সত্যিই শিক্ষা নেই, কারণ জানেই না এই রাস্তা থেকে যাবতীয় কিছু দেশের মানুষের কর বা ট্যাক্স এর টাকায় তৈরি করা হয়। কোন নেতা মন্ত্রী নিজের টাকা দিয়ে করে না, বরং ঐ সরকারি টাকা বা আমাদের ট্যাক্স এর টাকা যিনি রাস্তা তৈরির বরাত পান তার থেকে কাটমানি হিসেবে আদায় করে। আসলে অশিক্ষিত বলেই তো এরকম কাজ করে, নেতা মদ মাংস খাওয়ায় আর তার কথায় মারামারি করে নিজেদের মধ্যে। একবারও ভেবে দেখে না যার জন্য এই সব করছে সে কিন্তু বহাল তবিয়তে সুস্থ আছে, নিজেরা গরীব অশিক্ষিত মানুষ মারপিট করে মরছে জেলে যাচ্ছে, নীচ তলা থেকে উপর তলা পর্যন্ত সবাই লুট করে খাচ্ছে। ২৫% আর ৭৫% ভাগ করে নিচ্ছে। নেতা মন্ত্রীরা জানে এদের কে সঠিক শিিক্ষা দিলে কাজ চাইবে চাকরি চাইবে, আমাদের চুুরি ধরেে ফেলবে তাই সঠিক শিক্ষার ব্যবস্থা করা যাবে না। স্বাধীনতার পর থেকে এই ব্যবস্থা গোটা দেশে চালু করা হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে চৌঁত্রিশ বছর বাম জমানায় কিছু মানুষ শিক্ষিত হয়েছে। সেই শিক্ষা যথেষ্ট ছিল না, কারণ একটা অংশ তখনও ধর্মীয় শিক্ষা গ্রহণ করত, এখনও করে এদের কাছে ধর্ম ছাাড় সব খারাপ। আর এই কারণেই রাজ্যের আজ অশিক্ষিত মানুষের রাজত্ব চলে। বেশির ভাগই এরা নেতা মন্ত্রী কখন একটুকরো রুটি ছুঁড়ে দেবে সে দিকে চেয়ে থাকে। এই যে এই রাজ্যে এখন চলছে মাসে দু কেজি চাল দাও তাও সকলে পায় না। কাগজে কলমে সবাই পায়, একশো দিনের কাজের প্রকল্পে টাকা ১৭০ টাকা রোজ হলে ৩০ টাকা নেতা নেয় আর বাকি টা দেয় কতটুকু মানুষের জব কার্ড আছে সাধারণ মানুষ জানেনা চুরি নেতার মজ্জা গত আবার ধর্মে আছে নাকি চুরি করা যাবে না। মদ খাওয়া যাবে না, অথচ দেখুন কুড়ি টাকার পাউচ আর ভাগারের মাংস খাইয়ে নিজের জীবন বিপন্ন করে নেতাদের কথায় মারামারি কাটাকাটি করে। এমন শিক্ষা এদের বাংলায় জণ্ম বাংলা ভাষায় কথা বলে, অথচ একজন অন্য ধর্মের মানুষ ঐ এলাকাায় কোন কাজে যাক প্রথম কথাই হচ্ছে "বাঙালি"এসেেছ। অর্থাৎ সে বাংলা ভাষায় কথা বললেও বাংলায় বাস করলেও বাঙালি নয়, তার পরিচয় ধর্মের সে "মুসলিম" এই যাদের শিক্ষা তাদের নিয়ে বাংলার উন্নতি করা অসম্ভব। এরা কেবল জানে ধর্মের নামে মারামারি করতে পঁচিশ টা বিয়ে করতে আর গণ্ডায়় ছেলে মেয়ে জণ্ম দিতে থাকে, খেতে পাক আর না পাক জণ্ম দিতে হবে, কী করে চলে ঐ সাহায্য করে নেতা তাতেই দিন চলে যায়। এমন এদের মনোভাব মনে এরা সব খলজির বংশধর বা আরবে বাড়িছিল সেখান অতি সম্প্রতি এখানে এসেছে। আমি যতদূর জানি ৯০% মুসলিম হিন্দু ধর্মের মানুষ কেবল বর্ণ হিন্দু এবং এদের অতিরিক্ত অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে ধর্ম পাল্টে মুসলিম হয়েছে। কিছু মানুষ স্বেচ্ছায় গেছে ঐ যে অতিরিক্ত বিয়ে করা যাবে জনসংখ্যা বাড়ানো যাবে, এই সব মহল্লার আসপাশে একটু লক্ষ্য করে দেখুন, চাষ বাসের জমি গুলো এখন বাসস্থান হয়ে যাাচ্ছে, আর কিছু বছর অপেক্ষা করুন বাংলায় খাদ্য সংকট দেখা দিল বলে। আমি তো মনে করি শিক্ষার অভাব আছে, ধর্ম কে শিক্ষার থেকে আলাদা যত দিন না করতে পারবে ততদিন পর্যন্ত এই বাংলার দূর্দশা যাবে না। লেখা পড়া করেছে ধর্মের বলছে আমাদের চাকরি দিতে হবে সরকারি। হাদিস কোরান পড়ে সে চাকরি চাইছে, হয়তো কেউ কোন রকমে একটা এইট পাশ শংসাপত্র যোগার করেছে স্কুলে গিয়ে ছিলকিনা সন্দেহ সেও বলছে আমি চাকরি চাই, আমি বিধানসভায় গিয়ে আইন তৈরি করব ভাবুন ভাবতে শিখুন রাজ্যের কী হাল! ধর্ম পাল্টে মুসলিম হয়েছে সেই কারণেই বেশি করে লোক কে দেখানো আমি খাঁটি মুসলমান। পঁচিশ টা বিয়ে. করি একশ গণ্ডা ছেলে মেয়ের জণ্ম দিয়ে রাস্তায় ছেড়ে দিই। বাঙালি আজও জ্বলছে এই উগ্র ধর্মের জন্য, ওপার বাংলার দিকে তাকিয়ে দেখুন প্রতি দিন হিন্দু দের উপর অত্যাচার করা হচ্ছে কেবল ধর্মের জন্যে, না সম্পত্তির জন্যে প্রতি নিয়ত শুনতে তোদের দেশ ভারত ওখানে চলে যা, ভিটে মাটি দখল করে নিচ্ছে। আমার তো মনে হয় বাংলা আবার 1946 এর মত ধর্মীয় দাঙ্গা দেখবে। জানা নেই বাঙালি কে বাঁঁচাতে কোন গোপাল পাঁঠা আসবে।
Anulekhon.blogspot.com
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...
No comments:
Post a Comment