সত্যি মানুষ বড় বিচিত্র, চোর সন্দেহে মানুষ কে খুন করে দেয়, আর বড় চোর কে ভোট দিয়ে জেতায়।

পশ্চিমবঙ্গরে বাঙালি যদিও এখন বাঙালি কম আছে অবাঙালির সংখ্যা বেশি। বাংলায় কথা বলে বাংলায় থাকে তাই বাঙালি। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ বড় বিচিত্র জীব, চোর সন্দেহে বা চুরির অপবাদ দিয়ে পিটিয়ে খুন করে ফেলে। আর বড় চোর কে ভোট দিয়ে জিততে সাহায্য করে সে যাতে আরও চুরি করতে পারে তার ব্যবস্থাপনা করে দেয়। ২৫০ টাকার দিন মজুর কিম্বা ঝুড়িতে করে মাছ নিয়ে ফেরি করি ব্যক্তি এক বছর দলের সম্পদ হয়ে গাড়ি বাড়ি থেকে জমি জায়গা সব মনে হয় এরাই রাজা কেউ কেউ 100 কোটি থেকে 1200 থেকে 1300 কোটি টাকার মালিক হয়ে যাচ্ছে। এরা ভোটের দাঁড়িয়ে পরে সে পঞ্চায়েত থেকে শুরু করে এম পি এম এল এ যে কোন স্তরের নির্বাচনে এদের এই জনতা ভোট দিয়ে জিতিয়ে আনে কেবল মদ মাংস খাওয়ার জন্য। এই তিন টি উপনির্বাচন হয়ে গেল এবং যে দল জিতল তাদের সাঙ্গ পাঙ্গ বা দল বল কি করল রাজ্যের প্রতিটি পঞ্চায়েত এলাকা বিকেলের পর থেকে মটন (খাসির মাংস) আর সাথে স্পেশাল কুড়ি টাকা পাউচ এবং তার থেকেও দামি বিলেতি মদ দারুণ মজা করে সব খেল। এই টাকা এলো কোথা থেকে না তোলা বাজি, করে কাটমানি রেখে, এগুলো চুরি নয় এগুলো জেনেও মানুষ এদের ভোট দিয়ে জিতিয়ে দিচ্ছে কারণ কাজ না করে একশ দিনের টাকার ভাগ টা পাবে কিম্বা শ্রী বা ভাণ্ডার পাবে বলে। চুরির ভাগ নিজে পায় তাই ভোট দেওয়া। অর্থাৎ চোর কে ভোট দেয় চোর কে সমর্থন করে মানে সে নিজেও চোর। আর দেখুন সামান্য চোর সন্দেহে একটা তরতাজা যুবক কে পিটিয়ে খুন করে দিল। এদের ধরে প্রকাশ্যে ফাঁসি দিতে হবে ইংরেজ আমলের শাস্তি দিতে হবে। প্রকাশ্য দিবা লোকে যে বাবা মায়ের কোল খালি করে দিল এই ভদ্রবেশী শয়তান চোরের ভক্ত চোরের দল এদের ধরে প্রকাশ্য দিবা লোকে ফাঁসিতে লটকে দিতে হবে। তবে গিয়ে এই ভাবে এক একটি অসহায় যুবক যুবতী বা গরীবের জীবন বাঁচাবে। ইংরেজ শাসক হলে এতক্ষণ ঐ সব গ্রামের মানুষ গুলো কে লাইনে দাঁড় করিয়ে গুলি করে দিত। ইংরেজ আমলে দালাল গুলো আছে কিন্তু সেই শাসন নেই। আইন সে ধনীর জন্যে গরীব বিচার পায়, গরীব মানুষের পাশে কেউ নেই, ঐ কুত্তার মতো একটু ছুঁড়ে দেয় এবং ভোট আদায় করে। আবার কোন কোন ক্ষেত্রে ভোট ও দিতে হয় না। ভুতুরে ভোট মেশিন ভুতুরে অফিসার সব ঠিক করে দেয় এই সব চোরের দল সাহায্য কে ক্ষমতা দখল করতে। পশ্চিমবঙ্গের এখন সব চোর চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী দের রাজত্ব এখানে এর থেকে ভালো আর কি হতে পারে।

একটা তরতাজা প্রাণ চলে গেল, একটা জীবন কেউ দিতে পারে না এরা চোর সন্দেহে পিটিয়ে মারতে পারে। যদি সত্যি শাসক শাসন করতে চায় তাহলে এখুনি ঐ গ্রামের সব কটা কে তুলে এনে উত্তম মধ্যম দেওয়া যাতে ভবিষ্যতে কেউ এ কাজ করতে সাহস না পায়। পশ্চিমবঙ্গ কি অরাজকতা ভরে গেল,