সত্যি বাঙালি জাতি টা কে আর কত নীচে নামতে হবে কে জানে। এই শাসক এবং একই দল থেকে ভাগ হয়ে যাওয়া বিরোধী সাজা দলের নেতা কর্মী মন্ত্রী এদের জন্য। একদিকে এরা এক জন পাকা বাটপার চোর মিথ্যাবাদী এসবে যদি নোবেল থাকত তাহলে এদের দেওয়া যেত। পৃথিবীর সেরা মিথ্যাবাদী এবং বাটপার এরা জনগণের করের টাকা লুঠ পাঠ করে খায় আর সেই মুখে মিথ্যা কথা বলে মানুষ কে ভয় দেখিয়ে মদ আর ভাগারের মাংস খাইয়ে মানুষ কে আনন্দে রাখে। একজন আছে দুকান কাটা বুড়ো বয়সে মেয়ে মানুষ নিয়ে কেলর কীর্তি করে বেড়াচ্ছে। আর সেই কীর্তি গুলো মিডিয়া সারা দিন ধরে প্রচার করে মনে হবে রাজ্যের মানুষের আর কোন সমস্যা নেই এবং অন্য কোন কিছু ঘটনা ঘটে নি।কোন চরিত্র হীন নায়িকা, কার কাছে শুয়ে মা হচ্ছে, আরে সিনেমার নায়ক নায়িকা ওদের বেশিরভাগই চরিত্রের ঠিক নেই। হিন্দি সিনেমার তো কারো চরিত্রের ঠিক নেই বাংলায় তবুও দু একজন পাওয়া যাবে ভালো আছে। আর এসব এখন কি হচ্ছে টেলিভিশন চ্যানেল সারা দিন প্রচার করা হচ্ছে। একে তো সিরিয়াল গুলো কোন নায়কের কত গুলো বিয়ে হবে কেউ জানে না। ঐ সিরিয়াল গুলো বাঙালি সমাজ কে অধঃ পতনের দিকে ঠেলে দিচ্ছে আর তার সাথে আছে এই চরিত্র হীন নির্লজ্জ বেহায়া নেতা মন্ত্রী, একে তো চোর চোখের সামনে টাকা নিতে দেখা যাচ্ছে আর বলছে আমি টাকা নিই নি। তার উপর চরিত্র হীন মাতাল এদের কেচ্ছা সারা দিন টেলিভিশনের পর্দা দেখা যাচ্ছে। আর কিছু অন লাইন সংবাদ পত্র আছে যে এই কেচ্ছা প্রতি দিন আছেই আছে। আমার প্রশ্ন এদের না হয় লজ্জা শরম নেই, দুকান কাটা বেহায়া তা না হলে চুরি কাটমানি খেয়ে টাকার কুমির হয়ে মুখ দেখায় কি করে? নাকি টাকা থাকলে সব করা যায়, দু চার টে মেয়ে মানুষ নিয়ে থাকা যায় বা দু চারটে ছেলে বা পুরুষের কাছে শুয়ে ছেলের জণ্ম দেওয়া যায়। আবার সে গুলো ফলাও করে টেলিভিশনের পর্দায় খোলাখুলি বলা যায়। বাঙালি সমাজ ও সংস্কৃতি কে ধ্বংস করে দিচ্ছে এই সব নির্লজ্জ বেহায়া মানুষ আর সংবাদ মাধ্যম। নাকি এগুলো ইচ্ছাকৃত ভাবে করা হচ্ছে যাতে মানুষের আসল দৈনন্দিন সমস্যা বা সারা রাজ্যে কি ঘটে চলেছে সেখান থেকে মানুষের দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়া যায়। আরেকটা বড়ো ডাকাত বা বাটপার আছে মদ খেয়ে কত গুলো মেয়ের বয়সি মেয়েদের নিয়ে নৃত্য করছে আর হেঁড়ে গলায় গান ধরেছে। আবার একদিন এক অনলাইন সংবাদ পত্রে দেখলাম এটার নাকি বায়োপিক করবেন কোন এক পরিচালক। মনে মনে ভাবলাম যাহোক সারদা রোজভ্যালি এবং নারদার টাকা গুলো কি করেছে জানা যাবে। এত বড়ো নির্লজ্জ বেহায়া বাঙালি জাতি হতে পারে এদের না দেখলে বিশ্বাস করা কঠিন ছিল। এক সময় সারা দেশে এবং বিশ্ব বাঙালি জাতি টা কে সণ্মানের চোখে দেখত। বিবেকানন্দ, বিদ্যাসাগর, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল, জগদীশ চন্দ্র বসু, আর কত নাম করব যারা গোটা দেশে তথা বিশ্বে বাঙালি জাতির মাথা উঁচু করে বাঁচতে শিখিয়েছে। আর আজ চোর ডাকাত বাটপার পৃথিবীর সেরা সব মিথ্যাবাদী রাজ্যের ক্ষমতা দখল করে নিয়ে গায়ের জোরে হয় কে নয় করে বুক ফুলিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। বড়ো বড়ো অফিসার আই এ এস তারা তো চাকরির কিডেনশিয়াল রিপোর্টের জন্য ভয়ে এই তামাশা দেখে যাচ্ছে আর মনে মনে হাসছে, বাঙালি জাতির অধঃ পতন দেখে। শিক্ষা গোল্লায় গেছে, চরিত্র হীন, চোর, বাটপার, মিথ্যাবাদী শাসক দলের সব কিছু আছে। আর ঐ তথাকথিত সুশীল সমাজ আজ চুপ কারো কথা নেই, বলবেন আগে ছিল না হ্যাঁ ছিল তবে এত টা খোলা খুলি ছিল না। ছিল বলেই তো নেতা কেবল নেতা মন্ত্রী হল কোন কিছু করত না তাদের ছেলে মেয়েরা সব বিদেশে পড়তে পাঠাতো। সব টাকা আসত কোথা থেকে, কিন্তু সেটা ছিল কম এবং এই কারণেই মানুষ পরিবর্তন করে দিয়ে ছিল। কিন্তু না এ খাল কেটে কুমির এনেছে, এত মিথ্যা কথা চুরি করেছে সবাই জানে দেখেছে বা প্রতি নিয়ত দেখছে তার পরেও বলছে কেউ চুরি করে নি। দেখা যাচ্ছে ধর্ষিত হয়ে খুন করা হয়েছে বলছে না হয় নি। অপরাধের শাস্তি নেই, বিচার ব্যবস্থা কে মানি না। যদিও বিচার ব্যবস্থা সে তো ধনীর জন্যে গরীব মানুষ ওর ধারে কাছে যেতে পারে না। বাঙালি জাতির আর কত অধঃ পতন হবে এবং এই সব চোর চিটিংবাজ মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ কাটমানি খোর নির্লজ্জ বেহায়া গুলো বুক ফুলিয়ে সমাজে ঘুরে বেড়াবে, ছিঃ বাঙালি ছিঃ তুমি নাকি বিবেকানন্দ, বিদ্যাসাগরের উত্তর সুরি এই তোমার শিক্ষা এই নিয়ে গর্ব কর। আসলে যতই বল বেহায়া তথা দু কান কাটা দের লজ্জা শরম নেই। বাঙালি ও আজ দু কান কাটা বেহায়া জাতিতে পরিবর্তন হয়ে গেছে। ছিঃ বাঙালি ছিঃ ।
No comments:
Post a Comment