Anulekhon.blogspot.com
Sunday, 30 June 2019
আনন্দ বাজার পত্রিকার ঐ সাংবাদিক কে? ছবি টি কপি পেস্ট নয় তো!
ধর্ম নিরপেক্ষ দেশ, হিন্দুদের অমর নাথ যাত্রায় সেনা পাহারা লাগে কেন?
যম পুরীতে খাট মানির জন্যে বিদ্রোহ চলছেই ।
Saturday, 29 June 2019
ভাই পশ্চিমবঙ্গের সর্ব শিক্ষার কী উন্নতি।? ছাদ ভেঙে মাথায় পরে।
টাকা পাওয়া যাবে না। আবার ডাইসে সঠিক তথ্য ডাইস নিশ্চয়ই করেন। ওসবে কিছু হবে না। একমাত্র রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীদের না পূজো না দিলে কোনো কাজ হবেনা। ঘর ভাঙুক আর ছাত্র মরুক টাকা পাওয়া যাবে না।
পশ্চিমবঙ্গের অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে যাদের বিদ্যালয় গৃহ খুব খারাপ, বার বার আবেদন করা সত্ত্বেও কিছু হয়নি। আবার শিক্ষক নিজের টাকা খরচ করে প্ল্যান এস্টিমেট করে অতিরিক্ত শ্রেণী কক্ষ করার আবেদন করলেন। কারণ ছাত্র বেশি বসাতে পারছেন না। কোন টাকা পাওয়া যাবে না। কারণ রাজনীতি, আবার শাসক দলের প্রধান শিক্ষক সে স্কুল ভেঙে নতুন করে গড়ে তোলার জন্য কয়েক লক্ষ টাকা পেয়েছে। সে যদি ইউ সি নাও তাতেও ক্ষতি নেই। এই হচ্ছে, সর্বশিক্ষা অভিযান, এতো দিন ধরেই কেবল টাকাটা লুটে খাওয়ার জায়গা।
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বাচ্ছা দের পোশাক ।
Thursday, 27 June 2019
লবণ ও আয়োডিন।
Wednesday, 26 June 2019
স্বাধীনতার জন্যে বন্দেমাতরম, আর মারামারি করতে জয় শ্রী রাম!
বেতন কমিশন নিয়ে কীসের এতো টালবাহানা ।
Tuesday, 25 June 2019
আজ সকাল থেকে একটা খবর ঘুরেছে অনলাইনে পুজোর আগে পে কমিশন
আজ সকাল থেকে অনলাইনে একটি খবর ঘুরেছে যে সরকারি কর্মীদের বেতন কমিশন দেওয়া হবে পুজোর আগে। প্রায় সব অন লাইন সংবাদদাতা যেন কতটা আগ্রহ নিয়ে এই সংবাদ লিখেছেন। সংবাদদাতারা উল্লেখ করেছেন না তারা সংবাদ টি কোথায় পেলেন, আসলে গত ১৩/৬/১৯ তারিখে অভিরূপ সরকার কে ডেকে মুখ্যমন্ত্রী কি নির্দেশ দিয়েছেন। সেই গোপন কথা কেউ জানে না, কারণ তখন এই সংবাদ মাধ্যম গুলো লিখেছিল, আগামী ১লা জুলাই থেকে বেতন কমিশন চালু হবে। যদিও কোন বছরের জুলাই সেটা বলেনি। সেখানে ও বিভ্রান্তি ছিল, বলা ছিল জুনে জমা পড়বে আর জুলাই থেকে পাবেন সরকারি কর্মীরা, কিন্তু কোন সালের জুন মাসে সেটা ছিল না। সেদিন ঐ সব খবরে বলা ছিল ২২ শতাংশ বেতন বৃদ্ধি হবে, আজ যে খবর কে বলল উল্লেখ না করে অনলাইনে ঘুরে বেড়াচ্ছে, সেখানে ১৪%বাড়বে বলা হচ্ছে।
এই বেতন কমিশন নিয়ে যে নাটক মঞ্চস্থ হচ্ছে, গত পাঁচ বারের বেতন কমিশন নিয়ে এতো নাটক হয় নি। আমার যতদূর জানা আছে প্রথম পে কমিশন নিয়ে এরকম একটা নাটক মঞ্চস্থ হয়েছিল। সেই বেতন কমিশন দিনের আলো দেখেনি। সেই এই রাজ্যের কর্মীরা সপ্তম জায়গায় ষষ্ঠ বেতন কমিশন পান, বামফ্রন্ট সরকার পঞ্চম বেতন কমিশন দিলেও, কেন্দ্রীয় ষষ্ঠ কমিশনের সমান বেতন কাঠামো দিয়ে ছিল। আর সেই পঞ্চম বেতন কমিশন লাগু হয়েছিল গত ২০০৯ সালের এপ্রিল মাস থেকে এবং ২০০৬ সালের ১লা জানুয়ারি থেকে নোশনাল ফিক্সশেন ছিল। ২০০৮ সালের এপ্রিল থেকে ২০০৯ সালের মার্চ পর্যন্ত এরিয়া দেওয়া হয়েছিল। সেই সময়ে কেন্দ্রীয় বেতন কমিশন অনুযায়ী বেতন কাঠামো পে ব্যণ্ড ও গ্রেড পে তে ভাগ করে বেতন কাঠামোর যতটা সম্ভব কমিয়ে এনে মূল বেতন কে ১.৮৬ দিয়ে গুণ করে, মূল বেতন ঠিক করে গ্রেড পে যোগ করে বেসিক তৈরি করা হয়েছিল। আমি এখন এই পে কমিশন নিয়ে বিভ্রান্তি ছড়ানো হচ্ছে। আমার মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী কাছে একটা প্রশ্ন আপনি এই বিভ্রান্তি দূর করুন। আপনি গত ১৩/৬/১৯ তারিখে বেতন কমিশনার কে কী বলে ছিলেন? আমি এও জানি আপনি সরকারি কর্মীদের বিশ্বাস করতে পারেন না, অথচ সব সরকারি কাজ তারা করে দেয়, দেখুন আপনি বাচ্ছা দের জুতো দিলেন সেই জুতো দিয়ে পিটুনি খেল শিক্ষক। আবার SHG পোশাক দেবে, তার জন্য শিক্ষকদের কপালে কি আছে জানি না। আর কোনও কথা লিখছি না, আপনি বিভ্রান্তি দূর করুন সঠিক ভাবে বলুন আদৌ আপনি বেতন কমিশন বা ডিএ দেবেন কিনা? আপনি ছাড়া আর কেউ নেই, যে জানে আদৌ বেতন কমিশন দিনের আলো দেখবে কি না! আবার শিক্ষকের আশা আপনি তাদের পি আর টি স্কেল দেবেন। যদি এই লেখা টি পড়েন, তবে আশা করি আপনি সঠিক ব্যবস্থা নেবেন বিভ্রান্তি দূর করে দেবেন।
কে নিলো টাকা আর দোষ হলো কার!
Monday, 24 June 2019
শিক্ষক দের বেতন ।
Sunday, 23 June 2019
সিঙ্গুরের জনগণ সত্যিই খুব ভদ্র ও শান্তি প্রিয়!
Saturday, 22 June 2019
পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক দলের নেতা ও কর্মীরা কাটমানি!
যাহোক যে কথাটা আজ ক দিন হলো মিডিয়াতে ঘুর পাক খাচ্ছে, কাট মানি ফেরত দেওয়ার জন্য মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। আমার মতে খুব ভালো উদ্যোগ কিন্তু এ বিষ তো আজকের নয় এই বাংলায়, বহু বছর কেন যুগ যুগ ধরে চলে আসছে। আমাদের রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তারকেশ্বরের এক সভায় বলে দিয়েছেন, কাট মানি একা খেলে হবে না। আবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে কর্মী সভায় ঠিক করে দেন কত শতাংশ কোথায় দিতে হবে। বামেদের সময়েও কাট মানি নেওয়া হয়েছে, প্রথম থেকেই, তবে সেটা অতো তীব্র ছিল না। পার্টি ফাণ্ডের নাম করে যারা দরপত্র পেত বিভিন্ন সরকারি কাজে তাদের থেকে নেওয়া হতো। এখন ওটা হয়ে গেছে পঞ্চায়েত কোন শংসাপত্র নিতে হলে, সে মৃত্যুর হোক বা জণ্মের আবার যে কোন কারণেই টাকা দিলে তবেই কাজ মেলে, এই তোলা তোলা কাট মানি বামেদের শেষ দিকে খুব তীব্র আকার ধারণ করে ছিল। তখন কার মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এগুলো বন্ধ করার চেষ্টা করে ছিলেন, তার সেই চেষ্টা সফল হয়নি। সেই সব তোলা বাজরা তোলা বাজ দল বদলে তৃণমূলে আশ্রয় নেয়। আমাদের বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী তাদের আদর করে দলে নিয়ে ছিলেন। আমার মনে হয় দিদি কাট মানি ফেরত দিতে বলছেন, এটা মানুষের মন পাওয়ার চেষ্টা, কারণ আমি একটা উদাহরণ দিই তাহলে বোঝা যাবে, এ নিয়ে গত কয়েক বছর ধরে লিখছি, কোনো বদল হয়নি। এবারো সেই একই ভাবে আদেশ হয়েছে, আমি বলছি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র ছাত্রীদের পোশাকের কথা, এবারো সেই SHG পোশাক দেবে। অনেকেই বলবেন SHG দেবে তোমার আপত্তি কেন? আমার আপত্তি নেই, ওরা পোশাক দিয়ে টাকা নিয়ে চলে যাবে, তার পর ছেঁড়া ফাটা ছোট বড়ো পাল্টানোর সময় আর আসবে না। সিঙ্গুরে কোনো দল পোশাক তৈরি করে দেয় না। তারা সিঙ্গুরের কোনো দোকান কে অর্ডার দিয়ে দেয় ঠিক ভাবে মাপ নেয় না। ঠিক এই জুতো দেওয়ার মতো জামা দিতে আসবে ডিসেম্বরে যখন চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছাত্রীরা বিদ্যালয় ছেড়ে চলে যাবে তখন। সরকারি নির্দেশ মেনে দেবে না, এবার প্রতি ছাত্র পিছু ছ'শো টাকা এসেছে, যখন চার শ ছিল তখন সৃষ্টি নামক একটি দলের কাছে শুনেছি প্রতি ছাত্র পিছু পঞ্চাশ টাকা করে দিতে হয়েছে। তবে তারা পোশাক দেওয়ার অর্ডার পেয়েছে। তারা কেউ পোশাক তৈরি না করে পোশাক দিচ্ছে, কাট মানির কী সুন্দর ব্যবস্থাপনা। আমি জানি মুখ্যমন্ত্রী যতই বলুক ওটা মুখের কথা আসলে দালালি করে তোলা বাজি করে, কাট মানি নিয়ে টাকা ইনকাম চলছে চলবে। না হলে সিঙ্গুরের অনেক নেতা এতো দিন নেতা থাকতো না।
বেতন কমিশন নিয়ে এতো বিভ্রান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কী?
অভিরূপ সরকার কে কী বলেছেন সেটা তাঁরা জানানেন, আদৌ পে কমিশন দেবেন কিনা? কারণ দশ বছর আগে ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে পঞ্চম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা হয়েছিল। এই সরকার কর্মচারী মারা সরকার, ক্ষমতায় আসার আগে অনেক ভালো ভালো কথা আর ক্ষমতায় এসে অন্য রূপ, এই দ্বিচারিতা কংগ্রেস কে সরিয়ে ১৯৭৭ সালে বামেরা ক্ষমতায় এসে ছিল, তারা যে সব প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, সে সব পুরণ করে ছিল। আপনি কিন্তু উল্টো দিকে হেঁটেছেন। বিশেষ করে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষক ও অন্যান্য কর্মী দের সাথে আপনি প্রতি মুহূর্তে বিভিন্ন রকম বঞ্চনা করে চলেছেন, অথচ তারা আপনার সমস্ত ঐ অপচয়ের প্রকল্প গুলো চালু করতে সাহায্য করে যাচ্ছে । আজ দশ বছর হয়ে গেল বেতন কমিশন পেয়ে ছিল সরকারি কর্মীরা। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে পঞ্চম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা হয়েছিল। আজ ২০১৯ সালের জুলাই মাসে এসেও আপনি বেতন কমিশন কার্যকর করতে পারেন নি।আপনি যত এই ভাবে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষকদের বেতন বঞ্চনার করবেন তত আন্দোলন বাড়বে। তবে এটাও ঠিক ঐ বেতন বেতন খুড়োর কলে মূলো ঝুলিয়ে রেখে দিয়েছেন, আর এখন আপনি টাকার অজুহাত আপনার সামনে রয়েছে, অথচ বিভিন্ন প্রকল্পের নামে, সে গুলো যাদের দরকার নেই, তাদেরও দিতে হবে এই ভাবে টাকার অপচয় করে যাচ্ছেন। আর কর্মী দের বঞ্চিত করে যাচ্ছেন। আপনি আর আপনার ঐ সচিব কুল যারা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী তাদের ও অর্থমন্ত্রীর কথায় এসব কর্মচারী মারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অর্থ মন্ত্রী উনি তো ফিকি নামক ব্যবসায়ী সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন, উনি ব্যবসায়ীদের ঋণ নিয়ে শোধ না করার এবং সরকারের ইনকাম ট্যাক্স না দিয়ে কর্মীদের বেতন কম দিয়ে কি ভাবে মুনাফা বেশি করা যায় তার যুক্তি দিতেন। শুনুন দিদি ও গুলো কারখানা বন্ধ করে দিতে ভালো কাজে লাগে, সেই রকম ভাবে আপনি আর কোন দিন যাতে ক্ষমতায় না আসেন তার ব্যবস্থা করতে ওনাদের ঐ কথা গুলো কাজে লাগবে। আপনি ওদের পরামর্শ না নিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনি নিজেই যদি সিদ্ধান্ত নেন তবে এটাও ঠিক যে এই বেতন কমিশন না দিয়ে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষক সহ অন্যান্য কর্মীদের বঞ্চিত করে থাকেন, এটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত, আপনি আপনার দল আর কোন দিন ক্ষমতায় আসতে পারবেন কি না জানি না।
Thursday, 20 June 2019
বর্তমান সরকারের শিক্ষকের প্রতি আচরণ।
দিদি সত্যিই আপনি সততার প্রতীক হতেন, যদি সারদা নারদা রোজভ্যালীর টাকা কে কে নিয়েছে বলে দিতে পারতেন।
জুতো নিয়ে বিরম্বনা, আবার এরপর আছে পোশাক।
Monday, 17 June 2019
পশ্চিম বাংলায় নব জাগরণ আনতে হবে না, নব জাগরণ চলছে।
Thursday, 13 June 2019
দিদি, আপনি একদম পে কমিশন, ডিএ, পি আর টি স্কেল দেবেন না।
Tuesday, 11 June 2019
মানবতা যাদের কাছে, "ধর্ম" ।
Sunday, 2 June 2019
মাননীয় শিক্ষা মন্ত্রী সমীপে ।
সেই জন্য আগামী 2021 সালে কী ভাবে হারবেন তৈরী থাকুন। নমস্কার নেবেন ভালো থাকবেন।
Saturday, 1 June 2019
মোদীজি দেশের বেকার যুবকদের কাজ দিন।
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...