কে এভাবে পোষ্টার তৈরি করেছে। যাতে করে মানুষ নতুন করে বিবেকানন্দ কে পেলাম। সত্যই এ বঙ্গে কত ট্যালেন্ট সমৃদ্ধ বাঙালি আছে। এত বড়ো ট্যালেন্ট যার সেত এক দিন বিশ্ব জয় করবে। সত্যিই কি বিচিত্র এই বঙ্গ। ছবি টি যিনি ফেসবুকে পোস্ট করেছেন তাকেও ধন্যবাদ নতুন বিবেকানন্দ কে আমাদের সামনে আনার জন্য। খুব ভালো বিষয় আমার দেখে ভালো লাগলো তাই সকলের দেখার জন্য দিলাম। হে যুগ নায়ক তুমি আমার প্রণাম নিও তোমার কাছে প্রার্থনা সকলের বিবেক জাগ্রত হোক। অবশ্যই নতুন বিবেকানন্দের কাছে আমার এ প্রার্থনা করছি না। আমি চাই বিবেকানন্দ এই রাজ্যের সকল নেতা মন্ত্রীর জাগ্রত করুন। সকালের মঙ্গল হোক।
Anulekhon.blogspot.com
Friday, 17 January 2020
Tuesday, 14 January 2020
না পড়িলে পিছিয়ে পড়তে হয়, পত্রিকা লেগে পড়ছে তার কাজে।
শুরু করেছে সমীক্ষার নামে মানুষের মনে গেঁথে দেওয়া আগামী দিনে, মানুষ চোর চিটিংবাজ তোলা বাজ কাট মানি খোর দের সমর্থন করবে। চিটফাণ্ডের কল্যাণে হাজার হাজার মানুষ প্রতারিত, কতজন মানুষ আত্মহত্যা করতে বাধ্য হলো। চোখের সামনে দেখতে পেলাম চাকরির তালিকা ভুক্ত হয়ে অনশন করছে ঐ অনশনে গিয়ে এক জন সন্তান সম্ভাবা মা তার গর্ভের সন্তান হারিয়েছেন, তারপরও তাদের সঙ্গে নানা খেলা চলছে এখনও নিয়োগ করা হয়নি। সরকারি কর্মীদের ডিএ এর জন্য মামলা করতে হচ্ছে। পে কমিশনের নামে বঞ্চনার শিকার তারা, বলে দিচ্ছে যা গেছে তা যাক, জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া ফাটকাবাজির জন্য, তোলা তোলার জন্য আজ এই ফাটকাবাজি, রেশন কার্ড ভোটার কার্ড আধার কার্ড এবং এন আর সি বা সি এ এ নামে মানুষ কে রাস্তায় এনে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। দিনের পর দিন লাইনে দাঁড়িয়ে সাধারণ মানুষ নাজেহাল, প্রতিনিয়ত মিথ্যা কথা মানুষের সাথে প্রতারণা চোখের সামনে অন্যায় দেখেও মানুষ ভয়ে কিছু বলতে পারছে না। নেতার টালির চালা আজ তিন তলা বাড়ি, ভাঙা সাইকেলের বদলে সবথেকে কম দুটি দামী চার চাকা গাড়ি, প্রতিনিয়ত মানুষ আজ লাঞ্ছিত অপমানিত, তার পরেও এই সব পত্রিকা যারা ভগবান কে ছাড়া আর কাউকে ভয় পায় না তারা সমীক্ষা করে ফেলেছে এদের নাকি মানুষ সমর্থন করবে। কীসের জন্য এই তাঁবেদারি মার খাবার ভয় না বিজ্ঞাপন না পাবার ভয়। আজ মানুষ সত্য বলতে ভুলে গেছে ভয়ে কারণ শাসক হিংস্র যে কোন মূহুর্তে তারা ঝাঁপিয়ে পড়তে পারে, যেমন সণ্ময় বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে কিছু দিন আগেই ঘটে গেল। এই ভয়ে না এর গভীরে অন্য কোন কারণ আছে, প্রতি নির্বাচনের বেশ কিছু দিন আগে থেকেই দেখা যায় এই সব সমীক্ষা, আমার জানা নেই কোথায় কাদের নিয়ে এই সমীক্ষা হয়। বামফ্রন্ট সরকারের শেষের দিকে কিছু নেতা কর্মীদের বাড়ন্ত মানুষ ভাল ভাবে নেয়নি। সেই সময় এই শাসক দলের বিভিন্ন ভালো ভালো প্রতিশ্রুতি জনগণ ভেবে ছিল সত্যিই খুব ভালো হবে, কিন্তু সি পি আই এম এর সেই দাদার দলের অধিকাংশ করে খেতে এই দলে নাম লিখিয়েছে। এরাই এখন ক্ষমতার অধিকারী ভালো ভালো প্রতিশ্রুতি আজ অতীত, সেই সব আজ মিথ্যা প্রতিশ্রুতি হয়ে গেছে। রাজ্য সরকার নেতা মন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় সরকারের নেতা মন্ত্রী সব কটা পাকা মিথ্যাবাদী। মিথ্যা বলার জন্য নোবেল প্রাইজ থাকলে এরা পেত, একটা তো মিথ্যেতে ডক্টরেট করে ফেলেছে, এন আর সি বা সিএএ নামে গরীব মানুষ কে বন্দী করে ক্রীতদাসে পরিনত করতে চাইছে যেটা সে গুজরাটে করে এসেছে, আর তাকে চালাকির মধ্যে দিয়ে মদত দিচ্ছে এই রাজ্যের শাসক দল, এই সব পত্র পত্রিকা বিরোধী আন্দোলন দেখতে পায় না কখন উনি হাজার সিকিউরিটি নিয়ে পুলিশের মিছিল করেন সেটা দেখতে পায়। আমি আশ্চর্য হয়ে যাই জনগণের নেতা জনগণের সাথে মিশতে পারে না দেহরক্ষী নিয়ে ঘুরতে হয়। অথচ জনগণ এদের ভোট দিয়ে জেতায়, সত্যি বাঙালি জাতির শিক্ষার কোন দাম নেই, এক দিন যে বাঙালি গোটা ভারত কে পথ দেখিয়েছে সেই বাঙালি জাতি কোথায়? আধ পেট খেয়ে দূর্ভীক্ষে মরে বন্যায় ঘর বাড়ি ভাসিয়ে নিয়ে গেছে তবুও যে বাঙালি জাতি অন্যায়ের কাছে মাথা নত করে নি, সেই বাঙালি জাতি আজ মিথ্যা আর চটক দারি কথাতে ভুলে যাচ্ছে, কুকুরের মত এক টুকরো রুটির আশায়। ইংরেজ আমলে এই ধরনের বাঙালি জাতির লোক ছিল যারা ব্রিটিশদের পা চাটত, তারা সংখ্যায় ছিল কম, আর আজ মনে হচ্ছে তাদের সংখ্যা বেশি, বাঙালি এখনও শিক্ষিত হতে পারে নি, না হলে চোর, চিটিংবাজ, ধাপ্পাবাজের জয়গান গাইত না।
P. K. নাকি বদলে দেবেন এদের।
পি কে অর্থাৎ প্রশান্ত কিশোর
ভোট বিশেষজ্ঞ তিনি বদলে দেবেন বর্তমান শাসক দলের নেতা কর্মীদের। বলছেন কি পঞ্চায়েত ভোটের মতো পুরসভার ভোট করা যাবে না, বা পঞ্চায়েত ভোটের দাওয়াই পুরসভার ভোটে প্রয়োগ করা যাবে না। আমার মনে হয় উনি শাসক দলের নেতা কর্মীদের ঔদ্ধত্য জানেন না তাই এ কথা বলছেন। সি পি আই এম তথা বাম শাসনের শেষ দিকে অনেক দাদা তৈরি হয়েছিল পাড়ায় পাড়ায় এখন তাদের বড়ো অংশ তৃণমূলের সম্পদ, তারা কি মনে করে তিনি যেটা বলবেন ওটাই শেষ কথা ।সাধারণ মানুষ গরু ছাগল কুত্তা, মানুষ কে মানুষ বলে মনেই করে না। সি পি আই এম দলের মধ্যে এখনও ঐ রকম কিছু নেতা রয়েছে, বেশিরভাগটাই তৃণমূল তথা শাসক দলে নাম লিখিয়েছে। সিঙ্গুর এলাকায় এখনও বাম দলে ঐ রকম নেতা আছে বলেই তারা জিততে পারছেন না। আর এই কারণেই শাসক দল তৃণমূল বার বার সিঙ্গুরের জয় লাভ করছে, এই কারণেই তাদের ঔদ্ধত্য মানুষ কে মানুষ বলে মনে করছে না, এই কারণেই এখন সিঙ্গুরের মানুষ তৃণমূল ও সি পি আই এম থেকে ঘুরে বি জে পির দিকে ঝুঁকেছে।কেন এসব নিয়ে লেখার কথা মনে হলো বলছি, আমি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টাকা খরচ নিয়ে লিখি সর্ব শিক্ষা যখন শুরু হয় তখন থেকেই এই সব নির্বাচিত প্রতিনিধি সেই এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি। এখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরা বিদ্যালয়ের সর্বময় কর্তা হয়ে উঠতে চাইছে। কথায় কথায় সর্ব শিক্ষার দেওয়া সামান্য টাকা সঠিক খরচ করার পরেও হুমকি দেওয়া হয়, চেকে স্বাক্ষর করব না। ভাউচারে সই বা স্বাক্ষর করব না, মজুরের বা ভ্যান ভাড়া দিলেও তার পাকা ভাউচার দিতে হবে। কি জানি দিন মজুরের ছাপানো ক্যাশ মেম আছে কিনা? যেমন আজব সরকার তেমন আজব তার নেতা মন্ত্রী আসলে পঞ্চায়েতের ক্ষমতা কোটি কোটি টাকার টেন্ডার ডাকা, প্রমোটারের পিছনে ঘুরে পি ডব্লিউ ডি জায়গায় বাড়ি বানানোর অনুমতি আরও অনেক কিছু, সেটা যখন স্কুলে হচ্ছে না তখনই এসব নিয়ে শিক্ষক কে হেনস্থা করা আবার সোনায় সোহাগা যদি ২০১৪ সালের পর নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক জোটে এরা পড়াতে আসে নি, বিদ্যালয়ে বেশি ছাত্র হলে এদের রাগ, পড়ানোর কথা বলা যাবে না। যখন তখন আসতে যেতে দিতে হবে, না পড়িয়ে মোবাইল ঘাঁটবে ক্লাসে মোবাইল ঘাঁটতে দিতে হবে। চল্লিশ মিনিটের টিফিনের জায়গায় দেড় ঘণ্টা দিতে হবে।প্রধান শিক্ষক বা ভার প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কিছু বললে কি করে তার পিছনে লাগা যায় তার ব্যবস্থাপনা করতে হবে সাথে আছে ঐ সভাপতি একই দলের লোক, ঐ রতনে রতন চেনার মতো কথা - - - মায়ের বড় গলা। সব খরচ দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষক করতে নাকি বাধ্য কিন্তু কোথা থেকে করবে তার বেতন থেকে এটাই বক্তব্য ঐ সভাপতি দের। কারণ ভাউচার গুলো সব মিথ্যে তার কাছে। আর বেশি কিছু লিখছি না, আরেক জ্বালা মি ডে মিল টাকার নামে দেখা নেই দেনা করেও খাওয়া তে হবে, না খাওয়ালে কৈফিয়ৎ আদায় করতে হবে। কারণ ওখানে বসে মন্ত্রী মশাই হুমকি দিচ্ছেন, আর তার চেলা চামুণ্ডার দল লাফাচ্ছে। জানুয়ারি মাসে বিদ্যালয়ে ছাত্র বাড়ে কমে যার কমে তার টাকায় চলে যাবে কিন্তু যার বাড়ল তার, জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষক দেনা করে খাওয়াচ্ছেন। তার উপর এদের ভিজিটের নামে চোখ রাঙানি, কেন খাওয়ানি তার আবার লিখিত কৈফিয়ৎ আমি ভেব পাই না ছুটির দিন বাচ্চা গুলো বাড়িতে কি খায় এক বার খোঁজ নেয় না। মি ডে মিল সম্পূর্ণ স্বনির্ভর গোষ্ঠী কে দেওয়া হচ্ছে না কেন? টাকা পয়সা তাদের এ্যাকাউন্টে জমা করবে তারা খাওয়াবে তারাই জবাব দেবে পোশাকের মতো নয় টাকার দায় শিক্ষক নেবে সময়ে পোশাক না দিলে তার দায় ও শিক্ষকের, অথচ পোশাক দেবে স্বনির্ভর গোষ্ঠী, এই ভুতুরে নিয়ম নয় টাকা পয়সা থেকে রান্না করে খাওয়ানোর সব দায়িত্ব তাদের, দিতে হবে। শিক্ষক কেবল পড়াবে, দেনা করে খাওয়াবে এই দূর্মূল্যের বাজারে একদিন না হলে কেন হলো না, তার কৈফিয়ৎ দিতে হবে। আমার তো মনে হয় এই সরকারের আগা পাছতলা সব তোলা বাজ লুটেরা আর ধান্দা বাজ এদের এই খাম খেয়ালি পনায় সুস্থ ভাবে সরকারের কাজ পরিচালনা করা খুব কঠিন। এরা রাতে শুয়ে শুয়ে স্বপ্ন দেখে কি করে সরকারি কর্মী ও শিক্ষক দের জব্দ করব। যেটা ভাবে সেটাই এদের আইন এদের পাল্টানো শিবের বাবার অসাধ্য কাজ।
ভোট বিশেষজ্ঞ তিনি বদলে দেবেন বর্তমান শাসক দলের নেতা কর্মীদের। বলছেন কি পঞ্চায়েত ভোটের মতো পুরসভার ভোট করা যাবে না, বা পঞ্চায়েত ভোটের দাওয়াই পুরসভার ভোটে প্রয়োগ করা যাবে না। আমার মনে হয় উনি শাসক দলের নেতা কর্মীদের ঔদ্ধত্য জানেন না তাই এ কথা বলছেন। সি পি আই এম তথা বাম শাসনের শেষ দিকে অনেক দাদা তৈরি হয়েছিল পাড়ায় পাড়ায় এখন তাদের বড়ো অংশ তৃণমূলের সম্পদ, তারা কি মনে করে তিনি যেটা বলবেন ওটাই শেষ কথা ।সাধারণ মানুষ গরু ছাগল কুত্তা, মানুষ কে মানুষ বলে মনেই করে না। সি পি আই এম দলের মধ্যে এখনও ঐ রকম কিছু নেতা রয়েছে, বেশিরভাগটাই তৃণমূল তথা শাসক দলে নাম লিখিয়েছে। সিঙ্গুর এলাকায় এখনও বাম দলে ঐ রকম নেতা আছে বলেই তারা জিততে পারছেন না। আর এই কারণেই শাসক দল তৃণমূল বার বার সিঙ্গুরের জয় লাভ করছে, এই কারণেই তাদের ঔদ্ধত্য মানুষ কে মানুষ বলে মনে করছে না, এই কারণেই এখন সিঙ্গুরের মানুষ তৃণমূল ও সি পি আই এম থেকে ঘুরে বি জে পির দিকে ঝুঁকেছে।কেন এসব নিয়ে লেখার কথা মনে হলো বলছি, আমি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের টাকা খরচ নিয়ে লিখি সর্ব শিক্ষা যখন শুরু হয় তখন থেকেই এই সব নির্বাচিত প্রতিনিধি সেই এলাকার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি। এখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই এরা বিদ্যালয়ের সর্বময় কর্তা হয়ে উঠতে চাইছে। কথায় কথায় সর্ব শিক্ষার দেওয়া সামান্য টাকা সঠিক খরচ করার পরেও হুমকি দেওয়া হয়, চেকে স্বাক্ষর করব না। ভাউচারে সই বা স্বাক্ষর করব না, মজুরের বা ভ্যান ভাড়া দিলেও তার পাকা ভাউচার দিতে হবে। কি জানি দিন মজুরের ছাপানো ক্যাশ মেম আছে কিনা? যেমন আজব সরকার তেমন আজব তার নেতা মন্ত্রী আসলে পঞ্চায়েতের ক্ষমতা কোটি কোটি টাকার টেন্ডার ডাকা, প্রমোটারের পিছনে ঘুরে পি ডব্লিউ ডি জায়গায় বাড়ি বানানোর অনুমতি আরও অনেক কিছু, সেটা যখন স্কুলে হচ্ছে না তখনই এসব নিয়ে শিক্ষক কে হেনস্থা করা আবার সোনায় সোহাগা যদি ২০১৪ সালের পর নিয়োগ পাওয়া শিক্ষক জোটে এরা পড়াতে আসে নি, বিদ্যালয়ে বেশি ছাত্র হলে এদের রাগ, পড়ানোর কথা বলা যাবে না। যখন তখন আসতে যেতে দিতে হবে, না পড়িয়ে মোবাইল ঘাঁটবে ক্লাসে মোবাইল ঘাঁটতে দিতে হবে। চল্লিশ মিনিটের টিফিনের জায়গায় দেড় ঘণ্টা দিতে হবে।প্রধান শিক্ষক বা ভার প্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক কিছু বললে কি করে তার পিছনে লাগা যায় তার ব্যবস্থাপনা করতে হবে সাথে আছে ঐ সভাপতি একই দলের লোক, ঐ রতনে রতন চেনার মতো কথা - - - মায়ের বড় গলা। সব খরচ দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষক করতে নাকি বাধ্য কিন্তু কোথা থেকে করবে তার বেতন থেকে এটাই বক্তব্য ঐ সভাপতি দের। কারণ ভাউচার গুলো সব মিথ্যে তার কাছে। আর বেশি কিছু লিখছি না, আরেক জ্বালা মি ডে মিল টাকার নামে দেখা নেই দেনা করেও খাওয়া তে হবে, না খাওয়ালে কৈফিয়ৎ আদায় করতে হবে। কারণ ওখানে বসে মন্ত্রী মশাই হুমকি দিচ্ছেন, আর তার চেলা চামুণ্ডার দল লাফাচ্ছে। জানুয়ারি মাসে বিদ্যালয়ে ছাত্র বাড়ে কমে যার কমে তার টাকায় চলে যাবে কিন্তু যার বাড়ল তার, জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া দায়িত্ব প্রাপ্ত শিক্ষক দেনা করে খাওয়াচ্ছেন। তার উপর এদের ভিজিটের নামে চোখ রাঙানি, কেন খাওয়ানি তার আবার লিখিত কৈফিয়ৎ আমি ভেব পাই না ছুটির দিন বাচ্চা গুলো বাড়িতে কি খায় এক বার খোঁজ নেয় না। মি ডে মিল সম্পূর্ণ স্বনির্ভর গোষ্ঠী কে দেওয়া হচ্ছে না কেন? টাকা পয়সা তাদের এ্যাকাউন্টে জমা করবে তারা খাওয়াবে তারাই জবাব দেবে পোশাকের মতো নয় টাকার দায় শিক্ষক নেবে সময়ে পোশাক না দিলে তার দায় ও শিক্ষকের, অথচ পোশাক দেবে স্বনির্ভর গোষ্ঠী, এই ভুতুরে নিয়ম নয় টাকা পয়সা থেকে রান্না করে খাওয়ানোর সব দায়িত্ব তাদের, দিতে হবে। শিক্ষক কেবল পড়াবে, দেনা করে খাওয়াবে এই দূর্মূল্যের বাজারে একদিন না হলে কেন হলো না, তার কৈফিয়ৎ দিতে হবে। আমার তো মনে হয় এই সরকারের আগা পাছতলা সব তোলা বাজ লুটেরা আর ধান্দা বাজ এদের এই খাম খেয়ালি পনায় সুস্থ ভাবে সরকারের কাজ পরিচালনা করা খুব কঠিন। এরা রাতে শুয়ে শুয়ে স্বপ্ন দেখে কি করে সরকারি কর্মী ও শিক্ষক দের জব্দ করব। যেটা ভাবে সেটাই এদের আইন এদের পাল্টানো শিবের বাবার অসাধ্য কাজ।
Subscribe to:
Posts (Atom)
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...