আপামর বাঙালির মাথায় এখন ঋণের বোঝা। বর্তমান সরকারের ঋণের পরিমাণ দেখে নিন।
বর্তমান পশ্চিমবঙ্গ জনগণের মাথায় ঋণের বোঝা বর্তমান সরকারের ঋণের পরিমাণ ৫২৮৮৩৩.০৫ কোটি টাকা। দিন দিন আরও বেড়ে চলেছে ঋণের পরিমাণ। অথচ রাজ্যে সরকারি চাকরিতে নিয়োগ নেই, সরকারি কর্মীদের ডি এ নেই, কেবল দূর্নীতি আর লুটে খাওয়া ছাড়া আর কোথাও টাকা নেই। কীভাবে লুট করার যায় তার জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন ভাতা দেওয়ার ঘোষণা, সরকারি অফিসে তালা ঝুলিয়ে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দুয়ারে সরকার, দুয়ারে রেশন, দুয়ারে মদ, হাজারো সাথী, ভাণ্ডার, আর শ্রীর তো শেষ নেই। টাকা আসছে কোথা থেকে কেন ঋণ করে। শোধ করবে কে? কেন জনগণ অতিরিক্ত কর দিয়ে অধিক মূল্যে জিনিস পত্র কিনবে। নীচু তলার সরকারি কর্মী নিয়োগ বন্ধ সেই ২০১১ সালের পর থেকেই। কেবল সিভিক ভলেন্টিয়ার ছাড়া কারণ এরা রাস্তায় দাঁড়িয়ে গাড়ি আটকে তোলা তুলতে পারে আর ভোটের সময় জেতায়। ডি এ বন্ধ নীচ তলার সরকারি কর্মীদের, কিন্তু উপর তলার যারা আই এ এস /আই পি এস /একজিকিউটিভ লেভেলের অফিসার তাদের বেতনের খামতি নেই। আই এ এস/আই পি এস এরা কেন্দ্রীয় সরকারের কর্মী রাজ্যে এদের অতিরিক্ত বেতন দেয় কারণ একটাই কীভাবে বাঙালি জাতি টা কে ধ্বংস করা যায় তার মন্ত্রনা দেয় এরা এবং ভোটের কাজে সাহায্য করে। এদের অধিকাংশই অবাঙালি এরা প্রত্যেকেই চায় বাঙালি জাতির ঐক্য ধ্বংস হোক। কাজ না থাক, কল কারখানা বন্ধ হয়ে যাক, নীচের তলায় সরকারি কর্মী নিয়োগ মানেই বাঙালির চাকরি পাওয়া সেখানেও বাধা, এই কিছু দিন আগের ঘটনা বিদ্যুৎ দফতরে আশি জন ইঞ্জিনিয়ার নিয়োগ করা হয়েছে পঁচাত্তর জন অবাঙালি ছেলে মেয়েরা নিয়োগ পেয়েছে, আবার গত ডিসেম্বরে বারাকাপুর পুলিশ লাইনে নিয়োগ করা হবে ইন্টারভিউ দিতে হাজির প্রায় দু শ জন অবাঙালি ছেলে। আসলে বাঙালি কে কোন মতেই কাজ দিলে হবে না। আমাদের মুখ্যযমন্ত্রী কি করছেন এদের যত্ন করে বেশি করে বেতন দিয়ে রেখেছেন। কারণ ঐ একটাই লুট করতে সাহায্য করবে। বাঙালি যত ধ্বংস হবে তত এদের আনন্দ কারণ এরা বাঙালি জাতি কে দেখতে পারে না সেই স্বাধীনতার আগে থেকেই, সেই কারণেই বাংলা ভাগ, আরেকটা বিষয় দেখবেন অন্য রাজ্যে আর এস এস এবং দিদির মত আরেকটা ছোট দলের কাছে বাঙালি এখন রোহিঙ্গা মুসলিম এবং বাংলাদেশি বাঙালি উচ্ছেদ করতে এরা তৎপর। দিদি গোদী বাঁচাতে এ বিষয়ে একটি কথাও বলেন না। আন্দোলন তো দূরের কথা, জানি না বাঙালি আর কবে বুঝবে।
No comments:
Post a Comment