আমার কাছে সম্পূর্ণ ভিডিও টি আছে, দিতে পারলে খুব ভালো হতো। আমার একটা ছোট প্রশ্ন এটা কি ১৯৬৯ এর জরুরী অবস্থা ঘোষণা করা হয়েছে। না জনগণ স্বেচ্ছায় নিজেকে ঘর বন্দী করে রাখবে তার আবেদন করা হয়েছে,বা জনতা কার্ফু এই লকডানের মানে কি? দোকান বাজার বন্ধ করে দেওয়া হবে কারণ সেখানে বেশি বেশি মানুষ জমায়েত করে, পাঁচ দশ জনের থেকে বেশি মানুষ এক জায়গায় হতে পারবে না। তাহলে লকডাউন কি ১৪৪ ধারা, আমার ধারণা নেই, যাদের জন্য লকডাউন তারা যদি একান্তই রাস্তায় বেড়িয়ে প্রয়োজনীয় ওষুধ টাও না কিনতে যেতে পারে! কারণ এই ভিডিও তে দেখা যাচ্ছে একজন ব্যক্তি মুখে মুখে কাপড় ঢাকা দিয়ে এসেছে এবং ওষুধের দোকানের সামনে দাঁড়িয়েছে যথারীতি খোলা নেই। তখনই পুলিশ এসে তাকে লাঠি পেটা করছে, গরীব এক ঘোষ দুধ নিয়ে যাচ্ছিল বাড়িতে বাড়িতে দেবে সেটা উল্টে ফেলে দেওয়া হয়েছে। এই ভিডিও ফুটেজ এসব আছে, আরেকটা দেখলাম ই সি এল এর কর্মী যারা এলাকায় বিদ্যুৎ সংযোগ যাতে সর্বদা থাকে তার ব্যবস্থাপনা করছে তাদের ধরে মারধর করা হয়েছে।
ঐ বিদ্যুৎ কর্মী কে এমন জায়গায় মেরেছে জায়গায় টি এ্যানাটমি অনুযায়ী যতটা সম্ভব কিডনির অবস্থান, যদি ভেতরে আঘাত করা হয় তবে কিডনির অসুখ হলেও হতে পারে।এক ভদ্রলোক ও এক ভদ্রমহিলা কে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই সব দেখে আমি অবাক কারণ, মানুষের শিক্ষার কতটা অভাব হলে তবেই এসব কাজ করা যায়। জানেই না লকডাউন মানে কি? মানুষ স্বেচ্ছায় ঘর বন্দী থাকবে, কিন্তু আমাদের এই গরীব দেশ এখানে গরীব মানুষের টাকা যোগার করে তবে গেছে সে ধার দেনা করে হোক যেমন করে বাচ্চা দের খাওয়াতে হবে। সেই মানুষ গুলো কে বলছে মাস্ক কয় নিজে একটা কুড়ি টাকার বা পঞ্চাশ টাকার মাস্ক বা রুমাল বেঁধে আছে, যেটা দিয়ে ধুলো বালি আটকায় ভাইরাস নয়। যেটা দিয়ে আটকায় সে হোল N95 অন লাইন অর্ডার দিয়ে আনা হলে দিচ্ছে এই কুড়ি টাকার গুলো আর দাম নিচ্ছে পাঁচশ টাকা।এই জন্য বলছি ঐ পুলিশের একটু শিক্ষা দরকার, এক ভাইরাস কি? এটা জানা জরুরী কিভাবে কাজ করে জানা জরুরী, ভাইরাস হলো এমন একটা অনুজীব যাদের চোখে দেখা যায় না। এদের কোন মানুষ সৃষ্টি বা তৈরি করতে পারে না। বিজ্ঞান যদি গবেষণা গারে কোন অনুজীব তৈরি করতে পারত তাহলে মরা মানুষের প্রাণ ফিরিয়ে দিতে পারত। এই অনুজীব তখন সক্রিয় হয়ে ওঠে যখন কোনো দূর্বল হিউম্যান বিইং সামনে পায় তখন, অর্থাৎ আমাদের শ্বেত রক্ত কনিকা দূর্বল হয়ে পড়ে তবে। মানুষ যদি পুষ্টি কর খাবার না পায় তাহলে এটা সম্ভব হবে খুব তাড়াতাড়ি, তবে চীনের উহান প্রদেশে এমন কিছু খাবার তারা খেয়ে ছিল, যা তাদের ইম্যুউন সিস্টেম নষ্ট করে দিয়েছিল। সেই কারণেই এই ভাইরাস থেকে রেহাই মেলেনি তাদের, চীন সাট ডাউন করে ছিল ঐ শহরের সব কিছু কারণ ঐ সব খাবার মানুষ যাতে আর না খায়, বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। যে হেতু এটা ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ে, তাই সাবধান থাকতে হবে, কীভাবে একটা নির্দিষ্ট দূরত্ব (১মি)বজায় রেখে দাঁড়াতে হবে কথা বলতে হবে রুমাল বা কাপড়ে মুখ ঢেকে। বেশি সক্রিয় অশিক্ষিত সিভিক গুলো ভাষা কি কলকাতায় একজন ফুটে গেছে। আরে তিনি ইতালি থেকে ফিরে ছিলেন। বিদেশ যারা থাকে তারা এই এঁদো গ্রাম কে ঘৃণা করে, দুবেলা প্লেন চেপে যাতায়াত করে। এই অশিক্ষিত সিভিক পুলিশ সাথে বেঙ্গল পুলিশও আছে একটু বেশি সক্রিয়, দোকান খোলা থাকবে মানুষ তার প্রয়োজনীয় জিনিস একটা দোকানে ভিড় না করে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে কিনে আনবে। একজন যাবে দোকান সারাদিন খোলা থাকবে, ওষুধ পত্র সমেত সব বন্ধ করে দিচ্ছে এই অশিক্ষিত পুলিশ, দিদি এদের শেখার ব্যবস্থা করুন, কিভাবে মানুষের সাথে কথা বলতে হয়। হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম শেখান, না হলে এরা যা শুরু করেছে তাতে আপনার বদনাম হতে বেশি দেরি নেই। কারণ এরা গরীব খেটে খাওয়া মানুষের উপর বেশি সক্রিয়।
সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা বা দূরত্ব কি এই ছবি দেখে শিখতে বলছি। মানুষ কে না মেরে এটা নিজে শেখা আর অপর কে শেখান। নিজে যখন লাঠি দিয়ে মারতে যাচ্ছে তখন এই সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকছে না। আর ঐ পুলিশ যদি কলকাতা শহর থেকে আসে যেখানে করোনা হয়েছে। সেই জন্যই ঐ পুলিশের উচিত দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়ানো। আর কিছু লিখলাম না, পুলিশের কাজ এই মুহূর্তে মানুষের পাশে থাকা। আতঙ্কিত করা নয়। আজও পুলিশ সমানে অত্যাচার করে যাচ্ছে। আমার প্রশ্ন ঘরে থাকলে রোগ ভালো হয়ে যাবে। চিকিৎসার দরকার নেই। চিকিৎসার জন্য সঠিক পরি কাঠামো তৈরি করা হয় নি। কি কেন্দ্রীয় সরকার কি রাজ্য সরকার এখন তারা বড়ো বড়ো শিল্পপতি দের ঋণ মুকুব করতে ব্যস্ত। আর দিদি সে তো বলেই দিয়েছেন আইশোলেসন বাড়িতে বানিয়ে নিন। না খেয়ে ঘরে বসে থাকতে পারে তা হলে রোগ ভালো হয়ে যাবে। দিদি এখন একুশ সালে জিততে মরিয়া এর মধ্যে ক্লাব গুলো কে টাকা দেওয়া হয়েছে। আরামবাগের অনেক ক্লাব এই কদিন আগে টাকা পেয়েছে। এই তো সরাসরি ব্যবস্থা, আর মানুষ পেটের দায়ে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ে তাহলে মেরে ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। ঐ যে প্রবাদ আছে না। পেটে ভাত দেওয়ার মুরুদ নেই কিল মারার গোঁসাই। আর এই লকডাউন লকডাউন করে কি হচ্ছে। কেবল গরীব ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো কে না খাইয়ে মারার পরিকল্পনা ছাড়া কিছু না।
ঐ বিদ্যুৎ কর্মী কে এমন জায়গায় মেরেছে জায়গায় টি এ্যানাটমি অনুযায়ী যতটা সম্ভব কিডনির অবস্থান, যদি ভেতরে আঘাত করা হয় তবে কিডনির অসুখ হলেও হতে পারে।এক ভদ্রলোক ও এক ভদ্রমহিলা কে বাদ দেওয়া হয়েছে। এই সব দেখে আমি অবাক কারণ, মানুষের শিক্ষার কতটা অভাব হলে তবেই এসব কাজ করা যায়। জানেই না লকডাউন মানে কি? মানুষ স্বেচ্ছায় ঘর বন্দী থাকবে, কিন্তু আমাদের এই গরীব দেশ এখানে গরীব মানুষের টাকা যোগার করে তবে গেছে সে ধার দেনা করে হোক যেমন করে বাচ্চা দের খাওয়াতে হবে। সেই মানুষ গুলো কে বলছে মাস্ক কয় নিজে একটা কুড়ি টাকার বা পঞ্চাশ টাকার মাস্ক বা রুমাল বেঁধে আছে, যেটা দিয়ে ধুলো বালি আটকায় ভাইরাস নয়। যেটা দিয়ে আটকায় সে হোল N95 অন লাইন অর্ডার দিয়ে আনা হলে দিচ্ছে এই কুড়ি টাকার গুলো আর দাম নিচ্ছে পাঁচশ টাকা।এই জন্য বলছি ঐ পুলিশের একটু শিক্ষা দরকার, এক ভাইরাস কি? এটা জানা জরুরী কিভাবে কাজ করে জানা জরুরী, ভাইরাস হলো এমন একটা অনুজীব যাদের চোখে দেখা যায় না। এদের কোন মানুষ সৃষ্টি বা তৈরি করতে পারে না। বিজ্ঞান যদি গবেষণা গারে কোন অনুজীব তৈরি করতে পারত তাহলে মরা মানুষের প্রাণ ফিরিয়ে দিতে পারত। এই অনুজীব তখন সক্রিয় হয়ে ওঠে যখন কোনো দূর্বল হিউম্যান বিইং সামনে পায় তখন, অর্থাৎ আমাদের শ্বেত রক্ত কনিকা দূর্বল হয়ে পড়ে তবে। মানুষ যদি পুষ্টি কর খাবার না পায় তাহলে এটা সম্ভব হবে খুব তাড়াতাড়ি, তবে চীনের উহান প্রদেশে এমন কিছু খাবার তারা খেয়ে ছিল, যা তাদের ইম্যুউন সিস্টেম নষ্ট করে দিয়েছিল। সেই কারণেই এই ভাইরাস থেকে রেহাই মেলেনি তাদের, চীন সাট ডাউন করে ছিল ঐ শহরের সব কিছু কারণ ঐ সব খাবার মানুষ যাতে আর না খায়, বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়েছিল। যে হেতু এটা ভাইরাস মানুষ থেকে মানুষে ছড়িয়ে পড়ে, তাই সাবধান থাকতে হবে, কীভাবে একটা নির্দিষ্ট দূরত্ব (১মি)বজায় রেখে দাঁড়াতে হবে কথা বলতে হবে রুমাল বা কাপড়ে মুখ ঢেকে। বেশি সক্রিয় অশিক্ষিত সিভিক গুলো ভাষা কি কলকাতায় একজন ফুটে গেছে। আরে তিনি ইতালি থেকে ফিরে ছিলেন। বিদেশ যারা থাকে তারা এই এঁদো গ্রাম কে ঘৃণা করে, দুবেলা প্লেন চেপে যাতায়াত করে। এই অশিক্ষিত সিভিক পুলিশ সাথে বেঙ্গল পুলিশও আছে একটু বেশি সক্রিয়, দোকান খোলা থাকবে মানুষ তার প্রয়োজনীয় জিনিস একটা দোকানে ভিড় না করে নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রেখে কিনে আনবে। একজন যাবে দোকান সারাদিন খোলা থাকবে, ওষুধ পত্র সমেত সব বন্ধ করে দিচ্ছে এই অশিক্ষিত পুলিশ, দিদি এদের শেখার ব্যবস্থা করুন, কিভাবে মানুষের সাথে কথা বলতে হয়। হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম শেখান, না হলে এরা যা শুরু করেছে তাতে আপনার বদনাম হতে বেশি দেরি নেই। কারণ এরা গরীব খেটে খাওয়া মানুষের উপর বেশি সক্রিয়।
সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা বা দূরত্ব কি এই ছবি দেখে শিখতে বলছি। মানুষ কে না মেরে এটা নিজে শেখা আর অপর কে শেখান। নিজে যখন লাঠি দিয়ে মারতে যাচ্ছে তখন এই সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকছে না। আর ঐ পুলিশ যদি কলকাতা শহর থেকে আসে যেখানে করোনা হয়েছে। সেই জন্যই ঐ পুলিশের উচিত দূরত্ব বজায় রেখে দাঁড়ানো। আর কিছু লিখলাম না, পুলিশের কাজ এই মুহূর্তে মানুষের পাশে থাকা। আতঙ্কিত করা নয়। আজও পুলিশ সমানে অত্যাচার করে যাচ্ছে। আমার প্রশ্ন ঘরে থাকলে রোগ ভালো হয়ে যাবে। চিকিৎসার দরকার নেই। চিকিৎসার জন্য সঠিক পরি কাঠামো তৈরি করা হয় নি। কি কেন্দ্রীয় সরকার কি রাজ্য সরকার এখন তারা বড়ো বড়ো শিল্পপতি দের ঋণ মুকুব করতে ব্যস্ত। আর দিদি সে তো বলেই দিয়েছেন আইশোলেসন বাড়িতে বানিয়ে নিন। না খেয়ে ঘরে বসে থাকতে পারে তা হলে রোগ ভালো হয়ে যাবে। দিদি এখন একুশ সালে জিততে মরিয়া এর মধ্যে ক্লাব গুলো কে টাকা দেওয়া হয়েছে। আরামবাগের অনেক ক্লাব এই কদিন আগে টাকা পেয়েছে। এই তো সরাসরি ব্যবস্থা, আর মানুষ পেটের দায়ে ঘর থেকে বেরিয়ে পড়ে তাহলে মেরে ঘরে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। ঐ যে প্রবাদ আছে না। পেটে ভাত দেওয়ার মুরুদ নেই কিল মারার গোঁসাই। আর এই লকডাউন লকডাউন করে কি হচ্ছে। কেবল গরীব ও নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবার গুলো কে না খাইয়ে মারার পরিকল্পনা ছাড়া কিছু না।
No comments:
Post a Comment