আজ পাঞ্জাবের কৃষক এবং জন সাধারণ বুঝিয়ে দিলেন ভারতে নিউ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির স্থান নেই। ইংরেজ চলে গেছে কিন্তু তাদের প্রতিনিধি রেখে গেছে এই গুজরাতি দের। ৩৮ না ৩৯ জন ঋণ খেলাপির মধ্যে ৩৭ জন গুজরাতি আর দুজন ব্যবসায়ী মিলে দেশের সমস্ত সম্পদ কিনে নিচ্ছে, ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ে কিছু দিন পর ঋণ মুকুব করে দেওয়া হচ্ছে। দারুণ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যেমন ভারতের মানুষকে শোষণ করে টাকার পাহাড় করে দেশে নিয়ে যেত এরা তাই করছে। দেশের সম্পদ লুট করে বিদেশে পালিয়ে যাচ্ছে, কেউ কেউ বিদেশে সম্পত্তি কিনছে। যেন দেশটা স্বাধীন হয়ে ছিল এই সব লুটেরা দের জন্য। সত্তর বছর ধরে দেশের যা সম্পদ ছিল তার ৭৫ থেকে ৮০ ভাগ এখন এদের দখলে। মোবাইল নেট ওয়ার্ক দিয়ে দেখুন, সরকারি ব্যবস্থা কে ধ্বংস করতে এই গুজরাতি লুটেরা প্রথম বিনামূল্যে সিম কার্ড কম খরচে ইন্টারনেট কত সুবিধা আর এখন সরকারি ব্যবস্থা প্রায় উঠে এসেছে লাফিয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে এমন দাম বাড়িয়েছে প্রতি মাসে রিচার্জ করা কষ্ট কর। ব্যাঙ্ক ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিতে উঠে পরে লেগেছে এই ব্যবসায়ীদের দল, যাতে গরীব মানুষের জমান টাকায় ফুর্তি করতে, আর কিছু দিন পর ব্যাঙ্কে লালবাতি জ্বেলে পালিয়ে যাবে। দারুণ মজার ব্যাপার, রেল চলে যাচ্ছে এদের হাতে, কৃষি চলে গিয়েছিল অনেক কষ্টে প্রায় সাতশ কৃষকের প্রাণের বিনিময়ে কৃষকরা তাদের অধিকার ধরে রাখতে পেরেছে। সরকারি ব্যবস্থা ওষুধের কারখানা বা কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিয়ে বেসরকারি হাতে তুলে দিয়েছে ফল স্বরূপ ওষুধের দাম এক লাফে ৫০% বেড়ে গেছে। আমাদের রাজ্যে এক জন বসে এই রকম ইংরেজ বসে আছে তার আবার লুটে খাওয়া অন্য রকম কেবল সরকারি প্রকল্প ঘোষণা করে দেওয়া আর বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সেই প্রকল্পের নামে লুটেরা বাহিনী কে টাকা দেওয়া সেই টাকার ভাগ বাটোয়ারা আছে ২৫% ৭৫% এটা একদম ঘোষিত। ঋণের বোঝায় জড় জড়িত বাঙালি জনগণ আর এই কোটি কোটি টাকা ঋণ শোধ করতে জনগণের উপর করের বোঝা চাপছে বাড়ছে জিনিস পত্রের দাম। মানুষ খুশি বিনামূল্যে মাসে দু কেজি চাল আর গমে, পাঁচশ টাকা লক্ষী ভাণ্ডারের টাকা পেয়ে। দু কেজি চাল যখন ফুরিয়ে যাচ্ছে বাজার থেকে চাল কিনতে হচ্ছে দাম শুনে চক্ষু চড়ক গাছ হয়ে যাচ্ছে। রান্নার তেল, জ্বালানি গ্যাস, আনাজ, ডাল ইত্যাদি কিনতে নাভিশ্বাস উঠছে। দারুণ উন্নয়ন হচ্ছে, ২৮ টাকার মহুয়া মদ, আর ১০৫ টাকার পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে। আর এই পেট্রোল যাতে বেশি বিক্রি করতে পারে সে কারণেই ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া, আস্তে আস্তে ট্রেনের সংখ্যা কমিয়ে পুরো বন্ধ করে দেওয়া হবে ট্রেন চলাচল। যেমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গিয়েছে, আর খুলবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ একটাই করে হোক সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া না হলে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলবে কি করে? টাকা থাকলে পড়াশোনা না হলে নয়, সেই ইংরেজ আমলের প্রথম দিক জমিদারি শিক্ষা ব্যবস্থা। বাঙালি কিন্তু পারল না বাংলা থেকে এই ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কে তাড়াতে ।এই দেখুন নিউ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রধান কিছুতেই, আম্বানির এক চেটিয়া ইন্টারনেট ব্যবসা কমে যায় চায় না সে কারণেই একটি বেদেশি কোম্পানি কে কিছুতেই আসতে দেওয়া হচ্ছে না। এই খবর টি পড়ে দেখুন ।
Anulekhon.blogspot.com
Wednesday, 5 January 2022
পাঞ্জাবের কৃষক দের ধন্যবাদ নিউ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রধান কে সেখানে ঢুকতে না দেওয়ার জন্য।
আজ পাঞ্জাবের কৃষক এবং জন সাধারণ বুঝিয়ে দিলেন ভারতে নিউ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির স্থান নেই। ইংরেজ চলে গেছে কিন্তু তাদের প্রতিনিধি রেখে গেছে এই গুজরাতি দের। ৩৮ না ৩৯ জন ঋণ খেলাপির মধ্যে ৩৭ জন গুজরাতি আর দুজন ব্যবসায়ী মিলে দেশের সমস্ত সম্পদ কিনে নিচ্ছে, ব্যাঙ্ক ঋণ নিয়ে কিছু দিন পর ঋণ মুকুব করে দেওয়া হচ্ছে। দারুণ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি যেমন ভারতের মানুষকে শোষণ করে টাকার পাহাড় করে দেশে নিয়ে যেত এরা তাই করছে। দেশের সম্পদ লুট করে বিদেশে পালিয়ে যাচ্ছে, কেউ কেউ বিদেশে সম্পত্তি কিনছে। যেন দেশটা স্বাধীন হয়ে ছিল এই সব লুটেরা দের জন্য। সত্তর বছর ধরে দেশের যা সম্পদ ছিল তার ৭৫ থেকে ৮০ ভাগ এখন এদের দখলে। মোবাইল নেট ওয়ার্ক দিয়ে দেখুন, সরকারি ব্যবস্থা কে ধ্বংস করতে এই গুজরাতি লুটেরা প্রথম বিনামূল্যে সিম কার্ড কম খরচে ইন্টারনেট কত সুবিধা আর এখন সরকারি ব্যবস্থা প্রায় উঠে এসেছে লাফিয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে এমন দাম বাড়িয়েছে প্রতি মাসে রিচার্জ করা কষ্ট কর। ব্যাঙ্ক ব্যবস্থা ধ্বংস করে দিতে উঠে পরে লেগেছে এই ব্যবসায়ীদের দল, যাতে গরীব মানুষের জমান টাকায় ফুর্তি করতে, আর কিছু দিন পর ব্যাঙ্কে লালবাতি জ্বেলে পালিয়ে যাবে। দারুণ মজার ব্যাপার, রেল চলে যাচ্ছে এদের হাতে, কৃষি চলে গিয়েছিল অনেক কষ্টে প্রায় সাতশ কৃষকের প্রাণের বিনিময়ে কৃষকরা তাদের অধিকার ধরে রাখতে পেরেছে। সরকারি ব্যবস্থা ওষুধের কারখানা বা কেমিক্যাল ফ্যাক্টরি বন্ধ করে দিয়ে বেসরকারি হাতে তুলে দিয়েছে ফল স্বরূপ ওষুধের দাম এক লাফে ৫০% বেড়ে গেছে। আমাদের রাজ্যে এক জন বসে এই রকম ইংরেজ বসে আছে তার আবার লুটে খাওয়া অন্য রকম কেবল সরকারি প্রকল্প ঘোষণা করে দেওয়া আর বাজার থেকে কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে সেই প্রকল্পের নামে লুটেরা বাহিনী কে টাকা দেওয়া সেই টাকার ভাগ বাটোয়ারা আছে ২৫% ৭৫% এটা একদম ঘোষিত। ঋণের বোঝায় জড় জড়িত বাঙালি জনগণ আর এই কোটি কোটি টাকা ঋণ শোধ করতে জনগণের উপর করের বোঝা চাপছে বাড়ছে জিনিস পত্রের দাম। মানুষ খুশি বিনামূল্যে মাসে দু কেজি চাল আর গমে, পাঁচশ টাকা লক্ষী ভাণ্ডারের টাকা পেয়ে। দু কেজি চাল যখন ফুরিয়ে যাচ্ছে বাজার থেকে চাল কিনতে হচ্ছে দাম শুনে চক্ষু চড়ক গাছ হয়ে যাচ্ছে। রান্নার তেল, জ্বালানি গ্যাস, আনাজ, ডাল ইত্যাদি কিনতে নাভিশ্বাস উঠছে। দারুণ উন্নয়ন হচ্ছে, ২৮ টাকার মহুয়া মদ, আর ১০৫ টাকার পেট্রোল বিক্রি হচ্ছে। আর এই পেট্রোল যাতে বেশি বিক্রি করতে পারে সে কারণেই ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেওয়া, আস্তে আস্তে ট্রেনের সংখ্যা কমিয়ে পুরো বন্ধ করে দেওয়া হবে ট্রেন চলাচল। যেমন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে গিয়েছে, আর খুলবে বলে মনে হচ্ছে না। কারণ একটাই করে হোক সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া না হলে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চলবে কি করে? টাকা থাকলে পড়াশোনা না হলে নয়, সেই ইংরেজ আমলের প্রথম দিক জমিদারি শিক্ষা ব্যবস্থা। বাঙালি কিন্তু পারল না বাংলা থেকে এই ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি কে তাড়াতে ।এই দেখুন নিউ ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির প্রধান কিছুতেই, আম্বানির এক চেটিয়া ইন্টারনেট ব্যবসা কমে যায় চায় না সে কারণেই একটি বেদেশি কোম্পানি কে কিছুতেই আসতে দেওয়া হচ্ছে না। এই খবর টি পড়ে দেখুন ।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...
No comments:
Post a Comment