বেতন কমিশন নিয়ে এতো বিভ্রান্তি সৃষ্টির উদ্দেশ্যে কী? কেন এই ভাবে বিভ্রান্তি ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। গত ১৩/৬/১৯ অভিরূপ সরকার আর মুখ্যমন্ত্রীর বৈঠকের পর এই সব সংবাদ সংস্থা লিখল আগামী জুলাই মাসেই বেতন কমিশন কার্যকর করা হবে, তবে কোন জুলাই মাসে অর্থাৎ কোন সালের সেটা বলা বা লেখা হয়নি। কারণ আমি জানি ওটা একমাত্র মুখ্যমন্ত্রী ছাড়া আর কেউ জানে না। এমন ভুল খবর দেওয়ার দরকার কি? কখনো বলা হচ্ছে, বাইশ শতাংশ আবার কখনো বলা হচ্ছে চোদ্দ শতাংশ কেউ কেউ আবার ২.৫৭ ও ২.৩৫ ফিডমেন্ট ফ্যাক্টর হবে। আমি জানি মুখ্যমন্ত্রী
অভিরূপ সরকার কে কী বলেছেন সেটা তাঁরা জানানেন, আদৌ পে কমিশন দেবেন কিনা? কারণ দশ বছর আগে ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে পঞ্চম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা হয়েছিল। এই সরকার কর্মচারী মারা সরকার, ক্ষমতায় আসার আগে অনেক ভালো ভালো কথা আর ক্ষমতায় এসে অন্য রূপ, এই দ্বিচারিতা কংগ্রেস কে সরিয়ে ১৯৭৭ সালে বামেরা ক্ষমতায় এসে ছিল, তারা যে সব প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, সে সব পুরণ করে ছিল। আপনি কিন্তু উল্টো দিকে হেঁটেছেন। বিশেষ করে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষক ও অন্যান্য কর্মী দের সাথে আপনি প্রতি মুহূর্তে বিভিন্ন রকম বঞ্চনা করে চলেছেন, অথচ তারা আপনার সমস্ত ঐ অপচয়ের প্রকল্প গুলো চালু করতে সাহায্য করে যাচ্ছে । আজ দশ বছর হয়ে গেল বেতন কমিশন পেয়ে ছিল সরকারি কর্মীরা। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে পঞ্চম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা হয়েছিল। আজ ২০১৯ সালের জুলাই মাসে এসেও আপনি বেতন কমিশন কার্যকর করতে পারেন নি।আপনি যত এই ভাবে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষকদের বেতন বঞ্চনার করবেন তত আন্দোলন বাড়বে। তবে এটাও ঠিক ঐ বেতন বেতন খুড়োর কলে মূলো ঝুলিয়ে রেখে দিয়েছেন, আর এখন আপনি টাকার অজুহাত আপনার সামনে রয়েছে, অথচ বিভিন্ন প্রকল্পের নামে, সে গুলো যাদের দরকার নেই, তাদেরও দিতে হবে এই ভাবে টাকার অপচয় করে যাচ্ছেন। আর কর্মী দের বঞ্চিত করে যাচ্ছেন। আপনি আর আপনার ঐ সচিব কুল যারা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী তাদের ও অর্থমন্ত্রীর কথায় এসব কর্মচারী মারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অর্থ মন্ত্রী উনি তো ফিকি নামক ব্যবসায়ী সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন, উনি ব্যবসায়ীদের ঋণ নিয়ে শোধ না করার এবং সরকারের ইনকাম ট্যাক্স না দিয়ে কর্মীদের বেতন কম দিয়ে কি ভাবে মুনাফা বেশি করা যায় তার যুক্তি দিতেন। শুনুন দিদি ও গুলো কারখানা বন্ধ করে দিতে ভালো কাজে লাগে, সেই রকম ভাবে আপনি আর কোন দিন যাতে ক্ষমতায় না আসেন তার ব্যবস্থা করতে ওনাদের ঐ কথা গুলো কাজে লাগবে। আপনি ওদের পরামর্শ না নিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনি নিজেই যদি সিদ্ধান্ত নেন তবে এটাও ঠিক যে এই বেতন কমিশন না দিয়ে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষক সহ অন্যান্য কর্মীদের বঞ্চিত করে থাকেন, এটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত, আপনি আপনার দল আর কোন দিন ক্ষমতায় আসতে পারবেন কি না জানি না।
অভিরূপ সরকার কে কী বলেছেন সেটা তাঁরা জানানেন, আদৌ পে কমিশন দেবেন কিনা? কারণ দশ বছর আগে ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে পঞ্চম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা হয়েছিল। এই সরকার কর্মচারী মারা সরকার, ক্ষমতায় আসার আগে অনেক ভালো ভালো কথা আর ক্ষমতায় এসে অন্য রূপ, এই দ্বিচারিতা কংগ্রেস কে সরিয়ে ১৯৭৭ সালে বামেরা ক্ষমতায় এসে ছিল, তারা যে সব প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিল, সে সব পুরণ করে ছিল। আপনি কিন্তু উল্টো দিকে হেঁটেছেন। বিশেষ করে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষক ও অন্যান্য কর্মী দের সাথে আপনি প্রতি মুহূর্তে বিভিন্ন রকম বঞ্চনা করে চলেছেন, অথচ তারা আপনার সমস্ত ঐ অপচয়ের প্রকল্প গুলো চালু করতে সাহায্য করে যাচ্ছে । আজ দশ বছর হয়ে গেল বেতন কমিশন পেয়ে ছিল সরকারি কর্মীরা। ২০০৯ সালের এপ্রিল মাসে পঞ্চম বেতন কমিশনের সুপারিশ কার্যকর করা হয়েছিল। আজ ২০১৯ সালের জুলাই মাসে এসেও আপনি বেতন কমিশন কার্যকর করতে পারেন নি।আপনি যত এই ভাবে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষকদের বেতন বঞ্চনার করবেন তত আন্দোলন বাড়বে। তবে এটাও ঠিক ঐ বেতন বেতন খুড়োর কলে মূলো ঝুলিয়ে রেখে দিয়েছেন, আর এখন আপনি টাকার অজুহাত আপনার সামনে রয়েছে, অথচ বিভিন্ন প্রকল্পের নামে, সে গুলো যাদের দরকার নেই, তাদেরও দিতে হবে এই ভাবে টাকার অপচয় করে যাচ্ছেন। আর কর্মী দের বঞ্চিত করে যাচ্ছেন। আপনি আর আপনার ঐ সচিব কুল যারা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী তাদের ও অর্থমন্ত্রীর কথায় এসব কর্মচারী মারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। অর্থ মন্ত্রী উনি তো ফিকি নামক ব্যবসায়ী সংগঠনের সাথে যুক্ত ছিলেন, উনি ব্যবসায়ীদের ঋণ নিয়ে শোধ না করার এবং সরকারের ইনকাম ট্যাক্স না দিয়ে কর্মীদের বেতন কম দিয়ে কি ভাবে মুনাফা বেশি করা যায় তার যুক্তি দিতেন। শুনুন দিদি ও গুলো কারখানা বন্ধ করে দিতে ভালো কাজে লাগে, সেই রকম ভাবে আপনি আর কোন দিন যাতে ক্ষমতায় না আসেন তার ব্যবস্থা করতে ওনাদের ঐ কথা গুলো কাজে লাগবে। আপনি ওদের পরামর্শ না নিয়ে কাজ করেন তাহলে আপনি নিজেই যদি সিদ্ধান্ত নেন তবে এটাও ঠিক যে এই বেতন কমিশন না দিয়ে সরকারি কর্মীদের ও শিক্ষক সহ অন্যান্য কর্মীদের বঞ্চিত করে থাকেন, এটা আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত, আপনি আপনার দল আর কোন দিন ক্ষমতায় আসতে পারবেন কি না জানি না।
No comments:
Post a Comment