গল্প টি অনেকেই পড়েছেন, নীতি কথার গল্প, তবে কোথাও বেড়ালের পিঠে ভাগ আছে, কোথাও বানরের, বা হনুমানের পিঠে ভাগ ।আপমোর বাঙালি নির্বাচক গন কি ভাবছে বা তাদের মনোভাব পাল্টাাতে এই রকম খবর অহরহ পরিবেশন করা হচ্ছে, টাকার বিনিময়েে কেউ কেউ বলেন এতে কিছু যায় আসে না। কিছুটা হলেও প্রভাব ফেলে, অভ্যান্তরীন সমীক্ষায়় কি আছে? শাসক দল ১৯০ টি বিজেপি ৮৫ কংগ্রেস ৬টি বাকি সব অন্যান্য দল পাবে সিপিএম জিরো। আমি অবাক হয়ে যাচ্ছি চোর ডাকাত দলের সমীক্ষা, ডাকাত আগে থেকেই এলাকায় চর পাঠিয়ে খোঁজ খবর নিয়ে যায়। ডাকাতি করে পালানোর রাস্তা রেইকি করে রাখে এই সব চুরি ডাকাতির টাকার ভাগ পায় এই সব তথাকথিত মিডিয়া সেই কারণেই, এরা এই গুলো দেখতে পায় না।
এরকম একটা নয় অনেক আছে কারণ আমি তো সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখি ভরে যাচ্ছে, কিন্তু ঐ সব মিডিয়া টাকার জন্য এখন উঠে পরে লেগেছে চোর কে দস্যুরানি কে তাড়িয়ে দস্যু সর্দার কে বাংলার ক্ষমতায় নিয়ে আসতে। এদের কাছে বামেরা খুব খারাপ কারণ একটা বামেরা চুরি করে জেল হাজতে যায়নি, চুরি না করলে কোটি কোটি টাকা ওদের দেবে কোথা থেকে? সে কারণেই বামেদের ভালো লাগে না, বামেদের আমলে বেকার ছেলে মেয়েরা চাকরির জন্য অনশন করে নি, কারণ অনশন না হলে মানায়, বাংলার এবং বাঙালি কে ধ্বংস করার পরিকল্পনা করা হয়েছে এই সব মিডিয়া আর ব্রিটিশদের পা চাটা কুত্তার দল, এদের নরেন গোঁসাই এর দল, যারা ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন কিছুতেই পছন্দ করে নি, পা চেটে গেছে এখন সেই স্বভাব টা ছাড়তে পারে নি। এরা সেই সব মানুষ যারা ক্ষুদিরাম, প্রফুল্ল চাকি, বিনয় বাদল দিনেশ, সূর্য সেন, আরও যে সব মহান স্বাধীনতা সংগ্রামী নিজের জীবন বিপন্ন করে আমাদের স্বাধীনতা এনেছে তাদের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়ে ছিল। কেবল টাকার জন্য, ঘুষ তো ছিল মামুলি ব্যপার আসল কথা ছিল রাহাজানি। এই সব মিডিয়া এবং কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের প্রশংসা ছাড়া আর কিছুই জানে না। জনগণ উচ্ছন্নে যাক, টাকা চাই, বাংলার মানুষের দূর্দশা এবং তাদের দাবি নিয়ে মিছিল মিটিং এরা দেখতে পায় না। এরকম আরো অনেক মিডিয়া আছে, যারা বাংলার মানুষ কে প্রতি নিয়ত ভুল বোঝাচ্ছে। আর বাংলা কে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে, ধর্মের নামে মানুষে মানুষে হানাহানি, এদের মুখ রোচক খবর, নেতা মন্ত্রীর চুরি ওটা কোনো ব্যাপার না। আজ দশ বছর বামেদের জেল হাজতে দেবার জন্য কত কমিশন গঠন করা হয়েছিল। আবার সি বি আই তদন্ত হয়েছিল। তাতেও বাম নেতারা ও মন্ত্রী দের জেল হয় নি, সি বি আই, ঈ ডি, এদের ডাকে না। এসব খবর এরা পায় না। কোথায় ছেঁড়া হাওয়াই চটি পরে আছে, পোড়া রুটি খাচ্ছে, কার বৌ কোন দলে যাচ্ছে, কে ডিভোর্স দিচ্ছে, কোন অভিনেত্রীর কটা বিয়ে করল। ওদিকে দিল্লির ঐ হাড় কাঁপানো ঠান্ডায় কৃষক তথা অন্নদাতারা তাদের দাবি আদায়ের জন্য দিল্লির সীমান্তে বসে আছে। অমানবিক সরকার ও তার দুই মন্ত্রী যাদের মানুষ বললে ভুল হবে। অমানুষ, সেই রকম আমার রাজ্যও সরকার ছেলে মেয়েরা চাকরির জন্য অনশন করলেন তবুও তাদের নিয়ে নানা টালবাহানা এখনও নিয়োগের দেখা নেই। আর এই সব চোর ডাকাত দলের হয়ে ঢাক পিটিয়ে যাচ্ছে। এই সব সমীক্ষা মানুষ কে বিভ্রান্ত করার জন্য। যাতে চোরের দল আবার ক্ষমতায় আসে। ছিঃ ছিঃ বাঙালির এতটা অধপতন ভাবা যায় না। চোরের ডাকাতের রেইকি দার হয়েই রয়েছে ছিঃ বাঙালি ছিঃ।
No comments:
Post a Comment