ঔরঙ্গাবাদের ট্রেনে ( মাল গাড়িতে) কুচলে যাওয়া 17 জন পরিযায়ী শ্রমিক। এর পরও আমাদের রাজ্যের এক পশু বলছে। দায় দায়িত্ব কেন্দ্র সরকারের নয়, মনে হচ্ছে লকডাউন এরা ঘোষণা করেছে। মানুষ কে সর্তক না করে, বাড়ি ফেরার সুযোগ না দিয়ে, যে যেমন আছে তেমনি থাকতে বলে, হঠাৎ করে মনে হল লকডাউন ঘোষণা করে দিলাম। কারণ আমি রাজা আমার হুকুম অমান্য করে কার সাধ্য। যারা আমার তহবিল ভরে দেবে নির্বাচন এলে তাদের আমি ফিরিয়ে আনতে বিমান ও জল জাহাজ পাঠিয়েছি। তোরা কেরে দু টাকার গোলাম, ক্রীতদাসের দল তোদের মরা ভালো। এতো চেষ্টা করে যাচ্ছি তোদের মারতে মরিস না। এবার সুযোগে পেয়েছি। না খেয়ে মরে যাবি না মরে হেঁটে হেঁটে বাড়ি ফিরে আসবি আমি তামাশা দেখব। নির্বাচন এলে ও কমিশন কে টাকা দিয়ে দেব। মদ মাংস খাইয়ে দেব ঠিক আমি জিতে যাব। আমার ক্ষমতা চাই ক্ষমতা আর কোটি কোটি টাকা, তোরা দিতে পারবি!
আমার কিছু করতে পারবি না, আমি জনগণের নেতা মন্ত্রী কেবল তোদের করের টাকায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরে বেড়াই। কারা এদের মানুষ বলেন, আমার তো মনে হচ্ছে যারা এই নর পশু কে মানুষ বলে তারা আসলে মানুষ নয়। মানুষের চামরা ধারি একটা পশু। আরেকটা কেবল বিজ্ঞাপন আছে, দু বছরের মধ্যে 100 % কাজ করে ফেলেছে, বাংলার গর্ব। গর্বের চটে বুকের ছাতি ফেটে যাবার যোগার। আমি আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এদের সমর্থকরা বুক বাজিয়ে প্রচার করতে ব্যস্ত। যারা ঐ সব প্রচার করছেন, তাদের বলছি হয় নিজেকে পাল্টে ফেলুন, এই সব শাসকের থেকে দূরে থাকুন নর পশু দের হয়ে প্রচার করবেন। আমার ফেসবুকে এরকম যারা বন্ধু আছেন তারা আমাকে ব্লক করে দিন। আর যারা ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ পাঠান তাদের বলছি আমার প্রোফাইল দেখে পাঠান। যার জন্য লেখা, ওদিক লক্ষ লক্ষ মানুষ না খেয়ে পায়ে হেঁটে সাইকেল নিয়ে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার যাচ্ছে। আর ধনী পরিবারের সদস্যদের প্লেনে করে বিদেশ থেকে ফেরত আনা হচ্ছে। তারা করোনা উপহার হিসেবে নিয়ে আসছে। আর এই রকম কিছু মানুষ, যারা এই সব পশুর কাছে মানুষ নয়, তারা রেল লাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে ফিরছিল ক্লান্ত শরীর রাতে রেল লাইনের উপর শুয়ে ছিল। ট্রেন চলাচল বন্ধ তাই হয়তো ভেবে ছিল কিছু হবে না। মাল গাড়িতে তাদের জীবন শেষ করে দিয়ে চলে গেল। আমার একটা প্রশ্ন আছে ঐ মাল গাড়ি চালাতে রাজ্য সরকারের অনুমতি লেগেছিল। যদি লাগে তাহলে কিছু বলার নেই, যদি না লাগে তাহলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা মানুষ কে তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে দিতে অনুমোদন লাগবে সেই রাজ্যের সরকারের, দারুণ যুক্তি তাহলে এক কাজ করুন যে সব রাজ্যে বা রাজ্যের মধ্যে করোনা হয় নি। সেই সব জায়গায় ছোট ছোট রুটে রাজ্য সরকার ট্রেন চলাচলের অনুমতি নিয়ে দিন। তাহলে রাজ্যের মধ্যে এক জেলার মানুষ আরেকটা জেলায় আটকে আছে তারা বাড়িতে ফিরে আসে। আসল তা নয় নর পশু দের যুক্তির অভাব নেই, আমার রাজ্য সরকার সে তো মুখে মানব দরদ কাজ অষ্ট রম্ভা, আটকে পরা মানুষ কে ফিরিয়ে আনতে কোন উদ্যোগ নেই। যাহোক নর পশুর মাংস খাওয়া হয়ে গেছে, জীবন্ত না ফিরিয়ে দিলেও গাড়িতে মানে লরিতে তোলা হচ্ছে, জানি না বাড়ি পৌঁছবে কিনা কোথায় নিয়ে গিয়ে ফেলে দেবে।
আমার কিছু করতে পারবি না, আমি জনগণের নেতা মন্ত্রী কেবল তোদের করের টাকায় কোটি কোটি টাকা খরচ করে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরে বেড়াই। কারা এদের মানুষ বলেন, আমার তো মনে হচ্ছে যারা এই নর পশু কে মানুষ বলে তারা আসলে মানুষ নয়। মানুষের চামরা ধারি একটা পশু। আরেকটা কেবল বিজ্ঞাপন আছে, দু বছরের মধ্যে 100 % কাজ করে ফেলেছে, বাংলার গর্ব। গর্বের চটে বুকের ছাতি ফেটে যাবার যোগার। আমি আশ্চর্য হয়ে যাচ্ছি যখন সোশ্যাল মিডিয়ায় এদের সমর্থকরা বুক বাজিয়ে প্রচার করতে ব্যস্ত। যারা ঐ সব প্রচার করছেন, তাদের বলছি হয় নিজেকে পাল্টে ফেলুন, এই সব শাসকের থেকে দূরে থাকুন নর পশু দের হয়ে প্রচার করবেন। আমার ফেসবুকে এরকম যারা বন্ধু আছেন তারা আমাকে ব্লক করে দিন। আর যারা ফেসবুকে বন্ধুত্বের অনুরোধ পাঠান তাদের বলছি আমার প্রোফাইল দেখে পাঠান। যার জন্য লেখা, ওদিক লক্ষ লক্ষ মানুষ না খেয়ে পায়ে হেঁটে সাইকেল নিয়ে কিলোমিটারের পর কিলোমিটার যাচ্ছে। আর ধনী পরিবারের সদস্যদের প্লেনে করে বিদেশ থেকে ফেরত আনা হচ্ছে। তারা করোনা উপহার হিসেবে নিয়ে আসছে। আর এই রকম কিছু মানুষ, যারা এই সব পশুর কাছে মানুষ নয়, তারা রেল লাইন ধরে হাঁটতে হাঁটতে ফিরছিল ক্লান্ত শরীর রাতে রেল লাইনের উপর শুয়ে ছিল। ট্রেন চলাচল বন্ধ তাই হয়তো ভেবে ছিল কিছু হবে না। মাল গাড়িতে তাদের জীবন শেষ করে দিয়ে চলে গেল। আমার একটা প্রশ্ন আছে ঐ মাল গাড়ি চালাতে রাজ্য সরকারের অনুমতি লেগেছিল। যদি লাগে তাহলে কিছু বলার নেই, যদি না লাগে তাহলে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আটকে থাকা মানুষ কে তাদের বাড়িতে ফিরিয়ে দিতে অনুমোদন লাগবে সেই রাজ্যের সরকারের, দারুণ যুক্তি তাহলে এক কাজ করুন যে সব রাজ্যে বা রাজ্যের মধ্যে করোনা হয় নি। সেই সব জায়গায় ছোট ছোট রুটে রাজ্য সরকার ট্রেন চলাচলের অনুমতি নিয়ে দিন। তাহলে রাজ্যের মধ্যে এক জেলার মানুষ আরেকটা জেলায় আটকে আছে তারা বাড়িতে ফিরে আসে। আসল তা নয় নর পশু দের যুক্তির অভাব নেই, আমার রাজ্য সরকার সে তো মুখে মানব দরদ কাজ অষ্ট রম্ভা, আটকে পরা মানুষ কে ফিরিয়ে আনতে কোন উদ্যোগ নেই। যাহোক নর পশুর মাংস খাওয়া হয়ে গেছে, জীবন্ত না ফিরিয়ে দিলেও গাড়িতে মানে লরিতে তোলা হচ্ছে, জানি না বাড়ি পৌঁছবে কিনা কোথায় নিয়ে গিয়ে ফেলে দেবে।
এদের নির্দেশে পুলিশ ও আজ পশুতে পরিনত হয়েছে, ব্রিটিশ ভারতে এই রকম ছিল। মানুষ না খেয়ে কিলোমিটার পর কিলোমিটার হাঁটছে। এই গরমে এক বিন্দু জল দিয়ে সাহায্য নেই, উল্টো লাঠি দিয়ে মেরে তাড়া করছে বাচ্চা নিয়ে ছুটতে না পারলে জুটেছে মার। অথচ খালি লরি গুলো এন এইচ ২ দিয়ে দিব্যি যাচ্ছে, দু দশ জন করে তুলে দিলে এরা বাড়ি ফিরে যেতে পারে। আজ প্রশাসন সত্যিই অমানবিক, এবং নেতা মন্ত্রীরা সব পশু হয়ে গেছে। বাঙালি আজ কোথায়? কোথায় তোমার সেই তেজ কোথায় ব্রিটিশ তাড়াবার অঙ্গীকার। আবার এসেছে সময় ঝাঁপিয়ে পড়ার এই ব্রিটিশ দালাল দের নির্মূল করার। ব্রিটিশ আমলে যেমন ব্রিটিশ দের সাথে লড়াই এর পাশাপাশি এই দালাল দের সাথে লড়াই করতে হয়েছে। সেই দালাল দের বংশধররা এখন ক্ষমতা দখল করে আছে, এদের তাড়া করতে হবে। নেমে এস সব পথে যে যেখানে আছ, বঙ্গ জননী তথা ভারতমাতা আজ, দ্বিতীয় বারের জন্য শৃঙ্খলা বদ্ধ এই ব্রিটিশ দালাল তথা নর পশুদের দ্বারা। এদের সরিয়ে আনতে হবে নব প্রভাত। যারা এদের গুণ গান করছে সামান্য পদ বা টাকার লোভে, তাদের বলছি সাবধান নিজেকে প্রশ্ন করুন, মানুষ কে মানুষ মনে করুন পশু নয়। নজরুলের কুলি মজুর কবিতা মনে পরে। না পড়ে পড়ে নেবেন। পশু কে পশু বলুন, নিজে কে মানুষ করে তুলুন। আসছে সে দিন মানুষ ঘুরে দাঁড়াবে। বাঁধবে পশুতে মানুষে লড়াই। হয় তো বেশি মানুষের মৃত্যু হবে তাতে যদি আমিও মরি দুঃখ নেই। এই নর পশু দের হাত থেকে দেশ কে মুক্ত দেখে যেতে চাই। আসুন প্রতিজ্ঞা করি আসছে, ব্রিটিশ দালাল দের থেকে দেশ তথা রাজ্য মুক্ত হবে। আগামী
2021 এ রাজ্যের মানুষ গাইবে মানুষের জয়গান।
No comments:
Post a Comment