Anulekhon.blogspot.com

Thursday, 6 May 2021

ব্যাঙ্ক সংযুক্তিতে মানুষের ভীষণ সুবিধা হয়েছে!


 ছিল ইউনাইটেড ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গত এপ্রিল 2020 থেকে হয়ে গেছে পাঞ্জাব ন্যাশাল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।


কেন সংযুক্তি সে সব বাধ দিয়ে বলছি, আজ এক বছর ব্যাঙ্কে গিয়ে হয়রানি ছাড়া আর কিছু জুটছে না কপালে। এই ব্যাঙ্কে পাশ বই আপডেট বন্ধ আজ প্রায় এক বছর। এই ব্যাঙ্কের গ্রাহক সংখ্যা অনেক বেশি এবং এখানে প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলির মিড ডে মিল এ্যাকাউন্ট আছে। যেখানে সিঙ্গুর ব্লক অফিসে দায়িত্ব টাকা দেওয়ার যেহেতু ব্যাঙ্ক সংযুক্তি করণ হয়েছে তার আই এফ সি নম্বর ও পরিবর্তন হয়েছে, একবার এলো এখুনি আই এফ সি নম্বর জানান না হলে টাকা দেওয়া হবে না। দারুণ মজার ব্যাপার না, যেন মনে হচ্ছে মিড ডে মিল শিক্ষক দের দায়িত্ব তারা টাকা যোগার করে খাওয়াবে বা বর্তমানে মিড ডে মিল বিতরণ করবে। অফিসে বসে কি হচ্ছে, একটা ফোন করে জানা যায় সব কিছু না শিক্ষক দের হুকুম করতে হবে না। যাহোক গত মার্চ 2021 পর্যন্ত কোন অসুবিধা হলো এপ্রিল 2021 এসে অসুবিধা দেখা দিল কোন মিড ডে মিল এ্যাকাউন্ট টাকা এলো না, দায় কার শিক্ষক দের কারণ তারা যে দায় টাকা যোগার করার জন্য, হঠাৎ দেখি ব্লকের মিড ডে মিলের ক্যারিয়ারের ফোন নম্বর দেওয়া হয়েছে তাকে ফোন করে বলতে হবে টাকা ঢুকেছে কিনা? অথচ দেখুন ব্যাঙ্ক সংযুক্তিতে আজ পর্যন্ত কোন শিক্ষক পাশবই আপডেট করতে পারে নি।শিক্ষক কুল এই সব ম্যাসেজ পেয়ে, ব্যাঙ্কের বিভিন্ন লোকের ফোনে ফোন করে এ্যাকাউন্ট নম্বর দিয়ে জানতে চাইছে আদৌ টাকা ঢুকেছে কিনা? যে ফোন টা ঐ অফিসার একবার করলে সমস্ত শিক্ষক কে ব্যাঙ্কে ফোন করে জানতে হয় না। উনি করবেন কেন উনি বড়ো অফিসার না, ব্লকে কাজ করেন। দারুণ ব্যাপার তাই না, আমি একটা কথা ভাল জানি টাকা না দিলে বা মিড ডে মিল দেবেন না। টাকা ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্টে এলো কিনা আদৌ আসবে কিনা সে দায় শিক্ষকের নয়? টাকা না এলে যে সব জিনিস পত্র কেনার কথা সে গুলো না কেনা বা ক্রয় করা হবে না দেওয়া হবে না। যখন টাকা আসবে তখন দেওয়া হবে, দায় যার সে বুঝবে। 

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...