দিল্লিতে হোক বা বাংলার ক্ষমতা এখন দু কান কাটা দের দখলে । মা, ঠাকুর মা দের মুখে শোনা এই প্রবাদ বা প্রবচন যাই বলুন অনেকেই শুনেছি। আরও ভেঙে বললে লজ্জা হীন ব্যক্তি বা বেহায়া ব্যক্তি। একটু লক্ষ্য করে দেখুন, করোনা করোনা লকডাউন এর মধ্যে আবার শুরু করে দিয়েছে এন আর সি জানে কেউ জমায়েত করতে পারবে না। আর ও সব কিছুতেই বাংলাদেশের থেকে নীচে নেমে যাচ্ছে, ক্ষুধা তালিকা হোক, মাথা পিছু আয় হোক, আর টাকার দাম, সব কিছুই এখন বাংলাদেশে এগিয়ে গেছে এই করোনা ও লকডাউনের মধ্যেও। এমন বেহায়া দুকান কাটার দল, এক বছর আগে করোনা এসেছে কেবল লকডাউন ছাড়া আর কিছুই হয়নি। ভ্যাকসিন আবিষ্কার সে তো বন্ধু ওষুধ কোম্পানি কে টাকা করে দেওয়ার পরিকল্পনা সাধারণ মানুষের জন্য শূন্য। খেটে খাওয়া মানুষের হাতে কাজ নেই, টাকা নেই, ক্রয় ক্ষমতা নেই কেবল নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের মূল্য বৃদ্ধি আছে কারণ ঐ আইন তুলে দেওয়া হয়েছে যে যেমন খাদ্য সামগ্রী মজুত করে রাখতে পারে সেখানেও সেই কর্পোরেট সংস্থা যারা ভোট পরিচালনা করে তাদের জন্য। নির্বাচন করা হয় না তো এগুলো তো প্রহসন কেবল জনগণের টাকা ধ্বংস করা, খেটে খাওয়া মানুষ কে মারামারি করে মরতে উৎসাহ দেওয়া হয়। মদ আর মাংসের ফোয়ারা ছোটে, এখন তো কেবল ভোটের দিনে নয়। আগে বা পরে যে কোন সরকারী অনুষ্ঠানের আড়ালে মদ ও মাংস একদম থাকতেই হবে। এই যে দুয়ারে সরকার হলো, মঞ্চের পিছনে গ্যালন গ্যালন মদ খাওয়া ব্যবস্থা করা হলো সবটাই সরকারি টাকায়। আর এখন তো সবই দুয়ারে কেবল ভ্যাকসিন টা নয়, ওটা তো মামুলি ব্যপার না এখন ভোট মিটে গিয়েছে টাকা আর মদ খরচ করে জেতা শেষ এবার টালির চালা দোতলা হবে, তিনটে চারটে দামি চার চাকা থাকবে তবে না ভোটে নির্বাচিত এম এল এ সাথে কিছু দালাল থাকবে। জানা নেই ভ্যাকসিনের নামে কী দেওয়া হচ্ছে তবুও সেটাও ঐ সব নেতা মন্ত্রীদের তথা বর্তমান শাসক দলের দখলে, সিঙ্গুর এলাকায় কয়েকটি জায়গায় বিরামনগর পলতাগড় করোনায় ছেয়ে গেছে পঞ্চায়েত থেকে না আছে স্যানিটাইজ করা না আছে ভ্যাকসিনের, শুনলাম ভ্যাকসিন করা হয়েছে বা হচ্ছে কেবল ঐ শাসক দলের নেতা কর্মী দের বাড়ির লোক জন পাচ্ছে। তৃণমূল নেত্রী সবার মুখ্যমন্ত্রী হয়তো নন, তিনি চান না সব মানুষ বেঁচে থাকুক, মুখে বলেন এক কথা আর কাজে আরেকটা। আবার শুনলাম দুযারে ত্রাণ আসছে, সেও আবার কারা পাবে ঐ শাসক দলের কর্মী নেতার বাড়িতে যাবে। যেমন সিঙ্গুর এক নং পঞ্চায়েতের স্যানিটাইজ হয় কেবল প্রধান আর উপপ্রধানের বাড়ি আর তার এলাকায় বাকি বাদ স্কুল গুলো কবে যে শেষ স্যানিটাইজ করে ছিল সে মনে নেই। সরকারি টাকা কীভাবে লুট করতে হয় এদের থেকে শেখা উচিত। লোকের মুখে শুনেছি বা বর্তমান শাসক দলের কিছু নেতারা প্রচার করেছে বামেরা ক্ষমতায় আছে সব বাম নেতারা পাচ্ছে। পরিবর্তন করা হলে সকল মানুষের জন্য সরকার হবে। হচ্ছে টা কোথায় ভ্যাকসিন নিয়েও রাজনীতির শেষ নেই, সিঙ্গুর হরিপাল কেন রাজ্যের সর্বত্র একই চিত্র। আসলে দু কান কাটা তো খোলা খুলি চুরি করা এদের কাজ এদের লজ্জা শরম নেই। ঐ যে টেলিভিশন চ্যানেলে দেখা যাচ্ছে তোয়ালে মুড়ে টাকা নিচ্ছে, প্রমানিত চিটফাণ্ড কেলেঙ্কারি তে জড়িত তবু সে বড় নেতা বড় বড় কথা বলতে ছাড়ছে না। সত্যিই এদের লজ্জা নেই এরা বেহায়া সাধারণ মানুষ কে এরা গোরু ছাগল মনে করে জানে মদ মাংস পাঁচশ হাজার টাকা দিয়ে দিলেই অনেকেই ভোট দিয়ে দেবে, আর সাথে আছে ঘুষ খোর এর দল উর্ধিধারী তোলা বাজের দল। সকল দু কান কাটা দের ধন্যবাদ।
Anulekhon.blogspot.com
Monday, 31 May 2021
করোনার নামে এটা আসল ব্যাপার নয়তো!
করোনার নামে এটা আসল ব্যাপার নয়তো! কারণ একটা বিষয় সকলে ভাবুন রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন তার বয়স ভিত্তিক প্রথম করোনা আক্রান্ত হলেন বয়স্ক ব্যক্তি পরে মাঝ বয়সি এখন বলছে আক্রান্ত হবে শিশু কিশোর। ভ্যাকসিন দেওয়া হয়েছে ঠিক সেভাবেই। ভ্যাকসিন সে তো ঘোষণা আছে তার দেখা নেই। কোথায় কবে হচ্ছে কেউ জানে না, সরকারি বেসরকারি কোন ভাবে তার ঠিকানা খুঁজে পাওয়া ভার।করোনা আক্রান্ত মানুষ মারা গেলে তার শরীর দেখার কোন সুযোগ নেই কারণ প্যাক করা মৃতদেহ তুলে দেওয়া হয়। আবার অনেকেই আছেন মারা গেলে দেহ নিয়েও আসে না। কেবল মানুষ কে সচেতন করেই কাজ শেষ কোথাও কোথাও সকাল থেকে সন্ধ্যা মাইকে সাবধান বাণী বর্ষণ হচ্ছে। নেতা মন্ত্রীরা নাকি অক্লান্ত পরিশ্রম করে করে চলেছে। এটা বোঝা যাচ্ছে করোনা কেবল ট্রেন চলাচল করলে এবং স্কুল খোলা থাকলে আর খেটে খাওয়া মানুষ সুস্থ ভাবে কোনও কাজ করতে গেলে হবে। করোনা পরিস্থিতিতে মানুষ গৃহবন্দী তার মধ্যে খেটে খাওয়া মানুষ কোন রকম সারাদিন ঘুরে কিছু টাকা জোগাড় করে খাবার জোগাড় করবে বা কিনবে দোকান বন্ধ ( মুদিখানা) আনাজ বিক্রেতার সময় দশটা পর্যন্ত না হলে পুলিশ হাজির ঠিক দশটার সময় যদি তার পরে খুলে রাখা হয় দিতে হবে ফাইন বা জরিমানা না দিতে পারলে তুলে ফেলে দেওয়া হবে জিনিস পত্র। আর ভোটের আগে প্রতিশ্রুতির বন্যা দুযারে রেশন ।শুনেছি দুয়ারে রেশন চলছে, পাচ্ছে কারা শাসক দলের লোক জন। যাহোক পোবার সাধারণ মানুষের জীবন নিয়েও রাজনীতি।
Wednesday, 26 May 2021
চোর ধরল সাধারণ মানুষ ! ভোট দিল কাকে?
দেখতেই পাচ্ছেন ছবি টি আনন্দ বার্তা নামে এক চ্যানেলের খবর সেখান থেকে নেওয়া। শিরোনামেও লেখা আছে চোর সন্দেহে এক যুবক কে বিদ্যুতের খুঁটিতে বেঁঁধে রেখেছে পরে পুলিশ এসে খুলে নিয়ে যাচ্ছে। এই পর্যন্ত সব ঠিক আছে, এই ঘটনায় এখন বাংলার সব জায়গায় ঘটবে, সেই কারণেই সাধারণ মানুষের কাছে আমার একটা, আপনারা ভোট দিলেন কাকে? বড়ো চোর চিটিংবাজ, তোলাবাজ, কাটমানি খোর, আপনাদের ট্যাক্সেস টাকা যারা লুট করে কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে বা হবে, কিন্তু আপনি বিপদে পরলে পাশে দাঁড়াবে না, তাকে ভোট দিয়ে জিতিয়েে বিধানসভায় পাঠিয়ে দিলেন। আরও বেশি করে করুক আর আপনাকে দু টাকা বা তেরো টাকা চাল শ্রী সাইকেল দেবে, ভিক্ষারি বানিয়ে ছেড়ে দিচ্ছে ছিঃ ছিঃ আপনাদের শিক্ষিত বেকার ছেলে মেয়েরা আজ চাকরির জন্য অনশন করছে আজ দশ বছর হয়ে গেল ঘুষ ছাড়া নিয়োগ নেই। এই সরকার আসার পর একটা কারখানা হয় নি উল্টে ভালো কয়েকটি কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে বা তোলার ঠ্যালায় রাজ্য ছেড়ে চলে গেছে। আর করোনার এই লকডাউনের খেলায় বেকার সমস্যা বেড়েছে একটু খাবারের জন্য মানুষ কী করবে ভেবে পাচ্ছে না। অভাবে অনেকে স্বপরিবারে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছে। কিছু দিন পর দূর্ভিক্ষ দেখা দেবে।
জল হাঁটুর নীচে থাকলে কীভাবে সাঁতরানো যাবে শিখে নিন।
হাঁটু সমান বা হাঁটুর নীচে জল সেখানে কীভাবে সাঁতার কাটতে হবে, এই নিউজ চ্যানেল দেখে শিখে নিতে হবে। কেবল এই মহিলা নন সাথে আরেক জন পুরুষ আছেন, তিনিও সাঁঁতার কাটছেন। বলেছেন আমরা সিভিল ডিফেন্স এর কর্মী এইভাবে সাঁঁতার কেটে মানুষ কে সাহায্য করতে যাচ্ছি। একটু পরেই টিভি ক্যযামেরা দেখাচ্ছে মানুষ হেঁটে হেঁটে চলে আসছে জল হাঁটুর নীচে। আসলে ঘটনা হলো, যেমন সরকার তেমন তার কর্মী, সিভিল ডিফেন্স কর্মী এবং বিপদে গেছেন মানুষ কে সাহায্য করতে কোন উপকরণ ছাড়া, এই জলোচ্ছাস বা বন্যযায় নৌকা বা ভেলা জাতীয় সাথে থাকে যাতে করে গিয়ে মানুষ কে উদ্ধার করা হয়। সত্যিই সিভিল ডিফেন্স কর্মী, আবার বলাও যায় না। আজব রাজার রাজত্বে সব সম্ভব। তিল কে তাল করা সংবাদ মাধ্যমের কাজ না হলে ওদের বেতন হবে না, এমন সাংংবাদি ক ওখানে আছেন তিনি ফ্রি ল্যান্স সাংবাদিক ভালো সংবাদ না হলে টাকা পাবেন না। এসব করতে গিয়ে যে বাঙালি কে এবং বাংলার সরকার কে ছোট করা হচ্ছে সেটা ভুলে গেছে। কারণ বাংলার সরকার দান ধ্যান করতে ব্যস্ত কিন্তু সিভিল ডিফেন্স দের পোশাক ও অন্যান্য সরঞ্জাম দিতে পারে না। যারা এভাবে কৃতিত্ব দেখাতে চাইছ তারা একবার কোভিড19 রোগীর পাশে দাঁড়িয়ে দেখাও, যেটা রেড ভলেন্টিয়ার করছে। ওরা যদি আজ না থাকত পশ্চিমবঙ্গ আজ দ্বিতীয় উত্তর প্রদেশ হয়ে যেত। কেন নিজেকে হাস্যকর করে তুলছ কীসের জন্য! খবরের নীচে মানুষের কমেন্ট গুলো পড়ে দেখে নাও কেমন তোমাদের নিয়ে মজার মজার সব কমেন্ট করেছে।
Monday, 24 May 2021
ইতিহাস উপেক্ষিত মহান বিপ্লবীর জণ্ম দিনে শ্রদ্ধা।
ভারতের স্ববাধীনতা আন্দোলনে বীর বিপ্লবী রাসবিহারি বোসের আজ জণ্ম দিন। আমাদের দূর্ভভাগ্য ইনি ইতিহাসে একজন উপেক্ষিত চরিত্র। এই মহান বিপ্লবীর জণ্ম 25 শে মে 1886 বর্ধমানের সুবলদহে। বৈপ্লবিক কর্ম কাণ্ডে তিনি ছিলেন অগ্রনী বিশেষত সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে দেশের স্ববাধীনতা অর্জনের জন্য লড়াই করে ছিলেন। 1912 সালে লর্ড হানডিজ হত্যার চেষ্টা, তিনি ছিলেন প্রকৃত পরিকল্পনা কারী। দিল্লিতে বিস্ফোরণ অর্থাৎ দিল্লি ষঢ়যন্ত্রের মূল নায়ক এবং লাহোর জেলের মধ্যে বোমা হামলা বা লাহোর ষঢ়যন্ত্রের এবং আলিপুর বোমা হামলা নায়ক। কিন্তু প্রতিক্ষেত্রেই ব্রিটিশ পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে যেতে সক্ষম হন। 1915 সালে তিনি জাপান চলে যান। সিঙ্গাপুরে তিনি আজাদ হীন বাহিনী গঠন করেন, ধীরে ধীরে জাপানেও এই আই এন এ গঠন করতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন, মহান বিপ্লবী সুভাষচন্দ্র কে আই এন এ এর উপযুক্ত মনে করেন এবং এই বাহিনীর সর্বাধিনায়কের দায়িত্ব দেওয়া হয়। রাস বিহারী বসু জাপানের রুটি তৈরির কারখানায় কাজ করেন এবং ঐ কারখানার মালিক এর মেয়ে তৌফিক সোমা কে বিবাহ করেন, যক্ষারোগে আক্রান্ত হয়ে 1945 সালের 21 জানুয়ারি জাপানের টোকিও তে মৃত্যুবরণ করেন। আজ এই মহান বিপ্লবীর জণ্ম দিনে আমার ব্লগের মাধ্যমে জানাই সশ্রদ্ধ প্রনাম।
Monday, 17 May 2021
অভাবে মানুষ আত্মহত্যা করেছেন, আর দাদা দিদির নাটক চলছে।
খবরের শিরোনাম দেখুন, এখানে সাংবাদিক পৌঁছেছে তাই খবরের শিরোনামে এসেছে। রাজ্যের অন্যত্র একই চিত্র, প্রথম লক ডাউনে মানুষ কাজ হারিয়ে নিজের সামান্য সঞ্চয় ভেঙে খেয়ে ছিল। রাজ্যের সরকারের ভূমিকা সে সময় যা ছিল এখনও তাই, কোন সাহায্য নেই কেবল লক ডাউন আর প্রতিশ্রুতি। বিধানসভা নির্বাচনের আগে গত নভেম্বর ডিসেম্বর মাসে দুয়ারে সরকার প্রায় প্রতিটি বুথে বুথে স্কুল গুলো কে দখল করে সারাদিন লোক জমায়েত করে কয়েক কোটি টাকা খরচ করে দুযারে সরকার হয়েছে। অনেকেই অনেক রকম ভাতা সাথে সাথে স্বাস্থ্য সাথী কার্ড পেয়েছেন এখন সে সবে কোন কাজ হয না। দুযারে দুযারে রেশন দেওয়া হবে, অথচ চার বছর ধরে বার বার রেশন কার্ডের আবেদন জানানো সত্ত্বেও কার্ড মেলেনি। এর মধ্যে ভোট হয়েছে, চোর ডাকাতের দল ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন, যে কোন ভাবে কারণ কোটি কোটি টাকা চুরি করতে হলে ভোটে জেতা জরুরী ছিল। ২০১৩ সাল থেকে সারদা সহ বিভিন্ন চিটফাণ্ড কেলেঙ্কারি কত এজেন্ট আত্মহত্যা করেছেন। ২০১৬ সালের পর থেকে নারদা কেলেঙ্কারি কোন বিচার নেই, আর এখন যখন মানুষ করোনা সাথে সাথে না খেয়ে পরিবার সহ আত্মহত্যা করেছেন তখন এই দুই দল নিজেদের মধ্যে চোর পুলিশ খেলছে। চোর ধরতে হলে সব চোর কে ধরে জেলে দিন, এবং চিটফাণ্ড কাণ্ডে আত্মসাৎ করা টাকা আদায় করে জনগণের টাকা জনগণ কে ফেরত দিন। এসব যদি না করতে পারেন চোর পুলিশ খেলবেন না, করোনার জন্য আজ মানুষের প্রারা ওষ্ঠাগত । হাসপাতালে চিকিৎসা নেই, অক্সিজেন নেই, ওষুধ নেই, যদিও ওষুধ আছে তার এত দাম গরীব মানুষের নাগালের বাইরে। নিজে দের মধ্যে চোর পুলিশ খেলে আর লোক হাসাবেন না। এক শ্রেণীর শিক্ষিত চাটুকার পা চাটা কুত্তা ছাড়া সবাই জানে, বর্তমান সরকারের সকলে চোর চিটিংবাজ।
রাজ্যে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করার প্রক্রিয়া শুরু।
পশ্চিমবঙ্গে সদ্য আট দফায় বিধানসভা নির্বাচন হয়েেছ, কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে, কোন দফায় শান্তি ছিল না, কিছু না কিছু মানুষ আক্রান্ত হয়েছে, এমনকি মারা গেছে। অনেক কিছু ঘটার পর গত ২ রা মে গননার পর পশ্চিমবঙ্গে শাসক পরিবর্তন হয় নি। কিন্তু না কে শোনে কার কথা, যেহেতু কেন্দ্রীয় শাসক দলের বাংলা দখল করা হল না। ছলে বলে কৌশলে বর্তমান শাসক দলের জয় হোল, এটাই মেনে নিতে পারছে না, কেন্দ্রীয় শাসক দল। কেন্দ্রীয় শাসক দল চাইছে যেমন করে হোক বাংলায় রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করতে। রাষ্ট্রপতি সে তো একটা কাঠের পুতুল আসলে কেন্দ্র চাইছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের শাসন কে সেখানে বসে আছে, একজন খুনের আসামী। তিনি খুনের দায়ে জেল খেটেছেন, ভাবুন বাঙালি ভাবতে শিখুন ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মন্ত্রী, যাহোক আমরা এদের ভোট দিয়ে নির্বাচিত করেছি। ভারতের সংবিধানে এসব আছে যে যত খুন করবে এবং মিথ্যা কথা বলবে চুরি করতে পারবে সে ততবড় নেতা হবে এবং ভোটে জিতে মন্ত্রী হবে। ঐ লোক টা জানে বাংলার বর্তমান শাসক দল একটি চোর চিটিংবাজের দল, আর আজ সাত বছর কেন্দ্রীয় ক্ষমতায় বর্তমান কেন্দ্রীয় শাসক দল ( বি জে পি) ক্ষমতায় এবং তার আগে থেকেই বর্তমান বাংলার শাসক দলের ( তৃণমূল) নেতাদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগে সি বি আই তদন্ত চলছে, তাদের জেলে দেওয়ার পরিবর্তে নিজের তথা কেন্দ্রীয় (বি জে পি) দলের নেতা তথা সাংসদ করেছে। বর্তমানে তারা অনেকেই কেন্দ্রীয় শাসক ( বি জে পি) দলের বিধায়ক হয়েছে। সি বি আই যখন গ্রেফতার করেছে সকল কে করুক না বেছে বেছে কেবল তৃণমূলের লোকজন কে কেন? যাতে রাজ্যে অশান্তি বাড়ে এবং নিরাপত্তার অজুহাত দেখিয়ে রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা যায়। আসলে স্বপ্ন দেখছে, যেমন কেন্দ্রে প্রথম লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি ২ আসন পেয়েছিল। তারপর ৮১ টি এবং তথা ১৯৯৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে ২০৫ টি তারপর এন ডি এ জোটের সরকার গঠন, তারপর দুটি নির্বাচনে ভরাডুবি আবার ২০১৪ সালে মিথ্যাবাদী জোচ্চর কে প্রমোট করে কর্পোরেট এর টাকায় ভোটের জেতা, ঠিক এটাই ভাবছে বাংলায় হবে, বর্তমান শাসক তথা তৃণমূলের কল্যানে ৩ থেকে ৭৭ হয়েেছ এবার ভোট হলে ২০০ পার করে দেবে বাঙালি। অনেকেই হয়তো লেখাটা পড়ে ভাববেন, তৃণমূলের তথা চোর চিটিংবাজ ঘুষ খোর মিথ্যযাবাদী, কাটমানি খোর চিটফাণ্ড কেলেঙ্কারির দল তৃণমূল কে সমর্থন করি, না আমি দৃঢ় ভাবে বলছি এই দুই দলের একজন কেও আমি সমর্থন করি না। কারণ এরা মানুষ কে তথা খেটে খাওয়া মানুষ কে মানুষ বলে মনে করেন না, ভোটের সময় নানা রকম মিথ্যযা প্রতিশ্রুতি আর ভোটে জিতে অন্য মূর্তি আমি এদের কাউকে সমর্থন করি না, তবুও এসব লিখছি কারণ রাজ্যে এখন সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষের নাভিশ্বাস উঠেছে করোনা করোনা করে লকডাউন এর ঠেলায় অনেক মানুষ আছে যাদের কাজ চলে গেছে ট্রেন বন্ধ যান চলাচল বন্ধ আয় উপায় বন্ধ তার উপর করোনা হলে মিলছে না সঠিক চিকিৎসা, পেটের খিদে না মেটাতে পেরে পরিবার সহ আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছে। এসব দিকে এই দুই সরকারের নজর নেই, গরীব মানুষের বাড়িতে খাবার পৌঁছে দিতে হবে সে সব চিন্তা ভাবনা নেই কেবল ক্ষমতা দখল করতে হবে। আমার কেন চোর চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী বিরোধী সকলের দাবি আয়কর যারা দেয় তাদের বাদ দিয়ে প্রতিটি পরিবার কে মাসে ৭৫০০ টাকা দিতে হবে। আর এই সব খেটে খাওয়া মানুষ কে ভোটের আগে যেমন বলেছেন দুয়ারে রেশন পৌঁছে যাবে, দুয়ারে রেশন পৌঁছে দিতে হবে সকল মানুষের রেশন কার্ড থাক বা না থাক তবে মাসে পরিবার পিছু দু কেজি চাল নয়, ৩৫ কেজি চাল দিতে হবে, না হলে এই লকডাউন তুলে নিন কারণ না করছেন করোনা টেষ্ট না করছেন চিকিৎসা কেবল গরীব মানুষ কে না খাইয়ে মারার পরিকল্পনা করা হয়েছে। এর মধ্যে আবার যদি রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হয় এবং ছ মাসের মধ্যে বা পরে কোটি কোটি টাকা খরচ করে ভোট করে সেই টাকা আসবে কোথা থেকে সেই টাকা এই সময়ে মানুষের জন্য খরচ করুন সু চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন। আর রাজ্যের শাসক দলের নেতা কর্মী দের বলছি আপনারা জানেন না আপনাদের নেতা মন্ত্রীরা তোয়ালের নীচে টাকা নিয়েছে, কিম্বা চিটফাণ্ড এর টাকা হজম করেছে, কাটমানি তোলাবাজির টাকায় আজ কোটি পতি। আপনারাদের সবাই কে মানুষ চেনে আপনারা চোর চিটিংবাজ এবং অশান্তি কারি দল আর সে কারণেই বি জে পি কেন্দ্রীয় সংস্থা দিয়ে এই সব চোর চিটিংবাজ দের গ্রেফতার করেছে আর আপনারা যত অশান্তি করবেন দেখবেন, ঐ ধর্মের ধব্জা রাজ্যপাল আছে ওকে দিয়ে রিপোর্ট তৈরি করে পাঠাবে। আর রাজ্যের রাষ্ট্রপতি শাসন জারি করা হবে, আর ছ মাস হোক যা হোক আবার কোটি কোটি টাকা খরচ করে নির্বাচন করা হবে।
Friday, 14 May 2021
শিক্ষা আজ বিক্রি হয়ে গেছে অশিক্ষার কাছে।
এক সময় বাঙালি ইংরেজ শাসকের কাছে দরবার করেছে আধুনিক পাশ্চাত্য শিক্ষা বাংলায় প্রচলন করার জন্য। কারণ তখন ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছিল, রাজা বা সামন্ততান্ত্রিক শিক্ষা। যার বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ছিল ধর্ম কে ভিত্তি করে, সেখানে সকলের অধিকার ছিল না শিক্ষা নেওয়ার, সার্বজনীন পাশ্চাত্য শিক্ষায় বা আধুনিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা হয়েছে সেই সময় থেকেই। বাঙালি জাতি এগিয়ে গিয়েছিল বিজ্ঞান গবেষণা থেকে শুরু করে বিভিন্ন দিকের উন্নত শিক্ষায়। এই শিক্ষা তাদের এনে দিয়েছিল স্বাধীনতা যুদ্ধের চেতনা একটা জাতি বুঝে ছিল, সঠিক শিক্ষা দিতে হলে স্বাধীনতা চাই। কেবল কেরানি কুল তৈরি করার জন্য মিশনারি শিক্ষা ব্যবস্থা, এটা পাশ্চাত্য শিক্ষা নয়। আধুনিক শিক্ষায় ছিল না গোলামীর শিক্ষা নিজেকে বিকিয়ে দেওয়ার শিক্ষা। ব্রিটিশ মিশনারি পরিচালিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সেখানে কেবল ইংরেজের গোলাম তৈরির শিক্ষা ছিল, সে পুলিশের চাকরি, কেরানির চাকরি যে যেখানে ছিল প্রত্যেকে শেখানো হতো, কীভাবে গোলামী করতে হবে, কীভাবে ঘুষ নিতে হবে, কীভাবে সাধারণ মানুষের উপর জুলুম করে টাকা আদায় করতে হবে। মানুষ কে কিছুতেই এক বা সংঘ বদ্ধ হতে দিলে হবে না। জাতের নামে ধর্মের নামে, টাকা দিয়ে হলেও দ্বন্দ্ব লাগিয়ে দিতে হবে। মদ বিক্রির জন্য মদ খাওয়া ধরাতে হবে, যেটা বাঙালি আজও ভুলতে পারে নি। অবশ্যই সব বাঙালি নয় যারা ইংরেজের গোলামের বংশধর তারা ভুলতে পারে নি। একটু চারপাশে তাকিয়ে দেখুন, অসৎ অফিসারে বাংলা তথা দেশ ছেয়ে গেছে, তাতে সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ মরবে তো কি হয়েছে? তারা সংখ্যা ছাড়া কিছু না, আমাদের টাকা চাই, সাধারণ মানুষ ভীষণ ভুলে যায়। এই কয়েক বছর আগে, তারকেশ্বরের একটি সভায় মাননীয়া বলছেন একা খেলে হবে সকলে ভাগ করে খাও। তারপর 75% ও 25% এর বিভাজন করে ছিলেন, এখন মানুষ কে টাকা দিয়ে কেনা যায়, যেমন ধরুন এই পি কে না সিকে শুনলাম পাঁচ শ না সাড়ে পাঁচশ কোটি টাকা খরচ করে নিয়োগ করা হয়েছে, কেন ভোটে জেতার জন্য। টাকার দরকার কম হলে চলবে না, কোটি কোটি টাকা তিনি কার জন্যে কাজ করছেন কি করছেন দেখার দরকার নেই, তিনি চোর, কাটমানি খোর, ঘুষখোর চিটিংবাজ মিথ্যাবাদীর দের জন্য নিযুক্ত সেটাও দেখার প্রয়োজন নেই, কারণ তার টাকার দরকার। টাকার জন্য সব করা যায় টাকার গায়ে তো লেখা নেই, সেটা কিসের টাকা চুরির না ডাকাতির না ঘুষের। এই লোক টি তো পশ্চিমবঙ্গরে জন্যে আসেনি এর আগে দিল্লিতে যিনি ক্ষমতায় এসেছেন, তিনি এঁদের প্রথম নিয়োগ করে ছিলেন। একটু তাকিয়ে দেখুন এই লোকটা বা যারা বিজ্ঞাপনে অংশ নিতেন সেই সব মানুষ জানত যে সাধারণ মানুষ কে ঠকান হবে এই সব কাজ একটাও হবে না। এগুলো মিথ্যা ছাড়া আর কিছু না, কারণ পনেরো লক্ষ টাকা, বছরে দু কোটি চাকরি, কালো টাকা উদ্ধার কোনটাই সম্ভব নয়। কারণ যারা তাদের টাকা দিয়ে এই বিজ্ঞাপন দিচ্ছে, তাদের সকলেই সরকার কে কর ফাঁকি দিয়ে বিদেশের ব্যাঙ্কে টাকা জমা করে রেখেছে, অতএব এটা সম্ভব নয়।জেনেও কেবল টাকার জন্য মানুষের রায় কে বদলে দিতে উঠে পরে লেগেছিল, আমার রাজ্যও তার ব্যতিক্রম নয়। কিছু অসৎ অফিসার এবং পাহারাদার যারা এক মাস ধরে বাক্স পাহারাদার হিসেবে ছিলেন এবং যাদের ওখানে গিয়ে ঐ যন্ত্র ঠিক আছে কিনা দেখতে হতো সেই মানুষ গুলো কেবল টাকার জন্য এমন কাজ করেছে যে, আগামী দিনে একটা শিক্ষিত প্রজন্মের ভবিষ্যত ধ্বংস করে দিয়েছেন। কারণ চাকরি পেতে হলে ঘুষ দিতে হবে না হলে মরতে হবে, অনশন করতে হবে। কিছু মানুষ আছেন যারা চাকরি করেন সামান্য টাকা বেতন তাদের কাছে এই একটা সুযোগ টাকা পাওয়ার। একে হাত ছাড়া করা যাবে না। এটা বোঝা যাচ্ছে অদূর ভবিষ্যতেও এই সব বাঙালি নিজে কে বদলাতে পারবে না। কারণ ভাবুন একজন শিক্ষিত মানুষ তিনি আবার অধ্যাপক মন্ত্রী হলেন, তাকে এস এস সি পরীক্ষা নিয়ে প্রশ্ন করলেন কী উত্তর পেলেন, এস এস সি, কি দুর্গা পুজো যে প্রতি বছর হবে। অন্যভাবে বলা যেত, এতেই প্রকাশ পেয়েছে শাসকের মনোভাব। চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছে টালির চালা, তিন তলা প্রাসাদ হয়েছে। স্বনামে বেনামে সম্পত্তির শেষ নেই, তাঁকে মানুষ দু হাত ভরে ভোট দিয়ে জিতিয়েছেন। আমি কেবল ভাবি এই সব অসৎ ঘুষখোর মানুষের বাড়িতে কেউ কিছু বলে না। আমি আশাবাদী এক দিন আসবে, তখন সেই প্রবাদ বাক্য সত্য হবে, " মাসি তুমি আমার ফা়সির কারণ।" আজ কাল বাঙালি ঠিক এই ছবির মত বুদ্ধিমান।
Thursday, 13 May 2021
বাঙালির দুই উৎসবে সকল পাঠক কে শুভেচ্ছা।
আজ পবিত্র সমগ্র বিশ্বে পালিত হচ্ছে পবিত্র, আমরা বাঙালি বাংলার যারা ইসলাম ধর্মের মানুষ তাদের সকল কে আমার ব্লগের পক্ষ থেকে পবিত্র ঈদের শুভেচ্ছা রইলো।আমি জানি আমার বাংলার উৎসব মানে কেবল কোন সম্প্রদায়ের নয়। আপামর বাঙালির উৎসব। আজ বাঙালির আরেকটা পার্বণ বা উৎসব সেটা অক্ষয় তৃতীয়া এই দিনে মায়েরা সন্তানের দীর্ঘায়ূ কামনা করে ব্রত করেন।
Sunday, 9 May 2021
স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদের জণ্ম দেয়।
আমি জানি না এই কথাটা সত্য কিনা, কিন্তু আজ পশ্চিমবঙ্গ তথা বাংলার দিকে তাকিয়ে দেখুন, এই দশ বছর বাংলায় স্বৈরতান্ত্রিক সরকার ক্ষমতায় আছে। সেখান থেকেই জণ্ম নিচ্ছে ফ্যাসিবাদের বা ফ্যাসিস্ট দলের। গত ২০১১ সালের পর থেকে পশ্চিমবঙ্গে একটি নির্বাচন ও শান্তি পূর্ণ হয় নি। নির্বাচনের আগে পরে অশান্তি করা হয়েছে। আক্রান্ত কারা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই বামপন্থীরা, তাদের অফিস ভাঙচুর বাম সমর্থক দের ঘর ছাড়া করা, ভয় দেখিয়ে নিজের দলে নেওয়া। ভোটের আগে ভয় দেখানো, ভোটের পর রিগিং আগে শুনতেন সান্টিফিক রিগিং, রিগিং এর নাম এখন তো আরও উন্নত রিগিং, যেখানে বড়ো বড়ো অফিসের কর্মীরা যুক্ত, কেবল টাকার জন্য ক্ষমতা দখল। আর টাকা দিয়েই ক্ষমতায় আসা। একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখুন, গত ২০১১ সালের নির্বাচনে জয় লাভ করে যে ভাবে বামেদের উপর অত্যাচার নামিয়ে আনে, ঠিক একই কায়দায় বর্তমান নির্বাচন গুলোর পর থেকে বামেদের উপর অত্যাচার নামিয়ে আনে পাটি অফিস ভাঙচুর থেকে শুরু করে সব কিছু। একজন ও গ্রেফতার হয়নি, থানায় কেস বা এফ আই আর পর্যন্ত নেয়নি, যদি বা নিয়েছে তাও চাপ দিয়ে তোলা হচ্ছে। আর আছে অজস্র মিথ্যা কেস, ঝাণ্ডা বাঁধতে বাধা দেওয়াল লেখায় বাধা সব আছে, প্রতিবাদ করলেই জুটেছে ডাকাতির কেস আরও কতকি। আর এখান থেকেই ফ্যাসিস্ট শক্তি আমাদের রাজ্যে মাথা চাড়া দিয়েছে, আজ দশ বছর রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে তাকান দেখুন আর এস এস কত হাজার প্রশিক্ষণ শিবির তৈরি করেছে, কি করা হচ্ছে এসব জায়গা থেকে হিন্দু পাড়ার মধ্যে মুসলিম সেজে ভাঙচুরের এবং অত্যাচার আর মুসলিম পাড়ার মধ্যে হিন্দু হয়ে গণ্ডগোল পাকানো। কারণ একটাই শাস্তি নেই, বামেদের উপর অত্যাচার হলে শাস্তির কোন প্রশ্ন ওঠেনা। এই নির্বাচনে জয়ী স্বৈরাচার আর স্বৈরাচার থেকে জণ্ম নেওয়া ফ্যাসিস্ট শক্তি, ফ্যাসিস্ট দলের দুই নেতা এবং কেন্দ্রীয় মন্ত্রী আক্রান্ত হল সাথে সাথে গ্রেফতার করা হয়েছে। এটা যদি সর্ব ক্ষেত্রে করা হতো তাহলে আজ রাজ্যে এই ফ্যাসিস্ট শক্তি তাদের শক্তি বিস্তার করতে পারত না। স্বৈরাচারী শাসক এটা সুকৌশলে করে তুলেছে, যাতে ফ্যাসিস্ট এবং স্বৈরাচার বিরোধী মূল শক্তি রাজ্যে আর কোন মতে না থাকে। স্বৈরাচারী শাসক সাধারণ মানুষ কে বিশ্বাস করতে পারে না, সেটাই প্রতিটি নির্বাচনে ঘটে চলেছে, এক জন শাসক থাকেন, তিনি যা কিছু করেন বলেন জনগণের জন্য করছেন কিন্তু সেই জনগণ কে বিশ্বাস করতে পারেন না। কারণ তিনি জানেন তার উন্নতি নিজের এবং কতিপয় নেতা কর্মীদের কখনো সমগ্র মানুষের কাছে পৌঁছয় না। স্বৈরাচার আর ফ্যাসিস্ট দের মূল কাজ মানুষ কে বিভিন্ন ভাবে কষ্টে রাখা, তারা কষ্টে থাকবে তাতে নিজের আখের গোছাতে সুবিধা হবে। একটু ছিটে ফোঁটা পৌঁছে দিলেই হলো। কেবল প্রচার বিভিন্ন ভাবে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে রাখা, চুরি গুলো মানুষের মনে না থাকে তার চেষ্টা। আজ পশ্চিমবঙ্গরে নির্বাচন এ জয়ী স্বৈরাচারী শাসক কে দেখে অনেকেই ভাবছেন বা বলছেন যাক ফ্যাসিস্ট কে তো আটকানো গেছে। তাদের অবগতির জন্যে একটা কথা বলি, দেখুন নির্বাচনে জয়ী হল হওয়ার পর আক্রান্ত কারা সেই বামপন্থীরা, এক জনও গ্রেফতার হয়েছে না হন নি, এরা কারা এই স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিস্ট দলের সমর্থক তারা জানে তাদের মূল শত্রু বামপন্থী দল বিশেষ করে সি পি আই এম। আজ যারা ভাবছেন পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বিরোধী ঐ ফ্যাসিস্ট শক্তি না ফ্যাসিস্ট কখনো স্বৈরাচারের বিরোধী হতে পারে না। কারণ এরা জানে স্বৈরাচার যত দিন ক্ষমতায় থাকবে তত ফ্যাসিস্ট দল বাড়বে, পশ্চিমবঙ্গে তথা কথিত বিরোধী তথা ফ্যাসিস্ট দলের বিধায়ক অর্ধেকর বেশি এই স্বৈরাচারী দলের প্রাক্তন বিধায়ক বা সাংসদ। এরা কখনো মানুষের প্রয়োজনের কথা তুলে ধরতে পারেন না। সাধারণ মানুষ কে বুঝতে হবে, স্বেচ্ছাচার কে না আটকাতে পারলে বাংলা ফ্যাসিস্ট শক্তি বাড়াবে এবং ধর্মের নামে, ভাষার নামে, জাত পাতের বিষয়টি আরো বাড়বে, কারণ ফ্যাসিস্ট দের কাজ হলো মানুষের মধ্যে বিভাজন তৈরি করা। মানুষ যত বিভাজিত হবে তত এদের লুট করার সুবিধা হবে। এমন একটা সময় আসবে যখন, নিজ দলের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই হবে। ক্ষমতাসীন স্বৈরাচারী শাসক, সে সর্বক্ষণ ক্ষমতায় থাকতে চায়, টাকার জন্য, এই টাকার জন্য নিজ দলের মধ্যে লড়াই, আজ পশ্চিমবঙ্গে সেটাই দেখা যাচ্ছে। স্বৈরাচারী দলের উপর তলার কিছু নেতা থাকে যারা একে অপরের বিরুদ্ধে প্রতিনিয়ত কথা বলতে থাকে কারণ একটা নিজের অপরাধ চাপা দেওয়া। স্বৈরাচারী শাসক কখনো সাধারণ মানুষ কে বিশ্বাস করতে পারে না।পশ্চিমবঙ্গে আজ সেটাই হচ্ছে, ক্ষমতা আর টাকার জন্য লড়াই জানে একবার কোন কাউন্সিলর বা পঞ্চায়েত সদস্য বা এমপি এম এল এ হতে পারলেই, পাঁচ বছরের মধ্যে কোটি পতি বাড়ি গাড়ি সব হবে। এই কারণেই বিরোধী শূন্য করতে চাওয়া, যাতে সব কিছু একাই ঠিক করতে পারে কেউ না বাধা দিতে পারে। স্বৈরাচার এক নায়ক তন্ত্রের জণ্ম দেয়, এবং নিজেদের মধ্যে ক্ষমতার লড়াই করতে থাকে। স্বৈরাচার এক নায়ক তন্ত্র বেশি দিন স্থায়ী হয় না। স্বৈর শাসকের সব কটি লক্ষণ আজ দেখা যাচ্ছে, প্রথম এরা গনতন্ত্রে বিশ্বাস করতে পারে এরা জনগণ কে বিশ্বাস করতে পারে না এরা গনতন্ত্রের সব কটি জায়গা কে ধ্বংস করে দেয়, সংবাদ মাধ্যম, বিচার ব্যবস্থা, শিক্ষা সব স্বৈরাচারী এক নায়ক সর্বদা প্রচারে থাকতে চায়। যা করে তার তিন গুণ প্রচার করে, প্রশাসন কে পুরো নিজের আয়ত্তে এনে নিজের স্বার্থে ব্যবহার করে, একের পর এক মিথ্যা কথা বলে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে চলে। একটু লক্ষ্য করলে দেখা যাবে সব কটি লক্ষণ দেখা যাবে।
Thursday, 6 May 2021
ব্যাঙ্ক সংযুক্তিতে মানুষের ভীষণ সুবিধা হয়েছে!
ছিল ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গত এপ্রিল 2020 থেকে হয়ে গেছে পাঞ্জাব ন্যাশাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।
কেন সংযুক্তি সে সব বাধ দিয়ে বলছি, আজ এক বছর ব্যাঙ্কে গিয়ে হয়রানি ছাড়া আর কিছু জুটছে না কপালে। এই ব্যাঙ্কে পাশ বই আপডেট বন্ধ আজ প্রায় এক বছর। এই ব্যাঙ্কের গ্রাহক সংখ্যা অনেক বেশি এবং এখানে প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলির মিড ডে মিল এ্যাকাউন্ট আছে। যেখানে সিঙ্গুর ব্লক অফিসে দায়িত্ব টাকা দেওয়ার যেহেতু ব্যাঙ্ক সংযুক্তি করণ হয়েছে তার আই এফ সি নম্বর ও পরিবর্তন হয়েছে, একবার এলো এখুনি আই এফ সি নম্বর জানান না হলে টাকা দেওয়া হবে না। দারুণ মজার ব্যাপার না, যেন মনে হচ্ছে মিড ডে মিল শিক্ষক দের দায়িত্ব তারা টাকা যোগার করে খাওয়াবে বা বর্তমানে মিড ডে মিল বিতরণ করবে। অফিসে বসে কি হচ্ছে, একটা ফোন করে জানা যায় সব কিছু না শিক্ষক দের হুকুম করতে হবে না। যাহোক গত মার্চ 2021 পর্যন্ত কোন অসুবিধা হলো এপ্রিল 2021 এসে অসুবিধা দেখা দিল কোন মিড ডে মিল এ্যাকাউন্ট টাকা এলো না, দায় কার শিক্ষক দের কারণ তারা যে দায় টাকা যোগার করার জন্য, হঠাৎ দেখি ব্লকের মিড ডে মিলের ক্যারিয়ারের ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে তাকে ফোন করে বলতে হবে টাকা ঢুকেছে কিনা? অথচ দেখুন ব্যাঙ্ক সংযুক্তিতে আজ পর্যন্ত কোন শিক্ষক পাশবই আপডেট করতে পারে নি।শিক্ষক কুল এই সব ম্যাসেজ পেয়ে, ব্যাঙ্কের বিভিন্ন লোকের ফোনে ফোন করে এ্যাকাউন্ট নম্বর দিয়ে জানতে চাইছে আদৌ টাকা ঢুকেছে কিনা? যে ফোন টা ঐ অফিসার একবার করলে সমস্ত শিক্ষক কে ব্যাঙ্কে ফোন করে জানতে হয় না। উনি করবেন কেন উনি বড়ো অফিসার না, ব্লকে কাজ করেন। দারুণ ব্যাপার তাই না, আমি একটা কথা ভাল জানি টাকা না দিলে বা মিড ডে মিল দেবেন না। টাকা ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্টে এলো কিনা আদৌ আসবে কিনা সে দায় শিক্ষকের নয়? টাকা না এলে যে সব জিনিস পত্র কেনার কথা সে গুলো না কেনা বা ক্রয় করা হবে না দেওয়া হবে না। যখন টাকা আসবে তখন দেওয়া হবে, দায় যার সে বুঝবে।
Tuesday, 4 May 2021
সন্মাননীয় দিদি মানুষ খুন, ঘর বাড়ি ভাঙচুর এটা কি বিজয় উৎসব?
সন্মাননীয় দিদি আমি জানি না আপনি আমার এই লেখা পড়বেন কিনা? বাংলার মানুষ শান্তির জন্য আপনাকে ভোট দিয়ে জিতিয়েছে, কিন্তু আপনার দলের লোকজন যে ভাবে সি পি আই এম কর্মী সমর্থকদের মার ধোর করছে এবং পাটি অফিস গুলো ভাঙচুর করছে, সেই সাথে দু একটা বিজেপির কর্মী কে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে, ভোটের ফল প্রকাশের পর। এটা কি আপনার দলের বিজয় উৎসব? আপনি তো আপামোর বাঙালির মুখ্যমন্ত্রী একবারের জন্য বলতে শুনেছি না আমি এই হিংসা চাই না। হিংসা বন্ধ করার জন্য বলছেন না, তাহলে কি ধরে নেওয়া যায় এটা আপনার মনের ইচ্ছা, বিরোধী শূন্য করে দেওয়া, তার জন্য যত মায়ের কোল খালি হোক হয়ে যাক। আপনার কাছে এরা মানুষ নয় ভোটার, আমার মনে হয়, এই ভাবে ভোট না করলেও আপনি জিতবেন। আমি বলতে চাই ভোটের দিন ভোট মেশিনে ভোট না হলেও সব ভোট জিরো থাকলেও আপনি জিতে যেতেন। কারণ মেশিন আপনার সহায় ছিল, তাতে আপনার দল যে ভাবে বিজয় উৎসব পালন করছে এটা কি ঠিক? যদি কিছু না মনে করেন তাহলে একটা কথা বলি, আপনি আগে কথায় কথায় পদত্যাগ করতে ভালবাসতেন, এই ভোটের কদিন পর পদত্যাগ করে ভোট করে নিন দুই বা তিন দফায় এবং 17 C তে সময় ও কত শতাংশ ব্যাটারি রইল সেটা উল্লেখ করে দিতে বলুন নির্বাচন কমিশন কে? আপনার কাছে অনুরোধ দয়া করে হিংসা বন্ধের ব্যবস্থা নিন, আর মায়ের কোল খালি করে দেবেন না। আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের বলুন হিংসা বন্ধ করতে। এটা বিজয় উৎসব পালনের সময় নয়। বাঙালি এই আচরণ দেখে সারা বিশ্বে মানুষ হাসছে। ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন খুব ভালো, একবার নিজের মন কে প্রশ্ন করে দেখুুন সব ঠিক হয়েছে তো?
বিধানসভা নির্বাচনের গননা নিয়ে কিছু নির্বাচন কমিশনের কাছে কটি প্রশ্ন?
নির্বাচন কমিশনের কাছে ভোট গননা নিয়ে কটি প্রশ্ন, প্রথম প্রশ্ন ভোট শেষ হবার বাইশ দিন পরেও CU এর ব্যাটারি 99 % থাকে কি ভাবে? কারণ 24 রাউন্ড ভোট গননা করা হল তার মধ্যে দুটি বুথের ব্যাটারি মেশিন দেখালো 67% ও 74% বাকি সব মেশিনের ব্যাটারি 99%। জানা নেই ভোট গ্রহণ করার সময় ব্যাটারি নিশ্চয়ই 100 % ছিল এবং এত দিন মানে আমি তৃতীয় দফার ভোটের কথা বলছি যেটা গত 10/4 /2021 হয়ে ছিল এবং গননা করা হল 22 দিন পর। আমার খুব জানতে ইচ্ছে করে এরকম রিচার্জবেল ব্যাটারি এত ভালো হয়? আরেকটা প্রশ্ন ভোট শেষ হওয়ার কথা 6টা 30 মিনিটে প্রতি টি মেশিন অর্থাৎ CU দেখাল, 5 টা 25 থেকে 6 টা 22 মধ্যে সময়ে ভোট শেষ হয়ে গেছে। জানা নেই ভোট কর্মীরা আপনার নির্দেশ না মেনে ভোট শেষ হওয়ার আগেই CU বন্ধ করে দিয়ে ছিল? আমার তো মনে হচ্ছে প্রচুর টাকার খেলা চলছে পশ্চিমবঙ্গরে এই বিধানসভা নির্বাচনে নির্বাচনের দায়িত্বে যারা তাদের মোটা টাকা দেওয়া হয়েছে যাতে এই ফলাফল হয়নি তো? আপনি এবং আপনার নিচু তলার সাঙ্গ সবাই মিলে এই প্রহসনে যুক্ত নয়তো! (শুধু শুধু কিছু মায়ের কোল খালি হয়ে গেছে, নির্বাচনের নামে প্রহসন করে। যদি ক্ষমতা থাকে তাহলে আগামী লোকসভা নির্বাচনে 17 C তে একটি কলম যোগ করে দিন ভোট শুরু তে ব্যাটারির কত শতাংশ বা ব্যাটারির পার্সেন্টেজ এবং ভোট শেষ হওয়ার পর কত শতাংশ রইল এবং ভোট কটার সময় শেষ করা হল? ভোট কটার সময় শেষ হয় সেটা প্রিসাইডিং. অফিসারের ডাইরি তে লেখা থাকে। আপনার যদি ক্ষমতা হয় তাহলে ব্যাটারি পার্সেন্টেট জ 17C তে লিখতে বলুন, না হলে এই প্রহসন বন্ধ করুন মানুষের জীবন নিয়ে ছেলে খেলা করবেন না। আপনি বলুন মানুষ চোর, তোলাবাজ, চিটিংবাজ, কাটমানি খোর মিথ্যাবাদী লোক এবং ক্ষমতার দম্ভে অহংকারী একটি দল কে বিপুল ভোটে নির্বাচিত করে দিল। যে দল কথায় কথায় মানুষ কে খুন করতে বলে বোম মারতে বলে সেই দল এই রকম ফল করে জিতে গেল! এত দেখা যাচ্ছে খেলা খেললেন আপনি এবং আপনার সাঙ্গ পাঙ্গ মানুষের জীবন জীবিকা নিয়ে? বুঝিয়ে দিলেন বাঙালি শিক্ষা চায় না কাজ চায় সু বেতন চায় না কেবল ভিক্ষা চায়, কুড়ি টাকার মদের পাউচ চায়। আরেকটা প্রশ্ন মেশিনে যে চিপে ভোট রেকর্ড করা হয় সেটা পাল্টাতে কত টাকা লাগে? ধন্যবাদ ভালো থাকবেন, মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা বন্ধ করে দিন। কোটি কোটি টাকার জুয়া বন্ধ করে দিন। মানুষ মত যদি সঠিক ভাবে প্রতিফলিত না করতে দেন তাহলে এই ভোট করে কি লাভ? কেবল ঘুষের জন্য এবং কাটমানির জন্য সরকার তৈরি!
Monday, 3 May 2021
ধর্ম কে বর্ম করে সম্পদ লুট করা একদল মানুষের কাছে রাজনীতি।
এক সময় এই ধর্ম দিয়ে সত্যিই বিশ্ব জয় করে ছিলেন এই উপমহাদেশের এক শাসক সম্রাট অশোক। সে অতীত ইতিহাস তার পর থেকে ধর্ম নিয়ে যা কাণ্ড হচ্ছে এ গুলো কে ধর্ম বলা যায় কি? সব ধর্ম প্রচারক নাকি শান্তির কথা বলে গেছেন, সব মানুষের সমান অধিকারের কথা বলে গেছেন কিন্তু নিজে যে সব কর্ম কাণ্ড করে গেছেন সে সব ভাবা যায় না। মদিনা থেকে মক্কা যাত্রা অন্য ধর্মের তথা পৌত্তলিক ধর্ম স্থান ধ্বংস করতে করতে যাওয়া এবং সম্পদ লুট করতে করতে যাওয়া ও মানুষ কে খুন করতে করতে যাওয়া হয় লুটের ধর্ম মেনে নাও নয় মরো। মার মার কাট কাট করতে করতে যাওয়া এবং বিজয় উল্লাস, এর পর সম্পদের অধিকার নিয়ে লড়াই নিজেদের মধ্যে মারামারি যুদ্ধ। শুধু কি তাই, ক্ষমতা দখলের জন্য দুই ধর্মের মানুষের সাথে লড়াই, ক্রুশেড অর্থাৎ ইসলাম ধর্মের সাথে খ্রীষ্টান ধর্মের যুদ্ধ সেও ক্ষমতা দখল এবং লুট করা নিয়ে একবার দুবার নয় তিন থেকে চার বার। সামনে ধর্ম আসল উদ্দেশ্য অপরের সম্পদ লুট। আর আজ পর্যন্ত যেটা এই উপমহাদেশে চলে আসছে। আজ ভারত বাংলাদেশ এবং পাকিস্তানের দিকে তাকিয়ে দেখুন, কীভাবে ধর্মীয় স্থান আক্রান্ত হচ্ছে এবং সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সম্পদ লুট করা হচ্ছে বাংলাদেশে তো এটা সরকার স্বীকৃত, অপরাধের কোন শাস্তি নেই। বর্তমান ভারতও পিছিয়ে নেই কেবল এখানে কৌশল অবলম্বন করা হয় বলছে আমরা হিন্দু ধর্মের রক্ষক কিন্তু এই হিন্দু ধর্মের মধ্যে যে জাতি ভেদ আছে, নিম্ন বর্ণের মানুষের ওপর অত্যাচার আজ সর্বজনীন করে তুলেছে কেন্দ্র সরকারের ক্ষমতায় থাকা দল। বাঙালি ইসলাম ধর্মের মানুষ তারা নিজেদের ভাবে সব বিদেশী বাংলায় বাস করে কিন্তু বাঙালি নয়। যত রকম ভাবে হোক খুন খারাপি ওদের পেশা এটাই নাকি ওদের ধর্মের আছে, ইসলাম ধর্মের একদল মানুষ ধর্মের নামে ব্যবসা করছে কোটি কোটি টাকার মালিক একটা জলসা করলে হুজুর দের আয় ভাবা যায় না। আর এই কারণেই আধুনিক শিক্ষা কে অস্কীকার করে সমান্তরাল ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলে এপার বাংলায় এবং ওপার বাংলায়। এরা আধুনিক বিজ্ঞান মানে কিন্তু স্বীকার করে না এগুলো অ- মুসলিম দের তৈরি এমনকি মসজিদে যে মাইক এবং স্পিকার ব্যবহার করে সেটা যে এক জন অ-মুসলিম আবিষ্কার করেন সেটা জানে সেটা ব্যবহারে দোষ নেই, কিন্তু সেই মানুষের অস্তিত্ব স্বীকার করতে দোষ তিনি কাফের। এই সেদিন দেখলাম বাংলাদেশের এক হুজুর বলছে যে ইংরেজরা এবং আমেরিকার লোক পরমানু বোমা তৈরি করে কিন্তু জামা কাপড় তৈরি করতে পারে না সেটা যায় বাংলাদেশ থেকে। এতো বড় মুর্খ পৃথিবীতে আছে কিনা সন্দেহ, কারণ সব চেয়ে বেশি তুল চাষ হয় আমেরিকার কালো মাটিতে আর লন্ডনের শিল্প বিপ্লব হয়ে ছিল কাপড়ের মিল থেকেই, অতিরিক্ত উৎপাদন এবং ভারতের তাঁত শিল্প কে ধ্বংস করে ছিল এই কাপড়ের মিল অর্থাৎ আধুনিক যন্ত্রপাতি। এতটাই অশিক্ষিত এবং ধর্মান্ধ যে জানে না বাংলাদেশে এখন যে কাপড় বা গার্মেন্টস শিল্প গড়ে উঠেছে কেবল সুলভ এবং কম টাকায় শ্রমিক পাওয়া যায় বলে আসলে সুতো এবং ছিট কাপড় এবং মেশিন বা যন্ত্রপাতি সবটাই বিদেশি আবিষ্কার, আতাদের ধর্ম গুরু করে নি করেছে কোন এক ইহুদি বা খ্রীষ্টান। আসলে বাঙালি দলিত তথা হিন্দু ধর্মের নিম্ন বর্ণের মানুষ ধর্ম বদল করে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে, নিজেকে সবথেকে ধর্ম পালক দেখাতে গিয়ে নিজের ছেড়ে আসা ধর্মের মানুষ জন দের উপর অত্যাচার করা আর সম্পদ লুট করা এই এদের কাজ। বাঙালি এখনও সেই জায়গায় রয়েছে নিজের ধর্মেই বিভাজন ঘোচাতে পারে নি। সেই যে বৈষম্য তৈরি করা হয়েছে তা এখনও ঘোচে নি সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলছে। যে কারণে স্বাধীনতার সময় বাংলা ভাগ বাঙালি আটকাতে পারে নি। হিন্দু, মুসলমান, দলিত আদিবাসী, ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈশ্য, শুদ্র এক থাকলে বাঙালি জাতির এই অধঃপতন কখনো সম্ভব হতো না। স্বাধীনতার সময় বাংলা ভাগ না হলে আজ বাঙালি ভারত শাসন করত। এখনও সময় আছে নিজেদের মধ্যে ধর্ম নিয়ে মারামারি না করে, জাত পাতের লড়াই না আসুন সব বাঙালি এক হয়ে যাই শান্তি ফিরিয়ে আনি। এক ভাষা এক জাতি এটাই হোক বাঙালি জাতির লক্ষ্য। ধর্ম থাক বাড়িতে, মন্দিরে মসজিদে একে অপরের উপর অত্যাচার বন্ধ করি। যারা ধর্মের নামে ব্যবসা করছেন তারা একটু ভেবে দেখবেন, ধর্ম দিয়ে বিশ্ব জয় করার যুগ চলে গেছে, আপনি ধর্মের নামে মানুষে মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে দাঙ্গা লাগিয়ে যে সম্পদ লুট করছেন, সেটা কতটা যুক্তিযুক্ত ভাববেন এই ভাবে অপরের সম্পদ লুট এবং অপর ধর্মের মানুষ খুন এটা কি আপনার ধর্ম ! আসুন সকলে মিলে মানবতা কে ধর্ম করে তুলি। আপনি চোখ মেলে দেখুন আজ সব থেকে বড় ইসলাম ধর্মের দেশ যে দেশে হজরত মহম্মদ জণ্ম গ্রহণ করে ছিলেন সেই দেশে এখন থেকেই শুরু করতে চলেছে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা যেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ধর্ম গ্রন্থ এবং ভাষা এবং বিজ্ঞান ও ইতিহাস পড়ানো হবে, আর আপনারা সেই ধর্মের একজন হয়ে নিজেকে পিছিয়ে রাখছেন। আধুনিক শিক্ষায় শিক্ষিত হয়ে, মানব সভ্যতা কে এগিয়ে নিয়ে চলুন।
কেরল নির্বাচনে ৪০ বছরের ইতিহাস পাল্টে গেল।
কেরল দক্ষিণ ভারতের একটি ছোট রাজ্য লোক সংখ্যা সাড়ে তিন কোটি। হিন্দু মুসলিম সব ধর্মের মানুষের বাস, বলা হয় কেরল হচ্ছে ভারতের সব থেকে শিক্ষিত রাজ্য। এই রাজ্যে যতবার বিধানসভা নির্বাচন হয়েছে দেখা গেছে প্রতি বার সরকারের পরিবর্তন হয়েছে। এবার উল্টো ছবি এই প্রথম কেরলের মানুষ দ্বিতীয় বারের জন্য বামেদের ক্ষমতায় নিয়ে এসেছে, যে যাই বলুক তার একটাই কারণ বর্তমান প্যানডেমিক পরিস্থিতিতে কেরলের সাধারণ মানুষের সর্ব রকম ভাবে পাশে দাঁড়িয়েছে কেরলের বাম জোট।বর্তমানে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ আসার আগেই কেরল সরকার জনগণের পাশে, বিভিন্ন ধরনের সাহায্য করতে এগিয়ে এসেছে। কেরলের শিক্ষিত জনগণ বুঝে নিয়েছে জাত পাত ধর্ম এসব বাড়িতে এবং মন্দির মসজিদের ভেতরে হবে এগুলো রাস্তায় না নিয়ে আসা ভালো। কেরলের জনগণ ধর্ম কে রাজনৈতিক কার্য কলাপের থেকে দূরে রাখে, ৯৬ % শিক্ষিত জনগণ তাদের জীবন জীবিকার প্রশ্নে কখনো ধর্ম কে টেনে আনে না, সে কারণেই কেরলের জনগণ বিজেপি কে শূন্য হাতে ফিরিয়ে দিয়েছে। এবার একটা প্রশ্ন আসতেই পারে কেরলে সম্ভব হলে বাংলায় কেন সম্ভব হোল না। কারণ একটাই আমাদের রাজ্যে গত ১৯৯৮ সালে কংগ্রেস ভেঙে তৈরি করা হয়েছিল, তৃণমূল কংগ্রেস দল। সেই দল কে সম্পূর্ণ ধর্মীয় করতে সাহায্য করেছিল বিজেপি নেতারা। দিল্লির বিজেপি নেতার এই দল কে দিয়ে বিভিন্ন ভাবে ধর্মের উৎসব গুলো কে উৎসাহিত করত। তার একটা উদাহরণ তসলিমার নাসরিনের বাংলা ত্যাগ করতে বাধ্য করার সময়ে যিনি নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তিনি আজ তৃণমূলের এম এল এ এবং মন্ত্রী, এই সব সাম্প্রদায়িক কাজ কর্ম চলতে থাকে তার সাথে বিভিন্ন ধ্বংসাত্বক আন্দোলন যে গুলো তে অংশ নিতে দেখা যায় বাংলার মানুষ কে, সে জঙ্গলমহল হোক বা পাহাড়, আসলে বাম সরকার ১৯৯০ সালের পর যেটা উপলব্ধি করে ছিল, বাংলায় শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, বিভিন্ন ধরনের পেশাগত শিক্ষার সাথে সাধারণ শিক্ষিত মানুষ বাড়ছে তাদের কর্ম সংস্থানের ব্যবস্থা করতে হবে স্কুল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান তৈরি এবং পুরোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ, এবং সরকারি ক্ষেত্রে নিয়োগের পাশাপাশি, কল কারখানা করতে, সেই লক্ষ্যে গড়ে ওঠে আইটি হাভ, আর ভারী শিল্পের লক্ষ্যে জমি অধিগ্রহণ এই জমি অধিগ্রহণ করতে গিয়ে বাধার সৃষ্টি করা হয়। কারণ পশ্চিমবঙ্গে প্রথম দিকে বাম সরকার ভূমি বন্টন করে ছিল বর্গাদার বা ভাগচাষি দের অধিকার দিয়েছিল সেই কারণেই জমি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অংশে ভাগ হয়ে গিয়েছিল আগেই অত জমির মালিক কে বুঝিয়ে জমি অধিগ্রহণ সত্য এক দূঢ়হ ব্যপার কিন্তু চেষ্টা করে সেখানেও প্রায় নব্বই শতাংশ সফল হতে পেরে ছিল বাম সরকার। এটাই তৎকালীন বিরোধী বর্তমান শাসক বুঝতে পেরেছিল এসব যদি বাম সরকার করতে পারে তাহলে আর এই বাম সরকার কে পশ্চিমবঙ্গ থেকে সরানো যাবে না। সেই কারণেই ধ্বংসাত্বক আন্দোলন, এই নির্বাচনের আগে স্বীকার করে নিয়েছেন এই শাসক দলের নেতারা। সেই সময় বামেদের সেই পুরোনো কর্মসূচি মানুষ কে সামান্য হলেও দান বিভিন্ন ধরনের সাহায্য পৌঁছে দেওয়া হতো সাধারণ মানুষের কাছে। সেই গুলো কেই বর্তমান সরকার সকলের জন্য উন্মুক্ত করে দিলেন, কিন্তু পেল কারা যারা এই দলের সমর্থক এবং কর্মী ও কিছু সাধারণ মানুষ। আর ধর্মীয় মেরুকরণ করতে সফল হলো এই দল সংখ্যা গুরুদের মধ্যে যারা অশিক্ষিত তাদের ভোলানো হলো এই সব উপহার দিয়ে আর সংখ্যা লঘুরাও বাদ পরল না, এর মূল কারণ অশিক্ষা এবং শিক্ষিত হয়েও কাজ না পাওয়া। এটা মানতে হবে বাংলা কে ধর্মীয় মেরুকরণে সফল বিজেপি। কারণ দেখুন বর্তমান শাসক এবং বিজেপি নেতৃত্ব জানে এই রাজ্যে সাধারণ শিক্ষা ব্যবস্থার পাশাপাশি একটি ধর্মীয় শিক্ষা ব্যবস্থা আছে, যেখানে ধর্মের নামে এমন শিক্ষা দেওয়া হয় যারা নিজেদের বাঙালি তথা ভারতীয় ভাবতেই ভুলে যায়। সবাই ভাবে তারা আরবের লোক এবং আরব থেকে এসেছে, এটা তাদের দেশ নয় লুটে খাওয়ার দেশ। সেই কারণেই এখন একটা কথা ঐ সব মহল্লায় প্রচলিত আছে আমি মুসলিম তুমি বাঙালি। যেটা কেরল বা অন্য কোন দক্ষিণ ভারতের রাজ্যে পাওয়া যাবে না, কারণ সেখানে সঠিক এবং আধুনিক শিক্ষার প্রসার বেশি এখানে বা পশ্চিমবঙ্গে যেটার অভাব খুব। দীর্ঘদিন বাম শাসনে থাকার পরও এই ব্যবস্থা থেকে বেড়িয়ে আসতে পারে নি পশ্চিমবঙ্গ এই কারণেই আজ পশ্চিমবঙ্গে ধর্মের নামে ভাগ করা সহজ কাজ হয়েছে। কারণ বাম মানেই নাস্তিক এই বিষয় টি ভীষণ ভাবে এই পশ্চিমবঙ্গে প্রচার করা হয়, সেই সময়ে নেতা এমনকি ছোট নীচুতলার কর্মী যদি কোন মন্দিরে পুজো দিত বা নমস্কার করত তবে তাকে দলের মধ্যে নেওয়া তো দূরের কথা তার সম্পর্কে অন্য ধারণা পোষণ করা হত। ভীষণ ভাবে ধর্ম কে এড়িয়ে চলত, কারণ একটা বিষয় এই দল গড়ে তুলতে পারে নি ধর্ম থাক মন্দিরে মসজিদে বাড়িতে, রাজনৈতিক কর্ম কাণ্ড বা সরকারের কাজে ব্যাঘাত না ঘটে, সেটা করতে গিয়ে তারা ঐ সব ধর্ম পালন কারি মানুষ জন কে দূরে সরিয়ে দিতে থাকে আস্তে আস্তে দূরত্ব বাড়ে। এই সব মানুষ বেশিরভাগ টাই গরীব খেটে খাওয়া মানুষ কারণ গরীব মানুষ বেশি করে ধর্ম নিয়ে মেতে থাকে, কারণ তাদের ধারণা ঈশ্বর বা ঠাকুর সব সমস্যা তৈরি করেন তিনিই সব সমাধান করে দেবেন। বর্তমান শাসক দল কে দেখুন সেই গরীব খেটে খাওয়া মানুষ কে ধর্ম পালনে উৎসাহিত করে, সংখ্যালঘু হোক আর সংখ্য গুরু হোক সকল কে। সেই কারণেই এই বিধানসভা নির্বাচনে ধর্মীয় মেরুকরণ পষ্ট। শিক্ষার ব্যপারে এরা উদাসীন, কিন্তু ধর্মের ব্যাপারে ভীষণ উৎসাহ। আজ তাই বাংলার মানুষ বামেদের যে ভাবে দেখে এসেছে, সে ভাবে তারা এই ভোটের সময় পায় নি, বাম দল শেষ মুহূর্তে একটি সদ্য গজিয়ে ওঠা দলের সাথে জোট করেছে, সেই দলের নাম টি এবং কাজ মানুষের কাছে অজানা অচেনা, এই কম সময়ে তারা মানুষের কাছে পৌঁছতে পারে নি যে তারা ধর্ম নিরপেক্ষ কারণ একটাই যিনি প্রতিষ্ঠাতা তিনি একজন ধর্মগুরু। আর এই কারণেই মানুষ বাংলায় বিজেপি কে আটকাতে তৃণমূল কে ভোট দিয়েছে, তারা এটা জানে কিনা জানি না এই শাসক কিন্তু বিজেপির দ্বারা পরিচালিত একটি দল কিছু দিনের মধ্যেই এই রাজ্য কে শাসন করবে বিজেপি এটা কেবল সময়ের অপেক্ষা। আর এক কি দু বছর অপেক্ষা করুন দেখতে পাবেন বিজেপি এই রাজ্যে ক্ষমতায় আসছে। কারণ বর্তমান শাসক দলের সাথে এদের একটা চুক্তি আছে, না হলে ভাবুন চিটফাণ্ড কেলেঙ্কারি বালির তোলা কয়লা পাচার গরু পাচার সব তদন্ত ধামাচাপা দিয়ে দিয়েছে দিল্লির সরকার। গোপন চুক্তি ওটাই সরাসরি বিজেপি জিতে ক্ষমতা দখল না করে এই ভাবে ক্ষমতা দখল করা, যা তারা অনেক রাজ্যে করেছে। সব শেষে সকল নির্বাচিত প্রতিনিধি দের অনুরোধ আপনারা বাংলার মানুষের স্বার্থে দলে থাকবেন এবং আপনি বা আপনারা আপমোর বাঙালির ভালো চাইবেন এটাই চাইব। দলমত নির্বিশেষে আপনার পরিষেবা পাবে এই আশা রাখি। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...