Anulekhon.blogspot.com

Wednesday, 3 April 2019

নির্বাচন কমিশন চায় না পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন অবাধ ও শান্তি পূর্ণ হয়।

ছবি টি অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকা থেকে নেওয়া ।
আসল কথা হল, আমি বেশ কয়েক দিন ধরেই ফেসবুকে বন্ধু দের বিভিন্ন ধরনের পোষ্ট করছেন। তার মধ্যে একটা কথা বেশ কিছু পোষ্ট দেখলাম কিছু কর্মী বলছেন, নিরাপত্তা না দিলে নির্বাচনে কাজে সাহায্য করবে না। আমি তাদের সাথে সম্পূর্ণ একমত হতে পারছি না। আমি এই একটি কথা সেই ২০১৩ র পঞ্চায়েত নির্বাচন যে খানে নির্বাচন করার জন্য নির্বাচন কমিশন কে কেস করতে হয়েছিল। সেই শুরু গত ২০১৪ সালের লোকসভা ও ২০১৬ বিধান সভা নির্বাচনে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল, তারা পুতুল হয়ে দাঁড়িয়ে ছিল । অবাধে ছাপ্পা ভোট হয়েছে, কেন্দ্রীয় বাহিনী কিছু টি বলে নি, আমি যে টুকু শুনেছি, তিন দিন আগে থেকে তারা বুথে পৌঁছে ছিল, সে খানে ম কারান্ত অতিথি সেবা পেয়ে খুশি ছিল। তাই কেন্দ্রীয় বাহিনী হলে আপনাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা করবে, ওটা ভাবা ভুল, আর নির্বাচন কমিশন যদি চাই তো অবাধ আর শান্তি পূর্ণ নির্বাচন হোক তাহলে পঞ্চায়েত নির্বাচনের অভিজ্ঞতা থেকে সে সব রকম ব্যবস্থা করত। কেন্দ্রীয় বা রাজ্য নির্বাচন কমিশন কেউ চায় না এই রাজ্যের আবাধ আর শান্তি পূর্ণ হোক, সকল ভোটার তার ভোটাধিকার প্রয়োগ করুক, কারণ উভয় কমিশন ক্ষমতাশীন রাজনৈতিক দলের পরোক্ষ মদতে চলে। তাই সরকার চাইছে না রাজ্যে শান্তি পূর্ণ ভো হোক, যত লোক ভোট দিতে না পারেন তার জন্যে কত ব্যবস্থা। এই জন্যই আমার মতে নির্বাচন কমিশন যেমন নিজের চাকরি বাঁচাতে বদ্ধ পরিকর আমরাও তাই যা খুশি তাই কর চোখ আছে দেখে যাবেন, কিছু বলবেন না। কেন নিজের প্রাণ দিতে যাব, আর এই রাজ্যের নেতা মন্ত্রী মানুষ খুন হলে আনন্দ করেন। দু হাত নাচে কারন নিজে বেঁচে থাকবেন টাকার পাহাড় করবেন, না কে বলেছেন নকুল দানা খাওয়াবো চোখ বুঝিয়ে দিতে হবে, কেউ বলছেন গুলি করে মারা হবে। নির্বাচন কমিশনের ক্ষমতা আছে একটা কেও জেলে বন্দি করার না নেই। কারণ এরা সবাই সেই সব মানুষ যা খুশি তাই কর, মানুষ মরবে তো কী হয়েছে, যার যাবে তার যাবে, যে তার সন্তান হারা হবে সেই বোঝে সন্তান হারানোর কি জ্বালা। যে স্ত্রী তার স্বামী ওতে বারুক না কিছু অনাথ শিশু , সেই জন্য বলছি, যখন সরকার আর নির্বাচন কমিশন চায় না পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচন অবাধ ও শান্তি পূর্ণ হয়, তখন আমাদের বাধা দিয়ে নিজের জীবন দিয়ে কি লাভ? 

No comments:

Post a Comment

পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার সরকারি দপ্তরে শেষ চেষ্টা।

উপরের ছবি টা একটা স্কীনশট নেওয়া ছবি। ছবি টি সম্পর্কে কিছু কথা বলি তার পর অন্য কিছু কথা লেখা যাবে। ছবির দুটি অংশ উপরের অংশ একজন শিক্ষক যিনি ...