Anulekhon.blogspot.com

Tuesday, 10 November 2020

ভারতীয় গনতন্ত্রের ভিলেন নয়তো EVM


 বিশ্বের সব থেকে বড়ো গনতান্ত্রিক দেশ ভারত ভারতের জনগণের ভোটে নির্বাচিত হন জনগণের প্ররতিনিধি। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা যে দল সংখ্যা গরিষ্ঠ তারা ক্ষষমতা দখল করে রাজ্য বা দেশ শাসন করে। মানুষের মতদান বা ভোট দান কে উন্নত মানের করতে চেষ্টাট ত্রুটি নেই নির্বাচন কমিশনের। প্ররশ্ন একটা থেকেই যাচ্ছে এই চেষ্টা কতটা ত্রুটি মুক্ত। প্রথম আসা যাক EVM এর ভোট দানের মেশিন একে এক ধরনের কম্পিউটার বলা যায়। এর মেমরি সেল থেকে যাবতীয় সব কিছু আছে। প্রশ্ন যেখানে সরকারের দফতরের বিভিন্ন উন্নত মানের কম্পিউটার হ্যাক করে হ্যাকাররা সব পাল্টে দিচ্ছে। সেখানে এটি কতটা নিরাপদ, একটা নির্দিষ্ট সময়ের পর এর মেমরি পরিবর্তন করা যাবে বা হয়ে যাবে এই ভাবে সেট করা যায় কিনা? এসব লেখার কারণ আছে, দেখা যাবে ই ভি এম ভোটের ফল আর ব্যালট এর মাধ্যমে ভোটের ফল অন্য পাওয়া যাবে। কয়েকটি   রাজ্যের দিকে তাকিয়ে দেখুন রাজ্য সরকার জনগণের জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে। না আছে বেকারের কর্ম সংস্থান, না আছে কোন শিল্প, কেবল নেতা আর কিছু মানুষ আছেন যারা টাকার পাহাড় করেছে তবুও নাকি মানুষ তাদের ভোট দিচ্ছে, উদাহরণ স্বরূপ গুজরাত, কি ভালো কাজ করেছেন। আর বর্তমানে করোনা মহামারীর আবহে গরীব খেটে খাওয়া মানুষ এর শোচনীয় অবস্থা করে তুলেছে কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার কত মানুষ না খেয়ে মারা গেছে, কিলোমিটারের পর কিলোমিটার হেঁটে বাড়ি ফিরেছে। রাস্তায়       সন্তান জন্ম দিতে  হয়েছে কোলের   সন্তান না খেয়ে রাস্তার মধ্যে মারা গেছে, সেই মৃত সন্তানের দেহ নিয়ে হেঁটে বাড়ি ফিরেছে। তার পরেও বিহারের জনগণের পছন্দ বিজেপি নেতৃত্ব কে? এসব দেখে কি বলা যাবে, পশ্চিমবঙ্গের  আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের ফল এখন থেকেই বলা যাবে, বিজেপি এই রাজ্যে ক্ষমতায় আসছে। ভিলেন ই ভি এম, এছাড়া আরো কত গুলো কারণ আছে একটা বাহুবল, দুই টাকা, ভয় দেখিয়ে টাকার জোরে ই ভি এম মেমরি প্রস্তুত সংস্থাকে নিজের মত পরিচালনা করা যায় অনায়াসে কারণ যে শিল্পপতি কোটি কোটি টাকা ঋণ নিয়ে শোধ করে না। তাদের ঋণ মুকুব করে দেওয়া হয়, তারা যে শাসক এটি করে সেই দল যদি বারবার ক্ষমতায় আসে সেই চেষ্টা করে। 

No comments:

Post a Comment

পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার সরকারি দপ্তরে শেষ চেষ্টা।

উপরের ছবি টা একটা স্কীনশট নেওয়া ছবি। ছবি টি সম্পর্কে কিছু কথা বলি তার পর অন্য কিছু কথা লেখা যাবে। ছবির দুটি অংশ উপরের অংশ একজন শিক্ষক যিনি ...