল শিক্ষা বন্ধুর মাধ্যমে পৌঁছে গেল অফিসে আরেকটা কথা শোনা গেল এবার টাকা আর স্কুলের এ্যাকাউন্টে আসবে না সরাসরি ওদের দেওয়া হবে, শিক্ষক কুল ভাবল বাঁচা গেল, একটা দায়িত্ব থেকে রেহাই পাওয়া গেছে। আদৌ কি তাই না মনে হয়, আগষ্ট মাসে এসব শেষ হলো, শিক্ষকরা মানে প্রধান শিক্ষক ও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক জানে বাড়ি বাড়ি গিয়ে মাপ নেওয়া চলছে, হঠাৎ করে অক্টোবর মাসে খবর তথা ফোনে SHG বলছে MDM এর রেশন দেওয়ার সময় ছাত্র ছাত্রীদের একটা করে পোশাক আনতে বলছি আমরা মাপ ওখানে বসে নেব। কারণ অভিভাবক রা তাদের বাচ্চাদের গায়ে হাত দিতে দেবে না বা বাড়িতে এ্যালাও করছে না। বিদ্যালয়ের অনুমতি নেবার আগেই অভিভাবক দের ফোন করে বিদ্যালয়ে একটি করে পোশাক আনতে বলে দিয়েছেন, যেহেতু শাসক দলের লোকজন ক্ষমতা আছে সরকারি আদেশ আবার কি ওরাই তো সরকার, এবার প্রধান শিক্ষক কে অভিভাবক ফোন করে বলার পর তিনি পরিষ্কার বলে দিচ্ছেন বাড়িতে গিয়ে পোশাকের মাপ আনতে যাবে যাদি অসুবিধা হয় একটি পোশাক ওদের দেবেন ওখানেই মাপ নেবে, সমস্ত অভিভাবক দের জানানোর জন্য বিদ্যালয়ের হোয়টস এ্যপ গ্রুপে লিখেছেন বিষয়টি ব্যাস কথা সভাপতি তথা নির্বাচিত প্রতিনিধির কানে পৌঁছে দেওয়া হল তিনি ফোনে বলছেন প্রধান শিক্ষক আপনি কেন গ্রুপে দিয়েছেন, প্রধান শিক্ষক সরকারের আদেশ পালন করেছেন সেটা খুব খারাপ লাগছে আরকি উনি কিন্তু বর্তমান শাসক দলের নির্বাচিত প্রতিনিধি আবার কখনো বলছেন আপনি ঠিক করছেন, যাহোক অনেক কথা বলার পর প্রধান শিক্ষক বলেন আমি গ্রুপে দিয়েছি আপনি জানলেন কি করে? উত্তর এলো আমার মেয়েরা আছে না, মেয়েরা বলতে দুই দিদিমনি আছেন তারা কেউ গ্রুপে নেই কারণ অভিভাবকরা নাকি জ্বালাতন করে, শাসক দলের বাড়ির মেয়ে ভালো শিক্ষিকা, যাদের পড়াতে হলে বলে সরকারি আদেশ আছে। আসল মজা পেলাম আজ ( ৭/১০/২০২০ MDM দেওয়ার সময়, সকাল থেকেই অভিভাবক গন জিজ্ঞেস করছে পোশাকের ব্যাপারে দু একজন তো বাচ্চা কে সাথে নিয়ে চলে এসেছে, এমনকি দিদিমনি আসার পরও তাকেও পোশাক নিয়ে জিজ্ঞেস করে যাচ্ছে তিনি বিরক্ত হয়ে বলেছেন ও ঐ দলের ব্যপার, আর ফোনে কথা বলে যাচ্ছেন কার সাথে জানি না। এবার প্রথম শ্রেণী থেকে চতুর্থ শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র ছাত্রীদের মাস্ক দেওয়া হয়েছে প্রাক প্রাথমিক শ্রেণির নেই, হঠাৎ এক শিক্ষক( সেও এক নেতার সুপুত্র) বললেন প্রাক প্রাথমিকেরও মাস্ক দেওয়া হবে, বললেন আজ নাকি খবরের কাগজে খবর দেখেছে। কারণ পরে বুঝলাম যে একটা বাচ্চা পাচ্ছে না, সরকারে বদনাম হচ্ছে অত অভিভাবক জানতে পারছে এসবের জন্য এটা প্রচার করা হচ্ছে, পরে অভিভাবক দের কে বলছেন প্রাক প্রাথমিকের মাস্ক আসবে তখন দেওয়া হবে। দারুণ কূটনিতীবিদ না।
গেরুয়া পরলেই যোগী হওয়া যায় না। পরিবার বা সন্তান না থাকলে তেমন সাধু হয় না।
বিগত কয়েক বছর ধরে ভারতের শাসন ব্যবস্থা এই গেরুয়া পোশাক ধারী মানুষ জন কে বেশি দেখা যাচ্ছে, এরা সব নাকি যোগী, আসলে যোগী কথার অর্থ এরা জানে না মনে করে গেরুয়া পোশাক পরে ঘুরে বেড়ালে যোগী হওয়া যায়। আমি যতদূর জানি, যোগী হলেন সেই মানুষ যিনি সংসার ত্যাগ করে ধর্মের সাধানায় মন নিবেশ করবেন, এবং সকল মানুষ কে সমান চোখে দেখবেন। অর্থাৎ যোগীর মনে উচ্চ নীচ ভেদ থাকবে না, সব মানুষ সমান সব ধর্ম সমান, আর ক্ষমতার লোভ থাকবে না, সত্যি এদেশে একজন যোগী বা মহাপুরুষ ছিলেন তিনি স্বামী বিবেকানন্দ, যিনি তাঁর গুরু আরেক পরমপুরুষ রামকৃষ্ণ তথা গদাধর চট্টোপাধ্যায়ের কথায় শিব জ্ঞানে জীব সেবা করেছেন সারা জীবন, গোটা দেশ ঘুরে বেড়িয়েছেন, তাঁর কাছে ব্রাহ্মণ, চণ্ডাল, মুচি, মেথর, সকলে মানুষ ছিলেন কোন ভেদ ছিল না। এই মহাপুরুষ বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে একমাত্র প্রতিনিধি ছিলেন, যিনি 6 মিনিট ভাষণ দেওয়ার সময় পেয়েছিলেন কিন্তু 6 ঘন্টা বলার পরেও তার কথা শোনার জন্য লোক অপেক্ষা করে ছিল। আর প্রতিদিন তিনি একবার করে ভাষণ দিতেন। মানুষের সেবায় নিয়োজিত মানুষটি প্লেগ নামক মহামারীর সময় নিজের সীমিত সামর্থ্য মধ্যেও তাঁর সন্ন্যাসী ভাই দের নিয়ে এই দূর্দিনে তাদের সেবায় নিজেকে উৎসর্গ করে ছিলেন। আর এখন কার যোগী দেখুন, ক্ষমতা আর টাকার জন্য, যা পারে তাই করতে পারে, জাত পাত এদের কাছে মহান, মেয়েরা ভোগের বস্তু যত যাই হোক, মেয়েদের উপর নির্যাতন কারি, আবার সে যদি নীচু জাতেে মেয় হয় তাাহলে তো কথাই নেই, সে ভোগের বস্তু। ধর্ষণ কারি এই সব যোগীদের কাছে মহান মানুষ যেন ভগবানের দূত, সে দেশের এবং রাজ্যের বিধায়ক সাংসদ হতে পারে।
Monday, 5 October 2020
ভারতীয় বলে গর্ব করেন, এদের দেখুন এরা দেশ ও জাতির লজ্জা।
আমরা ভারতীয়, বিভিন্ন জাতি বিভিন্ন ভাষার দেশ, হয়তো একে অপরের ভাষা অনেকেই বলতে পারে না সঠিক ভাবে কিন্তু বুঝতে পারে। স্বাধীনতার 73 বছর পার হয়ে গেছে, এখন এই হিন্দি বলয়ের বেশিরভাগ মানুষ অসভ্য, অশিক্ষিত, দেশের সব মানুষ কে মানুষ বলে মনে করে না, আজ বলে নয়, স্বাধীনতার আগে থেকেই এরা এরকম দেশের আইন এরা মানে না, হুমকি নীচু জাতের মানুষ কে খুন এদের জলভাত, এরা বোঝে টাকা সে যেভাবেই আসুক, ভয় দেখিয়ে কেড়ে নিয়ে চুরি করে ডাকাতি করে যেমন করে হোক টাকা চাই, এরা সনাতন ধর্মের কিছু জানে না কেবল জানে আমি উঁচু জাতের ও নীচু জাতের ব্যাস। নীচু জাতের মানুষের উপর অত্যাচার করা ওদের জণ্ম গত অধিকার, কী সাম রোহিতোগি তো বলেই দিলেন দলিত মেয়ে জণ্ম থেকেই বার বনিতা, আসলে নিজের বংশ পরিচয় দিলেন। এছাড়া এরা অর্থাৎ হিন্দি বলয়ের মানুষ দেশের আইন মানে না সব দিক থেকেই, উচ্চ নীচ বা দলিত সব জাতের মানুষ এখনো ছারপোকার মতো বংশ বিস্তার করে দেশের জনসংখ্যা বাড়িয়ে চলেছে, গণ্ডা গণ্ডা ছেলে মেয়ে জণ্ম দেয় আর রাস্তায় ছেড়ে দেয় অপরাধ করার জন্য, দেশের পুলিশ আইন এদের কাছে কিছু না। এদের গ্যাং লিডার আছে তার কথায় ভোট হয় কখনো ঐ গ্যাং লিডাররা ভোটে নির্বাচিত হন এখনও দাপটের সাথে এরা আইন কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সরকারের কোটি কোটি টাকা লুঠ করে নেন। এদের কিছু বলার নেই, দেখেছেন বা অনেকের অভিজ্ঞতা হয়েছে যখন ট্রেন গুলো এই বাংলার সীমানা পেরিয়ে বিহার ও উত্তর প্রদেশের মধ্যে দিয়ে যেত কীভাবে বিভিন্ন ভাবে অহিন্দি ভাষি দের অত্যাচার করত, এরা এতটাই উৎশৃঙ্খল একমাত্র কারণ শাসন ব্যবস্থা এদের উপর নির্ভরশীল। এই পুলিশ ওদের পাহারা দিচ্ছে আর ওরা হুমকি দিয়ে যাচ্ছে দেখেছেন কোন ব্যবস্থা নিতে আজ মনে হয় তিন চার দিন হয়ে গেল ঘটনাটা ঘটেছে। আচ্ছা এই ঘটনার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের কোন ধর্ষণ কাণ্ডের মিল আছে জানেন কামদুনির, সেখানেও এই ভাবেই মেয়ে টিকে বিভৎস ভাবে খুন করা হয়েছিল, আজ পর্যন্ত কোন বিচার হয়নি। সেই সময় এর কথা বা ঘটনা গুলো ভাবুন এক দাপুটে নেতা, তাদের মানে যারা প্রতিবাদ করছিল তাদের বাধা দিয়েছেন তিনি এখন কেন্দ্রীয় শাসক দলের যোগ দিয়েছেন। কামদুনির ঐ দুজন ভদ্রমহিলা কে মাওবাদী বলা হয়েছিল। সব শাসক সমান তবে হাথরাসের ঐ রকম অসভ্য জাতি মানে যারা নিজেদের উচ্চ বর্ণের বলে দাবি করে হুমকি দিচ্ছে আবার পুলিশের সামনে। উত্তর প্রদেশের এই সব ঠাকুর দের নির্মম অত্যাচারে 70 থেকে 80 দশকে জণ্ম নিয়ে ছিলেন দস্যুরানি ফুলন দেবি, কি জানি এরা মনে হয় ভুলে গেছে তাছাড়া 100 জনের উপর দলিত সাংসদ কেন্দ্রীয় শাসক দলের তারাও চুপ, দলিত অত্যাচারে দলিত রাষ্ট্রপতি ও চুপ।বিহার উত্তর প্রদেশের সরকার মাফিয়ারা চালায়, কথায় কথায় খুন ডাকাতি এদের ধর্ম। এখন একটা নতুন জিনিস হয়েছে পুলিশ ধরে ভুয়ো একাউন্টার করে, একাউন্টার মানে পুলিশের হেফাজত থেকে পালিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ গুলি করে মেরে ফেলেছে, কিন্তু লাশ কোথায়? কেউ জানেন না। অপরাধের দারুণ শাস্তি বেঁচে থাক বাবা, আর অপরাধ করিস না, কিছু দিন পরেই আবার অন্য নামে অন্য কোথাও শুরু করে কেবল টাকার বাণ্ডিল টা পার্টি কে পৌঁছে দিতে পারলেই হবে। কেবল উত্তর প্রদেশে বিহার এদের দেখা দেখি এখন আমাদের রাজ্যে মাফিয়ারা সক্রিয়, গত 2006 সাল থেকে মাফিয়ারা মা মাটি মানুষ যাত্রা পালার মহরা শুরু করে ছিল, 2011 সালে মঞ্চস্থ হলো আবার 2016 সালে এই ক'বছর এই রাজ্যে একটি নির্বাচন ও শান্তি পূর্ণ হয়নি, যা এই শাসক দলের মাফিয়ারা করতে দেয় নি কেবল একটি মাত্র উদ্দেশ্য টাকা, বাণ্ডিল বাণ্ডিল টাকা কোনো চাকরি ব্যবসা কিছুর দরকার নেই কেবল ভোটে নির্বাচিত হওয়া দরকার, আর আমি দেখেছি এই সব চোর ডাকাত মাফিয়া দের দলে বা মিছিলে লোকও হচ্ছে। কারণ একটাই যা একটু আধটু টাকা পয়সার ভাগ দিচ্ছে, মদ মাংস খেতে দিচ্ছে। এই সব কারণেই এদের মিছিলে এত মানুষ।
Saturday, 3 October 2020
অক্টোবর মাসে MDM রেশনের সাথে দেওয়া হবে মাস্ক, বাদ প্রাক প্রাথমিক শ্রেণি ।
খুব ভাল সিদ্ধান্ত, অক্টোবর মাসে MDM রেশনের সাথে ছাত্র ছাত্রীদের দেওয়া হবে মাস্ক যা ইতিমধ্যে বিদ্যালয় গুলিতে পৌঁছে গেছে। মাস্ক গুলোর মাপ এতো ভালো যে তাতে মুখ চাপা পড়লে নাক বেড়িয়ে থাকবে আর সবার হবে কিনা সন্দেহ, কারণ খুবই ছোট। আরেকটা বড়ো বিষয় এই মাস্ক দেওয়া হবে প্রথম শ্রেণী থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্র ছাত্রীদের। প্রাক প্রাথমিক শ্রেণির ছাত্র ছাত্রীরা বাদ, দু বছর আগে এদের পোশাক দেওয়া হতো না, আসলে 2013 সাল থেকে প্রাক প্রাথমিক বলে একটা শ্রেণী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সাথে যুক্ত করা হয়েছে সেটা ভুলে যায় এ সরকার, না আছে তাদের পড়ানোর মত বই, না আসে অন্যান্য সুযোগ সুবিধা অথচ এই সরকারের আমলে শুরু হয়েছে এই প্রাক প্রাথমিক শ্রেণি। আর এসবের জন্য প্রতি নিয়ত শিক্ষক দের বলতে হয়, নয় আন্দোলন করতে হয়। অনেক বলে এদের MDM এর ব্যবস্থা করেছে দু তিন বছর আগে। জামা বা পোশাকের টাকা দেওয়ার জন্য বা পোশাক দেওয়ার জন্য অনেক আন্দোলন করতে হয়েছে শিক্ষক দের, বিশেষ করে নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতি শিক্ষক দের একটা দাবি ছিল এদের বঞ্চিত করা যাবে না। যা হোক এত দিন পর সরকার পোশাক দিল মিডে মিলের ব্যবস্থা করল, কিন্তু দেখুন এই কোভিড19 মাস্ক ওদের জন্য নেই। কি সুন্দর ব্যবস্থা না, যে মাপে মাস্ক এসেছে ওদের মানে পাঁচ বছরের বাচ্চাদের ভালো হবে বাকি শ্রেণির ছাত্র ছাত্রী নিয়ে যাবে পরতে পারবে কিনা জানি না! যাহোক ভোটের প্রচার তো হল, আবার জয় বাংলা লেখা আছে, কি জানি পশ্চিমবঙ্গ কি জয় করল?
Thursday, 1 October 2020
আসুন আমরা সবাই আওয়াজ তুলি হিন্দি বলয়ের "ঠাকুর" দের বর্জন করি।
আজ সময় এসেছে এই হিন্দি বলয়ের মানুষ তথাকথিত ঠাকুর তাদের সারাদেশে ব্যপি বয়কট করার, কারণ এই সব ঠাকুর নামক কুকুরের দল দেশের শত্রু এরা ভারতীয় সভত্যা কে আদিম যুগে নিয়ে যাচ্ছে কিছুতেই এগিয়ে যেতে দেবে না। কারণ এরাই ইংরেজ আমলে ব্রিটিশদের দালাল ছিল, পা চাট তো আর এখন টাকা আর দেশের তথা ঐ সব রাজ্যে শাসক ও প্রশাসন সহায়তায় সব মানুষ কে মানুষ বলে মনে করেন না। শুনেছি এদের অনেকের নিজস্ব বাহিনী আছে, তারা আবার বেশিরভাগ দলিত লোক বন্দুক পিস্তল নিয়ে ঘুরে বেড়ায়, স্বাধীনতার আগে থেকেই এরা শিক্ষা দীক্ষায় এরকম, উৎশৃঙ্খল মেয়েদের তো মানুষ বলে মনে করে না। আর এখন দেশের শাসক দল এদের টাকার উপরে নির্ভরশীল এরা নির্বাচন পরিচালনা করে ঐ গুণ্ডা বাহিনী নিয়ে, স্বাধীনতার সত্তর বছর হয়ে গেল সংবিধানের বিভিন্ন ধারা আছে যে কোন ভাবেই জাতিভেদ করা যাবে না কিন্তু না চোরা না শোনে ধর্মের কাহিনী, দলিত ঘোড়ায় চাপলে দোষ, দলিতের ছোঁয়া মাঠে চাষ করা ফসল খাচ্ছে তাতে দোষের কিছু নেই, কিন্তু দলিত যদি খাবার জলের কুয়োর কাছে গেছে ব্যাস সব আক্রোশ তার উপর, একবিংশ শতাব্দী তে দাঁড়িয়ে উত্তর প্রদেশের বিহার প্রভৃতি রাজ্যের পুলিশকে দেখে মনে হচ্ছে আমরা সেই ব্রিটিশ শাসনে বাস করছি স্বাধীন নয়। দেশ স্বাধীন হয়নি, একটা নারকিয় ঘটনা, কেবল একটা! একের পর এক মেয়ে কে আজ এই জঘন্য পাপির দল খুন করে দিচ্ছে তার দেহ ভোগ করার পর আর প্রতিটি রাজ্যের প্রশাসন চুপ করে বসে আছে, বিচার নেই আমাদের পশ্চিমবঙ্গের একটা ঘটনাও আজ পর্যন্ত বিচার হয় নি। আর ঐ সব হিন্দি বলয়ের সে তো বেটি বাঁচাও বেটি পড়াও প্রকল্প চলছে, এই যে ঘটনা ঘটেছে দলিত মেয়ে তাই তার অপরাধীদের ধরা যাবে না কারণ যারা করেছে তারা ঠাকুর সম্প্রদায়ের মানুষ, সেই কারণে পুলিশ প্রশাসন বোঝাচ্ছে কেস তুলে নিতে। আসুন আমরা সবাই মিলে একটা আওয়াজ তুলি ঐসব রাজ্যের ঠাকুর গুলো কে কুকুরে পরিনত করি ওদের সম্প্রদায়ের মানুষ যেখানে যেখানে আছে সেখানে সেখানে বিক্ষোভ শুরু হোক।
ভারত তথা বাংলা থেকে মনে হয় এ ধর্মের নামে দাঙ্গা যাবে না।
আমার প্রিয় জন্ম ভূমি ভারত, ইতিহাস পড়ে জানতে পারি যেদিন থেকে এই পূর্ণ ভূমিতে ইসলাম এসেছে সেদিন থেকে শুরু হয়েছে ধর্মের নামে হানাহানি। আবার অনেকেই এই কথা বলবেন না, হানাহানি আগেও ছিল, হ্যাঁ ছিল হিন্দু ধর্মের মধ্যে যে বর্ণাশ্রম ছিল সে খানে ছিল, কাজের ভিত্তিতে মানুষ কে জাতি গত বিভাজন করে ছিল, নীচু যাদের ছুঁলে বা ছোঁয়া লাগলে জাত যেত, তাদের বিভিন্ন ভাবে দমিয়ে রাখা হত, না ছিল শিক্ষার অধিকার না ছিল ধর্ম বা অন্য কাজ করার অধিকার। হিন্দু বা ব্রাহ্মণ্য ধর্মের এই কঠোরতা থেকে মুক্তি দিতে জণ্ম নিয়ে ছিল বৌদ্ধ ধর্ম, জৈন ধর্ম, শিখ ধর্ম, সর্ব শেষ বৈষ্ণব ধর্ম আর বিভিন্ন রাজ রাজাদের পৃষ্ঠপোষকতায় এই সব নতুন নতুন মত বাদ যত প্রচার হয়েছে, তত হিন্দু ধর্মের কঠোরতা কমেছে। হিন্দুরা শান্তি প্রিয় জাতি তে পরিনত হয়েছে সম্রাট অশোক কলিঙ্গ যুদ্ধের ভয়ানক পরিনতি দেখে যখন রাজ্য জয় করতে যুদ্ধ ছেড়ে বৌদ্ধ ধর্ম গ্রহণ করে সেই ধর্ম প্রচার করতে আরম্ভ করে দিলেন। এই সব ইতিহাসের পাঠ থেকে এর পর থেকেই হিন্দু ধর্ম তথা ব্রাহ্মণ্য বাদের প্রতিপত্তি কমতে আরম্ভ করে, প্রতিপত্তি কমলেও সনাতন হিন্দু ধর্ম শেষ হয়ে যায় নি। ইতিহাসে পড়েছি ভারতের বুকে ইসলাম ধর্মের লোকজন মোহাম্মদ ঘোরী, নাদির শা, চেঙ্গিস খাঁ, তৈমুর লঙ এরকম অনেকঅনেক ইসলাম ধর্মের শাসক কেবল লুটপাট আর ধ্বংস করার জন্য বার বার ভারত আক্রমণ করতেন।ইতিহাস বইতে পড়েছি এদের মধ্যে একজন ইলতুৎমিশ ভারতের প্রথম মুসলমান শাসক ভারত লুটপাট করে চলে গিয়েছিলেন, গিয়াস উদ্দিন বলবন, মোটামুটি মোগল আমল থেকেই এই দেশে ইসলাম ধর্মের প্রভাব বা বিস্তার লাভ করে। আরেকটা বিষয় যদি ভালো করে লক্ষ্য করা যায় বা ইতিহাস পড়া যায় তাহলে এদের মধ্যে বেশিরভাগই হচ্ছে উগ্র ধর্মীয় উগ্রতা বেশি,ইসলাম ধর্মের মানুষ প্রায় সব শাসক, এদের মধ্যে অনেকেই সব ধর্মকে সমান চোখে দেখতেন এরকম শাসকও ছিলেন যেমন আকবর, জাহাঙ্গীর আরও দু একজন শাসক, ইসলামের প্রসার ইসলামের শাসনের জন্য যেমন হয়েছে তেমনি সনাতন ধর্মের বা হিন্দু ধর্মের উচ্চ বর্ণের মানুষ যেমন ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য এরা নিম্ন বর্ণ তথা শুদ্র দের উপর নানা অত্যাচার নামিয়ে এনে ছিলেন, শুদ্র দের ছায়া মারালে স্নান করতে হতো ছোঁয়া তো দূরের কথা সে রকম ইসলাম ধর্মের মানুষের সাথেও একই ব্যবহার করা হতো, বাংলার শাসক বল্লাল সেন তো কৌলিন্য প্রথা চালু করে জাতি গত ব্যবস্থা কে এই বাংলার বুকে আরও জোরদার করে ছিলেন। আর সেই কারণেই মাত্র 25 জন ঘোড়সওয়ার নিয়ে বাংলা দখল করতে সক্ষম হয়েছিলেন খিলজি। ভারতের অনেকেই উপনিবেশ স্থাপন করেছেন, ভারত বর্ষ কে শাসন করেছে, পর্তুগীজ, পাঠান, ইসলাম, বা মুসলিম এবং ইংরেজ তথা খ্রীষ্টান ইসলাম ধর্মের লোকজন বাদে বাকি ধর্মের মানুষ ভারতের শিক্ষা সংস্কৃতি কে মানিয়ে নিয়ে ভারত কে এগিয়ে নিয়ে যেতে সাহায্য করেছে একমাত্র ইসলাম ছাড়া এরা ধর্মের নামে গোঁড়ামি ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা এখনও গেল না এরা দেশের থেকে ধর্ম কে বড় বলে মনে করে, দেশের আইন এদের কাছে তুচ্ছ, শোর্ড নিয়ে মিসাইল এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে যায় তবুও আধুনিক শিক্ষার দাম নেই এদের কাছে, ধর্মের নামে মানুষের উপর অত্যাচার উগ্র হিন্দুত্ব,বাদীদের মধ্যেও আছে, এই উগ্র হিন্দুত্ব বাদীরা উচ্চ বর্ণের হিন্দু যারা ব্রাহ্মণ্য বাদ কে বাঁচিয়ে রাখতে চায় নিজের ক্ষমতা দেখানোর জন্য যতক্ষণ না সনাতন ধর্মের মধ্যে থেকে এই জাতি ভেদ যাবে ততক্ষণ, ইসলামের বৃদ্ধি কেউ থামিয়ে রাখতে পারবে না। আর ইসলাম ধর্মের গ্রহনের আরেকটা কারণ, যৌন সুখ এবং কঠোর ভাবে পুরুষ তন্ত্র কায়েম, চারটে পাঁচ বা তালাক দিয়ে যত খুশি বিয়ে করে সন্তান উৎপাদন করা যায় এই কারণে ও অনেকেই এই ধর্মের প্রতি আকৃষ্ট হন। এই ভাবেই আজ ইসলাম বেড়ে চলেছে, জণ্ম দিলাম লেখা পড়া শেখ আর না শেখ কাজ পেল কি না পেল এক বেলা খাবার জুটল কি না জুটল ছারপোকার মতো জণ্ম দাও, বড়ো হয়ে মানুষ খুন তো করতে পারবে ঐ যথেষ্ট। আর অপরের সম্পদ জোর করে কেড়ে নেওয়ার ক্ষমতা বাড়বে, যেটা ভারতের আসার সময় থেকে করে যাচ্ছে। এরা আর ভারতীয় হতে পারল না, জানি না কত জন নিজে কে ভারতীয় ভাবেন, যারা ধর্মীয় শিক্ষার বাইরে বেড়িয়ে আধুনিক শিক্ষা গ্রহণ করেছে কেবল তারা মুষ্ঠি মেয় কত জন। অনেকেই বলেন এদের জন্য জনসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে, আমি কিন্তু এই ব্যাপারে হিন্দি বলয়ের অশিক্ষিত অর্ধ শিক্ষিত হিন্দু ধর্মের মানুষ কেও দায়ি করি কারণ আমি দেখেছি রেলের জায়গায় ঝুপড়ি করে থাকে গণ্ডা গণ্ডা সন্তান জন্ম দিতে থাকে তারা কিন্তু ঐ হিন্দি বলয়ের দলিত সম্প্রদায়ের মানুষ ঐ সব জায়গায় অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে বাংলায় এসে ঐ ঝুপড়ি করে আছে। কারণ একটাই ধর্মের নামে অত্যাচার, সে দুই ধর্মের মধ্যে হোক আর একই ধর্মের মধ্যে হোক, আজ এই একবিংশ শতকে দাঁড়িয়েও আমরা ধর্ম নামে দাঙ্গা, বা জাতি গত দাঙ্গা বন্ধ করতে পারিনি কারণ ব্রিটিশ সরকার এই দাঙ্গা লাগিয়ে ধর্মের নামে দেশ শাসন করে গেছে। সেই ধারা এখনও প্রবাহমান এই উপমহাদেশে, বাংলাদেশ, পাকিস্তান,ভারত সর্বত্র। দেশ ভাগ হয় ধর্মের নামে, ব্রিটিশ সরকারের এবং আমার দেশের কিছু মানুষের ষড়যন্ত্রে সেখান থেকে আজও বেড়িয়ে আসতে পারেনি দেশ কারণ একটাই শাসক চায় না এসমস্যা মিটে যাক মানুষ শান্তি তে বাস করুক সেটা যদি হয় তাহলে শিক্ষার দাবী করবে খাদ্যের দাবি করবে কাজের দাবি করবে। আর মানুষ যদি এক জোট হয়ে শান্তি তে থাকে এবং সকল মানুষ শিক্ষিত হয় তাহলে নেতা মন্ত্রী দের চুরি দিনে ডাকাতি ধরে ফেলবে ।এই কারণে ধর্মের নামে এই দাঙ্গা এই উপমহাদেশ থেকে যাবে না। অথচ সরকার ইচ্ছা করলে কয়েক দিনে বন্ধ করে দিতে পারে এসব।
Subscribe to:
Posts (Atom)
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...