মানুষের জীবন জীবিকা আজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে, কত গুলো লোভী স্বার্থ পর মুনাফা খোর চোর গুণ্ডা ক্ষমতা লোভী আজ দেশ এবং এই রাজ্য টা দখল করে বসে আছে। খুনি গুণ্ডা ডাকাত সকলে মিলে আজ দেশ এবং রাজ্য টা কে শোষণ করে যাচ্ছে। জানি না এই সব নেতা মন্ত্রী আর কত টাকা চাই তবে ক্ষমতার লোভ যাবে। কাটমানি লুট মানি তোলা বাজি অনেকে তো টাকার পাহাড় বানিয়ে ফেলেছে, তাদের চৌদ্দ পুরুষ কেন আঠাশ পুরুষ বসে খাবে, আগে ভাঙা ঝড়ঝড়ে মোটরবাইক বা সাইকেল নিয়ে ঘুরত এখন বাড়ির সামনে অনেক দামী চার চাকার গাড়ি। ভাঙা টালির চালা এখন প্রাসাদ বললে কম বলা হবে, এর পরেও লোভ যাচ্ছে না, সাধারণ মানুষ কে ভয় দেখিয়ে, তাদের কাজের জায়গায় গুলো কে ধ্বংস করে দিয়ে জীবন অতিষ্ঠ করে তুলেছে বর্তমান শাসক দল। কখনও আধার কার্ড কখনো রেশন কার্ড কখনো ভোটার কার্ড আবার এন আর সি এই নিয়ে সাধারণ মানুষ কে ব্যস্ত করে রাখা। আর ভুরি ভুরি মিথ্যা কথা বলা মুখে বলছে আমি এন আর সি করতে দেব না। অথচ ডিটেনশন ক্যাম্প তৈরি করতে জমি দিচ্ছে, ওই অত বড় ক্যাম্প হচ্ছে 110 জন বন্দি রাখতে, সাধারণ মানুষ কে আর কত বোকা বানাবে, বাংলার কিছু যুবক যুবতী এবং কিছু সাধারণ মানুষ মদ আর ভাগারের মাংস খাওয়ার লোভে এবং কাট মানি তোলাবাজির ভাগ পেতে এই সব সমর্থন করে যাচ্ছে। আমার তো মনে এরা সেই ব্রিটিশ শাসনের সময়ের পা চাটার দল। মানুষ না খেয়ে মরছে, কাজ নেই, চাকরির জন্য অনশন করতে হচ্ছে, বেতন পাবার জন্য ধর্ণা বা অনশন করতে হচ্ছে তবুও মানুষ একে ভোট দিয়ে জিতিয়ে আনছে। কিছু দালাল মিডিয়া এদের কু কীর্তি গুলো কে নানা ভাবে চাপা দিয়ে প্রচার করছে। মানুষের জীবনের সমস্যা গুলো সব অন্ধকারে। আমি বুঝতে পারছি না আর কতো টাকা এবং কত মানুষ মরলে এরা ক্ষমতা থেকে যাবে। মানুষের জীবন জীবিকা বাঁচাতে সত্যিই আজ এখুনি এদের ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়া দরকার। আর কত কোটি টাকা নিজের এ্যাকাউন্টে জমলে তবে এই ক্ষমতার লোভ যাবে। সব মানুষ শেষ হয়ে গেলে টাকার এতো লোভ। আমার তো মনে হচ্ছে এখন পর্যন্ত যত কোটি টাকা করে নিয়েছে তাতে চৌদ্দ পুরুষ নয় আঠাশ পুরুষ বসে খাবে। টাকা তো অনেক জমানো হয়েছে আর কত চাই, সাধারণ মানুষের জীবন অতিষ্ঠ তাড়াতাড়ি সম্ভব ক্ষমতা থেকে যান। মানুষ কে খেয়ে পড়ে শান্তিতে থাকতে দিন, আবার দশ বছর আগের পশ্চিমবঙ্গ ফিরিয়ে দিন। টাকার জন্য ক্ষমতা দখল করা দরকার ছিল হয়েছে, এবার দয়া করে রেহাই দিন ক্ষমতা ছাড়ুন, আপনার যেমন ভাই ভাইপো দের জন্য কোটি কোটি টাকার প্রয়োজন ছিলো সারা রাজ্যে ওরকম অনেক ভাই ভাইপো রা আজ কোটি কোটি টাকার মালিক আপনার আর্শীবাদে। সাধারণ মানুষ ও বেকার এবং চাকরি জীব প্রত্যেক মানুষের জীবন যাপন আজ দূর্বিষহ হয়ে উঠেছে। এর আগে বাম বা কংগ্রেস সরকার পরিচালনা করেছে এত দূর্নীতি এত মন্ত্রী সাংসদ জেল খাটে নি। সারা বিশ্বে বাঙালির মাথা হেঁট হয়ে গেল।আর কেন্দ্রীয় সরকার যিনি আচ্ছা দিন আনবেন বলে বিজ্ঞাপন দিয়ে ক্ষমতায় এলেন, এখন তিনি পকোড়া ভাজতে বলছেন। আপনি চপ ভাজতে বলছেন সাইকেল সারার দোকান করতে বলছেন মুড়ি ভাজতে বলছেন, একবার ভেবে দেখেছেন কে কিনবে মানুষের কাছে টাকা নেই, কারণ কেন্দ্র আর রাজ্যের করুণায় এই রাজ্যের কর্মী কুল সর্ব নিম্ন দেড় হাজার টাকা বেতনে চাকরি করে। (মি ডে মিলের রান্না করার কর্মী) অথচ খেলা মেলা উৎসব অনুদান সব করার জন্য টাকা আছে কেবল বেতন দেওয়ার টাকা নেই। দাবি করলেই নানা অত্যাচার, বেতন বাড়ানোর জন্য আর কত দিন অনশন করবে বলুন। ওরা তো ভেবেছ রোজ রোজ না খেয়ে মরার থেকে অনশন করে মরা ভালো। প্রতি দিন যে ভাবে বেকার বাড়ছে, দেশে এখন গত 45 বছরের পর বেকার সংখ্যা বেশি, ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা বেশি। আর ও কিছু মানুষ কে ডিটেনশন ক্যাম্পে বন্দী করে বেকার আর ক্ষুধার্ত মানুষের সংখ্যা বাড়াতে চাইছে। আর কতো কোটি টাকার মালিক হলে তবেই ক্ষমতা ছাড়বেন এই সব অর্থ পিপাসু মানুষ গুলো।
Anulekhon.blogspot.com
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
বাঙালি ও বর্তমান ভারত।
(ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...

-
সরস্বতী পুজোর পদ্ধতি, পরপর যা করতে হবে।১)আচমন ২)বিষ্ণু স্মরণ ৩)স্বত্ত্বি বাচন ৪) স্বত্ত্বি সূক্ত ৫) সাক্ষ্য মন্ত্র ৬) বরণ ৭) সংকল্প ৮) স...
-
আমি এর আগে একটি ব্লগে লিখেছি, দুর্গা যষ্টী পূজার মন্ত্র ।এখানে বলি আমি পণ্ডিত নই, বিভিন্ন ধরনের বই পড়ে, আর দু একজন ব্রাহ্মণের সাথে কাজ ...
-
ছবি টি কীসের বা কোন প্রাণীর নিশ্চয়ই বলে দিতে হবে না। মানুষের প্রথম পোষ মানা প্রথম প্রাণী, হয়তো অনেকেই পড়ে বলবেন এবার নতুন কী এতো আমরা স...
No comments:
Post a Comment