ছবিটি বিশ্ববার্তা সংবাদ পত্র থেকে নেওয়া । আজ ২০২১ সালে অর্থাৎ এক বিংশ শতকের দাঁড়িয়ে আমরা ক্রমশ পিছিয়ে যাচ্ছি সেই, ৫০ থেকে ৭০ এর দশকে। সেই সময় অর্থাৎ দেশ স্বাধীন হবার পর থেকে অনেক গুলো বছর এই ভারত তথা বাংলায় গরীব মানুষের পেটে ভাত জুটত না। বনের শাক পাতা, ভুট্টা মাইল, বিভিন্ন কড়াই আরও নানা ধরনের যে গুলো গোরু ছাগলের খাবার সে গুলোও খেয়ে বেঁচে থাকত। ১৯৭৭ সালে বাম সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই অবস্থার উন্নতি ঘটে। আজ আবার আমার দেশ সেই পুরোনো দিনের না খেয়ে থাকা বা একবেলা খেয়ে কোন রকম বেঁচে থাকা বা স্টেশনে গাছ তলায় রাত জেগে খাবার সন্ধানে নেমে পরার দিন ফেরত আনতে চাইছে। অথচ দেশের ফুড কর্পোরেশন গোডাউনে খাদ্য মজুত আছে। দেখুন ২০২০ ডিসেম্বর পর্যন্ত মজুত খাদ্য শষ্য।
সে গুলো সুস্থ বা পরিকল্পিত ভাবে বন্টন করা হলে আজ দেশের এই পরিস্থিতি হত না। কারণ ২০১৪ সালের খাদ্য সূচকে ভারতের স্থান ছিল ৫৫ আর এই সাত বছরে এত সুশাসান এবং আচ্ছে দিনের ঠেলায় আজ ১০১ তম স্থানে। প্রতিবেশী সব দেশের থেকে পিছিয়ে।
২০১৪ সালের পি টি টি আই এর খবর যেটি ইকোনমিকস টাইম বা ET তে বেড়িয়ে ছিল।
দিদি যেমন দাদাও তেমন দুটোই সমান কেবল নিজের এবং দলের নেতা কর্মী মন্ত্রী এরা খেতে পেলে এবং কোটি কোটি টাকার মালিক হবে এই চিন্তায় এদের ঘুম নেই। করোনা এবং বন্যায় মানুষের অবস্থা সে সম্পর্কে কোন ব্যবস্থা আছে না। সেখানে কারা পৌঁছে যাচ্ছে শূন্য পাওয়া দলের লোকজন।
No comments:
Post a Comment