Anulekhon.blogspot.com

Tuesday, 6 August 2019

তোরা যে যা বলিস ভাই, আমার কোনো বদল নাই।

সরকারি কর্মীরা ডিএ মামলায় স্যাটে জিতেছে, রায়ের কপি সরকারের কাছে দেওয়া হয়েছে। পে কমিশন তো সে তো এই আর মনে হয় দিনের আলো দেখবে না। এই সরকার যত দিন থাকবে পে কমিশন সে স্বপ্ন হয়ে থেকে যাবে। যদি বা ডিএ মামলায় স্যাটে জয় লাভ করে আশার আলো দেখতে পেয়েছেন। সে আশায় বালি সরকার জন গনের করের টাকায় উচ্চ আদালতে যাওয়ার পথে। তবে এটাও ঠিক সরকারি কর্মীরা এটা জানত এ সরকার কর্মচারী মারা সরকার। কর্মীদের বেতন কম দিয়ে পারলে না দিয়ে 'উৎসব আনন্দে খরচ করা, দান খয়রাতি করা তাহলেই ভোটে জেতা যাবে। অমিত মিত্র মতো অর্থ মন্ত্রী যত দিন থাকবে ততদিন এই রাজ্যের কর্মীদের বেতন পাওয়া মুশকিল আছে। নিজেদের বেতন বৃদ্ধি করতে কমিশন গঠন করতে হয় টপাটপ বৃদ্ধি হয়ে যায়। আর কর্মী দের সময় কেবল কাজ করে যাও টাকা নেই, দেব কোথা থেকে। নতুন একটা বিষয় শুরু হয়েছে, দিদি কে বল আরে বলে কি লাভ, উল্টে ক্ষতি হবে। সাধারণ মানুষ কে বলছি, এই সরকার বেকার দের চাকরি দেয় না। টাকা খরচের ভয়, কেবল কাগজে কলমে বিজ্ঞাপন বা বিজ্ঞপ্তিতে ভর্তি চাকরির আবেদন করার জন্য। বেকার ছেলে মেয়ে দের থেকে পরীক্ষা ফি বাবদ মোটা টাকা তোলার জন্য। খুব সাবধান চরম মিথ্যে বাদী জোরচোর তোলা বাজ কাট মানি খোর সরকার এ রাজ্যে এসেছে। কচি কচি বাচ্ছার খাদ্যের টাকা, তাদের পোষাকের টাকা কোনো কিছুতেই কাট মানি বন্ধ নেই। জন সংযোগের নামে সাধারণ মানুষের অবস্থান জেনে নিয়ে, তাকে আরও কি করে বিপাকে ফেলতে পারে তার পরি কল্পনা করা এদের কাজ। দেখছেন না সরকারি কর্মীদের হাতে না মেরে ভাতে মারছে। কোটি কোটি টাকা মামলা দায়ের করতে খরচ তবু ডিএ দেওয়া হবে না। বেতন কমিশন সে কোথায় নিরুদ্দেশ হয়ে গেছে, খুঁজে আনতে হবে। ধন্যবাদ দিদি আপনি বেঁচে থাকুন আরও কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে যান।

No comments:

Post a Comment

পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার সরকারি দপ্তরে শেষ চেষ্টা।

উপরের ছবি টা একটা স্কীনশট নেওয়া ছবি। ছবি টি সম্পর্কে কিছু কথা বলি তার পর অন্য কিছু কথা লেখা যাবে। ছবির দুটি অংশ উপরের অংশ একজন শিক্ষক যিনি ...