ছবিটি অনুলেখনের নিজস্ব । আগের লক ডাউন অর্থাৎ ২০২০ সালের লক ডাউন বাদ দিলে, দ্বিতীয় লক ডাউনের এই ছ মাস পেট্রলিং স্পেশাল চলল প্রথম প্রথম সাধারণ মানুষের জন্য ছিল না। তার পর কিছু জায়গায় বিক্ষোভ অবরোধ করে পাবলিকের জন্য বরাদ্দ করা হলো। সে খুবই অপ্রতুল, বিশেষ করে তারকেশ্বর লাইনে, এই তারকেশ্বর লাইনের প্যাসেঞ্জার খুব ভালো এবং ভদ্র এরা ঝুটঝামেলায় যেতে চান না। আর এই কারণেই এই লাইন এই ছ মাস রেল তার খুশি মত ট্রেন চালাল যখন খুশি বন্ধ করে দেওয়া যখন খুশি ছাড়া এসব ছিলই, আর এখন হাওড়া ডিভিশনের পূর্ব রেলের এই শাখায় তথা কথিত এই লোকাল ট্রেন চলাচল শুরু হলো আজ থেকে কটি ট্রেন অতিরিক্ত দেওয়া হলো। যা ঐ পেট্রলিং স্পেশাল চলছিল তাই আছে মাত্র পাঁচ থেকে সাত টি ট্রেন বাড়তি দেওয়া হয়েছে। ট্রেনের সময়ের মধ্যে ব্যবধান এক ঘন্টা, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত এই এক ঘন্টা পর পর ট্রেন আসবে আর ওদিকে ব্যাণ্ডেল সেখানে কুড়ি মিনিট অন্তর অন্তর ট্রেন পাওয়া যাবে। আমার মনে হয় রেল চায় তারকেশ্বর শাখায় ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দিতে। দারুণ সুন্দর একটা ব্যবস্থা এক দিকে বলা হচ্ছে, বিনা প্রয়োজনে ট্রেনে ব্যবহার করবেন না। ভীড় এড়িয়ে যেতে আর ট্রেন যাবে এক ঘন্টা পর পর বা কখনো সেটা এক থেকে দেড় ঘণ্টা সময়ের ব্যবধানে। জানা নেই হয় তো তারকেশ্বর লাইনে প্যাসেঞ্জার কম ব্যাণ্ডেল লাইনে বেশি সে কারণেই কুড়ি মিনিট পর পর ট্রেন, কি কিউট না রেলের ব্যবস্থা। আসলে এই তারকেশ্বর লাইনের প্যাসেঞ্জার খুব ভদ্র এবং শান্ত এ লাইনে কোন দিন কোন আন্দোলন হয় না। এটা যদি শিয়ালদহ শাখার ক্যানিং, বনগাঁ, বজবজ, ইত্যাদি শাখার হতো তাহলে রেল বুঝতে পারত চাপ কাকে বলে। আর এই কারণেই তারকেশ্বর শাখা নিয়ে রেলের কোন মাথাব্যথা নেই, ট্রেন চলাচল করুক না করুক,রেল বন্ধ করে দিতে পারলে বাঁচে। সময় সারণি দিলাম, প্রথম ব্যাণ্ডেল সময় সারণি। BDc
তারকেশ্বর সময় সারণি।
তফাৎ টা নিজেরাই দেখে নিন।
No comments:
Post a Comment