ছবি টি নজর বন্দী নামক অন লাইন নিউজ পোর্টালে বেড়িয়ে ছিল ।আমি জানি না আমার এই লেখা শিক্ষা মন্ত্রী বা মুখ্যমন্ত্রী পড়েন কিনা! আমার মনে হয় যদি পড়তেন তাহলে কিছু না কিছু করতেন। রাজ্য সরকার সত্য নজর দারি করছে, কাদের উপর যে সব শিক্ষক চায় বিদ্যালয়ে ছাত্র ভর্তি হোক সরকারি শিক্ষা ব্যবস্থার মধ্যে আরও বেশি করে মানুষ আসুক, সুস্থ ভাবে বিদ্যালয় চলুক, সকলে সরকারি নিয়ম মেনে চলুন এবং সরকারি বই পড়ানো হোক, এদের উপরে সরকার নজর রাখতে শুরু করেছে ।কাদের মাধ্যমে না যে সকল শিক্ষক সরকার পোষিত সংগঠনে নাম লিখিয়েছে তাদের মাধ্যমে এই সরকারি সংগঠনে নাম লেখানো শিক্ষক সরকারের নিয়ম কানুন কে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে চলে যাচ্ছে। এই সব শিক্ষকের মানসিকতা হলো আমি সরকার কে সমর্থন করি আমার কে কী করবে। যখন খুশি আসব যাব শ্রেণীতে ছাত্র বেশি হলে পড়াব না, তাদের বিদ্যালয়ে আসতে বারণ করব, একশ পাতার বই দশ দিনে পড়িয়ে দিয়ে বই শেষ, আর স্কুলে আসবি না বলে দেব, কী সুন্দর ব্যবস্থাপনা যতই সরকার, হাজার হাজার টাকা খরচ করে প্রশিক্ষণ শিবির করুন, তাতে কি ঐ শিবিরে উপস্থিত হলেই চলবে। প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তবে তাকে কীভাবে ফাঁসানো যায় তার ব্যবস্থা করব। ক্লাস ফাঁকি দিয়ে নিজেদের মতো করে গল্প করে কাটিয়ে দেব। আবার এর মধ্যে যদি কোন ছোট খাটো শাসক দলের নেতা কর্মীর ছেলে মেয়ে থাকে তাহলে সে তো নিজেকে মুখ্যমন্ত্রী ভাবতে শুরু করে নেয়, প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তাহলে তাকে পারলে চিবিয়ে খেয়ে ফেলে। একটা কথা প্রচলিত আছে আসি যাই কাজ কর্মের কিছু নাই, এটাই এদের মূলমন্ত্র, আর মোবাইল ফোন ঘাঁটা আবার হেড ফোন লাগিয়ে গান শোনা এতো পড়ানোর অঙ্গ, এরা সবাই যখন বেকার ছিল তখন সেই কথাটা ভুলে গেছে, এরাই এখন ভালো শিক্ষক কবে দেখব শিক্ষা রত্ন পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে। সত্যিই শাসক দলের লোক হলে কী আনন্দে না থাকা যায়। এদের আরেকটা বড়ো গুণ যদি কোন অভিভাবক কিছু বলে তবে তার বাচ্ছা টিকে এমন অত্যাচার করে যে সে বিদ্যালয় ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য হয়।
না হলে সেই ছেলে মেয়ে যদি পড়ে তবে তার পড়াশোনার বারটা বাজিয়ে ছেড়ে দেবে। আমি দেখছি, আর ভাবি সত্যিই এরাই সব ভালো শিক্ষিত এবং শিক্ষক, এদের কাছে অনেক নেতা মন্ত্রীর অফিসারদের ফোন নম্বর আছে প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তবে তার বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ করে দেয় আর ঐ অফিসার নেতা মন্ত্রীরা সেটা বিশ্বাস করে ব্যবস্থা নেন। ব্যবস্থা আর কিছু নয় সরকারি অনুদান না দেওয়া, কোন কাজে সাহায্য না করা এরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে শ্রেণীতে থাকার বদলে অন্য ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে ভালো পারে। ছাত্র ছাত্রীরা মারা মারি করছে, সে খানে গিয়ে থামানো না নৈব নৈব চ, একটাই কথা ওসব আমার দ্বায়িত্বে পড়ে না। আমার ক্লাস নয়, কিন্তু সরকারি বেতন নিতে এদের খুব ভালো লাগে, আর কিছু লিখেছি না এরা শাসক দলের সমর্থক বিপদ আমাদের, এক কথায় এরা সবাই খুব ভালো কারণ আমার খুব ভালো লাগে এদের জন্যই আজ এই সরকারের এতো সুনাম। প্রধান শিক্ষক ছাত্র ভর্তি করেন তাহলে পড়ানোর দায়িত্ব তার, প্রধান শিক্ষক যদি বিরোধী দলের হয় তাহলে তো আর কথাই নেই, তার চাকরি করা দায়। প্রশ্ন উঠবে কেন তিনি মি ডে মিলের জিনিস কিনতে যাবেন। কেন এস আই অফিসে মিটিংএ যাবেন। তাহলে আমরাও যাব কোথায় বাড়ি লোকের সাথে দেখা করতে ব্যাঙ্কের কাজে, বিদ্যুৎ বিল জমা দিতে, টিফিন আনতে। আরও কত অজুহাত আছে, আমরা শাসক দলের আমাদের আপনি কি বলবেন, টিফিনের পর ক্লাস ফাঁকা গেলেও যাব না। আমরা অত ক্লাস করতে পারব না। কিন্তু বেতন কেন তিরিশ হাজার ষাট হাজার হবে না সেটা জানাব। মানসিকতা এমন, ক্লাসে ছাত্র থাকবে না। আমি যাব আসব কি পড়াব না তার মূল্যায়ন করা হবে, আমার খুশি মতো চলব। এরাই পাঁচ সেপ্টেম্বর মঞ্চে বসে থাকে আর শিক্ষা রত্ন পুুুরস্কার নেয়। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, জানি না মন্ত্রী মহোদয় পড়বেন কিনা! আগে মানুষ বাম আমলে শিক্ষক দের এই দোষ গুলো দিত, দেখুন যারা প্রকৃত নিখিল বঙ্গ করে তারা কখনো এই অন্যায় কে সমর্থন করে না। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, শিক্ষক যেতে পারে সেটা বিদ্যালয় সংক্রান্ত হতে হবে, কিন্তু কখনোই ব্যক্তি গত কাজের জন্য নয়। এরা স্থানীয় সভাপতি কে নিয়ে বা দিয়ে ঐ বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য আসা টাকা ঠিক মত খরচ করতে দেবে না। যেমন এখন পর্যন্ত প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর পোশাকের টাকা খরচ করা যায় নি, ভালো ভালো সভাপতি আর ছাত্র দরদী শিক্ষক দের জন্য। সবাই ভালো থাকবেন যদি খারাপ কিছু লিখি নিজ গুনে ক্ষমা করে দেবেন। আপনারা মহান ব্যক্তি, আপনাদের মহানুভবতায় আমাদের মত সাধারণ মানুষ মুগ্ধ, সকলে ভালো থাকবেন ভালো রাখবেন।
না হলে সেই ছেলে মেয়ে যদি পড়ে তবে তার পড়াশোনার বারটা বাজিয়ে ছেড়ে দেবে। আমি দেখছি, আর ভাবি সত্যিই এরাই সব ভালো শিক্ষিত এবং শিক্ষক, এদের কাছে অনেক নেতা মন্ত্রীর অফিসারদের ফোন নম্বর আছে প্রধান শিক্ষক যদি কিছু বলেন তবে তার বিরুদ্ধে প্রথম অভিযোগ করে দেয় আর ঐ অফিসার নেতা মন্ত্রীরা সেটা বিশ্বাস করে ব্যবস্থা নেন। ব্যবস্থা আর কিছু নয় সরকারি অনুদান না দেওয়া, কোন কাজে সাহায্য না করা এরা ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে শ্রেণীতে থাকার বদলে অন্য ঘরে বসে মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে ভালো পারে। ছাত্র ছাত্রীরা মারা মারি করছে, সে খানে গিয়ে থামানো না নৈব নৈব চ, একটাই কথা ওসব আমার দ্বায়িত্বে পড়ে না। আমার ক্লাস নয়, কিন্তু সরকারি বেতন নিতে এদের খুব ভালো লাগে, আর কিছু লিখেছি না এরা শাসক দলের সমর্থক বিপদ আমাদের, এক কথায় এরা সবাই খুব ভালো কারণ আমার খুব ভালো লাগে এদের জন্যই আজ এই সরকারের এতো সুনাম। প্রধান শিক্ষক ছাত্র ভর্তি করেন তাহলে পড়ানোর দায়িত্ব তার, প্রধান শিক্ষক যদি বিরোধী দলের হয় তাহলে তো আর কথাই নেই, তার চাকরি করা দায়। প্রশ্ন উঠবে কেন তিনি মি ডে মিলের জিনিস কিনতে যাবেন। কেন এস আই অফিসে মিটিংএ যাবেন। তাহলে আমরাও যাব কোথায় বাড়ি লোকের সাথে দেখা করতে ব্যাঙ্কের কাজে, বিদ্যুৎ বিল জমা দিতে, টিফিন আনতে। আরও কত অজুহাত আছে, আমরা শাসক দলের আমাদের আপনি কি বলবেন, টিফিনের পর ক্লাস ফাঁকা গেলেও যাব না। আমরা অত ক্লাস করতে পারব না। কিন্তু বেতন কেন তিরিশ হাজার ষাট হাজার হবে না সেটা জানাব। মানসিকতা এমন, ক্লাসে ছাত্র থাকবে না। আমি যাব আসব কি পড়াব না তার মূল্যায়ন করা হবে, আমার খুশি মতো চলব। এরাই পাঁচ সেপ্টেম্বর মঞ্চে বসে থাকে আর শিক্ষা রত্ন পুুুরস্কার নেয়। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, জানি না মন্ত্রী মহোদয় পড়বেন কিনা! আগে মানুষ বাম আমলে শিক্ষক দের এই দোষ গুলো দিত, দেখুন যারা প্রকৃত নিখিল বঙ্গ করে তারা কখনো এই অন্যায় কে সমর্থন করে না। আমি অনেক কিছু লিখে ফেলেছি, শিক্ষক যেতে পারে সেটা বিদ্যালয় সংক্রান্ত হতে হবে, কিন্তু কখনোই ব্যক্তি গত কাজের জন্য নয়। এরা স্থানীয় সভাপতি কে নিয়ে বা দিয়ে ঐ বিদ্যালয়ের উন্নয়নের জন্য আসা টাকা ঠিক মত খরচ করতে দেবে না। যেমন এখন পর্যন্ত প্রাক প্রাথমিক শ্রেণীর পোশাকের টাকা খরচ করা যায় নি, ভালো ভালো সভাপতি আর ছাত্র দরদী শিক্ষক দের জন্য। সবাই ভালো থাকবেন যদি খারাপ কিছু লিখি নিজ গুনে ক্ষমা করে দেবেন। আপনারা মহান ব্যক্তি, আপনাদের মহানুভবতায় আমাদের মত সাধারণ মানুষ মুগ্ধ, সকলে ভালো থাকবেন ভালো রাখবেন।
No comments:
Post a Comment