গত কাল ২৫/৩/2020 ডেইলি হান্ট নিউজ সাইটে কিছু অনলাইন নিউজ পোর্টালে, যে সব খবর পড়লাম তাতে আপনার এই মমতাময়ী রূপ বাংলা দেখতে চায়। এবার ঐ খবর গুলোর ছবি দিলাম।
আপনি রাজ্যের এই পরিস্থিতিতে যা করলেন খুব ভালো। আরেকটা খবর,
আপনি পুলিশ কে মানবিক হতে বলছেন এবং সামাজিক সুরক্ষার জন্য যে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে সেটা বলছেন। আরও একটি ভালো পদক্ষেপ গরীব মানুষ বিশেষ করে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ যাতে খেতে পারে তার ব্যবস্থাপনা করতে বলছেন, এবং হাজার টাকা কিভাবে পাবেন এই সব মানুষ তার পথ বলে দিচ্ছেন। যেখানে কেন্দ্র সরকার হাতে ঘন্টা আর থালা বাজাও বলে মানুষ কে স্বেচ্ছায় ঘরে বন্দি করে দিচ্ছে। সেখানে আপনি আজ আপামর বাঙালির মুখ্যমন্ত্রী তথা দিদি হয়ে, আপনার মমতাময়ী হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমার অনুরোধ দিদির কাছে দেখবেন সঠিক লোক যেন সাহায্য পায়। যেন চাষের ক্ষতি পূরণ দেওয়ার মতো ভোটের জন্য সবাইকে দাও যে চাষ করে না কোন দিন সেও টাকা পায়। যার আছে সে পেল আর যারা আপনার দলের সমর্থক নয়, তারা গরীব হলেও বঞ্চিত হোল, তথাকথিত আপনার দলের গজিয়ে ওঠা নেতাদের দৌলতে যেমন দু টাকা কিল চাল থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। দেখবেন, সে রকম যেন না হয়। আপনার আবেদনে সাড়া দিয়ে আম জনতার একটা বড়ো অংশ আজ গৃহবন্দী গরীব মানুষ যাদের টাকা নেই, জিনিসপত্র কিনে রাখার তারা বেড়িয়েছে, নিজে না খেয়ে বাচ্চা গুলোর মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য। পুলিশ এই লকডাউন কে ভেবে নিয়েছে ১৯৬৯ সালের জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছে। আমি গত কাল লিখেছি, কিভাবে পুলিশ মারধর করছে দোকান বাজার সব বন্ধ করে দিচ্ছে। একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে, পুলিশ বলছে হৃদরোগে, বাচ্চার জন্য দুধ কিনতে বেড়িয়ে ছিল পুলিশের মারে জখম হন হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু বলে ঘোষণা করেন। পুলিশ ঠিক বলেছেন হৃদরোগে কারণ যখন কোন মানুষ না খেয়ে থাকে এবং তাকে মারধর করা হয় তখন তার হৃদয় আর কাজ করে না।
রোগীর সংখ্যা শহরে বেশি, হবে গ্রামের সাথে শহরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এবার সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হলে এই রোগ প্রতিরোধ করতে পারা যাবে। এই ব্লগের মাধ্যমে প্রতিটি মানুষ কাছে আবেদন মুখ কাপড় বা রুমাল দিয়ে বাঁধুন আর কারো সাথে কথা বলতে হলে, এক মিটারের দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলুন। মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন এই পরিস্থিতিতে সাহায্য, একটি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি এগিয়ে এসে প্রচার করছে বা আবেদন করছে এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে টাকা যে যার সাধ্যমত সাহায্য করুন। আসুন আমরা বাঙালি জাতি আজ এই মুহূর্তে গোটা দেশ কে পথ দেখাই। এ্যাকাউন্ট সহ ঐ শিক্ষক সংগঠনের আবেদন টি দিলাম। এটি কারও ব্যক্তিগত তহবিল নয়। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে পৌঁছে যাবে আপনার দেওয়া দান।
সকলে সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে যাবেন না। যদিও যান সুরক্ষা দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলুন। এক জায়গায় অযথা ভিড় করে আড্ডা না দিয়ে ঘরে থাকুন, নিজে সুস্থ থাকুন আর আপনার নিকট জন কে সুস্থ থাকতে দিন।
আপনি রাজ্যের এই পরিস্থিতিতে যা করলেন খুব ভালো। আরেকটা খবর,
আপনি পুলিশ কে মানবিক হতে বলছেন এবং সামাজিক সুরক্ষার জন্য যে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে সেটা বলছেন। আরও একটি ভালো পদক্ষেপ গরীব মানুষ বিশেষ করে দিন আনা দিন খাওয়া মানুষ যাতে খেতে পারে তার ব্যবস্থাপনা করতে বলছেন, এবং হাজার টাকা কিভাবে পাবেন এই সব মানুষ তার পথ বলে দিচ্ছেন। যেখানে কেন্দ্র সরকার হাতে ঘন্টা আর থালা বাজাও বলে মানুষ কে স্বেচ্ছায় ঘরে বন্দি করে দিচ্ছে। সেখানে আপনি আজ আপামর বাঙালির মুখ্যমন্ত্রী তথা দিদি হয়ে, আপনার মমতাময়ী হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন। আমার অনুরোধ দিদির কাছে দেখবেন সঠিক লোক যেন সাহায্য পায়। যেন চাষের ক্ষতি পূরণ দেওয়ার মতো ভোটের জন্য সবাইকে দাও যে চাষ করে না কোন দিন সেও টাকা পায়। যার আছে সে পেল আর যারা আপনার দলের সমর্থক নয়, তারা গরীব হলেও বঞ্চিত হোল, তথাকথিত আপনার দলের গজিয়ে ওঠা নেতাদের দৌলতে যেমন দু টাকা কিল চাল থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। দেখবেন, সে রকম যেন না হয়। আপনার আবেদনে সাড়া দিয়ে আম জনতার একটা বড়ো অংশ আজ গৃহবন্দী গরীব মানুষ যাদের টাকা নেই, জিনিসপত্র কিনে রাখার তারা বেড়িয়েছে, নিজে না খেয়ে বাচ্চা গুলোর মুখে খাবার তুলে দেওয়ার জন্য। পুলিশ এই লকডাউন কে ভেবে নিয়েছে ১৯৬৯ সালের জরুরী অবস্থা জারি করা হয়েছে। আমি গত কাল লিখেছি, কিভাবে পুলিশ মারধর করছে দোকান বাজার সব বন্ধ করে দিচ্ছে। একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটেছে, পুলিশ বলছে হৃদরোগে, বাচ্চার জন্য দুধ কিনতে বেড়িয়ে ছিল পুলিশের মারে জখম হন হাসপাতালে নিয়ে গেলে মৃত্যু বলে ঘোষণা করেন। পুলিশ ঠিক বলেছেন হৃদরোগে কারণ যখন কোন মানুষ না খেয়ে থাকে এবং তাকে মারধর করা হয় তখন তার হৃদয় আর কাজ করে না।
রোগীর সংখ্যা শহরে বেশি, হবে গ্রামের সাথে শহরের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। এবার সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়া হলে এই রোগ প্রতিরোধ করতে পারা যাবে। এই ব্লগের মাধ্যমে প্রতিটি মানুষ কাছে আবেদন মুখ কাপড় বা রুমাল দিয়ে বাঁধুন আর কারো সাথে কথা বলতে হলে, এক মিটারের দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলুন। মুখ্যমন্ত্রীর আবেদন এই পরিস্থিতিতে সাহায্য, একটি প্রাথমিক শিক্ষক সমিতি এগিয়ে এসে প্রচার করছে বা আবেদন করছে এই পরিস্থিতিতে মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিলে টাকা যে যার সাধ্যমত সাহায্য করুন। আসুন আমরা বাঙালি জাতি আজ এই মুহূর্তে গোটা দেশ কে পথ দেখাই। এ্যাকাউন্ট সহ ঐ শিক্ষক সংগঠনের আবেদন টি দিলাম। এটি কারও ব্যক্তিগত তহবিল নয়। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে পৌঁছে যাবে আপনার দেওয়া দান।
সকলে সুস্থ থাকুন, ভালো থাকুন, খুব প্রয়োজন ছাড়া বাড়ির বাইরে যাবেন না। যদিও যান সুরক্ষা দূরত্ব বজায় রেখে কথা বলুন। এক জায়গায় অযথা ভিড় করে আড্ডা না দিয়ে ঘরে থাকুন, নিজে সুস্থ থাকুন আর আপনার নিকট জন কে সুস্থ থাকতে দিন।
No comments:
Post a Comment