ওহে সরকারি কর্মী, এই নিয়ে কতবার হলো, যে সরকার সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ মেনে সমকাজে সম বেতন দেয় না, কিন্তু কারখানা ভেঙে জমি ফেরত দিতে যায়। সুপ্রিম কোর্টের রায় ছিল, সিঙ্গুরের জমি কৃষক দের ফেরত দিতে হবে সাথে সাথে কারখানার পরিত্যক্ত সেড ভেঙে পাঁচিল ভেঙে জমি দখল আর ফেরত দিতে উঠে পরে লেগে গেল সরকার আর তার সাঙ্গ পাঙ্গরা, কিন্তু কেন ওই জমিতে সর্ষে চাষ করার জন্য না দাদা এর মধ্যে রহস্য অনেক, কত টিন কত লোহার বিম আর পাঁচিলের ইঁট গুলো গোটা হলে যা এল তা কম নয়।
বাদ দিন ওসব কথা কি লিখতে কি লিখছি আসলে ওটা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল, টাকার গন্ধ ছিল তাড়াতাড়ি ভেঙে জমিতে সর্ষে চাষ হয়ে গেল। সেই সর্ষের তেল চপ কারখানার কাজে লাগল, আরে মশাই এ সরকার এবং এদের সাঙ্গ পাঙ্গরা কোর্টের রায় তখনই মানে যখন টাকার গন্ধ ভালো আছে, পুজো কমিটির টাকা কমিশন আছে ভাই ভাইপো ভাইঝি দের সামনে ভোট মদ মাংস চাইত, কি কিছু বুঝলেন,যেখানে কমিশন কাটমানি পাওয়া যাবে সেখানেই টাকার সে সব কিছুর জন্য টাকার বরাদ্দ আছে কেবল সরকারি কর্মীদের D. A দেওয়ার জন্য টাকা নেই। যতই আনন্দ কর রায় দিয়েছে SAT আগামী 16 ই ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া D. A দিতে হবে। এখন প্রশ্ন কোন বকেয়া ডিএ পুরোনো দিনের না কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন পে কমিশনের পর যে ডিএ ঘোষণা করেছে সেই ডিএ! খুব আনন্দিত অনেক টাকা বাড়বে আমি বলছি এ সরকার একটাও ডিএ দেবে না। এরা যদি ডিএর টাকা থেকে কাটমানি পেত তাহলে এখুনি ঘোষণা হয়ে যেত। তাছাড়া এই সরকার কোর্ট এর রায় মানে না, আর কোথায় SAT, ও দাদা এ বামফ্রন্ট সরকার নয় ডিএ এর জন্যে রাইটার্স বা মহাকরণে চেয়ার ভেঙে পার পাবে সোজা 600 কিলোমিটার দূরে বদলি, নয়তো অন্য ব্যবস্থা। ডিএ হচ্ছে খুড়োর কল প্রতি নির্বাচনের আগে একবার করে রায় হবে এই দেবে এই দেবে, আর নির্বাচনে সরকারি কর্মীদের এক অংশ ঢালাও প্রশংসা করে ভোট দিয়ে দেবে কারণ তারা জানে ডিএ এর টাকা বাম সরকার খেয়ে ফেলেছে। যদিও তাদের একজন ও চুরির দায়ে জেলে যায়নি। আনন্দ করুন দু হাত তুলে নাচুন আর কাগজ গুলো আর অন লাইন সংবাদ মাধ্যমে সর্বত্র ধুমধাম করে খবর প্রচার হবে, এই SAT রায় দিয়েছে এই হাইকোর্ট রায় দিয়েছে ডিএ দিতে, আসলে ওটা হচ্ছে সুন্দর গন্ধ যুক্ত খাবার নাকের সামনে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। এসব কেন বলছি বা লিখছি জানেন, পে কমিশন নিয়ে প্রতারণা করছে এই সরকার এই প্রথম ডিএ, এবং বকেয়া ছাড়া পে কমিশন, বাড়ি ভাড়া ভাতা 3% কম দিয়ে সেই টাকা ইনক্রিমেন্ট হচ্ছে, বছরের পর বছর ডিএ নেই হাজার টাকা বেতন কম পাচ্ছে তবুও এক শ্রেণীর সরকারি কর্মী এবং শিক্ষকদের দল দিদির জয় বলে যাচ্ছে না হলে দাদার জয় চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছে, ত্রিপুরা তে সরকারি কর্মীদের অবস্থা খারাপ করে দিয়েছ, সেও ক্ষমতায় এসে পে কমিশন দেবে বেকারের কর্ম সংস্থান হবে কত প্রতিশ্রুতি আর বামপন্থী দের মার আর কেস দেওয়া একই পশ্চিমবঙ্গ আর ত্রিপুরার সরকারের সব রকম মিল আছে তবুও আমি দেখেছি এক দল কর্মী দিদি দেয়নি দাদার দেবে, একবারও বলছে না বাম আমলে বছরে দুবার ডিএ পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মীদের পাঁচ পাঁচটি বেতন কমিশন হাউজরেন্ট কম করেনি, পেনশন প্রাপক দের পেনশন যাতে কম পায় তার ব্যবস্থাপনা করেনি। লাখ লাখ টাকা নিজেদের বেতন বাড়িয়ে নেন নি, তবুও বামেরা খারাপ কারণ কি?
বাদ দিন ওসব কথা কি লিখতে কি লিখছি আসলে ওটা সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ ছিল, টাকার গন্ধ ছিল তাড়াতাড়ি ভেঙে জমিতে সর্ষে চাষ হয়ে গেল। সেই সর্ষের তেল চপ কারখানার কাজে লাগল, আরে মশাই এ সরকার এবং এদের সাঙ্গ পাঙ্গরা কোর্টের রায় তখনই মানে যখন টাকার গন্ধ ভালো আছে, পুজো কমিটির টাকা কমিশন আছে ভাই ভাইপো ভাইঝি দের সামনে ভোট মদ মাংস চাইত, কি কিছু বুঝলেন,যেখানে কমিশন কাটমানি পাওয়া যাবে সেখানেই টাকার সে সব কিছুর জন্য টাকার বরাদ্দ আছে কেবল সরকারি কর্মীদের D. A দেওয়ার জন্য টাকা নেই। যতই আনন্দ কর রায় দিয়েছে SAT আগামী 16 ই ডিসেম্বরের মধ্যে বকেয়া D. A দিতে হবে। এখন প্রশ্ন কোন বকেয়া ডিএ পুরোনো দিনের না কেন্দ্রীয় সরকারের নতুন পে কমিশনের পর যে ডিএ ঘোষণা করেছে সেই ডিএ! খুব আনন্দিত অনেক টাকা বাড়বে আমি বলছি এ সরকার একটাও ডিএ দেবে না। এরা যদি ডিএর টাকা থেকে কাটমানি পেত তাহলে এখুনি ঘোষণা হয়ে যেত। তাছাড়া এই সরকার কোর্ট এর রায় মানে না, আর কোথায় SAT, ও দাদা এ বামফ্রন্ট সরকার নয় ডিএ এর জন্যে রাইটার্স বা মহাকরণে চেয়ার ভেঙে পার পাবে সোজা 600 কিলোমিটার দূরে বদলি, নয়তো অন্য ব্যবস্থা। ডিএ হচ্ছে খুড়োর কল প্রতি নির্বাচনের আগে একবার করে রায় হবে এই দেবে এই দেবে, আর নির্বাচনে সরকারি কর্মীদের এক অংশ ঢালাও প্রশংসা করে ভোট দিয়ে দেবে কারণ তারা জানে ডিএ এর টাকা বাম সরকার খেয়ে ফেলেছে। যদিও তাদের একজন ও চুরির দায়ে জেলে যায়নি। আনন্দ করুন দু হাত তুলে নাচুন আর কাগজ গুলো আর অন লাইন সংবাদ মাধ্যমে সর্বত্র ধুমধাম করে খবর প্রচার হবে, এই SAT রায় দিয়েছে এই হাইকোর্ট রায় দিয়েছে ডিএ দিতে, আসলে ওটা হচ্ছে সুন্দর গন্ধ যুক্ত খাবার নাকের সামনে ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে। এসব কেন বলছি বা লিখছি জানেন, পে কমিশন নিয়ে প্রতারণা করছে এই সরকার এই প্রথম ডিএ, এবং বকেয়া ছাড়া পে কমিশন, বাড়ি ভাড়া ভাতা 3% কম দিয়ে সেই টাকা ইনক্রিমেন্ট হচ্ছে, বছরের পর বছর ডিএ নেই হাজার টাকা বেতন কম পাচ্ছে তবুও এক শ্রেণীর সরকারি কর্মী এবং শিক্ষকদের দল দিদির জয় বলে যাচ্ছে না হলে দাদার জয় চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছে, ত্রিপুরা তে সরকারি কর্মীদের অবস্থা খারাপ করে দিয়েছ, সেও ক্ষমতায় এসে পে কমিশন দেবে বেকারের কর্ম সংস্থান হবে কত প্রতিশ্রুতি আর বামপন্থী দের মার আর কেস দেওয়া একই পশ্চিমবঙ্গ আর ত্রিপুরার সরকারের সব রকম মিল আছে তবুও আমি দেখেছি এক দল কর্মী দিদি দেয়নি দাদার দেবে, একবারও বলছে না বাম আমলে বছরে দুবার ডিএ পশ্চিমবঙ্গ সরকারি কর্মীদের পাঁচ পাঁচটি বেতন কমিশন হাউজরেন্ট কম করেনি, পেনশন প্রাপক দের পেনশন যাতে কম পায় তার ব্যবস্থাপনা করেনি। লাখ লাখ টাকা নিজেদের বেতন বাড়িয়ে নেন নি, তবুও বামেরা খারাপ কারণ কি?
No comments:
Post a Comment