খবরের কাগজ দূর দর্শন আর যে সব সোশাল মিডিয়া বা অন লাইন খবরের কাগজ পত্র চ্যানেল সর্বত্র এসব খবর থাকে না, দেখাও না। ওই সব মিডিয়াতে গরীব মানুষের দাবি চাকরি হীন বেকারের দাবি, নিয়ে যে দল বা যারা প্রতি নিয়ত লড়াই করে চলেছে সে সব খবর ঐ সব মিডিয়াতে স্থান নেই। থাকলেও দূরবীন দিয়ে দেখতে হবে। মানুষের প্রতি দিনের জীবন যন্ত্রণা জিনিস পত্রের দাম বৃদ্ধি আর চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা করা যুবকের খবর, চাকরি তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি হয় নি অনশন করতে বাধ্য হচ্ছেন। বেতন বৃদ্ধির দাবিতে প্রতি মুহূর্তে আন্দোলনে নামতে হচ্ছে। কোটি কোটি টাকা নেতা মন্ত্রীরা লুট করে নিয়ে যাচ্ছে। মুনাফা খোর ব্যবসায়ী দের শোষণে জর্জরিত শ্রমিক সমাজ
, জনগণের করের টাকা আজ লুট হয়ে যাচ্ছে। হাজার হাজার কৃষক ফসলের দাম না পেয়ে আত্মহত্যা করতে বাধ্য হচ্ছেন। মিথ্যা প্রতিশ্রুতি চাকরির মিথ্যা চাকরির মিথ্যা বিজ্ঞাপন দিয়ে ব্যাঙ্কের মাধ্যমে বেকার ছেলে মেয়েদের কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা তোলা হচ্ছে। সত্যি যদি চাকরি দিত তাহলে ঐ টাকায় কয়েক বছর বেতন দেওয়া হয়ে যেত। সরকার পরিবর্তনের পর পর মানুষ শুনেছে চিটফাণ্ড কেলেঙ্কারি, নেতা মন্ত্রী সাংসদ জেল হাজতে গেছে। এসবের পরও ঐ সব মিডিয়াতে চটক দারি প্রচার করে মানুষ কে বিভ্রান্ত করে চোর তোলা বাজি দাঙ্গা বাজের দল যাতে ভোট পায় তার ব্যবস্থা করে দিয়েছে। আমি তো বুঝতে পারছি না সাধারণ মানুষ কি করে এই এরকম একটা চোর চিটিংবাজ দল কে ভোট দিয়ে জিতিয়ে দিচ্ছে। একটা দল দিল্লিতে বসে মানুষের নাভিঃশ্বাস তুলে দিয়েছে। আর রাজ্যের কথা নাই বা বললাম চোর চোর চিন্তা গুলো একবার এ দল তো আরেক বার ও করছে। সাধারণ মানুষ কে ভয় দেখিয়ে সামান্য উপহার উপঢৌকন দিয়ে ভোটে নির্বাচিত হয়ে কোটি কোটি টাকার মালিক হচ্ছে। আজ আমাদের রাজ্যে তথা গোটা দেশে অরাজকতা চলছে। চটক দারি প্রচার করে ঐ মিডিয়া গুলো আরও বিভ্রান্ত করে দিচ্ছে, মানুষের ভালো মন্দ বিচার বোধ হারিয়ে গেছে, মিডিয়ার চটক দার প্রচারে। চোর কে ভোট দিয়ে বসে থাকছে। বাম আমলে এত চোর ছিল না, অনেক তদন্ত কমিশন হোল বাম নেতারা কেউ জেলে গেল না। ওই সব মিডিয়াতে এসব খবর একবারও প্রচার পেল না। সাধারণ মানুষ কে বিভ্রান্ত করে মানুষের দুঃখের কারণ আজ ঐ সব মিডিয়া ও আজ মুনাফার শিখরে।
No comments:
Post a Comment