ছবিটি ডেইলি হান্ট নিউজ ওয়েব সাইট থেকে নেওয়া। রাজ্য বাজেটের মূল ঘোষণা গুলো দেখুন। আশা ও অঙ্গনওয়াড়ি কর্মী দের স্মার্টফোন দেওয়া হবে দু শো কোটি টাকা বরাদ্দ। লাভ কার আম্বানির কারণ সরকার ফিচার ফোনে রিচার্জ কুড়ি টাকা করে দিয়েছে। আর স্মার্ট ফোন সব থেকে কম দু শো টাকা। আর আছে কাট মানির ব্যবস্থা, কীভাবে বলছি কোচবিহার জেলার মাধ্যমিক পরীক্ষার তথ্যটা দেখে নিনি। তারপর বলছি কেন এটা হয়েছে।
এটা ফেসবুকে দীপক রায়ের দেওয়া তথ্য। দেখুন মাধ্যমিক পরীক্ষা দিতে হলে রেজিস্ট্রেশন করতে হয় নবম শ্রেণিতে যারা নবম শ্রেণিতে রেজিস্ট্রেশন করে বা নবম শ্রেণিতে পড়ে তাদের সবুজ সাথীর সাইকেল দেওয়া হয়। তাহলে বোঝা যাচ্ছে ঐ জেলায় ৪৫ হাজার সাইকেল এসেছে বা ৯ হাজার সাইকেল বিলি করে ৪৫ হাজার দেখানো হয়েছে। অর্থাৎ ভুয়ো পরীক্ষার্থী ৩৬ হাজার। এবার হিসাব করে দেখুন ৩৬ হাজার সাইকেল কত টাকা দাম। আর এজন্য যত উপঢৌকন প্রকল্প যত প্রকল্প তত কাটমানি সামনে ভোট এসব না হলে মদ মাংস আসবে কোথা থেকে! আর সরকারী কর্মচারী দের ডি এ দিলে কাট মানি পাবে না। এই সরকার জানে ডি এ না দিলেও কিছু সরকারি কর্মচারী আনন্দ সহকারে ই ভি এম পাল্টে দেবে। মেমরি কার্ড বদল এগারো ঘন্টা ভোট হবার পর জমা আবার পনেরো কুড়ি দিন পর গগনা তার পরেও ব্যাটারি চার্জ থাকবে ৯৯% থেকে ১০০% এসব কথা বলার মত লোক নেই। কারণ যারা বলবে সেই সরকারি কর্মচারী গন কাটমানিতে পুষ্ট। বেশ চলছে। জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া, মানুষের আয় কমে গেছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা কমে গেছে ছোট খাটো দোকান মাছি তাড়াচ্ছ। কারণ সরকারি নিয়োগ নেই বেসরকারি নিয়োগ নেই কম বেতনের কর্মী বেশি পাঁচ ছ হাজার বা সব থেকে বেশি হলে দশ হাজার টাকা। আর এটাও ঠিক এই শাসক দল যেমন করে হোক ২০২৬ এ জিতবে উপঢৌকন দিয়ে মানুষ মরবে ভোটের নামে প্রহসন করা হবে। যেমন করে হোক জিতবে এবং বাঙালি জাতি আরো ধ্বংসের দিকে যাবে। শিক্ষা গেছে স্বাস্থ্য গেছে রোজগার গেছে মান সম্মান গেছে। বাঙালি আজ চোরের জাতিতে পরিনত হয়েছে এর থেকে বড় লজ্জার আর কি আছে!