Anulekhon.blogspot.com
Sunday, 11 October 2020
ভোট এখনও ছ' মাস বাকি এখনি যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা বোমাবাজি মানুষ খুন।
আশ্চর্য মিল দেখে নিনি, মুকুল রায় ছিলেন তৃণমূল এখন বিজেপির সর্ব ভারতীয় নেতা, আগে যে বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন, তবে এই রাজ্যযে নয় সর্ব ভারতীয় ক্ষেত্রে যখন লোকসভা নির্বাচন এসেছে মোদী মানে দাদা এই রাজ্যে এসে দড়ি পারবেন বলে ছিলেন, তখন সাংবাদিক সম্মেলন করে মোদীর বিরুদ্ধে বলেছেন। আর এখন বলবেন তৃণমূলের বিরুদ্ধে, কেবল একা উনি নন তৃণমূলের অর্ধেধে নেতা এখন দাদার দলে যাদের জেলে ভরার কথা তারা এখন দলে কেমন আজব দেশ তাই না। যে যত বেশি মিথ্যযাবাদী, লুটেরা সে তত বড় নেতা। বাদ দিন ওসব অনেক বার লিখেছি অনেকেই পড়েছেন, আজকের বিষয়ে আসি, ভোট যত এগিয়ে আসছে রাজ্যযে মিটিং মিছিল বাড়ছে বামপন্থী কংগ্রেস মিলে এবং উভয় দলের মিছিল মিটিং এ লোক হচ্ছে ভালোই, সে গুলো বাংলার ঘুষ খোর মিডিয়া দেখতে পায় না। কেবল দাদা দিদির মিছিল দেখতে পায় আর দাদা দিদির লড়াই এ পরিনত করে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গে এর আগামী বিধানসভা নির্বাচন কে, আর এখনই এই দু দলের মধ্যে লড়াই মিছিল হলেই বোমাবাজি হচ্ছে। মানুষ এখনই আতঙ্কিত ভোটের সময় কি হবে? কত গুলো জায়গায় দাদার দলের মিছিলে বোমাবাজি হলো, দাদার দলের লোক বলেছেন দিদির দলের কাজ। আবার দল বদলু এক নেতাকে গুলি করে খুন করে দেওয়া হয়েছে, ওদিকে প্রতি দিন দুই দলের মার পিট বাড়ছে, এখন প্রতিটি জায়গায় এই খবর শুনে যাচ্ছি কেবল বিজ্ঞাপন আর টাকার জন্য। এমনকি ইউ টিউব চ্যযানে গুলো পর্ল্যন্ত দাদা ও দিদির দলের ঘটনা দেখিয়ে যাচ্ছে। আমি বুঝতে পারি না চোর চিটিংবাজ আর মিথ্যে বাদীর দলের এত প্রচার, আসলে মিথ্যযাবাদী ফ্যাসিবাদ যারা মানুষের জন্য ভাবে না কেবল নিজের ক্ষমতা আর টাকার জন্য ক্ষমতা দখল করতে চায় তারা টাকা দিয়ে মিডিয়া কে কিনে নিয়ে প্রচার করে। মিথ্যযা কে সত্যি করে তোলে, তাদের চোখে পড়ে না বেকার ছেলে মেয়েরা চাকরি না পেয়ে অনশন করে, তাদের চোখে পড়ে না, পুলিশ গুণ্ডার ভয়ে টেবিলের নীচে লুকিয়ে পরে। তাদের চোখে পড়ে না কৃষক ফসলের দামের জন্য রাস্তা নেমে আন্দোলন করছে। আরেকটা বিষয় আমি লক্ষ্য করলাম এই সব চোর মিথ্যযাবাদী দের মিছিলে লোক ও হয়। কারণ একটাই চুরির টাকা ভাগ পায়, আর যদি কোন ভালো সৎ মানুষ ঐ দলে যান, তাহলে বলতে হবে তিনি মানুষের ভালো চান না অথচ নিজে কে সৎ বলে প্রচার করতে থাকেন আসলে তিনি অসৎ। আজ উদয়ন গুহ একটা কথা বলেছেন যে ছ'মাস খাওয়া বন্ধ রাখতে, তবে যদি তৃণমূল কংগ্রেস ক্ষমতায় আসে। অথচ এই ক্ষমতা লোভী লোক টি এক সময় ফরওয়ার্ড ব্লকের নেতা এমনকি বিধায়ক ছিলেন, ছেড়ে তৃণমূলে যোগ দেন সেখানেও তিনি বিধায়ক জানি না ভাগে কম পরেছে কিনা কারণ তিনি ও তো খেতেই গেছেন। নির্বাচনের আগে বাংংলা কে অশান্ত করার কারণ কি? দুই দল তো একে অপরের পরিপূরক। দুই দলের কর্মী সমর্থকদের বলছি ভোটের আগে বাংংলা কে অশান্ত করে তুলবেন না। বাংলার মানুষ কে শান্তিতে থাকতে দিন।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...
No comments:
Post a Comment