ছবি টি অন লাইন আনন্দ বাজার পত্রিকায় বেড়িয়ে ছিল ।
উৎসব মুখর বাংলা, না বাংলাদেশ নয় পশ্চিমবঙ্গে, আবার উৎসব এই উৎসব হতো কেবল বর্ধমান জেলায়, এ বছর সারা পশ্চিমবঙ্গের সব জেলায় হবে । কারণ শিল্প হীন কাজ হীন পশ্চিমবঙ্গের এটা বড়ো শিল্প, কল কারখানা হচ্ছে না। পুরানো কল কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সরকারি দপ্তরের চাকরি নেই, কেবল ঘোষণা আছে, কী অবস্থা বাংলার । দীর্ঘ দিন SSC এবং PSC পরীক্ষা হয় না। PSC দপ্তর উঠে গেছে, মাঝে মাঝে পরীক্ষার নামে প্রহসন হয়। বেকার ছেলে মেয়ে রা কোনো কোনো সময় পরীক্ষার ফিস দিয়ে ফর্ম পুরণ করে হতাশ হয়ে পরে, সেই রকম একটা খারাপ খবর আজ পড়লাম TDN বাংলা অনলাইনে কাগজে ছেলে টি জমি বিক্রির টাকা দিয়ে DELED training করে চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে SSC অফিসের সামনে বিক্ষোভ, কিন্তু এই সরকারের মানবিকতা নেই, মানুষ মরলে এই সব মন্ত্রী নেতা দের আনন্দ হয়। সারদা রোজভ্যালীর এজেন্টরা টাকা ফেরত দিতে না পারলে, লোকজন ঝামেলা করলে অতিষ্ঠ হয়ে আত্মহত্যা করেছেন, নেতা মন্ত্রীরা আনন্দে ধর্ণা দিচ্ছেন ।মানুষ মরলে আনন্দ হয়, আমরা কেবল ক্ষমতা চাই, যে কোন ভাবে টাকা চাই, ক্লাব কে টাকা দেওয়া, মেলার নামক অনুষ্ঠান করে লোক সভা ভোটের আগে কিছু কর্মী কে টাকা পাওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া, এই খানে একটা কথা বলি, সরকারি যে কোন সাহায্য পেতে হলে, শাসক দলের সমর্থক হতে হবে, অন্যথায় জুটবে না। ভোট আসছে যে কোন ভাবে কর্মী দের টাকা দিতে হবে। তাই এই মেলা, কিছু দিন আগে ব্লকে ব্লকে কী কী উন্নয়ন হয়েছে তার প্রদর্শনী হয়ে গেল। প্রদর্শনী তে কী হলো নীল সাদায় মণ্ডপ, তার মধ্যে ফ্লেক্স ব্যানারে কী কী উন্নয়ন হয়েছে, এবং আর কী কী কাজ করতে হবে তার প্রচার সবটাই সরকারি টাকায়, তাতে কী হলো মণ্ডপ তৈরি করতে টাকা পাওয়া গেল। তারপর কী হলো আর না বলাই ভালো বুঝে নিন। মানুষ কিন্তু বুদ্ধি হীন নয়, কিন্তু কিছু মানুষ আছেন যারা এসব সমর্থন করে যাচ্ছে, সামান্য কিছু টাকা হলেও তারা ভাগ পায়। চাকরির তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা কিম্বা চিটফাণ্ডের টাকা ফেরত দিতে না পেরে এজেন্ট, কিম্বা টাকা ফেরত না পেয়ে সাধারণ মানুষ সর্বস্ব হারিয়ে আত্মহত্যা করছে, ঐ নেতা মন্ত্রী আর সেই সব বুদ্ধিজীবী যারা কথায় কথায় মোমবাতি মিছিল বের করতেন, তাদের কোনো বিবেক বুদ্ধি জাগ্রত হয় না । আমার মনে হয় এই সব মানুষ মানুষ মারা গেলে খুব আনন্দ করে ।
উৎসব মুখর বাংলা, না বাংলাদেশ নয় পশ্চিমবঙ্গে, আবার উৎসব এই উৎসব হতো কেবল বর্ধমান জেলায়, এ বছর সারা পশ্চিমবঙ্গের সব জেলায় হবে । কারণ শিল্প হীন কাজ হীন পশ্চিমবঙ্গের এটা বড়ো শিল্প, কল কারখানা হচ্ছে না। পুরানো কল কারখানা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সরকারি দপ্তরের চাকরি নেই, কেবল ঘোষণা আছে, কী অবস্থা বাংলার । দীর্ঘ দিন SSC এবং PSC পরীক্ষা হয় না। PSC দপ্তর উঠে গেছে, মাঝে মাঝে পরীক্ষার নামে প্রহসন হয়। বেকার ছেলে মেয়ে রা কোনো কোনো সময় পরীক্ষার ফিস দিয়ে ফর্ম পুরণ করে হতাশ হয়ে পরে, সেই রকম একটা খারাপ খবর আজ পড়লাম TDN বাংলা অনলাইনে কাগজে ছেলে টি জমি বিক্রির টাকা দিয়ে DELED training করে চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা করেছেন। নিত্যদিনের ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে SSC অফিসের সামনে বিক্ষোভ, কিন্তু এই সরকারের মানবিকতা নেই, মানুষ মরলে এই সব মন্ত্রী নেতা দের আনন্দ হয়। সারদা রোজভ্যালীর এজেন্টরা টাকা ফেরত দিতে না পারলে, লোকজন ঝামেলা করলে অতিষ্ঠ হয়ে আত্মহত্যা করেছেন, নেতা মন্ত্রীরা আনন্দে ধর্ণা দিচ্ছেন ।মানুষ মরলে আনন্দ হয়, আমরা কেবল ক্ষমতা চাই, যে কোন ভাবে টাকা চাই, ক্লাব কে টাকা দেওয়া, মেলার নামক অনুষ্ঠান করে লোক সভা ভোটের আগে কিছু কর্মী কে টাকা পাওয়ার ব্যবস্থা করে দেওয়া, এই খানে একটা কথা বলি, সরকারি যে কোন সাহায্য পেতে হলে, শাসক দলের সমর্থক হতে হবে, অন্যথায় জুটবে না। ভোট আসছে যে কোন ভাবে কর্মী দের টাকা দিতে হবে। তাই এই মেলা, কিছু দিন আগে ব্লকে ব্লকে কী কী উন্নয়ন হয়েছে তার প্রদর্শনী হয়ে গেল। প্রদর্শনী তে কী হলো নীল সাদায় মণ্ডপ, তার মধ্যে ফ্লেক্স ব্যানারে কী কী উন্নয়ন হয়েছে, এবং আর কী কী কাজ করতে হবে তার প্রচার সবটাই সরকারি টাকায়, তাতে কী হলো মণ্ডপ তৈরি করতে টাকা পাওয়া গেল। তারপর কী হলো আর না বলাই ভালো বুঝে নিন। মানুষ কিন্তু বুদ্ধি হীন নয়, কিন্তু কিছু মানুষ আছেন যারা এসব সমর্থন করে যাচ্ছে, সামান্য কিছু টাকা হলেও তারা ভাগ পায়। চাকরির তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও চাকরি না পেয়ে আত্মহত্যা কিম্বা চিটফাণ্ডের টাকা ফেরত দিতে না পেরে এজেন্ট, কিম্বা টাকা ফেরত না পেয়ে সাধারণ মানুষ সর্বস্ব হারিয়ে আত্মহত্যা করছে, ঐ নেতা মন্ত্রী আর সেই সব বুদ্ধিজীবী যারা কথায় কথায় মোমবাতি মিছিল বের করতেন, তাদের কোনো বিবেক বুদ্ধি জাগ্রত হয় না । আমার মনে হয় এই সব মানুষ মানুষ মারা গেলে খুব আনন্দ করে ।
কী বলবেন তাঁবেদার, না অন্য কিছু বলবেন । সাধারণ মানুষ এদের কাছে পশুর অধম, এই সব স্বার্থান্বেষী পদলোভী অর্থ লোভী মানুষ না অমানুষ জানি না। এরা বাট পারের সঙ্গ দিতে প্রস্তুত, যিনি চিটফাণ্ডের তদন্ত কে প্রহসনে পরিনত করে, বাটপারা যাতে ধরা না পরে তার ব্যবস্থা পাকা করে দিয়েছেন, তাকে বাঁচাতে মঞ্চ বেঁধে নাটক হলো সরকারি টাকা ধ্বংস হলো। সেই মঞ্চে হাজির, আপনার আমার করের টাকা একদিকে মেলা করে ধ্বংস অর্থাৎ কাট মানি পাইয়ে দেওয়ার ব্যবস্থা। পশ্চিমবঙ্গের অবস্থা এরকম লুটে নাও লুটে নাও, যত রকম ভাবে পার টাকা লোট লুটের রাজত্ব। বিবেক ন্যায় নীতি বিসর্জন দিয়ে, কে মরল কে বাঁচল দেখার দরকার নেই।
No comments:
Post a Comment