Anulekhon.blogspot.com
Friday, 26 April 2019
এরকম এস এম এস কজন পেয়েছেন, এটা কোন সরকার করতে পারে কি না?
Tuesday, 23 April 2019
ভাষা, আর ব্যবহার বংশ পরিচয় বা জাতির পরিচয় বহন করে।
Monday, 22 April 2019
আগামী দিনে বাঙালি প্রধানমন্ত্রী পাচ্ছে!
Sunday, 21 April 2019
বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন নির্বাচন ।
Thursday, 18 April 2019
ধর্ম ও মানব সভ্যতা।
ধর্ম নিয়ে দেশ ভাগের নায়ক তারা, যিনি এই বিভাজন বন্ধ করতে পারতেন, সেই বীর স্বাধীনতা যুদ্ধের নায়ক নেতাজী কে ব্রিটিশদের সাথে মিলে যুদ্ধ অপরাধী ঘোষণা করে দেশে ঢুকতে না দেওয়া, সেই জন্য আমি দেখি যে ভারতের প্রতিটি রাজনৈতিক দল পরোক্ষ ভাবে বা প্রত্যক্ষ ভাবে এই ইসলাম ধর্মের মানুষকে বা হিন্দু ধর্মের মানুষকে ভোটের তাস রূপে ব্যবহার করে আসছে। নেতারা মুখে এক কথা বলে, আর নিজের আখের গোছাতে ভোটের সময় ধর্মের জিগির তোলেন।
যমালয়ে ভুতের শোরগোল।
যম পুরীর নরক রাজ্যের কথা, কত ধরনের ভূত আছে, আমাদের জানা নেই, মানুষ ভুত, গো ভুত, মেছ ভূত, ছাগ ভুত, কুকুর ভূত অর্থাৎ যত রকম জীব মারা যান সকল ভুতের বাস এই নরকে। মেছুনি এখন এই ভুত দেশের রানি। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই গোল মাল করে গো ভুত আর মানুষ ভুত মিলে। এসব নিয়ে না বোঝার কিছু নেই, গোরু মরলে গো ভুত ঝামেলা গো আর ছাগ ভুত গুলো বেশি করে। মর্ত্যে নিজেরা মানুষ হতে চায় আর মানুষ গুলো কে ছাগল আর গোরু করে পাঠাতে চায়। আরে এই জন্যই তো আজ তেত্রিশ কোটি থেকে একশ তিরিশ কোটি। ভালো ভালো মানুষ যারা মারা যান তারা আর মানুষ হয়ে বাংলায় আসতে চান না। যম রাজ পরেছেন ফাঁপরে যত পশু হত্যা বা মরে তারা সকলেই মেছুনির মাধ্যমে যমের কাছে সুপারিশ করে, যম দেখেন মানুষ ভুত খুব কমই মানুষ হয়ে মর্ত্যে যেতে চায়। অগত্যা কি করেন যত গোরু, ছাগল, কুকুর ভূত সকল কে মানুষ করে পাঠিয়ে দেন।
উন্নয়নের বন্যা বইছে।
যম পুরীতে ভোট ।

যমালয়ে ভোট ঘোষণা হয়েছে, নরক রাজ্যের একটি রাজ্য মেছ ভুতের। একটি পিশ্চাস দের একটি, শাঁখচূর্নী দের, তবে সব থেকে খারাপ রাজ্য হলো ভূতের রাজ্য, এখানে মেছ ভুতনি রাজত্ব করে।এখানে মাছ খেকো ভুত ভুতনি রা। যম রাজ এখানে নির্বাচনের ডাক দিয়েছেন। যম রাজ ভানু কে খুব ভয় পায়, কারণ সে জীবন্ত অবস্থায় যমালয়ে এসে যা করে গিয়ে ছিল। তা বলার কথা নয়। ভুতের রাজ্য ভোট এলে যম রাজ খুব চিন্তিত হয়ে পরেন। খালি অভিযোগ আসতে থাকে কে কখন যে কি করে বসে তার ঠিক নেই। মেছুনি ভালো কাজ করে বলে দাবী করে, কিন্তু মানুষ ভূতের অভিযোগ অনেক ও নাকি ভোটের সময় যম মুগুর আর নানা অস্ত্র হাতে দাঁড়িয়ে থাকে। ভোট না দিলে তার রেহাই নেই, মেরে পিশ্চাস বানিয়ে ছেড়ে দেবে। একটা কথা বলে আমি বিনি ভূতানি তে এতো মাছ খাওয়ার ব্যবস্থা করি তার পর আমায় ভোট না দিলে মজা দেখাবে না। সেই কারণেই যম রাজ নিরাপত্তা ব্যবস্থা করে কিন্তু হলে কি হবে ওরা তো ভুত তার উপর মেছ ভুতনি ওরা মার পিট করবেই।মেরে পিশ্চাস না বানানো পর্যন্ত ওদের শান্তি নেই।
Saturday, 13 April 2019
শিক্ষক কুল শাসক দলে নাম লেখালে যা খুশি তাই করতে পারে।
না হলে সেই ছেলে মেয়ে যদি পড়ে তবে তার পড়াশোনার বারটা বাজিয়ে ছেড়ে দেবে। আমি দেখছি, আর ভাবি সত্যিই এরাই সব ভালো শিক্ষিত এবং শিক্ষক, এদের কাছে অনেক নেতা মন্ত্রীর অফিসারদের ফোন নম্বর আছে প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তবে তার বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ করে দেয় আর ঐ অফিসার নেতা মন্ত্রীরা সেটা বিশ্বাস করে ব্যবস্থা নেন। ব্যবস্থা আর কিছু নয় সরকারি অনুদান না দেওয়া, কোন কাজে সাহায্য না করা এরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে শ্রেণীতে থাকার বদলে অন্য ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে ভালো পারে। ছাত্র ছাত্রীরা মারা মারি করছে, সে খানে গিয়ে থামানো না নৈব নৈব চ, একটাই কথা ওসব আমার দ্বায়িত্বে পড়ে না। আমার ক্লাস নয়, কিন্তু সরকারি বেতন নিতে এদের খুব ভালো লাগে, আর কিছু লিখেছি না এরা শাসক দলের সমর্থক বিপদ আমাদের, এক কথায় এরা সবাই খুব ভালো কারণ আমার খুব ভালো লাগে এদের জন্যই আজ এই সরকারের এতো সুনাম। প্রধান শিক্ষক ছাত্র ভর্তি করেন তাহলে পড়ানোর দায়িত্ব তার, প্রধান শিক্ষক যদি বিরোধী দলের হয় তাহলে তো আর কথাই নেই, তার চাকরি করা দায়। প্রশ্ন উঠবে কেন তিনি মি ডে মিলের জিনিস কিনতে যাবেন। কেন এস আই অফিসে মিটিংএ যাবেন। তাহলে আমরাও যাব কোথায় বাড়ি লোকের সাথে দেখা করতে ব্যাঙ্কের কাজে, বিদ্যুৎ বিল জমা দিতে, টিফিন আনতে। আরও কত অজুহাত আছে, আমরা শাসক দলের আমাদের আপনি কি বলবেন, টিফিনের পর ক্লাস ফাঁকা গেলেও যাব না। আমরা অত ক্লাস করতে পারব না। কিন্তু বেতন কেন তিরিশ হাজার ষাট হাজার হবে না সেটা জানাব। মানসিকতা এমন, ক্লাসে ছাত্র থাকবে না। আমি যাব আসব কি পড়াব না তার মূল্যায়ন করা হবে, আমার খুশি মতো চলব। এরাই পাঁচ সেপ্টেম্বর মঞ্চে বসে থাকে আর শিক্ষা রত্ন পুুুরস্কার নেয়। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, জানি না মন্ত্রী মহোদয় পড়বেন কিনা! আগে মানুষ বাম আমলে শিক্ষক দের এই দোষ গুলো দিত, দেখুন যারা প্রকৃত নিখিল বঙ্গ করে তারা কখনো এই অন্যায় কে সমর্থন করে না। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, শিক্ষক যেতে পারে সেটা বিদ্যালয় সংক্রান্ত হতে হবে, কিন্তু কখনোই ব্যক্তি গত কাজের জন্য নয়। এরা স্থানীয় সভাপতি কে নিয়ে বা দিয়ে ঐ বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য আসা টাকা ঠিক মত খরচ করতে দেবে না। যেমন এখন পর্যন্ত প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর পোশাকের টাকা খরচ করা যায় নি, ভালো ভালো সভাপতি আর ছাত্র দরদী শিক্ষক দের জন্য। সবাই ভালো থাকবেন যদি খারাপ কিছু লিখি নিজ গুনে ক্ষমা করে দেবেন। আপনারা মহান ব্যক্তি, আপনাদের মহানুভবতায় আমাদের মত সাধারণ মানুষ মুগ্ধ, সকলে ভালো থাকবেন ভালো রাখবেন।
Friday, 12 April 2019
আমি বিরোধী দের বলছি, নেই নেই করবেন না।
Thursday, 11 April 2019
পশ্চিম বঙ্গে শান্তি পূর্ণ নির্বাচন করতে হলে।
পশ্চিম বঙ্গে ২০০৯ ও ২০১১ সালের মতো শান্তি পূর্ণ নির্বাচন করতে হলে, নির্বাচন কমিশন কে এবং সশস্ত্র বাহিনী কে বিগত ঐ দু টি নির্বাচন যে যে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল সেটা করতে হবে। আমার দেখা ব্যবস্থা কোনো এজেন্ট কে ফোন নিয়ে বুথে ঢুকতে না দেওয়া, ভোটার দের প্রায় একশ ফুট দূরে লাইন করে দু চার জন করে প্রবেশ করতে দেওয়া এবং তাদের কাছে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে না দেওয়া। অসমর্থ ব্যক্তি কে নিয়ে ভোট দিতে এলে একবারের বেশি প্রবেশ করতে না দেওয়া। ভোটার কার্ড বা পরিচয় পত্র দেখে ঢুকতে দেওয়া, পুলিশ প্রশাসন কে সত্যি কার পুলিশের কর্তব্য পালন করতে হবে। গত কয়েক টা নির্বাচনে দেখা যাচ্ছে পুলিশ তার নিরপেক্ষতা হারিয়ে শাসকের হয়ে কাজ করছে, এই সুযোগে শাসক দলের লোক বা কর্মীদের ভোট লুট করতে সাহায্য করছে। ভোট কর্মী যদি নিয়ম কথা বলেছেন তবে তাকে হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে, এতো কিছু হচ্ছে, মানুষ এতো দাবি করেছেন, প্রশাসন একটা কথাও বলছে না। বলছেন না বলেল নয় সে ভাবে জোর দিয়ে বলা হচ্ছে না, কিম্বা যারা এসব করছে তাদের বারণ ও করছে না বা বাধাও দিচ্ছে না ।প্রশাসন যদি কর্মী দের নিরাপত্তা না দিতে পারে তাহলে জনগণ বা ভোটারদের নিরাপত্তা কোথায়? আর একটা কথা এই সরকার তো এতো উন্নয়ন করেছে, তার পরেও জনগণ কে ভয় কেন? বিশ্বাস করতে পারছে না কেন, এই কিছুক্ষণ আগে ফেসবুকে কী সাম ধর লিখেছেন বামফ্রন্ট আমলে তাদের নেতারা মোটা লাঠি নিয়ে বুথে বসে থাকত যে ভোট দেবে না বলত তার ভোট দিয়ে দিত, এবং এক একজন পাঁচ টা করে ভোট দিয়ে বামেদের জিততে সাহায্য করত। আমি ওনার কথা সত্যি বলে ধরে নিয়ে বলছি, এই কারণেই মানুষ পরিবর্তন করে দিয়েছেন। সেই জনগণ কে কেন বিশ্বাস করতে পারছে না, এতো উন্নয়ন করেও মানুষ তথা ভোটার কে ভয় দেখাতে হচ্ছে। আমার আবেদন দয়া করে প্রশাসন কঠোর ব্যবস্থা নিক, আমি দেখেছি বিভিন্ন সমীক্ষা ও অন্যান্য সর্বত্র বলছে শাসক দল জিতবে এবং নিজেও বলছেন বিয়াল্লিশে টা পাবেন, তার পরেও এসব কেন? প্রশাসন শক্ত হন বাংলার সেই ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনুন, মানুষ নিজের ভোট নিজে দিক যাকে খুশি তাকে দিক। একবার নির্বাচিত সরকার গঠন হয়ে গেল,
সাধারণ মানুষের আর কিছু করার থাকে না, এই একটা মাত্র অধিকার তাও যদি না পায় তাহলে ভোট করে কী লাভ কেবল কোটি কোটি টাকা খরচ করে ভোট গ্রহণের নামে প্রহসন করার।
Wednesday, 10 April 2019
শাসকের এত ভয় কীসের!
Wednesday, 3 April 2019
নির্বাচন কমিশন চায় না পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন অবাধ ও শান্তি পূর্ণ হয়।
আসল কথা হল, আমি বেশ কয়েক দিন ধরেই ফেসবুকে বন্ধু দের বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট করছেন। তার মধ্যে একটা কথা বেশ কিছু পোষ্ট দেখলাম কিছু কর্মী বলছেন, নিরাপত্তা না দিলে নির্বাচনে কাজে সাহায্য করবে না। আমি তাদের সাথে সম্পূর্ণ একমত হতে পারছি না। আমি এই একটি কথা সেই ২০১৩ র পঞ্চায়েত নির্বাচন যে খানে নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশন কে কেস করতে হয়েছিল। সেই শুরু গত ২০১৪ সালের লোকসভা ও ২০১৬ বিধান সভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল, তারা পুতুল হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল । অবাধে ছাপ্পা ভোট হয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী কিছু টি বলে নি, আমি যে টুকু শুনেছি, তিন দিন আগে থেকে তারা বুথে পৌঁছে ছিল, সে খানে ম কারান্ত অতিথি সেবা পেয়ে খুশি ছিল। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী হলে আপনাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করবে, ওটা ভাবা ভুল, আর নির্বাচন কমিশন যদি চাই তো অবাধ আর শান্তি পূর্ণ নির্বাচন হোক তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে সে সব রকম ব্যবস্থা করত। কেন্দ্রীয় বা রাজ্য নির্বাচন কমিশন কেউ চায় না এই রাজ্যের আবাধ আর শান্তি পূর্ণ হোক, সকল ভোটার তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করুক, কারণ উভয় কমিশন ক্ষমতাশীন রাজনৈতিক দলের পরোক্ষ মদতে চলে। তাই সরকার চাইছে না রাজ্যে শান্তি পূর্ণ ভো হোক, যত লোক ভোট দিতে না পারেন তার জন্যে কত ব্যবস্থা। এই জন্যই আমার মতে নির্বাচন কমিশন যেমন নিজের চাকরি বাঁচাতে বদ্ধ পরিকর আমরাও তাই যা খুশি তাই কর চোখ আছে দেখে যাবেন, কিছু বলবেন না। কেন নিজের প্রাণ দিতে যাব, আর এই রাজ্যের নেতা মন্ত্রী মানুষ খুন হলে আনন্দ করেন। দু হাত নাচে কারন নিজে বেঁচে থাকবেন টাকার পাহাড় করবেন, না কে বলেছেন নকুল দানা খাওয়াবো চোখ বুঝিয়ে দিতে হবে, কেউ বলছেন গুলি করে মারা হবে। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে একটা কেও জেলে বন্দি করার না নেই। কারণ এরা সবাই সেই সব মানুষ যা খুশি তাই কর, মানুষ মরবে তো কী হয়েছে, যার যাবে তার যাবে, যে তার সন্তান হারা হবে সেই বোঝে সন্তান হারানোর কি জ্বালা। যে স্ত্রী তার স্বামী ওতে বারুক না কিছু অনাথ শিশু , সেই জন্য বলছি, যখন সরকার আর নির্বাচন কমিশন চায় না পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন অবাধ ও শান্তি পূর্ণ হয়, তখন আমাদের বাধা দিয়ে নিজের জীবন দিয়ে কি লাভ?
পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন কমিশন ও ভোট কর্মী।
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...