এটা ভারতের জম্মু ও কাশ্মীরে যদিও এখানে সেনা বাহিনীর হাতে নিহত হয়েছে জঙ্গিরা। আচ্ছা বলুন কেন হবে এই সংঘর্ষ, অনেকেই বলছেন এখান থেকে ৩৭০ আরেকটা কী ধারা বা আইন তুলে নেওয়ার জন্য এটা হচ্ছে। আচ্ছা এ ধারা গুলো থাকতেও হয়নি! আমি যতদূর জানি ঐ ধারা গুলো ছিল যার মধ্যে দিয়ে ওরা বিশেষ সুবিধা পেত ওরা ভারতের যে কোন স্থানে জায়গা জমি কিনে বসবাস করত কিন্তু ভারতের অন্য রাজ্যের লোক জন ঐ সুযোগ ওখানে পেত না। আবার ছিল সারা ভারতে খাদ্য দ্রব্য যা দামে বিক্রি করা হতো তার অর্ধেক দামে ওখানে বিক্রি করা হতো কেবল জম্মু কাশ্মীরের মানুষের জন্য। এই সব সুযোগ আসত অর্থাৎ ভর্তুকিত আসত কোথা থেকে আমাদের ট্যাক্সের টাকায় বিনিময়ে কী দেখতাম সেনাবাহিনী বা নিরাপত্তা বাহিনী বা অন্য রাজ্যের সাধারণ মানুষের উপর পাথর বর্ষণ আর এটাকে স্বাধীনতার পর থেকে কেন্দ্রীয় সরকার মদত দিয়ে গেছে। যাহোক ৩৭০ গেছে এখন কাশ্মীরি পণ্ডিত গন ফেরে নি এটা খারাপ খবর কিন্তু এর মধ্যে হুমকি আসছে কাশ্মীরি পণ্ডিত ও অন্য ধর্মের মানুষ কে খুন করে দেওয়া হবে। হলও তাই গত কয়েকদিন আগে এক মহিলা ও এক শিখ কে খুন করা হল নির্মম ভাবে। আসলে শান্তির ধর্ম তো এরা অশান্তি ছাড়া থাকতে পারে না। আরেকটা খবর দেখুন ।
এটা কাবুলে একটি মসজিদে আজ ঘটেছে, দেখুন নিজেরা নিজেদের ধর্মের মানুষ কে খুন করছে। আরে এই জন্যেই USA ঐ দেশ ছেড়ে চলে গেছে জানে এরা নিজেদের মধ্যেই মারামারি করে মরবে। এরা রক্ত না দেখে, এবং মানুষ খুন না করে থাকতে পারে না। সে যেই হোক ইতিহাসে কত পড়েছি, ছেলে বাবা কে বাবা ছেলে কে ভাই ভাইকে খুন করে মসনদ দখল করেছে। এই শান্তির ধর্ম যে দিন থেকে পৃথিবীতে এসেছে সেদিন থেকেই পৃথিবীর বুকে মানুষ খুন আর লুটপাট জোর করে অপরের সম্পদ দখল করা এদের স্বভাবে পরিনত হয়েছে। সেই কারণেই রুশদি লিখে ছিলেন " দ্যা স্যাটিনি ভার্সেস" বা শয়তানের পদধ্বনি।
এই লোকটি কীভাবে হিন্দুদের উপর অত্যাচার করে সম্পদ দখল করতে হবে সেটা বলে দিচ্ছেন।
ইনি বাংলাদেশের সংসদে বলছেন, কোরানের কোথাও অন্য ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধা করার কথা বলা নেই। তাহলে আমার প্রশ্ন কেবল অন্য ধর্মের মানুষ কে খুন লুট, এবং তার ধর্ম পালনে বাধা দেওয়ার কথা খেলা আছে। তাহলে যে বলেন আপনার ধর্ম নাকি শান্তির ধর্ম! বেড়িয়ে পড়েছে আসল রূপ এটাই আপনাদের চরিত্র মানুষ খুন করে লুট করে নিজের সম্পদ বাড়াও অর্থাৎ জোর যার মুল্লুক তার। বাঃ দারুণ ধর্ম রে ভাই অপরের মা বোন গুলো মানুষ নয় নিজের গুলো মানুষ। এদের এই চিন্তা ও চেতনার জন্য সারা বিশ্বে মানুষে মানুষে এত বিভেদ এত অশান্তি এই লোকটাকে এখুনি শাস্তি না দিলে বাংলাদেশ আরো জ্বলবে। ছিঃ আপনি শিক্ষিত আপনাকে মানুষ বললে বনের পশু এবং রাস্তার সারমেয় গুলো লজ্জা পাবে। কারণ পশুর মধ্যেও ভালোবাসা আছে, যা আপনার মধ্যে নেই।
এই কুমিল্লার ইমাম না কি দুর্গা পুজোয় যেখানে কোরান পাওয়া গেছে সেখানে পুজো আর কোন দিন হবে না বলছেন। বাংলাদেশ সরকার কী করবে খুঁজে খুঁজে কোন হিন্দু ছেলে কে ধরবে ধরে শাস্তি দেবে কারণ এই দেশের সরকার এ সব ধর্মের কারবারি দের কিছু বলে না। কারণ ভোটের সময় এরা সব দল কে টাকা দেয়, কোটি কোটি টাকা এরা উপায় করে কেবল ধর্মের নামে মানুষ কে উস্ককানি দিয়ে মাইফেল না মজলিস না জলসা কী বলে ঠিক জানি না এসব করে। কোরান শরীফ হনুমানের কোলে রেখেছে নিজেরাই শয়তানি করে যাতে অশান্তি হয় সনাতন ধর্মের মানুষ বুঝতে পেরে পুলিশকে খবর দেন কিন্তু পুলিশ এত তাড়াতাড়ি আসে যে তাদের আসার আগেই ঘটনা ঘটে যায়। এবার হনুমানের কোলে কোরান রাখা হয়েছে সেটা খারাপ হয়েছে কিন্তু কোরান শরীফের উপর পায়খানা করা।
এই ঘটনা যে করে সে একজন মুসলিম যুবক তাই সেটা কোরানের অপমান নয়। আসলে এখানেও একই উদ্দেশ্য হিন্দু ধর্মের মানুষের উপর দোষ চাপিয়ে অত্যাচার করা। এর পরও যারা বলছেন হনুমানের কোলে কোরান দুশো কোটি মুসলমানের হৃদয়ে আঘাত। তাহলে এই যে ষোল টি কোরানের উপর পায়খানা করা বা মলত্যাগ এটা কে কি বলবেন? যদিও এটি অনেক দিন আগের ঘটনা তবুও বলছি এই ঘটনার নিন্দার ভাষা নেই, কোরান তো পবিত্র ধর্মগ্রন্থ, যে কোন বই এর সাথে এটা করা উচিত নয়। যদি সত্যি এরা শিক্ষিত হত এবং মানুষ হত তাহলে এই কাজ করার আগে অনেক বার ভাবত। ছিঃ শান্তির ধর্ম ছিঃ।
No comments:
Post a Comment