Anulekhon.blogspot.com

Monday, 5 August 2019

জি বাংলা সারেগামাপা গায়ক নোবেল কথা একদম ঠিক।


বাংলা দেশের আবৃত্তি 
বাংলা দেশের আবৃত্তি গায়ক নোবেল একদম ঠিক কথা ও সত্য কথা বলেছেন। যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ঐ গানটা যখন লেখা হয়েছিল। আমার সোনার বাংলা আমি তোমায় ভালবাসি। সেই সময় বাংলা এক ছিল বাংলা ভাগ হয়নি। আমার মনে হয় গানটি কবিগুরু বঙ্গ ভঙ্গ বন্ধ করার আন্দোলনের সময় লিখেছেন। জানি না আমি সঠিক কিনা? যাই হোক কবিগুরু যখন এই গান লিখেছেন তখন বাংলা ভাগ হয় নি। কারণ কবিগুরু মারা গেছেন স্বাধীনতার আগে। আর দেশ স্বাধীন হয়েছে, ধর্মের নামে কিছু ক্ষমতা লোভী ইংরেজের দালাল বাংলা ভাগ করে দিয়ে ছিল, হিন্দু দের জব্দ করার জন্য, তাদের উদ্দেশ্য সফল হয়েছিল, ঐ বিশ্ব সেরা শান্তি ধর্মের লোক ওটা মানে পূর্ব বঙ্গ ওদের ওখানে হিন্দু ধর্মের লোক দের থাকতে হলে, ধর্ম পাল্টাতে হবে। আর যা সম্পদ আছে তা ভাগা ভাগাভাগি করতে হবে। এসব না মেনে নিতে পারলে দেশ ছেড়ে চলে যেতে হবে। যদি না যাও তাহলে কি হবে তা কল্পনা করতে পারবে না। যে মানুষ ওদের কথা না শুনেছে, তথাকথিত শান্তি ধর্মের লোক তাদের উপর অত্যাচার করে মেরে ফেলে দিয়েছে। সব অত্যাচারের কথা ভাষায় লেখা যাবে না। একটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখুন ওদের অনেকের নামের শেষে বা আগে একটা করে হিন্দু নাম আছে। এই কারণেই বলছি কবিগুরু রবীন্দ্র নাথ ঠাকুরের সেই সোনার বাংলা কে, ক্ষমতা লোভী ভারতীয় ইংরেজের পা চাটা কুত্তা আর শান্তির ধর্মের লোকজন ধ্বংস করে দিয়েছে। সেই কারণেই আমিও মনে করি ঐ আবৃত্তি কার ঠিক কথা বলেছে। আর ওদের সুযোগ করে দেয় জি বাংলা সহ বিভিন্ন ভারতীয় বাংলা চ্যানেল যাতে ওখান কার কিছু মানুষ চ্যানেল দেখে। আমি জানি না কজন মানুষ দেখে ওসব। আমি যতদূর জানি ঐ শান্তি ধর্মের অর্থাৎ সত্যিই যদি ঐ শান্তি ধর্মের লোক হয় তবে দূরদর্শণ বা টিভি চ্যানেল দেখা বন্ধ। একমাত্র ধর্মের বিষয়ে চ্যানেল ছাড়া,ন এই কারণে ও দেশে জাকির নায়েক অতো জনপ্রিয়।বর্তমানে বাংলাদেশ আর সোনার বাংলা নেই, ওরা সব ধ্বংস করে দিয়েছে। সেই কারণেই আমার মনে হয় ঐ আবৃত্তি গায়ক ঠিক কথা বলেছে। বাংলার শিক্ষা সংস্কৃতি বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান, যা সুন্দর একটা ছবির মতো সুন্দর ছিল তা ঐ তথাকথিত শান্তির ধর্মের লোকজন ধ্বংস করে দিয়েছে। সেই কারণেই কারণেই কবিগুরুর সোনার বাংলা আর নেই, তাই আমি মনে করি ঐ আবৃত্তি গায়ক ঠিক কথা বলেছে। 

No comments:

Post a Comment

পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক শিক্ষা শেষ করার সরকারি দপ্তরে শেষ চেষ্টা।

উপরের ছবি টা একটা স্কীনশট নেওয়া ছবি। ছবি টি সম্পর্কে কিছু কথা বলি তার পর অন্য কিছু কথা লেখা যাবে। ছবির দুটি অংশ উপরের অংশ একজন শিক্ষক যিনি ...