আজ আবার দূর্ঘটনায় মৃত্যু। এদের বাড়ি ফেরা আর হল না। আসলে এরা মানুষ না।
দেশে লকডাউন চলছে, রেলে ট্রেন চলে না চলে মাল গাড়ি কখন আসবে কেউ জানে না। এই কারণেই দোষ ঐ শ্রমিকের যারা রেল লাইন উপর শুয়ে ছিল। বাড়ি ফেরার তাগিদ লাইন ধরে হেঁটে ফিরে আসছিল, এই লকডাউন সড়ক গুলো ফাঁকা তাহলে এই পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনা গুলো ঘটছে কীভাবে? কিছু দিন আগে সাইকেল নিয়ে আসা পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনায় প্রাণ গেছে, আবার ওড়িশা পুলিশ রাস্তার মাঝে আটিকিয়ে টাকা পয়সা কেড়ে নিয়েছে। সরকার যদি এত ট্রেন চালু করছে এদের জন্য তাহলে রাস্তায় এরা কারা! আর ট্রেনে জায়গা না পেয়ে যারা কিছু টাকা দিয়ে লরি বাস ভাড়া করে ফিরে আসার চেষ্টা করছে সেখানে প্রতিদিন দূর্ঘটনা ঘটছে। গত কয়েক দিন আগে দু লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল পরিযায়ী শ্রমিক দের। আবার মিনি বাস উল্টে আজ আবার। সত্যিই এদের বাড়ি ফেরা আর হল না, এসব দেখে শুনে মনে হচ্ছে এই করোনা এরা তৈরি করেছে হঠাৎ করে ট্রেন বন্ধ এরা করেছে। ট্রেনের টিকিট কেটে যারা ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছে। অতিরিক্ত ভাড়া করে দেওয়ার জন্য যারা টিকিট কাটতে পারে নি এসব দায় এদের, এরা বাবা রাম দেব সহ শিল্প পতি দের 68 হাজার কোটি টাকা ছাড় দিয়েছে। আসলে কি কেন্দ্র কি রাজ্যে দু জায়গায় মানুষ নামের কতকগুলি পশু ক্ষমতা দখল করে আছে। যাদের রক্ত না দেখতে পেলে রাতের ঘুম আসে না। মানুষ অর্থাৎ এই ধরনের খেটে খাওয়া গরীব মানুষ গুলো কে মানুষ বলে মনে করে না। এরকম দেশদ্রোহী আর নর পশু মাত্র চার ঘন্টার নোটিশে লকডাউন ঘোষণা করে দিয়ে এদের বিপদে ফেলে দিয়েছে। সেই নরপশু দের একজন আবার ট্যূইট করে ব্যঙ্গ করছে, এরা মানুষ এই সব নেতা মন্ত্রীরা ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করে যাচ্ছে নরকের কীট, ঠান্ডা ঘরে বিরাট প্রাসাদ তৈরি করে বসে আছে সেটা এদের মেহনতে তৈরি ভুলে গেছে। কেবল এক সময় মনে পরবে ভোট এলেই, ভালো ভালো কথা প্রতিশ্রুতি পাঁচ বছরের কাজ 100 দিনে করে ফেলেছে। অথচ আজ এই দূর্দিনে এদের পাশে নেই। করোনা আনল কারা প্লেনে করে বিনামূল্যে বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরল যারা আর মার খাচ্ছে কারা দেশের যারা হাল ধরে রাখে সেই মেহনতি খেটে খাওয়া মানুষ। ভীষণ ভালো লেগেছে এই সব নেতা মন্ত্রী দের এরা এটাই চায় গরীব আবার মানুষ নাকি ঐ ওদের নাগরিক নয় বলে ডিটেশন ক্যাম্পে না খাইয়ে মেরে দিতাম, ব্যাপারটা বুঝতে পেরে আন্দোলন করতে শুরু করে দিল। আর এখন সুযোগ পেয়েছি এদের মারব না। এই ভাবে মরে যতটা কমে, গুজরাতে পাঁচিল তুলে চাপা দিয়েছি আর এখন রাস্তায় পিষে মেরে দিয়েছি। নাও সবাই থালা বাজাও কাঁসর ঘন্টা বাজাও মোমবাতি জ্বালাও বাজি পোড়াও, ফুল ছাড়াও আনন্দ কর, যে ভাবে হোক মানুষ মরছে গরীব গুলো জান শক্ত কিছুতেই করোনা হবে না। ওর থেকে না খাইয়ে আর পিষে মেরে দে, আমরা নাটক মঞ্চস্থ করি কোটি কোটি টাকা খরচ করে মদ মাংস দিয়ে দেব ঠিক ভোট দিয়ে দেবে। 280 টাকার মজুর 280 কোটি টাকার মালিক হবে। ভাই ভাইপো ভাইঝি দের ভাগ দিলেই হবে। তোরা কে? কত গুলো গরীব মানুষ কাজ করতে কে বাইরে যেতে বলেছিল? রাজ্যে থেকে চপ ভাজা /মুড়ি ভাজা /টেবিল পেতে চায়ের দোকান করে খাবি তা নয় বাইরে গেছে। দিল্লির দাদা সহ সবার নিরাপত্তা আছে, আসলে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরতে হয় কেন আজও অনেক নেতা বুঝেও বোঝে না। সত্যই যদি এরা গরীবের কথা ভাবত তাহলে নিরাপত্তা লাগত না। চাকরির জন্য অনশন করেও চাকরি নেই, ঘুষ দিতে পারে নি বলে। থাক এখন আর ওসব কথা লিখে লাভ নেই। আমি জানি আমার এই সব লেখা ঐ সব নেতা মন্ত্রী দের বদল করতে পারবে না। টাকা ছাড়া এরা কিছু বোঝে না যেমন করে হোক ক্ষমতা চাই আর টাকা চাই, এক সন্ন্যাসী সেও কোটি কোটি টাকা চায়। আরে সবাই কি আর স্বামী বিবেকানন্দ হতে পারে? তার আদর্শের বুলি বলে কিছু মানুষ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেল। আর বাড়াচ্ছি না, এর বদল একটাই ভোট, আসুন পাল্টে দিই। আবার পাল্টে যদি যায়ও কোটি কোটি টাকা দিয়ে ঐ এমপি /এম এল এ দের কিনে নেবে। আমি ভীষণ আশ্চর্য হয়ে যাই দেশে তো শিক্ষিত সচিব রা আছে তারা এদের এই সব কুকর্ম করতে সাহায্য করে কীভাবে! সত্যিই তারা শিক্ষিত! শিক্ষা তো চেতনা আনে মানুষ কে মানুষ হতে শেখায়। এরা কেমন শিক্ষিত? অধিকাংশ মন্ত্রী না হয় অশিক্ষিত কেবল ক্ষমতা চাই, আর ক্ষমতা পেলে যা খুশি তাই করা যায়। যা খুশি তাই বলা যায়, ঐ যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকুন আর মানুষ কে মানুষ বলে ভাবতে শিখুন।
দেশে লকডাউন চলছে, রেলে ট্রেন চলে না চলে মাল গাড়ি কখন আসবে কেউ জানে না। এই কারণেই দোষ ঐ শ্রমিকের যারা রেল লাইন উপর শুয়ে ছিল। বাড়ি ফেরার তাগিদ লাইন ধরে হেঁটে ফিরে আসছিল, এই লকডাউন সড়ক গুলো ফাঁকা তাহলে এই পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনা গুলো ঘটছে কীভাবে? কিছু দিন আগে সাইকেল নিয়ে আসা পরিযায়ী শ্রমিক দের দূর্ঘটনায় প্রাণ গেছে, আবার ওড়িশা পুলিশ রাস্তার মাঝে আটিকিয়ে টাকা পয়সা কেড়ে নিয়েছে। সরকার যদি এত ট্রেন চালু করছে এদের জন্য তাহলে রাস্তায় এরা কারা! আর ট্রেনে জায়গা না পেয়ে যারা কিছু টাকা দিয়ে লরি বাস ভাড়া করে ফিরে আসার চেষ্টা করছে সেখানে প্রতিদিন দূর্ঘটনা ঘটছে। গত কয়েক দিন আগে দু লরির মুখোমুখি সংঘর্ষে মৃত্যু হল পরিযায়ী শ্রমিক দের। আবার মিনি বাস উল্টে আজ আবার। সত্যিই এদের বাড়ি ফেরা আর হল না, এসব দেখে শুনে মনে হচ্ছে এই করোনা এরা তৈরি করেছে হঠাৎ করে ট্রেন বন্ধ এরা করেছে। ট্রেনের টিকিট কেটে যারা ফেরত দিতে বাধ্য হয়েছে। অতিরিক্ত ভাড়া করে দেওয়ার জন্য যারা টিকিট কাটতে পারে নি এসব দায় এদের, এরা বাবা রাম দেব সহ শিল্প পতি দের 68 হাজার কোটি টাকা ছাড় দিয়েছে। আসলে কি কেন্দ্র কি রাজ্যে দু জায়গায় মানুষ নামের কতকগুলি পশু ক্ষমতা দখল করে আছে। যাদের রক্ত না দেখতে পেলে রাতের ঘুম আসে না। মানুষ অর্থাৎ এই ধরনের খেটে খাওয়া গরীব মানুষ গুলো কে মানুষ বলে মনে করে না। এরকম দেশদ্রোহী আর নর পশু মাত্র চার ঘন্টার নোটিশে লকডাউন ঘোষণা করে দিয়ে এদের বিপদে ফেলে দিয়েছে। সেই নরপশু দের একজন আবার ট্যূইট করে ব্যঙ্গ করছে, এরা মানুষ এই সব নেতা মন্ত্রীরা ঠান্ডা মাথায় মানুষ খুন করে যাচ্ছে নরকের কীট, ঠান্ডা ঘরে বিরাট প্রাসাদ তৈরি করে বসে আছে সেটা এদের মেহনতে তৈরি ভুলে গেছে। কেবল এক সময় মনে পরবে ভোট এলেই, ভালো ভালো কথা প্রতিশ্রুতি পাঁচ বছরের কাজ 100 দিনে করে ফেলেছে। অথচ আজ এই দূর্দিনে এদের পাশে নেই। করোনা আনল কারা প্লেনে করে বিনামূল্যে বিদেশ থেকে বাড়ি ফিরল যারা আর মার খাচ্ছে কারা দেশের যারা হাল ধরে রাখে সেই মেহনতি খেটে খাওয়া মানুষ। ভীষণ ভালো লেগেছে এই সব নেতা মন্ত্রী দের এরা এটাই চায় গরীব আবার মানুষ নাকি ঐ ওদের নাগরিক নয় বলে ডিটেশন ক্যাম্পে না খাইয়ে মেরে দিতাম, ব্যাপারটা বুঝতে পেরে আন্দোলন করতে শুরু করে দিল। আর এখন সুযোগ পেয়েছি এদের মারব না। এই ভাবে মরে যতটা কমে, গুজরাতে পাঁচিল তুলে চাপা দিয়েছি আর এখন রাস্তায় পিষে মেরে দিয়েছি। নাও সবাই থালা বাজাও কাঁসর ঘন্টা বাজাও মোমবাতি জ্বালাও বাজি পোড়াও, ফুল ছাড়াও আনন্দ কর, যে ভাবে হোক মানুষ মরছে গরীব গুলো জান শক্ত কিছুতেই করোনা হবে না। ওর থেকে না খাইয়ে আর পিষে মেরে দে, আমরা নাটক মঞ্চস্থ করি কোটি কোটি টাকা খরচ করে মদ মাংস দিয়ে দেব ঠিক ভোট দিয়ে দেবে। 280 টাকার মজুর 280 কোটি টাকার মালিক হবে। ভাই ভাইপো ভাইঝি দের ভাগ দিলেই হবে। তোরা কে? কত গুলো গরীব মানুষ কাজ করতে কে বাইরে যেতে বলেছিল? রাজ্যে থেকে চপ ভাজা /মুড়ি ভাজা /টেবিল পেতে চায়ের দোকান করে খাবি তা নয় বাইরে গেছে। দিল্লির দাদা সহ সবার নিরাপত্তা আছে, আসলে নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরতে হয় কেন আজও অনেক নেতা বুঝেও বোঝে না। সত্যই যদি এরা গরীবের কথা ভাবত তাহলে নিরাপত্তা লাগত না। চাকরির জন্য অনশন করেও চাকরি নেই, ঘুষ দিতে পারে নি বলে। থাক এখন আর ওসব কথা লিখে লাভ নেই। আমি জানি আমার এই সব লেখা ঐ সব নেতা মন্ত্রী দের বদল করতে পারবে না। টাকা ছাড়া এরা কিছু বোঝে না যেমন করে হোক ক্ষমতা চাই আর টাকা চাই, এক সন্ন্যাসী সেও কোটি কোটি টাকা চায়। আরে সবাই কি আর স্বামী বিবেকানন্দ হতে পারে? তার আদর্শের বুলি বলে কিছু মানুষ কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেল। আর বাড়াচ্ছি না, এর বদল একটাই ভোট, আসুন পাল্টে দিই। আবার পাল্টে যদি যায়ও কোটি কোটি টাকা দিয়ে ঐ এমপি /এম এল এ দের কিনে নেবে। আমি ভীষণ আশ্চর্য হয়ে যাই দেশে তো শিক্ষিত সচিব রা আছে তারা এদের এই সব কুকর্ম করতে সাহায্য করে কীভাবে! সত্যিই তারা শিক্ষিত! শিক্ষা তো চেতনা আনে মানুষ কে মানুষ হতে শেখায়। এরা কেমন শিক্ষিত? অধিকাংশ মন্ত্রী না হয় অশিক্ষিত কেবল ক্ষমতা চাই, আর ক্ষমতা পেলে যা খুশি তাই করা যায়। যা খুশি তাই বলা যায়, ঐ যে নিরাপত্তা ব্যবস্থা আছে। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকুন আর মানুষ কে মানুষ বলে ভাবতে শিখুন।
No comments:
Post a Comment