Anulekhon.blogspot.com
Saturday, 31 July 2021
আজকের বিশেষ খবর তৈরি হবে দাদার বায়োপিক!
আজকের অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকার খবর এক পরিচালক ভেবেছে দাদার বায়োপিক তৈরি করা হবে। অনেকেই হয়তো ভাবছেন এটা ক্রিকেটার দাদার কথা বলছি। না এটা এক বাঙালি পরিচালক ভেবেছে, 'মদ' দার বায়োপিক তৈরি করা নিয়ে। যাহোক আমরা অনেক কিছু শিখতে পারব, কীভাবে কাটমানি নিতে হবে, কী ভাবে সারদা রোজভ্যালীর টাকা বাটপারি করতে হবে। নারদা থেকে কীভাবে টিভির সামনে টাকা নিয়েও ভোটে জেতা যাবে মন্ত্রী হওয়ার কৌশল আর অনেক কিছু। সবথেকে বড় কথা টাকা গুলো কোথায় গেল? চিটফাণ্ডের বাটপারির টাকা, সে গুলো লোকে জানত পারবে। সিবিআই জেলে বন্দি করে রেখেও যে কথাটা জানতে পারেনি সেটা অবশ্যই জানা যাবে। খুব ভালো খবর এগিয়ে যান দাদা এগিয়ে যান, ভালো করে বায়োপিক তৈরি করবেন যাতে বোমা তৈরির কারখানার হদিস যেন থাকে। এখন তো রাজ্যের শিল্পের মধ্যে ও গুলোও পরে, বোমা তৈরি, কুড়ি টাকার পাউচ তৈরি, ভাগারের মাংস, সব থেকে বড়ো শিল্পপতি তো চপ শিল্প, দেখাবেন কত গুলো বড় চপ শিল্পের কারখানা হলো। খুব ভালো খবর, ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
করোনা ভাইরাস ততখন যাবে না যতক্ষণ না দেশ বিক্রি শেষ হচ্ছে।
আমাদের রাজ্যে করোনা এখন দুটি জায়গায় রেলে আর স্কুলে তথা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। আর ভুগছেন কারা খেটে খাওয়া মানুষ এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার এদের অনেকের না আছে রেশন কার্ড না আছে সরকারের সাহায্য না পারে কার কাছে সাহায্য চাইতে কেবল, বাজারে, মুদির দোকানে দিনের পর দিন বাড়ছে ঋণ।
আর করোনা নিয়ে কিছু মানুষ যেমন আতঙ্ক ছড়িয়ে যাচ্ছে সরকার সেই সব কথায় কান দিয়ে কী করছে দিনের পর দিন লক ডাউন বাড়িয়ে যাচ্ছে। এই লক ডাউন আসলে এক ধরনের সরকারি বনধ। এই ভাবে ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী দের ধ্বংস করে বড় পুঁজিপতি ব্যবসায়ী দের বা কর্পোরেট সংস্থার লাভ করে দেওয়া। কর্পোরেট সংস্থার মজুত করার পরিমাণ বাড়ানো হয়েছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া, সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ ছোট খাটো সংস্থার কাজ করা কর্মী অনেকেই কাজ হারিয়ে বেকার। আয় উপায় আজ তলানিতে এসে ঠেকেছে, আমি অর্থনীতি বিদ নই তবে যে টুকু বুঝি মানুষের হাতে টাকা পয়সা এমন ভাবে কমছে তাতে করে এই রাজ্যে ঐ কুড়ি টাকার পাউচ কেনার ক্ষমতাও থাকবে না। বাজারে অর্থের যোগান নেই, কেবল প্রতিশ্রুতির বন্যা ছুটে চলেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের পাশাপাশি দাম বাড়ছে ওষুধের কেউ যদি অসুস্থ হয়ে পড়ে তাহলে তার চিকিৎসার খরচ করতে ঐ গরীব মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে। আসলে এসব সরকারের তৈরি করা সমস্যা ইচ্ছা কৃত ভাবে সরকার অন্য পথে তার দলের নেতা কর্মী দের অর্থের ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। বিভিন্ন প্রকল্প ঘোষণা করে, কোভিড এ মারা গেলে দু লক্ষ না চার লক্ষ টাকা পাওয়া যাবে। তাই যে কোন রুগী এলে বা একটু জ্বর সর্দি থাকলেই আগে তাকে কোভিড হাসপাতালে ভর্তি করা এবার পরীক্ষা করার পালা। রোগী ভয়ে আতঙ্কিত হয়ে আরও অসুস্থ হয়ে পরছেন এবং মারাও যাচ্ছেন, ঘোষণা করা হচ্ছে, কোভিড এ মারা গেছে। মারা যাওয়ার পর যখন রিপোর্ট আসছে দেখা যাচ্ছে কোভিড নেগেটিভ। কিন্তু ঘোষণা করা এবং শংসাপত্র দেওয়া হয়েছে কোভিড এর এবার টাকা পাওয়ার পালা এখানেই নেতা মন্ত্রী দের ধরা আর নেতা মন্ত্রী তো হাত পেতে বসে আছে দেখ তোকে টাকা পাওয়ার ব্যবস্থা করে দিলাম আমার পঞ্চাশ হাজার লাগবে। আর এই কারণেই শাসক দলের নেতা কর্মী দল কোভিড হাসপাতালের পাশ থেকে সরে না। আর তাদের না ধরলে টিকা পাওয়া যাবে না, যতই cowin এ নাম থাক ঐ নেতা এবং কর্মীরা যতখন না টোকেন তৈরি করে দিচ্ছে, টিকা পাওয়া দুষ্কর। এই টিকাও ঐ বড়ো কর্পোরেট সংস্থাকে ব্যবসা করতে সুযোগ করে দেওয়ার ব্যবস্থা। কোটি কোটি সরকারি টাকা খরচ ঐ সব সংস্থা কে দিয়ে দেওয়া হচ্ছে। আমি যতদূর জানি এই করোনা ভাইরাস একটি আর এন এ. ( R. N. A.) ভাইরাস এই ভাইরাস তাদের চরিত্র বদলে ফেলতে পারে। এই রকম একটা ভাইরাস কে রোধ করতে হলে ভালো খাবার খাওয়া এবং নিয়মিত খাবার দরকার অপুষ্টি এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে গেলে এই ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে পরবে। আর এই মুহূর্তে রাজ্যের গরীব খেটে খাওয়া মানুষ এবং ছোট ছোট ব্যবসায়ী তাদের উপার্জনের রাস্তা বন্ধ কারন ট্রেন বন্ধ। শাসক সব জানে ঐ যে দু টাকা কিলো চাল পাচ্ছে কারা শাসক দলের নেতা কর্মীরা। তারা এনে গরীব মানুষ কে পনেরো টাকা কিলো দরে বিক্রি করে দিচ্ছে। দারুণ ব্যবস্থা গরীব মানুষ কিনছে ধার দেনা করে, আর কেবল চাল হলেই হবে না। সেটা ফুটিয়ে খেতে হবে, এখানে আরেক সমস্যা আগে তবু কেরোসিন স্টোভ ছিল রেশন থেকে কেরোসিন তেল দিত এখন খোলা বাজারে কিনতে হবে। মাস গেলে ইলেকট্রিকের বিল সেও অতিরিক্ত খরচ, অর্থাৎ দেখা যাচ্ছে সরকার চাইছে না এই সব মানুষ বেঁচে থাকুক। যদিও বেঁচে থাকে কেবল ভোটার হিসেবে, ভোট দিলেই হবে। সরকার তথা এক নায়ক তন্ত্রী নেত্রীর সুমতি হোক, লক ডাউনের নামে সরকারি বনধ ডাকা বন্ধ হোক। কারণ কোভিড বা করোনায় যত লোক মারা গেছে তার থেকে বেশি লোক মারা গেছে অন্যান্য রোগে। আর মিডিয়ার করোনা আক্রান্ত ছড়ানো বন্ধ হোক, এই তৃতীয় ঢেউ আসছে বাচ্চাদের সাবধানে রাখুন বাচ্চারা আক্রান্ত বেশি হবে। খবর গুলো পড়ে মনে হয় করোনা ভাইরাস ওদের বলেছে আমি এবার এসে বাচ্চা দের ধরব। দয়া করে আতঙ্ক না ছড়িয়ে, কীভাবে মানুষ সুস্থ ভাবে বাঁচতে পারে সেটা প্রচার করুন। সকলে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ।
Sunday, 25 July 2021
এ কেমন শান্তির ধর্ম, মানুষ খুন করে শান্তি আনবে।
হাতে অস্ত্র নিয়ে এরা শান্তির কথা বলে, এটা নাকি বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শান্তির ধর্ম। কেবল ক্ষমতা দখল আর অপরের সম্পদ লুট করতে পারে আর কিছু জানেন না। কারণ যে জাতি বা ধর্মের মানুষ তাদের একটা অংশ অর্থাৎ মেয়েদের কে ঘর করে রাখে শিক্ষা থেকে বঞ্চিত করে রাখে সেই সমাজ নাকি শান্তি আনবে। আমার তো মনে হয় এই সব মানুষের মায়ের উচিত এদের জণ্ম দান বন্ধ করে দেওয়া। কারণ এদের মানুষ বললে অমানুষ কারা! এই ধরনের মানুষ কেবল যে আফগানিস্তানে আছে তা নয় বিশ্বের বিখ্যাত সব যে সব জায়গায় এই শান্তির ধর্মের বেশি মানুষ বাস করে সেখানেই আছে। শান্তির ধর্মের দেশ গুলোতে হামেশাই এরকম ঘটনা ঘটে চলেছে, সরকারি মদতে। আরেকটা খবর পড়লাম বাংলাদেশের ঘটনা সেখানে সংখ্যালঘু হিন্দু, কোরবানী নিয়ে কি বলেছেন তার জন্যে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে, আরেক জন শান্তির ধর্মের মানুষ হিন্দু দেবতা নিয়ে খারাপ কথা বলেছেন তিনি দিব্যি জেলের বাইরে। কি অদ্ভুত না, ভারতের মধ্যে আছে ভারত সরকার মদত দিচ্ছে, কেউ প্রতিবাদ করলেই জেল। তালেবান হোক আর যে কোন উগ্রপন্থি সংগঠন হোক তারা এই অস্ত্র পাচ্ছে কোথা থেকে। কারণ এই শান্তির ধর্মের লোকজন কিছু তৈরি করতে জানে না যদিও শিখে নেয় সেটা ততটা কার্যকর হবে না, তাহলে এত উন্নত মানের অস্ত্র আসছে কোথা থেকে, যা দিয়ে তারা একটা মহা শক্তি ধর দেশের সাথে এত বছর ধরে লড়াই করে গেল? এদের যারা অস্ত্র যোগান দিচ্ছে তাদের খুঁজে বার করে শাস্তি দিতে হবে। একটু ভাল করে খবর নিয়ে দেখা যাবে এই রকম উগ্র দেশ এবং উগ্রপন্থি দের অস্ত্র বিক্রি করছে, বিশ্বের বড় বড় অস্ত্র ব্যবসায়ী দেশ। অর্থাৎ যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা খেলতে এই সব দেশের খুব ভালো লাগে।
যাক তবু পুলিশ ভালো কাজ করল।
মালদহ জেলার পাখূরিয়া থানার পুলিশ কে অশেষ ধন্যবাদ। বর্তমান দিনে মানুষের গুরুত্বপূর্ণ জিনিস মোবাইল ল্যাপটপ, হারিয়ে যাওয়া বা চুরি যাওয়া কি মারাত্মক ক্ষতি সেটা বুঝেছেন এবং সাধারণ মানুষের অশেষ উপকার করেছেন। এরকম যদি গোটা রাজ্যের সব জেলার সব থানার পুলিশ হতো তাহলে সাধারণ মানুষের অনেক উপকার হতো। কারণ মোবাইল হারিয়ে থানায় ডাইরি করতে যাওয়া যে কী ভোগান্তি সে ভুক্তভোগী ছাড়া আর কেউ জানে না। হারানো মোবাইল ফিরে তো আসবে না, জেনেই ডাইরি করতে হয় কারণ ভেতরে থাকা সিম কার্ডের জন্য। আমার এ বিষয়ে অভিজ্ঞতা আছে, প্রায় এক বছর গত ২৫ /১১/2020 আমার একটি ফোন হারিয়ে যায়। হরিপাল থানায় ডাইরি করা হয় ঐদিনেই। আজ পর্যন্ত স্ট্রেস লেস। অবশ্য থানায় গিয়ে খোঁজ নেওয়া হয় নি। কেন তার কারণ থানার পুলিশের খুব ভালো ব্যবহার করার জন্য আর কি? আর তার উপর লকডাউন পুলিশের অনেক কাজ বেড়ে গিয়েছে এই সব ছোট ছোট বিষয়ে মাথা ঘামানোর সময় কোথায়? অন লাইন খবরের কাগজ থেকে নেওয়া খবরের ছবি দিলাম।
Tuesday, 13 July 2021
এত চাকরি দিচ্ছে তবুও এতো বেকার কেন?
রাজ্যে ( পশ্চিমবঙ্গ) আবার গ্রুপ ডি নিয়োগের বিজ্ঞাপন ।খবরটা প্রথম কলকাতা নামে একটি অন লাইন সংবাদ পত্র থেকে জানাগেছে ।
গত 2017 সালে পঞ্চায়েত ভোটের আগে এই গ্রুপ ডি নিয়োগের পরীক্ষা নেওয়া হয়েছিল। প্যানেল করা আছে, আজ পর্যন্ত এক জন নিয়োগ পান নি। গত কয়েক বছর ধরে এস এস সি র উচ্চ প্রাথমিক ও প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে নানা জটিলতা তৈরি করা হয়েছে যাতে নিয়োগ করতে না হয়। তার উপর আবার গ্রুপ ডি তাহলে আগের প্যানেল গেল কোথায়?
আসলে এই সরকারের ইচ্ছা নেই চাকরি দেওয়ার, ভিক্ষা দিতে পারে খুব। আর এই সব বেকার যুবক যুবতীর অধিকাংশ দিদির জয় বলে গত বিধানসভা নির্বাচনে খেলা হবে গান গাইতে গাইতে ভোট দিয়ে এসেছে, কেবল এরা এই রকম যুবক যুবতীর অভিভাবক দের কি আনন্দ কি নাচ কল্পনা করা যাবে না। আর এখন চাকরির জন্য কান্না আর হা হুতাশ করে চলেছে। বামেদের কথা গুলো বিশ্বাস করতে কষ্ট হয়েছে, চোর ডাকাত তোলা বাজ মিথ্যাবাদী কে ভোট দিয়ে এখন চাকরি চাকরি করলে হবে। বরং দেখ পাঁচ শ টাকা করে যদি হাত খরচ দেয় সেই আন্দোলনে নাম। বাংলার গর্ব, চোর ডাকাত বাটপার, তোলাবাজ কাটমানি খোর তোমাদের গর্ব, এই গর্ব নিয়ে দেখ ট্রেন চলাচল শুরু হলে একটূ ভিন রাজ্যে পারি দাও। যদি কিছু মেলে তো মিলে যাবে।
Friday, 9 July 2021
কেমন হয় যদি চুক্তির ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী ও মুখ্যযমন্ত্রী নিয়োগ করা হয়!
আর আমাদের রাজ্যের বেকার যুবক যুবতী দের দেখে সত্যিই আজ করুনা হয়। যদি বলেন কেন, কারণ গত বিধানসভা নির্বাচনে তাদের ভূমিকা, আমার প্রশ্ন এরা তো গত দশ বছর ধরে দেখল নিয়োগের নাম গন্ধ নেই, কি কেন্দ্রীয় সরকার কি রাজ্যের সরকারের কেবল চাকরির বিজ্ঞাপন আছে আর বেকার ছেলে মেয়েদের থেকে পরীক্ষার ফিজ এর নামে কোটি কোটি টাকা তোলা আছে এর সাথে আছে দাদা দিদির ভাই বোন ভাইপো ভাইঝি দের তোলার বা ঘুষ নেওয়া। এসব দেখেও যে সব যুবক যুবতী ঐ দুটি দলকে সমর্থন করে গেছে এবং ভোটের দিন ভোট দিয়ে জিততে সাহায্য করে গেছে তাদের একটা অংশ এখন বলছে আগের এস এস সি তালিকায় আমার নাম ছিল এখন নেই, আগের তালিকায় আমার নাম আরও আগে ছিল এখন নীচে। আরে এটাই তো এই সরকারের কাজ যাতে চাকরি দিতে না হয় সে কারণেই এই রকম তালিকা জানে এরকম করলেই কেস হবে আর চাকরি দিতে হবে না। এটা জেনেও তো দিদি কে ভোট দিতে দুবার ভাবে নি এদের মধ্যে অধিকাংশই। আরেক টা মুখপাত্র হয়েছে ওটাকে মানুষ বললে পশুও লজ্জা পায়। বেকার ছেলে জানি না ওর বাবা মায়ের কেমন শিক্ষা নিশ্চয়ই চুরি করতে পাঠান না হলে চলে কি করে? খেলা হবে না গানটা হওয়া উচিত ছিল আবার চুরি হবে কাটমানি হবে ঘুষ হবে, ঘুষ দিলে চাকরি হবে। বেকার যুবক যুবতী দের বলছি যারা ভোট দিয়ে এই সরকার কে আবার ক্ষমতায় এনেছে এবং আগামী তে কেন্দ্রে দাদা কে আবার ক্ষমতায় আনবে ভাবছ, সেই সব বেকার যুবক যুবতী একদম আফসোস করনা কারণ তোমাদের আফসোস করা সাজে না। ঐ ভিক্ষার ক্ষুদ নিয়ে সন্তুষ্ট থাক আর ভোট এলে আবার নাচতে নাচতে ভোট দিয়ে এসো দাদা অথবা দিদি, ঐ যে দাদা আইন করছে কোনো সরকারি দপ্তর থাকবে না। সব সরকারি দপ্তর কন্টাকে চলবে যিনি নিয়োগ হবেন বেসরকারি সংস্থার মাধ্যমে বাৎসরিক চুক্তিতে, নো পি এফ নো পেনশন পোষালে থাকো না হলে কেটে পর। আমার মনে হয় সে দিন আর বেশি দূরে নেই বলা হবে নির্বাচন হবে না কারণ নির্বাচন কমিশন বলে কিছু থাকবে না। বেসরকারি সংস্থার চুক্তি করে প্রধানমন্ত্রী থেকে সব নিয়োগ করে দেবে। কেমন হবে চুক্তির ভিত্তিতে যদি মুখ্যমন্ত্রী নিয়োগ করা হয়!
Tuesday, 6 July 2021
রেশন কার্ড বা দশ কোটি মানুষের রেশন সে তো ডুমুরের ফুল।
সন্মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানি না আপনার কাছে এ লেখা পৌঁছবে কিনা?আপনার কাছে আমার একটা জিজ্ঞাসা, আপনি পশ্চিমবঙ্গরে সকল নাগরিকের মুখ্যমন্ত্রী না কেবল তৃণমূলের দাদাদের এবং লুটে খাওয়া দের মুখ্যমন্ত্রী । আজ এটা বলতে বাধ্য হচ্ছি কারণ গত 2020 সালে তৃতীয় বার নতুন রেশন কার্ড পাওয়ার জন্য আবেদন জমা দেওয়ার পর আজ প্রায় এক বছর হতে চলল কোন খবর নেই, যত বার যাই সেই এক কথা এখনও আসেনি এখন তো আবার শুনছি ঐ ওয়েব সাইট বন্ধ করে দিয়েছেন। জানা নেই আদৌ পাওয়া যাবে কি না? আমি জানি বিরোধী দলের লোক হলে তাদের সব দিক থেকে বঞ্চিত করা হচ্ছে। অর্থাৎ হাতে না হলেও যে কোন ভাবে তাদের জব্দ করে যাও।
আপনার ভাই ভাইপো দের ভেতরে ভেতরে দারুণ শিখিয়ে পড়িয়ে নিয়েছেন। তার উপর আছে এই সব খবর যদিও আমার পরিবারের কারো কার্ড নেই। আমি আমার পরিবারের চাই না কিন্তু আমার এক ভাই দিন মজুর তার কার্ড সেটাও নেই। অথচ কত বড়ো বড়ো সরকারি কর্মী এবং শিক্ষকের বি পি এল কার্ড আছে কেবল আপনার দলের সমর্থক বলে। আপনি না ক্ষমতায় আসার আগে এটাই বলেছিলেন সঠিক ভাবে দশ কোটি মানুষ কে রেশন কার্ড বা রেশন দেবেন। কি হোলো আপনার প্রতিশ্রুতি। তিন বার আবেদন করার পরেও রেশন কার্ড হয় না। আমরা কি ঐ দশ কোটির বাইরের লোক! তাহলে আপনার সাথে আর মোদির সাথে তফাৎ কি? দাদাও উঠে পরে লেগেছে কিভাবে রেশন তুলে দেওয়া যায়।
জানি না আপনি এসব দেখেন কিনা, আমি এটুকু জানি সরকার এই সব সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর রাখে এবং পড়ে দেখুন এই মানুষ গুলো কেও মানুষ বলে মনে করুন। কেবল ঘুষ দিতে পারলে মানুষ না হলে সে মানুষ নয় ।এটা কেমন নীতি। যাহোক এখানে শেষ বারের আবেদন করার রিসিভ দিলাম।
যদি আপনি বা আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের দয়া হয় তবে কার্ড গুলো করে দেন। কিছু না অন্তত যেন বলতে পারি একটি কার্ড এই সরকার দিয়েছে।
Monday, 5 July 2021
স্টুডেন্ট কেডিড কার্ড আসলে, ঋণের ফাঁদ।
পশ্চিমবঙ্গ সরকারের শাসক দল তার নির্বাচনী প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী চালু করেছে ছাত্র ছাত্রী দের জন্য কেডিড কার্ড। কোন ছাত্র ছাত্রী বিশেষ শিক্ষার ( ডাক্তারি, ইঞ্জিনিয়ারিং ও অন্যান্য ব্যয় সাপেক্ষ) জন্য 4% সুদে ঋণ নিয়ে পড়াশোনা করতে পারবে। কোন জামিন দার লাগবে না, কারণ সরকার গ্যরেন্টার। আপাতত দৃষ্টিতে খুব ভালো, কারণ শোধ করতে হবে চাকরি পাওয়ার পরের বছর থেকে চল্লিশ বছর বছর পর্যন্ত সময়। প্রশ্ন হলো চাকরি না পেলে কি শোধ করতে হবে না? যদি সত্যিই কেউ চাকরি পেল 35 বছরে বা অরেকটু বেশি বয়সে, তাহলে কি হবে? কারণ পশ্চিমবঙ্গে চাকরি পেতে হলে ঘুষ দিতে হবে এটা এই সরকার আসার পর ওপেন সিক্রেট। অর্থাৎ সবাই জানে অথচ কেউ জানে না। আজ দশ এগারো বছরে যত টুকু নিয়োগ করা হয়েছে তা শাসক দলের বাড়ির লোক এবং অধিকাংশ টাকা দিয়ে নিয়োগ পেয়েছেন। আর ইঞ্জিনিয়ারিং শিখে চাকরি সেত এই রাজ্যে নেই, সব পশ্চিমবঙ্গের বাইরে সে সব সকলের ভাগ্যে জোটে না।
কোন ছাত্র ছাত্রী ঋণ নিয়ে ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার পর ( কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, মেকানিক্যাল, আরও যা আছে) ক্যাম্পাসিং হলো অন্য রাজ্যে চাকরি করতে গেল আর ছ মাস পরে চাকরি চলে গেল। কারণ এই রাজ্যে তো কোন কারিগরি বিদ্যার চাকরি নেই, কেমিক্যাল হাব হতে দেননি। টাটা মোটর হয় নি, হিন্দ মোটর বন্ধ, ইনফোসিস, ও অন্যান্য আই টি হাব করতে দেন নি। আর সরকার যেখানে ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করছে অন্য রাজ্য থেকে। এ বিষয়ে বাংলা পক্ষের একটি প্রতিবাদের ছবি দিলাম।
এবার একমাত্র বাকি থাকল মেডিক্যাল পড়া অর্থাৎ ডাক্তারি পড়া সেখানেও এখন দূর্নীতি ভালো ছেলে মেয়েরা সুযোগ পায় না। এবার ভেবে দেখুন কেডিড কার্ড কতটা কার্যকর যে টা পাবার জন্য কয়েক দিন ছাত্র ছাত্রীদের অভিভাবক এবং ছাত্র ছাত্রীরা নেট খরচ করে যাচ্ছেন। আরেকটা কথা কেডিড কার্ড রাখার জন্য প্রতি বছর ব্যাঙ্ক গুলো একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা চার্জ কাটে সেটা কাটবে না তো। শেষে আরেকটা কথা এই কার্ডের স্বাস্থ্য সাথীর মত অবস্থা হবে না তো! দেখা যাবে শেষে বাবা মায়ের ভিটে মাটি বিক্রি করে ঋণ শোধ করতে হবে। কারণ এরা তো কেউ আদানি, আম্বানি, রামদেব জয় শা নয় যে ঋণ মুকুব করে দেওয়া হবে।
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...