Anulekhon.blogspot.com
Monday, 29 March 2021
অপরাধ বিজ্ঞান নাকি বলে অপরাধী অকুল স্থলে ফিরে আসে।
Sunday, 28 March 2021
কিছু দালাল মিডিয়া অনবরত প্রচার করে যাচ্ছে বাংলায় এবার বিজেপি কতটা আসন পাবে সেই সংখ্যা।
কিছু হিন্দি চ্যানেল আছে এবং বাংলা চ্যানেল অনবরত দেখিয়ে যাচ্ছে, এই বাংলায় বিজেপি ক্ষমতায় আসছে আবার ব্যাখ্যা করে বলছেন। এক সাংবাদিক কে দেখলাম গেরুয়া বসন পরে কিছু অবাঙালির সাক্ষাৎ কার নিচ্ছেন। তাদের কথা অনুযায়ী বাঙালি মানে বাংলাদেশি এখানে এবার বিজেপি ক্ষমতায় আসবে ওদের বাংলাদেশে পাঠিয়ে আমরা বাংলা দখল করব। অমিত শাহ একটা জায়গায় ঠিক এই কথাটাই বলছে। যাহোক কোন কোন চ্যানেল বিজেপি ১৮০, ১৫০,২০০ উপর আসনে জয়ী হবে বলছে। আমার কথা হচ্ছে এরা যখন জেনে গেছে বিজিপি এত আসন পাবে তাহলে কোটি কোটি টাকা খরচ করে ভোট করে কি লাভ? নির্বাচন কমিশনের দরকার নেই, এই চ্যানেলে গুলো যার থেকে টাকা পাবে তাকে জয়ী করে দেবে। সাধারণ মানুষের ভোটের প্রয়োজননেই, আজকের লেখার বিষয়বস্তু এটা নয়। যে সব চ্যানেল দিদি আর মোদি তথা ধাপ্পাবাজ চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী বাদীদের জয়ী দেখিয়ে যাচ্ছে তাদের কাছে আমার প্রশ্ন তাহলে এই সব লোক জমায়েত ফালতু, ২৮ শে ফেব্রুয়ারির ঐ কড়া রোদে লাখ লাখ মানুষ অনেকেই মাঠে ঢোকার সুযোগ পায়নি। এরা কি সব কলকাতায় মূল বিক্রি করতে গিয়ে ছিল। বিগ্রেড মাঠের ছবি দিলাম।এরা ঐ চড়া রোদে নিশ্চয়ই মূল বিক্রি করতে গিয়ে ছিল।
কোন অঙ্কে বাংলায় বিজেপি!
প্রথম অঙ্ক টি হলো প্রথম থেকেই মিডিয়ার অপপ্রচার মানুষের সমস্যা এবং জনগণের আন্দোলন কে উপেক্ষা করে, প্রতি নিয়ত দুটি দলের কেচ্ছা দেখানো। চুরি, মিথ্যাবাদী দের চিটিংবাজ দের এবং তোলাবাজ দের, মিডিয়ার সত্য কথা না বলতে পারার ক্ষমতা।
দ্বিতীয় অঙ্ক :- সিবিআই ই ডির ভাইপোর বাড়িতে হানা দেওয়া এর মূল কারনে মাননীয়ার পায়ে চোটের নাটক যাতে প্রচার করতে না যেতে হয়। ভাইপোও গৃহ বন্দী হয়ে গেছে সি বি আই এর ভয়ে। মাননীয়া জানে যে এবার রাজ্যে যেমন করে হোক বি জে পি সরকার আনতে হবে এটা তার চুক্তি সে কারণেই দলের যত তোলাবাজ দাঙ্গা বাজদের বিজেপি তে পাঠিয়েছে। পরে নিজেও ঐ দলে যোগ দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী হবে।
তৃতীয় অঙ্ক :- নির্বাচন কমিশন, এদের ইচ্ছা নেই বাংলায় শান্তিতে ভোট হোক। বাঙালি যত মারপিট করে মরবে এদের দেখতে ভালো লাগে।
চতুর্থ অঙ্ক :-গ্রামের দিকে কিছু অশিক্ষিত অর্ধ শিক্ষিত বাঙালি আছে যাদের একটু মদ মাংস দিলে নিজের বাপকে পর্যন্ত খুন করে দিতে পারে। নেতারা তথা সরকার ভিক্ষা দেয় সেটাতেই খুশি এরা। সেই কারণেই ঐ বিজেপির অবাঙালি নেতা কৈলাস বিজয়বর্গী বাঙালি কে বলে কুত্তার জাত যতই খেতে দাও পেট ভরে না, কেবল ঘেউ ঘেউ করে। আরও কত কী ভাষা তার সেই বিজেপি কে বাঙালিরা ভোট দিচ্ছে কেবল দিদির জন্য দিদি ব্যবস্থা করে দিয়েছেন।
পঞ্চম অঙ্ক :- কিছু হিন্দু বাঙালি আছে যারা বিজেপি এলে তাদের বাড়ি গুলো সব সোনার হয়ে যাবে। সে কারণেই জিনিসের দাম বাড়ছে তাতে কি? মানুষ মরবে তাতেও ঠিক আছে ডিটেনশন ক্যাম্পে যাবে আসামের মতো সে সব হলেও বিজেপি চাই।
ষষ্ঠ অঙ্ক :- এ রাজ্যে অবাঙালির আগমন, এরা তাদের রাজ্যে সব অচ্ছুৎ জাত, নিম্ন বর্ণের মানুষ তাদের রাজ্যে উচ্চবর্ণের দ্বারা অত্যাচারিত হয়ে এরাজ্যে এসে বসবাস করছে এবং ছারপোকার মতো বংশ বিস্তার করে এরা বাংলায় এখন তিন থেকে চার কোটি আছে। এদের অনেকেই বাংলায় কথা বলে তাই বোঝা যায় না। বিজেপি এদের স্বপ্ন দেখিয়েছে বাংলা দখল করে বাঙালি কে ডিটেনশন ক্যাম্পে রেখে বাংলা কে পূর্ব বিহার বানানো হবে। বামেরা ছিল যত দিন এইসব সম্প্রদায় মাথা তুলে দাঁড়াতে পারে নি। কিন্তু দিদি ক্ষমতা দখল করার পর থেকে এরা ভীষণ ভাবে সক্রিয়।
সপ্তম অঙ্ক :- জনগণ কে সহজে ধোঁকা দেওয়া যায়, কারণ অবশ্যই ধর্মের একটি বিশেষ ধর্মের মানুষ যাদের বেশির ভাগ ধর্মীয় শিক্ষায় শিক্ষিত এদের দিয়ে যা খুশি করানো যায় কেবল কিছু টাকার বিনিময়ে। দেখবেন বাংলার অপরাধের মধ্যে শতকরা আশি ভাগ এদের দ্বারা সংঘটিত হয়। সকলে দেখলেন গত ২০০৬ নন্দীগ্রামের আন্দোলন ধর্মের উস্কানি দেওয়া হল আর মাওবাদীরা যোগ দিল ব্যস একটা এলাকা দখল হয়ে গেল। বর্তমানে এই নির্বাচন দেখুন ওখানের প্রার্থী অর্থাৎ যিনি মানুষের রুটি রুজির কথা বলছেন তাকে প্রচারে বাধা দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু যিনি ধর্মের নামে জিগির তুলে ভোট চাইছেন তাকে ঠাকুর যত্ন করা হচ্ছে, মাননীয়া প্রথম দিন ওখানে প্রচার করতে গেলেন, তার আগে ভাইপোর বাড়িতে সি বি আই হানা ব্যাস চোট লাগল পায়ে তিনি মিথ্যা বদনাম দিলেন ওখানের কিছু মানুষের নামে তার পর আবার বয়ান পাল্টে ফেললেন। ওসব কিছু না ঐ যে দু পাঁচশ টাকা পাওয়া আর মানুষের উপর জোর জুলুম করেও রেহাই পাওয়া যাবে এর কারণেই এবং তোলাবাজি টাকার ভাগ পাওয়া যাবে এই জন্য বিরোধী দের বাধা। দেখুন সেই বিশেষ ধর্মের অশিক্ষিত মানুষ এটা করছে।
প্রথম আলো কে বলছি উত্তর পেলেন, সাংবাদিকতা করবেন সৎ হন। রাজ্যের মানুষের পাশে থাকুন সত্যি কথা লিখুন দালালি করে সাংবাদিক হওয়া যায় না। এই ছবিটি দিলাম এটা সত্য না সঠিক খবর জোগাড় করুন, এটা একশ শতাংশ সত্যি কারণ একটাই এই সংবাদ যারা প্রচার করছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার ক্ষমতা হয় নি ঐ শাসকের।
Wednesday, 24 March 2021
ভোটের আগে ভোট সমীক্ষা কতটা ঠিক!
শিক্ষিত শুভ বুদ্ধি সম্পন্ন সাংবাদিক দের কাছে আমার প্রশ্ন বলুন পশ্চিমবঙ্গে বুথ সংখ্যা প্রায় 80 হাজারের বেশি। 294 টা বিধানসভা কেন্দ্র, প্রায় সাড়ে সাত কোটি ভোটার, পশ্চিমবঙ্গের ভোটার সংখ্যা নির্বাচন কমিশনের তথ্য থেকে দিচ্ছি।
এবার যে সব সংবাদ সংস্থা সমীক্ষা করে চলেছেন তারা বলুন মাত্র 11000 থেকে 12000 হাজার ভোটারের মতামত এই বিপুল ভোটারের মতামত বলে চালিয়ে দিচ্ছেন। আপনার বা আপনাদের এই সমীক্ষা তাহলে কি টাকা বা ঘুষ নিয়ে নয়, এটা বিশ্বাস করতে বলেন। আপনারা কি করছেন জানেন মানুষের জীবন কি করে আরও বিপন্ন করে তোলা যায় তার ব্যবস্থাপনা করছেন। লেখা পড়া শিখে ঘুষ খেয়ে, নিজের বিবেক বোধ কে বাদ দিয়ে প্রতি নিয়ত এই প্রচার করে যাচ্ছেন একটা চোর জোচ্চর বাটপার চরম মিথ্যাবাদী মানুষের জীবন অতিষ্ঠ কারী স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকার এবং তাদের দালাল বর্তমান সরকার পশ্চিমবঙ্গে ক্ষমতায় আসবে। আরেক দিকে লক্ষ লক্ষ মানুষ তাদের পেটের ভাত, বেঁচে থাকার জন্য লড়াই করে যাবে। এরা চুরি করে কাটমানি খেয়ে বহাল তবিয়তে থাকবে চুরি করে, বাটপারি করে কোন শাস্তি নেই, একবার প্রচার করুন বা বারবার দেখান কারা ত্রিফলা বাতি থেকে শুরু করে সারদা, নারদা, রোজভ্যালী, এম পি এস গ্রীনারী, আই কোর, আর কয়লা পাচার, বালি খাদান থেকে তোলা কারা খেয়েছে, বেকার যুবক যুবতী চাকরির তালিকা ভুক্ত হয়েও চাকরি পায় নি এই রাজ্যে তারা অনশন পর্যন্ত করেছে। এখন লক্ষ লক্ষ টাকা ঘুষ নিয়ে যাচ্ছে চাকরি দেওয়ার নামে, এসব দেখানোর সাহস নেই, আপনারা নাকি নিরপেক্ষ এই আপনাদের নিরপেক্ষতা। শুনে রাখুন আপনারা যতই চোর চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী দের এবং দেশ বেচা দের জেতা সময়ের অপেক্ষা প্রচার করে যান এবার লড়াই হবে সামনে। কেবল একবার আপনি বা আপনারা যাদের পা চেটে চলছেন টাকার জন্য তাদের বলুন মানুষ যেন শান্তি পুর্ণ ভাবে 2011 সালের মতো বুথে গিয়ে ভোট দিতে পারে। আপনার প্রভুর এতই যদি মানুষের ভালো করে থাকবে তাহলে নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে কেন? কেন মানুষের ভোটের উপর আস্থা নেই? কেন আপনার বা আপনাদের কু শিক্ষায় শিক্ষিত সারমেয় সমাজের জঞ্জাল দের সাহায্য নিতে হয়। মানুষের পাশে থাকুন ঘুষের টাকা নিয়ে মানুষ জীবন অতিষ্ঠ করে তোলার জন্য এসব প্রচার করে মানুষ কে প্রভাবিত করবেন না। কারণ আগামী সাধারণ মানুষ ইতিহাস রচনা করবেন। আগামী ২০২১ সাল বাংলা হবে লালে লাল। ফিরে আসছি ব্রেকের পর।
Monday, 22 March 2021
বিজেমূলের প্রার্থী দেওয়া শুরু হয়েছে।
রাজ্যে নতুন দল বিজেমূলের একজন প্রার্থী দেওয়া হয়েছে, এর পর এরকম অনেক প্রার্থী দেখা যাবে। এই ব্লগে কয়েক দিন আগে লিখেছিলাম, বিজেমূলের প্রার্থী ঘোষণা করা হবে। বিজেপি আর তৃণমূল এর বিক্ষুদ্ধরা মিলে প্রার্থী দিতে শুরু করেছে। আসলে এই দুটো দল এক সাথে মিলে মিশে প্রার্থী দেবে, এটা জানা গিয়েছে আগেই। রাজ্যের বা দেশের এই ফ্যাসিস্ট শক্তিরবিরুদ্ধে লড়াই করতে পারে এক মাত্র বামপন্থীরা ।
Sunday, 21 March 2021
আবার প্রতিশ্রুতি, এই লোকটা বাঙালি কে গর্ধভ ভাবে।
আমার মনে হয়, বাঙালি তথা ভারতের জনগণ কে এই লোক টা গর্ধভ ভাবে। ভাবি বেশ করে খারাপ ভাষায় একটা লেখা পাঠাই এটাকে কিন্তু পারি না, নিজের আত্মসণ্মানের জন্যে। কী ভাবে মানুষ কে, কেন্দ্রীয় সরকারের আছে দেশ বিক্রি করে দিচ্ছে ক্ষমতা দখল করতে কত প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিল ভাবছেন মনে নেই। বছরে দু কোটি চাকরি, গরীব মানুষের ব্যাঙ্কের খাতায় লক্ষ লক্ষ টাকা ঢুকবে অথচ ব্যাঙ্ক গুলো বেচে. দিচ্ছে । নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম কমবে কেমন কমেছে এই আজ সাত বছরে মানুষ হাড়ে হাড়েে টের পাচ্ছে। আর ত্রিপুরাতেও একই প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন এই সুসভ্য লোক টা এখন ত্রিপুরার অবস্থা কি? পেনশন তো নেই, ১০৩২৩ শিক্ষকের চাকরি চলে গেছে। সেখানেও একই কথা সপ্তম পে কমিশন দেবে। আজ পর্যন্ত দেয় নি, উল্টে সমস্ত সরকারি চাকরি তুলে দিয়ে বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে চুক্তি করেছে চুক্তি ভিত্তিতে নিয়োগ করা হবে। আমি জানি না বাঙালি সত্যি গর্ধভ কিনা! এই দেখুন ত্রিপুরাতেও বেকার যুবক যুবতীরা চাকরির জন্য আন্দোলন করছে। অনুপ্রবেশ বাংলা দেশের লোক জন নাকি এদেশে ঢুকছে, সেই এন আর সি, ডিটেনশন ক্যাম্প ভুুলতে পারছে না। আসলে তা নয় বাঙালি জাতি টা কে ধ্বংস না করা পর্যন্ত ওনার শান্তি নেই।পরাধীন ভারতেএদের পূর্ব পুুরুষইংরেজের দালাল ছিল সেই জন্যই জানে বাঙালি একমাত্র জাতি দেশ বিক্রির প্রতিবাদ করতে পারে। আসামের বাঙালি দের জব্দ করে এসেছে ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দী করে এসেছে এবার লক্ষ্য পশ্চিমবঙ্গ। আরে অনুপ্রবেশ হচ্ছে তাহলে বি এস এফ ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে পাহারা দিচ্ছে!
Saturday, 20 March 2021
Let there be a demand across the country for a ballot.
Intense movement has to be started all over the country. Ordinary people want to vote in the ballot, otherwise it is not possible to change this government. The authoritarian fascist government has looted all the possessions of the people by forming alliances with corporate bodies. Where is the money coming from? Our tax money is giving loans to all those companies and after a few days they are writing off the loans. Fish is being fried in fish oil, the prices of daily necessities in the market are skyrocketing. The government is managing the profits of that corporate body. The only way for ordinary people to vote is to vote, but even there they cannot vote in a healthy way, ordinary people. Although you can vote anywhere, there is now a dictatorial government that has won by fraud. How long does it take to change the EVM memory card after voting with the money of those who do that work? The West Bengal polls will start on March 26 and end on April 29. The first round of voting machines will be opened on May 2, the day of the count, and they and all the people who set up the voting machine are honest people. Everyone believes, there are no ghosts in Saresh! Say the central forces are satisfied with three "m". Chappa voting in front of the central forces that I have seen does not say anything. This is what the army is saying that they are the guests of the day. Before the vote, the leader-minister, who is coming to give a speech, is loudly saying that the central ruling party will get over 200 seats. The common man does not want to seize power by force, as in Bihar, Tripura has been in the state since 2011. The Central Government and the Government of West Bengal are two equal. Another thing all people should think is that where there is a vote in the ballot, there are two defeated rulers, but if there is a vote in the machine, the victory will not be called fraud. So, whether there is a demand across the country, whether the ballot is on the ballot, or the VV Pat's papers are counted, the votes are counted in accordance with the voter register, not just by looking at the voter's account. Let's all start a movement for ballot voting, because voting in this machine has been canceled in foreign countries where voting was done in this machine for the first time. Because you know that everything is possible if you give money to the guards. Return to the ballot and bring back a healthy democratic system in the country.
Wednesday, 17 March 2021
বিজেপির মিশন 'সোনার বাংলা, সোনার ভারত নয় কেন? '
পশ্চিমবঙ্গ গত দশ বছর ধরে সোনার বাংলা দেখছে, আবার বিজেপির নেতারা বলছে সোনার বাংলা করে দেবেন। আমার একটাই প্রশ্ন কেন্দ্রীয় সরকারে কারা ক্ষমতায় আছে বিজেপি, তাহলে কেবল বাংলা সোনার হবে কেন? গোটা দেশ টা সোনার বাংলা করে দিলে আলাদা করে আর বাংলা কে সোনার বাংলা করতে হবে না। আমরা বাঙালি জাতি ভীষণ প্রতিশ্রুতি তে ভুলে যাই, ঐ যে ১৫ লক্ষ টাকা এ্যাকাউন্টে চলে এসেছে না এই জন্যে। নোট বন্দী করে সব কালো টাকা উদ্ধার করা হয়েে গেছে। জিনিস এর দাম কমে গেছে, ৬০ টাকার ডাল ১৫০ টাকা, ৮০ থেকে ১০০ টাকা সরষের তেল এখন কমে ১৪৫ বা টাকা হয়ে গেছে। পেট্রোল ডিজেল কমে ১০০ টাকা হয়ে গেছে। গ্যাসের দাম কমে ১০০০ টাকা হয়েছে। দেশের বেকারের সংখ্যা কমে স্বাধীনতার পর ৪৫ % হয়ে গেছে। সোনার আসাম হয়ে গেছে এমন সোনার হয়ে গেছে গরীব মানুষ এখন ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দী। মা বাংলাদেশী বাবা ছেলে এদেশি, আবার কারো ছেলে বাংলা দেশী বাবা মা ভারতীয় কেমন সোনার আসাম হয়ে গেছে। আর চাকরি সে তো বলে শেষ করা যাবে না। কেন্দ্রীয় সরকার রেল বেচে , ব্যাঙ্ক বেচে, বীমা বেচে সরকারি চাকরি তুলে দিয়ে সোনার ভারত করে ফেলেছে। সোনার গুজরাত হয়ে গেছে, বস্তি তথা ডিটেনশন ক্যাম্পের পাশে পাঁচিল তুলে চাপা দিয়ে। জয় শ্রীরাম বললেই যাবতীয় জিনিস পত্র বিনা পয়সায় দিয়ে দিচ্ছে। লক ডাউনে বিদেশ থেকে সব ফেরত এলো বিনামূল্যে বিমানে আর অন্য রাজ্যে কাজ করতে যাওয়া শ্রমিকরা পায়ে হেঁটে, শ্রমিকদের উপর কীটনাশক প্রয়োগ করা হলো তাদের শরীর সোনার হবে বলে। ত্রিপুরা তো সোনার করে তুলেছে, সরকারি চাকরি তুলে দিয়ে পেনশন তুলে দিয়ে, বেতন কমিশন না দিয়ে। আরেকটা ছবি দেখে নিন ইনি দিদির দলে ছিলেন সোনার বাংলা করবেন বলে, এমন সোনার বাংলা করেছে এখন নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে। এছাড়া বীরভূমের এক গুণ্ডডা আছে, সেও এমন গুণ্ডা পুলিশ পাহারাা দেয়, অথচ পুলিশকে বোম মারতে বলে। তার কথায় পুলিশ কে বোম মেরে মেরে ফেলা হয়। কী দূর্ভাগ্য পুলিশের সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা ব্যবস্থা না করে এই সব সোনাা বাংলা গড়ার কারিগর দের নিরাপত্তার ব্যবস্থা করতে হয়। পাহাড়ে এরকম একজন আছে, তাকেও নিরাপত্তা দেয় পুলিশ। কি সুন্দর সোনাা বাংলা হয়েছে তাই না। বেকার দের চাকরি আরে একটা রাজ্যের শুন্য পদ কত আর কেন্দ্রীয় শুন্য পদ কত আছে একবার সত্যি কথা বলতে বলুন, আমার মনে হয় জণ্মের পর থেকে কোন দিন সত্যি কথা বলে নি, যাদের জণ্ম দাতার ঠিক থাকে না, তারা এই রকম হয়, মানুষ কে মানুষ বলে মনে করে না। গরীব খেটে খাওয়া মানুষ কে এরা মশা মারার মতো মেরে ফেলতে পারে। জানা নেই কবে বাঙালি আবার জাগবে এই দ্বিতীয় ইংরেজ দের হাত থেকে দেশ কে মুক্তি দিতে। বাঙালি তথা ভারতের দ্বিতীয় স্বাধীনতা যুদ্ধের খুব জরুরী হয়ে গেছে, আরেক জন সুভাষ চন্দ্র বসুর দরকার। শিক্ষিত বাাঙালি ওঠো জাগ, এই সব তথাকথিত ভদ্র দের দেশ থেকে তাড়া করতে হবে। আর দেরি নয়, মিছিলের পদ ভারে কেঁপে উঠুুক বাংলা এই সব মিথ্যা বাদী ধাপ্পাবাজ চোর চিটিংবাজ দের বাংলা থেকে তাড়া করতে হবে। বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভাষায়, ' দুলিতেছে তরী ফুলিতেছে জল ভুলিতেছে মাঝি পথ, ছিঁড়িয়াছে পাল কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্ম্ৎ? কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষৎ / এ তুফান ভারী দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী পার।।'
Friday, 12 March 2021
এই জন্যেই বলে সাধারণ মানুষ অশিক্ষিত!
সত্যিই শিক্ষা নেই, কারণ জানেই না এই রাস্তা থেকে যাবতীয় কিছু দেশের মানুষের কর বা ট্যাক্স এর টাকায় তৈরি করা হয়। কোন নেতা মন্ত্রী নিজের টাকা দিয়ে করে না, বরং ঐ সরকারি টাকা বা আমাদের ট্যাক্স এর টাকা যিনি রাস্তা তৈরির বরাত পান তার থেকে কাটমানি হিসেবে আদায় করে। আসলে অশিক্ষিত বলেই তো এরকম কাজ করে, নেতা মদ মাংস খাওয়ায় আর তার কথায় মারামারি করে নিজেদের মধ্যে। একবারও ভেবে দেখে না যার জন্য এই সব করছে সে কিন্তু বহাল তবিয়তে সুস্থ আছে, নিজেরা গরীব অশিক্ষিত মানুষ মারপিট করে মরছে জেলে যাচ্ছে, নীচ তলা থেকে উপর তলা পর্যন্ত সবাই লুট করে খাচ্ছে। ২৫% আর ৭৫% ভাগ করে নিচ্ছে। নেতা মন্ত্রীরা জানে এদের কে সঠিক শিিক্ষা দিলে কাজ চাইবে চাকরি চাইবে, আমাদের চুুরি ধরেে ফেলবে তাই সঠিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা যাবে না। স্বাধীনতার পর থেকে এই ব্যবস্থা গোটা দেশে চালু করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে চৌঁত্রিশ বছর বাম জমানায় কিছু মানুষ শিক্ষিত হয়েছে। সেই শিক্ষা যথেষ্ট ছিল না, কারণ একটা অংশ তখনও ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করত, এখনও করে এদের কাছে ধর্ম ছাাড় সব খারাপ। আর এই কারণেই রাজ্যের আজ অশিক্ষিত মানুষের রাজত্ব চলে। বেশির ভাগই এরা নেতা মন্ত্রী কখন একটুকরো রুটি ছুঁড়ে দেবে সে দিকে চেয়ে থাকে। এই যে এই রাজ্যে এখন চলছে মাসে দু কেজি চাল দাও তাও সকলে পায় না। কাগজে কলমে সবাই পায়, একশো দিনের কাজের প্রকল্পে টাকা ১৭০ টাকা রোজ হলে ৩০ টাকা নেতা নেয় আর বাকি টা দেয় কতটুকু মানুষের জব কার্ড আছে সাধারণ মানুষ জানেনা চুরি নেতার মজ্জা গত আবার ধর্মে আছে নাকি চুরি করা যাবে না। মদ খাওয়া যাবে না, অথচ দেখুন কুড়ি টাকার পাউচ আর ভাগারের মাংস খাইয়ে নিজের জীবন বিপন্ন করে নেতাদের কথায় মারামারি কাটাকাটি করে। এমন শিক্ষা এদের বাংলায় জণ্ম বাংলা ভাষায় কথা বলে, অথচ একজন অন্য ধর্মের মানুষ ঐ এলাকাায় কোন কাজে যাক প্রথম কথাই হচ্ছে "বাঙালি"এসেেছ। অর্থাৎ সে বাংলা ভাষায় কথা বললেও বাংলায় বাস করলেও বাঙালি নয়, তার পরিচয় ধর্মের সে "মুসলিম" এই যাদের শিক্ষা তাদের নিয়ে বাংলার উন্নতি করা অসম্ভব। এরা কেবল জানে ধর্মের নামে মারামারি করতে পঁচিশ টা বিয়ে করতে আর গণ্ডায়় ছেলে মেয়ে জণ্ম দিতে থাকে, খেতে পাক আর না পাক জণ্ম দিতে হবে, কী করে চলে ঐ সাহায্য করে নেতা তাতেই দিন চলে যায়। এমন এদের মনোভাব মনে এরা সব খলজির বংশধর বা আরবে বাড়িছিল সেখান অতি সম্প্রতি এখানে এসেছে। আমি যতদূর জানি ৯০% মুসলিম হিন্দু ধর্মের মানুষ কেবল বর্ণ হিন্দু এবং এদের অতিরিক্ত অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ধর্ম পাল্টে মুসলিম হয়েছে। কিছু মানুষ স্বেচ্ছায় গেছে ঐ যে অতিরিক্ত বিয়ে করা যাবে জনসংখ্যা বাড়ানো যাবে, এই সব মহল্লার আসপাশে একটু লক্ষ্য করে দেখুন, চাষ বাসের জমি গুলো এখন বাসস্থান হয়ে যাাচ্ছে, আর কিছু বছর অপেক্ষা করুন বাংলায় খাদ্য সংকট দেখা দিল বলে। আমি তো মনে করি শিক্ষার অভাব আছে, ধর্ম কে শিক্ষার থেকে আলাদা যত দিন না করতে পারবে ততদিন পর্যন্ত এই বাংলার দূর্দশা যাবে না। লেখা পড়া করেছে ধর্মের বলছে আমাদের চাকরি দিতে হবে সরকারি। হাদিস কোরান পড়ে সে চাকরি চাইছে, হয়তো কেউ কোন রকমে একটা এইট পাশ শংসাপত্র যোগার করেছে স্কুলে গিয়ে ছিলকিনা সন্দেহ সেও বলছে আমি চাকরি চাই, আমি বিধানসভায় গিয়ে আইন তৈরি করব ভাবুন ভাবতে শিখুন রাজ্যের কী হাল! ধর্ম পাল্টে মুসলিম হয়েছে সেই কারণেই বেশি করে লোক কে দেখানো আমি খাঁটি মুসলমান। পঁচিশ টা বিয়ে. করি একশ গণ্ডা ছেলে মেয়ের জণ্ম দিয়ে রাস্তায় ছেড়ে দিই। বাঙালি আজও জ্বলছে এই উগ্র ধর্মের জন্য, ওপার বাংলার দিকে তাকিয়ে দেখুন প্রতি দিন হিন্দু দের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে কেবল ধর্মের জন্যে, না সম্পত্তির জন্যে প্রতি নিয়ত শুনতে তোদের দেশ ভারত ওখানে চলে যা, ভিটে মাটি দখল করে নিচ্ছে। আমার তো মনে হয় বাংলা আবার 1946 এর মত ধর্মীয় দাঙ্গা দেখবে। জানা নেই বাঙালি কে বাঁঁচাতে কোন গোপাল পাঁঠা আসবে।
Wednesday, 10 March 2021
প্রশ্ন অত নিরাপত্তার মধ্যে কে ধাক্কা দিল?
Tuesday, 9 March 2021
ও! পথ শ্রী না পথ সাথী চলছে।
মনে পড়ছে গত ফেব্রুয়ারি মাসে পথশ্রী প্রকল্প চলছিল। নালিকুল সিনেমা তলা থেকে শুরু হয়ে রাস্তাটি মালিয়ার ভেতর দিয়ে হরিপাল স্টেশনে রেলের তৈরি রাস্তাত মিশেছে। পথ শ্রী হোক বা না হোক জেলা পরিষদের উদ্যোগে সারাই হচ্ছিল, নালিকুল সিনেমা তলা থেকে এই বোর্ড পর্যন্ত শেষ হয়ে গেছে।
এই বোর্ড এর পর থেকে আর হয় নি। এই বোর্ডের কাছের অবস্থা আরেকটা ছবি।
একটি কথা এই রাস্তা কিন্তু আজ থেকে খারাপ না গত পাঁচ বছর ধরে একই রকম হয়ে আছে। মানুষ তবুও আশা করে ছিল যা হোক এত বছর পর পথশ্রী হচ্ছে রাস্তা সারাই হবে।।
এর পরে রাস্তার আরো কিছু ছবি দিলাম।
গোটা রাস্তার কোথাও ভালো নেই সর্বত্রই একই রকম। আরও খারাপ হয়ে যাচ্ছে দিনের পর দিন। জানি না কেমন পথশ্রী হলো। এই রাস্তার এবার যে জায়গার ছবি দেব সেটা এই রাস্তার জণ্ম লগ্ন থেকেই এরকম।
এটি সেই ছবি যেখানে রেল ও রাজ্যের কেউই রাস্তা তৈরি করে নি। কারণ রেল তো চায় না সুস্থ ভাবে মানুষ স্টেশনে আসুক। আবার রাজ্য সরকার সে কেন খরচ করতে যাবে। রেল ও রাজ্যের এই টানা পড়েনের মধ্যে পড়ে সাধারণ মানুষ। কী সুন্দর না পথশ্রী!
কাল এক ভদ্রলোকের সাথে কথা হচ্ছিল বলল এতো তবুও ভালো আপনি একবার সিঙ্গুর থেকে সিংহের ভেরী শিব তলা যাবেন দেখবেন, কি সুন্দর পথশ্রী হয়েছে। আরেকটা জায়গায় এরকম আছে সিঙ্গুর থেকে গঙ্গাধর পুর রাস্তা দু বছর আগে সারাই করা হয়েছে। গঙ্গা ধর পুর মোর থেকে দীঘল ডাঙ্গা পর্যন্ত একটা কালভার্ট ভালো নেই। পথশ্রী খুব ভালো লাগলো।
মিড ডে মিলে পাথর মনি ছোলা।
গত প্রায় এক বছর ধরে ছোলা সরকারের তরফে যখনই ছোলা আসে সে গুলো হয়ে পচে কালো নয়তো পোকা ধরা। এবার একটা অদ্ভুত ঘটনা দেখলাম, কাঁকর মনি চাল খেতে অভ্যস্ত আমরা ভাত খেতে গিয়ে অনেকেই দাঁত ভেঙেছেন। আর এখন পাথর মনি ছোলা, মার্চ মাসের মিড ডে মিলের জন্য বরাদ্দ এই ছোলা দেওয়া হবে।
কেন পাথর মনি ছোলা দেওয়া হয়েছে তার কারণ একটা কারণ আজ একটি অন লাইন সংবাদ পত্রে দেখলাম। পাথর খেয়ে পেটের যন্ত্রণা ভালো করে ফেলেছেন এক বৃদ্ধ।
কি সুন্দর তাই না! তবুও তো দিচ্ছে, সামনে ভোট দিয়ে জিতিয়ে দেবেন কিন্তু।
Sunday, 7 March 2021
আপামর বাঙালির কাছে আবেদন ভোট দেওয়ার আগে এই ছবি গুলো মনে রাখবেন।
এই ছবিটি মনে রাখবেন, লক ডাউনে না খেয়ে মা স্টেশনে পরে মারা গেছে। অবুঝ শিশু জানেও না।
Friday, 5 March 2021
নিশ্চিন্ত থাকুন কাল বা পরশু বিজেমূলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা হচ্ছে।
এট সংযুক্ত মোর্চার প্রারার্থী তালিকা, এক বার খুঁঁজে দেখুন এখানে কোন চোর ডাকাত মিথ্যাবাদী মানুষের নামে মিথ্যা কেস দেওয়া নেতা খুঁঁজে পেলেন কিনা? আরো দুটি দলের প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে বা হয়েছে, দেখে নিনি কতগুলো তোলাবাজ কাটমানি খোর চিটফাণ্ডের টাকা বাটপারি করা কটা মানুষ আছে। দেখুন তো ২৮০ টাকার মজুর এখন ২৮০ কোটি টাকার মালিক, তিনি আবার একা প্রার্থী নন বাড়ির সবাই মিলে প্রার্থী। আর মিডিয়া এদের জেতাতে উঠে পরে লেগেছে, কারণ একটাই চুরির টাকার ভাগ, ২৫% ও ৭৫% মনে পড়ছে কথা গুলো। প্রতিশ্রুতি গুলো, বাঙালি আজ ভিক্ষারী জাতি কখন সরকার দু টাকা কিলো চাল দেবে তবে খাবে। আর দু টাকা কিলো চাল সকলের পাবার অধিকার নেই, যারা পাচ্ছে তারা ৮৪৫ টাকা দিয়ে. গ্যাস কিনছে। আজ আবার দেখলাম লোকাল ট্রেনের ভাড়া বাড়ানো হচ্ছে। প্লালাটফর্ম টিকিটের পাশাপাশি লোকাল ট্রেনের ১০ টাকার ভাড়া হবে ৩০ টাকা। এখন তো চিটফাণ্ড নেই, সেকারণেই শ্রী বাড়ছে, সাথী বাড়ছে। নিত্য নতুন প্রকল্প ঘোষণা করা হয়েছে হচ্ছে কেবল ২৫% আর ৭৫% এর জন্য। এর পর শিক্ষিত বাঙালি ঐ দলে আছেন বা আরেকটা মহা চিটিংবাজ দলে যোগ দিয়েছেন। বাঙালির এই অধঃপতন আর কত দিন চলবে জানি না। এর জন্যে দায়ী তথাকথিত মিডিয়া যারা প্রতিনিয়ত এদের নিয়ে আদিখেত্যা করছে, কেবল বিজ্ঞাপন এর নামে কাটমানি নেওয়ার জন্য, আমি দেখেছি যে কাগজ ভগবান কে ছাড়া কাউকে ভয় পেত না সেই কাগজ ও পা চাটে চোর কে চোর বা মিথ্যাবাদী কে মিথ্যাবাদী বলতে ভয় পাচ্ছে কীসের জন্য ঐ কাটমানি। ছিঃ ছিঃ মিডিয়া ছিঃতবে একটা বিষয় সোশ্যাল মিডিয়ায় দেখছি কাঁন্নাকাটি ক্ষোষ ভবিক্ষোভ যে ভাবে বাড়ছে তাতে করে আমার মনে হয়, আগামী কাল বা পরশু নতুন দল বিজেমূলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে।
সেভ ডেমক্রেসি সভার ছবি প্রেরকে ।
আজ এই সন্ধ্যা বেলায় আমি আমার প্রিয় সংগঠনের পক্ষ থেকে সেভ ডেমক্রেসি নামে একটি সংগঠন এর সভার ছবি পেলাম। আজ বাংলার গনতন্ত্র বিপন্ন, সেখানে দাঁড়িয়ে এরকম একটি সংগঠনের তরফে সভা সত্যি ভালো। কারণ যে কোন মূল্যে পশ্চিমবঙ্গে গনতান্ত্রিক পরিবেশ ফিরিয়ে আনতে হবে গত ২০১১ সালের মতো যেন সুন্দর ও সুস্থ ভাবে মানুষ ভোট দিতে পারেন তার ব্যবস্থা করতে হবে এটাই আমাদের দাবি। সেই সাথে ছবি তোলার সময় আমাদের এটাও খেয়াল রাখতে হবে, সেই ছবিতে যেন কোন ভাবেই গনতন্ত্র বিপন্ন কারী দলের মহান কোন ব্যক্তির ছবি না আসে যদিও অনিচ্ছাকৃত চলে আসে তবে সেটা পোস্ট না করা বা এডিট করে পোস্ট করা উচিত। কারণ কোন ভাবেই গনতন্ত্র ধ্বংব কারি চরম মিথ্যাবাদী মানুষের জীবন অতিষ্ঠ করে তোলা কোনো ব্যক্তিকে না দেখা যায় আমদের ছবিতে। আমি এখানে ছবিটি এডিট করে দিলাম জানি না আমার লেখা কজন পড়বেন, বা দেখবেন। আমার অনুরোধ দেখবেন এই ধরনের ছবি আর গ্রুপে না দেওয়ার।
দিলেও এডিট করে দিন, আমি এডিট করে দিয়েছি।
Wednesday, 3 March 2021
শিব পুজোর মন্ত্র ও নিয়ম ।
শিব দেবাদি দেব তিনি একটি বেল পাতাতে তুষ্ট, ভক্তি ভরে একটি বেল পাতা শিব লিঙ্গের মাথায় দিলে তিনি ভীষণ খুশি এবং ভক্ত কে রক্ষা করার জন্য তিনি সব রকম সাহায্য করে থাকেন। আসুন আমরা শিব পুজোর মন্ত্র ও নিয়ম জেনে নিই। প্রথমে বলি কয়েক রকম শিব পুজো আছে। পার্থীব শিব পুজো এই শিব পূজো বাড়িতে মাটি দিয়ে বৃদ্ধাঙ্গুষ্ট প্রমাণ তার থেকে ছোট নয় বড় শিব লিঙ্গ বানিয়ে নিতে হবে। একটু চাপ দিয়ে মাথা একটি গুলির মত বজ্র বসিয়ে দিতে হবে। মন্ত্র " ওঁ হরায় নম" আর পিনাক টি উত্তর দিকে রাখতে হবে। এই শিব পুজোর নিয়ম একটু আলাদা তাই ব্রাহ্মণ ডেকে করতে হবে। যে কোন শিব পুজো উত্তর দিকে মুখ করে বসে করতে হয়। কারণ শিবের বাসস্থান হিমালয় সেটি ভারতের উত্তর দিকে অবস্থিত সে কারণেই এটা করতে হবে। এছাড়া শিব লিঙ্গ পুজা, শিব মুর্তি পুজো একসাথে কখনো দুটি শিব লিঙ্গ পুজো করতে নেই। অনেকেই বলেন লিঙ্গ টি আসলে প্রডাক্টিভিটির প্রতীক, আমার তো তা মনে হয় না, কারণ ব্যকরণে আমরা লিঙ্গ পড়ে ছি, যা বিভিন্ন নাম কে স্ত্রী ও পুরুষে ভাগ করে। যা হোক যে যা ভাবেন ভাবুক যুগ যুগ ধরে পুজো হয়ে আসছে ক্রমশ হয় তো বা আকার আকৃতি পাল্টানো হয়েছে। পুজোর কথায় আসি মুর্তি থাকলে মাথায় জল দিয়ে স্নান করাতে নেই কারণ রং এবং অন্যান্য কিছু নষ্ট হয়ে যাবে। সামনে ঘট বসানো হয় এবং সেখানে ঐ স্নান করাতে হবে। এবার আসুন মন্ত্র ও নিয়ম। শিবরাত্রির ব্রত নিয়ে শেষে লেখা থাকবে, বিশেষ বিশেষ দিনে সাধারণ শিব লিঙ্গ পুজো ( শিব রাত্রির দিন)
Tuesday, 2 March 2021
দেশ জুড়ে দাবি উঠুক ভোট হোক ব্যালটে।
দেশ জুড়ে তীব্র আন্দোলন শুরু করতে হবে সাধারণ মানুষ কে, ব্যালটে ভোট চাই, না হলে এই সরকারের পরিবর্তন করা সম্ভব নয়। স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকার কর্পোরেট সংস্থার সঙ্গে জোট বেঁধে মানুষের সর্ববস্ব লুট করেছে। টাকা আসছে কোথা থেকে আমাদের করের টাকা ঐ সব সংস্থা কে ঋণ দিচ্ছে আর কিছু দিন পর ঋণ মুকুব করে দিচ্ছে। মাছের তেলে মাছ ভাজা হচ্ছে, বাজারে নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশ ছোঁয়া। সরকার ঐ কর্পোরেট সংস্থার মুনাফার ব্যযবস্থা করে দিচ্ছে ।সাধারণ মানুষের এক মাত্র রাস্তা ভোট, কিন্তু সেখানেও সুস্থ ভাবে ভোট দিতে পারেন না, সাধারণ মানুষ। যদিও কোথাও ভোট দিতে পারেন, সেখানে এখন কারচুপি করে জেতে ঐ স্বৈরাচারী সরকার। EVM মেমরি কার্ডে চলে যারা ঐ কাজ করে তাদের টাকা দিয়ে ভোটের পর পাল্টে দিতে কতখন? এই পশ্চিমবঙ্গের ভোট শুরু হবে ২৭ শে মার্চ আর শেষ হবে ২৯ শে এপ্রিল। প্রথম দফার ভোটের মেশিন গুলো খোলা হবে সেই ২ রা মে গননার দিন পাহারা দেবে যারা তারা এবং যে সব ব্যক্তি ঐ মেশিন ভোট নেওয়ার জন্য তৈরি করে ছিলেন তারা সব সৎ ব্যক্তি। সকলে বিশ্বাস করেন, সরেষের মধ্যে ভুত নেই! বলবেন কেন্দ্রীয় বাহিনী সেতো তিন " ম" এ তুষ্ট। আমার দেখা কেন্দ্রীয় বাহিনীর সামনে ছাপ্পা ভোট দিচ্ছে কিছু বলে না। এই তো বাহিনী আর বলে দিচ্ছে ওরা কদিনের অতিথি। সর্ষের মধ্যে ভুত আছে বলেই ভোট হবার আগেই নেতা মন্ত্রী যিনি ভাষণ দিতে আসছেন জোর গলায় বলে দিচ্ছেন কেন্দ্রীয় শাসক দল ২০০ উপর আসন পাবে। সাধারণ মানুষ চাইছে না তবুও জোর করে ক্ষমতা দখল করা যেমন বিহারে হলো, ত্রিপুরাতে হলো এ রাজ্যে সেই ২০১১ সালের পর থেকে চলে আসছে। কেন্দ্রীয় সরকার এবং পশ্চিমবঙ্গ সরকার দুই সমান। আরেকটা কথা সকল মানুষের ভাবা উচিত যেখানে ব্যযালটে ভোট সেখানেই পরাজিত দুই শাসক কিন্তু মেশিনে ভোট হলেই জয় এটা কারচুপি বলবেন না তো কাকে বলবেন! তাই দেশ জুড়ে দাবি উঠুক ভোট হোক ব্যালটে, বা ভি ভি প্যাট এর ঐ কাগজ গুলো গোনা হোক ভোটার রেজিস্টারের সাথে মিলিয়ে ভোট গননা করা হোক, কেবল ভোটার এ্যাকাউন্ট দেখে নয়। আসুন সকলে মিলে আন্দোলন শুরু করি ব্যালটে ভোটের জন্য, কারণ বিদেশে যেখানে প্রথম এই মেশিনে ভোট হতো সেখানেও বাতিল করা হয়েছে মেশিনে ভোট নেওয়া কেবল আমাদের দেশে চোর জোচ্চর মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ সরকার তথাকথিত শাসক দল একবার দাবি তুলে ছিল ব্যালটে ভোট হোক এখন আর দাবি তোলেন না। কারণ জেনে গেছেন পাহারাদার দের টাকা দিলে সব সম্ভব। ব্যালটে ফিরুন দেশে সুস্থ গনতান্ত্রিক ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনুন ।
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...