আজ বলে বাংলাদেশের ইতিহাস ভাবুন সেই লক্ষ্মণ সেনের পরাজয়ের পর থেকে এই ইসলাম ধর্মের মানুষ বাঙালির উপর অত্যাচার নামিয়ে আনে, তার পর ইংরেজ আমলেও একই অবস্থা ১৯৪৬ সাল থেকে চলে আসা এই দাঙ্গা অনেক ভেবে ছিল, ধর্মের নামে দেশ ভাগ হয়ে গেলে এ সমস্যা চলে যাবে। সেই কারণেই অনেকেই ইংরেজের সাহায্য নিয়ে এবং দিল্লির ক্ষমতালোভী ইংরেজের দালাল দের দিয়ে দেশ ভাগের ব্যবস্থা করে দিয়ে ছিল। এমন দু টো দেশ ভাগ করা হয়েছিল যারা ইংরেজ আমলে স্বাধীনতা যুদ্ধে সব থেকে অবদান ছিল। বাংলা ও পাঞ্জাব কে ইতিহাস ভাবুন কেন এটা করা হয়েছে দিল্লিতে যারা ক্ষমতা দখল করতে যাচ্ছিল তারা জানত এই দুটো এক থাকলে ওরা বেশি দিন ক্ষমতায় থাকতে পারবে না। আবার আন্দোলন শুরু করে দেবে ওর থেকে এদের আলাদা করে দাও এবং বাঙালি হিন্দু বেশি স্বাধীনচেতা এদের ধ্বংস করে দিতে হবে। 1946 সালে ইংরেজ এবং ইংরেজ এই সব পা চাটারা দাঙ্গা লাগিয়ে দিল কারণ ইসলাম ধর্মের মানুষ সর্বদাই লুট পাট মানুষ খুন করতে ভালো বাসে ওদের না আছে ঠিক মত শিক্ষা না সেই রাজনৈতিক জ্ঞান ব্যাস সেই শুরু তার ৪৭ সালে দেশ ভাগের মধ্যে দিয়ে স্বাধীনতা লাখ লাখ হিন্দুর জীবন বিপন্ন হয়ে গেল। দিল্লিতে বসে ক্ষমতায় বন্টন করা হয়ে গেল এক জন অনশন করতে নোয়াখালী পৌঁছে গেল। সেখান কী ঘটেছিল যারা ইতিহাস জানে তারা সবাই জানে জুতো পেটা খেতে হয়েছিল। কারণ কাটাঘায়ে নুনের ছিটে দিতে গিয়ে ছিল। যাহোক এই কয়েক দিন ধরে গোটা বাংলাদেশ কেবল একটি কোরান শরীফ হনুমানের কোলে রাখা নিয়ে জ্বলছে।
আমার বাংলাদেশের এই সব অশিক্ষিত যারা এই অত্যাচার করে চলেছেন ভাঙচুর আগুন লাগানো করে চলেছেন তাদের বলছি। কোরান এর অপমান করা হয়েছে, আর এগুলো একটু দেখুন এতে অপমান করা হয় না।
No comments:
Post a Comment