Anulekhon.blogspot.com

Tuesday, 10 May 2022

ঋণে জর্জরিত শ্রীলঙ্কা, চলেছে লঙ্কা দহন।


 ছবি গুলো সব অন লাইন সংবাদ পত্র থেকে নেওয়া ।গত এপ্রিল মাসের প্রথম থেকেই শুরু হয়েছিল সঙ্কট অর্থনৈতিক সংকট। না বুঝে না ভেবে একটা সরকার তার ইচ্ছা মত ঋণ নিয়ে দেশের মানুষ কে আজ সংকটে ফেলে দিয়েছে। জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া, মানুষ খাদ্য সামগ্রী কিনতে পারছে না। সে দেশের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করেছেন, দেশ কে দেউলিয়া ঘোষণা করে দিয়েছেন। ঋণ শোধ করার টাকা নেই। এর মধ্যেই প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতির বাস ভবন আক্রান্ত একজন সাংসদ মারা গেছেন। বেশ কিছু সাংসদ মন্ত্রীর বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে আম জনতা।


মানুষ লাল ঝাণ্ডা নিয়ে পথে নেমেছে ধর্ম বর্ণ, সাদা কালো সকল মানুষের প্রতিরোধের জন্য আজ অশান্ত শ্রীলঙ্কা। এত বড়ো আন্দোলনের জন্য, শ্রীলঙ্কার সব মানুষ কে এক জায়গায় এনেছে পেটের খিদে, হ্যাঁ বন্ধু পেটের খিদে। জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোঁয়া, আমার বাংলা তথা পশ্চিমবঙ্গও সে দিকে যাচ্ছে। পশ্চিমবঙ্গেও জিনিস পত্রের দাম এখন আকাশ ছোঁয়া, দিন দিন ঋণ বাড়ছে বাড়ছে ভিক্ষারি, বাড়ছে বেকারি বাড়ছে অনুদান প্রাপ্ত মানুষের সংখ্যা কমছে মানুষের আয়। কেবল মাত্র ভোটের জন্যে, ভোটে জেতার লক্ষ্য একটাই লুটপাট একবার জিততে পারলেই কোটি কোটি টাকা। পশ্চিমবঙ্গের মানুষের ক্রয় ক্ষমতা আজ তলানিতে এসে ঠেকেছে। পশ্চিমবঙ্গ না শ্রীলঙ্কা হয়ে যায়।


শ্রীলঙ্কায় গৃহযুদ্ধের পরিবেশ। পশ্চিমবঙ্গে এই পরিস্থিতি তৈরির দিকে নিয়ে যাচ্ছে বর্তমান সরকার। 

Wednesday, 4 May 2022

ঋণের ফাঁদে বাঙালি।

 আপামর বাঙালির মাথায় এখন ঋণের বোঝা। বর্তমান সরকারের ঋণের পরিমাণ দেখে নিন।


বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ জনগণের মাথায় ঋণের বোঝা বর্তমান সরকারের ঋণের পরিমাণ ৫২৮৮৩৩.০৫ কোটি টাকা। দিন দিন আরও বেড়ে চলেছে ঋণের পরিমাণ। অথচ রাজ্যে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ নেই, সরকারি কর্মীদের ডি এ নেই, কেবল দূর্নীতি আর লুটে খাওয়া ছাড়া আর কোথাও টাকা নেই। কীভাবে লুট করার যায় তার জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ভাতা দেওয়ার ঘোষণা, সরকারি অফিসে তালা ঝুলিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দুয়ারে সরকার, দুয়ারে রেশন, দুয়ারে মদ, হাজারো সাথী, ভাণ্ডার, আর শ্রীর তো শেষ নেই। টাকা আসছে কোথা থেকে কেন ঋণ করে। শোধ করবে কে? কেন জনগণ অতিরিক্ত কর দিয়ে অধিক মূল্যে জিনিস পত্র কিনবে। নীচু তলার সরকারি কর্মী নিয়োগ বন্ধ সেই ২০১১ সালের পর থেকেই। কেবল সিভিক ভলেন্টিয়ার ছাড়া কারণ এরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে গাড়ি আটকে তোলা তুলতে পারে আর ভোটের সময় জেতায়। ডি এ বন্ধ নীচ তলার সরকারি কর্মীদের, কিন্তু উপর তলার যারা আই এ এস /আই পি এস /একজিকিউটিভ লেভেলের অফিসার তাদের বেতনের খামতি নেই। আই এ এস/আই পি এস এরা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী রাজ্যে এদের অতিরিক্ত বেতন দেয় কারণ একটাই কীভাবে বাঙালি জাতি টা কে ধ্বংস করা যায় তার মন্ত্রনা দেয় এরা এবং ভোটের কাজে সাহায্য  করে। এদের অধিকাংশই অবাঙালি এরা প্রত্যেকেই চায় বাঙালি জাতির ঐক্য ধ্বংস হোক। কাজ না থাক, কল কারখানা বন্ধ হয়ে যাক, নীচের তলায় সরকারি কর্মী নিয়োগ মানেই বাঙালির চাকরি পাওয়া সেখানেও বাধা, এই কিছু দিন আগের ঘটনা বিদ্যুৎ দফতরে আশি জন ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করা হয়েছে পঁচাত্তর জন অবাঙালি ছেলে মেয়েরা নিয়োগ পেয়েছে, আবার গত ডিসেম্বরে বারাকাপুর পুলিশ লাইনে নিয়োগ করা হবে ইন্টারভিউ দিতে হাজির প্রায় দু শ জন অবাঙালি ছেলে। আসলে বাঙালি কে কোন মতেই কাজ দিলে হবে না। আমাদের মুখ্যযমন্ত্রী কি করছেন এদের যত্ন করে বেশি করে বেতন দিয়ে রেখেছেন। কারণ ঐ একটাই লুট করতে সাহায্য করবে। বাঙালি যত ধ্বংস হবে তত এদের আনন্দ কারণ এরা বাঙালি জাতি কে দেখতে পারে না সেই স্বাধীনতার আগে থেকেই, সেই কারণেই বাংলা ভাগ, আরেকটা বিষয় দেখবেন অন্য রাজ্যে আর এস এস এবং দিদির মত আরেকটা ছোট দলের কাছে বাঙালি এখন রোহিঙ্গা মুসলিম এবং বাংলাদেশি বাঙালি উচ্ছেদ করতে এরা তৎপর। দিদি গোদী বাঁচাতে এ বিষয়ে একটি কথাও বলেন না। আন্দোলন তো দূরের কথা, জানি না বাঙালি আর কবে বুঝবে। 

Who can get free ration?

 TMC leader and there supporter can get free ration. But now same out of TMC supporter get ration and other Gov facility.

You can start building material supplies business you can get a license from legal body and then start this business but there is already has TMC lead syndicate. 

এদেশ থেকে দূর্নীতি যাবার নয়।

 যত দিন না সংবিধান সংশোধন করা হচ্ছে তত দিন এই দেশের থেকে দূর্নীতি, খুন, ধর্ষন, কোটি কোটি টাকা চুরি, ভোটের নামে প্রহসন চলবে । কারণ একটাই সংবিধানে আছে নাকি অপরাধির অপরাধ যদি চোখে দেখা যায় তাতেও সে আত্মপক্ষ সমর্থনে উকিল তথা আইনজীবী রাখতে পারে। আর আইনজীবী গন নিজের পেশা এবং কোটি টাকা ফ্রিস তথা পারিশ্রমিক পাবার জন্য এই সব দূর্নীতি গ্রস্থ মানুষের জন্য এমনকি জঘন্য অপরাধির হয়েও আইনের সহায়তা দিয়ে থাকে। কুখ্যাত অপরাধীও আইনের ফাঁক দিয়ে বেড়িয়ে যায় না হলে বর্তমান পশ্চিমবঙ্গে সি বি আই ডাকলেই সি বি আই ফোবিয়ায় আক্রান্ত হয়ে নামি হাসপাতালে ভর্তি হন অনায়াসে। ডাক্তার গন ভয়ে হোক ভক্তিতে হোক তাকে পরিষেবা দিয়ে রুগী তৈরি করে ভর্তি করে রাখে, এর পর আছে বিচার ব্যবস্থার ত্রুটি সে নাই বা লিখলাম এখুনি কোর্ট অবমাননা করা হয়েছে বলে আওয়াজ উঠবে। যাহোক আজকের লেখার কারনে পি চিদম্বরম, তিনি কংগ্রেসের শাসন কালে মন্ত্রী ছিলেন। আর এই রাজ্যের কংগ্রেস সভাপতি মাদার ডেয়ারি বিক্রির দূর্নীতি নিয়ে মামলা করেছে বর্তমান সরকারের বিরুদ্ধে। আর কংগ্রেস নেতা তথা এক সময়ের মন্ত্রী সরকারের বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ সরকারের হয়ে আইনের লড়াই করতে এসেছেন, এসে বিক্ষোভের মুখে পড়েন সে নিয়ে আবার ঐ দলের হাই কামাণ্ড ক্ষুব্ধ। কেমন একটা গোলমেলে ব্যপার না। দেশ থেকে দূর্নীতি সে দিন বন্ধ হয়ে যাবে যে কোন উকিল পেশার দোহাই দিয়ে দূর্নীতির বা খুন রাহাজানি, ধর্ষকের হয়ে আইনের লড়াই করতে আসবেন না।



বাঙালি ও বর্তমান ভারত।

 (ছবিটি নেট থেকে নেওয়া, একটি স্ক্রিনশট।) স্বাধীনতার পূর্বে ভারত কীরকম ছিল, ১৯৪৭ সালে ভাগ হওয়ার পর কেমন হয়েছে। কেন ভারত ভাগ করা হয়েছিল সে ...