Anulekhon.blogspot.com

Tuesday, 26 January 2021

পেটোয়া মিডিয়া উঠে পড়ে লেগেছে কৃষক আন্দোলনে উগ্রপন্থা ও পাকিস্তানের হাত এবং খালিস্তান খুঁজতে।


 এখন প্রতিবাদ করলেই সে মাওবাদী, পাকিস্তানি, আর পাঞ্জাব থেকে এলে বলা হবে খালিস্তানি, জেহাদি টুকরে টুকরে গ্যাং, আরও কতকি? অর্থাৎ বিরোধীতা আমার সহ্য হয় কারণ আমি যা করেছি ঠিক করেছি। জনগণ মরুক আমাকে যারা দেশের জনগণের টাকা ঋণ নিয়ে শোধ না করে টিভি চ্যানেল তৈরি করে এবং কিনে নিয়ে প্রচার করে আর E. V. V কারচুপি করে ক্ষমতায় এনেছে, তাদের কাছে আমি দায়বদ্ধ, কে কোথা কার খেটে খাওয়া মানুষ, কৃষক তোরা আবার মানুষ, তবে হ্যযাঁ ভোট এলে আমি তোদের পা ধুয়ে মুছে দিতে পারি। কারণ যেখানে কারচুপি করতে পারব না। সেখানে তোরা ভরসা, আর আমার কারচুপি তে আছে বড় বড় অফিসাররা, আর বিচার পতিরা বিচার চাইতে যাবি একেই তোদের অত টাকা নেই তার উপর আমার কেনা ওরা। আরে এ কথা রবি ঠাকুর অনেক দিন আগেই বলে গেছেন। " প্রতিকার হীন শক্তের অপরাধে বিচারের বানী, নিরবে নিভৃতে কাঁদে।" আমি যা খুশি তাই করতে পারি দেখ কেমন লাগে। তোদের ট্যাক্সএর টাকা আমার ব্যবসায়ী বন্ধু দের ঋণ দোব ওরা টিভিতে বিজ্ঞাপন দিয়ে আমাকে ক্ষমতায় আনবে। আর কিছু দিন পর ঋণ মুকুব করে দোব, তোদের টাকায় তোদের মারব। আমার আর আমার সহযোগি দের সম্পদ বাড়বে। দেশের বাকি ৯০ শতাংশ মানুষ মরুক আমার দেখার দরকার নেই। কারণ আমি ভালো ভালো কথা বলতে জানি, আর গরীব মানুষের পেছনে বাঁঁশদিতে  জানি। গরীব মানুষ আবার মানুষ নাকি সব গোরু ছাগল কুত্তার দল একটুরো রুটি ছুঁঁড়ে দোব আমাকে ভোট দিয়ে দেবে। পশ্চিমবঙ্গে দেখছিস না, আমার ডুপলিকেট ক্ষমতা দখল করে আছে, ও যতই বিরোধীতা করুক আমার মতো মাঝে মাঝে জনগণ কে দু এক টুকরো রুটি ছুঁঁড়ে দিয়ে ভোটের বাজার গরম করে ভোটে নির্বাচিত হন। আমরা চোরে চোরে মাসতুত ভাই ।

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...