Anulekhon.blogspot.com

Saturday, 10 April 2021

বধির প্রশাসন শুনতে পাচ্ছেন মায়ের আর্তনাদ!


 এক দল লোক লুটে  পুটে খাবে বলে সেই ২০০৬ থেকে উঠে পরে লেগেছে। বাঙালি কে নিঃস্ব না করে ছাড়বে না, বাংলা যতখন না শসান হচ্ছে এই ক্ষষমতা লোভী অর্থ লোভী হায়নার দল কিছুতেই থামবে না। এদের  মানবিকতার লেশ মাত্র নেই, এই অর্থ পিশাচ নেতা মন্ত্রীরা এবং প্রশাসন এরা জানি না আর কত নিষ্ঠুর হতে পারে। আমার মনে হয় এরা কোন মায়ের সন্তান নয়, এদের আচরণ তাই বলে, এক দল ক্রমাগত ক্ষমতায় আসার জন্যে উদগ্রীব প্রতি নিয়ত মিথ্যা কথা বলে অর্থাৎ ছলে বলে কৌশলে যেমন করে হোক ক্ষমতায় আসতে হবে, না হলে লুটে পুটে খাওয়া যাবে না। আরেকটা দল কেন্দ্রে ক্ষমতায় আছে তবুও ক্ষমতার লোভ আর যাচ্ছে না যেমন করে হোক বাঙালি জাতিকে ধ্বংস করতে হবে। এখন তো দুই দল রাজ্যের শাসক দল আর কেন্দ্রীয় শাসক দল খোলা খুলি জোট বেঁধে নেমেছে একজন খোঁড়া পা নিয়ে বলছে খেলা হবে। বাহিনী কে ঘিরে রেখে ছাপ্পা দিতে হবে, আরেক শাসক (দিল্লির) বাহিনীর সাথে সাথে কি উগ্র হিন্দুত্ব বাদী শয়তান কে পাঠিয়েছে প্রতি যাতে করে বাঙালি জাতির কে ধ্বংস করা যায়। ভোটের নামে গুলি চালানো যায়, ভয় দেখানো যায়, এর নাম গনতন্ত্র ছিঃ ছিঃ, অশিক্ষিত বাঙালি তুমি অশিক্ষিতরয়ে গেলে জানি না কবে তোমার সেই বোধ আসবে এরা ঐ ভিক্ষা দিয়ে তোমাকে ভিক্ষারি বানিয়ে ছেড়ে দেবে আর নিজেরা কোটি কোটি টাকার মালিক হবে। আমাদের এই পরিনতির জন্য দায়ী যেমন অশিক্ষিত বাঙালি তেমন কর্পোরেট পরিচালিত  কিছু দালাল মিডিয়া, কেন্দ্রীয় সরকার, রাজ্যের সরকারের মাথা, পি কে বা আই প্যাক নামক দালাল সর্বোপরি নির্বাচন কমিশন এরা সকলেই চাইছে বাঙালি জাতি ধ্বংস হয়ে যাক। সেই স্বাধীনতার সময় থেকে এ এক গভীর ষঢ়যন্ত্র চলে আসছে। নির্বাচন কমিশন জানে না পশ্চিমবঙ্গে আট দফা নির্বাচনে বহিরাগত এবং যেখানে ভোট হয়ে যাচ্ছে সেখানের দূস্কৃতির দল নির্বাচনে এক জায়গা থেকে  আরেক জায়গায় গিয়ে  ঝামেলা করতে পারে। কারণ বর্তমান সরকারের মাথা উন্নয়ন করে ভোট চায় না। সে জানে সে উন্নয়ন করেছে কিছু মুষ্ঠি মেয় মানুষের, কারণ যে যত বেশি কাটমানি তুলতে পারে সে ততবড়ো নেতা, আর তত বড় গুণ্ডা  মাস্তান। বাহিনী এসেছে শান্তি পূর্ণ ভোট করাতে নিশ্চয়ই গুলি করে মানুষ মারতে নয়। কেবল দিদির আর দাদার ঘনঘন বাংলায় এসে উস্ককানি মূলক বক্তব্য এবং জনগণের কাছে সেটাই বড় হয়ে গেছে। দেশ বিক্রি জিনিসের দাম, বেকারের চাকরি ওসব রসাতলে যাক কেবল ধর্মের নামে উস্ককানি আর মানুষের মধ্যে দাঙ্গা লাগিয়ে দিয়ে আনন্দ নেওয়া, আর আমাদের করের টাকায় চর্ব্যচোষ্যলেহ্য পেয়ে খেয়ে দেয়ে দেশ বিক্রি করে কোটি কোটি টাকার মালিক হবে। আমি তো দেখছি বাঙালি জাতির ধ্বংসের শুরু হয়েছে। এই দল যদি ক্ষমতায় আসে দিনে দুপুরে সেনা বাহিনীর লোক ঘরে ঘরে ঢুকে গুলি করে মারবে আর এন কাউন্টার বলে চালিয়ে দেবে। মিডিয়ায় দেখছি সেনা গুলি চালাচ্ছে আচ্ছা উল্টোটা দেখানো হোক যেখানে পাবলিক সেনা কে আক্রমণ করেছে সে কারণেই আত্মরক্ষার জন্য সেনা গুলি চালিয়েছে। যে চার জন মারা গেছে তাদের ফিরিয়ে দিতে পারবে এই সরকার নির্বাচন কমিশন! এর জন্যে দায়ী মাননীয়াা দিদি, দাদা আর নির্বাচন কমিশন। এই ব্লগের মাধ্যমে দিদির কাছে অনুরোধ দিদি আর কত মানুষ মরলে আপনি এবং আপনার সহযোগি মোদি শান্ত হবেন। বাঙালি  কে শেষ না করে আপনি মনে হয় শান্তি পাবেন আপনি আসলে বাঙালি তো না গুজরাতি বাঙালির তথা বাংলার উন্নতি চাইলে কারখানা ধ্বংস করতেন না। আর কত মায়ের কোল খালি করবেন বলুন আপনার নামটা মমতা কে রেখেছে আমার জানা নেই! ছিঃ ছিঃ বাঙালি ছিঃদু টাকার চাল আর পাঁচশ হাজার টাকা    পাওয়ার জন্য নিজের ভাইয়ের রক্তে হাত রাঙিয়ে. নিচ্ছেন।  

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...