শিক্ষক কুলের সমস্যা আর গেল না। এই মি ডে মিল নিয়ে, হুগলি জেলার মেনু দু রকম বুধবার দিন মাংস আছে একদিকে ও অন্য দিকে বৃহস্পতিবার মাংস খাওয়াবার এবার দিন। মাননীয়া মুখ্যমন্ত্রী পূর্ব বর্ধমান মানে বসে, বিভিন্ন জেলার বিভিন্ন রকমের মেনু দেখে নির্দেশ দেন, যে মেনু থেকে মাছ ও ডিম বাদ দিয়ে দিতে হবে। সনণ্মানীয়া মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে অনুযায়ী, রাজ্য শিক্ষা দপ্তর থেকে একটি নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। যে খানে বলা হয়েছে পুষ্টি কর খাদ্য দিতে হবে, মি ডে মিলের নজর দারি বাড়াতে হবে। এবার যে হেতু ওখানে মাংস বাদ দিতে বলেন নি, এবং হুগলি জেলা কোন নির্দেশ জারি করেনি,
এই নির্দেশ গুলো পড়ে দেখুন তাহলেই বোঝা যাবে, আছে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষার অধিকার রাজ্য দফতরের আদেশ নং সহ
আদেশ।
এবার শিক্ষকেরা ভাবিয়া পায় না কুল, সর্বোচ্চ আধিকারিকদের লিখিত আদেশ পালন করিবে, না স্থানীয় অফিসারের মৌখিক আদেশ।
কোন আদেশ পালন করিবে ভাবিয়া পায় না কুল।
এই নির্দেশ গুলো পড়ে দেখুন তাহলেই বোঝা যাবে, আছে পশ্চিমবঙ্গের শিক্ষার অধিকার রাজ্য দফতরের আদেশ নং সহ
আদেশ।
এবার শিক্ষকেরা ভাবিয়া পায় না কুল, সর্বোচ্চ আধিকারিকদের লিখিত আদেশ পালন করিবে, না স্থানীয় অফিসারের মৌখিক আদেশ।
কোন আদেশ পালন করিবে ভাবিয়া পায় না কুল।
No comments:
Post a Comment