Anulekhon.blogspot.com

Saturday, 2 November 2024

ডি এর জন্য বুক ফাটে মুখ ফোটে না।

 বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে ছুটি চাইতে হয় না। বছরের প্রায় অর্ধেক দিনের বেশি অফিস স্কুল কলেজ সব ছুটি এবং শাসক দলের সমর্থক শিক্ষক শিক্ষিকা তাদের বাড়িতে বসিয়ে বেতন দিলে খুব ভালো হয় এমন অবস্থা। কারণ স্কুলে এসেই যত বাড়ির কাজ ডাক্তার দেখানো, নিমন্ত্রণ বাড়ি যাওয়া ব্যাঙ্কে যাওয়া আরো কত কি আছে। চারটে পর্যন্ত স্কুলে থাকা এদের কুষ্টিতে নেই আর কবে বেতন হবে মাসে দুবার দিলে ভালো হতো কিন্তু দুর্ভাগ্য এই সরকার ছুটি দেয় কিন্তু ডি এ দেয় না। শাসক দলের শিক্ষক শিক্ষিকারা ডি এ চায় অনেকেই কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারে না। এরা ছুটির পাশাপাশি ডি এ ও চায় কিন্তু বলার ক্ষমতা নেই বা সাহস নেই কারণ সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি বা পরীক্ষা না দিয়ে চাকরি আর ক্লাসে কীভাবে ছাত্র ছাত্রী দের হেনস্থা করতে হয় এটা ভালো জানে। স্কুল আর বাড়ি এদের এক হওয়া চাই একটু গরম সহ্য করতে পারে না। মনে হয় ফুলের ঘায়ে মুর্ছা যাবে। স্কুলের বাথরুম থেকে অন্য সব হাতের কাছে কিন্তু টাকা কোথা থেকে আসবে কে দেবে ওসব জানে না। লাগে টাকা দেবে প্রধান শিক্ষক না দিলে বাকি সরকারি আধিকারিক বা অন্য কোন ভাবে তাকে হেনস্থা করা হবে। ঐ হুমকি রাজনীতি আর এক্ষেত্রে যেমন দিদি তেমন তারা চ্যালা একটা ডাহা মিথ্যাবাদী এবং ধাপ্পাবাজ চোরের দল এবং ঐ জন্যে সমর্থন করে ডাকাত রানি কে কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারে না। আমাদের ডি এ চাই বেতন আরও বেশি চাই আড়ালে মুখে বলছে কিন্তু আসল জায়গায় বলতে পারে না, কি অবস্থা এদের। ডি এ এর জন্য বুক ফাটে কিন্তু মুখ ফোটে না।

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...