Anulekhon.blogspot.com

Thursday, 12 September 2019

তোমাদের দীপ্ত চলার ঘায়, শাসক ভয় পায়।

আজকের মিছিল হোক আগামীর সূর্য উদয়। বাংলায় ফিরে আসুক আবার লাল নিশান। বাংলা আজ নাগিনীর বিষাক্ত নিঃশ্বাসে ভরে উঠেছে। গত ২০০৬ সালে সিঙ্গুরের বুকে বেকার ছেলে মেয়েদের কাজ পাওয়া আশা কে, তাড়িয়ে গুজরাতের সানন্দে পাঠানো,এবং শেষ পর্যন্ত পর্যন্ত ডেনামাইট দিয়ে গুঁড়িয়ে দিয়ে শেষ করে দেওয়া হয়েছে প্রায় তৈরি একটা কারখানা কে, কেবল সিঙ্গুর নন্দী গ্রামের পাশে নয়াচর, যেখানে কেমিক্যাল হাব, আর শালবনি, রঘুনাথপুর ও রাজার হাটে তথ্য প্রযুক্তি শিল্প সব আজ শ্মশান।  ডানলপ খোলার মিথ্যে প্রতিশ্রুতি, জেসপ থেকে শুরু করে বিভিন্ন কল কারখানা অধিগ্রহণের মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষষমতায় এসে আজ সব ফাঁকা, উল্টে হিন্দ মোটর বন্ধ হয়ে গেছে, জুট মিল প্রায় সব বন্ধ। সরকারি চাকরি সে তো কাগজের বিজ্ঞপ্তি, এবং কাগজে কলমে এতো বেকার চাকরি পেয়েছে, রাজ্যে আর বেকার নেই। চাকরির তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা ও অনশন করতে হচ্ছে। সরকারি কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি সেত তথৈবচ, দান খয়রাতি চলছেই, নতুন করে আবার পুরোহিত ভাতা শুরু হচ্ছে, দুর্গা পূজ, ক্লাব বছরে পাঁচ শ হাজার টাকা পাওয়ার জন্য এবং বিভিন্ন মিথ্যের ফাঁদে মানুষ আজ দিশেহারা। আর এক দিকে ধর্মের জিগির তোলা হচ্ছে, পিটিয়ে মেরে দেওয়া, আবার হুমকি আসছে, দু কোটি মানুষ কে পশ্চিমবঙ্গ থেকে তাড়ানো হবে। সেখানে ও ধর্মের জিগির, দেশের মানুষ আজ দেখছে এক আর হচ্ছে আর এক। বিভিন্ন রকম চমক দিয়ে মানুষ কে ভুলিয়ে রেখে দেশটা কে বেচে দেবার মতলব করছে, দিল্লি সরকার। এর বিরুদ্ধে ও সমগ্র সমাজ পরিবর্তনের ডাক, সব হাতে কাজ সব পেটে ভাত, সত্যিই ধর্ম পালন মানুষ তখন করবে যখন তাদের পেটে ভাত থাকবে। তোমরা তোমাদের দাবি আদায়ের জন্য আরও এগিয়ে যাও। আমিও তোমাদের পেছনে আছি, যতই আসুক ঝড় তুফান, থামবে না এ চলা। এগিয়ে

No comments:

Post a Comment

বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...