Guru Tegbahadur hospital 21 জন MBBS ডাক্তার নিয়োগ হবে। আগামী 3/6/2020 ইন্টারভ। এএই খখবর টি Guru Tegbahadur হাসপাতালের ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে। এখানে একটা কথা বলি যদি কোন সংস্থা তাদের সংস্থায় কর্মী নিয়োগ করতে চান, সেই খবর সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রচার করার জন্য আমার এই ব্লগের মাধ্যমে করতে পারেন। আপনার কর্মী নিয়োগের খবর এই ব্লগে পাঠান, হোয়টাস এ্যাপ করে হোয়টস এ্যাপ নম্বর 7980951395। এ ছাড়াও আমার ইউ টিউব চ্যানেল আছে ja khusi tai চেনার জন্য বিবেকানন্দের ছবি আছে, দেখে চিনতে পারেন, চ্যানেল টি। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে প্রচার কারণ আমি চাই কিছু বেকার ছেলের উপকার হোক। আপনারা অন্য ভাবে নেবেন না। মানুষের উপকার আমার লক্ষ্য।
Anulekhon.blogspot.com
Sunday, 31 May 2020
Friday, 29 May 2020
রেলের কি দূর্দশা না খেয়ে মানুষ মরে? এই সব রেল পরিচালক কে মানুষ বলবেন !
(ছবি গুলো অন লাইন সংবাদ পত্র থেকে নেওয়া) পরিযায়ী শ্রমিক দের ঘরে ফেরার সিদ্ধান্ত নিতে দু মাস সময় লেগে গেল। কিলোমিটার পর কিলোমিটার রাস্তা হেঁটে বাড়ি ফিরছে অনেকেই, রাস্তার ধারে পরে মারাও গেছে অনেকেই, না খেয়ে এমনকি জল পর্যন্ত না খেয়ে, আবার রাস্তা মধ্যেই সন্তান জন্ম দিয়েছে, দু ঘন্টা পর হাঁটতে শুরু করেছে, মা সেই সন্তান কে নিয়ে। কোথাও কোথাও পুলিশ তাড়া করেছে, লাঠি পেটা করে মেরে দিয়েছে। কত বড় অমানুষ এই সব নেতা মন্ত্রী যারা ঠান্ডা ঘরে বসে আরাম করে কেবল সিদ্ধান্ত নিতে জানে। গরীব মানুষ গুলো এদের কাছে মানুষ নয়, পারলে পিষে মারে, রেল পিষেও মেরেছে, আবার দেখুন তিন দিনের পথ নয় দিন ধরে ঘুরিয়ে পৌঁছেছে ট্রেনে কোনো রকম খাবার নেই জল নেই, আসলে রাগ হচ্ছে সকলে টাকা দিচ্ছে না। পকেট কাটা যাচ্ছে না, আর এরা আবার মানুষ এদের খেতে দেব, এখন যদি ভোট হতো তাহলে পা ধুয়ে মুছে জল টা খাওয়া যেত, ভোট বড়ো বালাই, একবার জিততে পারলেই লুটে পুটে খাওয়া যাবে। এরা জানে আমরা মানুষের কাজ করি না, নিজের আখের গোছাই সেই জন্যই নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরে বেড়াই। কত বড়ো অমানুষ হলে এসব করা যায়, এদের মানুষ বললে পশুরা লজ্জা পায়। পশুর অধম কত গুলো জানোয়ার ক্ষমতা দখল করে আছে, আর ঠান্ডা ঘরে বসে বড়ো বড়ো কথা বলে চলেছে। জানোয়ার দল মানুষ গুলো কে না খেতে দিয়ে মেরে দিয়েছে খুনি, একটি দুধের বাচ্চা সেও না খেতে পেয়ে মারা গেছে, এরা কি মানুষের গর্ভে জণ্ম গ্রহণ করে ছিল, আমার মনে হয় না। কোন পশু এরকম কাজ করে না, এত বড়ো জানোয়ার দল, আবার এই দলটা কে সমর্থন করে যাচ্ছে কতগুলো ধর্মান্ধ বাঙালি তারা বাঙালি জাতির কলঙ্ক। , কেউ আবার ট্রেনের ইউরিনাল ঘরে মরে পরে আছে, আবার স্টেশনে সেই বাচ্চা টি যে তার মৃত মা কে জাগানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে,
এটা লকডাউন না গরীব মারা কল। আরেকটা শিশু ও ট্রেনে না খেতে পেয়ে মারা গেছে। ছবি টি দিলাম ।
এসব দেখে কি মনে হয় আপনার, যারা সরকার পরিচালনা করছে তাদের মানুষ বলবেন। তাদের হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলবেন, আগামী দিনে এই সব নরখাদক এই রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে। যারা করবেন তারাও নিজেদের মানুষ বলে পরিচয় দেবেন কি করে?
এটা লকডাউন না গরীব মারা কল। আরেকটা শিশু ও ট্রেনে না খেতে পেয়ে মারা গেছে। ছবি টি দিলাম ।
এসব দেখে কি মনে হয় আপনার, যারা সরকার পরিচালনা করছে তাদের মানুষ বলবেন। তাদের হয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলবেন, আগামী দিনে এই সব নরখাদক এই রাজ্যে ক্ষমতায় আসবে। যারা করবেন তারাও নিজেদের মানুষ বলে পরিচয় দেবেন কি করে?
Thursday, 28 May 2020
করোনা মহামারীর আড়ালে অন্য কিছু হচ্ছে না তো ! কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় এখন অনেকেই ডাক্তার।
করোনা মহামারীর আবহে মানুষ আজ গৃহবন্দী, কিছু মানুষ তাদের খুব প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাচ্ছেন না। সোশ্যাল মিডিয়ায় এত ডাক্তার ভাবা যাবে না। তাদের ভাষ্য অনুযায়ী শরীরের যে কোন উপসর্গ করোনার লক্ষণ, হাঁচি কাশি আছে গলায় ব্যথা, মাথা ঘোরা, পেট ব্যথা, কান ব্যথা, দাঁত ব্যথা, চোখে ঝাপসা দেখা, উঠে দাঁড়ালে চোখে ধোঁয়াশা হওয়া, পেট খারাপ, কি নেই, এমনকি বলছেন, কোন লক্ষণ ছাড়া আপনার শরীরে করোনা ভাইরাস থাকতে পারে। এবার খাবার ভিটামিন সি জাতীয় খাবার খেতে বলা, গরম জলে স্নান, বাইরে থেকে এসে মাথায় শ্যম্পু, সাবান দিয়ে স্নান, দু ঘন্টা পর পর হাত পা ধোয়া, বাইরে থেকে এসে মোবাইল কে স্যানেটাইজ করা, আরও কত কি? রসুন থেকে আরম্ভ করে নানা বিষয়ে তুলসী পাতা মধু, নিম পাতা আরও কত কি? এরা নিজেদের পরিচয় দিচ্ছে ডাক্তার বলে, কেউ বলেন আমি ডাক্তার অমুক দিল্লি হাসপাতালের ডাক্তার, আবার কেউ বলেন আমি ডাক্তার অমুক আমেদাবাদ হাসপাতালের ডাক্তার, কেউ ব্যাঙ্গালোর হাসপাতালে চাকরি করেন। আমার মনে হয় মানুষ এ সব শুনে আতঙ্কিত হয়ে পরবে। সে কারণেই আবার বলছেন আমি বা আমরা আতঙ্ক ছড়াচ্ছি না। আর যে হারে ডাক্তাররা বা আমরা আক্রান্ত হচ্ছি এর পর নিজের চিকিৎসা নিজে করতে হবে। ভাগ্যিস ভারতের অর্ধেকের কম মানুষ স্মার্ট ফোন ব্যবহার করে, না হলে অনেকেই আতঙ্ক গ্রস্থ হয়ে পড়ত। আমার আরেকটা আশঙ্কা হচ্ছে, যে ভাবে এরা বলছেন করোনা আক্রান্ত রুগীর কাছে তার বাড়ির লোক কে যেতে দেওয়া হয় না, আর মারা গেলে লাশের কাছে মোটেই না। লাশ কেউ নিতেও আসছে না। আর সেটা নাকি খুব বিকৃত হয়ে যায়। আমার আশঙ্কা এই করোনা মহামারীর আড়ালে মানুষের অঙ্গ প্রত্যঙ্গ ব্যবসায়ীরা সক্রিয় নয় তো! যদিও এটা আমার মত নাও হতে পারে, না হলে খুব ভালো, মানুষ সুস্থ সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকুক এটা আমি চাই। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকুন, এই সব প্রচারে বিভ্রান্ত হবেনা, আর সঠিক তথ্য যাচাই না করে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেবেন না। এই কিছু দিন আগে বাংলাদেশের একটি ভিডিও ফুটেজ দেখলাম ছেলেটি রাস্তায় পড়ে কাতরাচ্ছে, বলছে দেখুন করোনা হলে কি হয়? আবার কালকেই দেখছিলাম সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি লোক রাস্তায় শুয়ে আছে, হাতে গ্লাভস, সাদা সার্ট, নীল প্যান্ট পরা, বলছে দেখুন অনেকক্ষণ ধরে ঐ ব্যক্তি রাস্তায় পড়ে আছে, কেবল করোনা রোগী নিয়ে এসেছে বলে কেউ ছুঁয়েও দেখছে না। যাহোক সকলে সাবধান থাকুন আসুন সবাই মিলে এই মহামারী কে আমরা রুখে দিয়ে ঘুরে দাঁড়াই, একে অপরের সাহায্যে এগিয়ে আসি, শাারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে সব কাজ করি।
এই সব ঘটনার জন্য দায়ী কিছু ঘুষ খোর মিডিয়া ।
পশ্চিমবঙ্গ প্রায় সর্বত্র এই ধরনের ঘটনা ঘটে চলেছে, কেবল কিছু মিডিয়ার প্রচারের জন্য। ছোট্ট বড়ো অনেক মিডিয়া টাকা এবং বিজ্ঞাপনের লোভে নিজেদের বিক্রি করে দিয়েছেন। চার পাশে এত ঘটনা ঘটেছে যাচ্ছে, সে সব দেখানোর প্রয়োজন নেই, যখন পরিযায়ী শ্রমিক রা বাড়ি ফিরতে পারে নি, দলে দলে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার হেঁটে হেঁটে চলে যাচ্ছে, খাবার নেই পকেটে টাকা নেই, কারাও দয়া করে খেতে দিলে খাচ্ছে। পেটে খিদে নিয়ে দুধের শিশু কোলে নিয়ে হেঁটে হেঁটে যাচ্ছে বা আসছে। টাকার অভাব ট্রেন চলাচল বন্ধ বাড়ি ফিরতে পারে না, আর ওদিকে "বন্দে ভারত" করে বড়ো লোক গুলো কে বিমানে বিনা ভাড়ায় বাড়ি নিয়ে আসছে। তাদের মধ্যে কত জনের করোনা হলো একবারও দেখানো হবে না, কিন্তু যেই এই গরীব মানুষ গুলো দীর্ঘ দুমাস পর খেয়ে না খেয়ে বাড়ি ফিরে আসছে, কেউ বা রাস্তার মধ্যেই মারা যাচ্ছে, তাদের পিছনে আদা জল খেয়ে লেগেছে এই সব দালাল মিডিয়া। এরা এসেই সব করোনা ছড়িয়ে দিচ্ছে, সারাদিন কেবল একটি খবর পরিযায়ী শ্রমিক বাড়ি এসেই করোনা আক্রান্ত হয়ে যাচ্ছে, কোথাও কোথাও হচ্ছে, কিন্তু সেটা কে সর্বদা প্রচার করে এমন পরিস্থিতি তৈরি করা হচ্ছে যে মানুষ আতঙ্কিত হয়ে এই সব কাণ্ড ঘটিয়ে দিচ্ছে। আসলে গরীব বিরোধী সরকার, তাদের নীতি হলো গরীব মারা যাক যেকোনো ভাবে। একটু লোক সংখ্যা কমে আরকি. এত সাধারণ মানুষ আর পার্টি বা দল এই সব মানুষ কে প্রতিনিয়ত সাহায্য করে যাচ্ছে, এই আমফানে ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের দাবি গুলো তুলে ধরা কিম্বা গরীব মানুষ যাতে দুবেলা খেতে পারে তার দাবি গুলো যারা করছে বা ব্যবস্থা করছে সেসব প্রচার নেই। কেবল গরীব মানুষ গুলোর কি করে ক্ষতি করা যায় সেটা বেশি করে দেখানো হচ্ছে। একজন মানুষ তার প্রিয় জনের কাছে ফিরে আসছে, তাকে সুস্থ ভাবে ফেরার ব্যবস্থা করে দেওয়া যাতে পুলিশ প্রশাসন সাহায্য করে সেটা তুলে ধরা,সে সব নেই। বিশেষ করে বাংলা মিডিয়ার এই মিথ্যা প্রচারের জন্য বাংলার এই হাল। কোথাও এদের মেরে তাড়া করে পুলিশ, কোথাও ঘুষ নেয়, এই তো প্রশাসন। এরা আসছে এদের পরীক্ষা করে দেখা তাদের চোদ্দ পনেরো দিন আলাদা করে রাখা এসব প্রচার করা না, দিন রাতের একটাই প্রচার এরা করোনা নিয়ে আসছে, আমি সাধারণ মানুষ কে একটু বলি এই সব মিডিয়া গরীব মানুষের মধ্যে লড়াই লাগিয়ে দিতে চাইছে। আগে জানতে হবে, করোনা ভাইরাস কি ভাবে ছড়িয়ে পড়ে, কেউ কাছাকাছি হাঁচলে কাশলে তার যদি করোনা থাকে সেটা ছিটকে কারও গায়ে লাগে, এবং ঐ হাঁচি কাশির জলীয় অংশ সে হাত দিয়ে মুছে কোথাও ধরেছে সেটা যদি স্টিলের হয় তবে এই ভাইরাস বেশিক্ষণ জীবিত থাকে সেখানে কেউ হাত ধরলে এই ভাবে ছড়িয়ে পড়ে, তাই হাঁচি কাশির সময় রুমাল বা মুখোশ পরে থাকলে জলীয় অংশ ছড়িয়ে পড়ে না, তাই মুখোশ বা রুমাল দিয়ে মুখ ঢেকে রাখা ভালো। আর চোদ্দ পনেরো দিন আলাদা থাকা এবং এই সময় পরীক্ষা করা যে করোনা আছে কিনা? তাহলে বোঝা যাবে করোনা হয়েছে কিনা? করোনা কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই রোগী সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে আসে, আর একটু খাবার দাবার ভালো হলে, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে তবে এই রোগ থেকে তাড়াতাড়ি সুস্থ হওয়া সম্ভব। আর এই খানে গলদ এই সব গরীব মানুষের পক্ষে আজ দু মাস ধরে লক ডাউনে কত মানুষ যে এক বেলা খেয়ে দিন কাটচ্ছে সে খবর কে রাখে? আসুন আমরা সকলেই এই সব সর্ব হারা মানুষ গুলোর পাশে দাঁড়াই, ভুল মিথ্যা প্রচার করে এদের জীবন বিপন্ন করে না তুলে, পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্য করি বামপন্থী দের মতো। একটু দেখান বাম কংগ্রেস কেমন এইসব মানুষের মুখে অন্ন বা খাবার তুলে দেবার জন্য বিভিন্ন জায়গায় রান্না করা খাবার দিচ্ছে, কত মানুষ এদের সাহায্য করছে, আর যাই হোক এই সময়ে এরা চুরি করছে না। আজ হিমাচল প্রদেশের খবর দেখিয়েছেন বারবার পিপিই কেলেঙ্কারির জন্য পদত্যাগ করেছেন। আমি আর নাম বলছি না, একটু মুনাফার লোভ ছেড়ে সঠিক খবর দেখান যাতে কোটি কোটি এই গরীব মানুষ শান্তি তে থাকতে পারে। কারণ সরকার মতে গরীব হচ্ছে যার বাৎসরিক আয় ছয় লক্ষ টাকা। যারা তার নীচে আয় করে কোন রকম দিন কাটায় তারা মানুষ নয়। আপনাদের মতো মিডিয়াও যদি এদের মানুষ বলে না ভাবেন তাহলে এই ঘটনা ঘটবে। আর এর দায় আপনারা এড়িয়ে যেতে পারেন না।
Tuesday, 26 May 2020
খবরটির সত্য কিনা জানতে চাই ?
এই খবর টি অতনু বোস ও আরও এক জন পোস্ট করে ফেসবুক। যে খানে খাস খবর নামে এক অন লাইন সংবাদ পত্র দাবি করেছে যে কলকাতা বিদ্যুৎ কর্পোরেশন কে বেসরকারি হাতে তুলে দিয়েছে তৎকালীন বামফ্রন্ট সরকার। বিস্তারিত খবরে আমি যাচ্ছি না, আপনারা পড়ে নেবেন, আমার জিজ্ঞাসা এই খবর টি সত্য? কেউ যদি জানেন তবে আমার ফেসবুকে প্রমাণ সহ জানান।
Monday, 18 May 2020
" বন্ধু! তোমরা দিলে না ক দাম," নজরুল ইসলাম।
প্রথমে আমার সুধী পাঠকের ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি এই শিরোনাম টি ধার করা হয়েছে, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের " আমার কৈফিয়ৎ" কবিতা থেকে কেন, সেটা লিখছি। কালকের ঘটনা আমি কিছু পরিযায়ী শ্রমিক দের রাস্তা দিয়ে হেঁটে যাচ্ছে তার ছবি আর রোড এ্যাকসিডেন্টে মারা গেছে এর ছবি দিয়ে একটা ক্লোলাজ ভিডিও ফুটেজ করে ছিলাম। কবি সুকান্ত ভট্টাচার্যের "বোধন" কবিতার সাথে। ছবি গুলো অবশ্যই আমি তুলে আনিনি সে গুলো বিভিন্ন অনলাইন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেওয়া, ও সাথে লাল ঝাণ্ডার ছবি ছিল। কারণ তারা ঐ পরিযায়ী দের খাবার দিচ্ছিল রাস্তায় সেই কারণেই তাদের ছবি ছিল। ছবি গুলো সব স্টিল ছবি, তার সাথে সুকান্তের বোধন কবিতা আবৃত্তি পাঞ্চ করে ভিডিও ফুটেজ তৈরি করে ছিলাম। ঐ ভিডিও টি সন্ধ্যা থেকে চেষ্টা করে রাতে সম্ভব হয়, । আর রাতেই ঐ টি ইউ টিউবে দিই, কেউ ফ্লাগ রিপোর্ট করায় ইউ টিউব কতৃপক্ষ রাতারাতি ঐ ভিডিও রিম্যুভ করে মেল পাঠায়, অবশ্যই বলা আছে আমি যদি চাই ঐ ভিডিও ফেরত আনতে তাহলে আবেদন করতে হবে। আমি চাই না ঐ ভিডিও ফেরত আনতে তাই আবেদন ও করাবো না। এমনিতেই আমার ঐ ইউ টিউব চ্যানেল তেমন কেউ দেখে না। সাধারণ মানুষ যারা ইউ টিউব দেখে অনেকের ধারণা ঐ ধরনের ইউ টিউব চ্যানেল থেকে টাকা আসে। আমার অনেক শিক্ষিত বন্ধু বান্ধব ও আমাকে বলেছে। যা হোক আগে এখানে ঐ জি মেইলের ছবি দিই, তার পর আরও কিছু লেখার আছে লিখব কেমন।
আমি যে ছবি গুলো দিয়ে ছিলাম সব সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেওয়া বিভিন্ন নিউজের ছবি। আর ঐ পরিযায়ী শ্রমিকদের। আমার এই ছবি দেওয়ায় যদি ভায়লেন্স তৈরি হবে মনে করা হয়, তাহলে যারা ঐ ছবি তুলে পোস্ট করেছেন। এসব বাদ দিন ইউ টিউবে এমন সব গেমের ভিডিও আছে যেখানে প্রতি মুহূর্তে বন্দুক নিয়ে গুলি চলছে একটা খেলা free fire, আরও আছে আমার কিশোর বয়সী ছেলে সারাদিন ঐ গেমে নিয়ে বসে আছে আর মাঝে মাঝে চিৎকার করে বলছে, ঐ দিকে ঐদিকে মার মার গুলি কর। কি জানি ঐ সব ভিডিও ভায়লেন্স ছড়িয়ে দিচ্ছে না বোধ হয়, আমার দেওয়া পরিযায়ী শ্রমিকের সংগ্রহ করা স্টিল ছবি সাথে সুকান্ত ভট্টাচার্য মহাশয়ের বোধন কবিতার কোলাজ ভিডিও ভায়লেন্স ছড়িয়ে দেবে। ইউ টিউবে আমার চ্যানেলের নাম,jakhusi Tai ইংরেজি তে না লিখলে দেখাবে না। আর চ্যানেল চেনার জন্য বিবেকানন্দর ছবি আছে। কেউ দেখে না, বছরে দু একজন, তবে কিছু দিন আগে আমি আমার চ্যানেলে এখন কার কোভিড 19 এর স্বাস্থ্য বিধি বা ঐ জাতীয় ভিডিও ফুটেজ দিই সেটা বলা হয়। জি মেলের মাধ্যমে, কিন্তু আমি তো ডাক্তার নয়, কি করতে কি হয়ে যাবে, ডাক্তার ও নয় আর স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ নই। আবার এই যে ব্লগ লিখছি এটাও গুগলের হয়তো এটাও বন্ধ করে দেবে। আর এই ব্লগ ও যে বেশি লোক পড়ে তাও না। কারণ ঐ একটা ধারণা এ সব করে প্রচুর টাকা পাওয়া যায়। আর যত বেশি পড়বে তত বেশি টাকা, এসব অনেক মানুষের ধারণা আছে ছিল থাকবে। যা হোক এসব যাক কাল পরিযায়ী শ্রমিক দের এ্যাকসিডেন্টের ছবি দিয়ে পরিযায়ী শ্রমিক দের নিয়ে এই ব্লগে লিখে ফেসবুকে পোস্ট করে ছিলাম। কারণ কেবল এই ব্লগে লিখে রেখে দিলে কেউ পড়ে না। ঐ যে বছরে একজন, ফেসবুক ছবি চাপা দিয়ে বলছে এতে ভায়লেন্স ছড়িয়ে পড়তে পারে। যে বন্ধু চাইবে খুলে দেখে নেবেন। ঐ ছবিও সোশ মিডিয়া থেকে নেওয়া।ফেসবুকের নোটিশের ছবি দিলাম। আরেকটু লেখার আছে ছবির পরে লিখবো কেমন।
কি বুঝলেন আমি বিশাল বড়ো কেউ কেটা ব্যক্তি বড়ো বড়ো ক্যামেরা নিয়ে ঘুরে বেড়াই ছবি ভিডিও তুলে পোস্ট করি মোটেই না। আমি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বেশিরভাগ ছবি সংগ্রহ করে দিয়ে থাকি। এর আগে ইউ টিউব একই ভাবে আমার ভিডিও বাতিল করে দিয়েছে। আমি গরীব মানুষের দুঃখ দেখে থাকতে পারি না। আমি মনে করি আমি মানুষ মানবতা আমার ধর্ম, মানুষ কষ্ট পাবে বা মারা যাবে কতগুলো অমানুষের জন্য, ভুল বা হঠাৎ হঠাৎ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। মানুষগুলোর কষ্ট দেখে আমি থাকতে পারি না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যত দেখি, মানুষ কষ্ট পাচ্ছে আমার কষ্ট হয়, মানুষ হয়ে মানুষ কষ্ট দেখে কষ্ট পাওয়া অন্যায়। আমি আমার সাধ্য মত এই ধরনের মানুষ কে সাহায্য করি, সব সময়ে পারি না, এসব পড়ে অনেকে হয়তো ব্যঙ্গ করবেন মজা নেবেন, আপনারা মহান মানুষ বুঝতে পেরেছেন ঐ ছবি ও ভিডিও ভায়লেন্স ছড়িয়ে দিতে পারে বন্ধ করে দিয়েছেন বেশ করেছেন। সেই জন্যই এই ব্লগে লিখছি, আমি একটা নগন্য মানুষ দু চার জন ছাড়া আমার লেখা কেউ পড়ে না। আবার ঐ ইউ টিউব চ্যানেল তো দেখেই না। এরকম এক জনের সব আপনাদের ভালো লাগলো তাই, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় বলি।
" কি যে লিখি ছাই মাথা ও মুণ্ডু, আমিই কি বুঝি তার কিছু?
হাত উঁচু আর হ'ল না ত ভাই, তাই লিখি করে ঘাড় নিচু!
বন্ধু ! তোমরা দিলে না ক দাম,
রাজ - সরকার রেখেছেন মান!
যাহা কিছু লিখি অমূল্য বলে অ - মূল্যে নেন! আর কিছু
শুনেছ কি, হুঁ হুঁ ফিরিছে রাজার প্রহরী সদাই কার পিছু?
আমি যে ছবি গুলো দিয়ে ছিলাম সব সোশ্যাল মিডিয়া থেকে নেওয়া বিভিন্ন নিউজের ছবি। আর ঐ পরিযায়ী শ্রমিকদের। আমার এই ছবি দেওয়ায় যদি ভায়লেন্স তৈরি হবে মনে করা হয়, তাহলে যারা ঐ ছবি তুলে পোস্ট করেছেন। এসব বাদ দিন ইউ টিউবে এমন সব গেমের ভিডিও আছে যেখানে প্রতি মুহূর্তে বন্দুক নিয়ে গুলি চলছে একটা খেলা free fire, আরও আছে আমার কিশোর বয়সী ছেলে সারাদিন ঐ গেমে নিয়ে বসে আছে আর মাঝে মাঝে চিৎকার করে বলছে, ঐ দিকে ঐদিকে মার মার গুলি কর। কি জানি ঐ সব ভিডিও ভায়লেন্স ছড়িয়ে দিচ্ছে না বোধ হয়, আমার দেওয়া পরিযায়ী শ্রমিকের সংগ্রহ করা স্টিল ছবি সাথে সুকান্ত ভট্টাচার্য মহাশয়ের বোধন কবিতার কোলাজ ভিডিও ভায়লেন্স ছড়িয়ে দেবে। ইউ টিউবে আমার চ্যানেলের নাম,jakhusi Tai ইংরেজি তে না লিখলে দেখাবে না। আর চ্যানেল চেনার জন্য বিবেকানন্দর ছবি আছে। কেউ দেখে না, বছরে দু একজন, তবে কিছু দিন আগে আমি আমার চ্যানেলে এখন কার কোভিড 19 এর স্বাস্থ্য বিধি বা ঐ জাতীয় ভিডিও ফুটেজ দিই সেটা বলা হয়। জি মেলের মাধ্যমে, কিন্তু আমি তো ডাক্তার নয়, কি করতে কি হয়ে যাবে, ডাক্তার ও নয় আর স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ নই। আবার এই যে ব্লগ লিখছি এটাও গুগলের হয়তো এটাও বন্ধ করে দেবে। আর এই ব্লগ ও যে বেশি লোক পড়ে তাও না। কারণ ঐ একটা ধারণা এ সব করে প্রচুর টাকা পাওয়া যায়। আর যত বেশি পড়বে তত বেশি টাকা, এসব অনেক মানুষের ধারণা আছে ছিল থাকবে। যা হোক এসব যাক কাল পরিযায়ী শ্রমিক দের এ্যাকসিডেন্টের ছবি দিয়ে পরিযায়ী শ্রমিক দের নিয়ে এই ব্লগে লিখে ফেসবুকে পোস্ট করে ছিলাম। কারণ কেবল এই ব্লগে লিখে রেখে দিলে কেউ পড়ে না। ঐ যে বছরে একজন, ফেসবুক ছবি চাপা দিয়ে বলছে এতে ভায়লেন্স ছড়িয়ে পড়তে পারে। যে বন্ধু চাইবে খুলে দেখে নেবেন। ঐ ছবিও সোশ মিডিয়া থেকে নেওয়া।ফেসবুকের নোটিশের ছবি দিলাম। আরেকটু লেখার আছে ছবির পরে লিখবো কেমন।
কি বুঝলেন আমি বিশাল বড়ো কেউ কেটা ব্যক্তি বড়ো বড়ো ক্যামেরা নিয়ে ঘুরে বেড়াই ছবি ভিডিও তুলে পোস্ট করি মোটেই না। আমি সোশ্যাল মিডিয়া থেকে বেশিরভাগ ছবি সংগ্রহ করে দিয়ে থাকি। এর আগে ইউ টিউব একই ভাবে আমার ভিডিও বাতিল করে দিয়েছে। আমি গরীব মানুষের দুঃখ দেখে থাকতে পারি না। আমি মনে করি আমি মানুষ মানবতা আমার ধর্ম, মানুষ কষ্ট পাবে বা মারা যাবে কতগুলো অমানুষের জন্য, ভুল বা হঠাৎ হঠাৎ সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য। মানুষগুলোর কষ্ট দেখে আমি থাকতে পারি না। সোশ্যাল মিডিয়ায় যত দেখি, মানুষ কষ্ট পাচ্ছে আমার কষ্ট হয়, মানুষ হয়ে মানুষ কষ্ট দেখে কষ্ট পাওয়া অন্যায়। আমি আমার সাধ্য মত এই ধরনের মানুষ কে সাহায্য করি, সব সময়ে পারি না, এসব পড়ে অনেকে হয়তো ব্যঙ্গ করবেন মজা নেবেন, আপনারা মহান মানুষ বুঝতে পেরেছেন ঐ ছবি ও ভিডিও ভায়লেন্স ছড়িয়ে দিতে পারে বন্ধ করে দিয়েছেন বেশ করেছেন। সেই জন্যই এই ব্লগে লিখছি, আমি একটা নগন্য মানুষ দু চার জন ছাড়া আমার লেখা কেউ পড়ে না। আবার ঐ ইউ টিউব চ্যানেল তো দেখেই না। এরকম এক জনের সব আপনাদের ভালো লাগলো তাই, বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায় বলি।
" কি যে লিখি ছাই মাথা ও মুণ্ডু, আমিই কি বুঝি তার কিছু?
হাত উঁচু আর হ'ল না ত ভাই, তাই লিখি করে ঘাড় নিচু!
বন্ধু ! তোমরা দিলে না ক দাম,
রাজ - সরকার রেখেছেন মান!
যাহা কিছু লিখি অমূল্য বলে অ - মূল্যে নেন! আর কিছু
শুনেছ কি, হুঁ হুঁ ফিরিছে রাজার প্রহরী সদাই কার পিছু?
Sunday, 17 May 2020
পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনা এগুলো নিছক দূর্ঘটনা না পরিকল্পিত !
আজ আবার দূর্ঘটনায় মৃত্যু। এদের বাড়ি ফেরা আর হল না। আসলে এরা মানুষ না।
দেশে লকডাউন চলছে, রেলে ট্রেন চলে না চলে মাল গাড়ি কখন আসবে কেউ জানে না। এই কারণেই দোষ ঐ শ্রমিকের যারা রেল লাইন উপর শুয়ে ছিল। বাড়ি ফেরার তাগিদ লাইন ধরে হেঁটে ফিরে আসছিল, এই লকডাউন সড়ক গুলো ফাঁকা তাহলে এই পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনা গুলো ঘটছে কীভাবে? কিছু দিন আগে সাইকেল নিয়ে আসা পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনায় প্রাণ গেছে, আবার ওড়িশা পুলিশ রাস্তার মাঝে আটিকিয়ে টাকা পয়সা কেড়ে নিয়েছে। সরকার যদি এত ট্রেন চালু করছে এদের জন্য তাহলে রাস্তায় এরা কারা! আর ট্রেনে জায়গা না পেয়ে যারা কিছু টাকা দিয়ে লরি বাস ভাড়া করে ফিরে আসার চেষ্টা করছে সেখানে প্রতিদিন দূর্ঘটনা ঘটছে। গত কয়েক দিন আগে দু লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল পরিযায়ী শ্রমিক দের। আবার মিনি বাস উল্টে আজ আবার। সত্যিই এদের বাড়ি ফেরা আর হল না, এসব দেখে শুনে মনে হচ্ছে এই করোনা এরা তৈরি করেছে হঠাৎ করে ট্রেন বন্ধ এরা করেছে। ট্রেনের টিকিট কেটে যারা ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছে। অতিরিক্ত ভাড়া করে দেওয়ার জন্য যারা টিকিট কাটতে পারে নি এসব দায় এদের, এরা বাবা রাম দেব সহ শিল্প পতি দের 68 হাজার কোটি টাকা ছাড় দিয়েছে। আসলে কি কেন্দ্র কি রাজ্যে দু জায়গায় মানুষ নামের কতকগুলি পশু ক্ষমতা দখল করে আছে। যাদের রক্ত না দেখতে পেলে রাতের ঘুম আসে না। মানুষ অর্থাৎ এই ধরনের খেটে খাওয়া গরীব মানুষ গুলো কে মানুষ বলে মনে করে না। এরকম দেশদ্রোহী আর নর পশু মাত্র চার ঘন্টার নোটিশে লকডাউন ঘোষণা করে দিয়ে এদের বিপদে ফেলে দিয়েছে। সেই নরপশু দের একজন আবার ট্যূইট করে ব্যঙ্গ করছে, এরা মানুষ এই সব নেতা মন্ত্রীরা ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করে যাচ্ছে নরকের কীট, ঠান্ডা ঘরে বিরাট প্রাসাদ তৈরি করে বসে আছে সেটা এদের মেহনতে তৈরি ভুলে গেছে। কেবল এক সময় মনে পরবে ভোট এলেই, ভালো ভালো কথা প্রতিশ্রুতি পাঁচ বছরের কাজ 100 দিনে করে ফেলেছে। অথচ আজ এই দূর্দিনে এদের পাশে নেই। করোনা আনল কারা প্লেনে করে বিনামূল্যে বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরল যারা আর মার খাচ্ছে কারা দেশের যারা হাল ধরে রাখে সেই মেহনতি খেটে খাওয়া মানুষ। ভীষণ ভালো লেগেছে এই সব নেতা মন্ত্রী দের এরা এটাই চায় গরীব আবার মানুষ নাকি ঐ ওদের নাগরিক নয় বলে ডিটেশন ক্যাম্পে না খাইয়ে মেরে দিতাম, ব্যাপারটা বুঝতে পেরে আন্দোলন করতে শুরু করে দিল। আর এখন সুযোগ পেয়েছি এদের মারব না। এই ভাবে মরে যতটা কমে, গুজরাতে পাঁচিল তুলে চাপা দিয়েছি আর এখন রাস্তায় পিষে মেরে দিয়েছি। নাও সবাই থালা বাজাও কাঁসর ঘন্টা বাজাও মোমবাতি জ্বালাও বাজি পোড়াও, ফুল ছাড়াও আনন্দ কর, যে ভাবে হোক মানুষ মরছে গরীব গুলো জান শক্ত কিছুতেই করোনা হবে না। ওর থেকে না খাইয়ে আর পিষে মেরে দে, আমরা নাটক মঞ্চস্থ করি কোটি কোটি টাকা খরচ করে মদ মাংস দিয়ে দেব ঠিক ভোট দিয়ে দেবে। 280 টাকার মজুর 280 কোটি টাকার মালিক হবে। ভাই ভাইপো ভাইঝি দের ভাগ দিলেই হবে। তোরা কে? কত গুলো গরীব মানুষ কাজ করতে কে বাইরে যেতে বলেছিল? রাজ্যে থেকে চপ ভাজা /মুড়ি ভাজা /টেবিল পেতে চায়ের দোকান করে খাবি তা নয় বাইরে গেছে। দিল্লির দাদা সহ সবার নিরাপত্তা আছে, আসলে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরতে হয় কেন আজও অনেক নেতা বুঝেও বোঝে না। সত্যই যদি এরা গরীবের কথা ভাবত তাহলে নিরাপত্তা লাগত না। চাকরির জন্য অনশন করেও চাকরি নেই, ঘুষ দিতে পারে নি বলে। থাক এখন আর ওসব কথা লিখে লাভ নেই। আমি জানি আমার এই সব লেখা ঐ সব নেতা মন্ত্রী দের বদল করতে পারবে না। টাকা ছাড়া এরা কিছু বোঝে না যেমন করে হোক ক্ষমতা চাই আর টাকা চাই, এক সন্ন্যাসী সেও কোটি কোটি টাকা চায়। আরে সবাই কি আর স্বামী বিবেকানন্দ হতে পারে? তার আদর্শের বুলি বলে কিছু মানুষ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেল। আর বাড়াচ্ছি না, এর বদল একটাই ভোট, আসুন পাল্টে দিই। আবার পাল্টে যদি যায়ও কোটি কোটি টাকা দিয়ে ঐ এমপি /এম এল এ দের কিনে নেবে। আমি ভীষণ আশ্চর্য হয়ে যাই দেশে তো শিক্ষিত সচিব রা আছে তারা এদের এই সব কুকর্ম করতে সাহায্য করে কীভাবে! সত্যিই তারা শিক্ষিত! শিক্ষা তো চেতনা আনে মানুষ কে মানুষ হতে শেখায়। এরা কেমন শিক্ষিত? অধিকাংশ মন্ত্রী না হয় অশিক্ষিত কেবল ক্ষমতা চাই, আর ক্ষমতা পেলে যা খুশি তাই করা যায়। যা খুশি তাই বলা যায়, ঐ যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকুন আর মানুষ কে মানুষ বলে ভাবতে শিখুন।
দেশে লকডাউন চলছে, রেলে ট্রেন চলে না চলে মাল গাড়ি কখন আসবে কেউ জানে না। এই কারণেই দোষ ঐ শ্রমিকের যারা রেল লাইন উপর শুয়ে ছিল। বাড়ি ফেরার তাগিদ লাইন ধরে হেঁটে ফিরে আসছিল, এই লকডাউন সড়ক গুলো ফাঁকা তাহলে এই পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনা গুলো ঘটছে কীভাবে? কিছু দিন আগে সাইকেল নিয়ে আসা পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনায় প্রাণ গেছে, আবার ওড়িশা পুলিশ রাস্তার মাঝে আটিকিয়ে টাকা পয়সা কেড়ে নিয়েছে। সরকার যদি এত ট্রেন চালু করছে এদের জন্য তাহলে রাস্তায় এরা কারা! আর ট্রেনে জায়গা না পেয়ে যারা কিছু টাকা দিয়ে লরি বাস ভাড়া করে ফিরে আসার চেষ্টা করছে সেখানে প্রতিদিন দূর্ঘটনা ঘটছে। গত কয়েক দিন আগে দু লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল পরিযায়ী শ্রমিক দের। আবার মিনি বাস উল্টে আজ আবার। সত্যিই এদের বাড়ি ফেরা আর হল না, এসব দেখে শুনে মনে হচ্ছে এই করোনা এরা তৈরি করেছে হঠাৎ করে ট্রেন বন্ধ এরা করেছে। ট্রেনের টিকিট কেটে যারা ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছে। অতিরিক্ত ভাড়া করে দেওয়ার জন্য যারা টিকিট কাটতে পারে নি এসব দায় এদের, এরা বাবা রাম দেব সহ শিল্প পতি দের 68 হাজার কোটি টাকা ছাড় দিয়েছে। আসলে কি কেন্দ্র কি রাজ্যে দু জায়গায় মানুষ নামের কতকগুলি পশু ক্ষমতা দখল করে আছে। যাদের রক্ত না দেখতে পেলে রাতের ঘুম আসে না। মানুষ অর্থাৎ এই ধরনের খেটে খাওয়া গরীব মানুষ গুলো কে মানুষ বলে মনে করে না। এরকম দেশদ্রোহী আর নর পশু মাত্র চার ঘন্টার নোটিশে লকডাউন ঘোষণা করে দিয়ে এদের বিপদে ফেলে দিয়েছে। সেই নরপশু দের একজন আবার ট্যূইট করে ব্যঙ্গ করছে, এরা মানুষ এই সব নেতা মন্ত্রীরা ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করে যাচ্ছে নরকের কীট, ঠান্ডা ঘরে বিরাট প্রাসাদ তৈরি করে বসে আছে সেটা এদের মেহনতে তৈরি ভুলে গেছে। কেবল এক সময় মনে পরবে ভোট এলেই, ভালো ভালো কথা প্রতিশ্রুতি পাঁচ বছরের কাজ 100 দিনে করে ফেলেছে। অথচ আজ এই দূর্দিনে এদের পাশে নেই। করোনা আনল কারা প্লেনে করে বিনামূল্যে বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরল যারা আর মার খাচ্ছে কারা দেশের যারা হাল ধরে রাখে সেই মেহনতি খেটে খাওয়া মানুষ। ভীষণ ভালো লেগেছে এই সব নেতা মন্ত্রী দের এরা এটাই চায় গরীব আবার মানুষ নাকি ঐ ওদের নাগরিক নয় বলে ডিটেশন ক্যাম্পে না খাইয়ে মেরে দিতাম, ব্যাপারটা বুঝতে পেরে আন্দোলন করতে শুরু করে দিল। আর এখন সুযোগ পেয়েছি এদের মারব না। এই ভাবে মরে যতটা কমে, গুজরাতে পাঁচিল তুলে চাপা দিয়েছি আর এখন রাস্তায় পিষে মেরে দিয়েছি। নাও সবাই থালা বাজাও কাঁসর ঘন্টা বাজাও মোমবাতি জ্বালাও বাজি পোড়াও, ফুল ছাড়াও আনন্দ কর, যে ভাবে হোক মানুষ মরছে গরীব গুলো জান শক্ত কিছুতেই করোনা হবে না। ওর থেকে না খাইয়ে আর পিষে মেরে দে, আমরা নাটক মঞ্চস্থ করি কোটি কোটি টাকা খরচ করে মদ মাংস দিয়ে দেব ঠিক ভোট দিয়ে দেবে। 280 টাকার মজুর 280 কোটি টাকার মালিক হবে। ভাই ভাইপো ভাইঝি দের ভাগ দিলেই হবে। তোরা কে? কত গুলো গরীব মানুষ কাজ করতে কে বাইরে যেতে বলেছিল? রাজ্যে থেকে চপ ভাজা /মুড়ি ভাজা /টেবিল পেতে চায়ের দোকান করে খাবি তা নয় বাইরে গেছে। দিল্লির দাদা সহ সবার নিরাপত্তা আছে, আসলে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরতে হয় কেন আজও অনেক নেতা বুঝেও বোঝে না। সত্যই যদি এরা গরীবের কথা ভাবত তাহলে নিরাপত্তা লাগত না। চাকরির জন্য অনশন করেও চাকরি নেই, ঘুষ দিতে পারে নি বলে। থাক এখন আর ওসব কথা লিখে লাভ নেই। আমি জানি আমার এই সব লেখা ঐ সব নেতা মন্ত্রী দের বদল করতে পারবে না। টাকা ছাড়া এরা কিছু বোঝে না যেমন করে হোক ক্ষমতা চাই আর টাকা চাই, এক সন্ন্যাসী সেও কোটি কোটি টাকা চায়। আরে সবাই কি আর স্বামী বিবেকানন্দ হতে পারে? তার আদর্শের বুলি বলে কিছু মানুষ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেল। আর বাড়াচ্ছি না, এর বদল একটাই ভোট, আসুন পাল্টে দিই। আবার পাল্টে যদি যায়ও কোটি কোটি টাকা দিয়ে ঐ এমপি /এম এল এ দের কিনে নেবে। আমি ভীষণ আশ্চর্য হয়ে যাই দেশে তো শিক্ষিত সচিব রা আছে তারা এদের এই সব কুকর্ম করতে সাহায্য করে কীভাবে! সত্যিই তারা শিক্ষিত! শিক্ষা তো চেতনা আনে মানুষ কে মানুষ হতে শেখায়। এরা কেমন শিক্ষিত? অধিকাংশ মন্ত্রী না হয় অশিক্ষিত কেবল ক্ষমতা চাই, আর ক্ষমতা পেলে যা খুশি তাই করা যায়। যা খুশি তাই বলা যায়, ঐ যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকুন আর মানুষ কে মানুষ বলে ভাবতে শিখুন।
Saturday, 16 May 2020
রাজ্যের স্কুল গুলি খোলা নিয়ে সরকারের ভাবনা।
রাজ্যের স্কুল গুলি খোলা নিয়ে সরকারের ভাবনা, সব কিছু যখন খুলে যাচ্ছে তখন আর স্কুল বন্ধ থাকে কেন? অভিভাবক দের মতামত জানতে চান আমি জানি অনেক অভিভাবক মত দেবেন, আমিও চাই খুলুক বিদ্যালয় শুরু হোক পঠন পাঠন। এর সাথে একটা বড়ো প্রশ্ন দেখা দেবে যেসব শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রী দূর থেকে ট্রেনে বাসে আসেন তারা আসবে কীভাবে? আর আমি এটাও জানি একবার যখন বলা হয়েছে তখন খোলা হবে, লকডাউন এ রেড জোনে বাস চলাচল শুরু করেছে। দোকান পাঠ একটা নির্দিষ্ট সময়ে খুলছে তখন আর বিদ্যালয় গুলি ছুটি থাকে কেন? খোলার আগে এই সামান্য কটা কথা মনে রাখা প্রয়োজন বলে মনে করি। ছাত্র ছাত্রীরা এক সাথে খেলতে যাবে। এক সাথে প্রার্থনা লাইনে দাঁড়িয়ে পড়বে, এসব বাদ কথা দিয়েও যদি স্কুল খোলার ব্যবস্থা করা হয়। তাহলে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বসার ব্যবস্থা করে বিদ্যালয় গুলি খোলা হোক, প্রথম অর্ধে একটি বা দুটি শ্রেণির পঠন পাঠনের ব্যবস্থা আর দ্বিতীয় অর্ধে আরও একটি বা দুটি শ্রেণির পঠন পাঠনের ব্যবস্থা করা যায়। বিদ্যালয়ে আসা ছাত্র ছাত্রীরা সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মুখে মাস্ক পরে পড়াশোনা করতে পারে। এক্ষেত্রে মি ডে মিল বন্ধ রেখে যেমন চাল আলু দেওয়া হচ্ছে মাসে একবার দিতে হবে। কারণ যেহেতু মি ডে মিল খাওয়ার সময় তারা একসাথে বসে তাই, তাছাড়া সব শ্রেণীর উপস্থিত একসাথে যেহেতু থাকছে না। সেই কারণেই মি ডে মিল বন্ধ রাখা খুব প্রয়োজন। সরকারের ভাবনা চিন্তা ভাল কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা দেখা দেবে।
Friday, 15 May 2020
কাজ হারানো খেটে খাওয়া মানুষের পাশে বামপন্থী শিক্ষক সংগঠন ।
বামপন্থী শিক্ষক সংগঠন নিখল বঙ্গ শিক্ষক সমিতি চিরকাল দুঃস্থ অসহায় মানুষের পাশে থেকেছে আজও তার ব্যতিক্রম হয়নি। এই মহামারী করোনার জন্য বহু মানুষ কাজ হীন হাতে সামান্য টাকা নেই যা দিয়ে কিনে খাবে বা পরিবারের মুখে অন্ন তুলে দেবে। এই রকম অসহায় পরিবারের পাশে সিঙ্গুর চক্র নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতি তাদের সাধ্য মত সাহায্য তুলে দিল। গোটা সিঙ্গুর চক্রের সাতটি পঞ্চায়েত ঘুরে ঘুরে মানুষের কাছে দিন আনা দিন খাওয়া কাজ হারানো খেটে খাওয়া মানুষ দের সামান্য সাহায্য তুলে দিয়েছেন আমার প্রিয় সংগঠনের সদস্যরা। আমি একজন শিক্ষক হিসেবে গর্বিত কারণ কেবল সিঙ্গুর না গোটা হুগলি জেলা জুড়ে বিভিন্ন প্রান্তে শ'য়ে শ'য়ে কাজ হারানো খেটে খাওয়া মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে, আমার প্রিয় সংগঠন এই জন্য আমি আমার সংগঠনের প্রতিটি সদস্য কে অভিনন্দন জানাই । তারা তাদের কাজ দিয়ে আজ প্রমাণ করে দিয়েছেন দুস্থ খেটে খাওয়া মানুষের পাশে বামপন্থীরাই ছিল আছে আর থাকবে। শিক্ষক হিসেবে পড়ানোর পাশাপাশি সমাজের প্রান্তিক মানুষের পাশে দাঁড়ান এটা বাম মনোভাব না থাকলে হয় না। কারণ আমি বিভিন্ন ভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখছি, কোথাও কুম্যূনিটি কিচেন, কোথাও রান্না করা খাবার দিয়ে সাহায্য করে চলেছে বামপন্থী বিভিন্ন গন সংগঠন গুলো। মানুষ আজ পরিস্থিতির শিকার। আর এই পরিস্থিতিতে মানুষ কে সঠিক ভাবে বেঁচে থাকার জন্য যে কাজ সরকারের করা দরকার তা বর্তমান দু সরকারের কি কেন্দ্র আর কি রাজ্য সরকার কেউ সে ভাবে এগিয়ে আসেনি। কাগজে টিভিতে একের পর এক ঘোষণা আছে, টিভির পর্দা জোরা বিঞ্জাপন আছে, কিন্তু বাস্তবে কিছু নেই। বাস্তবে আছে বামপন্থীরা, আজও নানা টালবাহানা চলছে পরিযায়ী শ্রমিক দের ফিরিয়ে আনতে, কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী তো এ বিষয়ে বিদ্রুপ করে ট্যুইট করেছেন। আর প্রধানমন্ত্রী প্যাকেজের নামে ভাঁওতা বাজি করে চলেছেন। ঐ প্যাকেজের মধ্যেই শিল্প পতি দের ঋণ মুকুব আর ট্যাক্স মুকুব আরও নানা কিছু আছে। সাধারণ মানুষের জন্য শূন্য। এই রকম সময় দাঁড়িয়ে একটি বামপন্থী শিক্ষক সংগঠন মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের দায়িত্ব পালন করেছেন, শিক্ষকরা কেবল পড়ানোর জন্য নয়, তারা সমাজের অংশ তাদের উপর সমাজ ভরসা রাখতে পারে। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকুন, নিখিল বঙ্গ শিক্ষক সমিতি সর্বহারা কাজ হারানো মানুষের পাশে ছিল আছে এবং থাকবে।
Thursday, 14 May 2020
মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর কাছে নিবেদন।
আমি আতঙ্ক বা মানুষ কে বিভ্রান্ত করার জন্য এই পোস্ট করছি না। আপনার কাছে আমার নিবেদন, আপনি করোনার মতো একটা ভাইরাস যখন বিশ্ব মহামারীর রূপ নিয়েছে, তখন আপনি মুখ্যমন্ত্রী। এখানে আপনার কাজের সমালোচনা করছি না। তবে কত গুলো কথা বলছি কিছু মনে না করেন তবে এই কাজ গুলো বন্ধ হলে মনে হয় দাঙ্গা ও পুলিশের উপর আক্রমণ বন্ধ হয়ে যায়। এক - এক জায়গার মানুষ কে অন্য আরেকটা জায়গায় নিয়ে গিয়ে কোয়ারেন্টাইন বা আইশোলেশনে রাখা, পরিবার থেকে বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হচ্ছে। চন্দন নগরের করোনা সন্দেহ ভাজন কে সিঙ্গুরে এনে রাখা হচ্ছে, অথচ তার বাড়ির লোক জানে না, আবার যাকে আনা হলো সেও কোন যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। এরকম আছে আজ এক সপ্তাহ আগে কোন লোক কে নিয়ে যাওয়া হয়েছে তার বাড়ির লোক জানে না কোথায় আছে আদৌ বেঁচে আছে কিনা? এত দিদি সেই ভিখারি পাশোয়ানের কেস হয়ে যাচ্ছে তাই না। এক্ষেত্রে আরেকটা সমস্যা হচ্ছে, চন্দন নগরের বা শ্রীরামপুরের কিছু লোক যাদের আইশোলেশনে রাখতে হবে তাদের এনে সিঙ্গুরের একটি গ্রামের স্কুলে রেখে দেওয়া হয়েছে। সেই গ্রামে কোন করোনার 'ক' পর্যন্ত ছিল না। এদের রাখার পর দেখা গেল এরা পজেটিভ এবং ঐ এলাকার যাদের করোনা হবার কোন রকম সম্ভবনা ছিল না। বিদ্যালয়টির পাশের বা যে বাড়িতে রাখা হয়েছে তার পাশে দু তিন জন আক্রান্ত হয়ে গেল। কেন ঐ যে আক্রান্ত লোক গুলো শ্রীরামপুর বা চুঁচুড়ার। এবার ঐ লোক গুলো যদি নিজের এলাকায় থাকে তাহলে ঐ এলাকা কেবল আক্রান্ত হতো বা আক্রান্ত বাড়ত। তাদের বাড়ির লোকজন জানতে পারত কোথায় আছে। আপনি বিষয়টি একটু ভাবুন, কে দু এক জন মোবাইল এ ছবি তুলে পোস্ট করছে বলে মানুষ কে এই ভাবে কষ্ট দেওয়া ঠিক না। আর যারা ধর্মের নামে দাঙ্গা করছে তাদের অবশ্যই ধরুন আর তাদের জেলে বন্দি করুন।
Saturday, 9 May 2020
মৃত্যুর পর বাড়িতে পাঠানোর উদ্যোগ।
ঔরঙ্গাবাদের ট্রেনে ( মাল গাড়িতে) কুচলে যাওয়া 17 জন পরিযায়ী শ্রমিক। এর পরও আমাদের রাজ্যের এক পশু বলছে। দায় দায়িত্ব কেন্দ্র সরকারের নয়, মনে হচ্ছে লকডাউন এরা ঘোষণা করেছে। মানুষ কে সর্তক না করে, বাড়ি ফেরার সুযোগ না দিয়ে, যে যেমন আছে তেমনি থাকতে বলে, হঠাৎ করে মনে হল লকডাউন ঘোষণা করে দিলাম। কারণ আমি রাজা আমার হুকুম অমান্য করে কার সাধ্য। যারা আমার তহবিল ভরে দেবে নির্বাচন এলে তাদের আমি ফিরিয়ে আনতে বিমান ও জল জাহাজ পাঠিয়েছি। তোরা কেরে দু টাকার গোলাম, ক্রীতদাসের দল তোদের মরা ভালো। এতো চেষ্টা করে যাচ্ছি তোদের মারতে মরিস না। এবার সুযোগে পেয়েছি। না খেয়ে মরে যাবি না মরে হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরে আসবি আমি তামাশা দেখব। নির্বাচন এলে ও কমিশন কে টাকা দিয়ে দেব। মদ মাংস খাইয়ে দেব ঠিক আমি জিতে যাব। আমার ক্ষমতা চাই ক্ষমতা আর কোটি কোটি টাকা, তোরা দিতে পারবি!
আমার কিছু করতে পারবি না, আমি জনগণের নেতা মন্ত্রী কেবল তোদের করের টাকায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরে বেড়াই। কারা এদের মানুষ বলেন, আমার তো মনে হচ্ছে যারা এই নর পশু কে মানুষ বলে তারা আসলে মানুষ নয়। মানুষের চামরা ধারি একটা পশু। আরেকটা কেবল বিজ্ঞাপন আছে, দু বছরের মধ্যে 100 % কাজ করে ফেলেছে, বাংলার গর্ব। গর্বের চটে বুকের ছাতি ফেটে যাবার যোগার। আমি আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এদের সমর্থকরা বুক বাজিয়ে প্রচার করতে ব্যস্ত। যারা ঐ সব প্রচার করছেন, তাদের বলছি হয় নিজেকে পাল্টে ফেলুন, এই সব শাসকের থেকে দূরে থাকুন নর পশু দের হয়ে প্রচার করবেন। আমার ফেসবুকে এরকম যারা বন্ধু আছেন তারা আমাকে ব্লক করে দিন। আর যারা ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ পাঠান তাদের বলছি আমার প্রোফাইল দেখে পাঠান। যার জন্য লেখা, ওদিক লক্ষ লক্ষ মানুষ না খেয়ে পায়ে হেঁটে সাইকেল নিয়ে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার যাচ্ছে। আর ধনী পরিবারের সদস্যদের প্লেনে করে বিদেশ থেকে ফেরত আনা হচ্ছে। তারা করোনা উপহার হিসেবে নিয়ে আসছে। আর এই রকম কিছু মানুষ, যারা এই সব পশুর কাছে মানুষ নয়, তারা রেল লাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে ফিরছিল ক্লান্ত শরীর রাতে রেল লাইনের উপর শুয়ে ছিল। ট্রেন চলাচল বন্ধ তাই হয়তো ভেবে ছিল কিছু হবে না। মাল গাড়িতে তাদের জীবন শেষ করে দিয়ে চলে গেল। আমার একটা প্রশ্ন আছে ঐ মাল গাড়ি চালাতে রাজ্য সরকারের অনুমতি লেগেছিল। যদি লাগে তাহলে কিছু বলার নেই, যদি না লাগে তাহলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা মানুষ কে তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে দিতে অনুমোদন লাগবে সেই রাজ্যের সরকারের, দারুণ যুক্তি তাহলে এক কাজ করুন যে সব রাজ্যে বা রাজ্যের মধ্যে করোনা হয় নি। সেই সব জায়গায় ছোট ছোট রুটে রাজ্য সরকার ট্রেন চলাচলের অনুমতি নিয়ে দিন। তাহলে রাজ্যের মধ্যে এক জেলার মানুষ আরেকটা জেলায় আটকে আছে তারা বাড়িতে ফিরে আসে। আসল তা নয় নর পশু দের যুক্তির অভাব নেই, আমার রাজ্য সরকার সে তো মুখে মানব দরদ কাজ অষ্ট রম্ভা, আটকে পরা মানুষ কে ফিরিয়ে আনতে কোন উদ্যোগ নেই। যাহোক নর পশুর মাংস খাওয়া হয়ে গেছে, জীবন্ত না ফিরিয়ে দিলেও গাড়িতে মানে লরিতে তোলা হচ্ছে, জানি না বাড়ি পৌঁছবে কিনা কোথায় নিয়ে গিয়ে ফেলে দেবে।
আমার কিছু করতে পারবি না, আমি জনগণের নেতা মন্ত্রী কেবল তোদের করের টাকায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরে বেড়াই। কারা এদের মানুষ বলেন, আমার তো মনে হচ্ছে যারা এই নর পশু কে মানুষ বলে তারা আসলে মানুষ নয়। মানুষের চামরা ধারি একটা পশু। আরেকটা কেবল বিজ্ঞাপন আছে, দু বছরের মধ্যে 100 % কাজ করে ফেলেছে, বাংলার গর্ব। গর্বের চটে বুকের ছাতি ফেটে যাবার যোগার। আমি আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এদের সমর্থকরা বুক বাজিয়ে প্রচার করতে ব্যস্ত। যারা ঐ সব প্রচার করছেন, তাদের বলছি হয় নিজেকে পাল্টে ফেলুন, এই সব শাসকের থেকে দূরে থাকুন নর পশু দের হয়ে প্রচার করবেন। আমার ফেসবুকে এরকম যারা বন্ধু আছেন তারা আমাকে ব্লক করে দিন। আর যারা ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ পাঠান তাদের বলছি আমার প্রোফাইল দেখে পাঠান। যার জন্য লেখা, ওদিক লক্ষ লক্ষ মানুষ না খেয়ে পায়ে হেঁটে সাইকেল নিয়ে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার যাচ্ছে। আর ধনী পরিবারের সদস্যদের প্লেনে করে বিদেশ থেকে ফেরত আনা হচ্ছে। তারা করোনা উপহার হিসেবে নিয়ে আসছে। আর এই রকম কিছু মানুষ, যারা এই সব পশুর কাছে মানুষ নয়, তারা রেল লাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে ফিরছিল ক্লান্ত শরীর রাতে রেল লাইনের উপর শুয়ে ছিল। ট্রেন চলাচল বন্ধ তাই হয়তো ভেবে ছিল কিছু হবে না। মাল গাড়িতে তাদের জীবন শেষ করে দিয়ে চলে গেল। আমার একটা প্রশ্ন আছে ঐ মাল গাড়ি চালাতে রাজ্য সরকারের অনুমতি লেগেছিল। যদি লাগে তাহলে কিছু বলার নেই, যদি না লাগে তাহলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা মানুষ কে তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে দিতে অনুমোদন লাগবে সেই রাজ্যের সরকারের, দারুণ যুক্তি তাহলে এক কাজ করুন যে সব রাজ্যে বা রাজ্যের মধ্যে করোনা হয় নি। সেই সব জায়গায় ছোট ছোট রুটে রাজ্য সরকার ট্রেন চলাচলের অনুমতি নিয়ে দিন। তাহলে রাজ্যের মধ্যে এক জেলার মানুষ আরেকটা জেলায় আটকে আছে তারা বাড়িতে ফিরে আসে। আসল তা নয় নর পশু দের যুক্তির অভাব নেই, আমার রাজ্য সরকার সে তো মুখে মানব দরদ কাজ অষ্ট রম্ভা, আটকে পরা মানুষ কে ফিরিয়ে আনতে কোন উদ্যোগ নেই। যাহোক নর পশুর মাংস খাওয়া হয়ে গেছে, জীবন্ত না ফিরিয়ে দিলেও গাড়িতে মানে লরিতে তোলা হচ্ছে, জানি না বাড়ি পৌঁছবে কিনা কোথায় নিয়ে গিয়ে ফেলে দেবে।
এদের নির্দেশে পুলিশ ও আজ পশুতে পরিনত হয়েছে, ব্রিটিশ ভারতে এই রকম ছিল। মানুষ না খেয়ে কিলোমিটার পর কিলোমিটার হাঁটছে। এই গরমে এক বিন্দু জল দিয়ে সাহায্য নেই, উল্টো লাঠি দিয়ে মেরে তাড়া করছে বাচ্চা নিয়ে ছুটতে না পারলে জুটেছে মার। অথচ খালি লরি গুলো এন এইচ ২ দিয়ে দিব্যি যাচ্ছে, দু দশ জন করে তুলে দিলে এরা বাড়ি ফিরে যেতে পারে। আজ প্রশাসন সত্যিই অমানবিক, এবং নেতা মন্ত্রীরা সব পশু হয়ে গেছে। বাঙালি আজ কোথায়? কোথায় তোমার সেই তেজ কোথায় ব্রিটিশ তাড়াবার অঙ্গীকার। আবার এসেছে সময় ঝাঁপিয়ে পড়ার এই ব্রিটিশ দালাল দের নির্মূল করার। ব্রিটিশ আমলে যেমন ব্রিটিশ দের সাথে লড়াই এর পাশাপাশি এই দালাল দের সাথে লড়াই করতে হয়েছে। সেই দালাল দের বংশধররা এখন ক্ষমতা দখল করে আছে, এদের তাড়া করতে হবে। নেমে এস সব পথে যে যেখানে আছ, বঙ্গ জননী তথা ভারতমাতা আজ, দ্বিতীয় বারের জন্য শৃঙ্খলা বদ্ধ এই ব্রিটিশ দালাল তথা নর পশুদের দ্বারা। এদের সরিয়ে আনতে হবে নব প্রভাত। যারা এদের গুণ গান করছে সামান্য পদ বা টাকার লোভে, তাদের বলছি সাবধান নিজেকে প্রশ্ন করুন, মানুষ কে মানুষ মনে করুন পশু নয়। নজরুলের কুলি মজুর কবিতা মনে পরে। না পড়ে পড়ে নেবেন। পশু কে পশু বলুন, নিজে কে মানুষ করে তুলুন। আসছে সে দিন মানুষ ঘুরে দাঁড়াবে। বাঁধবে পশুতে মানুষে লড়াই। হয় তো বেশি মানুষের মৃত্যু হবে তাতে যদি আমিও মরি দুঃখ নেই। এই নর পশু দের হাত থেকে দেশ কে মুক্ত দেখে যেতে চাই। আসুন প্রতিজ্ঞা করি আসছে, ব্রিটিশ দালাল দের থেকে দেশ তথা রাজ্য মুক্ত হবে। আগামী
2021 এ রাজ্যের মানুষ গাইবে মানুষের জয়গান।
Friday, 8 May 2020
যারা দুঃস্থ অসহায় বয়স্ক তাদের জন্য।
যে সব বয়স্ক মানুষ ( ৬০)বছরের উর্দ্ধে এবং কোন সরকারী সাহায্য পান না। পশ্চিমবঙ্গের তথা ভারতের অধিবাসী, তারা তাদের আধার নম্বর এবং একটি জাতীয় ব্যাঙ্কের এ্যাকাউন্ট নম্বর আই এফ সি কোড সহ আমার এই ই- মেইলে, মেল করে দিন। ঐ ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্ট এস এম এস আসে সেই ফোন নম্বর আমার ই মেইল করে পাঠিয়ে দিন। আমি আমার সাধ্য মত তাদের সাহায্য করব। এই উদ্যোগ সম্পূর্ণ ব্যক্তি গত কোন সরকারী সাহায্য এখানে নেই, আমি আমার আয় থেকে সামান্য সাহায্য গরীব দুঃস্থ অসহায় বয়স্ক দের করতে চাই। অবশ্যই তারা কাউকে দিয়ে ই-মেল করে দেবেন। আর এ্যাকাউন্ট নম্বর আই এফ সি নম্বর সহ দেবেন। আবারও বলি এটা সম্পূর্ণ ব্যক্তি গত আর সংখ্যাটাও সিমীত। যারা কোন সরকারের কাছ থেকে কোন রুপ সাহায্য পান না, সরকারি চাকরি করতেন না। তাদের জন্য, আমার ই-মেল নীচে দিলাম। কাউকে দিয়ে মেইল করে দেবেন। আর এই সাহায্য সম্পূর্ণ আমার ইচ্ছাধীন। টাকার পরিমাণও আমার ইচ্ছাধীন। এটি সম্পূর্ণ আমার ব্যক্তিগত সাহায্য। আমার ই-মেল অথবা হোয়টস এ্যাপ করে brup1252@gmail.com. হোয়াটস এ্যাপ নম্বর 7687870383
যে গুলো লিখে পাঠাবেন :-
১) নাম :-
২)স্বামী বা বাবার নাম :-
৩) ঠিকানা :-
৪)ব্যাঙ্কের পাশ বই এর প্রথম পাতা ও যে সব পাতায় টাকা তোলা ও জমা করা হয়েছে এরকম সব পাতার ছবি।
৫) আধার কার্ডের ছবি।
পাঠান আমার ই-মেইল বা হোয়াটস এ্যাপ নম্বরে। আমি জানি এরকম লোকজনের স্মার্ট ফোন নেই, সেই জন্যই কোনো ব্যক্তির সাহায্য নেবেন। এটি সম্পূর্ণ আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগ। টাকা দেওয়া না দেওয়াও আমার উপর নির্ভর করবে। টাকার পরিমাণ সেটাও আমার উপর সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করবে। কোন রকম ফোন করা চলবে না। কাউকে দিয়ে কোথাও কোন অভিযোগ দায়ের করা যাবে না। সম্পূর্ণ একজন ব্যক্তি আমি কারও কোন সাহায্য না নিয়ে আমার ইচ্ছা পূরণ করতে চাই এবং কত জন কে দেব সেই সংখ্যাটা আমি ঠিক করব। আমি কেন এই সিদ্ধান্ত নিলাম আমি দেখেছি সরকার সাহায্য করে এই সব বৃদ্ধ দের কিন্তু সকলে পায় না। এমনকি এই রকম অনেক মহিলা আছেন যারা নিসন্তান তাদের দেখার কেউ কেউ কেউ দু টাকা কিলো চাল পান আবার অনেকেই পান না। আবার দু টাকা কিলো কেনার টাকা থাকে না। সেই চাল এনে রান্না করতে যে জ্বালানি লাগে সেটাও দূরমূল্য ডাল তেল নুন দূরের কথা। চিকিৎসা সে আর বলার নয়। ঐ কোন রকম ভাবে বেঁচে আছে আর কি?
যে গুলো লিখে পাঠাবেন :-
১) নাম :-
২)স্বামী বা বাবার নাম :-
৩) ঠিকানা :-
৪)ব্যাঙ্কের পাশ বই এর প্রথম পাতা ও যে সব পাতায় টাকা তোলা ও জমা করা হয়েছে এরকম সব পাতার ছবি।
৫) আধার কার্ডের ছবি।
পাঠান আমার ই-মেইল বা হোয়াটস এ্যাপ নম্বরে। আমি জানি এরকম লোকজনের স্মার্ট ফোন নেই, সেই জন্যই কোনো ব্যক্তির সাহায্য নেবেন। এটি সম্পূর্ণ আমার ব্যক্তিগত উদ্যোগ। টাকা দেওয়া না দেওয়াও আমার উপর নির্ভর করবে। টাকার পরিমাণ সেটাও আমার উপর সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করবে। কোন রকম ফোন করা চলবে না। কাউকে দিয়ে কোথাও কোন অভিযোগ দায়ের করা যাবে না। সম্পূর্ণ একজন ব্যক্তি আমি কারও কোন সাহায্য না নিয়ে আমার ইচ্ছা পূরণ করতে চাই এবং কত জন কে দেব সেই সংখ্যাটা আমি ঠিক করব। আমি কেন এই সিদ্ধান্ত নিলাম আমি দেখেছি সরকার সাহায্য করে এই সব বৃদ্ধ দের কিন্তু সকলে পায় না। এমনকি এই রকম অনেক মহিলা আছেন যারা নিসন্তান তাদের দেখার কেউ কেউ কেউ দু টাকা কিলো চাল পান আবার অনেকেই পান না। আবার দু টাকা কিলো কেনার টাকা থাকে না। সেই চাল এনে রান্না করতে যে জ্বালানি লাগে সেটাও দূরমূল্য ডাল তেল নুন দূরের কথা। চিকিৎসা সে আর বলার নয়। ঐ কোন রকম ভাবে বেঁচে আছে আর কি?
Wednesday, 6 May 2020
স্বৈরাচারী শাসকের ভূমিকা।
দেখুন সন্ধ্যা সাতটার টাইমস অফ ইন্ডিয়ার খবর পশ্চিমবঙ্গ সরকার রিফিউজ করেছে পরিযায়ী শ্রমিক দের ফিরিয়ে আনতে ।আসলে দাদা দিদি দুই সমান, মনে পরছে, একদিকে ভারতে করোনার প্রবেশ করে গেছে বলা যায়। সেই সময় আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে স্বাগত জানাতে কয়েক শ কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে। সেই সময় একটি ঘটনা আমরা মিডিয়ার মাধ্যমে জেনে ছিলাম। ঐ স্টেডিয়ামে আসার পথের দু পাশের গরীব মানুষের বস্তি কে পাঁচিল তুলে চাপা দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্র পরিচালক যখন অর্থাৎ শাসক যখন শোসকের সাথে হাত মিলিয়ে নেয়। তখন পরিস্থিতি এটাই হয়। আমাদের রাজ্যে বাম সরকার ছিল, এই বামেদের শেষ দিকে একদল মানুষ প্রতি নিয়ত মিথ্যা কথা বলে গেছেন। বামপন্থীরা চোর বামপন্থীরা সব শেষ করে দিলে। একটার পর একটা ঘটনা ঘটিয়ে গেছে আর বামপন্থী দের নামে মিথ্যে অভিযোগ করে গেছেন। আর কথায় কথায় সিবিআই তদন্ত চাই, 356 ধারা প্রয়োগ করতে হবে। এই দাবি ছিল প্রতি দিনের, বন্ধ, ধর্মঘট সেত মুড়ি মুড়কি, আর ক্ষমতায় এসেই বেশ কিছু তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়ে গেল। সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম জ্ঞানেরশ্বরী এক্সপ্রেস দূর্ঘটনা এসবের সিবিআই তদন্ত চলছিল। মাঝ খানে এলো কঙ্কাল কাণ্ড চার পাশ থেকে কঙ্কাল, আর বিভিন্ন আয়েগ্ন অস্ত্র খুঁজে পাওয়া যেতে লাগলো। সব নিয়ে বামপন্থী নেতা মন্ত্রী দের নাজেহাল করে দিতে লাগল। বামপন্থীরা এলাকা ছাড়া হলেন। কেউ কেউ ভয়ে বর্তমান শাসক দলে নাম লেখালে। কোথায় তদন্ত কমিটির রিপোর্ট 10 বছর হতে চলল এই সব মিথ্যে মামলা অভিযোগ করে বামপন্থী দের বিরুদ্ধে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে দেওয়া হল। আর এর পাশাপাশি কৌশলে চলল তোলাবাজি /কাটমানি /ঘুষ নিয়ে চাকরি দেওয়ার কাজ। কিছু বললেই বাম আমলে হয় নি, অনেকেই অনিচ্ছা স্বত্বেও বলল হ্যাঁ হয়েছে, কিন্তু সেই জন্যই তো মানুষ পরিবর্তন করে দিয়েছেন। এই পরিবর্তন কীসের জন্য ওসব বন্ধ করার জন্য, তাহলে এস এস সি র মাধ্যমে নিয়োগ হয়েছে শেষ 2012 সালে আর হয়নি কেন? কেন তদন্ত কমিটির রিপোর্ট এতো দিনেও প্রকাশ করা গেল না। এখন রেশন কার্ড রেশন নিয়ে যা চলছে 2006 না হলে 2009সালেও একই ভাবে মিডিয়া দেখিয়ে ছিল খুব বেশি করে বাম নেতা কর্মীরা রেশন চুরি করছে বলে বর্তমান শাসক দল রাজ্যের চার পাশে হাঙ্গামা শুরু করে দিয়ে ছিল। অরাজকতা সৃষ্টি করে ছিল রাজ্যে, পরে ক্ষমতায় এসে ঐ রেশন নিয়েও একটা তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল, যার রিপোর্ট আজ দশ বছর হয়ে গেল তবুও কেউ জানে না, দোষী কারা। আসলে নিজের বা নিজের দলের অপরাধীদের আড়াল করতে বামেদের উপর দোষ দেওয়া হয়ে ছিল, না হলে তদন্তে কি হলো কেউ জানে না। বামপন্থীরা একেবারে ধোয়া তুলসি পাতা না কখনো না, দীর্ঘ দিন ক্ষমতায় থাকার জন্য তাদের অনেকেরই উদ্ধত পূর্ণ আচরণ ছিল মানুষ কে মানুষ বলে মনে করেনি। মানুষ কাজের কথা বললে দিনের পর দিন ঘুরিয়ে নাজেহাল করে দিয়েছে। কোন কোন ক্ষেত্রে অপমান মারধর করেছে, আর সেই কারণেই মানুষ এদের সরিয়ে দিয়ে রাজ্যের মানুষের ভালোর জন্য পরিবর্তন করে দিয়েছেন, কিন্তু শিব গড়তে বাঁদর গড়া হয়েছে, তাই আজ সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ যখন বিপদে পড়ে তখন এই শাসক ক্লাব কে খেলাশ্রী দিতে ব্যস্ত, দিল্লি সেত আরেকটু উপরে উঠে যায় ঋন খেলাপি দের ঋণ মুকুব করে, কোটি কোটি টাকা খরচ করে ফুল ছড়িয়ে দেয়। তবুও আটকে পরা খেটে খাওয়া শ্রমিকদের ঘরে ফিরিয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা করে না। অথচ ক্ষমতায় আসার জন্যে তিনি বলেন আমি চাই হাউই জাহাজ চড়বে এই খেটে খাওয়া মানুষ। ক্ষমতায় আসতে যে মানুষ পাঁচ শো কোটি টাকা খরচ করে লোক রাখে এবং জানে কিভাবে ভোটে কারচুপি করে জিতে আসতে হবে। সাধারণ মানুষ ভুলে যাবে মদ আর ভাগাড়ের পচা মাংস পেলে। সে কখনও চাইবে ঐ শ্রমিক দের দেশে ফিরিয়ে আনতে। আর আজ এই পরিস্থিতি তৈরি করার জন্য এই দুই সরকার দায়ী বিদেশ থেকে আসা মানুষ গুলো কে ঠাকুর যত্ন করে ঘরে ফিরিয়ে এনেছে তারা করোনা উপহার স্বরূপ এনেছেন। যদি তাদের বিমান বন্দর থেকে নামার সাথে সাথে আইশোলেসনে রেখে পরীক্ষা করে ঘরে যেতে দিত তাহলে আজ এত বড়ো বিপদের মুখে সাধারণ মানুষ পড়ত না। তখন দাদা ব্যস্ত আমেরিকার প্রেসিডেন্ট কে নিয়ে নজর তার কি ভাবে পাঁচিল তুলে গরীব বস্তি চাপা দেওয়া যায় সেই দিকে। আমাদের রাজ্যের ঘটনা সেত সকলে জানে আমলার ছেলে করোনা পজেটিভ হওয়া সত্ত্বেও ঘুরে ফিরে বেড়িয়েছে ও তো একটা আমরা জানি কিন্তু ভেতরে ভেতরে আরও ছিল, কারণ এখন সব চাপা দেওয়ার কারবার চলছে। আমরা যদি বিশ্বের ছোট ছোট দেশ গুলোর দিকে তাকিয়ে দেখি যে সব দেশে জন সংখ্যা আমাদের রাজ্যের থেকে কম বা সমান সেই সব দেশে আক্রান্ত সংখ্যা অনেক বেশি আর মৃত্যুর সংখ্যা অনেক বেশি, কিন্তু আমার দেশ 130 কোটির উপর জনসংখ্যা এখানে আক্রান্তের সংখ্যা তাদের ধারে কাছে নেই। ঐ সব দেশের তুলনায় এত নগন্য কল্পনা করা যায় না, আর মৃত্যু ঐ দেশের তুলনায় হয় নি বললেই চলে। তাহলে আপনি বলবেন আমার দেশের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো ঐ সব দেশের তুলনায় অনেক বেশি ভালো। একবার ভেবে দেখুন যে আমেরিকার মানুষের মাথা পিছু গড় আয় আর আপনার দেশের মানুষের মাথা পিছু গড় আয় কত? আমেরিকা ছাড়ুন ইতালি, স্পেন, বেলজিয়াম তাদের স্বাস্থ্য পরিকাঠামো আমাদের দেশের থেকে খারাপ ঐ জন্যে মৃত্যু বেশি! আমার দেশ এখন পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন 50000 হাজারের আশে পাশে, আর মৃত্যু খুবই কম, এসব তথ্য ঠিক বলে মনে হচ্ছে আপনার! আমার মনে হয় না, কারন যে সব দেশে প্রতি 10 বা 100 জন পিছু একজন ডাক্তার, আর আমার দেশে 5000 থেকে 10000 জন পিছু এক জন। সঠিক পরীক্ষা দিয়ে ডাক্তারি পড়ার সুযোগ নেই, সেখানেও ঘুষ আর কোটা সিস্টেম আছে, ভালো শিক্ষিত ছেলে মেয়েরা সুযোগ পায় কম পেলেও অভিভাবক পড়ানোর খরচ দেখে পিছিয়ে আসে, সেখানে মৃত্যুর হার কম একটা এত বড়ো বিশ্ব মহামারীতেও। যেখানে সরকারি হাসপাতালে ঠিকমতো ওষুধ এবং ডাক্তার মেলে না, সেখানে মৃত্যুর হার কম! এটা বিশ্বাস করতে হবে, কারণ একটাই দেশের শাসক স্বৈরাচারী, সে ক্ষমতা চায় আর চায় টাকা কোটি কোটি টাকা সেই জন্যই মানুষের বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে পরীক্ষা নেই, খাবার পৌঁছে দেওয়া নেই, অথচ ঘরে বন্দি থাকতে হবে, এমনকি মূমুর্ষ রোগীর ওষুধ কিনতেও বাইরে যাওয়া যাবে না। সেখানে যমদূতের মত দাঁড়িয়ে আছে প্রশাসন, পিঠিয়ে মেরে দিচ্ছে। আবার অনেকেই প্রশ্ন করবেন না খেয়ে তো মারা যায় নি। আপনি বলুন যে শাসক এতো বড়ো মহা বিপদের মুখে মুখে মানুষ কে ঠেলে দিয়েছে, এবং প্রতি নিয়ত আক্রান্ত ও মৃত্যুর সংখ্যা গোপন করে যাচ্ছে, তারা আপনাকে বলবে ক জন না খেয়ে মারা গেছে বা ক জন পুলিশের পিটুনি খেয়ে মারা যাচ্ছে। স্বৈরাচারী শাসক জানে আমার ক্ষমতা চাই, যে কোন প্রকারে আর শোষণ যন্ত্র চালু রাখতে হবে না হলে দেশ তথা গরীব মানুষের টাকা লুঠ করে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া যাবে না। এরা একটা যুক্তি দেবে কি না যদি সঠিক তথ্য মানুষ জানে তাহলে মানুষ ভয় পেয়ে যাবে, তার সাথে এটাও জানে মানুষ বাইরে না বেড়তে পারলে কাজ গুলো হবে না। অর্থনীতি ধ্বংস হয়ে যাবে, শোষণ করা যাবে না। স্বাস্থ্য পরিষেবার বদলে মন্দির মসজিদ মূর্তি তৈরি করা যাবেনা। আর স্বৈরাচার বা একনায়ক তন্ত্র জণ্ম নেয় তখন যখন দেখে আমার আসপাশ কোন প্রতিবাদ নেই, যদি বা প্রতিবাদ করা হয় তবে তৎক্ষণাৎ তাকে প্রতিহত করা এদের কাজ, এই কিছু দিন আগে কেন্দ্রীয় সরকার কিছু আই পি এস অফিসার কে চাকরি থেকে সরিয়ে দিয়েছে, কেন জানেন কেন্দ্রীয় সরকার বলে ছিলেন কিভাবে এই বেহাল অর্থনীতি থেকে বেড়িয়ে আসা যায় তার সুজাউ মানে পরামর্শ দিতে বলেন। কিছু অফিসার সেটা করে জমা দেন, তার মূল কথা বা সুপারিশ ছিল উচ্চ বিত্ত বা ধনীদের উপর অতিরিক্ত কর চালু করার। পত্র পাঠ তাদের বহিষ্কার করা হয়েছে। স্বৈরাচারী শাসকের কাজ এটা তারা জানে ঐ ধনী কোটি কোটি টাকার মালিকরা কোটি কোটি টাকার বিজ্ঞাপন দিয়ে ঘুষ দিয়ে তাদের ব্যাঙ্ক ব্যালান্স বাড়িয়ে দেয়, তাদের টাকার জোরে ক্ষমতা আসা তাদের উপর কর চাপানোর সুপারিশ এ মানা যায় না। এটা ষড়যন্ত্র সূতরাং পত্র পাঠ বিদায় করে দাও, এরা গরীব মানুষ কে শোষণ করে তাদের শ্রমের উপর দাঁড়িয়ে কোটি কোটি টাকা মুনাফা অর্জন করে ওদের ক্ষমতায় আনে, আজকাল সব মিডিয়া কব্জা করে রাখতে সাহায্য কারা করে এরা। দেখছেন না, মানুষ খেতে পাচ্ছে না, রেশনের চাল চুরি করা হচ্ছে, আর এক দিকে কোটি কোটি টাকা খরচ করে বিজ্ঞাপন চলছে। আমি এতে একটুও অবাক নই কারণ আমি জানি যারা এই রেশন দোকানে গিয়ে মাল আনছে তারা অনেকেই বাজার থেকে কিনে খাওয়ার ক্ষমতা রাখে। সঠিক গরীবের কার্ড নেই, বিভিন্ন ভাবে তাদের আটকে রাখা হয়েছে। এটাই স্বৈরাচারীর অন্যতম লক্ষ্য সে যা বলবে সেটাই আইন, আমি শাসক আমার কথাই শেষ কথা। এক জন খুব ভালো মানুষের মতো দিল্লি তে বসে ঠাণ্ডায় মাথায় গরীব মানুষ কে ধ্বংস করে দেওয়ার কাজ করে যাচ্ছে। আমাদের রাজ্যে সেত কথাই নেই, তিনি নিজেই সব অর্থাৎ ঐ ক্ষমতা জানে আমাকে হটায় কে? মিথ্যা বলে, বিজ্ঞাপন দিয়ে, টাকা ছড়িয়ে যেমন করে হোক আমি ক্ষমতায় আসব। আর তার জন্য কোটি কোটি টাকা দিয়ে লোক নিয়োগ করা হয়েছে, ভাবা যায় এক সময় বাংলা যেখানে গোটা দেশ কে বুদ্ধি যোগাত বাংলা কে দেখে অন্য রাজ্যে মানুষ চলত সেখানে সেই বাঙালি কে বুদ্ধি কিনতে হচ্ছে। সেও মৌকা পেয়েছে কোটি কোটি টাকা নিয়ে কিভাবে বাঙালির জাতির ঐতিহ্য কে ধ্বংস করা যায় তার বুদ্ধি যুগিয়ে যাচ্ছে। আর বেশি না কারণ বেশি লেখা হলে অনেকেই পড়ে না। আমি জানি না আগামী দিনে মানুষ কি করবে? তাদের ভুল বুঝতে পেরে এই স্বৈরাচারী কে শাসন ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দেবে কিনা, আগামী দিনে মানুষের দিকে তাকিয়ে রইলাম।
ফেসবুকের মাধ্যমে একটি আবেদন।
ফেসবুকের মাধ্যমে একটি আবেদন, আমি জানি ফেসবুকে অনেক নন্দন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের অভিভাবক আমার friendlist এ আছেন। যারা এখনও আমাদের বিদ্যালয়ের হোয়টস এ্যপ গ্রুপে নেই। তাদের সাথে ঠিক মত যোগাযোগ করতে পারছি না। দয়া করে তারা আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন। বর্তমানে যোগাযোগের মাধ্যম এই স্মার্টফোন অনেকেই ব্যবহার করেন, এবং ফেসবুক ও হোয়টস এ্যাপ আছে। বিদ্যালয় সংক্রান্ত নানা ধরনের খবর পেতে এবং বর্তমান সময়ে পড়াশোনার কিছু সাহায্য পাওয়ার জন্য এই হোয়টাস এ্যাপ গ্রুপে আসুন, সকলে এই গ্রুপে যোগ দিন।
Tuesday, 5 May 2020
বর্ণ ও শব্দ লেখা ( প্রাক প্রাথমিকের জন্য)
এর আগে আলোচনা করেছি, বর্ণ লেখার জন্যে একবারে প্রথম থেকেই পরপর লিখতে হবে না হলে সে কিছু পারবে না এ ধারণা ভুল একই রকম দেখতে এরকম বর্ণ গুলো লিখতে শিখুক সব বর্ণ শেখা বা লেখা হলে সে পরপর লিখতে শিখে নেবে। সবটাই হবে খেলার ছলে, ছাত্র বা ছাত্রী কে বর্ণ গুলো বার বার লিখতে দিন।
( ছবি গুলি অনেক বছর আগে, সর্ব শিক্ষা প্রকাশিত একটি বই থেকে নেওয়া) বর্ণ গুলো কে এরকম ভাবে লেখার জন্য বই তথা হাতের লেখার বই পাওয়া যায়, বা চৌকো ঘর কাটা হাতের লেখার খাতা পাওয়া যায়। আর কোনো কিছুই না হলে ঐ স্লেট পেনসিল দিয়ে করানো যাবে। বার বার অভ্যাস করাতে হবে। আরেকটা কথা মনে রাখতে হবে শিশু কে কখনো বলা যাবে না, এটা স্বরবর্ণ আর ক" থেকে ম" ব্যঞ্জন বর্ণ এ কথা গুলো বলা বলা যাবে না। আর শব্দ লেখার ক্ষেত্রে যুক্ত বর্ণ বর্জিত শব্দ হতে। স্বর চিহ্ন বর্জিত দুই বর্ণের শব্দ হলে ভালো হয়। আবার এক্ষেত্রে তার বলা বা জানা শব্দ গুলো লেখাতে পারলে খুব ভালো। বেশ কিছু দিন এসব অভ্যাসের পর সে স্বর চিহ্ন দেওয়া শব্দ লিখতে অভ্যাস করতে পারে। সেক্ষেত্রে তার বলা বা চেনা শব্দ লিখতে দিতে হবে। সাথে সাথে " ক" থেকে " হ" পর্যন্ত লেখা হবে এবং পড়বে। এক্ষেত্রে আগে তাকে দশ টি স্বর চিহ্ন শেখাতে হবে। সে গুলো এখানে দিলাম,
যারা এগিয়ে থাকা ছাত্র ছাত্রী তারা যেমন খুশি শব্দ তৈরি করতে পারে তাদের জন্য আপনি যে কোন বর্ণ দিয়ে শব্দ লিখতে দিলে সে অনায়াসে লিখে দেবে স্বর চিহ্ন সহ, কিন্তু যারা পিছিয়ে পরা তাদের শেখার জন্য রইল টিপস। যারা পিছিয়ে পরা তারা নিজেদের চেনা জানা এবং বলা স্বর চিহ্ন বর্জিত শব্দ বলবে বা লিখবে পাশাপাশি স্বর চিহ্ন দেওয়া বর্ণ লিখবে "ক" থেকে "হ" পর্যন্ত ও উচ্চারণ সহ বার বার বলবে।
যেমন, কা, কি, কী, কু, কূ, কৃ, কে, কৈ, কো, কৌ এভাবে উচ্চারণ করে পড়ানোর সাথে সাথে লেখাতে হবে। "হ" পর্যন্ত সকল বর্ণ সাথে শব্দ তৈরি করতে দিতে হবে। এই বিষয়ট ববর্তমানে প্রথম শ্রেণীর আমার বই এ আছে, আমি মনে করি এ গুলো প্রাক প্রাথমিক শ্রেণির পাঠ্য। এর পর থাকবে নতুন নতুন শব্দ তৈরির কৌশল। আপনারা দেখুন ও মন্তব্য করুন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
( ছবি গুলি অনেক বছর আগে, সর্ব শিক্ষা প্রকাশিত একটি বই থেকে নেওয়া) বর্ণ গুলো কে এরকম ভাবে লেখার জন্য বই তথা হাতের লেখার বই পাওয়া যায়, বা চৌকো ঘর কাটা হাতের লেখার খাতা পাওয়া যায়। আর কোনো কিছুই না হলে ঐ স্লেট পেনসিল দিয়ে করানো যাবে। বার বার অভ্যাস করাতে হবে। আরেকটা কথা মনে রাখতে হবে শিশু কে কখনো বলা যাবে না, এটা স্বরবর্ণ আর ক" থেকে ম" ব্যঞ্জন বর্ণ এ কথা গুলো বলা বলা যাবে না। আর শব্দ লেখার ক্ষেত্রে যুক্ত বর্ণ বর্জিত শব্দ হতে। স্বর চিহ্ন বর্জিত দুই বর্ণের শব্দ হলে ভালো হয়। আবার এক্ষেত্রে তার বলা বা জানা শব্দ গুলো লেখাতে পারলে খুব ভালো। বেশ কিছু দিন এসব অভ্যাসের পর সে স্বর চিহ্ন দেওয়া শব্দ লিখতে অভ্যাস করতে পারে। সেক্ষেত্রে তার বলা বা চেনা শব্দ লিখতে দিতে হবে। সাথে সাথে " ক" থেকে " হ" পর্যন্ত লেখা হবে এবং পড়বে। এক্ষেত্রে আগে তাকে দশ টি স্বর চিহ্ন শেখাতে হবে। সে গুলো এখানে দিলাম,
যারা এগিয়ে থাকা ছাত্র ছাত্রী তারা যেমন খুশি শব্দ তৈরি করতে পারে তাদের জন্য আপনি যে কোন বর্ণ দিয়ে শব্দ লিখতে দিলে সে অনায়াসে লিখে দেবে স্বর চিহ্ন সহ, কিন্তু যারা পিছিয়ে পরা তাদের শেখার জন্য রইল টিপস। যারা পিছিয়ে পরা তারা নিজেদের চেনা জানা এবং বলা স্বর চিহ্ন বর্জিত শব্দ বলবে বা লিখবে পাশাপাশি স্বর চিহ্ন দেওয়া বর্ণ লিখবে "ক" থেকে "হ" পর্যন্ত ও উচ্চারণ সহ বার বার বলবে।
যেমন, কা, কি, কী, কু, কূ, কৃ, কে, কৈ, কো, কৌ এভাবে উচ্চারণ করে পড়ানোর সাথে সাথে লেখাতে হবে। "হ" পর্যন্ত সকল বর্ণ সাথে শব্দ তৈরি করতে দিতে হবে। এই বিষয়ট ববর্তমানে প্রথম শ্রেণীর আমার বই এ আছে, আমি মনে করি এ গুলো প্রাক প্রাথমিক শ্রেণির পাঠ্য। এর পর থাকবে নতুন নতুন শব্দ তৈরির কৌশল। আপনারা দেখুন ও মন্তব্য করুন। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
প্রাক প্রাথমিকের পড়াশোনা।
প্রথমে বলে রাখি এই প্রাক প্রাথমিক শ্রেণি শুরু হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলি তে 2013 থেকে। 5+ বয়স হলে এই শ্রেণীতে ভর্তি করা হয়। আগে অর্থাৎ 2013 সালের আগে এরা প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হতে পারত এবং বাংলা/ অঙ্ক/ ইংরেজি পড়ত কিন্তু যখন থেকে এরা প্রাক প্রাথমিকের ছাত্র ছাত্রী হয়ে গেল সেদিন থেকে অদ্ভুত দুটি বই একটি কাটুম কুটুম আর মজারু পড়তে আরম্ভ করে দিল। আজব রাজ্যের লোক তো আমরা কিছু নেই বই গুলোতে শেখার মতো। তবুও শেখাতে হবে, এটা অন্য কিছু না এক জনের জেদের জন্য আর বাংলার সরকারের লেখা পড়া যাতে উঠৈ যায় তার ব্যবস্থাপনা। অনেকেই আর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চায় না। একটু টাকা থাকলে সোজা চলে যান ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা বেসরকারি বিদ্যালয়ে সেখানে ঐ মজারু নেই আর ভর্তির বয়সের কড়াকড়ি নেই। স্বাধীন ব্যবস্থা, যাহোক সে সব বাদ দিন কারণ সেয়ানা পাগলের পাল্লায় পরে আমরা এখন সবাই পাগলা হয়ে গেছি। এসব নিয়ে আলোচনা করলে শেষ হবে না। সরকারি শিক্ষা ব্যবস্থা আজ ধ্বংসের মুখে। আসুন আমরা 5+ বয়সের বাচ্ছা দের, যারা একদম লিখতে পারেনা তাদের কিভাবে লেখা শেখাব সেটা আলোচনা করি। লেখার আগে বাচ্ছা দের স্লেট পেনসিল দিন আর বিভিন্ন রকমের আঁকি বুঁকি কাটাতে বলুন, যেমন এরকম হতে পারে। ছবি টি একটি বই থেকে নেওয়া।
এভাবে তিন কোনা, গোল, অর্ধ গোল আরও নানা ধরনের আঁকা আকতে দিন। ,একটা আঁকা বা লেখা কে 10 বারে না হলে 100 বার সে আঁকবে বা লিখবে। এখানে একটা কথা বলে রাখি লেখা শেখাবার সময় পরপর লেখা শেখাতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। সব শিখে যাবার পর সে পরপর লিখবে। তিন কোনা আঁকতে পারে তবে সে লিখতে পারবে। ব, ক, ঝ, র, ধ, ঋ, অর্থাৎ এগুলো সব তিন কোন আকৃতির। এবার বাচ্ছা যদি অর্ধ গোল আঁকতে পারে তবে সে যা যা বর্ণ লিখতে পারে সেটা হল, অ, আ, ত, ৩,ড।আর এই ড লিখতে শিখলে সে লিখতে পারে উ, ঊ, ড, ৬,৫ এই ভাবেই যে শিশু লিখতে পারে না। তাকে লেখা শেখার ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষক বা অভিভাবক কে ধৈর্য্য শীল হতে হবে, কোন বর্ণ বা সংখ্যা কার সাথে মেলে সেটা শিখিয়ে দিতে হবে। পরে পরপর লেখা শিখে নেবে। যেমন "ক" এর আঁকরি টা দিতে পারলে ১ শিখবে, হয়তো বলবেন মোটেই মেলে না এটা একদম ঠিক কথা কিন্তু প্রথম শেখাবার জন্য এটা করতে হবে। তার পর ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে। আবার "য" এই বর্ণ টি লিখতে পারে তবে সে য, য়, ষ লিখতে শিখবে। 'ই' লিখতে পারে তবে ঐ আকৃতির হ, 2,২ লিখতে শিখবে। অনেকেই বলবেন মেলেনি তো একদম হুবাহু মিলবে না। প্রাথমিক ভাবে বর্ণ লেখাতে হলে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে লেখালে ছাত্র ছাত্রী ভালো এবং তাড়াতাড়ি লেখা শিখতে পারে।
এভাবে তিন কোনা, গোল, অর্ধ গোল আরও নানা ধরনের আঁকা আকতে দিন। ,একটা আঁকা বা লেখা কে 10 বারে না হলে 100 বার সে আঁকবে বা লিখবে। এখানে একটা কথা বলে রাখি লেখা শেখাবার সময় পরপর লেখা শেখাতে হবে এমন কোন বাধ্যবাধকতা নেই। সব শিখে যাবার পর সে পরপর লিখবে। তিন কোনা আঁকতে পারে তবে সে লিখতে পারবে। ব, ক, ঝ, র, ধ, ঋ, অর্থাৎ এগুলো সব তিন কোন আকৃতির। এবার বাচ্ছা যদি অর্ধ গোল আঁকতে পারে তবে সে যা যা বর্ণ লিখতে পারে সেটা হল, অ, আ, ত, ৩,ড।আর এই ড লিখতে শিখলে সে লিখতে পারে উ, ঊ, ড, ৬,৫ এই ভাবেই যে শিশু লিখতে পারে না। তাকে লেখা শেখার ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষক বা অভিভাবক কে ধৈর্য্য শীল হতে হবে, কোন বর্ণ বা সংখ্যা কার সাথে মেলে সেটা শিখিয়ে দিতে হবে। পরে পরপর লেখা শিখে নেবে। যেমন "ক" এর আঁকরি টা দিতে পারলে ১ শিখবে, হয়তো বলবেন মোটেই মেলে না এটা একদম ঠিক কথা কিন্তু প্রথম শেখাবার জন্য এটা করতে হবে। তার পর ধীরে ধীরে ঠিক হয়ে যাবে। আবার "য" এই বর্ণ টি লিখতে পারে তবে সে য, য়, ষ লিখতে শিখবে। 'ই' লিখতে পারে তবে ঐ আকৃতির হ, 2,২ লিখতে শিখবে। অনেকেই বলবেন মেলেনি তো একদম হুবাহু মিলবে না। প্রাথমিক ভাবে বর্ণ লেখাতে হলে এই পদ্ধতি প্রয়োগ করে লেখালে ছাত্র ছাত্রী ভালো এবং তাড়াতাড়ি লেখা শিখতে পারে।
করোনা মতো মহামারী কে উপেক্ষা করে খেলাশ্রীর নামে ভোট প্রস্তুতি।
এক্সপ্রেস নিউজের খবর। করোনার মতো মহামারী আরও প্রবল আকারে ধেয়ে আসছে, হাসপাতালের ডাক্তার দের PPE নেই, নেই রোগ পরীক্ষার কিটস।গরীব নিম্ন মধ্যবিত্ত অনেক মধ্যবিত্ত মানুষের পেটে ভাত নেই। রেশন কার্ডের নামে প্রহসন চলছে। রেশন সে তো চোরের দখলে কে কত চুরি করে নিজের নামে এবং দলের স্টিকার লাগিয়ে বিলি করতে পারে তার প্রতিযোগিতা এর মধ্যে পাচ্ছে কারা দুই দলের সমর্থক যাদের কেনার ক্ষমতা আছে। একমাত্র বামপন্থীরা কোন দল না দেখে গরীব মানুষের পাশে দাঁড়িয়েছে প্রথম থেকেই কিভাবে, চাঁদা তুলে, যার দেবার ক্ষমতা আছে তার থেকে সাহায্য নিয়ে, সেই প্যাকেটে কোন স্টিকার নেই। সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ আজ বড়ো অসহায় কাজ চলে গেছে টাকা নেই, পরিযায়ী শ্রমিক দের ফিরিয়ে আনার উদ্যোগ নেই। এতো নেই এর মধ্যে দিদি খেলাশ্রীর টাকা দিচ্ছেন কাদের ক্লাব গুলো কে যাতে আগামী বিধানসভা নির্বাচনের সময় মদ মাংস খেয়ে মানুষের উপর অত্যাচার করে ভোট আদায় করতে পারে। আর দিদি ভাই ভাইপো ভাইঝিরা চুরি করে তোলা বাজি করে কাটমনির ভাগ পাঠিয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক হতে পারে তার ব্যবস্থাপনা করতে পারে, দারুণ ব্যবস্থা। আর দাদা মনি চোরের দল কে মদত দিয়ে যাচ্ছে যাতে আরও চুরি করতে পারে।। সিবিআই তদন্তের নামে মানুষের সাথে প্রতারণা চলছে, আর এই সময় দিল্লির দাদা কি করছে, চোর ঋণ খেলাপি দের কোটি কোটি টাকা ঋণ মুকুব করে দিচ্ছে। থালা ঘন্টা কাঁসর বাজানো মোমবাতি জ্বালান সর্বশেষ কয়েক শ কোটি টাকা খরচ করে হাসপাতাল গুলোর উপর ফুল ছড়িয়ে দিচ্ছে। তাই সময এসেছে এই দুই চোর চিটিংবাজ ধাপ্পাবাজকে বাংলা ছাড়া করার ওরা যেমন এখন থেকে প্রচার শুরু করে দিয়েছে, সেই ভাবে আমরা সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলি এখন থেকে আর নয় অনেক হয়েছে এবার তুমি বাংলা ছাড়। যেমন পরিযায়ী শ্রমিক দের ভাড়া নেওয়া যাবে এই আহ্বানে আপনারা ঝড় তুলে বন্ধ করে দিলেন ভাড়া নেওয়া সেই ভাবেই ঝড় তুলুন আগামী বছর যদি বাম কংগ্রেস জোট করেও হয় তাহলেও পাল্টে ফেলি এই সরকার কে। আর যারা নির্বাচিত হয়ে আসবেন তাদের প্রতিজ্ঞা বদ্ধ হতে হবে। শত প্রলোভনে ভয়ে দল পাল্টে চোরের দলে নাম লেখান যাবে না। অনেকেই পড়ে বলবেন চৌঁত্রিশ বছরে চুরি হয়নি। দিদি 2006 থেকে বেশি বেশি করে প্রচার করে ছিলেন, অনেকেই বলবেন ভুলে গেলেন সাঁইবারি, বিজন সেতু, মরিচ ঝাঁপি, কঙ্কাল কাণ্ড আরও বেস কিছু তাদের আমি উত্তর এখানে দিলাম দিদি এই সব বলে ক্ষমতায় এসে এগারো না বারোটা কমিটি গঠন করে ছিলেন, ও সাথে জ্ঞানেশ্বরী এক্সপ্রেস দূর্ঘটনা ছিল। আর ছিল নন্দী গ্রাম সিঙ্গুর সিবিআই তদন্ত সব রিপোর্ট দিদির কাছে জমা আছে। একটাও প্রকাশ করেনি, যিনি এসব প্রশ্ন করেন তিনি ঐ চোরের সমর্থন করেন। আমার তো মনে হয় তিনি ঐ চুরির ভাগ পান যে হেতু ঐ দলের সমর্থক সেই সুত্র ধরে জানতে পারেন অথবা আর টি আই করে জানতে পারেন। অত গুলো কমিটি তৈরি করেও একজন বাম নেতা মন্ত্রীকে জেলে বন্দি করতে পারে নি উল্টোটাটা ঘটেছে, সরকারে থাকা কালীন নেতা মন্ত্রী সাংসদ জেল খেটে এসেছে। গত লোকসভা নির্বাচনের আগে সিবিআই ভুভুবনেশ্বর বেড়িয়ে আসার প্যাকেজ দিয়ে ছিল। তাই বলি যদি বেকার ছেলে মেয়েদের চাকরি চান, যদি না চান চাকরি তালিকা ভুক্ত হয়ে চাকরি না পেয়ে ঐ চাকরি প্রার্থীরা অনশনে করে এবং অনশন করতে গিয়ে গর্ভের সন্তান নষ্ট না হয়ে যায়। অনশনের পরও দু তিন বছর হয়ে গেল এখন তারা একজনও চাকরি পায় নি। নিজের সন্তানের ভবিষ্যতের কথা ভেবে আর আপামর বাঙালির স্বার্থে আজ 5/5/2020 কার্ল মার্কস এর জণ্ম দিনে আমরা প্রতিজ্ঞা করি। চোর চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ দের সরিয়ে, আগামী 2021 সাল /বাংলা হোক লালে লাল।
Sunday, 3 May 2020
ভারতী ঘোষের মা, এখন আমাদের মা।
দেবময় মণ্ডল জানি না আসল নাম কি না! তবে এই পেজের নাম দেখে আমার একটা কথা মনে পড়ে গেল। ভারতী ঘোষ মা বলে মঞ্চে উঠে পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করছিলেন। আর ও দু এক জন মা বলে ছিলেন, তারা এখন কেউ আর বর্তমানে শাসক দলে নেই। প্রত্যেকেই দল বদল করে বিজেপি তে গেছে। ফুলে ফুলে মাসতুত ভাই, এক ফুলের মধু যেই বেশি খেয়ে হজম হচ্ছে না। অমনি আরেকটা ফুলে চলে যাচ্ছে। এক ফুলের চোর অন্য ফুল মানে বড়ো ফুলে গেলেই সাধু, দারুণ ব্যাপার! কতজন গেছে এর মধ্যে দেখ এরা এখন সবাই ভাল। এর মধ্যেই মনে হয় তোয়ালের নীচে টাকা নেওয়ার লোক আছে।
তবে যাই বলিস ভাই সবার মা, তাহলে সব বাঙালি চোর আর তোলা বাজ, আর কাট মানির ভাগ পায়। সবাই সারদা, রোজভ্যলী, এম পি এস গ্রীনারির টাকা বাটপারি করেছে! সবাই তাহলে বালিখাদান থেকে কয়লা খাদান থেকে টাকা তোলা তোলে! আমার মনে হয় না, আর সেই কারণেই বাঙালি জাতি এখনও ঐ ফুলে ফুলে মাসতুত ভাই এর দল দুটো কে বাদ দিয়ে মুক্তির পথ খুঁজে বেড়াচ্ছে। জানি না ভাই তোমার ভাগ কতটা যার জন্যে তুমি ঐ পেজে যোগ দিতে বলছ। কয়েক বছর আগের ইতিহাস ঘেঁটে দেখ দেখতে যে মা বলেছে সেই বিপদে পড়েছে। তাই আমি অন্তত তোমার ঐ দলে নেই। ভালো থেকো বুঝে শুনে মা বল।
তবে যাই বলিস ভাই সবার মা, তাহলে সব বাঙালি চোর আর তোলা বাজ, আর কাট মানির ভাগ পায়। সবাই সারদা, রোজভ্যলী, এম পি এস গ্রীনারির টাকা বাটপারি করেছে! সবাই তাহলে বালিখাদান থেকে কয়লা খাদান থেকে টাকা তোলা তোলে! আমার মনে হয় না, আর সেই কারণেই বাঙালি জাতি এখনও ঐ ফুলে ফুলে মাসতুত ভাই এর দল দুটো কে বাদ দিয়ে মুক্তির পথ খুঁজে বেড়াচ্ছে। জানি না ভাই তোমার ভাগ কতটা যার জন্যে তুমি ঐ পেজে যোগ দিতে বলছ। কয়েক বছর আগের ইতিহাস ঘেঁটে দেখ দেখতে যে মা বলেছে সেই বিপদে পড়েছে। তাই আমি অন্তত তোমার ঐ দলে নেই। ভালো থেকো বুঝে শুনে মা বল।
পরিযায়ী শ্রমিক দের ফিরিয়ে আনতে টাকা নেওয়া চলবে না । সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় উঠুক।
ছবিটি ডেইলি হান্ট নিউজ সাইটে থেকে নেওয়া। কোন এক রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের অস্থায়ী বাসস্থান। জায়গায় নাম আমি দিচ্ছি না। যারা ছবি দেখে চিনতে পারেন চিনে নিন।আমি যতদূর জানি এটি দিল্লির একটি বিখ্যাত নদীর সেতু। ওসব এখন লেখার সময় নয়, দেড় মাস যাবৎ পরিযায়ী শ্রমিকের দল নানা ভাবে চেষ্টা করে গেছে, নিজের বাড়িতে ফেরার তারা একটাই ভেবে নিয়েছে না খেয়ে মারা গেলে যেন পরিবারের কাছে ফিরে মরতে পারে। আর ভারত সরকার এবং রাজ্য সরকারের ঘুম ভাঙতে সময় লাগল দেড় মাস। আর দুই সরকার দিদি ও দাদার বিশাল ভোট ব্যাংক এই শ্রমিকের দল। অথচ তাদের জন্যে ভাবনা নেই, অনীহা ফিরিয়ে আনতে। যদি বা বেড়ালের ভাগ্যে শিকে ছিঁড়ল বামপন্থী আর কংগ্রেস নেতা তথা অধীর চৌধুরীর জন্য। তখন রেল কি বলছে, ভাড়া লাগবে কেবল ভাড়া নয় তার সাথে অতিরিক্ত পঞ্চাশ টাকা। যারা দেড মাস কর্মহীন মজুরি বিহীন কোথাও কোথাও পার্টির সাথে যোগাযোগ করে সামান্য সাহায্য মিলেছে। সেই অবস্থায় দাঁড়িয়ে তাদের কাছে রেল ভাড়া চাইছে। সোশ্যাল মিডিয়ায় এতো কিছু নিয়ে কথা হয় এই বিষয়ে কোনও পোষ্ট তেমন চোখে পড়ে না। কারণ যখন কেন্দ্রীয় সরকার বড়ো বড়ো বড়ো ঋণ খেলাপি দের 68 হাজার কোটি টাকা ঋণ মুকুব করে দিতে পারে এই লকডাউন চলা কালীন। আবার কোটি কোটি টাকা খরচ করে হাসপাতালে উপর ফুল ছড়িয়ে দিতে পারে। সে খানে দাঁড়িয়ে একজন কপর্দক শূন্য রোজগার হীন হত দরিদ্র মানুষ গুলো পরিবারের কাছে ফেরত আসতে রেল ভাড়া নেবে। আমি দেখতে চাই সোশ্যাল মিডিয়ায় কেমন প্রতিবাদ যে প্রতিবাদের কথা ঐ সব অমানুষ নেতা মন্ত্রী দের কানে পৌঁছে দিতে পারে। আসুন যদি সত্যি কারের মানুষ হয়ে থাকেন, মানবিকতা আপনার ধর্ম হয়ে থাকে। তাহলে এই সব সহায় সম্বল হীন মানুষ গুলো যাতে নিরাপদে ফিরে আসে তার জন্য প্রতিবাদ করি। আর যদি ঐ অমানুষের দলের মধ্যে থাকেন তাহলে একবার অন্তত মানবিক মুখ দেখান। সুকান্ত ভট্টাচার্যের বোধন কবিতার একটা লাইন আছে, "তেরোশ সালের মধ্যবর্তী মালিক মজুমদার মানুষ ছিল কি?" কবিতার লাইন টি একটু পাল্টে লিখলে, দু হাজার কুড়ি সালের নেতা মন্ত্রী মানুষ ছিল কি? কোটি কোটি টাকা ঋণ ছাড়, রেশনের কারচুপি ঘোষণা আছে বাস্তবে তা নেই।আসুন আমরা এই গরীব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াই, যারা কিলোমিটারের পর কিলোমিটার পায়ে হেঁটে এসে বাড়িতে পৌঁছানোর আগেই মারা যাচ্ছে কেবল দীর্ঘ দিনের না খেয়ে পথ চলা বা সাইকেল চালানোর জন্যে। যদি মানুষ হয়ে থাকেন দিল্লির ঐ অমানুষ নেতা মন্ত্রী বড়ো লোকের তথা ধনীর দালাল না হয়ে থাকেন তাহলে প্রতিবাদে গর্জে উঠুন। ওরা তথা দিল্লির সরকারের বড়ো বড়ো মন্ত্রী রা এখন তাদের দালালি করে। বিদ্রোহী কবির ভাষায় যারা দিন রাত ভাবে, সাতাশ কবে হইবে একশ সাতাশ /ধনীর ক্ষুদিত হাড়ে লাগিত বাতাস। যদি সত্যি বাঙালির রক্ত শরীরে থাকে তাহলে এই চোর ও চোরের দালাল দের বিরুদ্ধে গর্জে উঠুন। প্রতিবাদের ঝড় উঠুক সোশ্যাল মিডিয়ায় ।
Subscribe to:
Posts (Atom)
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...