Anulekhon.blogspot.com

Sunday, 25 February 2024

ভোটের আগে দিদি ভাইয়ে দের মদের টাকা যুগিয়ে যাচ্ছেন।


 এই দেখুন টি এম সি নেতা কর্মীরা আছেন সেই জায়গায় একটুও পাল্টায় নি পাল্টাবে কেন। আসলে টি এম সি তো টাকা মারা কমিটি। দিদি এক একটা প্রকল্প ঘোষণা করেন আর ভাই ভাইপো ভাইঝি দের পকেট ভড়ে। এই দেখুন কেন্দ্রীয় সরকার একশ দিনের টাকা দের নি সঠিক হিসাব দেয় নি বলে এই দেখুন রাজ্যের সরকার দিতে আরম্ভ করে দিয়েছে আর তাতেই টাকা মারা কোম্পানির দুই গোষ্ঠীর মধ্যে মারামারি। এম পির সামনে বিধায়ক কে মার। কারণ ঐ বিধায়কের জন্য চুরির টাকা কম পড়ছে কারণ অনেক গুলো পঞ্চায়েত হাত ছাড়া হয়ে গেছে।


ঘটনাটা মুর্শিদাবাদ জেলার একটি বিধানসভা এলাকার একশ দিনের টাকা দেওয়া হচ্ছিল তখনই গণ্ডোগোল লাগে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে। বিধায়ক পালিয়ে যায়। একজন কে বলতে শোনা যায় যে ওনার জন্য কয়েকটি পঞ্চায়েত হাত ছাড়া না একশ দিনের টাকা........ ।যদিও খবর টি ফেসবুকে দেখা। আরেকটা প্রকল্প ঘোষণা করেছেন যদিও সেটি আগেও ছিল বেকার ভাতা সেটা বাড়িয়ে 2000 টাকা করে দিয়েছেন। জানেন কারা এই বেকার ভাতা পায় আমার জানা নেই। কারণ আমি যত গুলো বেকার ছেলে মেয়েদের চিনি তাদের জিজ্ঞেস করে দেখেছি কেউ বেকার ভাতা পান না। কারণ বেকার ভাতা পশ্চিমবঙ্গে অনেক আগে থেকেই চালু ছিল, এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ থেকে যারা কল পেত না বয়স পার হয়ে যেত তারা বেকার ভাতার জন্য আবেদন করতে পারত। এখন নিয়ম কি হয়েছে জানি না, টাকার পরিমাণ তখনের থেকে কমে দু হাজার হয়েছে, তাতেই খবর লক্ষীর ভাণ্ডার কে হার মানিয়ে দিল। কিছু খবরের চ্যানেল আছে তারা চটি চাটতে এত অভ্যস্ত হয়ে গেছে কিছু বলার নেই। এরা টাকার জন্য নিজের মা বোন কেও এই সব চরিত্র হীন মাতাল নেতা মন্ত্রী দের বাড়িতে রাত কাটাতে পাঠায় এত নির্লজ্জ বেহায়া এরা। টাকা মারা কোম্পানির কথা বাদ দিন ওদের যেমন চরিত্র ঠিক নেই, অর্ধেকের বেশি অশিক্ষিত এবং মাতাল এমনকি রাজ্যের মন্ত্রীরাও এই রকম না হলে একজন মঞ্চে দাঁড়িয়ে ভুল বকে যায় এরা চুপচাপ বসে শোনে। এই দেখুন টাকা মারার আরেকটা প্রকল্প। 


ভোটের আগে নিয়োগ প্রকল্প আছে, ঐ যে আই সি ডি এস পরীক্ষা ফর্ম পূরণ করতে কত টাকা করে নিয়েছে আর কত জন পরীক্ষা দিয়েছে একবার হিসেবে করে দেখুন। আর বছর বছর টেট পরীক্ষা, এটা সরকারের একটি আয়ের রাস্তা যেমন রেল করে ঠিক তেমন প্রতি বছর পরীক্ষা হবে প্যানেল হবে না। নিয়োগ করা হবে না। দারুণ একটা ইনকাম এর রাস্তা আচ্ছা একটা সরকার সে তো জনগণের উপকার করতে নির্বাচিত হন, আর পশ্চিমবঙ্গ এবং গোটা দেশের অবস্থা দেখুন কাদের উন্নয়ন হচ্ছে। ঘুষ ছাড়া চাকরি নেই, আইন নেই, বিচার নেই, চুরির শাস্তি নেই, যে যত বড়ো চোর সে তত বড়ো নেতা, সবথেকে বড়ো চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী দিল্লি তে বসে আছে এক নম্বর মিথ্যাবাদী আমাদের রাজ্য টা শেষ হয়ে গেল। কারণ দেশ ভাগ বাঙালি জাতির মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে এপার বাংলায় বাঙালি জাতি নেই বললেই চলে, ইংরেজ আমলে দুটি জেলা ছিল এক হুগলী আর মেদিনীপুর এখন দুটি জেলাতে চোর ডাকাত আর চরিত্র,হীন নির্লজ্জ বেহায়া তে ভড়ে গেছে। বাকি জেলায় কোথায় বাঙালি জাতি না হলে এসব দেখে তারা চুপ করে বসে আছে। ছিঃ বাঙালি ছিঃ। 


Friday, 23 February 2024

দাদা সত্যিই ভালো লোকসভা নির্বাচনে মদ মাংসের টাকা দিয়ে দিল।


 ও সত্যি জবাব নেই খুব ভালো কারণ বাচ্চা দের খাদ্য কেড়ে নেওয়া ঠিক নয়। খুব ভালো সিন্ধান্ত কিন্তু এখানে একটা প্রশ্ন থেকে যায় বর্তমান রাজ্য সরকার এই টাকা সঠিক ভাবে ব্যবহার করছে কিনা সেটা দেখাও কর্তব্য। এই রাজ্য সরকারের ভুল ভাল রিপোর্ট কে পাথেয় করে এক নম্বর বলে দেওয়া ঠিক না কারণ এরা মা কে বেচেও টাকা ইনকাম করে এরা মানে বর্তমান শাসক দলের নেতা কর্মীরা এবং দিদি ভাই ভাইপো ভাইঝিরা নিজের মাকে বেচে টাকা ইনকাম করতে পিছিয়ে আসে না। একটা সুন্দর চুরির ব্যবস্থা এদের করা প্রতিটি জায়গায় নেতা মন্ত্রীরা তাদের তাঁবেদার বসিয়ে রেখেছে কোথাও ছেলে মেয়ে কে বা বৌ কে লাগিয়ে রেখেছে বি ডিও বা অন্য জায়গায় যে খানে টাকার গন্ধ আছে আর এরা দারুণ ওস্তাদ চুরি করতে। এই চুরির রাস্তা দিদি করে দেয় কেমন করে একটু শুনুন, যেমন গত 2023 সালে হঠাৎ করে গ্রীষ্মের ছুটি বাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল। এপ্রিল, মে, জুন পর্যন্ত। এপ্রিল মাসে এক সপ্তাহ এবং জুন মাসে ঐ এক সপ্তাহ খাওয়ানো হয়েছিল। এবার ঐ মাসের প্রায় 60 থেকে সত্তর দিনের টাকা দেওয়া হয়েছিল। শিক্ষক শিক্ষিকারা প্রতি মাসে দেনা করে খাওয়ানোর পর টাকা দিত আবার কোন সময় নাও দিত যেমন 2011 সালের এপ্রিল মে জুন তিন মাসের টাকা দেয় নি। শিক্ষক শিক্ষিকা তাদের পকেট থেকে ঐ ঋণ শোধ করতে বাধ্য হয়ে ছিল। অনেকেই স্কুল ছিল যারা শান্তি তে খাওয়া ছিল, এই দুর্মূল্যের বাজারে একটা টাকা মজুত আছে ঋণ করে খাওয়াতে হবে না। তবে এটাও ঠিক কিছু প্রধান শিক্ষক এই টাকা তুলে নিয়ে ছিল, অবশ্যই সেই প্রধান শিক্ষক রা বেশিরভাগ দিদির ভাই ভাইপোরা। তারা ঋণ করেই খাওয়া ছিল, সবাই তো আর দিদির ভাই নয় এসব করে নি ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্টে রেখে চালাছিল কিন্তু এই 2024 সালে জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ মাসে এসে যারা সেই টাকা রেখেছিল সরকারি কোন আদেশ ছাড়া কেটে নেওয়া হল। অর্থাৎ ডিসেম্বর মাসে ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্টে ঐ গ্রীষ্মের ছুটির তিন মাসের বাড়িত টাকার হিসাব যে যা দেখিয়ে ছিলেন সেটা বাধ দিয়ে টাকা দেওয়া হল। এখানে একটা কথা বলি যে সব প্রধান শিক্ষক ( দিদির ভাই ভাইপো) তাদের থেকে হিসেবে নেওয়া হয় না। তাদের ছাড়, বাকি দের ধমকানি চমকানির শেষ নেই। কি রকম শুনুন নানা রকম ফ্যাচাং ঋণ করে খাওয়াতে হবে তার আবার সঠিক ভাবে ক্যাশবুক রাখতে হবে। আবার কি এই মূল্যবৃদ্ধির বাজারে সারা মাসে যত জন ছাত্র খেল তাকে 5.45 দিয়ে গুণ করে দেখতে হবে যদি বেশি হয়েছে টুঁটি টিপে ধরবে। জানুয়ারি 24 এর টাকা ফেব্রুয়ারি 24 এ মেটানো হল পাশ বুকে সেটাই দেখাচ্ছে ক্যাশ বুকে সেটাই হবে না হলে ব্যাঙ্কের সাথে মিলবে না। ও বাবা বলে দিচ্ছেন ওটা জানুয়ারিতেই দেখিয়ে দিতে। আবার না দেখালে ঐ টাকা বাড়তি হচ্ছে ওটা কেটে নেওয়া হবে। অবশ্যই কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিয়েছে খুব ভালো কিন্তু এই ভাবে টাকা বাঁচিয়ে, আসছে লোকসভার নির্বাচনে ভোটার এবং কেন্দ্রীয় বাহিনী কে মদ মাংস খাইয়ে ভোট করার সুবিধা করে দেওয়া কি ঠিক হল? দিদির ভাই ভাইপো দের গুনে নুন দিতে বাকি নেই একটা খাঁটি রত্ন চোর ডাকাত, মাতাল, আগেই কেন্দ্রীয় বাহিনী কে মদ মাংস খাইয়ে ফিট করে নেবে ভোট সেই রকম হবে। আবার তো শুনছি ভোটের আগেই বাহিনী আসবে তাহলে তো আরও মজা আত্মীয় করে নেবে অর্থাৎ মদে মদে ভাই ভাই। দারুণ এই না হলে দাদা। শুনলাম গত বাইশ সালে একটি ব্লক থেকে মিড ডে মিলের দেড় কোটি টাকা কেটে নেওয়া হয়েছিল যেটা 2023 এর পঞ্চায়েত নির্বাচনে মদ মাংস খাওয়াতে কাজে লেগেছে। এবারেও নাকি দেড় কোটি টাকা উদ্ধার হয়েছে যদিও ওদের ভাষায়, কি দারুন তাই না। কারণ একশ দিনের টাকা নেই নির্বাচনে দিদির ভাই ভাইপোরা খরচ করবে কোথা থেকে তাই তো দাদা দরাজ দিল। তবে শিক্ষক শিক্ষিকারা জেনে রেখো এবছর যতই গরম বাড়ুক বাড়তি ছুটি হবে না। বাড়তি ছুটি হবে আগামী 2025 সালে কারণ 2026 সালে বিধানসভা নির্বাচন আছে সে কারণেই বাড়তি ছুটি দেওয়া হবে। 

Sunday, 18 February 2024

পশ্চিমবঙ্গে CAA শুরু হয়ে গেল।

 

পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি যদি বাঁচাতে চান তাহলে এখুনি বিজেপি আর দিদি তথা তৃণমূল কে তাড়ান কারণ পশ্চিমবঙ্গ কে পূর্ব বিহার করা হবে এটা আর এস এস এবং বিজেপির পরিকল্পনা অনেক দিনের। কারণ বাঙালি দেশ ভাগ করে বাংলাদেশ পেয়েছে। কোন কোন বাঙালি কে এখানে থাকতে দেওয়া হবে না তাদের স্থান হবে ডিটেনশন ক্যাম্পে অর্থাৎ আধুনিক জেলখানায়। আমাদের বিশ্বের সেরা মিথ্যাবাদী মুখ্যমন্ত্রী গোপনে NRC করে তুলে দিয়েছে কেন্দ্রের হাতে। কারণ ED, CBI থেকে বাঁচতে উনি এসব করে এসেছেন গোপনে। দুয়ারে সরকারের নামে সব জায়গায় আধার কার্ডের ব্যবহার করা হয়েছে, এবং সেখান থেকে তথ্য সংগ্রহ করে এই কাজ করা হয়েছে আসামেও বলা হয়েছিল নাগরিক কার্ড দেওয়া হবে কিন্তু আজ পর্যন্ত দেওয়া হয় নি। প্রায় ঊনিশ লক্ষ বাঙালি আজ আসামের ডিটেনশন ক্যাম্পে আছে এর মধ্যে 14 লক্ষ হিন্দু ধর্মের মানুষ এসব জেনে শুনে বাঙালি জাতি বিষ পান করেছে দিদির মিথ্যা কথায় ভুলে সর্বত্র নিজের তথ্য দিয়ে গেছে। সব বন্ধ করে দেবে আপনার বেঁচে থাকা না থাকার সমান হবে এই নির্বাচন পর্যন্ত নেতা মন্ত্রীরা প্রতিশ্রুতি দেবে কারণ ভোট চাই যখন ভোট মিটে যাবে ব্যস আর চেনে না। আপনি যখন চিঠি পাচ্ছেন যে আপনি অবৈধ নাগরিক তাহলে আপনার অবৈধ ভোটে নির্বাচিত মন্ত্রীও অবৈধ তাই বলছি বিজেপি আর দিদির মিথ্যা কথায় ভুলবেন না। বাম কংগ্রেস কে ফিরিয়ে আনুন না হলে এসবের হাত থেকে মুক্তি নেই। 

Saturday, 10 February 2024

পশ্চিমবঙ্গরে শিক্ষা সংস্কৃতি মূল্যবোধ রসাতলে।


 বর্তমান পশ্চিমবঙ্গে এটাই আসল ব্যাপার, ২০১১ সালের পরিবর্তন করা হয়েছিল। লুটে খাওয়ার জন্য, এবং বাংলা এবং বাঙালি জাতি কে ধ্বংস করার জন্য কিছু মানুষ এক জোট হয়ে ছিল তার সাথে ছিল বাঙালি বিদ্বেষী একটা জন গোষ্ঠী। কি বাঙালি হিসেবে গর্ব বোধ হচ্ছে না। বাঙালি নেতা মন্ত্রী থেকে শুরু করে আমলা অফিসার সকলে চোর লুটেরা। বাঙালি জাতিকে লুটে খাচ্ছে, দেখুন ইংরেজ আমলের শাসন কেমন, ইংরেজরা ইচ্ছে করলেই বাঙালি মা বোনে দের তুলে নিয়ে গিয়ে শয্যা সঙ্গী করত এবং জেলে বন্দি করতে পারলে তো কথাই ছিল না। আজ পশ্চিমবঙ্গরে জেলে মহিলা কয়েদি দের অবস্থা দেখুুন ভালো লাগছে না। ছাড়ুন ওরা ছোট বড় অপরাধ করে জেলে আছে ওদের আবার কেউ মানুষ ভাবে নাকি। কিন্তু সন্দেশখালির মা বোনেরা যা বলছে তাতে গর্ব করছেন না, বাঙালি জাতির এত ভালো উন্নয়ন দেখতে ভালো লাগছে তাই তো। চিন্তা নেই দিদি পাঁচ শো টাকা বাড়িয়ে ১০০০ টাকা করে দিয়েছে এবার বাইক বাহিনী এসে আপনার বাড়ির মা বোনে দের বলল বলে চল পার্টি অফিসে সারা রাত আমাদের সাথে থাকবি। আর কন্যাশ্রী পাওয়া হলে তো কথাই নেই। লজ্জা কি দাদা পাঠিয়ে দেবেন কারণ দিদি ভাতা বাড়িয়ে দিয়েছে। একবার তো রেট বেঁধে দিয়ে ছিল। দেখল ওতে কিছু হচ্ছে না অতএব ভাতা দাও আর ভাই ভাইপো দের শেখানো হলো চাকরি পাসনি বিয়ে করে কি হবে রোজ রাতে নিত্য নতুন তুলে নিয়ে আসবি কারণ আমি তোদের হয়ে সরকারি টাকায় ভাতা দিয়ে দিচ্ছি। কারণ সন্দেশখালি তো এখন এর আগেও এরকম অনেক ঘটনা ঘটেছে আমরা চুপ করে ছিলাম। কারণ আমরা ভাতা জীবিতে পরিণত হয়ে গেছি। আমাদের মা বোনেরা ওতেই খুশি।আরেকটা বিষয় আছে পুরুষ যারা তাদের জন্য আছে চুরি, কাটমানি খাওয়া, মদ খাওয়ার ব্যবস্থা আছে। এই দেখুন সন্দেশখালির ছবি 
এছাড়া আরেকটা ছবি এখানে দিলাম, এই ছবিটি অনেক দিনের কিন্তু ছবির উপর লেখা টি দেখে নিনি ৫০০ বা ১০০০ টাকায় কি করতে পারে।



আজ সন্দেশখালি তে বাড়ির মা বোনেরা বেড়িয়ে এসে যা বলছে তাতে বাঙালি হিসেবে মাথা হেঁট হয়ে যাচ্ছে। এ লজ্জা রাখি কোথায়। আর এর মধ্যে ফেসবুকে দেখলাম একটা পোস্ট হয়েছে লক্ষীর ভাণ্ডার নিয়ে। সেখানে কয়েকটি বিরূপ মন্তব্য দেখলাম। বামেদের নিয়ে আমি জানি না তারা সন্দেশখালির ঐ মা বোনেরা টিভি ক্যামেরার সামনে যেটা বলছে সেটা দেখেছে কিনা। আমার মনে হয় দেখেনি বা দেখেও জ্ঞান ফেরে নি সেখানে পরিষ্কার বলছেন রাতে বাইক বাহিনী আসত পছন্দ মত মেয়েদের তৃণমূল পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গিয়ে ভোগ করত। না গেলে সহ্য করতে হত অকথ্য অত্যাচার। আর দিদির লক্ষীর ভাণ্ডার পাওয়া মা বোনেরা ভয়ে ভয়ে চলে যেত এমনকি কন্যাশ্রী পাওয়া মেয়েটিকেও রেহাই দিত না। যারা লক্ষী ভাণ্ডার নিয়ে পোস্ট টি নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করছেন তারা খবর দেখুন এক দিন দেখবে আপনার বাড়ির লক্ষীর ভাণ্ডার এবং কন্যাশ্রী পাওয়া মেয়ে টা কে তুলে নিয়ে যাবে কারণ ঐ টাকা গুলো দিচ্ছে আমার আপনার করের টাকায়। যেহেতু দিদির সরকার সেই কারণেই তার ভাইয়ের বক্তব্য হবে দিদির টাকা নিচ্ছিস তোকে ভোগ করব না। চল রাতে আমার কাছে শুতে হবে ।আপনি দেখবেন অসহায়ের মত দাঁড়িয়ে দেখবেন।

 আজ সন্দেশখালি তে বাড়ির মা বোনেরা বেড়িয়ে এসে যা বলছে তাতে বাঙালি হিসেবে মাথা হেঁট হয়ে যাচ্ছে। এ লজ্জা রাখি কোথায়। আর এর মধ্যে ফেসবুকে দেখলাম একটা পোস্ট হয়েছে লক্ষীর ভাণ্ডার নিয়ে। সেখানে কয়েকটি বিরূপ মন্তব্য দেখলাম। বামেদের নিয়ে আমি জানি না তারা সন্দেশখালির ঐ মা বোনেরা টিভি ক্যামেরার সামনে যেটা বলছে সেটা দেখেছে কিনা। আমার মনে হয় দেখেনি বা দেখেও জ্ঞান ফেরে নি সেখানে পরিষ্কার বলছেন রাতে বাইক বাহিনী আসত পছন্দ মত মেয়েদের তৃণমূল পার্টি অফিসে তুলে নিয়ে গিয়ে ভোগ করত। না গেলে সহ্য করতে হত অকথ্য অত্যাচার। আর দিদির লক্ষীর ভাণ্ডার পাওয়া মা বোনেরা ভয়ে ভয়ে চলে যেত এমনকি কন্যাশ্রী পাওয়া মেয়েটিকেও রেহাই দিত না। যারা লক্ষী ভাণ্ডার নিয়ে পোস্ট টি নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করছেন তারা খবর দেখুন এক দিন দেখবেন আপনার বাড়ির লক্ষীর ভাণ্ডার এবং কন্যাশ্রী পাওয়া মেয়ে টা কে তুলে নিয়ে যাবে কারণ ঐ টাকা গুলো দিচ্ছে আমার আপনার করের টাকায়। যেহেতু দিদির সরকার সেই কারণেই তার ভাইয়ের বক্তব্য হবে দিদির টাকা নিচ্ছিস তোকে ভোগ করব না। চল রাতে আমার কাছে শুতে হবে ।আপনি দেখবেন অসহায়ের মত দাঁড়িয়ে দেখবেন।



Friday, 9 February 2024

বর্তমানে দরকার, আরেকটা নবজাগরণ।

 ভারত স্বাধীন হয়ে ছিল, 1947 সালের 15 ই আগস্ট। ব্রিটিশ শাসক দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছিলেন। ভারতের স্বাধীনতা একদিন একটা আন্দোলন করলাম কিম্বা অনশন করলাম, তুমি আমাকে মারছ কিন্তু আমি তোমাকে কিছু বলব না, এভাবে স্বাধীনতা আসেনি। স্বাধীনতা এসেছে অনেক আত্মত্যাগ আর আত্ম বলিদানের মধ্যে দিয়ে। বাংলা এবং পাঞ্জাব ছিল এই আন্দোলনের পিঠ স্থান। ব্রিটিশ শাসকের নজর ছিল এই দুই জাতি কে ভারতের বুক থেকে নিশ্চিহ্ন করে দেওয়া। কারণ এরা ভীষণ স্বাধীনতা প্রিয় জাতি সহজে অপরের অধীনতা স্বীকার করতে চায় না। এই ব্রিটিশদের সাথে হাত মিলিয়ে ছিল কত গুলো হিন্দি ভাষী বাঙালি ও পাঞ্জাবি বিরোধী কংগ্রেস নামক নেতা যার মধ্যে ছিলেন এক বিখ্যাত অনশন কারি নেতা তিনি নাকি অনশন করে স্বাধীনতা এনেছেন। এই গুজরাতি লোকটা এবং ক্ষমতা লোভী লড মাউন্ট ব্যাটেনের চাকরের ছেলে, মিলে ধর্মের নামে দেশ ভাগের মধ্যে দিয়ে স্বাধীনতা নিয়ে ক্ষমতায় বসে কি আনন্দ। এদিকে লক্ষ লক্ষ বাঙালি  হিন্দু ও পাঞ্জাবি, মুসলমান দের সাথে লড়াই করে ১৯৪৭ সালে নিজের জীবন বিপন্ন করে মা বোন ও অন্যান্য আত্মীয় স্বজন হারিয়ে সব ফেলে চলে আসছে এপারে তাদের থাকার জায়গা নেই, খাদ্য নেই অবর্ননীয় অবস্থার মধ্যে কোন রকম বেঁচে থাকা। কত যে মারা গেছে সেই দেশ ভাগের সময় কেউ জানে না। এর নাম নাকি স্বাধীনতা একটা জাতি কে শেষ করে দেওয়ার কৌশল এখন সেই জাতি বিদ্বেষ যায়নি ঐ গুজরাতি লোক জন দের এখন তো আবার দেশে শাসন ভার দুই গুজরাতির উপর। দুই গুজরাতি বললে ভুল হবে দিল্লি প্রশাসনের চার ভাগের তিন ভাগ গুজরাতি এমনকি আমলা বা বড়ো বড়ো অফিস আদালতে সর্বত্র গুজরাতি বিরাজ মান। এরা একদম দ্বিতীয় গান্ধীজি মুখে দরদের শেষ নেই ভেতরে ভেতরে ক্ষতি করে দিচ্ছে আসলে এরা মিছরির ছুরি। ভোটের সময় এলে এদের বাঙালি প্রীতি উতলে ওঠে, কী করবে ভেবে পায় না। আদীবাসী বাঙালি বাড়িতে পাত পেতে খাওয়া থেকে শুরু করে অনেক নাটক মঞ্চস্থ করে থাকে। যেমন গান্ধীজি করতেন একই নাটক, আরেক দিকে ছল বলে কৌশলে যেমন করে হোক বাঙালি জাতি টা কে বিশেষ করে বাঙালি হিন্দু জাতিকে ধ্বংস করে দাও। আজ আসামের দিকে তাকিয়ে দেখুন, দেশ ভাগের সময় ওখানেও বেশ কিছু বাঙালি গিয়ে ছিল এবং আগে থেকেই ওখানের বরাক উপত্যকায় বাঙালিদের বসবাস ছিল এখন এই বিজেপি নামক বাঙালি বিদ্বেষী দল দিল্লিতে ক্ষমতায় এসে সেখানে ১৪ লক্ষ বাঙালি হিন্দু কে ডিটেনশন ক্যাম্প আটক করে রেখেছে। ডিটেশন ক্যাম্প হচ্ছে বিনা বিচারে আটক রাখার আধুনিক জেল খানা। আর পশ্চিমবঙ্গরে বাঙালি কে ঠিক সেই ভাবে আটকে রাখার জন্য বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করে চলেছে আমাদের এই দিদির সরকার এত আপাদ মস্তক দূর্নীতি গ্রস্থ একে জব্দ করতে দিল্লির ঐ গুজরাতি দের বেশি ক্ষণ লাগবে না। দিল্লিতে ডেকে নিয়ে সামান্য একটু লোভ দেখিয়ে করা যায় যেমন এখন আর এস এস লোভ দেখিয়েছে প্রধানমন্ত্রী করার, কারণ আগে থেকেই পি কে বা প্রশান্ত কিশোর কে পাঠিয়েছে দিদি কে পরামর্শ দিতে। না হলে পি কে বলছে আগামী দিনে বিজেপি ক্ষমতায় থাকবে দিল্লিতে আবার দিদি প্রধানমন্ত্রী হবেন। এখান থেকেই বোঝা যায় গড়াপেটা করে রেখেছে। সে ভাবেই বাঙালি কে জব্দ করতে বি এস এফ এর নজরদারি এলাকা ১৫ কিলোমিটার থেকে বাড়িয়ে ৫০ কিলোমিটার পর্যন্ত বাড়িয়ে দিয়েছে, আর গুজরাতে ৮০ কিলোমিটার থেকে কমিয়ে ৫০ কিলোমিটার করে দেওয়া হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গ কিন্তু গুজরাতের থেকে আয়তনে ছোট কিন্তু লোক সংখ্যায় ভারতের দ্বিতীয় রাজ্য। এখন যদিও প্রকৃত বাঙালি অর্থাৎ বাঙালি হিন্দুর সংখ্যা অনেক কম এই বাংলায় ওপার বাংলায় যেমন কমেছে সে ভাবে এপার বাংলাতেও কমেছে। কারণ বাঙালি হিন্দু জাতি তাদের সন্তান জন্ম দেওয়ার হার কম। ধীরে ধীরে বাঙালি হিন্দু জাতি হারিয়ে যাবে। আর এটাই লক্ষ ঐ দিল্লি বালা গুজরাতি দের সেই কারণেই পশ্চিমবঙ্গের মুখ্য সবিচ দ্বিবেবি, বা অন্য বেশ কিছু সচিব আছেন যারা গুজরাতি এরা বাংলা কে ধ্বংস করার জন্য এসেছে। তার সাথে আছে এক উত্তর প্রদেশের পুলিশ কমিশনার যাদের পূর্ব পুরুষ ব্রিটিশদের গোলামি করত এবং ক্ষুদিরাম বোস ধরিয়ে দিয়ে ছিল। আর বর্তমান সরকার সব মেনে নিতে বাধ্য কারণ এরা আগা পাছ তলা সব কটা ডাকাত আর চোর। দিল্লি তে যে বসে আছে সে সব থেকে বড়ো ডাকাত দেশের সম্পদ সব বেচে দিচ্ছে কিনছে কারা গুজরাতি রা টাকা আসছে কোথা থেকে কেন ব্যাঙ্ক ঋণ থেকে, পরে ব্যাঙ্ক ঋণ মুকুব করে দেওয়া হচ্ছে। আবার তাতে না হলে টাকা ছাপানো হচ্ছে যার হিসেবে নেই কেবল সব দখল করতে পারলেই হবে। দ্বিতীয় ইংরেজ শাসন চলছে।

Thursday, 8 February 2024

2023 সালে লম্বা গরমের ছুটি কারণ জানা গেল।


 ছবি টি অন লাইন এই সময় থেকে নেওয়া। বর্তমান পশ্চিমবঙ্গে সর্বত্র চুরি সরকারি লুটের রাজত্ব চলছে। যে যেমন ভাবে পারছে টাকা লুটে নিচ্ছে। প্রাথমিক বিদ্যালয় গুলিতে মিড ডে মিল খাওয়ার ব্যবস্থা হয় 2004 সাল থেকে। এই সরকার আসার পর থেকে সেই মিড ডে মিল কিভাবে বন্ধ করতে হবে সেটার চেষ্টায় অবিরত চেষ্টা করে যাচ্ছে। ক্ষমতায় এসেই 2011 সালে এই সরকারের চ্যালা চামুণ্ডা তথা ডাকাত গন এবং সাথে কিছু সরকারি কর্মীর নামে কলঙ্ক তারা মিলে সিঙ্গুর ব্লকে 2011 সালে এপ্রিল মে জুন তিন মাসের টাকা এবং চাল বন্ধ করে দিয়ে ছিল। শিক্ষক শিক্ষিকারা ধার দেনা করে খাওয়ান কিন্তু পরে সেই টাকা তাদের শোধ করতে হয়। সিঙ্গুর ব্লকে সেই ধারা অব্যাহত আছে, বিভিন্ন ধরনের কথা বার্তা হুমকি একজন শাসক দলের নেতার ছেলে কে মিড ডে মিলের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তিনি তো নিজে কে প্রধানমন্ত্রী ভাবেন হুমকি নানা ধরনের কথা। এবার আসল কথা বলি 2023 সালে এপ্রিল মাসেই গরমের ছুটি ঘোষণা করা হয়েছিল, সেই গরমের ছুটি চলে ছিল জুন মাস পর্যন্ত মাঝে দু একদিন খুলে ছিল। সেই সময়ের টাকা খরচ হয় নি যথারীতি ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্টে রয়ে গেছে। অবশ্যই শাসক দলের সমর্থক কিছু শিক্ষক সে টাকা তুলে নিয়েছে তিনি শাসক দলের নেতার ভাই কিম্বা বড়ো নেতা (শিক্ষক) সে কারণেই তার সব মাপ হয়েছে তার কাছে ভুলেও হিসেবে নেওয়া হবে না। আমি যতদূর জানি টাকা টা কেন্দ্রীয় সরকারের এবং প্রতিচি ট্রাষ্ট দ্বারা পরিচালিত। যাহোক উক্ত টাকা দিয়ে ঋণ না করে চলে যাচ্ছিল। কিন্তু না শিক্ষক শিক্ষিকা দের ঋণের ফাঁদে না ফেললে চলে। শিক্ষক শিক্ষিকারা হাজার হাজার টাকা ঋণ করে খাওয়াবে আমি খুশি মত টাকা দেব আবার ঠিক মত কথা না শুনলে ধমকাব অবশ্যই সে শাসক দলের সমর্থক শিক্ষক শিক্ষিকা কে নয়।যাহোক ব্যাঙ্ক এ্যাকাউন্টে থাকা উক্ত টাকা হঠাৎ করে বিনা আদেশ নামায় বাদ দিয়ে এই ফেব্রুয়ারি 24 এ জানুয়ারি ফেব্রুয়ারি মার্চ মাসের টাকা দেওয়া হয়েছে। আমার যতদূর জ্ঞান আছে যে এই টাকা বাদ দেওয়ার জন্য একটা সরকারি আদেশ লাগে এবং সেটা কেন্দ্রীয় সরকারের আদেশে কারণ টাকার সিংহভাগ কেন্দ্রীয় সরকার দেয়। এমন এ্যাডজাষ্ট করেছে যে এপ্রিল মাস থেকেই ধার (ঋণ) করে খাওয়াতে হবে। আমার মনে হয় সামনে লোক সভা ভোট টাকার খুব দরকার তাই যেখান থেকে পার টাকা যোগার কর। না হলে বুথে বুথে মাংস খাওয়ার ব্যবস্থা এবং নিজের ঠাট বাট বজায় থাকে কি করে। দারুণ চলছে চলবে লুটে খাওয়া দের আবার সরকারী আদেশ লাগে ও তো নিজেরাই একজন সরকার। আরেকটা কথা না লিখলে নয় কি দেন ছাত্র পিছু 5 টাকা 45 পয়সা যা দিয়ে বর্তমান বাজার দরে ভালো কিছু খাওয়ানো যায় না। এতে নাকি খাওয়ার পর টাকা বেঁচে গেছে সেই টাকা কেটে নিয়েছে। ভাবুন একবার চোরের কাণ্ড। একবার ভাবল না যে 2023 সালের এপ্রিল মে জুন মাসে ঠিক মত স্কুল হয় নি সে কারণেই টাকা বেশি হয়েছে। তবে যারা এক সাথে সব টাকা তুলে নিয়েছে তাদের খুব ভালো হয়েছে। দারুণ রাজত্ব কথা বলা যাবে না। ঐ ক্যাজুয়াল কর্মী কাম শাসক দলের কর্মী তিনি বলে দিয়েছেন। গত বছর নাকি দেড় কোটি টাকা ফেরত গেছে, হিসেবে করলে এবং যদি পশ্চিমবঙ্গের সব কটি ব্লক থেকেই গড়ে এক কোটি টাকা ফেরত নেওয়া হয় তাহলে মোট টাকা হয় তিন শ একচল্লিশ কোটি। এটা গত বছর মার্চ মাসের পর হয়েছিল। আর এবারও মার্চ মাস এসে গেল। এবারে ফেরত নয় একে বারে বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে যাতে এপ্রিল মাসে শিক্ষক শিক্ষিকা রা ঋণ করে খাওয়াতে বাধ্য হয়। কারণ জানে শিক্ষক শিক্ষিকারা ছাত্র ছাত্রী দের মুখ চেয়ে যেমন করে হোক খাওয়াবেন, এই কদিন আগে চাল নিয়ে চলছিল চালের যোগান ছিল না, অন্য স্কুল থেকে চেয়ে এনে চলছিল অনেক বলে বলে চাল দেওয়া হল কিন্তু অর্ধেক। ছাত্র ছাত্রীরা খেতে বসছে শিক্ষক শিক্ষিকারা দাঁড়িয়ে বলছে ভাত কম দাও। কারণ শিক্ষক শিক্ষিকা জানে চাল কম আছে ঐ চালে চালাতে হবে 67 দিন। টাকায় এমন এ্যাডজাষ্ট করেছে মনে হচ্ছে আগে থেকেই বেশি টাকা দিয়ে রেখেছে এখন কেটে নিচ্ছে। কোন সরকারি আদেশ লাগে না এরাই এক একজন সরকার। এবার বোঝা গেল 2023 সালে লম্বা গরমের ছুটি দেওয়ার কারণ যাতে 2024 সালে লোকসভা নির্বাচনের ঐ টাকা কাজে লাগিয়ে ভোটে জেতা যায়। অর্থাৎ বুথে বুথে মদ মাংস খাওয়ানোর ব্যবস্থা করা যায় তার জন্য। তবে সব স্কুলের সাথে এটা হয় নি যেখানে শাসক দলের সমর্থক প্রধান শিক্ষক শিক্ষিকা আছে তারা বাদ গেছে সেখানে হিসেবের কোন বালাই নেই। আসলে চোরে চোরে মাসতুত ভাই আর কি। 

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...