এই দেখুন টি এম সি নেতা কর্মীরা আছেন সেই জায়গায় একটুও পাল্টায় নি পাল্টাবে কেন। আসলে টি এম সি তো টাকা মারা কমিটি। দিদি এক একটা প্রকল্প ঘোষণা করেন আর ভাই ভাইপো ভাইঝি দের পকেট ভড়ে। এই দেখুন কেন্দ্রীয় সরকার একশ দিনের টাকা দের নি সঠিক হিসাব দেয় নি বলে এই দেখুন রাজ্যের সরকার দিতে আরম্ভ করে দিয়েছে আর তাতেই টাকা মারা কোম্পানির দুই গোষ্ঠীর মধ্যে মারামারি। এম পির সামনে বিধায়ক কে মার। কারণ ঐ বিধায়কের জন্য চুরির টাকা কম পড়ছে কারণ অনেক গুলো পঞ্চায়েত হাত ছাড়া হয়ে গেছে।
ঘটনাটা মুর্শিদাবাদ জেলার একটি বিধানসভা এলাকার একশ দিনের টাকা দেওয়া হচ্ছিল তখনই গণ্ডোগোল লাগে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে। বিধায়ক পালিয়ে যায়। একজন কে বলতে শোনা যায় যে ওনার জন্য কয়েকটি পঞ্চায়েত হাত ছাড়া না একশ দিনের টাকা........ ।যদিও খবর টি ফেসবুকে দেখা। আরেকটা প্রকল্প ঘোষণা করেছেন যদিও সেটি আগেও ছিল বেকার ভাতা সেটা বাড়িয়ে 2000 টাকা করে দিয়েছেন। জানেন কারা এই বেকার ভাতা পায় আমার জানা নেই। কারণ আমি যত গুলো বেকার ছেলে মেয়েদের চিনি তাদের জিজ্ঞেস করে দেখেছি কেউ বেকার ভাতা পান না। কারণ বেকার ভাতা পশ্চিমবঙ্গে অনেক আগে থেকেই চালু ছিল, এমপ্লয়মেন্ট এক্সচেঞ্জ থেকে যারা কল পেত না বয়স পার হয়ে যেত তারা বেকার ভাতার জন্য আবেদন করতে পারত। এখন নিয়ম কি হয়েছে জানি না, টাকার পরিমাণ তখনের থেকে কমে দু হাজার হয়েছে, তাতেই খবর লক্ষীর ভাণ্ডার কে হার মানিয়ে দিল। কিছু খবরের চ্যানেল আছে তারা চটি চাটতে এত অভ্যস্ত হয়ে গেছে কিছু বলার নেই। এরা টাকার জন্য নিজের মা বোন কেও এই সব চরিত্র হীন মাতাল নেতা মন্ত্রী দের বাড়িতে রাত কাটাতে পাঠায় এত নির্লজ্জ বেহায়া এরা। টাকা মারা কোম্পানির কথা বাদ দিন ওদের যেমন চরিত্র ঠিক নেই, অর্ধেকের বেশি অশিক্ষিত এবং মাতাল এমনকি রাজ্যের মন্ত্রীরাও এই রকম না হলে একজন মঞ্চে দাঁড়িয়ে ভুল বকে যায় এরা চুপচাপ বসে শোনে। এই দেখুন টাকা মারার আরেকটা প্রকল্প।
ভোটের আগে নিয়োগ প্রকল্প আছে, ঐ যে আই সি ডি এস পরীক্ষা ফর্ম পূরণ করতে কত টাকা করে নিয়েছে আর কত জন পরীক্ষা দিয়েছে একবার হিসেবে করে দেখুন। আর বছর বছর টেট পরীক্ষা, এটা সরকারের একটি আয়ের রাস্তা যেমন রেল করে ঠিক তেমন প্রতি বছর পরীক্ষা হবে প্যানেল হবে না। নিয়োগ করা হবে না। দারুণ একটা ইনকাম এর রাস্তা আচ্ছা একটা সরকার সে তো জনগণের উপকার করতে নির্বাচিত হন, আর পশ্চিমবঙ্গ এবং গোটা দেশের অবস্থা দেখুন কাদের উন্নয়ন হচ্ছে। ঘুষ ছাড়া চাকরি নেই, আইন নেই, বিচার নেই, চুরির শাস্তি নেই, যে যত বড়ো চোর সে তত বড়ো নেতা, সবথেকে বড়ো চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী দিল্লি তে বসে আছে এক নম্বর মিথ্যাবাদী আমাদের রাজ্য টা শেষ হয়ে গেল। কারণ দেশ ভাগ বাঙালি জাতির মেরুদন্ড ভেঙে দিয়েছে এপার বাংলায় বাঙালি জাতি নেই বললেই চলে, ইংরেজ আমলে দুটি জেলা ছিল এক হুগলী আর মেদিনীপুর এখন দুটি জেলাতে চোর ডাকাত আর চরিত্র,হীন নির্লজ্জ বেহায়া তে ভড়ে গেছে। বাকি জেলায় কোথায় বাঙালি জাতি না হলে এসব দেখে তারা চুপ করে বসে আছে। ছিঃ বাঙালি ছিঃ।
No comments:
Post a Comment