৫ ই সেপ্টেম্বর ভারত বর্ষ জুড়ে পালিত
হবে, 'শিক্ষক দিবস' ডঃ সর্ব পল্লী রাধাকৃষ্ণাণের জণ্ম দিন। ব্যক্তিগত জীবনে উনি শিক্ষক ছিলেন, স্বাধীন ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়ে ছিলেন দুবার।
এই বিখ্যাত ব্যক্তির জণ্ম দিন শিক্ষক দিবস হিসাবে পালিত হয় ভারতে। আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস ৫ই অক্টোবর। যাহোক ভারতের সব রাজ্যের সঙ্গে এই রাজ্যের সরকার শিক্ষক দের সণ্মান জানাতে প্রতি বছরের মতো এ বছরও ৫ই সেপ্টেম্বর কলকাতার নজরুল মঞ্চে একটি সভা আহ্বান করেছেন। সেই সভায় শিক্ষক দের মধ্যে থেকে শিক্ষক রত্ন খুঁজে সরকার শিক্ষা রত্ন দেবেন বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে এই পুরস্কার দেওয়া শুরু করেছে, খুব ভালো জিনিস। আমি মনে করি এই পুরস্কার আগেই দেওয়া হয়ে গেছে, কেবল প্রাথমিক শিক্ষক নয়, কম্পিউটার শিক্ষক, বৃত্তি শিক্ষার শিক্ষক, পার্শ্ব শিক্ষক, এস এস সি পাশ করা হবু শিক্ষক, SSK, MSK শিক্ষক, উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষা বন্ধু ভাই বোন দের, ঐ রত্ন পুরস্কার অনেক আগেই দেওয়া হয়েছে। মনে নেই, কয়েক দিন আগে কল্যাণী তে পার্শ্ব শিক্ষক দের এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, এর ফলে পার্শ্ব শিক্ষক দের আগষ্ট মাসের বেতন এখন হয় নি। তার আগে প্রাথমিক শিক্ষক দের,অন্যান্য সব ধরনের শিক্ষার সাথে যুক্ত আন্দোলনের ব্যক্তি দের এই রত্ন দেওয়া হয়েছে। জল কামান, পুলিশের লাঠি, গ্রেফতার করে জেলে, আন্দোলন করলেই দূরে বদলি, সেই রত্ন পুরস্কারও দেওয়া হয়েছে। ডিএ চাইলে ঘেউ ঘেউ, আন্দোলনে দাও দাও করা বলা যাবে না। সব থেকে বড়ো রত্ন খবরের কাগজের সাংবাদিকরা দিয়েছে, আট হাজার দশ হাজার টাকা করে আগামী ১লা আগষ্ট থেকে বেতন বৃদ্ধি হচ্ছে বলে প্রচার করে। আমার মতে ঐ সব সংবাদদাতার কাছ থেকেই ঐ বেতনের টাকা আগষ্ট থেকে নেওয়া উচিত। সব থেকে বড় রত্ন পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, সর্ব শিক্ষার দেওয়া পোষাকের টাকা ও কম্পোজিট গ্রান্টের টাকা মিলে প্রায় দু লক্ষ টাকার উপর বিদ্যালয়ের টাকা, সেই সব বিদ্যালয়ের সভাপতি অর্থাৎ শাসক দলের তিনি কথায় কথায় চেকে স্বাক্ষর না করার হুমকি দিয়ে রাখছেন। প্রধান শিক্ষক কে এমন শিক্ষা রত্ন পুরস্কার দিচ্ছেন বলবার নয়। টাকা তিনি খরচ করেও আর টাকা পাচ্ছেন না। এ রকম শিক্ষা রত্ন পুরস্কার কিন্তু শাসক দলের সিঙ্গুর এলাকাতেও আছে। সরকারি টাকা না খরচ করতে দিলে দরকার নেই, কিন্তু যে টা খরচ করে ফেলেছে, বলা হয়েছে ঐ টাকা থেকে সব খরচ করতে পারে। তাহলেই হয়েছে, শিক্ষকের বেতনের টাকা আর বাড়ি নিয়ে আসতে হবে না। পাওনা দার রা গলায় গামছা দিয়ে আদায় করবে। জানি না যে সব সভাপতি এরকম করছেন, তাদের মনের কথা কী? আহারে শিক্ষক দের আর কত রকমের শিক্ষা রত্ন দিদি উপহার দেবেন।
হবে, 'শিক্ষক দিবস' ডঃ সর্ব পল্লী রাধাকৃষ্ণাণের জণ্ম দিন। ব্যক্তিগত জীবনে উনি শিক্ষক ছিলেন, স্বাধীন ভারতের রাষ্ট্রপতি হয়ে ছিলেন দুবার।
এই বিখ্যাত ব্যক্তির জণ্ম দিন শিক্ষক দিবস হিসাবে পালিত হয় ভারতে। আন্তর্জাতিক শিক্ষক দিবস ৫ই অক্টোবর। যাহোক ভারতের সব রাজ্যের সঙ্গে এই রাজ্যের সরকার শিক্ষক দের সণ্মান জানাতে প্রতি বছরের মতো এ বছরও ৫ই সেপ্টেম্বর কলকাতার নজরুল মঞ্চে একটি সভা আহ্বান করেছেন। সেই সভায় শিক্ষক দের মধ্যে থেকে শিক্ষক রত্ন খুঁজে সরকার শিক্ষা রত্ন দেবেন বর্তমান সরকার ক্ষমতায় এসে এই পুরস্কার দেওয়া শুরু করেছে, খুব ভালো জিনিস। আমি মনে করি এই পুরস্কার আগেই দেওয়া হয়ে গেছে, কেবল প্রাথমিক শিক্ষক নয়, কম্পিউটার শিক্ষক, বৃত্তি শিক্ষার শিক্ষক, পার্শ্ব শিক্ষক, এস এস সি পাশ করা হবু শিক্ষক, SSK, MSK শিক্ষক, উচ্চ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক এবং শিক্ষা বন্ধু ভাই বোন দের, ঐ রত্ন পুরস্কার অনেক আগেই দেওয়া হয়েছে। মনে নেই, কয়েক দিন আগে কল্যাণী তে পার্শ্ব শিক্ষক দের এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, এর ফলে পার্শ্ব শিক্ষক দের আগষ্ট মাসের বেতন এখন হয় নি। তার আগে প্রাথমিক শিক্ষক দের,অন্যান্য সব ধরনের শিক্ষার সাথে যুক্ত আন্দোলনের ব্যক্তি দের এই রত্ন দেওয়া হয়েছে। জল কামান, পুলিশের লাঠি, গ্রেফতার করে জেলে, আন্দোলন করলেই দূরে বদলি, সেই রত্ন পুরস্কারও দেওয়া হয়েছে। ডিএ চাইলে ঘেউ ঘেউ, আন্দোলনে দাও দাও করা বলা যাবে না। সব থেকে বড়ো রত্ন খবরের কাগজের সাংবাদিকরা দিয়েছে, আট হাজার দশ হাজার টাকা করে আগামী ১লা আগষ্ট থেকে বেতন বৃদ্ধি হচ্ছে বলে প্রচার করে। আমার মতে ঐ সব সংবাদদাতার কাছ থেকেই ঐ বেতনের টাকা আগষ্ট থেকে নেওয়া উচিত। সব থেকে বড় রত্ন পুরস্কার দেওয়া হয়েছে, সর্ব শিক্ষার দেওয়া পোষাকের টাকা ও কম্পোজিট গ্রান্টের টাকা মিলে প্রায় দু লক্ষ টাকার উপর বিদ্যালয়ের টাকা, সেই সব বিদ্যালয়ের সভাপতি অর্থাৎ শাসক দলের তিনি কথায় কথায় চেকে স্বাক্ষর না করার হুমকি দিয়ে রাখছেন। প্রধান শিক্ষক কে এমন শিক্ষা রত্ন পুরস্কার দিচ্ছেন বলবার নয়। টাকা তিনি খরচ করেও আর টাকা পাচ্ছেন না। এ রকম শিক্ষা রত্ন পুরস্কার কিন্তু শাসক দলের সিঙ্গুর এলাকাতেও আছে। সরকারি টাকা না খরচ করতে দিলে দরকার নেই, কিন্তু যে টা খরচ করে ফেলেছে, বলা হয়েছে ঐ টাকা থেকে সব খরচ করতে পারে। তাহলেই হয়েছে, শিক্ষকের বেতনের টাকা আর বাড়ি নিয়ে আসতে হবে না। পাওনা দার রা গলায় গামছা দিয়ে আদায় করবে। জানি না যে সব সভাপতি এরকম করছেন, তাদের মনের কথা কী? আহারে শিক্ষক দের আর কত রকমের শিক্ষা রত্ন দিদি উপহার দেবেন।
No comments:
Post a Comment