Anulekhon.blogspot.com

Friday, 26 April 2019

এরকম এস এম এস কজন পেয়েছেন, এটা কোন সরকার করতে পারে কি না?


আমি জানি না এই এস এম এস কজন পেয়েছেন এবং কত জন ঐ এস এম এস অনুযায়ী নিজ ফোনের IMEI নম্বর পাঠিয়েছেন। এই IMEI নম্বর হচ্ছে, আপনার মোবাইল ফোনের আইডেন্টিটি, যেটা আপনি মোবাইল ফোন টি কেনার সময় আপনার ক্যাশ মেম তে উল্লেখ করা হয়েছে। ঐ নম্বর আপনার মোবাইল কে ট্র্যাপ করা যায়। আপনার মোবাইল হারিয়ে গেল খুঁজে বের করতে সাহায্য করে ঐ নম্বর, আপনার ফোন নম্বর আপনার আইডেন্টিটি কিন্তু সেটা অতটা সুরক্ষিত নয়। ফোন  কে কী করছে জানা যায় ফোন নম্বর দিয়ে, সেক্ষেত্রে একটু জটিল কিন্তু ঐ IMEI নম্বর থাকলে খুব সহজেই করা যায়। আমি জানি না কোন সরকার জনগণের ব্যক্তি গত সুরক্ষা না দেখে ঐ নম্বর চেয়ে পাঠাতে পারেন কি না? 

Tuesday, 23 April 2019

ভাষা, আর ব্যবহার বংশ পরিচয় বা জাতির পরিচয় বহন করে।

আমি বেশ কিছু দিন আগে ফেসবুক করা ছেড়ে দিয়ে ছিলাম। আমার মনে হয়েছিল ফেসবুক কোন ভদ্রলোক বা ভদ্রমহিলা করেন না। এখন আবার বেশ কিছু দিন ফেসবুক খুলে দেখছি, আমার ধারণা অনেকাংশে সত্যি, ভালো শিক্ষিত মানুষ বা ছেলে মেয়ে রা খুব কম ফেসবুক ব্যবহার করে, বর্তমানে নির্বাচনের সময় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল প্রচার মাধ্যম হিসেবে ফেসবুক কে কাজে লাগাচ্ছে, শাসক বিরোধী সব দল কম বেশি আছে তাদের প্রচার নিয়ে। এই প্রচার যার যাকে ভালো লাগে তার হয়ে প্রচার করে। চোর, ডাকাত, তোলাবাজ, খুনি, ঘুষ খোর মানুষ কে ভয় দেখান ছাপ্পা দেওয়া দলের হয়ে প্রচার, এদের হয়ে যারা প্রচার করছে তাদের মনে হয় চিটফাণ্ডে টাকা ফেরত পেয়েছে বা ঐ টাকা ভাগ পেয়েছে বলে মনে হচ্ছে বা তোলা তুলে 75%আর 25%এ ভাগ করে নিয়েছে, এদের দলের সম্পর্কে এসব বলা যাবে না। এরা সেই দলের লোক যারা ভাগারের মাংস আর মদ পেলে তুষ্ট, তারপর কমেন্ট করছে প্রতিটি কথায় গালাগালি, বিশ্বের দরবারে বাঙালির সণ্মান হানি হচ্ছে, তারপর আছে বানান ভুল, এরা আবার গালাগালি দিয়ে গর্ব অনুভব করে, ভাবে না সারা বিশ্বের মানুষ যে খানে থেকে হোক এই সময়ে ভারত বর্ষের ভোটের দিকে নজর রাখছে। তারা প্রতি মুহূর্তে নজর রাখছে, ভাবছে আমি বাংলায় গালাগালি দিচ্ছি, বাঙালি ছাড়া কেউ বুঝতে পারছে না। তারা বুঝে বা না বুঝে যে সব ভাষা ব্যবহার করছে, সে সব নজর রাখার জন্য প্রতিটি সংস্থার লোকজন আছে। আরো একটা কথা শাসক দলের সমর্থন করে যারা তারা ঐ সব ভাষা বেশি করে লিখছে,আর একটা কথা শিখে রেখেছে 34 বছরে এরকম অনেক হয়েছে, আরে হয়েছে বলেই তো 2011 সালে মানুষ পাল্টে দিয়েছে, যাতে এগুলো না হয়, নাকি যা চলছিল, সেটা চলার জন্য পরিবর্তন করে ছিল! একটা কথা না বলে পারছি না, যারা কমেন্ট করতে গালাগালি করছে, তারা তাদের বংশ পরিচয় বিশ্বের দরবারে তুলে ধরছে, এটা একশ শতাংশ ঠিক।আর একটা কথা 34 বছর রাজত্ব কোনো মন্ত্রী নেতা জেল যায়নি ।


Monday, 22 April 2019

আগামী দিনে বাঙালি প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে!

আমি বিভিন্ন অন লাইন নিউজ ও অন্যান্য ইলেকট্রনিক মিডিয়ার খবর পড়ে, যা বুঝলাম তাতে করে আমাদের প্রিয় সনণ্মানীয় মুখ্যমন্ত্রী দেশের প্রধানমন্ত্রী হচ্ছেন, বিভিন্ন সমীক্ষা বলছে, বি জে পি একক সংখ্যা গরিষ্ঠতা পাচ্ছে না। সে ক্ষেত্রে আঞ্চলিক দল গুলোর সমর্থন লাগবে তখন আমাদের মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী সমর্থন করবে, শর্ত একটাই প্রধানমন্ত্রী করতে হবে। যেমন ভাবে রেলমন্ত্রী হয়েছিলেন। তিনি আরেকটা দিক খোলা রেখেছেন, যদি ইউ পি এ সরকার আসে সেখানেও তিনি একই ভাবে প্রধানমন্ত্রী হবেন। আমি চাই দিদি প্রধানমন্ত্রী হন, বাঙালি জাতি অর্থাৎ পশ্চিমবঙ্গের সরকারি কর্মচারী যে ভাবে মামলা করে ডিএ ও পে কমিশন চাইতে হচ্ছে। উনি কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মীদের বেতন কমিয়ে দেবেন, চাকরি জন্যে কেবল পশ্চিমবঙ্গের বেকার ছেলে মেয়ে রা অনশন করবে কেন, গোটা ভারত বর্ষের বেকার ছেলে মেয়েরা অনশন করবে। বাঙলার ছাত্র ছাত্রী যা খুশি তাই শিখবে কেন গোটা ভারতের ছাত্র ছাত্রীরা শিখবে। কেবল মাত্র পশ্চিমবঙ্গের মানুষ ভোট দিতে পারবেন না, এটা হতে পারে না। গোটা ভারতে এটা ছড়িয়ে দিতে হবে। মোট কথা পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জ্বালা ভোগ করবে কেন? গোটা ভারত বর্ষের মানুষ জ্বালা ভোগ করবে। এই কারণে আমি চাই, উনি প্রধানমন্ত্রী হন গোটা ভারত বর্ষের মানুষ জ্বলুক। 

Sunday, 21 April 2019

বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন নির্বাচন ।

গত ২০১১ সালের পর থেকে পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন টা যেন প্রহসনে পরিনত হয়েছে। ২০১৩ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচন কমিশন কেসে করে নির্বাচন করে। তিনি অবসর নেওয়ার পরে নির্বাচন কমিশন শাসক দলের আখড়ায় পরিনত হয়েছে।জনগণ এই দিন দেখার জন্য পরিবর্তন করে ছিল, প্রতিটি নির্বাচন মানে খুন খারাপি।যে কেউ পুলিশের পোশাক পরে ভোট পাহারা দিতে নেমে পড়ছে। শাসক দল যেন তেন প্রকারে যে কোন ভোটে জিততে হবে, ভয় দেখিয়ে হোক আর মানুষ খুন করে হোক এটাই আজ পশ্চিমবঙ্গের ভোটের ছবি। আজ পর্যন্ত কোন নেতা মন্ত্রী শান্তির কথা বলল না। নেতা মন্ত্রী রা একটাই কথা বলেন আমার এতো গুলো আসন চাই, পচা ভাগারের মাংস আর বোতল বোতল মদ খেয়ে, কিছু আবার তোলার ভাগ পাবেন এই আশায় নেতা মন্ত্রী দের কথায় যেমন করে হোক জেতানোর জন্য ঝাঁপিয়ে পড়েন।বর্তমান শাসক এতো রকম শ্রী এতো রাস্তা আলো করেও জনগণ কে ভয় করছে, তার মূল কারণ নেতা মন্ত্রী দের গত পাঁচ বছরে টাকার পাহাড় জমান, যদি একটু ভালো করে খেয়াল রাখেন, দেখবেন প্রতিটি সরকারি দফতরে উন্নয়নের টাকার কাট মানি আছে। গত ২০০৬ সালের পর বাম সরকার এগুলো বন্ধ করতে চেষ্টা করে ছিল। মৌচাকে ঢিল মারা গোছের হয়ে গিয়েছিল। সেই কারণেই পুলিশ প্রশাসন অফিসার প্রত্যেকে বিরোধী হয়ে বামফ্রন্ট সরকার কে সরিয়ে ছিল, এদের সাথে যোগ হয়েছিল বর্তমান শাসক দল, যারা সেই সময় থেকেই পুলিশ প্রশাসনের উপর নানান আক্রমণ করতে শুরু করে, আর ও দিকে বাম সরকার থানায় থানায় কালী পুজোর নামে চাঁদা তোলা, ডাক মাস্টারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া, ঘুষ খোর অফিসার দের সরিয়ে দেওয়া, এসব করতে গিয়ে, আর বিরোধী দলের আন্দোলন জোর দার ছিল, তারাও এসব নিয়ে কথা বলত কীভাবে মানুষের সেবা করবে সে সব প্রতিশ্রুতির বন্যা বয়ে যেত। পুলিশকে ভয় দেখানো মার গালাগালি থানায় আক্রমণ সব হতো। বর্তমান শাসক দল বিরোধী থাকা কালে যা করেছে বা বলেছে এখন তার উল্টো দিকে হাঁটছে, এখন ঘুষখোর তোলাবাজ সরকারি তোলা বাজ কাট মানি যে সরকারী কাজ সে রাস্তা তৈরি থেকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা এমনকি তুচ্ছ কাজেও কাট মানি, বাচ্চাদের মি ডে মিল, পোশাক, সবেতেই কাট মানি। হুগলির তারকেশ্বরের সরকারি সভায় মাননীয়া বলছেন, কাট মানি একা নিলে হবে, বাম আমলে যেটা ছিল গোপন উনি সেটা প্রকাশ করে দিলেন। আগে থানায় ডাক মাস্টার থাক তো এখন সিভিক পুলিশ আছে। কিছু দিন বাদে এই সিভিক পুলিশ বাড়িতে গিয়ে টাকা তুলবে। আমাদের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এসব বন্ধ করতে চেষ্টা করে ছিলেন। পদস্থ সরকারি কর্মীদের অনেকে মেনে নিতে পারে নি, সেই কারণেই বাম সরকারের পতন ঘটে, কারখানা গুলো গড়ে উঠলে, তথ্য প্রযুক্তি কেন্দ্র বা কেমিক্যাল হাব তৈরি হলে অনেক বেকার ছেলে কাজ পেত, তাহলে বামফ্রন্ট সরকার আরও কয়েক বছর পশ্চিম বঙ্গে থেকে যেতে পারে। সে কারণেই সরকারি কর্মীদের বেশ কিছু অংশ, বিরোধী আন্দোলন কে গোপনে সমর্থন করে, না হলে নন্দীগ্রামে গুলি করে খুন হলো তার সি বি আই তদন্ত হলো, রিপোর্ট জমা পড়ল তৎকালীন বিরোধী বর্তমানে শাসক দলের কাছে, এক জন ধরা পড়ল না, কিম্বা ঐ রিপোর্ট প্রকাশ পেল না,  তখন যা বলা হয়েছিল, সেটা সত্যি না মিথ্যে কেউ জানতে পারল না। আবার বর্তমানে শাসক দল যে শহীদ দিবস পালন করে, কংগ্রেসের যুব আন্দোলনে কলকাতায় গুলি চালানোর ঘটনায় কয়েক জন মারা গিয়ে ছিল সে কারণেই, যে সব পুলিশ অফিসার সেই ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন, তাদের কয়েক জন বর্তমান সরকারের মন্ত্রী। আমার তো অদ্ভুত লাগে, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য অফিসার দের কাজ না করা, কাট মানি নেওয়া,কিছু নেতার মানুষ কে ঠকানো এসব বন্ধ করতে চেষ্টা করে ছিলেন। বর্তমান রাজ্যের শাসক দল তৎকালীন বিরোধী দল ও এসব বন্ধ করে মানুষের উপকার করব বলে বেশ ভালো ভালো প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতা এসেছে, কাজ হচ্ছে রাস্তা ঘাট হচ্ছে, আলো বসছে, অনেকে রকম শ্রী আছে, যার বাবার টাকা আছে মানে কিনে দেওয়ার ক্ষমতা আছে সেও সাইকেল পাচ্ছে, কিন্তু এতো কাট মানি রাখা হচ্ছে যে রাস্তার প্রস্থ কমে যাচ্ছে, ঢালাই রাস্তা হলে আট ইঞ্চি মোটা ঢালাই এর কথা থাকলেও হচ্ছে, চার ইঞ্চি, আর একটা বর্ষা পেলেই বালি ধুয়ে চলে যাচ্ছে, রাস্তা দিয়ে হেঁটে যেতে অসুবিধা, গাড়ি বা সাইকেল চালানো তো দূরের কথা। লোকে বলছেন তবুও তো করছে, বাম আমলে এরকম ঢালাই রাস্তা হয়েছে, সেখানে কিন্তু বালি ধুয়ে পাথর বেড়িয়ে পড়ে নি। সবার নাকি রেশন কার্ড থাকবে, সব গরীব দু টাকা কিলো চাল পাবে, গ্রামের সব গরীবের কার্ড নেই, সকলে দু টাকা কিলো চাল পান না। রেলে চাকরি করে, স্কুল শিক্ষক তিনি বি পি এল দু টাকা কিলো চাল পান। আবার মাসে যত কেজি চাল দেওয়ার তত কেজি পান না, মানুষের বক্তব্য তবুও তো দিচ্ছে, আর সে কারণেই এই দল বা সরকার যতই তোলা তুলুক, ঘুষ নিয়ে চাকরি দিক, অনেক ভালো। আরেক একটা দিক মানুষের মনে ঢুকেছে, বামফ্রন্ট সরকার আবার এলে সেই আগের মতোই নেতাদের ব্যবহার শুরু হবে, কারণ পুরোনো নেতারা এখন পদ থেকে সরে নি, নতুন দের সুযোগ করে দেয় নি। যে কোন কাজ নিয়ে গেলে কথা শোনান পিছন ফিরলে কাজ টা যাতে না হয় তার ব্যবস্থা করা বামেদের দোষ শত শত, হয়তো চোর নয়, কিম্বা এতো চুরি করে নি, কিন্তু এই সরকার মানুষ কাজ নিয়ে গেলে করে দেয়, তাড়িয়ে দেয় না, দলের লোক হলে তাকে সন্দেহ করে তার কাজে বাধা দেয় না। এই দলের মধ্যে গোষ্ঠী দন্ধ আছে, কিন্তু কাজের সময় বা ভোটের সময় তারা এক, এই কাজের জন্যে, আর তথাকথিত বাম নেতা দের  খারাপ ব্যবহার ভুলতে না পারার জন্য, এই সরকার বা দল যতই তোলা তুলুক কাট মানি খাক, সারদা নারদা রোজভ্যালীর টাকা খাক তবুও মানুষ এদের কেই ভোট দেবে। তবুও এই শাসক দল মানুষ কে বিশ্বাস করতে পারছে, কারণ এতো কিছু জেনে মানুষ ভোট দিতে পারেন না, এটাই তাদের ধারণা করতে পারছে না, আবারও বলছি মানুষ ভোট দেবে কারণ বাম নেতাদের সেই ব্যবহার মানুষ ভুলতে পারে নি বলে, এখনও তারাই নেতা আছেন।


Thursday, 18 April 2019

ধর্ম ও মানব সভ্যতা।

আমি যতদূর ইতিহাস জানি, আদীম কালে মানুষ যখন আস্তে আস্তে জোট বদ্ধ হয়ে বাস করতে শুরু করেছে, তারা বিভিন্ন প্রাকৃতিক ঘটনা কে যেমন বন্যা, দাবানল, পশু ও পাখির আক্রমণ থেকে রক্ষা পেতে ও নানা জায়গায় ঘুরে ঘুরে বেড়িয়েছে। মানুষ যত প্রকৃতির এই সব ঘটনা কে ভয় খেয়েছে, আস্তে আস্তে তাদের একটি দেবতা রূপে পূজা করে এসেছে  কেবল মাত্র প্রাকৃতিক ঘটনা নয় বেশ কিছু রোগও এর মধ্যে পরে, সেই সকল রোগের এক একটা দেবতা এসেছে, যেমন জলের দেবতা বরুণ, বজ্রপাত ঘটনা তার জন্যে ইন্দ্র শ্মশানে ভূত প্রেত এদের জন্যে শিব, সাপের কামড় থেকে বাঁচতে মনসা বসন্ত রোগ মা শীতলা, খোস পাঁচরা জন্য ঘেন্টু, শক্তি আরাধনা যে প্রথম প্রথম গোষ্ঠী বা দল হতো মায়ের নামে। সেই কারণেই মাতৃরূপী শক্তির আরাধনা, আর বিভিন্ন গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষ থামাতেও এক গোষ্ঠী অন্য গোষ্ঠীর পালন করা শুরু করে, সনাতন ধর্ম শুরু হয়েছিল। আমি যতদূর পড়েছি, শুরুতে পৃথিবীর সর্বত্র বিভিন্ন দেব দেবীর পূজার প্রচলন ছিল, তবে তাদের নাম আকার ছিল চেহারা ছিল বিভিন্ন ধরনের, আর এই সব দেবতার পূজা যারা করত তারা বিভিন্ন যাদু দেখিয়ে ক্ষমতা দখল করত, এবং অন্য দূর্বল গোষ্ঠীর মানুষের উপর অত্যাচার শুরু করত পূজার নামে বিভিন্ন ভাবে নানা রকম জিনিস পত্র আদায় করত। এই অত্যাচার যখন চরমে ওঠে তখন কিছু মানুষ মূর্তি পূজা থেকে বেড়িয়ে এসে নতুন ধর্ম দিয়ে মানুষ কে এক জোট করতে লাগল। ভারতেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। বৌদ্ধ ধর্ম, জৈন ধর্ম, শিখ ধর্ম, ইসলাম ধর্ম ভারতে এসেছে, ইসলাম ধর্মের লোক বা রাজা বা সুলতান রা ভারত দখল করে রাজত্ব কায়েম করার পর। সনাতন ধর্মের কঠোরতা শুরু থেকেই বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীতে বিভক্ত, এই সব গোষ্ঠী কে এক করতে, বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন ভারতে বিভিন্ন প্রান্তে বিভিন্ন ধর্মের প্রসার সম্প্রতি পাঁচশ থেকে সাড়ে পাঁচ শ বছর আগে বৈষ্ণব ধর্মের প্রচার, তাতেও সনাতন ধর্মের গোষ্ঠী বা জাতির মধ্যে একতা আসেনি। উচ্চ বর্ণের মানুুষ নিম্ন বর্ণের মানুুষ কে প্রতিনিয়ত ছোট করে দেখার জন্য, এবং তাদের উপর নানা অত্যাচার নামিয়ে আনা, অচ্ছুৎ করে রাখা এসব কারণে ভারতে ইসলাম ধর্মের প্রসার ঘটেছে। সনাতন ধর্ম যদি এখনও এদের মানুষের মতো বাঁচার অধিকার না দেয়, তবে অচিরেই ভারত থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে সনাতন ধর্ম। কারণ আমি দেখেছি ইসলাম ধর্ম প্রচারের পন্থা বেশি করে সন্তান উৎপাদন, আর বর্ণ ও নিম্ন বর্ণের হিন্দুরা অনেকে স্বেচ্ছায় আবার ভয়ে বা জোর করে তাদের ধর্ম বদলে বাধ্য করা হচ্ছে । ভারত স্বাধীনতার সময় ভারত ভাগ হয়েছিল, ধর্মের ভিত্তিতে, পাকিস্তানের দু অংশ পূর্ব ও পশ্চিম দু দিকে তাকিয়ে দেখুন, সেই সময় যা হিন্দু ছিল আজ তার অর্ধেক নেই, কিন্তু হিন্দুস্তান বা ভারতে স্বাধীনতার সময় যা ইসলাম ধর্মের মানুষ ছিলেন তার থেকে বেড়েছে। আজ এদের জন্য ভারতের কৃষি জমির পরিমাণ কমছে, ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বেড়েছে, আর কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি আইন যা কিছু সব হিন্দুদের জন্য, তাদের জন্য বা সবার জন্য যে সরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সেখানে ইসলাম ধর্মের ছেলে মেয়ে কম। আমি বিভিন্ন পত্রিকা খবরের কাগজ পত্র পড়ে যা জানি, তাতে করে ঐ সব ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অন্য ধর্মের প্রতি ঘৃণা করতে শেখানো হয়। অন্য ধর্ম কে কীভাবে ধ্বংস করতে হবে সেটা শেখানো হয়। এই কারণে ভারত আজ শিক্ষায় পিছিয়ে, আধুনিক টেকনোলজির শিক্ষা বা বিজ্ঞান শিক্ষা এরা বিশ্বাস করে না, এদের মধ্যে খুব কম সংখ্যক মানুষ এসব বিশ্বাস করে । পূর্ব পাকিস্তান এখন বাংলা দেশ সে ভারতের সহায়তায় পশ্চিম পাকিস্তান থেকে মুক্তি পেয়ে স্বাধীন দেশে, সেখানে প্রতি নিয়ত হিন্দু ধর্মের লোক কমছে, ভারত ভাগ করে স্বাধীনতার সময় সেখানে যে হিন্দুরা বাস করতেন এখন সেটা অর্ধেক হয়ে গেছে। স্বেচ্ছায় বা তাদের জোর করে ধর্ম পাল্টাতে বাধ্য করা হচ্ছে, না শুনলে প্রাণে মেরে ফেলা, তারা নিজ ভূমে পরবাসী।আমি আগেই বলেছি ইসলাম ধর্ম অপর ধর্ম কে সহ্য করতে পারে না, এই ধর্ম মুখে বলে শান্তির কথা, কিন্তু পৃথিবীর যত খুন খারাপি উগ্রপন্থী কাজ সবের মধ্য মনি এই ধর্মের মানুষ। আমি বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন পত্রিকা পড়ে যে টুকু জেনেছি তাতে পৃথিবীর মধ্যে যত অপরাধ ঘটে তার মধ্যে অপরাধীর সংখ্যা একশ জনে নব্বই জন ইসলাম ধর্মের মানুষ।আমার মনে হয় ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা এটাই সেখানো হয়, তুমি খেতে পাও আর না পাও অপর ধর্ম কে ধ্বংস করাই তোমার কাজ। ভারত বা বাংলাদেশে বেশিরভাগ ইসলাম ধর্মের মানুষের পূর্ব পুরুষ হিন্দু ছিল, স্বেচ্ছায় হোক আর জোর করে হোক তাদের ধর্মান্তরিত করা হয়েছে। আমি ইতিহাসে পড়েছি নবাব মুর্শিদকুলি খাঁ হিন্দু ব্রাহ্মণ ছিলেন, তিনি সমাজ দ্বারা অত্যাচারিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে ছিলেন, পরে বাংলা বিহার উড়িষ্যার নবাব হয়ে ছিলেন। আজ তার নাম অনুসারে মুর্শিদাবাদ জেলা। আমাদের দেশে স্বাধীনতার পর থেকেই ধর্মকে হাতিয়ার করা হয়েছে, তখন কংগ্রেস নেতারা মুখে না বললেও
ধর্ম নিয়ে দেশ ভাগের নায়ক তারা, যিনি এই বিভাজন বন্ধ করতে পারতেন, সেই বীর স্বাধীনতা যুদ্ধের নায়ক নেতাজী কে ব্রিটিশদের সাথে মিলে যুদ্ধ অপরাধী ঘোষণা করে দেশে ঢুকতে না দেওয়া, সেই জন্য আমি দেখি যে ভারতের প্রতিটি রাজনৈতিক দল পরোক্ষ ভাবে বা প্রত্যক্ষ ভাবে এই ইসলাম ধর্মের মানুষকে বা হিন্দু ধর্মের মানুষকে ভোটের তাস রূপে ব্যবহার করে আসছে। নেতারা মুখে এক কথা বলে, আর নিজের আখের গোছাতে ভোটের সময় ধর্মের জিগির তোলেন। 

যমালয়ে ভুতের শোরগোল।

যম পুরীর নরক রাজ্যের কথা, কত ধরনের ভূত আছে, আমাদের জানা নেই, মানুষ ভুত, গো ভুত, মেছ ভূত, ছাগ ভুত, কুকুর ভূত অর্থাৎ যত রকম জীব মারা যান সকল ভুতের বাস এই নরকে। মেছুনি এখন এই ভুত দেশের রানি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গোল মাল করে গো ভুত আর মানুষ ভুত মিলে। এসব নিয়ে না বোঝার কিছু নেই, গোরু মরলে গো ভুত ঝামেলা গো আর ছাগ ভুত গুলো বেশি করে। মর্ত্যে নিজেরা মানুষ হতে চায় আর মানুষ গুলো কে ছাগল আর গোরু করে পাঠাতে চায়। আরে এই জন্যই তো আজ তেত্রিশ কোটি থেকে একশ তিরিশ কোটি। ভালো ভালো মানুষ যারা মারা যান তারা আর মানুষ হয়ে বাংলায় আসতে চান না। যম রাজ পরেছেন ফাঁপরে যত পশু হত্যা বা মরে তারা সকলেই মেছুনির মাধ্যমে যমের কাছে সুপারিশ করে, যম দেখেন মানুষ ভুত খুব কমই মানুষ হয়ে মর্ত্যে যেতে চায়। অগত্যা কি করেন যত গোরু, ছাগল, কুকুর ভূত সকল কে মানুষ করে পাঠিয়ে দেন।

উন্নয়নের বন্যা বইছে।

দেখ ভাই তোরা মহা হারামজাদা ( সরকারি কর্মী)বাম আমলের যত অপদার্থ। খালি দাও দাও বুলি। দেখছ না করছি উন্নয়ন, করেছি রাস্তা ঘাট। দিচ্ছি কত রকমের শ্রী, তার মধ্যে বিশেষ হলো পার্কস্ট্রীটের পর ধর্ষণ শ্রী। এবার আসছে মাতাল শ্রী, বোমা শ্রী, ভাগার শ্রী ।মদশ্রী আরও আমার ইচ্ছা আছে অনেক শ্রী,তোমাদের আমি দিলাম বদলি করে। যা দূর দেশে দেখ কেমন লাগে। আমার টাকা আমি কাকে দেব তোরা বলে দিবি। দেব ভাই আর ভাইপো দের খাবে মদ মারবে বোমা, করবে গুলি, মমতা ময়ী মা আমি ছাই যুবকের বলি। কারণ তাদের মুখে খালি চাকরি দাও দাও বুলি।দেখিস না চাকরির তালিকায় নাম, তবুও হয়নি চাকরি করতে হচ্ছে অনশন। তাতেও আমার মন ভরেনি একজনের গর্ভের সন্তান গেছে মারা। তাতে আমার আমড়া কী যে বলিস না, শিল্প আনতে গেছি হিল্লি দিল্লি হংকং। দার্জিলিং হয়েছে সুইজারল্যাণ্ড, কলকাতা হল লন্ডন। ত্রিফলা আলো নীল সাদা রঙের ছোঁয়া। ব্রিজ ভেঙে পড়ে আমি আর করব কি ওত হবার ছিল হয়েছে। না হয় দুটি ব্রিজ আর জল ট্রাঙ্ক ভেঙে পড়েছে। তাতেই এতো হৈ চৈ। হিন্দ মোটর বন্ধ হয়েছে খোলেনি ডানলপ, নতুন করে কত হয়ে শিল্প চপ, টেবিল পেতে চা বিক্রি মুড়ি ভাজা কলে ছেয়ে গেল। কেউ কি খবর রাখ? ক্লাব গুলো কে দিয়েছি 1300 কোটি টাকা। এই সে দিনও দিয়েছি টাকা ওদের না দিলে ভোটে সময় মদ মাংস খেয়ে বোমাবাজি করবে কারা। কারণ বোমাও তৈরি সেও তো একটা শিল্প। 

যম পুরীতে ভোট ।

যমালয়ে ভোট ঘোষণা হয়েছে, নরক রাজ্যের একটি রাজ্য মেছ ভুতের। একটি পিশ্চাস দের একটি, শাঁখচূর্নী দের, তবে সব থেকে খারাপ রাজ্য হলো ভূতের রাজ্য, এখানে মেছ ভুতনি রাজত্ব করে।এখানে মাছ খেকো ভুত ভুতনি রা। যম রাজ এখানে নির্বাচনের ডাক দিয়েছেন। যম রাজ ভানু কে খুব ভয় পায়, কারণ সে জীবন্ত অবস্থায় যমালয়ে এসে যা করে গিয়ে ছিল। তা বলার কথা নয়। ভুতের রাজ্য ভোট এলে যম রাজ খুব চিন্তিত হয়ে পরেন। খালি অভিযোগ আসতে থাকে কে কখন যে কি করে বসে তার ঠিক নেই। মেছুনি ভালো কাজ করে বলে দাবী করে, কিন্তু মানুষ ভূতের অভিযোগ অনেক ও নাকি ভোটের সময় যম মুগুর আর নানা অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়ে থাকে। ভোট না দিলে তার রেহাই নেই, মেরে পিশ্চাস বানিয়ে ছেড়ে দেবে। একটা কথা বলে আমি বিনি ভূতানি তে এতো মাছ খাওয়ার ব্যবস্থা করি তার পর আমায় ভোট না দিলে মজা দেখাবে না। সেই কারণেই যম রাজ নিরাপত্তা ব্যবস্থা করে কিন্তু হলে কি হবে ওরা তো ভুত তার উপর মেছ ভুতনি ওরা মার পিট করবেই।মেরে পিশ্চাস না বানানো পর্যন্ত ওদের শান্তি নেই।

Saturday, 13 April 2019

শিক্ষক কুল শাসক দলে নাম লেখালে যা খুশি তাই করতে পারে।

ছবি টি নজর বন্দী নামক অন লাইন নিউজ পোর্টালে বেড়িয়ে ছিল ।আমি জানি না আমার এই লেখা শিক্ষা মন্ত্রী বা মুখ্যমন্ত্রী পড়েন কিনা! আমার মনে হয় যদি পড়তেন তাহলে কিছু না কিছু করতেন। রাজ্য সরকার সত্য নজর দারি করছে, কাদের উপর যে সব শিক্ষক চায় বিদ্যালয়ে ছাত্র ভর্তি হোক সরকারি শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে আরও বেশি করে মানুষ আসুক, সুস্থ ভাবে বিদ্যালয় চলুক, সকলে সরকারি নিয়ম মেনে চলুন এবং সরকারি বই পড়ানো হোক, এদের উপরে সরকার নজর রাখতে শুরু করেছে ।কাদের মাধ্যমে না যে সকল শিক্ষক সরকার পোষিত সংগঠনে নাম লিখিয়েছে তাদের মাধ্যমে এই সরকারি সংগঠনে নাম লেখানো শিক্ষক সরকারের নিয়ম কানুন কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলে যাচ্ছে। এই সব শিক্ষকের মানসিকতা হলো আমি সরকার কে সমর্থন করি আমার কে কী করবে। যখন খুশি আসব যাব শ্রেণীতে ছাত্র বেশি হলে পড়াব না, তাদের বিদ্যালয়ে আসতে বারণ করব, একশ পাতার বই দশ দিনে পড়িয়ে দিয়ে বই শেষ, আর স্কুলে আসবি না বলে দেব,  কী সুন্দর ব্যবস্থাপনা যতই সরকার, হাজার হাজার টাকা খরচ করে প্রশিক্ষণ শিবির করুন, তাতে কি ঐ শিবিরে উপস্থিত হলেই চলবে। প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তবে তাকে কীভাবে ফাঁসানো যায় তার ব্যবস্থা করব। ক্লাস ফাঁকি দিয়ে নিজেদের মতো করে গল্প করে কাটিয়ে দেব। আবার এর মধ্যে যদি কোন ছোট খাটো শাসক দলের নেতা কর্মীর ছেলে মেয়ে থাকে তাহলে সে তো নিজেকে মুখ্যমন্ত্রী ভাবতে শুরু করে নেয়, প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তাহলে তাকে পারলে চিবিয়ে খেয়ে ফেলে। একটা কথা প্রচলিত আছে আসি যাই কাজ কর্মের কিছু নাই, এটাই এদের মূলমন্ত্র, আর মোবাইল ফোন ঘাঁটা আবার হেড ফোন লাগিয়ে গান শোনা এতো পড়ানোর অঙ্গ, এরা সবাই যখন বেকার ছিল তখন সেই কথাটা ভুলে গেছে, এরাই এখন ভালো শিক্ষক কবে দেখব শিক্ষা রত্ন পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। সত্যিই শাসক দলের লোক হলে কী আনন্দে না থাকা যায়। এদের আরেকটা বড়ো গুণ যদি কোন অভিভাবক কিছু বলে তবে তার বাচ্ছা টিকে এমন অত্যাচার করে যে সে বিদ্যালয় ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়।
না হলে সেই ছেলে মেয়ে যদি পড়ে তবে তার পড়াশোনার বারটা বাজিয়ে ছেড়ে দেবে। আমি দেখছি, আর ভাবি সত্যিই এরাই সব ভালো শিক্ষিত এবং শিক্ষক, এদের কাছে অনেক নেতা মন্ত্রীর অফিসারদের ফোন নম্বর আছে প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তবে তার বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ করে দেয় আর ঐ অফিসার নেতা মন্ত্রীরা সেটা বিশ্বাস করে ব্যবস্থা নেন। ব্যবস্থা আর কিছু নয় সরকারি অনুদান না দেওয়া, কোন কাজে সাহায্য না করা এরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে শ্রেণীতে থাকার বদলে অন্য ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে ভালো পারে। ছাত্র ছাত্রীরা মারা মারি করছে, সে খানে গিয়ে থামানো না নৈব নৈব চ, একটাই কথা ওসব আমার দ্বায়িত্বে পড়ে না। আমার ক্লাস নয়, কিন্তু সরকারি বেতন নিতে এদের খুব ভালো লাগে, আর কিছু লিখেছি না এরা শাসক দলের সমর্থক বিপদ আমাদের, এক কথায় এরা সবাই খুব ভালো কারণ আমার খুব ভালো লাগে এদের জন্যই আজ এই সরকারের এতো সুনাম। প্রধান শিক্ষক ছাত্র ভর্তি করেন তাহলে পড়ানোর দায়িত্ব তার, প্রধান শিক্ষক যদি বিরোধী দলের হয় তাহলে তো আর কথাই নেই, তার চাকরি করা দায়। প্রশ্ন উঠবে কেন তিনি মি ডে মিলের জিনিস কিনতে যাবেন। কেন এস আই অফিসে মিটিংএ যাবেন। তাহলে আমরাও যাব কোথায় বাড়ি লোকের সাথে দেখা করতে ব্যাঙ্কের কাজে, বিদ্যুৎ বিল জমা দিতে, টিফিন আনতে। আরও কত অজুহাত আছে, আমরা শাসক দলের আমাদের আপনি কি বলবেন, টিফিনের পর ক্লাস ফাঁকা গেলেও যাব না। আমরা অত ক্লাস করতে পারব না। কিন্তু বেতন কেন তিরিশ হাজার ষাট হাজার হবে না সেটা জানাব। মানসিকতা এমন, ক্লাসে ছাত্র থাকবে না। আমি যাব আসব কি পড়াব না তার মূল্যায়ন করা হবে, আমার খুশি মতো চলব। এরাই পাঁচ সেপ্টেম্বর মঞ্চে বসে থাকে আর শিক্ষা রত্ন পুুুরস্কার নেয়। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, জানি না মন্ত্রী মহোদয় পড়বেন কিনা! আগে মানুষ বাম আমলে শিক্ষক দের এই দোষ গুলো দিত, দেখুন যারা প্রকৃত নিখিল বঙ্গ করে তারা কখনো এই অন্যায় কে সমর্থন করে না। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, শিক্ষক যেতে পারে সেটা বিদ্যালয় সংক্রান্ত হতে হবে, কিন্তু কখনোই ব্যক্তি গত কাজের জন্য নয়। এরা স্থানীয় সভাপতি কে নিয়ে বা দিয়ে ঐ বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য আসা টাকা ঠিক মত খরচ করতে দেবে না। যেমন এখন পর্যন্ত প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর পোশাকের টাকা খরচ করা যায় নি, ভালো ভালো সভাপতি আর ছাত্র দরদী শিক্ষক দের জন্য। সবাই ভালো থাকবেন যদি খারাপ কিছু লিখি নিজ গুনে ক্ষমা করে দেবেন। আপনারা মহান ব্যক্তি, আপনাদের মহানুভবতায় আমাদের মত সাধারণ মানুষ মুগ্ধ, সকলে ভালো থাকবেন ভালো রাখবেন। 

Friday, 12 April 2019

আমি বিরোধী দের বলছি, নেই নেই করবেন না।

ছবি টি ডেইলি হান্ট নিউজ ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া ।আমাদের রাজ্যের বিরোধী দলের নেতা কর্মীদের বলছি, আপনারা কেবল রাজ্যের কিছু হয়নি, নেই নেই করবেন না ।কত কিছু হচ্ছে, চপ শিল্প শুধু চপ শিল্পের মালিক কে আত্মহত্যা করতে হয়েছে। উত্তর দিনাজপুরের বা কোচবিহারের ঘটনা, চাকরি পেতে হলে অনশন করতে হচ্ছে এই যা,অনশন বলতে সত্যিই অনশন, ঐ.  পর্দার আড়ালে চপ কাকলেট আর রাতের অন্ধকারে বিরিয়ানি খেয়ে অনশন না। এই অনশনে অসুস্থ হয়ে  পড়ছে, বাঘা যতীন ইংরেজের জেলে ৩৯দিন অনশন করে মারা গিয়ে ছিলেন। কন্যাশ্রী আছে, কেবল টাকাটা পেলে জমিয়ে রাখা দরকার, কলেজে ভর্তির জন্য ভাইপো দের ঘুষ দিতে হবে। বিয়ের জন্যে রূপশ্রী আছে, সে বিয়ে গেলেও পাওয়া যায়। আবার বিধবা ভাতা দেওয়া হয়,স্বামী মারা না গিয়েও পাওয়া যায়। কেবলমাত্র শাসক দলের কাউন্সিলরের বউ হতে হবে(তারকেশ্বরের কাউন্সিলর ) মদ খেয়ে মরে গেলে টাকা আছে, সেই জন্য গ্রামে গ্রামে অলিতে গলিতে মদের দোকান খোলা রাস্তায় মদ বিক্রি করা যাবে। গরীব খেটে খাওয়া মানুষ অনেক কষ্টে দুশ বা তিন শ টাকা আনল তার মদ খেতেই সব শেষ। বাড়িতে এসে বৌ ছেলে মা কে বাবাকে মারা, তবে দুঃখ নেই ও মারা গেলেই দু লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে। আর বিষ চুল্লু বাংলা চুল্লু তে বিষ মিশিয়ে নিন ব্যাস কেল্লাফতে, এর জন্যে বেশি দূরে যেতে হবে না। সিঙ্গুরে পল্তাগড় গ্রামে বাড় পাড়ায় যান পেয়ে, একজন শাসক দলের কর্মী না সমর্থক আছে, তাকে পুলিশের বাবারাও কিছু বলে না। সত্যিই আজব এক রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় এসেছে। 

Thursday, 11 April 2019

পশ্চিম বঙ্গে শান্তি পূর্ণ নির্বাচন করতে হলে।

ছবি টি অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকায় বেড়িয়ে ছিল ।

পশ্চিম বঙ্গে ২০০৯ ও ২০১১ সালের মতো শান্তি পূর্ণ নির্বাচন করতে হলে, নির্বাচন কমিশন কে এবং সশস্ত্র বাহিনী কে বিগত ঐ দু টি নির্বাচন যে যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল সেটা করতে হবে। আমার দেখা ব্যবস্থা কোনো এজেন্ট কে ফোন নিয়ে বুথে ঢুকতে না দেওয়া, ভোটার দের প্রায় একশ ফুট দূরে লাইন করে দু চার জন করে প্রবেশ করতে দেওয়া এবং তাদের কাছে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না দেওয়া। অসমর্থ ব্যক্তি কে নিয়ে ভোট দিতে এলে একবারের বেশি প্রবেশ করতে না দেওয়া। ভোটার কার্ড বা পরিচয় পত্র দেখে ঢুকতে দেওয়া, পুলিশ প্রশাসন কে সত্যি কার পুলিশের কর্তব্য পালন করতে হবে। গত কয়েক টা নির্বাচনে দেখা যাচ্ছে পুলিশ তার নিরপেক্ষতা হারিয়ে শাসকের হয়ে কাজ করছে, এই সুযোগে শাসক দলের লোক বা কর্মীদের ভোট লুট করতে সাহায্য করছে। ভোট কর্মী যদি নিয়ম কথা বলেছেন তবে তাকে হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে, এতো কিছু হচ্ছে, মানুষ এতো দাবি করেছেন, প্রশাসন একটা কথাও বলছে না। বলছেন না বলেল নয় সে ভাবে জোর দিয়ে বলা হচ্ছে না, কিম্বা যারা এসব করছে তাদের বারণ ও করছে না বা বাধাও দিচ্ছে না ।প্রশাসন যদি কর্মী দের নিরাপত্তা না দিতে পারে তাহলে জনগণ বা ভোটারদের নিরাপত্তা কোথায়? আর একটা কথা এই সরকার তো এতো উন্নয়ন করেছে, তার পরেও জনগণ কে ভয় কেন? বিশ্বাস করতে পারছে না কেন, এই কিছুক্ষণ আগে ফেসবুকে কী সাম ধর লিখেছেন বামফ্রন্ট আমলে তাদের নেতারা মোটা লাঠি নিয়ে বুথে বসে থাকত যে ভোট দেবে না বলত তার ভোট দিয়ে দিত, এবং এক একজন পাঁচ টা করে ভোট দিয়ে বামেদের জিততে সাহায্য করত। আমি ওনার কথা সত্যি বলে ধরে নিয়ে বলছি, এই কারণেই মানুষ পরিবর্তন করে দিয়েছেন। সেই জনগণ কে কেন বিশ্বাস করতে পারছে না, এতো উন্নয়ন করেও মানুষ তথা ভোটার কে ভয় দেখাতে হচ্ছে। আমার আবেদন দয়া করে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিক, আমি দেখেছি বিভিন্ন সমীক্ষা ও অন্যান্য সর্বত্র বলছে শাসক দল জিতবে এবং নিজেও বলছেন বিয়াল্লিশে টা পাবেন, তার পরেও এসব কেন? প্রশাসন শক্ত হন বাংলার সেই ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনুন, মানুষ নিজের ভোট নিজে দিক যাকে খুশি তাকে দিক। একবার নির্বাচিত সরকার গঠন হয়ে গেল,
 সাধারণ মানুষের আর কিছু করার থাকে না, এই একটা মাত্র অধিকার তাও যদি না পায় তাহলে ভোট করে কী লাভ কেবল কোটি কোটি টাকা খরচ করে ভোট গ্রহণের নামে প্রহসন করার।





Wednesday, 10 April 2019

শাসকের এত ভয় কীসের!

ছবি টি ডেইলি হান্ট নিউজ ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া।বর্তমান রাজ্য সরকার এত ভয় পাচ্ছে কেন, সুস্থ নির্বাচনে, আমি ভয়ের কিছু তো দেখছি না, কারণ এই রাজ্য সরকার উন্নয়নের বন্যা বইয়ে দিয়েছেন। অলিতে গলিতে ঢালাই রাস্তা গ্রামের ভিতরে পাইপ লাইনের মাধ্যমে জল পিচ রাস্তা তার পরেও জনগণ তথা ভোটার কে এতো ভয়, বলতে হচ্ছে নকুল দানা খাওয়াবার কথা বিরোধী কে চোখ বুঝিয়ে দেওয়ার কথা আবার শলাকা নিয়ে দাঁড়িয়ে থাকা প্রিসাইডিং অফিসার কে দিয়ে ভোট দিয়ে নেওয়ার কথা মানুষ কে ভয় দেখাতে হচ্ছে। আমার মনে হয় কারণ সারদা, বা চিটফাণ্ড কাণ্ড নারদা তোলা বাজি সিন্ডিকেট ধর্ষণ এগুলো মানুষ ভালো ভাবে নেয়নি, তাই এত শ্রী সাইকেল জুতো খাতা শুভেচ্ছা পত্র দিয়েও বিশ্বাস করতে কষ্ট হচ্ছে মানুষ কে তাই পঞ্চায়েত ভোটে অতিরিক্ত ছাপ্পা দিতে হলো। গত বিধানসভা ভোটে ভয় দেখিয়ে ভোট নিতে হলো, পঞ্চায়েত ভোটে প্রিসাইডিং অফিসার রাজকুমার রায় কে প্রাণ দিতে হলো। আমার শাসক একবার মানুষ কে ভোট দিতে দাও দেখি সত্যি কী ফল পাওয়া যায়। আশা করি উন্নয়নের জোরে শাসক দল জীতবে প্রমাণ হবে বিরোধী দল যা বলেছে সব মিথ্যে। 

Wednesday, 3 April 2019

নির্বাচন কমিশন চায় না পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন অবাধ ও শান্তি পূর্ণ হয়।

ছবি টি অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকা থেকে নেওয়া ।
আসল কথা হল, আমি বেশ কয়েক দিন ধরেই ফেসবুকে বন্ধু দের বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট করছেন। তার মধ্যে একটা কথা বেশ কিছু পোষ্ট দেখলাম কিছু কর্মী বলছেন, নিরাপত্তা না দিলে নির্বাচনে কাজে সাহায্য করবে না। আমি তাদের সাথে সম্পূর্ণ একমত হতে পারছি না। আমি এই একটি কথা সেই ২০১৩ র পঞ্চায়েত নির্বাচন যে খানে নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশন কে কেস করতে হয়েছিল। সেই শুরু গত ২০১৪ সালের লোকসভা ও ২০১৬ বিধান সভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল, তারা পুতুল হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল । অবাধে ছাপ্পা ভোট হয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী কিছু টি বলে নি, আমি যে টুকু শুনেছি, তিন দিন আগে থেকে তারা বুথে পৌঁছে ছিল, সে খানে ম কারান্ত অতিথি সেবা পেয়ে খুশি ছিল। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী হলে আপনাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করবে, ওটা ভাবা ভুল, আর নির্বাচন কমিশন যদি চাই তো অবাধ আর শান্তি পূর্ণ নির্বাচন হোক তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে সে সব রকম ব্যবস্থা করত। কেন্দ্রীয় বা রাজ্য নির্বাচন কমিশন কেউ চায় না এই রাজ্যের আবাধ আর শান্তি পূর্ণ হোক, সকল ভোটার তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করুক, কারণ উভয় কমিশন ক্ষমতাশীন রাজনৈতিক দলের পরোক্ষ মদতে চলে। তাই সরকার চাইছে না রাজ্যে শান্তি পূর্ণ ভো হোক, যত লোক ভোট দিতে না পারেন তার জন্যে কত ব্যবস্থা। এই জন্যই আমার মতে নির্বাচন কমিশন যেমন নিজের চাকরি বাঁচাতে বদ্ধ পরিকর আমরাও তাই যা খুশি তাই কর চোখ আছে দেখে যাবেন, কিছু বলবেন না। কেন নিজের প্রাণ দিতে যাব, আর এই রাজ্যের নেতা মন্ত্রী মানুষ খুন হলে আনন্দ করেন। দু হাত নাচে কারন নিজে বেঁচে থাকবেন টাকার পাহাড় করবেন, না কে বলেছেন নকুল দানা খাওয়াবো চোখ বুঝিয়ে দিতে হবে, কেউ বলছেন গুলি করে মারা হবে। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে একটা কেও জেলে বন্দি করার না নেই। কারণ এরা সবাই সেই সব মানুষ যা খুশি তাই কর, মানুষ মরবে তো কী হয়েছে, যার যাবে তার যাবে, যে তার সন্তান হারা হবে সেই বোঝে সন্তান হারানোর কি জ্বালা। যে স্ত্রী তার স্বামী ওতে বারুক না কিছু অনাথ শিশু , সেই জন্য বলছি, যখন সরকার আর নির্বাচন কমিশন চায় না পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন অবাধ ও শান্তি পূর্ণ হয়, তখন আমাদের বাধা দিয়ে নিজের জীবন দিয়ে কি লাভ? 

পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন কমিশন ও ভোট কর্মী।

ছবি টি হোয়াটস এ্যাপে আমার পরিচিত এক জন পাঠিয়ে ছিল। ছবি টি যত দূর সম্ভব রাজ কুমার রায়ের। যিনি গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে প্রিসাইডিং অফিসারের কাজ করতে গিয়েছিলেন, গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে, কিন্তু আর বাড়ি ফিরে আসেনি। যারা ভোট নিতে যায় কী গাল ভর্তি নাম এই অফিসার ঐ অফিসার মাত্র ১২৫০ টাকার জন্য তারা নিজেদের জীবন বিপন্ন করে সরকার কে সাহায্য করতে যায়। কারণ সরকারি কর্মী হিসাবে এটা তার কর্তব্য কিন্তু অপর দিকে যারা তাদের ঐ কাজে পাঠান তাদেরও দ্বায়িত্ব ঐ সব কর্মীদের জীবিত বাড়িতে ফিরিয়ে দেওয়ার। আমি গত ২০১৩ সালের পঞ্চায়েত ভোট থেকে দেখেছি ভোটের নামে প্রহসন অথচ এই সরকার ক্ষমতায় আসার আগে কী বলছে যে বাম আমলে ভোট হয় না। আমি এলে সবাই ভোট দিতে পারবেন গণতন্ত্র রক্ষা করব। গণতন্ত্র রক্ষা করতে মানুষ খুন করতে হচ্ছে, হুমকি দিতে হচ্ছে, জনগণ ভোট দিতে গেলে তাকে মেরে বাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে । ভোট নিতে যাওয়া কর্মী দের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে। যা গত ২০০৯ ও ২০১১ সালের ভোটে দেখা যায় নি। নির্বাচন কমিশন ও জড় ভরত বলে এক করে আর এক, কেন্দ্র সরকার সেও সমানে একে তাল দিয়ে যাচ্ছে। মনে পরে গত বিধানসভা নির্বাচনে বিরোধী দের বিক্ষোভের জেরে অধেশ কুমার নামে একজন বিহারী বাবু এসে ছিলেন, ভোটের লাইনে ভোটার কে তুলে নিয়ে গিয়ে পিটিয়ে হত্যা করেছে, তিনি বলছিলেন ওসব কিছু হয়নি। কারণ বাঙালি জাতি মরলে কেন্দ্রের তথা হিন্দি ভাষিরা খুব আনন্দ পায়। সেই জন্যই ভারত ভাগের সময় বাংলা ভাগ করে দেওয়া হয়েছে, আর হিন্দু আর মুসলমান দাঙ্গা লাগিয়ে মজা দেখেছে। আর একটা বিষয় লক্ষ্য করলে দেখবেন, নির্বাচনে যে সব জায়গায় সেটা মুসলিম অধ্যুষিত এলাকা। এদের একটুতে উস্কে দেওয়া যায়, সামান্য কিছু প্রতিশ্রুতি দিলেই এরা ঝাঁপিয়ে পড়ে, ভাই ভাই কে মারে ভোটের জন্য আর নেতা মন্ত্রী নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে তাদের গায়ে কাঁটার আঁচর পরে না। ভোটে জেতার পর নেতারা টাকার পাহাড় করে, এদের ছিঁটে ফোঁটা ভাগ দেয় তাতেই এরা খুশি।ঐ সামান্য টাকা পাওয়ার জন্য যারা ভোট নিতে যায় বা ভোটার কে ভোট দিতে না দেওয়ার ব্যবস্থা নিজেরা বার বার ভোট দেওয়া সব করে। ঐ টাকা ওদের থাকে না মদ মাংস খেয়ে শেষ করে ফেলে। আমি উপরের ছবি টি ও লেখা টি পরে সত্যিই ভালো লাগলো। মানুষের মৃত্যু সত্যিই দুঃখের, আমি কার মৃত্যু হয় চাই না। এ রাজ্যে বিচার হয় না, প্রহসন হয়, আর নির্বাচন কমিশন কোনো ব্যবস্থা করবে না। তিনি সরকারি কর্মচারী জানেন পেনশন পেতে হবে, কিছু দিন আগে এক জন আই এ এস অফিসার ফাইনাল পেমেন্ট না পেয়ে এই সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন এবং আত্মহত্যা করেছিলেন। একমাত্র সম্ভব রাজ্যে রাষ্ট্র পতি শাসন করে যদি ভোট হয়, তাও আমার সন্দেহ আছে, কারণ এই কেন্দ্র সরকার কিছু করবে না। করলে এত দিন সঠিক ভাবে সারদা নারদা রোজভ্যালীর ইত্যাদি সঠিক তদন্ত হতো অনেক জেলে যেত, কিন্তু বিজেপি সরকার তথা দল যাদের জেলে ভরবে বলে ছিল তাদের দলে ভরছে, কেন্দ্রের বিজেপি সরকার কিছু করবে না। তাই আমার মত নির্বাচন কমিশন যখন চায় না সুস্থ ভাবে ভোট হোক সকলে তার গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করুক, এই পরিস্থিতি তে বরং নির্বাচন কমিশন কে সাহায্য করা উচিত। তোরা যা খুশি তাই কর আমি দেখে যাই। ভোট নিতে গিয়ে চুপ করে থাকা বুদ্ধিমানের কাজ ।


বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...