Anulekhon.blogspot.com

Monday, 5 October 2020

ভারতীয় বলে গর্ব করেন, এদের দেখুন এরা দেশ ও জাতির লজ্জা।

আমরা ভারতীয়, বিভিন্ন জাতি বিভিন্ন ভাষার দেশ, হয়তো একে অপরের ভাষা অনেকেই বলতে পারে না সঠিক ভাবে কিন্তু বুঝতে পারে। স্বাধীনতার 73 বছর পার হয়ে গেছে, এখন এই হিন্দি বলয়ের বেশিরভাগ মানুষ অসভ্য, অশিক্ষিত, দেশের সব মানুষ কে মানুষ বলে মনে করে না, আজ বলে নয়, স্বাধীনতার আগে থেকেই এরা এরকম দেশের আইন এরা মানে না, হুমকি নীচু জাতের মানুষ কে খুন এদের জলভাত, এরা বোঝে টাকা সে যেভাবেই আসুক, ভয় দেখিয়ে কেড়ে নিয়ে চুরি করে ডাকাতি করে যেমন করে হোক টাকা চাই, এরা সনাতন ধর্মের কিছু জানে না কেবল জানে আমি উঁচু জাতের ও নীচু জাতের ব্যাস। নীচু জাতের মানুষের উপর অত্যাচার করা ওদের জণ্ম গত অধিকার, কী সাম রোহিতোগি তো বলেই দিলেন দলিত মেয়ে জণ্ম থেকেই বার বনিতা, আসলে নিজের বংশ পরিচয় দিলেন। এছাড়া এরা অর্থাৎ হিন্দি বলয়ের মানুষ দেশের আইন মানে না সব দিক থেকেই, উচ্চ নীচ বা দলিত সব জাতের মানুষ এখনো ছারপোকার মতো বংশ বিস্তার করে দেশের জনসংখ্যা বাড়িয়ে চলেছে, গণ্ডা গণ্ডা ছেলে মেয়ে জণ্ম দেয় আর রাস্তায় ছেড়ে দেয় অপরাধ করার জন্য, দেশের পুলিশ আইন এদের কাছে কিছু না। এদের গ্যাং লিডার আছে তার কথায় ভোট হয় কখনো ঐ গ্যাং লিডাররা ভোটে নির্বাচিত হন এখনও দাপটের সাথে এরা আইন কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সরকারের কোটি কোটি টাকা লুঠ করে নেন। এদের কিছু বলার নেই, দেখেছেন বা অনেকের অভিজ্ঞতা হয়েছে যখন ট্রেন গুলো এই বাংলার সীমানা পেরিয়ে বিহার ও উত্তর প্রদেশের মধ্যে দিয়ে যেত কীভাবে বিভিন্ন ভাবে অহিন্দি ভাষি দের অত্যাচার করত, এরা এতটাই উৎশৃঙ্খল একমাত্র কারণ শাসন ব্যবস্থা এদের উপর নির্ভরশীল। এই পুলিশ ওদের পাহারা দিচ্ছে আর ওরা হুমকি দিয়ে যাচ্ছে দেখেছেন কোন ব্যবস্থা নিতে আজ মনে হয় তিন চার দিন হয়ে গেল ঘটনাটা ঘটেছে। আচ্ছা এই ঘটনার সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গের কোন ধর্ষণ কাণ্ডের মিল আছে জানেন কামদুনির, সেখানেও এই ভাবেই মেয়ে টিকে বিভৎস ভাবে খুন করা হয়েছিল, আজ পর্যন্ত কোন বিচার হয়নি। সেই সময় এর কথা বা ঘটনা গুলো ভাবুন এক দাপুটে নেতা, তাদের মানে যারা প্রতিবাদ করছিল তাদের বাধা দিয়েছেন তিনি এখন কেন্দ্রীয় শাসক দলের যোগ দিয়েছেন। কামদুনির ঐ দুজন ভদ্রমহিলা কে মাওবাদী বলা হয়েছিল। সব শাসক সমান তবে হাথরাসের ঐ রকম অসভ্য জাতি মানে যারা নিজেদের উচ্চ বর্ণের বলে দাবি করে হুমকি দিচ্ছে আবার পুলিশের সামনে। উত্তর প্রদেশের এই সব ঠাকুর দের নির্মম অত্যাচারে 70 থেকে 80 দশকে জণ্ম নিয়ে ছিলেন দস্যুরানি ফুলন দেবি, কি জানি এরা মনে হয় ভুলে গেছে তাছাড়া 100 জনের উপর দলিত সাংসদ কেন্দ্রীয় শাসক দলের তারাও চুপ, দলিত অত্যাচারে দলিত রাষ্ট্রপতি ও চুপ।বিহার উত্তর প্রদেশের সরকার মাফিয়ারা চালায়, কথায় কথায় খুন ডাকাতি এদের ধর্ম। এখন একটা নতুন জিনিস হয়েছে পুলিশ ধরে ভুয়ো একাউন্টার করে, একাউন্টার মানে পুলিশের হেফাজত থেকে পালিয়ে যাচ্ছিল পুলিশ গুলি করে মেরে ফেলেছে, কিন্তু লাশ কোথায়? কেউ জানেন না। অপরাধের দারুণ শাস্তি বেঁচে থাক বাবা, আর অপরাধ করিস না, কিছু দিন পরেই আবার অন্য নামে অন্য কোথাও শুরু করে কেবল টাকার বাণ্ডিল টা পার্টি কে পৌঁছে দিতে পারলেই হবে। কেবল উত্তর প্রদেশে বিহার এদের দেখা দেখি এখন আমাদের রাজ্যে মাফিয়ারা সক্রিয়, গত 2006 সাল থেকে মাফিয়ারা মা মাটি মানুষ যাত্রা পালার মহরা শুরু করে ছিল, 2011 সালে মঞ্চস্থ হলো আবার 2016 সালে এই ক'বছর এই রাজ্যে একটি নির্বাচন ও শান্তি পূর্ণ হয়নি, যা এই শাসক দলের মাফিয়ারা করতে দেয় নি কেবল একটি মাত্র উদ্দেশ্য টাকা, বাণ্ডিল বাণ্ডিল টাকা কোনো চাকরি ব্যবসা কিছুর দরকার নেই কেবল ভোটে নির্বাচিত হওয়া দরকার, আর আমি দেখেছি এই সব চোর ডাকাত মাফিয়া দের দলে বা মিছিলে লোকও হচ্ছে। কারণ একটাই যা একটু আধটু টাকা পয়সার ভাগ দিচ্ছে, মদ মাংস খেতে দিচ্ছে। এই সব কারণেই এদের মিছিলে এত মানুষ। 

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...