দেখুন পুলিশের নির্মম মার, ঘরে থাকলে না খেয়ে মর বাইরে খাবার আনতে গেলে পুলিশের মার খেয়ে মর। কোথাও সব্জি বিক্রি করছে তার সব্জি ফেলে দিচ্ছে, কোথাও ছেলের দুধ কিনতে গিয়ে মার খেয়ে মারা যাচ্ছে। কোথাও গোয়ালার দুধ ফেলে দিচ্ছে, কোথাও আঠারো কিমি সাইকেল চালিয়ে ক্যান্সার রুগীর ঔষধ কিনতে এসেছে, তাকে পিঠে হাতের সুখে মারছে। ভ্যান চালক কে মারছে, ফল সব্জি ফেলে দিচ্ছে। ওষুধের দোকান না খুললে তাহলে যারা নিয়মিত ওষুধ খান তারা ওষুধ পাবে কোথায়? আরেকজন জুমলা মাষ্টার প্যাকেজ না কি চাই ঘোষণা করেছে আপনার মতো আমার তো মনে হচ্ছে সব টা ভাঁওতা।
কেন্দ্র সরকার ও তো জুমলা ভালো পারে, চরম মিথ্যাবাদী হলে যা হয়। আমি একদম বিশ্বাস করি না। এই জুমলা বাজ দের, এরা আমাদের নাগরিক হিসেবে মনে করে কেবল ভোটের সময় আর যেই ভোট মিটে গেছে আর বলছে তুমি নাগরিক সেটা প্রমাণ দাও। আমার তো মনে হয় করোনার থেকেও বেশি বিষাক্ত এই প্রধানমন্ত্রী আর গৃহমন্ত্রী। এরা এতো মিথ্যা কথা বলে কল্পনা করা যায় না। এক দিকে বলছে রেল বেসরকারি হবে না। আরেক দিকে রেলের দূরপাল্লার ট্রেন টিকিটিং ব্যবস্থা সব বেসরকারি হাতে চলে যাচ্ছে। আরও আছে সে সব লিখছি না, যদি এরা মানুষের কথা ভাবত তাহলে এতো আন্দোলনের পর বলতে পারত যে CAA সংশোধন করা হবে, বা বাতিল করা হবে। এই কেন্দ্র সরকার চায় না গরীব মানুষ খেয়ে পরে বেঁচে থাকুক তারা মানে ঐ দুটি হাড়ে শয়তান লোক দেখানো মায়া কান্না কাঁদে আর মানুষ ভুলে যায়। সব কিছু, বড়ো লোক বা ধনী দের কব্জায় থাকবে, আর গরীব মানুষ ডিটেনশন ক্যাম্পে পচে মরবে বন্দী থাকবে। এবার একটা পথ পাওয়া গেছে, লকডাউন করে গরীব মানুষ কে না খেতে দিয়ে মারার, ভীষণ সুযোগ কারণ করোনা একটা মারাত্মক রোগ মানুষ কে ঘর বন্দী বানাও ক দিনের খাবার যোগার করে রাখবে। গরীব মানুষ তার তো টাকা নেই, তাকে বাইরে বেড়তে হবে। আর তখনই গোমুত্র খাওয়ার দল আছে রে রে করে যাবে। পুলিশ আছে পিটিয়ে ঠান্ডা করে দেবে। এরা মার খাচ্ছে আর এই অমানবিক দলের সমর্থক রা কিছু দিন আগে যারা গোমুত্র খাওয়া ছিল, গোমুত্র খেয়ে 17 থেকে আঠারো জন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি, আর করোনা আক্রান্ত মাত্র সাত থেকে আট জন, এই অবস্থা এরা আবার বলছেন রাজনীতি করা যাবে না , আরে ভাই কোন টা রাজনীতি নয়। সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজনৈতিক দলের নেতা মন্ত্রীরা আর সাধারণ মানুষ হিসেবে বললেই বলছে রাজনীতি করা যাবে না। আরে ভাই দিদি হঠাৎ এতো মমতাময়ী কেন! কেন এতো প্রচারে আসতে চাইছে, ঘোষণা আছে বাস্তবতা নেই, ভাই ভাইপো ভাইঝি দের টাকা দেওয়ার জন্য এই সব ঘোষণা, আপনার পুলিশ আপনাকে মমতাময়ী হতে দেবে না। এই দেখুন ধনীর সাথে একরকম আর গরীব অসহায় মানুষের সাথে আরেক রকম ব্যাবহার করছে এই পুলিশ কারণ এরা জানে গরীব মানুষ ঘুষ দিতে পারে না, আর চার চাকা চেপে ঘোরে না। ছবি টি দেখুন
গরীব সব্জি বিক্রি করছে তাকে কি করছে দেখুন।
আরেকটা বিষয়ে আমি ভাবছি যারা ভোটে আপনার হয়ে উন্নয়ন নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে, বা সেই ক্লাব গুলো গেল কোথায়? ওরা কি শুধু ভোটে গুণ্ডামি করার জন্য টাকা পায়। যাক ছাড়ুন আপনার পুলিশের কীর্তি দেখছেন আর একটি আলাদা রাজ্যের পুলিশের ভূমিকা দেখুন, সে রাজ্য
পুলিশ গরীব মানুষের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। কারণ ওখানে সরকার আপনার মতো মেকি জন দরদী নয়।
কতটা ভাবনা আপনার জনগণের জন্য, কত কিছু করে ফেলেন ঘোষণা করে দিলেন বাস্তবতা নেই, কারণ আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের এখনও তালিকা তৈরি করা হয় নি। কারা পাবে আর কাদের প্রয়োজন থাকলেও দেওয়া হবে না। কারণ সে সি পি আই এম করে প্রকৃত গরীব মানুষ তো তাই। ঐ যে টাকা দেবেন বলেছেন আপনি দেবেন এসব শেষ হয়ে গেলে, তখন আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের ভাগ কতটা নিতে হবে বলে দেবেন। যেমন মুখে মানব দরদ আর বাস্তবে অন্য যদি সত্যি মানবিক হতেন তাহলে কেরল বা পাঞ্জাব সরকারের মতো বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দিতেন ঐ পুলিশ দিয়ে। পুলিশ দিয়ে পিটিয়ে ঘরে ঢুকিয়ে দিতেন না। যদি সত্যি মানুষের আপনার দরদ থাকত তাহলে দিল্লির সরকারের মতো ঐ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেরি করতেন না। আপনি আর দিল্লির দাদা দুটি এক টাকার এপিট ওপিট উনিশ আর বিশ। ভালো থাকুন আর পঞ্চাশ ষাট জন মানুষের জমায়েত করে বাজারে বাজারে ঘুরে বেড়িয়ে জন দরদি সাজতে হবে না। ওতে সামাজিক যে সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে সেটা থাকছে না। আপনি ভালো থাকুন তবে আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের পেট মোটা হবে, সামান্য জল ট্রাঙ্কের চাকরি দেবে বলে ঘুষ নেয়। যা হোক আপনি ভালো থাকুন সবাই কে সুস্থ রাখুন আর গরীব মানুষ কে না খাইয়ে মারুন। ডিটেশন ক্যাম্পে যেতে হবে না। যে যার ঘর এখন ডিটেশন ক্যাম্প অনন্ত গরীব মানুষের কাছে। আপনার আর দাদার ইচ্ছা পূরণ হোক।
কেন্দ্র সরকার ও তো জুমলা ভালো পারে, চরম মিথ্যাবাদী হলে যা হয়। আমি একদম বিশ্বাস করি না। এই জুমলা বাজ দের, এরা আমাদের নাগরিক হিসেবে মনে করে কেবল ভোটের সময় আর যেই ভোট মিটে গেছে আর বলছে তুমি নাগরিক সেটা প্রমাণ দাও। আমার তো মনে হয় করোনার থেকেও বেশি বিষাক্ত এই প্রধানমন্ত্রী আর গৃহমন্ত্রী। এরা এতো মিথ্যা কথা বলে কল্পনা করা যায় না। এক দিকে বলছে রেল বেসরকারি হবে না। আরেক দিকে রেলের দূরপাল্লার ট্রেন টিকিটিং ব্যবস্থা সব বেসরকারি হাতে চলে যাচ্ছে। আরও আছে সে সব লিখছি না, যদি এরা মানুষের কথা ভাবত তাহলে এতো আন্দোলনের পর বলতে পারত যে CAA সংশোধন করা হবে, বা বাতিল করা হবে। এই কেন্দ্র সরকার চায় না গরীব মানুষ খেয়ে পরে বেঁচে থাকুক তারা মানে ঐ দুটি হাড়ে শয়তান লোক দেখানো মায়া কান্না কাঁদে আর মানুষ ভুলে যায়। সব কিছু, বড়ো লোক বা ধনী দের কব্জায় থাকবে, আর গরীব মানুষ ডিটেনশন ক্যাম্পে পচে মরবে বন্দী থাকবে। এবার একটা পথ পাওয়া গেছে, লকডাউন করে গরীব মানুষ কে না খেতে দিয়ে মারার, ভীষণ সুযোগ কারণ করোনা একটা মারাত্মক রোগ মানুষ কে ঘর বন্দী বানাও ক দিনের খাবার যোগার করে রাখবে। গরীব মানুষ তার তো টাকা নেই, তাকে বাইরে বেড়তে হবে। আর তখনই গোমুত্র খাওয়ার দল আছে রে রে করে যাবে। পুলিশ আছে পিটিয়ে ঠান্ডা করে দেবে। এরা মার খাচ্ছে আর এই অমানবিক দলের সমর্থক রা কিছু দিন আগে যারা গোমুত্র খাওয়া ছিল, গোমুত্র খেয়ে 17 থেকে আঠারো জন অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি, আর করোনা আক্রান্ত মাত্র সাত থেকে আট জন, এই অবস্থা এরা আবার বলছেন রাজনীতি করা যাবে না , আরে ভাই কোন টা রাজনীতি নয়। সিদ্ধান্ত নিচ্ছে রাজনৈতিক দলের নেতা মন্ত্রীরা আর সাধারণ মানুষ হিসেবে বললেই বলছে রাজনীতি করা যাবে না। আরে ভাই দিদি হঠাৎ এতো মমতাময়ী কেন! কেন এতো প্রচারে আসতে চাইছে, ঘোষণা আছে বাস্তবতা নেই, ভাই ভাইপো ভাইঝি দের টাকা দেওয়ার জন্য এই সব ঘোষণা, আপনার পুলিশ আপনাকে মমতাময়ী হতে দেবে না। এই দেখুন ধনীর সাথে একরকম আর গরীব অসহায় মানুষের সাথে আরেক রকম ব্যাবহার করছে এই পুলিশ কারণ এরা জানে গরীব মানুষ ঘুষ দিতে পারে না, আর চার চাকা চেপে ঘোরে না। ছবি টি দেখুন
গরীব সব্জি বিক্রি করছে তাকে কি করছে দেখুন।
আরেকটা বিষয়ে আমি ভাবছি যারা ভোটে আপনার হয়ে উন্নয়ন নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে, বা সেই ক্লাব গুলো গেল কোথায়? ওরা কি শুধু ভোটে গুণ্ডামি করার জন্য টাকা পায়। যাক ছাড়ুন আপনার পুলিশের কীর্তি দেখছেন আর একটি আলাদা রাজ্যের পুলিশের ভূমিকা দেখুন, সে রাজ্য
পুলিশ গরীব মানুষের বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দিচ্ছে। কারণ ওখানে সরকার আপনার মতো মেকি জন দরদী নয়।
কতটা ভাবনা আপনার জনগণের জন্য, কত কিছু করে ফেলেন ঘোষণা করে দিলেন বাস্তবতা নেই, কারণ আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের এখনও তালিকা তৈরি করা হয় নি। কারা পাবে আর কাদের প্রয়োজন থাকলেও দেওয়া হবে না। কারণ সে সি পি আই এম করে প্রকৃত গরীব মানুষ তো তাই। ঐ যে টাকা দেবেন বলেছেন আপনি দেবেন এসব শেষ হয়ে গেলে, তখন আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের ভাগ কতটা নিতে হবে বলে দেবেন। যেমন মুখে মানব দরদ আর বাস্তবে অন্য যদি সত্যি মানবিক হতেন তাহলে কেরল বা পাঞ্জাব সরকারের মতো বাড়ি বাড়ি খাবার পৌঁছে দিতেন ঐ পুলিশ দিয়ে। পুলিশ দিয়ে পিটিয়ে ঘরে ঢুকিয়ে দিতেন না। যদি সত্যি মানুষের আপনার দরদ থাকত তাহলে দিল্লির সরকারের মতো ঐ পুলিশ কর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেরি করতেন না। আপনি আর দিল্লির দাদা দুটি এক টাকার এপিট ওপিট উনিশ আর বিশ। ভালো থাকুন আর পঞ্চাশ ষাট জন মানুষের জমায়েত করে বাজারে বাজারে ঘুরে বেড়িয়ে জন দরদি সাজতে হবে না। ওতে সামাজিক যে সুরক্ষা ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য যে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে সেটা থাকছে না। আপনি ভালো থাকুন তবে আপনার ভাই ভাইপো ভাইঝি দের পেট মোটা হবে, সামান্য জল ট্রাঙ্কের চাকরি দেবে বলে ঘুষ নেয়। যা হোক আপনি ভালো থাকুন সবাই কে সুস্থ রাখুন আর গরীব মানুষ কে না খাইয়ে মারুন। ডিটেশন ক্যাম্পে যেতে হবে না। যে যার ঘর এখন ডিটেশন ক্যাম্প অনন্ত গরীব মানুষের কাছে। আপনার আর দাদার ইচ্ছা পূরণ হোক।
No comments:
Post a Comment