Anulekhon.blogspot.com

Sunday, 29 August 2021

দেশ বেচে কোটি কোটি টাকা লাভ যে পার্টির।


 দেশ বেচে কোটি কোটি টাকা লাভ, দেশটা এবার বিক্রি করতে বাকি আছে। কৃষি বেসরকারি, ব্যাঙ্, বিমা, রেল, প্রতিরক্ষার কারখানা বিভিন্ন কেমিক্যাল আরও কতকি। যে যেটা পছন্দ কিনে নাও। কেবল মুনাফার ভাগ আমাকে দিলেই হবে।সরকারে আছি জনগণের করের (ট্যাক্স) টাকা ঋণ দোব তুমি কিনে নেবে। কিছু বছর পর তোমার ঋণ মুকুব করে দেওয়া হবে। কিছু দিন বাদে ব্যাঙ্ক বন্ধ করে দেওয়ার জোগাড় হবে এবার ও গুলোয় বিক্রি করা হবে। তোমারই কিনে নেবে। আর জনগণের গলা কেটে আদায় করা হবে। জমা রাখলে টাকা কাটা হবে, তুললে টাকা কেটে নেওয়া হবে। নির্দিষ্ট পরিমাণ রাখতেই হবে। আর এই ঋণ মুকুব যত করা হবে তত ফাণ্ডে ঢুকবে। ঋন করে দেওয়ার কমিশন, ঋণ মুকুব এর কমিশন, আবার ট্যাক্স মুকুব এর কমিশন, কত দিক থেকে আয়। তাই এদের মুখে হাসি ধরে না দের। 


ছবিটি সৌজন্যে সংবাদ প্রতিদিন। দেখুন মুখে হাসি আর ধরে না। দেশটা কে সেই ইংরেজ আমলে ফেরত নিয়ে যাচ্ছে। আর নিজে দের ব্যক্তিগত এবং পার্টির ফাণ্ড বাড়িয়ে দেশের উন্নয়ন হচ্ছে। সব কা সাথ সবকা বিকাশ হচ্ছে। কাদের বিকাশ হচ্ছে। কর্পোরেট সংস্থার বড়ো বড়ো শিল্পপতি দেরে। ইংরেজ আমলে সব কিছু ছিল ইষ্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এখন ও তাই গুজরাতি ব্যবসায়ীদের দখলে। কি আনন্দ আমরা গুজরাতি এবার আমরা শোষণ করব। আরে এটাই ছিল ঐ টাক মাথা গান্ধীর পরিকল্পনা। কেবল ইংরেজ দের সাথে গোল টেবিল বৈঠক করত। কীভাবে গুজরাতি ব্যবসায়ীর দল ব্যবসা করবে সারা ভারতে। আজ একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখুন, ভারত সরকারে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ পদে গুজরাতি। এমনকি রিজার্ভ ব্যাঙ্কের গভর্নর সেও একজন গুজরাতি। আর কোন রাজ্যের মানুষ শিক্ষিত মানুষ নেই। দেশটা বিক্রি করে, জনগণের করের টাকা লুটেপুটে খাওয়া যাবে। কারণ সরকারে তো কোন কাজ থাকবে না। সব করবে ঐ কর্পোরেট সংস্থা। এই কারণেই বলা হয়েছে এক দেশ এক ভোট এক দেশ জাতি। ঠিক করে দেবে কারা ঐ কর্পোরেট সংস্থার মালিক গন।কারণ সরকারি দফতর থাকবে না। কারণ পি কের সংস্থা দেখিয়ে দিয়ে গেছে কীভাবে নকল অফিসার দিয়ে ভোট করতে হবে। 

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...