Anulekhon.blogspot.com

Thursday, 14 November 2024

প্রাথমিকে পঞ্চম মাধ্যমিক বিদ্যালয় ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি নেবে তো!

 

আসছে 2025 সালে বেশ কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি চালু করতে হবে তার তালিকা তৈরি করে দেওয়া হয়েছে। কথায় বলে ঠান্ডা ঘরে বসে পাগলা পনা এটাও ঠিক তাই কারণ অনেক প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বর্তমান ছাত্র ছাত্রী অনুযায়ী বসার মত ঘর শিক্ষক নেই, সেসব ঠিক না করে হঠাৎ পাগলের মত আদেশ পঞ্চম শ্রেণি শুরু করতে হবে। ঘর! যার গাল ভরা একটা নাম আছে ACR তার আবার অনেক নিয়ম নীচে জায়গা না থাকলে ঘর পাওয়া যাবে না। আবার যদি স্কুলের প্রধান শিক্ষক সরকারের সমর্থক না হন তাহলে তো কোনো কথাই নেই, তবে  এই সরকারের সমর্থক হলে বা চোর কে চোর না বললে তাহলে জায়গা না থাকালেও উপরে ছাদ করে ঘর করে দেবে সব হয়ে যাবে। আর টয়লেট বা প্রস্রাবাগার সেও একই হাল কিছুতেই পুরাতন টায় ছাদ করে তার উপরে হবে না ছাত্র ছাত্রী যতই বেশি হোক আবেদনের পর আবেদন কোন কাজ হবে না। ওটা নাকি নবান্ন থেকে বারণ করা আছে। ছাত্র ছাত্রী সংখ্যা 400 হলেও হবে না ঐ কোনো রকমে চালাতে হবে কারণ নীচে ফাঁকা জায়গা নেই।আঠারো জন ছাত্র ছাত্রী সেখানে নতুন করে ঘর করার টাকা দেওয়া হয়েছে, এসবের উপর আছে এই সব পাগলা দের আদেশ যেটা পালন না করলে হুমকি আছে। অতিরিক্ত ঘর করার জায়গা নেই বা বসানোর জায়গা নেই তাতে কি পঞ্চম শ্রেণি চালু করতে হবে। আরেকটা কথা না বললেই নয় এর দু বছর আগে কত গুলো প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি চালু করা হয়েছিল কিন্তু উচ্চ বিদ্যালয় বা মাধ্যমিক বিদ্যালয়েও পঞ্চম শ্রেণি চালু ছিল ফলে যা হবার তাই হল, যে সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পঞ্চম শ্রেণি চালু করা হল পরের বছর মাধ্যমিক বিদ্যালয় গুলো ঐ ছাত্র ছাত্রী দের আর ষষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তি নেয় না। শেষে অনেক কষ্টে প্রশাসন থেকে চেষ্টা করে তাদের মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি করা হল তার পর ঐ সব প্রাথমিক বিদ্যালয় পঞ্চম শ্রেণি বন্ধ করে দিল। সেই কারণেই বলেছি এই সরকার এবং তার কর্মী গন ঠান্ডা ঘরে বসে একটা করে আদেশ করে আর সেটা বাস্তবের মাটিতে যা সম্ভব নয়। অর্থাৎ পাগলামির চুরান্ত পর্যায় ।

Wednesday, 13 November 2024

এই হচ্ছে প্রকৃত শিক্ষিকা।


 খবরটা পড়ে দেখুন একজন শিক্ষিকা তিনি নাকি প্রধান শিক্ষিকা এত দায়িত্ব শীল যে আসতে এত দেরি করেছেন যে ছাত্র ছাত্রীরা গেট বন্ধ দেখে বাড়ি চলে গেছে। এ নিশ্চয়ই শিক্ষা সেলের লোক সে কারণেই পরিদর্শক সতর্ক করে ছেড়ে দিয়েছে। এই শিক্ষা সেলের শিক্ষক শিক্ষিকা রা যা খুশি তাই করতে পারে যখন তখন আসতে যেতে পারে ছুটি নিতে পারে। বাড়িতে বসে বসে বেতন পেলে এদের খুব ভালো, চিন্তার কারণ নেই এদের কাছে সংসদ সভাপতির ফোন নম্বর থাকে অন্য শিক্ষক শিক্ষিকা কিছু করলে বা ঐ শিক্ষা সেলের না হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য, সংসদ সভাপতি এদের ভীষণ ভালো বাসেন হাজার হোক দলে লোক চোর কে চোর বলতে জানে না, সত্যি কী রাজত্ব এল স্কুল পঠন পাঠন উচ্ছন্নে যাক আমার বেতন ঠিক ঠিক ঠাক হলেই হবে। কারণ প্রশাসনের হাত এদের মাথায় আছে এরা কিছু পারুক আর না পারুক চেয়ারম্যান থুরি চেয়ার পার্সন কে দিয়ে তাকে যা করার করতে পারে। কারণ আগেই বলেছি এদের কাছে মন্ত্রী আমলা সকলের ফোন নম্বর আছে। 

Monday, 4 November 2024

অপরাধী তার অপরাধ স্বীকার করে না এটা ঠিক।


 অপরাধী কখনো তার অপরাধ স্বীকার করে না এটা ঠিক কিন্তু সে যেটা বলছে সেটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা কথা। এখানে আর জি কর কাণ্ডে ধৃত সঞ্জয় রায়ের কথায় তাকে কে ফাঁসানো হচ্ছে কে ফাঁসাচ্ছে না সরকার অর্থাৎ প্রশাসন এটা একটা মারাত্মক অভিযোগ কিন্তু বর্ধমান তদন্ত কারি সংস্থা বা বিচার ব্যবস্থা বা তার কথা শুনছেই না। তাকে ফাঁসানো হচ্ছে চিৎকার করে বলছে তবুও কেউ গুরুত্ব দিয়ে ভাবছে না। কারণ পেছনে বড়ো বড়ো মাথা জানে ওকে ফাঁসিতে ঝোলাতে পারলেই সব মিটে যাবে। কত নিষ্ঠুর এই প্রশাসন সত্যিই ও যদি নির্দোষ হয় তাহলে তো দ্বিতীয় ধনঞ্জয় ঘটে যাবে বাংলায় দয়া করে ওর কথার গুরুত্ব দিন আবার জিজ্ঞাসা বাদ করুন সত্যিটা বেড়িয়ে আসুক। সি বি আই কি চাইছে না সত্যি টা বেড়িয়ে আসুক। নাকি সেই কবির ভাষা সত্যি হবে প্রতিকার হীন শক্তের অপরাধে বিচারের বাণী নীরবে নিভৃতে কাঁদে। 

Saturday, 2 November 2024

ডি এর জন্য বুক ফাটে মুখ ফোটে না।

 বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে ছুটি চাইতে হয় না। বছরের প্রায় অর্ধেক দিনের বেশি অফিস স্কুল কলেজ সব ছুটি এবং শাসক দলের সমর্থক শিক্ষক শিক্ষিকা তাদের বাড়িতে বসিয়ে বেতন দিলে খুব ভালো হয় এমন অবস্থা। কারণ স্কুলে এসেই যত বাড়ির কাজ ডাক্তার দেখানো, নিমন্ত্রণ বাড়ি যাওয়া ব্যাঙ্কে যাওয়া আরো কত কি আছে। চারটে পর্যন্ত স্কুলে থাকা এদের কুষ্টিতে নেই আর কবে বেতন হবে মাসে দুবার দিলে ভালো হতো কিন্তু দুর্ভাগ্য এই সরকার ছুটি দেয় কিন্তু ডি এ দেয় না। শাসক দলের শিক্ষক শিক্ষিকারা ডি এ চায় অনেকেই কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারে না। এরা ছুটির পাশাপাশি ডি এ ও চায় কিন্তু বলার ক্ষমতা নেই বা সাহস নেই কারণ সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি বা পরীক্ষা না দিয়ে চাকরি আর ক্লাসে কীভাবে ছাত্র ছাত্রী দের হেনস্থা করতে হয় এটা ভালো জানে। স্কুল আর বাড়ি এদের এক হওয়া চাই একটু গরম সহ্য করতে পারে না। মনে হয় ফুলের ঘায়ে মুর্ছা যাবে। স্কুলের বাথরুম থেকে অন্য সব হাতের কাছে কিন্তু টাকা কোথা থেকে আসবে কে দেবে ওসব জানে না। লাগে টাকা দেবে প্রধান শিক্ষক না দিলে বাকি সরকারি আধিকারিক বা অন্য কোন ভাবে তাকে হেনস্থা করা হবে। ঐ হুমকি রাজনীতি আর এক্ষেত্রে যেমন দিদি তেমন তারা চ্যালা একটা ডাহা মিথ্যাবাদী এবং ধাপ্পাবাজ চোরের দল এবং ঐ জন্যে সমর্থন করে ডাকাত রানি কে কিন্তু মুখ ফুটে বলতে পারে না। আমাদের ডি এ চাই বেতন আরও বেশি চাই আড়ালে মুখে বলছে কিন্তু আসল জায়গায় বলতে পারে না, কি অবস্থা এদের। ডি এ এর জন্য বুক ফাটে কিন্তু মুখ ফোটে না।

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...