কবি "আমার কৈফিয়ৎ" কবিতায় লিখেছেন বর্তমানের কবি আমি ভাই, ভবিষ্যতের নই নবী! কবি ও অকবি যাহা বল মুখ বুজে তাই সই সবই! " এই কবিতার শেষে দুটি লাইন," "অমর কাব্য তোমরা লিখিও, যারা আছ সুখে! পরোয়া করিনা, বাঁচি বা না-বাঁচি যুগের হুজুগ কেটে গেলে,"
কবি কাজী নজরুল ইসলাম নিজেই বলছেন আমাকে মনে রাখতে হবে না। বর্তমানে দেশের যা পরিস্থিতি সেটা নিয়ে আমি লিখব। বর্তমানে আমিও বলি দেশের অবস্থা দিন দিন যে দিকে যাচ্ছে, তাতে না খেতে পাওয়া মানুষের ঢল রাস্তায় নেমে এলো বলে। কাজ কর্ম হীন বেকার, কাজ চলে যাওয়া বেকার ছেলে মেয়েরা, এখন ও সরকারের দিকে তাকিয়ে আছে চাকরির আশায়, কিন্তু সে আশায় জল ঢেলে দিচ্ছে সরকার নিজেই। এর জন্যে দায়ী কেবল মন্ত্রী নেতা নয় এর জন্যে দায়ী ঐ বড়ো বড়ো আমলা যারা মন্ত্রী দের বিভিন্ন হুকুম পালন করেন। আর যুক্তিও দিয়ে থাকেন, সরকারের কাজ দারিদ্র দূর করা সকল মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জীবন জীবিকা রক্ষা করা। আমরা দেখছি উল্টো টা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ কে ভিক্ষুক বানিয়ে রাস্তায় নামতে বাধ্য করে তুলেছে কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার। জীবন বিপন্ন জীবিকা আজ বিপন্ন সরকারের কোন হেল দোল নেই কেবল লুটে খাও আর বড়ো বড়ো শিল্প পতি দের কাছে দেশ বিক্রি করে দাও। দেশের সম্পদ সব তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে, ঐ মুষ্ঠিমেয় শিল্পপতি চাইলে সাধারণ মানুষ খেতে পাবে না হলে নয়। বণিক যখন শাসক হয় তখন কি হয় তা আমরা ইতিহাস থেকে জেনেছি, ইংরেজরাও এদেশে বানিজ্য করতে এসে ছিল, কিন্তু ধীরে ধীরে সেই ইংরেজ তথা ব্রিটিশ বণিক আমাদের শাসক হয়ে বসেছিল। বণিক এবং রাজার শোষনে সাধারণ মানুষের নাভিঃশ্বাস উঠেছিল, শুরু হয়েছিল 76 এর। সেই সময় কালের লেখা এই কবিতা আজও প্রাসঙ্গিক, এই কবিতারি শেষ কটি লাইন বা পঙতি আজও মনকে নাড়া দিয়ে যায়। "রক্ত ঝড়াতে পারিনা তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা। প্রার্থনা কর যারা কেড়ে খায় তেত্রিশ কোটির মুখের গ্রাস। আমার এ রক্ত লেখায় লেখা হয় যেন তাদের সর্বনাশ।" বর্তমানে আমাদের দেশের পরিস্থিতি ও সেদিকে যাচ্ছে, গরীব আরও গরীব হচ্ছে, দেশের সমস্ত সম্পদ লুট করেছে এক দল বেনিয়া। এ বেশি দিন চলতে পারে না। সকলে মিলে প্রতিবাদে সামিল হতে হবে, কেবল বেনিয়া নয় এদের সাথে মিল মিশে লুট করেছে একদল চরম মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ নেতা মন্ত্রীরা। জনগণের জন্য কাজ করতে নির্বাচিত হয়ে এসেছে মিথ্যার ফুলঝুড়ি ফুটিয়ে বেড়ে চলেছে নিজেদের সম্পদ বিভিন্ন ভাবে লুট করে নিচ্ছে প্রতিদিন। এতো ভালো কাজ করে যে ভয়ে নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে, চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি এক মাসের মধ্যে সারাই রাস্তা আবার যে কে সেই। রেশন কার্ড সমস্ত জনগণ মানে দশ কোটি মানুষ পেয়েছে অথচ আমার রেশন কার্ড নেই। আমার পরিবারের নেই, কারণ ঐ শাশক দলের হাফ নেতা, এখানেও ঐ কবিতার একটি পঙতি আছে, "প্রায় হাফ নেতা হয়ে উঠেছিস, ফুল নেতা হবি না তো এ দাঁও ফস্কালে ।" এদের দাপট দেখে কে, আর উপর তলা থেকে নির্দেশ একা খেলে হবে ভাগ করে খেতে হবে। এই একটা ঘটনা দেখুন মধ্যে প্রদেশের একটি ব্রিজ তৈ হয়ে ছিল এক মাস আগে আজ ছিল উদ্বোধন ভেঙে পড়েছে।
যেমন পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা তেমনি সারা দেশের অবস্থা লুটে খাও ভোটে নির্বাচিত হওয়া কোন ব্যাপার না চুরি চামারি মানুষ কে ভয় দেখিয়ে, মেশিনে কারচুপি করে যেমন করে হোক জিতে আসতে হবে ব্যাস তার পর দেখে জনগণ উচ্ছন্নে যাক আমার টাকা চাই কোটি কোটি টাকা, তোরা নীচু তলার নেতা ছিটে ফোঁটা ভাগ পাবি ঐ নিয়ে আমার জন্য ভোট জোগাড় করে দিবি আমি ক্ষমতায় এসে মানুষের নাভিঃশ্বাস তুলে দেব। এই হচ্ছে নেতা মন্ত্রী দের পরিকল্পনা আর এই কারণেই নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে, জানে চুরি বাটপারি মিথ্যা কথা বলে ক্ষমতা দখল করেছি জনগণ কে নাজেহাল করে তুলেছি, সেই কারণেই জনগণের কাছে যেতে ভয় পায়। আর কিছু লিখছি না, কবির ভাষায় বলি " দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়েছি তাই লিখিয়া যাই যাহা আসে মুখে। অমর কাব্য তোমরা লিখিও যাহারা আছও সুখে।"
কবি কাজী নজরুল ইসলাম নিজেই বলছেন আমাকে মনে রাখতে হবে না। বর্তমানে দেশের যা পরিস্থিতি সেটা নিয়ে আমি লিখব। বর্তমানে আমিও বলি দেশের অবস্থা দিন দিন যে দিকে যাচ্ছে, তাতে না খেতে পাওয়া মানুষের ঢল রাস্তায় নেমে এলো বলে। কাজ কর্ম হীন বেকার, কাজ চলে যাওয়া বেকার ছেলে মেয়েরা, এখন ও সরকারের দিকে তাকিয়ে আছে চাকরির আশায়, কিন্তু সে আশায় জল ঢেলে দিচ্ছে সরকার নিজেই। এর জন্যে দায়ী কেবল মন্ত্রী নেতা নয় এর জন্যে দায়ী ঐ বড়ো বড়ো আমলা যারা মন্ত্রী দের বিভিন্ন হুকুম পালন করেন। আর যুক্তিও দিয়ে থাকেন, সরকারের কাজ দারিদ্র দূর করা সকল মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে তাদের জীবন জীবিকা রক্ষা করা। আমরা দেখছি উল্টো টা সাধারণ খেটে খাওয়া মানুষ কে ভিক্ষুক বানিয়ে রাস্তায় নামতে বাধ্য করে তুলেছে কেন্দ্র বা রাজ্য সরকার। জীবন বিপন্ন জীবিকা আজ বিপন্ন সরকারের কোন হেল দোল নেই কেবল লুটে খাও আর বড়ো বড়ো শিল্প পতি দের কাছে দেশ বিক্রি করে দাও। দেশের সম্পদ সব তাদের নিয়ন্ত্রণে থাকবে, ঐ মুষ্ঠিমেয় শিল্পপতি চাইলে সাধারণ মানুষ খেতে পাবে না হলে নয়। বণিক যখন শাসক হয় তখন কি হয় তা আমরা ইতিহাস থেকে জেনেছি, ইংরেজরাও এদেশে বানিজ্য করতে এসে ছিল, কিন্তু ধীরে ধীরে সেই ইংরেজ তথা ব্রিটিশ বণিক আমাদের শাসক হয়ে বসেছিল। বণিক এবং রাজার শোষনে সাধারণ মানুষের নাভিঃশ্বাস উঠেছিল, শুরু হয়েছিল 76 এর। সেই সময় কালের লেখা এই কবিতা আজও প্রাসঙ্গিক, এই কবিতারি শেষ কটি লাইন বা পঙতি আজও মনকে নাড়া দিয়ে যায়। "রক্ত ঝড়াতে পারিনা তো একা, তাই লিখে যাই এ রক্ত লেখা। প্রার্থনা কর যারা কেড়ে খায় তেত্রিশ কোটির মুখের গ্রাস। আমার এ রক্ত লেখায় লেখা হয় যেন তাদের সর্বনাশ।" বর্তমানে আমাদের দেশের পরিস্থিতি ও সেদিকে যাচ্ছে, গরীব আরও গরীব হচ্ছে, দেশের সমস্ত সম্পদ লুট করেছে এক দল বেনিয়া। এ বেশি দিন চলতে পারে না। সকলে মিলে প্রতিবাদে সামিল হতে হবে, কেবল বেনিয়া নয় এদের সাথে মিল মিশে লুট করেছে একদল চরম মিথ্যাবাদী ধাপ্পাবাজ নেতা মন্ত্রীরা। জনগণের জন্য কাজ করতে নির্বাচিত হয়ে এসেছে মিথ্যার ফুলঝুড়ি ফুটিয়ে বেড়ে চলেছে নিজেদের সম্পদ বিভিন্ন ভাবে লুট করে নিচ্ছে প্রতিদিন। এতো ভালো কাজ করে যে ভয়ে নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে, চোখের সামনে দেখতে পাচ্ছি এক মাসের মধ্যে সারাই রাস্তা আবার যে কে সেই। রেশন কার্ড সমস্ত জনগণ মানে দশ কোটি মানুষ পেয়েছে অথচ আমার রেশন কার্ড নেই। আমার পরিবারের নেই, কারণ ঐ শাশক দলের হাফ নেতা, এখানেও ঐ কবিতার একটি পঙতি আছে, "প্রায় হাফ নেতা হয়ে উঠেছিস, ফুল নেতা হবি না তো এ দাঁও ফস্কালে ।" এদের দাপট দেখে কে, আর উপর তলা থেকে নির্দেশ একা খেলে হবে ভাগ করে খেতে হবে। এই একটা ঘটনা দেখুন মধ্যে প্রদেশের একটি ব্রিজ তৈ হয়ে ছিল এক মাস আগে আজ ছিল উদ্বোধন ভেঙে পড়েছে।
যেমন পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা তেমনি সারা দেশের অবস্থা লুটে খাও ভোটে নির্বাচিত হওয়া কোন ব্যাপার না চুরি চামারি মানুষ কে ভয় দেখিয়ে, মেশিনে কারচুপি করে যেমন করে হোক জিতে আসতে হবে ব্যাস তার পর দেখে জনগণ উচ্ছন্নে যাক আমার টাকা চাই কোটি কোটি টাকা, তোরা নীচু তলার নেতা ছিটে ফোঁটা ভাগ পাবি ঐ নিয়ে আমার জন্য ভোট জোগাড় করে দিবি আমি ক্ষমতায় এসে মানুষের নাভিঃশ্বাস তুলে দেব। এই হচ্ছে নেতা মন্ত্রী দের পরিকল্পনা আর এই কারণেই নিরাপত্তা নিয়ে ঘোরে, জানে চুরি বাটপারি মিথ্যা কথা বলে ক্ষমতা দখল করেছি জনগণ কে নাজেহাল করে তুলেছি, সেই কারণেই জনগণের কাছে যেতে ভয় পায়। আর কিছু লিখছি না, কবির ভাষায় বলি " দেখিয়া শুনিয়া ক্ষেপিয়া গিয়েছি তাই লিখিয়া যাই যাহা আসে মুখে। অমর কাব্য তোমরা লিখিও যাহারা আছও সুখে।"
No comments:
Post a Comment