Anulekhon.blogspot.com

Tuesday, 26 January 2021

দালাল মিডিয়া কি বলেন এর নাম স্বাধীনতা!


 দিল্লির শান্তি পুর্ণ কৃষক আন্দোলনে দিল্লি পুলিশ গুলি চালিয়ে হত্যা করল এক কৃষক কে। তার রক্তে রঞ্জিত হয়ে গেছে জাতীয় পতাকা, দালাল মিডিয়া চুপ কেন ঐ কৃষক কি গুলি বন্দুকনিয়েে আন্দোলন করছিল। আসলে  সরকারের মন্ত্রী যারা ক্ষমতা দখল করে আছে তারা জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। এটা কেবল এই দিল্লিতে নয় আমাদের রাজ্যের সরকারি শাসক দলও একই রকম ভাবে বিরোধী আন্দোলন করতে দেব না। পুলিশ দিয়ে জল কামান চালাবে লাঠি চালাব, আমার প্রশ্ন আমরা তো স্বাধীন দেশে বাস করি প্রতিটি মানুষের মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে এর জন্যে তো স্বাধীনতা দেশটা লুটেপুটে খেত তখন ইংরেজ আর এখন লুটে খাচ্ছে কয়েক জন গুজরাতি, যারা স্বাধীনতার নামে ইংরেজের পা চাটারা আজ ক্ষমতা স্বাধীনতার সময়  জন গুজরাতি ছিল তিনি প্রতি বছর একবার করে ইংরেজ দের সাথে গোল টেবিল বৈঠক করত, যাতে ইংরেজ দের সাথে হাত মিলিয়ে গুজরাতি দের ব্যবসার সুযোগ করে দেওয়া যায়। তিনি নাকি অনশন করে স্বাধীনতা এনেছেন, বাংলা ভাগ করে জল ঢালতে নোয়াখালী গিয়ে  ছিল সেখানে মানুষ জুতো পেটা করে ছিল। সে ইতিহাস থাক, আজ বলছি দালাল মিডিয়া তোমরা এত গলা ফাটানো চিৎকার করছ, বলত এর নাম স্বাধীনতা, নিরীহ নিরস্ত্র মানুষকে শাসক তথা পুলিশ গুলি করে হত্যা করছে! শাসকের কাছে প্রশ্ন আপনার লোভ এতো টাকার দরকার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের দাদা দিদি বোন ছেলে বন্ধধু দের মানুষ কে শোষণ করে টাকার পাহাড় করে তুলেছেন। এর পরও লোভ যাচ্ছে না, দেশ টাকে বেচে দিয়ে টাকা চাই। শাসকের পা চাটা ঘুষ খোর দালাল পুলিশ ছিঃ ছিঃ। একদিন এমন আসবে যে দিন নিজের ঘরে গিয়ে নিজে ছেলে মেয়েরা প্ররশ্ন করবে। আজ কটা মানুষ খুন করলে? শাসকের পা চাটা ঘুষ খোর খুনি পুলিশ ছিঃ ছিঃ। আবার বাংলায় ক্ষুদিরাম জণ্ম নেবে, সেদিন আর বেশি দূরে নয়। ছিঃ খুনি পুলিশ ছিঃ। 

স্বাধীনতা পর ভারতের ইতিহাসে আজ এক ঐতিহাসিক দিন।


 বেশিরভাগ ইলেকট্রনিক্স মিডিয়ায় প্রচার করে চলেছে, কৃষাণরা লাল কেল্লায় পুুুলিশের ব্যরিকেড ভেঙে ঢুকে জাতীয়  পতাকার জায়গায় নিজে দের পতাকা উত্তোলন করে দিয়েছেন। কিন্তু তারা কোনো জাতীয় পতাকা নামিয়ে এটা করেন নি, জাতীয় পতাকা তার জায়গায় আছে, কারণ সোশ্যাল মিডিয়ায় আমরা সেটাই  দেখছি, কিন্তু পা চাটা মিডিয়া এটা বলছে না।গেল গেল রব তুলে দিয়েছে, এটা করতে বাধ্য করল কে? দেশ তো স্বাধীন  হয়েেছ ৭৫ বছর হতে চলল। তাহলে কেন এই এত বড়ো কৃষাণ আন্দোলন এবং প্রারজাতন্ত্র দিবসের দিনে এই কৃষক প্যারেড করতে বাধ্য করা হলো কেন? গোদি মিডিয়া ঘুষ খোর পা চাটারা একটু জবাব দিন তো কৃষকরা সরকারের কাছে দাবি করে ছিল যে এখুনি তিন তিনটি কৃষি আইন তৈরি করতে হবে? স্বাধীন দেশে আন্দোলন করতে পুলিশ বাহিনী বাধা দেবে কেন? কোন দিক থেকে দেখলেন যে কৃষকরা এই আন্দোলন করতে গিয়ে অশান্তি ছড়িয়েছে আসলে পুলিশ আর এক শ্রেণীর পেটোয়া মিডিয়া এই কালো ইংরেজদের দালালি করছে। কে নাগরিক আইন আনতে বলেছিল, আর নাগরিক আইন দিয়ে কয়েক লক্ষ বাঙালি কে ডিটেশন ক্যাম্পে আটক করা হয়েছে ( আসামে) কার জন্যে। কে উত্তর দেবে মুখে বলেছে আমরা হিন্দু দের পক্ষে অথচ গিয়ে দেখুন ১৯ লক্ষ বাঙালি তার মধ্য ১৮ লক্ষ হিন্দু। আসলে এই সব ঘুষ খোর মিডিয়া টাকার জন্যে সত্যি ঘটনা দেখাতে জানে না। স্বাধীনতার এত বছর পর এই প্রথম এত বড়ো আন্দোলন আজ দু মাসের উপর এই সব মিডিয়া দেখতে পাচ্ছে, জানি না এদের বাড়িতে ভাত রুটি খায় না হাওয়া খেয়ে বাঁচে। টি আর পি কমে যাবে ও তো ঘুষ দিয়ে বাড়াানো যায়। ছোট এই মিডিয়া গুলো পশ্চিমবঙ্গ টাকে শেষ করে দিতে উঠে পরে লেগেছে। জানা নেই এর শেষ কোথায়? কত গুলো ধান্দা বাজ বাঙালি এখন মিডিয়ায় এসে জুটে বাঙালি জাতি টা ধ্বংস করে দিতে উদ্যোগী হয়েছে। কোথায় সেই বাঙালি যারা এদের এই ষঢ়যন্ত্রের হাত থেকে বাঙালি কে বাঁঁচাতে পারে। এ সেই মিরজাফর আর লর্ড ক্লাইভের যঢ়যন্ত্র যারা নবাব কে হারিয়ে ভেবে ছিল ভালো থাকবেন, কিন্তু ইংরেজ শাসনের আসন গ্রহণ করেছিল। এখনও তাই হচ্ছে, কালো  ইংরেজদের দখলে চলে যাচ্ছে বাংংলা তথা বাঙালি। আসুন সকলে মিলে এই ষঢ়যন্ত্রের জাল ছিঁঁড়ে বেড়িয়ে আসি। কুচক্রি তৃণমূল আর মিডিয়ার হাত থেকে বাংংলা কে বাঁঁচাতেই হবে। 

পেটোয়া মিডিয়া উঠে পড়ে লেগেছে কৃষক আন্দোলনে উগ্রপন্থা ও পাকিস্তানের হাত এবং খালিস্তান খুঁজতে।


 এখন প্রতিবাদ করলেই সে মাওবাদী, পাকিস্তানি, আর পাঞ্জাব থেকে এলে বলা হবে খালিস্তানি, জেহাদি টুকরে টুকরে গ্যাং, আরও কতকি? অর্থাৎ বিরোধীতা আমার সহ্য হয় কারণ আমি যা করেছি ঠিক করেছি। জনগণ মরুক আমাকে যারা দেশের জনগণের টাকা ঋণ নিয়ে শোধ না করে টিভি চ্যানেল তৈরি করে এবং কিনে নিয়ে প্রচার করে আর E. V. V কারচুপি করে ক্ষমতায় এনেছে, তাদের কাছে আমি দায়বদ্ধ, কে কোথা কার খেটে খাওয়া মানুষ, কৃষক তোরা আবার মানুষ, তবে হ্যযাঁ ভোট এলে আমি তোদের পা ধুয়ে মুছে দিতে পারি। কারণ যেখানে কারচুপি করতে পারব না। সেখানে তোরা ভরসা, আর আমার কারচুপি তে আছে বড় বড় অফিসাররা, আর বিচার পতিরা বিচার চাইতে যাবি একেই তোদের অত টাকা নেই তার উপর আমার কেনা ওরা। আরে এ কথা রবি ঠাকুর অনেক দিন আগেই বলে গেছেন। " প্রতিকার হীন শক্তের অপরাধে বিচারের বানী, নিরবে নিভৃতে কাঁদে।" আমি যা খুশি তাই করতে পারি দেখ কেমন লাগে। তোদের ট্যাক্সএর টাকা আমার ব্যবসায়ী বন্ধু দের ঋণ দোব ওরা টিভিতে বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাকে ক্ষমতায় আনবে। আর কিছু দিন পর ঋণ মুকুব করে দোব, তোদের টাকায় তোদের মারব। আমার আর আমার সহযোগি দের সম্পদ বাড়বে। দেশের বাকি ৯০ শতাংশ মানুষ মরুক আমার দেখার দরকার নেই। কারণ আমি ভালো ভালো কথা বলতে জানি, আর গরীব মানুষের পেছনে বাঁঁশদিতে  জানি। গরীব মানুষ আবার মানুষ নাকি সব গোরু ছাগল কুত্তার দল একটুরো রুটি ছুঁঁড়ে দোব আমাকে ভোট দিয়ে দেবে। পশ্চিমবঙ্গে দেখছিস না, আমার ডুপলিকেট ক্ষমতা দখল করে আছে, ও যতই বিরোধীতা করুক আমার মতো মাঝে মাঝে জনগণ কে দু এক টুকরো রুটি ছুঁঁড়ে দিয়ে ভোটের বাজার গরম করে ভোটে নির্বাচিত হন। আমরা চোরে চোরে মাসতুত ভাই ।

Sunday, 24 January 2021

মনে হচ্ছে পশ্চিমবঙ্গ আর পশ্চিমবঙ্গ নেই।


 পশ্চিমবঙ্গ আর পশ্চিমবঙ্গ নেই, এখন থেকে হয় তো নামটা পাল্টে দিয়েছে। বাঙালি এত টাকার মালিক টাকা পুড়িয়ে দিচ্ছে। আর পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু মানুষ প্রায় ৪০% মানুষ টাকার জন্যে খেতে পাচ্ছে না। রাস্তায় ট্রেনে বাসে রেলগেটে, প্লাটফর্মে   বসে ভিক্ষা করতে দেখা যাচ্ছে। ট্রেনের মধ্যে হাততালি দিয়ে মানুষের কাছে সাহায্য চাইছে। কত রকমের ভিক্ষুক না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন। আর সেই রাজ্যযে দাঁঁড়িয়ে দিনে দুপুরে টাকা  পড়ানোর হচ্ছে। সত্যিই এই সময়ে সুকান্তের সেই বিখ্যাত কবিতা যা পরে হেমন্ত মুখোপাধ্যায়ে এর গান হয়ে গেছে। " অবাক পৃথিবী অবাক করলে আমায়" আবার এই ব্লগের মাধ্যমে বলছি, এই সব চোর ডাকাত দের আর ক্ষমতায় আনবেন না। এরা চুরি করে নিজেদের সম্পদ এতো করেছে যে রাখতে পারছে না। কদিন পর পর সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা খবর ভীষণ চোখে পড়ছে আগামী মার্চ মাস থেকে ১০, ২০, ১০০ টাকার নোট বাতিল করা হবে। আমার তো মনে হয় সে খবর যে প্রচার করুন তার উদ্দেশ্য সফল হয়েছে। আর ওখানে পোড়ানোট গুলো সব ১০, ২০, ও ১০০ টাকার নোট। আমি জানি পুলিশ কিছু করবে না, পুলিশ এই সব বড়ো চোর ডাকাতের সাগরেদ এদের ধরে না, এদের পাহারা দেয়। নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে, কারণ চুরির মোটা ভাগ এদের কাছে আসে। পুলিশের বর্তমান কাজ হচ্ছে, বিরোধী বিশেষ করে সি পি আই (এম) যদি কোন মিছিল মিটিং করে তবে সেটা আটকানো। ছাত্র, যুব, শিক্ষকরা এবং কর্ম রত কম বেতন, যেমন প্যারা টিচার, শিক্ষা বন্ধু, আরও বেকার যুবক যুবতী মিছিল মিটিং করলে জলকামান না হলে লাঠি চালান। ব্যরিকেড তৈরি করা। আর ছিঁচকে চোর ধরা ও মিথ্যা মামলা করা। রাজ্যে বড়ো বড়ো গুলো যে আজ নেতা মন্ত্রী, আবার ছোট ডাকাতের দল থেকে বড়ো ডাকাতের দলে যাচ্ছে। সি বি আই তদন্ত প্রহসন চলছে বছরের পর বছর ধরে। সাধারণ মানুষের টাকা গেছে যাক নেতা মন্ত্রীরা সুখে থাক। সাধারণ মানুষ আত্মহত্যা করেছেন তাতে কি? ঐ যে কৃষক এর সাথে চুক্তি এক জানোয়ার বসে আছে আইন তৈরি করে দেশের সব বেচে দেবে কর্পোরেট কে? আর জনগণের বিশেষ করে খেটে খাওয়া মানুষ গুলো কে জব্দ করার জন্য C.A.A আর তার নমুনা দেখা গেল লক ডাউনে, আমফানে এত নির্মম মানুষ আমি আগে কখনো দেখিনি। গরীব মানুষ দেশে অর্ধেকের বেশি তারা কি করে বাড়ি ফিরে আসবে না ব্যযবস্থা করে, দুজনেই কি করছে বিনা পয়সায় বিমান পাঠিয়ে প্রবাসী দের নিয়ে আসছে তারা এসে করোনা ছড়িয়ে দিয়েছে। বর্তমান পুলিশ প্রশাসন বা নেতা মন্ত্রী এদের মানুষ নয়, পশুর থেকে অধম ব্রিটিশ আমল কেউ হার মানিয়ে দিচ্ছে এই পুলিশ ও নেতা মন্ত্রী দের ব্যবহার। যাহোক মানুষ ভাল বুঝতে পারছে, চোরে চোরে মাসতুত ভাই ।আগামী তে তাই ১৯৭৭ চাই। 

বাঙালি কি ভুলে গেছে কোথায় কী বলতে হয়।


 আজ কলকাতায় ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়াল হলে প্ররধানমন্ত্রী ও মুখ্যযমন্ত্রী একসাথে নেতাজির ১২৫ তম জন্মদিন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সেখান কিছু বিজেপির সমর্থক জয় শ্রীরাম ধ্বনি দিতে শুরু করে। স্বাভাবিকভাবে মুখ্যমন্ত্রী রাগ করে আর বক্তব্য না রাখেনি। আমার একটাই প্রশ্ন বাঙালি কি ভুলে গেছে কোথায় কী বলতে হয়।মুখ্যমন্ত্রী জয় শ্রীরাম শুনে রেগে যান, সেই কারণেই বলা হয়েছে।তিনি রেগে গেলেন, এটাও ঠিক কিন্তু প্রশ্ন একটা   রয়ে গেল বাঙালি কি ভুলে গেছে স্থানকাল পাত্র বুঝে কথা বলতে বা শ্লোগান দিতে। আমার তো মনে হয় ভুলে গেছে, কারণ নেতাজি কখনো মানুষের থেকে ধর্ম কে বড়ো করে দেখতেন না। তিনি ছিলেন বীর সন্ন্যাসী স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত একজন মানুষ। অদ্ভুত এক পরিস্থিতি তৈরি করা হয়েছে বাংলায় বাঙালি ভুলে গেছে কোথায় কী বলতে  হয় ।আসলে কি তাই না প্রতি নিয়ত প্রচারের আলোয় থাকতে এই সব ঘটনানো ঘটেছে । চোরে চোরে মাসতুত ভাই, আমি বলছি বাঙালি নিজের ভালো টা বোঝ। এই চোরে দের বিরুদ্ধে সরব হও, তোমার শিক্ষা দীক্ষা সংস্কৃতি সব ধ্বংস করার জন্য দিদি ডেকে আনছে এই জঘন্য একটা দল কে। যারা বাঙালি জাতি জাতি স্বত্তা কে ধ্বংস না করে ছাড়বে না। না হলে দেখুন, জয় শ্রীরাম শ্লোগান ওখানে দেওয়া হবে উচিত ছিল কি? না ওখানে আসলে নেতাজি উপলক্ষ্য মাত্র আসলে রাজনৈতিক প্রচার। ওখানে জয় নেতাজি বা নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বোস কি জয় বলা ঠিক ছিল। কিন্তু কত গুলো নন বেঙ্গলি মানুষ জন নেতাজির জয় ধ্বনি না দিয়ে, জয় শ্রীরাম শ্লোগান দিয়ে নেতাজি কে অপমান করে গেছে। আর এই রকম একটা দলকে সমর্থন করে ক্ষমতায় আনতে চাইছে একদল মানুষ। ছিঃ বাঙালি. ছিঃ। ১৯৭৭ ফিরিয়ে আনুন এসব দেখতে হবে না। 

Friday, 22 January 2021

ভারত মায়ের বীর সন্তান নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর ১২৫ তম জন্মদিন।

আগামী কাল ভারত মায়ের এই বীর সন্তানের জন্ম দিন। ওনার মৃত্যু দিন নিয়ে বিতর্ক আছে, কিন্তু ওনার আদর্শ নিয়ে বিতর্ক থাকতে পারে না। উনি স্বাধীনতার জন্য নিজের সুখ স্বাচ্ছন্দ ত্যাগ করে দেশ সেবায় ব্রতী হয়ে ছিলেন। আসুন এই মহান মানুষের আদর্শ আমরা অনুসরণ করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাই। কোন ভড়ং নয়, মিথ্যা কথা নয়, ভারতের আপামর জনসাধারণের উন্নতি হবে এনার প্রতি শ্রেষ্ঠ শ্রদ্ধা। বর্তমান ভারতের কিছু নেতা মন্ত্রীরা মঞ্চে উঠে বাংলা তথা ভারত মায়ের এই বীর মুক্তিযোদ্ধার কথা বলেন, কিন্তু এনার আদর্শ মেনে চলেন না। যদি চলতেন তাহলে লক ডাউনের সময় খেটে খাওয়া মানুষ কে পায়ে হেঁটে বাড়ি ফিরতে হতো না। ভোটের সময় এই সব মানুষের পাধুয়ে দেওয়া আর ভোট পার হয়ে গেল ব্যস ভুলে যাওয়া, ঐ সময়ে কত গরীব মানুষ না খেয়ে মারা গেছে, কোলের শিশু না খেয়ে মারা গেছে বাবা মা সেই মরা শিশু কে নিয়ে বাড়ি ফিরেছে ।এই দৃশ্য আমরা দেখছি, এখন পর্যন্ত কত মানুষের কাজ চলে গেছে খেতে পাচ্ছে না। তার উপর জিনিস পত্রের দাম, আর নেতা মন্ত্রীরা মঞ্চে উঠে বড় বড় ভাষণ শোনা যাবে আগামী কাল। সুভাষ চন্দ্র বোস স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শে অনুপ্রাণিত ছিলেন, মানুষের বিপদ দেখলে তাকে সাহায্য করতে যেতেন। নিজের দল করে ছিলেন বন্যা, মহামারীর, কোন খারাপ কিছু হলেই ছোট থেকেই এই সব অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের সাহায্য করতেন। আর এই নেতা মন্ত্রীরা নিজের আখের গোছানোর জন্য ব্যস্ত প্রতি নিয়ত মিথ্যা কথা বলে চলেছেন। আসুন আমরা আগামী নির্বাচনে সেই নেতাদের নির্বাচিত করি যাদের নিরাপত্তা নিয়ে ঘুরে বেড়াতে হয় না। নিজের জীবন সুখের জন্য জনগণের টাকায় মোচ্ছব করা নেতা মন্ত্রী নয়। 

চোরে দের দল বদল করা, মনে হচ্ছে যেন কোন স্বাধীনতা সংগ্রামী।


পাঠক কে অনুরোধ করছি সবটা পড়ে দেখবেন। দল বদল করা নিয়ে বা মন্ত্রী দের পদত্যাগ বা অন্য দলে যাওয়া নিয়ে ইলেকট্রনিক মিডিয়া যা করছে মনে হচ্ছে যেন কোন মহাপুরুষ চলে গেলেন। আরে ভাই ছোট ডাকাত দল থেকে বড়ো ডাকাতের দলে যাবে এটাই বড়ো ব্যাপার। বলবেন সবাই চোর নয় আমি জানি সবাই নয় কিন্তু চোর চুরি করছে দেখে তাকে এতো দিন মদত করে যাচ্ছে সে তো বড়ো অপরাধী। রাজ্যের বেকার যুবক যুবতী চাকরির জন্য অনশন করলেন, আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছেন কম বেতন বলে।২০১১ সালের ক্ষমতা দখলের প্রতিশ্রুতি প্যারা টিচার দের প্রতি বছর দশ শতাংশ করে স্থায়ীকরে দেব। আজ দশ বছর পরেও প্যারা টিচার রয়েছে সেই তিমিরে। কেবল প্যারা টিচার বাকি সব প্রতিশ্রুতি। যেমন এই দিদি তেমন দাদা, মিথ্যা বলার জন্য নোবেল পুরস্কার পেতে পারেন দু জনেই। এই সরকারের কর্মমী কুল শিক্ষক সকলে কেন্দ্রীয় ঘোষনার সাথে সাথে ডি এ পাচ্ছে। ৩৬ টা সুপার স্পেশাল হাসপাতাল হয়ে গেছে। সিঙ্গুরে শিল্প হয়ে গেছে। বছরে কেন্দ্রীয় সরকারের দু কোটি আর রাজ্যের দুলক্ষ বেকারের চাকরি হয়ে গেছে। মনে পড়ছে জিনিসের দাম বেশি কি খাব বলে কলকাতায় থালা নিয়ে মিছিল। আর একজন ১০০ দিনে জিনিসের দাম কমিয়ে দিয়েছে এত কমিয়ে দিয়েছে, দিনে পঞ্চাশ টাকাও খরচ করতে হবে না। মানুষ খেতে পাবে চালের দাম ২০০৯ সালের থেকে কমে ১৪ টাকার কমা চাল কমে ৩২ টাকা। আর ১৮ টাকা কিলো চাল এখন ৪১ টাকা। সর্ষের তেল ৭০ থেকে ৭৫ টাকা ছিল সেটা কমে ১৪০ থেকে ১৭০ টাকা। ডাল ৫০ থেকে ৭০ টাকার ডাল কমে ১৫০ টাকা থেকে ২১০ টাকা হয়েেছে। বেড়েেছে তো কি হয়েছে কাটমানি খোর দের, তোলাবাজ দের আয় বেড়েছে কয়েক গুণ। আমি তো মনে করি যে জন সাধারণ এখনও এই চোর ডাকাত কে সমর্থন করে যাচ্ছে তারা ঐ দলের ছোট ছোট চোর সরকারি টাকা যে ভাবে হোক তাদের পকেটে চাই। সে একশ দিনের কাজ নিয়ে, সরকারি সুবিধা করে দিয়ে কলেজে কলেজে ভর্তি নিয়ে। যে কোন ভাবে টাকা চাই, উর্দি পড়ে এখন তো আর উর্দি পড়ে দাঁড়াায় না, একই ব্যবস্থা কেবল লোক গুলো পাল্টেছে সি ভিক হয়েেছ। নামেই সিভিক কাজে অসামাজিক, কারণ ভাগ একদম উপর মহল পর্যন্ত পৌঁছে দিতে হয়। সে কারণেই তো এই চোরের সরকারের সাথে উর্দি ধারী দের এত দস্তি দেখছেন না। চোরের নিরাপত্তার জন্য কোটি কোটি টাকা খরচ করতে হয়। আর কি উৎসব নেই, বড়ো চোর আরও সাংঘাতিক তার চুরি ওরে বাবা ব্যবসা করতে ঋন দাও আর কমিশন নাও, শোধ না করে বিদেশে পালাও তার কিছু দিন পরে ঋণ মুকুব এ রকম চুরি কেউ দেখেছেন কখনো। জন গন ভুলে থাকবে চীন, পাকিস্তান, নেপাল, রাম মন্দির নিয়ে, আর এন আর সি, শ্রম আইন, কৃষক মারা এনে দেশ বেচে আমি কোটি কোটি টাকা কাটমানি খেয়ে ব্যাঙ্ক ব্যলান্স বাড়িয়ে যাব। রেল কিনবে ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ে ওত শোধ করতে হবে না। জনগণের জমানো টাকা খেটে খাওয়া মানুষের এবং মধ্যবিত্ত মানুষের জমানো টাকা ও যাক আমার বন্ধু ভালো থাকবেন। আর এই সব নেতারা মজায় যাকে কিছু না দিতে পারে ভোটের সময় মদ মাংস খাওয়ার ব্যবস্থা করতে পারবে। এই যে বলছে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে ভোট হবে দূর মশাই কেন্দ্রীয় বাহিনী ও তো মদ মাংসে ঠিক করে দেবে ও বাহীনির সামনেই ছাপ্পা ভোট হবে কিছু বলবে না। গত লোকসভা আর আর বিধানসভা নির্বাচনে দেখলাম তো কেন্দ্রীয় বাহিনীর সামনেই ছাপ্পা ভোট দিয়ে যাচ্ছে। কোন বাধা নেই, পরে শুনলাম দু দিন আগে বাহীনির উপস্থিত আর নেতা আর নেতার চ্যালারাও হাজির মদ মাংসের ব্যবস্থা কোথাও আরও একটি ম। এই তো ভোট হবে। তা এই চোরে দের নিয়ে এত মাতামাতি কিসের জন্য। 

Thursday, 21 January 2021

নতুন দল এই বাংলায় ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রন্ট।


 ধন্যবাদ জানাই আপনাকে, বাঙালি অনেক কিছু হারিয়েছে, বাংলার হাজার হাজার বীর সন্তানের আত্মবলিদানের মধ্যে দিয়ে দেশে স্বাধীনতা এসেছে, কিন্তু এক দল উগ্র হিন্দুত্ব বাদী বাংলা কে ভাগ করে বাঙালি জাতিকে ধ্বংবংসে মুখে ঠেলে দিয়েছে। ব্রিটিশ তথা ইংরেজ শাসক ১৯০৫ সালে বাংলা ভাগ করতে গিয়েও পারে নি। কারণ তারা জানত এই বাংলা যদি এক থাকে তাহলে ভারতে তাদের শাসন করা মুশকিল। বাঙালি ব্রিটিশদের মসনদ টলিয়ে দিয়ে ছিল। বাংংলা মায়ের তিন দামাল সন্তান বিনয় বাদল দীনেশ রাইটার্স বিল্ডিং এ ঢুকে অত্যাচারি সাহেব কে খুন করে দিয়ে ছিল। তার পরেই রাজধানী কলকাতা থেকে সরে দিল্লি নিয়ে গিয়ে ছিল ব্রিটিশ রাজ। আজ সেই ব্রিটিশদের পা চাটারা ক্ষমতা দখল করতে মরিয়াা , ১৯৪৬ সাল থেকে আজ পর্যন্ত স্বাধীনতার পর থেকে এই ৭৬ ধরে বাঙালি জাতি আজ নির্যাতনের স্বীকার অসম ত্রিপুরা এমনকি উত্তর প্রদেশের দণ্ডকারণ্য সর্বত্র বাঙালি আজ নির্যাতিত সে খানে আপনি এমন একটা দল গঠন করেছেন। ইন্ডিয়ান সেকুলার ফ্রণ্ট, সত্যি প্রশংসা যোগ্য, আশা করি আপনি এগিয়ে আসবেন বাংলার মাটিতে যাতে বিজেপি নামক বিষ না আসতে পারে তার ব্যবস্থা করার জন্য। আর আপনি নিশ্চয়ই দেখছেন বর্তমান শাসক দলের নেতা কর্মী কীভাবে ঐ ডাকাত দল কে ডেকে আনছে। আসলে এতো চুরি করেছে, যে সিবিআই তদন্ত ও অন্যান্য তদন্ত থেকে বাঁঁচতে ঐ বড়ো মিথ্যাবাদী জোচ্চরের দলে নাম লেখাচ্ছে বাঁঁচাতে। আপনি নিশ্চয়ই চোর তোলাবাজ মিথ্যাবাদী, চিটিংবাজ দের সাথে হাত মেলাবেন না।বাঙালি জাতিকে আবার সেই শান্তির দিন গুলো ফিরিয়ে দিতে, ধর্ম কে  ধর্মের জায়গায় রেখে এগিয়ে যাই। যে যার ধর্ম সে তার মত পালন করুন। আমরা আবার গোটা ভারত কে দেখিয়ে দিই আমরা বাঙালি জাতি আমরাই পারি তোমাদের শেখাতে। এখানে রফিকুল অসুস্থ হলে রবীন গিয়ে পাশে দাঁড়িয়ে তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করে এটাই বাংলা। আমরা বাঙালি জাতি, বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে বাঁঁচতে জানে। আমরা  চোর ডাকাত তোলাবাজ কাটমানি খোর ঘুষখোর নই মিথ্যাবাদী নই। আপনাকে আবারো ধন্যবাদ জানাই। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন ।

Wednesday, 20 January 2021

সংবাদ দাতারা সেই ২০১১ থেকে নিজেদের বদলাল না।

 

২০১১ আগে থেকেই এরকম কিছু সংবাদ মাধ্যমে প্রায় দেখা যেত সি পি আই এম নেতা খারাপ কথা বলেছে। হুঁশিয়ারি দিচ্ছে    হুমকি দিচ্ছে, খারাপ কথা বলেছেন। আরও কত কি এবং. তাদের ভাষা.         নিয়ে ভীষণ চর্চা হতো এই সব মিডিয়ায় আর উল্টো দিকে শাসক দলের লোক জন গালাগালি করা থেকে শুরু করে বামপন্থী নেতাদের চোদ্দ গোষ্ঠী উদ্ধার করে দিলেও কোন সমালোচনা ছিলনা। এখন বি জেপি নেতা দিলীপ ঘোষ এর কথা ভাবুন বীরভূমের কেষ্টর কথা গুলো ভাবুন। আর এই গত কাল সন্ধ্যায়    একটি টিভি চ্যানেলের শো দেখলাম, ( ক্রশফায়ার) চোর ডাকাতের দলের লোক বেশি আছে। চুরির টাকার ভাগ পায় লোকটাও দেখলাম বেশ মোটা সোটা দেখলেই মনে হয় - - আসলে উনি চোরের দলের উপযুক্ত লোক, মানুষ কে ভুল বোঝাতে বেশি সময় লাগে না। মদ মাংস আর টাকা সে একশ টাকা থেকে পাঁচশ টাকা।

   এসব আমার লেখার বিষয়বস্তু নয়, শাসক দল এবং তার সহযোগী দল কতটা উগ্র তা দেখতে আমরা অভ্যস্ত, আর চোরের মায়ের বড়ো গলা, এটা এখন প্রবাদ নয় বাস্তব। টিভি ক্যামেরার সামনে বামপন্থী এক কর্মী কে খুনের হুমকি দিচ্ছে। সত্যিই এসব দেখতে হচ্ছে, এরা বিরোধীতা সহ্য করতে পারে না। দেখছি কোথাও নব্য বিজেপি আর পুরোনো বিজেপির মধ্যে লড়াই কোথাও শাসক দলের গোষ্ঠী দ্বন্দ্ব মানুষ খুন নেতার মৃত্যু, আর কেউ যদি সত্যি কথা বলে তবে তাকে খুনের হুমকি সত্যি শাসক আর কত নীচে নামবে। গত পঞ্চায়েত ভোটের সময় ভোট করতে গিয়ে প্রিসাইডিং অফিসার এক শিক্ষকের মর্মান্তিক পরিনতি। ২০১১ সালের পর থেকে এ রাজ্যে কোন নির্বাচন শান্তি পুর্ণ হয় নি ।এই আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের আগেই বিভিন্ন জায়গায় অশান্তি কেবল মাত্র টাকার জন্য নিজেদের মধ্যে মারামারি। আর বিরোধী দলের নেতা কর্মী কে খুনের হুমকি ক্যামেরার সামনে হুমকি কিন্তু পুলিশ চুপ। কারণ পুলিশ জানে যে যত বড়ো চোর ডাকাত খুনি সে তত বড় নেতা এবং একদিন বিধায়ক বা এম পি হবে আর তাদের তাকে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। সত্যিই বাঙালি জাতির এ অধঃপতন ভাবা যায় না। মানুষ কে ভুল বোঝাতে এই সব চোর গুণ্ডা মাফিয়ার বেশি সময় লাগে না। আসলে সঠিক শিক্ষার অভাব। এরা আবার বাংলার ক্ষমতা দখল করবে কারণ মানুষ কে হুমকি দেবে আর কোটি কোটি টাকা লুঠ করে ভাগ করে নেবে বলে।এদের এসব দেখেও দেখে না এদের সমালোচনা করার সাহস নেই। অর্থাৎ সত্যি কথা বলার সাহস নেই। ছিঃ বাঙালি ছিঃ। 

Tuesday, 19 January 2021

কেবল চোর ডাকাতের বিরুদ্ধে লড়াই নয়, লড়াই করতে হবে তথাকথিত দালাল মিডিয়ার বিরুদ্ধেও।

 ২০০৯ থেকেই কতগুলো দালাল মিডিয়ার অপপ্রচার, বাংলার মানুষ কে বিভ্রান্ত করার জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সমীক্ষায় চোর কে জেতানোর আপ্রাণ চেষ্টা এবং তার প্রচার প্রতিনিয়ত করে যাচ্ছে। এখনও পর্যন্ত এরা থামেনি, এরা পা চাটা দালাল চোর চুরি করছে সে সব কীভাবে চাপা দিয়ে প্রতিনিয়ত প্রচার করে যাচ্ছে এবারেও চোর ডাকাত এবং মিথ্যাবাদীর দল জিতবে। মানুষের জীবন অতিষ্ঠ হয়ে গেছে, বেকার ছেলে মেয়েরা চাকরির জন্য অনশন করল, এখনও চাকরির দেখা নেই, চাকরির জন্য জনসভায় বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন, সরকারি কর্মীদের ডি এ নেই, বাজারে জিনিস পত্র দাম আকাশ ছোঁয়া, আর এরা কোথায় কাকে জিজ্ঞেস করে জানা নেই, আমার তো মনে হয় জিজ্ঞেস করার আগে শিখিয়ে দেওয়া হয়। চোর ডাকাত জিতবে, আর চোর ডাকাত কে সাধু বানান চরম মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ, চিটিংবাজের দল ক্ষমতায় আসবে কারণ রাজ্যের মানুষ যাতে আরও দূর্দশা গ্রস্থ হয় এই সব দালাল অর্থলোভী মিডিয়া সেটা চায়, এরা চায় বাংলার মানুষ ভিক্ষা করে খায় যেন। বাঙালি জাতির সব ধ্বংস করে দিতে যে দল উঠে পরে লেগেছে তাদের হয়ে প্রচারের উদ্দেশ্যে এটাই। কারণ সাধারণ মানুষের এ্যাকাউন্টে ১৫ লক্ষ টাকা না ঢুকলেও আমার মনে হয় এই সব দালাল ঘুষ খোর অর্থলোভী মিডিয়ার লোকজনের এ্যাকাউন্টে ঢুকেছে, এদের বাড়িতে বিনামূল্যে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য বিনামূল্যে পৌঁছে দেওয়া হয়। পা চাটারা এমন পা চাটে ভাবা যায় না। এরা বাংলা তথা বাঙালির শত্রু এদের মানুষ বর্জন করুন। আসুন আমরা সবাই আওয়াজ তুলি এই রকম সব মিডিয়া কে বর্জন করি। সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর এই সব দালাল নির্মূল করতে পথে নামুন যাতে চোর ডাকাত এবং এই চোর ডাকাত কে দলে নিয়ে সাধু বানানো দলের থেকে সাবধানে থাকি। আসাম আর ত্রিপুরার বাঙালি দের পাশে দাঁড়াই ।

Monday, 18 January 2021

অদ্ভুত রাজ্যে অদ্ভুত সব কাণ্ড। (শিক্ষক প্রশিক্ষণের নির্দেশ)


 সর্বশিক্ষা মিশনের নির্দেশে শুরু হবে সর্ব স্তরের প্রাথমিক শিক্ষক দের প্রশিক্ষণ গুগুল মিটের মাধ্যমে, অদ্ভুত রাজার দেশে অদ্ভুত নিয়ম। হাজার হাজার লোক জমায়েত করে রাজনৈতিক সভা করা যায়। মিছিল করা যাবে কিন্তু ৭০ থেকে ৮০ শিক্ষক শিক্ষিকা নিয়ে একটি ঘরের মধ্যে ট্রেনিং করা যায় না।এখানে যা সিডিউল দেখছি তাতে এক দিনে ৩০ থেকে ৪০ জন। 


দারুণ রাজার দেশে আমরা বাস করছি, যে দেশে নেট সর্ববত্র কাজ করে না, সেভাবে স্পীডথাকে না সেখানে, আবার সব শিক্ষক শিক্ষিকার স্মার্ট ফোন নেই, সত্যি বিচিত্র দেশ বিচিত্র সব নিয়ম কানুন আশি জন শিক্ষক শিক্ষিকা এক জায়গায় হলে করোনা ছড়িয়ে পড়বে কিন্তু, হাজার হাজার মানুষের জমায়েত করে রাজনৈতিক সভা বা ভোটের প্রচারে করোনা ছড়িয়ে পড়ে না। ঐ সব সভায় উপস্থিত অনেকেই মাস্ক না পরে চলে যাচ্ছে, তাতেও করোনা হবে না। ট্রেন বাসে ভীড় তাতে করোনা হবে না। অফিসে অফিসে বিভিন্ন কাজে যাওয়া মানুষের লম্বা লাইন সেখানে করোনা হবে না। কেবল ৭০ থেকে ৮০ জন শিক্ষক নিয়ে মিটিংং করলে করোনা হবে। ট্রেনিং আদেশ নামা দিলাম এখানে, দেখে নিন কতটা করে নেট লাগবে।

এর জন্য ভাবনা নেই, বিদ্যালয়ে কম্পিউটারের ব্যবস্থা নেই, নেটের ব্যবস্থা নেই, শিক্ষকরা তো বাংলা শিক্ষা পোর্টালে ছাত্র ছাত্রী দের নাম অন্তর্ভুক্ত করে দিচ্ছে। আবার টিসি আউট করে তা প্রিন্ট করে ছাত্র ছাত্রী দের দিচ্ছে। কেউ কোনো প্রতিবাদ করছে না। সব তো হয়ে যাচ্ছে, সত্যিই আমরা আজব রাজ্যে বাস করছি! 

Saturday, 16 January 2021

ড্রাইভিং লাইসেন্স বা রাইডিং লাইসেন্স নতুন করতে যন্ত্রণা।


দু চাকার বেশি কোন গাড়ি চালানোর জন্য লাগে ড্রাইভিং লাইসেন্স, আর দু চাকা চালাতে রাইডিং লাইসেন্স না ড্রাইভিং লাইসেন্স সেটা কেউ জানে না।




আসলে তা নয় দু চাকা চালানো কে রাইডিং বলে এটাই অনেকেই জানেন না। যা হোক সকলেই বলেন ড্রাইভিং লাইসেন্স, সেটা দু চাকার হোক বা চার চাকা, সামান্য স্কুটি চালাতেও লাইসেন্স লাগে। আর এই লাইসেন্স পেতে যে কোনও মানুষের জুতোর শুকতলা ছিঁড়ে যায়। দালাল ছাড়া কোনো উপায় নেই, কেবল সরকারি ঘোষণা আছে বড়ো বড়ো বিজ্ঞাপন আছে, মানুষের হয়রানির শেষ নেই, সরকারি ভাবে এই লাইসেন্স করানোর জন্য আর টি ও তে যাও ( হুগলি জেলা শাসকের দপ্তর) সেখানেও দালাল আছে তিনি জোর গলায় বলেন। আমাদের সাহায্য ছাড়া নতুন লাইসেন্স অসম্ভব, দূর থেকে ট্রেনে বাসে করে আর টি ও তে গিয়ে কোন লাভ নেই।এ জানালা ও জানালা ঘুরে শেষ হয়ে যাবে, তবুও কেউ বলবে না কীভাবে নতুন লাইসেন্স পাওয়া যাবে, যদি বা বলে দায় সারা উত্তর দেবে। এখনতো ওয়েবসাইটের যুগ একটা ওয়েব সাইট বলে দেবে ( porivahan. gov. in) যে কোন সাইবার কাফেতে গিয়ে নাকি করা যায়! এবার সাইবার কাফে খোঁজার পালা যে কাফেতে যাবেন বলে দেবে আমরা ড্রাইভিং লাইসেন্স করি না। এবার আপনি দালাল খুঁজুন এক এক দালালের এক এক রেট, ওখানের মানে অফিসে যিনি আছেন তার রেট দু হাজার টাকা, একটু দূরে আসুন রেট চার হাজার, কেউ কেউ বাইশ শো টাকা এবার আপনার সিদ্ধান্ত কার কাছে কাজটা করবেন। কারণ আপনি জানেন না সরকারের ফিজ কত টাকা? ড্রাইভিং লাইসেন্স চাই কারণ রাস্তায় পুলিশের হয়রানির হাত থেকে রক্ষা পেতে, কারণ পুলিশ এত কিছু বোঝে না, তারা জানে আপনি করেননি। আসলে এই দালালের সাথে সবার অর্থাৎ সব অফিসের যোগাযোগ এদের নেওয়া টাকার ভাগ উপর তলা পর্যন্ত পৌঁছে যায়। সাধারণ মানুষের হয়রানি ওত মামুলি ব্যপার, আর পুলিশের মুখের ভাষা শুনে মনে হবে ওরা মানুষ বাকিরা সবাই অপরাধি কেবল ঘুষ দাও টাকা চাই টাকা চাই। ব্রিটিশ আমলে একটা কথা প্রচলিত ছিল পুলিশ নিজের বাবা মায়ের কাছ থেকেও ঘুষ নেয়। সেই যুগে আমরা বাস করছি, পুলিশের ব্যবহার দেখে মনে হবে না, আমরা স্বাধীন হয়েছি! 

Tuesday, 12 January 2021

ভ্যাকসিন, কোভিড19, কয়েকটি প্রশ্ন?


 সব থেকে আগেই প্ররশ্ন আসে ছ মাসের মধ্যে কীভাবে একটি ভ্যাকসিন আবিষ্কার হয়ে গেল? বিজ্ঞানের এতো উন্নতি সত্যি ভাবা যায় না। অথচ দেখুন ভারত সরকার বা তার বিজ্ঞানিরা এখনও একটা নেট সার্চ ইঞ্জিন তৈরি করতে পারে না, গুগলের উপর নির্ভর করতে হয়? উন্নত মানের প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম যুদ্ধাস্ত্র তৈরি করতে পারে না, বিদেশ থেকে কিনতে হয়? এই ভ্যাকসিন কতটা নিরাপদ মানুষের শরীরের, কাগজে কলমে নিরাপদ বাস্তবে দেখা গেল, এই ভ্যাকসিন নেওয়ার পর বেশি মানুষ অসুস্থ হয়ে পরছেন। কে দায় নেবেন, জনগণ কে গবেষণার গিনিপিক বানানো হচ্ছে না তো? কারণ মানুষ মারা গেলে দিল্লির ঐ জল্লাদ গুলো ভীষণ আনন্দ পায়? কারণ ঐ তথাকথিত মিথ্যাবাদী দেশ বেচা অমানুষ গুলোর সাধারণ মানুষের প্রতি ব্যবহার। N. R. C নামে আসামে বাঙালির উপর অত্যাচার, C. A A আন্দোলন তোলার জন্যে দিল্লির আন্দোলন কারি দের উপর অত্যাচার। আর সম্প্রতি লকডাউন ঘোষণা করে কয়েক কোটি খেটে খাওয়া মানুষ কে হেঁটে বাড়ি ফিরতে বাধ্য করা। ধনী দের জন্য বিনা ভাড়ার বিমান আর গরীবের জন্য হেঁটে ফেরার ব্যবস্থা ফিরেও রেহাই, পশুর মতো তাদের উপর কীটনাশক প্রয়োগ করা, এসব দেখেছি? তথাকথিত এই সব নেতা মন্ত্রী এবং উচ্চ বেতন ভোগী আমলারা যে খেটে খাওয়া মানুষ গুলো কে মানুষ বলে মনে করে না। সেটা এদের কথা বার্তা শুনেই মনে হয়, পৃথিবী তে অনেক রোগ আছে যার ঔষধ এখন পর্যন্ত আবিষ্কারহয়নি HIV সহ আরও অনেক কিন্তু দেখুন ছ মাসের মধ্যে কোভিড19 এর ভ্যাকসিন আবিষ্কার করা হয়েছে? এটা কোনো ব্যবসায়ী কে ব্যবসা বাড়াতে সাহায্য করার জন্য নয় তো? কিছু মানুষ মরুক ক্ষতি নেই, ব্যবসায়ী বেঁচে থাকুক, এ্যাকাউন্টে টাকা আসবে, ভোটের প্রচারে সাতাশ হাজার কোটি টাকা খরচ করতে পারবে? এরা যদি সত্যি মানুষ হত তাহলে দিল্লির এই কনকনে ঠান্ডায় বসে থাকা কৃষক দের দাবি মেনে নিতে এক মূহুর্তদেরি করত না। বিচার বিভাগ সে তো দেখলাম বাবরি মসজিদ ভাঙা হয় নি বলে যখন রায় দিল? আরো কয়েকটা ঐতিহাসিক রায় দানের পর বিচারপতি অবসর নিলেন এবং রাজ্যসভার সাংসদ হয়ে গেলেন। আমার লেখা জানি কেউ পড়ে না, তবুও বলছি আগে আমাদের প্ররধানমন্ত্রী এবং অন্যান্য মন্ত্রী আমলারা ও তাদের পরিবারের লোকজন এবং যারা বিমানে চড়ে বিদেশ থেকে কোভিড19 নিয়ে এলো তাদের গিনিপিক বানানো হোক। কারণ মিথ্যাবাদী স্বৈরাচারী সরকার কে জনগণ বিশ্বাস করে না। 

Monday, 11 January 2021

বড়ো চোর ডাকাতের বিবেক জাগ্রত হোক।

 আজ বাঙালি তথা ভারতের বিবেকের জণ্ম দিন, ১৮৬৩ খ্রীষ্টাব্দের ১২ ই জানুয়ারি, বাঙালি তথা ভারতের বিবেকের জণ্ম। শুভ জন্মদিনে আমার ব্লগের মাধ্যমে শতকোটি প্রণাম ।


দিন টির একটি সুন্দর নাম দিয়েছেন বর্তমান সরকার বিবেক চেতনা দিসব। কারণ এই সরকার ভীষণ উৎসব প্রিয়, এবং সুন্দর নাম করণ করে দেওয়া হয় প্রতিটি বিষয়ে কত ধরনের শ্রী দেওয়া হয়। আর এখনও কত ধরনের শ্রী চালু হচ্ছে, মানুষ ভুলে গেছে। কারণ গাল ভরা নাম আর টাকা বরাদ্দ করে জনগণের করের টাকা লুঠ করার দারুণ সুযোগ করে দেওয়ার এই সব শ্রী এবং নাম, মুষ্ঠিমেয় সাধারণ মানুষ পায়, যারা কমিশন অর্থাৎ কাটমানি বা ঘুষ দিতে পারে তাদের প্রাপ্য। অথচ ক্ষমতা দখল করার আগে এসব বন্ধ করার বানি প্রচার করা হয়েছিল। কোথায় সে সব, কেবল মিথ্যা প্রতিশ্রুতি, প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তা ব্যক্তিরা চোর ডাকাত দের ভয়ে তথষ্ট কখন কি যে করে তার ঠিক নেই। ছিঁচকে চোর ধরে শান্তি বিধান করে, কেউ যদি পেটের দায়ে চুরি করে, আর সে যদি ধরা পড়ে তবে তো কথাই নেই, অথচ এই সব বড় চোর দের পাহারা দেয়, এদের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করে কেমন সুন্দর পুলিশ প্রশাসন ভাবা যায় না। বড়ো বড়ো চোর ডাকাতের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কত ব্যবস্থা, কোটি কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে। আর সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নেই, টিভিতে দেখা যাচ্ছে চুরির টাকা নিচ্ছে, বড়ো বড়ো ব্যবসার নাম করে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা, তার একটা অংশ নেতা মন্ত্রীরা পকেটে ভরে নিচ্ছে, কিছু দিন পর ঋণ মুকুব করে দাও, যেন মনে হচ্ছে সাধারণ মানুষ মানুষ নয় গোরু ছাগল আর ঐ তথাকথিত ধান্ধা বাজ নেতা মন্ত্রীরা সব মহান পুরুষ, এত ভাল কাজ করেছে যে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। এই মানুষ গুলো আজ গলা ফাটিয়ে এই মহান মানুষের জণ্ম দিন পালন করবে, ঐ যে বিবেক চেতনা উৎসব অথচ এদের বিবেক আছে কিনা সন্দেহ? ভীষণ সুন্দর সরকার চলছে, জনগণের জন্য সব অথচ জনগণের দাম নেই এদের কাছে। পশ্চিমবঙ্গের এবং কেন্দ্রীয় সরকারের নেতা মন্ত্রীরা মানুষ! আর পুলিশ প্রশাসন দেখুন, দেখুন এই সব চোর দের কেমন নিরাপত্তা দিচ্ছে, নারদা কান্ডের মুখ গুলো দেখুন। 


আবার কিছু বলার উপায় নেই. যিনি বলবেন তার পিছনে লাগার ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এই মানুষ আমাদের নেতা মন্ত্রী এদের বিবেক বুদ্ধি ফিরে আসুক। আজকের এই মহান মানুষের জণ্ম দিনে বিবেক চেতনা দিসব উৎসবে পরিনত হোক। আজ এই মহান পুরুষের মহান একটি বানী, দিয়ে শেষ করছি, সত্যের জন্য সব কিছু ত্যাগ করা যায়, কোন কিছুর জন্য সত্যকে ত্যাগ করা যায় না। এই কারণেই এই ছবি দিলাম এতো সামান্য মাত্র আর অনেকেই আছেন, দিল্লির দাদারা আরো সাংঘাতিক, চুরি করে, ব্যবসার করার জন্য ঋণ দেওয়ার ব্যবস্থা করে, নিজের ফাণ্ড এবং পার্টি ফাণ্ডে নিয়ে তাদের দেশ ছাড়ার ব্যবস্থা করে দেয়। আর কিছু বছর পর ঋণ মুকুব ব্যস। সাধারণ মানুষের চোখে চোর ধরা পড়ে না। আসুন সবাই মিলে এই রকম জঘন্য মানুষ গুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করি। কিছুতেই এই সব মানুষ কে বাংলায় রাজত্ব করতে দেওয়া যাবে না। আজ এই মহাপুরুষের জণ্ম দিনে আমদের শপথ গ্রহণ করি চোর চিটিংবাজ ধাপ্পাবাজ, মিথ্যাবাদী শাসকের বিরুদ্ধে গর্জে উঠি। প্রতিবাদে প্রতিরোধে মুখরিত হোক বাংলা, চোরের বড়ো গলা বন্ধ হোক। 




Sunday, 10 January 2021

খবর টি পড়ে মনে হল, পিঠে ভাগ করা হয়ে গেছে।

 

গল্প টি অনেকেই পড়েছেন, নীতি কথার গল্প, তবে কোথাও বেড়ালের পিঠে ভাগ আছে, কোথাও বানরের, বা হনুমানের পিঠে ভাগ ।আপমোর বাঙালি নির্বাচক গন কি ভাবছে বা তাদের মনোভাব পাল্টাাতে এই রকম খবর অহরহ পরিবেশন করা হচ্ছে,  টাকার বিনিময়েে কেউ কেউ বলেন এতে কিছু যায় আসে না। কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলে, অভ্যান্তরীন সমীক্ষায়়   কি আছে?    শাসক দল ১৯০ টি বিজেপি ৮৫ কংগ্রেস   ৬টি বাকি সব অন্যান্য  দল পাবে সিপিএম জিরো। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি চোর ডাকাত দলের সমীক্ষা, ডাকাত আগে থেকেই এলাকায় চর পাঠিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে যায়। ডাকাতি করে পালানোর   রাস্তা রেইকি করে রাখে এই সব চুরি ডাকাতির টাকার ভাগ পায় এই সব তথাকথিত মিডিয়া সেই কারণেই, এরা এই গুলো দেখতে পায় না। 


এরকম একটা নয় অনেক আছে কারণ আমি তো সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখি ভরে যাচ্ছে, কিন্তু ঐ সব মিডিয়া টাকার জন্য এখন উঠে পরে লেগেছে চোর কে দস্যুরানি কে তাড়িয়ে দস্যু সর্দার কে বাংলার ক্ষমতায় নিয়ে আসতে। এদের কাছে বামেরা খুব খারাপ কারণ একটা বামেরা চুরি করে জেল হাজতে যায়নি, চুরি না করলে কোটি কোটি টাকা ওদের দেবে কোথা থেকে? সে কারণেই বামেদের ভালো লাগে না, বামেদের আমলে বেকার ছেলে মেয়েরা চাকরির জন্য অনশন করে নি, কারণ অনশন না হলে মানায়, বাংলার এবং বাঙালি কে ধ্বংস করার পরিকল্পনা করা হয়েছে এই সব মিডিয়া আর ব্রিটিশদের পা চাটা কুত্তার দল, এদের নরেন গোঁসাই এর দল, যারা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন কিছুতেই পছন্দ করে নি, পা চেটে গেছে এখন সেই স্বভাব টা ছাড়তে পারে নি। এরা সেই সব মানুষ যারা ক্ষুদিরাম, প্রফুল্ল চাকি, বিনয় বাদল দিনেশ, সূর্য সেন, আরও যে সব মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী নিজের জীবন বিপন্ন করে আমাদের স্বাধীনতা এনেছে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ছিল। কেবল টাকার জন্য, ঘুষ তো ছিল মামুলি ব্যপার আসল কথা ছিল রাহাজানি। এই সব মিডিয়া এবং কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের প্রশংসা ছাড়া আর কিছুই জানে না। জনগণ উচ্ছন্নে যাক, টাকা চাই, বাংলার মানুষের দূর্দশা এবং তাদের দাবি নিয়ে মিছিল মিটিং এরা দেখতে পায় না। এরকম আরো অনেক মিডিয়া আছে, যারা বাংলার মানুষ কে প্রতি নিয়ত ভুল বোঝাচ্ছে। আর বাংলা কে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, ধর্মের নামে মানুষে মানুষে হানাহানি, এদের মুখ রোচক খবর, নেতা মন্ত্রীর চুরি ওটা কোনো ব্যাপার না। আজ দশ বছর বামেদের জেল হাজতে দেবার জন্য কত কমিশন গঠন করা হয়েছিল। আবার সি বি আই তদন্ত হয়েছিল। তাতেও বাম নেতারা ও মন্ত্রী দের জেল হয় নি, সি বি আই, ঈ ডি, এদের ডাকে না। এসব খবর এরা পায় না। কোথায় ছেঁড়া হাওয়াই চটি পরে আছে, পোড়া রুটি খাচ্ছে, কার বৌ কোন দলে যাচ্ছে, কে ডিভোর্স দিচ্ছে, কোন অভিনেত্রীর কটা বিয়ে করল। ওদিকে দিল্লির ঐ হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় কৃষক তথা অন্নদাতারা তাদের দাবি আদায়ের জন্য দিল্লির সীমান্তে বসে আছে। অমানবিক সরকার ও তার দুই মন্ত্রী যাদের মানুষ বললে ভুল হবে। অমানুষ, সেই রকম আমার রাজ্যও সরকার ছেলে মেয়েরা চাকরির জন্য অনশন করলেন তবুও তাদের নিয়ে নানা টালবাহানা এখনও নিয়োগের দেখা নেই। আর এই সব চোর ডাকাত দলের হয়ে ঢাক পিটিয়ে যাচ্ছে। এই সব সমীক্ষা মানুষ কে বিভ্রান্ত করার জন্য। যাতে চোরের দল আবার ক্ষমতায় আসে। ছিঃ ছিঃ বাঙালির এতটা অধপতন ভাবা যায় না। চোরের ডাকাতের রেইকি দার হয়েই রয়েছে ছিঃ বাঙালি ছিঃ। 

Monday, 4 January 2021

রেলের কাছে আবেদন।


 দীর্ঘ লক ডাউনের পর, বহু প্রতীক্ষিতরেল পরিষেবা শুরু করেছে রেল, কিন্তু যে অব্যবস্থা আগেও ছিল এখনো রয়েে গেছে। জানা নেই কতটা যাত্রী দের কথা ভাবে রেল কর্তৃপক্ষ কারণ যখন আট মাস রেল বন্ধ ছিল তখন রেলের কাজ করে নি। এখন মনে পরেছে প্রতি দিন নির্দিষ্ট সময়ে পাওয়ার ব্লক করে কাজ ট্রেন ঘন্টার পর ঘন্টা স্টটেশনে দাঁঁড়িয়ে থাকছে। এটি একটি বিশেষ যন্ত্রণা দায়ক ব্যপার, আর শেওড়াফুলি থেকে তারকেশ্বরপর্যন্ত, দিয়ারা, সিঙ্গুর, নালিকুল, হরিপাল, প্রতিটি স্টেশনে বয়স্ক মানুষের পক্ষে   টিকিট কেটে ট্রেনধরা ভীষণ কষ্ট কর। প্রতিটি স্টেশনে টিকিট কাটতে যেতে হবে এক নম্বর প্ল্যাটফর্মে আর ট্রেন আসে দুই ও তিন নম্বরে। ওভার ব্রিজ সেত স্বর্গের সিঁঁড়ি রাবন যা পারেনি রেল করে দেখিয়েছে। কোন বয়স্ক মানুষ কে দু তিন বার এপার ওপার করতে বললে তিনি অসুস্থ হয়ে পরবেন। কামারকুণ্ডু সেতো কথাই নেই, নীচে টিকিট কেটে ওপরে অর্থাৎ স্টেশনে আসতে আসতে ট্রেন ছেড়ে চলে গেছে অনেক সময়। জানা নেই, রেলের কানে পৌঁছবে কিনা? কারণ এ সমস্যা দীর্ঘ দিনের, মাঝে কিছু দিন সিঙ্গুরের রিজার্ভ ভেশন কাউন্টারে পাশে একটি কাউন্টারে নিত্যযাত্রীদের টিকিট দেওয়া হতো। লক ডাউনের পর সেই ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। এসব দেখে মনে হচ্ছে, রেল বিক্রির প্রস্তুতি চলছে, কারণ কেন্দ্রে বেচারামের সরকার চলছে। কোন দিন দেশের মানুষ কে বেচে দেবে এই জনগণের বিরোধী সরকার। এরকম অমানুষ কি করে ক্ষমতা দখল করে সেটাই বোঝা যাচ্ছে না। পশ্চিমবঙ্গের সরকার মুখে বলে কিন্তু কাজের কাজ কিছুই করে না। কারণ আপাদমস্তক দূর্নীতি গ্রস্থ সরকার পেছনে সি বি আই তদন্ত, চুরির তো শেষ নেই, যে ভাবে হোক টাকা চাই। সে কেন্দ্র হোক আর রাজ্যের সরকারের মন্ত্রী নেতা কর্মীদের টাকাই সব জনগণ মরে মরুক। তাই রেল কাছে নিবেদন আপনারা অন্তত একটু মানবিক হন! 

Saturday, 2 January 2021

প্রতি নির্বাচনের আগে এই বিজ্ঞাপন দেখে মনে ভোট আসছে।


 প্রতিটি নির্বাচনের আগে এই রকম বিভিন্ন প্রকার কাজ বা উন্নয়নের বিজ্ঞাপন দেখে আসছি, সত্যি বলছি যদি এই কাজ এবং নিয়োগের বিজ্ঞাপন যদি সত্যি সব হতো, তাহলে আজ বাংলা  সত্যিই সোনার বাংলায় পরিনত হয়ে যেত। একজনও বেকার থাকত না। বাঙালি গত দশ বছরের মধ্যে যত রকম নির্বাচন হয়েছে প্রতিটি সময় খবরের কাগজ ভর্তি বিজ্ঞাপন দেখেছে। সবাই বলবেন কেন কাজ হয়নি, হ্যাঁ হয়েছে, শাসক দলের বেশ কিছু নেতা কর্মীদের দেখলেই বোঝা যাবে, এই দশ বছরে বাংলা সোনার বাংলা হয়েেছে। আমি গত ২০১৭ সাল থেকে ডিজিটাল রেশন কার্ড   পাওয়ার জন্য আবেদন জমা করেছি, অফিস থেকে বার বার বলা হয়েছে আপনার আবেদন হারিয়ে গেছে আবার করুন। গত বছর ২০২০ সালের পুজোর আগে একই ঘটনা ঘটে, একটা বিষয় ভাবার আছে হারিয়ে ফেলছে আমাকে করতে হবে মিসিং ডাইরি না হলে আবেদন করা যাবে না। যাহোক বারবার যোগাযোগ করার পর গত ডিসেম্বরে ঐ মিসিং ডাইরি ছাড়া আমার আবেদন আবার জমা করতে পেরেছি, জানা নেই কি হবে? আদৌ কোন কাজ হবে কিনা? আমি তো প্রায় দিনই দেখি আমার মতো একশ দুশো লোক প্রতি দিন রেশন কার্ড পাওয়ার জন্য বা সংশোধন করতে লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। সব ডিজিটাল অন লাইন কিন্তু অত বড়ো লাইন পরছে। এর পর অর্ধেক দিন সার্ভার ডাউন থাকে। বিদ্যালয়ের অতিরিক্ত শ্রেণি কক্ষ তার প্রথম শর্ত প্রধান শিক্ষক বা শিক্ষক দের টি এম সি হতে হবে, তবে পাবে না হলে অনেক শর্ত জুড়ে দেওয়া হবে। বিদ্যালয়টির নীচে ঘর করার জায়গা চাই। আর ও অনেক কিছু আছে ওসব কথা অনেকে বার লিখেছি, তবে একটা বিষয় না লিখে পারলাম না দিদি এতো ভালো ভালো কাজ করে চলেছেন, তবুও তার দলের ছোট বড়ো মাঝারি নেতারা বিজেপি তে যোগ দিচ্ছে। কারণ যত কাজ তত কাটমানি, থুরি উপরি ইনকাম। কোন ব্যবসা চাকরি বা কাজ না করে কোটি কোটি টাকার মালিক। রাজনীতি করা এখন একটা পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে এই মহান মানুষরা সাধারণ মানুষের কথা এরা ভাবেই না। জানে গরীব মানুষ কে সামান্য কিছু দিয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া যায় এই রাজনীতি করে। যদি সত্যি সমাজ সেবা করার জন্য রাজনীতি হতো তাহলে এত দল থাকত না। আর আজ এ দল কাল ও করত না নেতারা, যে দলে থাকলে বেশি টাকা উপার্জন করতে পারে সেই দলে নাম লেখায়। এদের একটু লজ্জা বোধ নেই একটা দলের প্রতীক নিয়ে জিতে গেল, যে দলকে মানুষ ভোট না দিয়ে তাঁকে ভোট দিয়ে জিততে সাহায্য  করল, তিনি সেই ভোটারদের সাথে বেইমানি করে যে দল কে, ভোটে মানুষ বয়কট করেছে সেখানে নাম লেখালেন। ভালো মানুষ তো তাই এসব করে, আনন্দ পান, ঐ মাথায় অক্সিজেন কম যাওয়া নেতা, কখন পুলিশ কে বোম মারতে বলছেন, কখনও উন্নয়ন কে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকছে, কখনও চড়াম চড়াম দেবেন। কে বলছে নারকেল মুড়ি খাওয়াতে, যাহোক জনগণ সত্যিই বোকা , দু টাকার মদ খাইয়ে আর ভাগারের মাংস খাইয়ে ভোট নেওয়া, সাধারণ মানুষের মধ্যে দু এক টাকা  বিলিয়ে দিয়ে, দাঙ্গা লাগিয়ে দেওয়া ।যাহোক আরো বেশি বেশি করে ভোট দিয়ে দিদি কে জিতিয়েে আনতে হবে। 

Friday, 1 January 2021

বাম আমলের একটা প্রচলিত কথা ছিল, পঞ্চায়েতের ঝাড়ুদারও প্রাথমিকের শিক্ষক দের মিটিং ডাকে।


 বাম আমলের শেষের দিকে একটা কথা প্রচলিত হয়ে গিয়েছিল, যে পঞ্চায়েতের ঝাড়ুদারও প্রাথমিকের শিক্ষক দের মিটিং ডাকে । এখনও সে অবস্থা বদলায় নি, কারণ বামেদের শেষের দিকের কাজের রেশ ধরে এই সরকার চলছে, তাই পরিবর্তন হয়েছে ঠিক কিন্তু সরকারের ব্যবস্থার পরিবর্তন হয়নি। এখন আবার নয়া ব্যযবস্থা, কোন সরকারী জিও G. O লাগে না, কেবল হোয়াটস এ্যাপ করে দিলেন হবে। কত রকম কাজ যুক্ত করা হয়েছে, পোশাক দেবে স্বনির্ভর গোষ্ঠী দায় শিক্ষকের, এই করোনা কালেও প্রতিটি ছাত্র ছাত্রীর বাড়ির ফোন নম্বর, এবং ঠিকানা দিয়েও, আজ ২০২০ সালের পোশাক দেওয়া শেষ হয়েও হয়নি। চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছাত্রীরা কেউ কেউ নেয় নি কারণ তারা অন্য   বিদ্যালয়ে চলে গেছে, সে. বিদ্যালয়ের পোশাক আলাদা এবার দায় কার কেন শিক্ষকের। মাইনরিটি ছাত্র ছাত্রী একশ শতাংশ আবেদন কেন করেনি দায়িত্ব শিক্ষকের। সব থেকে বেশি ব্যপার এই মি ডে মিল, এখানে আগে ছিল মি ডে মিল সুপার ভাইজার এখন সে রকম দু জন এসে হাজির হয়েছেন। একজন বি ডিও অফিসে থাকেন, তিনি নিজে কে বি ডি ও এস ডিও বা আরো কিছু ভেবে ফেলেছেন। শিক্ষক দের সাথে কথা বার্তা ব্যবহার শুনে মনে হবে তিনি বিরাট জ্ঞানী শিক্ষক কুল মানুষ নয়। পারলে ধরে ফাঁসি দিয়ে দেবেন, আর বর্তমানে আরেক জন তিনিও কম যান না, যখন তখন যা পারেন হোয়াটস এ্যাপের মাধ্যমে দিয়ে বলে দেন এখুনি চাই হায়র অথরিটি বলেছে। কে এই হায়ার অথরিটি ঐ বিডিওর অফিসে বসে থাকা লোক টি, কোন সরকারী জিও নেই, যেমন এই গত কাল সন্ধ্যায় একটি আদেশ দিলেন ইউ বি আই ব্যাঙ্কে যাদের মি ডে মিলের এ্য্যকাউন্ট আছে তারা   ব্যাঙ্কের বই এর প্রথম পাতা ছবি তুলে মেইল করে পাঠাবেন, ৩/১/২০২১ এর মধ্যে। কারণ ইউ বি আই ব্যাঙ্ক. পাঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্ক হয়ে গেছে, তাই, ভাবুন এতো মাস মানে গত বছর এপ্রিল থেকে এই পরিবর্তন হয়েছে মি ডে মিলের টাকা দিতে অসুবিধা হয়নি। কিন্তু এই তিন দিনের মধ্যে তার ভেতরে এক দিন রবিবার না দিলে টাকা দেওয়া যাবে না। যথারীতি ব্যাঙ্কে যাওয়াা এবার উল্টো অভিজ্ঞতা ব্যাঙ্কতো কোন রকম পাসবুক পরিবর্তন করে দিলেন না, প্রথম পাতায় ওসব কথা আর বলে কাজ নেই বললেন আপনার অফিসার কে পাঠিয়ে দিন বলে দিচ্ছি। শিক্ষক মশাই কি করেন বলে দেওয়া হয়েছে ঐ গেটের সামনে আই এফ এস সি নম্বর মারা হয়েছে আপনি ছবি তুলে নিনি। এ্যাকাউন্ট নম্বরে কোন পরিবর্তন করা হয়নি। এই আই এফ সি  নম্বর টি সব  এ্যাকাউন্টের এক এবং অন লাইন সার্চ করে পাওয়া যাবে, না ঐ যে.    হায়ার অথরিটির আদেশ, সেই হায়ার অথরিটি কে যত বার ফোন করি ফোন সুইচ অফ, যাহোক ছুটির দিন তো মেইল পৌঁচ্ছে কিনা বুঝতে পারছি না, না পেরে হোয়াটস এ্যাপ করে, লিখলাম ফোন সুইচ অফ করে রেখেছেন। আমরা কি মানুষ নয়, ব্যস আর যায় কোথায়? তিনি ফোন করে বলতে লাগলেন বাড়িতে তাঁর বিপদ আমাকে পরিস্থিতি বুঝে হোয়াটস এ্যাপ ম্যাসেজ করা উচিত ছিল। কেন লিখেছি আমরা কি অমানুষ? তিনি যে ভাবে আমাকে ধমকালেন চমকালেন তাতেও আমার মনে হচ্ছে আমি ম্যাসেজ করে কত অন্যায় করে ফেলেছি। উনি বড়ো অফিসার আমি ওনার অধীনে কাজ করা একজন শিক্ষক, আমি ওনাকে হোয়াটস এ্যাপ করে খুব ভালো কাজ করিনি। এর পর হয় তো কোন দিন বলবে ক্যাশবুক করেনি কেন? ঐ ব্যাঙ্ক আজ দশ মাস হলো পাস বই আপডেট করতে পারা যায় নি। ও সব শুনতে ওই রকম বড়ো অফিসারের বয়ে গেছে, দায় তো শিক্ষকের, এরকম অফিসারের কাছে আমার মতো শিক্ষক মানুষ নন। পারলে ধরে ফাঁসি দিয়ে দেন? এটাও ঠিক টাকা না দিলে বন্ধ থাকবে ঐ চাল আলু দেওয়া। কারণ নিজের টাকায় কীর্তন গাওয়ার অভ্যাস ছিল সেটা ছেড়ে দিয়েছি। কারণ ২০১১ সালের মিড ডে মিলের তিন মাসের টাকা নিজের থেকে দিতে হয়েছে। এই সরকার ক্ষমতায় এসে প্রথম তিন মাস টাকা দেয় নি ১১৩৩৪ টাকা দেনা শোধ করতে হয়েছে। কেবল আমাকে নয় গোটা ব্লকের শিক্ষক দের। কি ভাল না, একদম বাম আমলের শেষের দিকের শেষ দু তিন বছর ধরে যা হয়েছে আজ প্রায় দশ বছর ধরে সেই ধারাবাহিক ভাবে চলে আসছে বরং বেড়েেছে, তখন তবুও একটা কাগজ পত্র থাকত তাতে একটা G. O নম্বর থাকত এখন তো একটা ফোন বা হোয়াটস এ্যাপ, আবার সেটা এক পক্ষ অন্য পক্ষ তথা শিক্ষক দের কিছু বলার অধিকার নেই। যা বলবে তাই সাথে সাথে দিতেই হবে না হলে, এই যে ফোন করে ধমক চমক। 

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...